শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ভয়াবহ বিপদে ব্যবসায়ীরা

♦ কোম্পানি পরিচালকের অনিচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপের দায়ে বিপদে পড়ছেন বড় বড় শিল্পমালিকরা ♦ সিআইবির বেড়াজালে শিল্প গ্রুপগুলোর ব্যবসাবাণিজ্যে মারাত্মক নেতিবাচক সংকট ♦ ক্রেডিট কার্ডের তুচ্ছ খেলাপিতে যন্ত্রণা বাড়ছে ব্যবসায়ীদের ♦ প্রায় ৮০ টাকার ডলার ১২০ টাকা হওয়ায় ঋণখেলাপি হয়েছেন অনেক ব্যবসায়ী ♦ অর্থ ঋণ আদালতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে দৃষ্টি প্রয়োজন ♦ শিল্পকারখানার সুরক্ষায় সরকারের উদার হওয়া উচিত
রুহুল আমিন রাসেল ও শাহেদ আলী ইরশাদ
ভয়াবহ বিপদে ব্যবসায়ীরা

দেশের ব্যবসাবাণিজ্য ও উৎপাদনশীল খাতের একাধিক কোম্পানি নিয়ে গড়ে ওঠে গ্রুপ অব কোম্পানিজ বা বড় বড় শিল্প গ্রুপ। কোম্পানিগুলোয় থাকেন একাধিক পরিচালক। তবে কোনো কোম্পানি পরিচালক অনিচ্ছাকৃতভাবে ঋণখেলাপি হলে বিপদে পড়ে পুরো গ্রুপ অব কোম্পানি। এভাবে কোম্পানি পরিচালকের ক্রেডিট তথ্য ব্যুরো বা সিআইবি রিপোর্ট বিভিন্ন নিয়মের বেড়াজালে গ্রুপ অব কোম্পানির ব্যবসাবাণিজ্যে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এতে ভয়াবহ বিপদে পড়ার কথা জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ, ক্রেডিট কার্ডেও তুচ্ছ খেলাপিতেও যন্ত্রণা বাড়ছে। দেশে ৮০ টাকার মার্কিন ডলার ১২০ টাকায় হওয়ায় ঋণখেলাপি হয়েছেন অনেক ব্যবসায়ী। অর্থ ঋণ আদালতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি না হওয়ায় অনেকে খেলাপি হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে শিল্পকারখানার সুরক্ষায় সরকারের উদার হওয়া উচিত।

এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন- এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বৈশ্বিক যুদ্ধ আর করোনা মহামারির পর পুরো বিশ্বে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সমস্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আর বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছেন। কারণ একটি কোম্পানি খারাপ হলে পুরো গ্রুপের সিআইবি রিপোর্ট খারাপ দেখানো হচ্ছে। এর মানে করোনাকালের চেয়েও খারাপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন দেশের ব্যবসায়ীরা।’

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান বেঙ্গল গ্রুব অব কোম্পানির এই ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘বিশ্ববাজারে যেভাবে আমদানি পণ্যের দাম বাড়ছে, সেভাবে দেশি বাজারে মূল্য সমন্বয় হচ্ছে না। ফলে অনেক ব্যবসায়ী অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হয়েছেন। তাই বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে খেলাপি ঘোষণা এক বছরের জন্য পিছিয়ে দিতে হবে। আর কোনো শিল্প গ্রুপের একটি ইউনিট খারাপ হলে, পুরো গ্রুপের সব ইউনিট খারাপ চিহ্নিত করা যাবে না।’ এ বিষয়টি সরকারকে উদারভাবে দেখা উচিত বলে মনে করেন এই শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা।

বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একটি গ্রুপ অব কোম্পানির একাধিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোনো একটি ঋণখেলাপি হলে বাকিগুলোর ব্যাংক সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়, খেলাপি হিসেবে গণ্য করা হয়। এ প্রথা বাতিল করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, দেশের অধিকাংশ ঋণ নেয় বড় বড় কোম্পানি, ব্যবসায়ী গ্রুপ ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো। ব্যক্তিগত পর্যায়ে ঋণ বাংলাদেশে অনেক কম।’

অংশীজনেরা বলছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি বেসরকারি খাত। ব্যবসায়ীদের হাত ধরে বাংলাদেশ বর্তমান উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উন্নীত হয়েছে। মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে উন্নীত হওয়ার দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছেছে। প্রতি বছর সরকারি পর্যায়ে যে পরিমাণ কর্মসংস্থান হয়, তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি হয় বেসরকারি খাতে। এক একটি গ্রুপ অব কোম্পানিতে রয়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান জাতীয় অর্থনীতিতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে। কিন্তু বিগত বছরগুলোয় বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের বিপর্যয় নেমে আসে। এর মধ্যে কভিড মহামরি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার সঙ্গে টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন, শিল্পের কাঁচামালের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে পরবর্তীতে গ্রুপ অব কোম্পানিগুলোর কিছু ইউনিট ভালো থাকলেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দু-একটি ইউনিট। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবির বিভিন্ন ধরনের নিয়মের বেড়াজালে ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিটগুলোর কারণে ভালো ইউনিটগুলো তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম কোনোভাবেই অব্যাহত রাখতে পারছে না। অর্থাৎ একই গ্রুপ অব কোম্পানির পাঁচটি ইউনিটের মধ্যে একটি খারাপ হলে সে ইউনিটের সিআইবি যদি খেলাপি হয়, তাহলে ওই গ্রুপের বাকি চারটি ইউনিট শিডিউল ব্যাংকগুলোয় ফ্যাক্টরির কাঁচামালসহ অন্যান্য পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে খারাপ ইউনিটের জন্য ভালো ইউনিটগুলো বন্ধ হওয়ার উপক্রম। ফলে গ্রুপ অব কোম্পানিজের ভালো-খারাপ সব ইউনিট একসঙ্গে বন্ধ হয়ে গেলে লাখ লাখ লোক বেকার হওয়ার উপক্রম হয়। এর সঙ্গে ব্যাংকগুলোর ঋণ আদায়ও ঝুঁকির মধ্যে পড়বে বলে মনে করেন অংশীজনেরা।

এ প্রসঙ্গে কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞদের মত হলো, ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের ধারা ৫(গগ) অনুযায়ী, কোনো কোম্পানির পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার ঋণখেলাপি হলে কোম্পানি আইনের চোখে খেলাপি হিসেবে বিবেচনা করার সুযোগ নেই। সেহেতু একই গ্রুপের একটি খারাপ ইউনিটের জন্য অন্য ভালো ইউনিটগুলোকে প্রভাবিত করা আইনের ব্যত্যয়। কিন্তু বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ও বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়টি আইনের আলোকে যথাযথভাবে বিবেচনায় না নেওয়ায় দেশের অর্থনীতির ওপর অযথা নেতিবাচক এবং বিরূপ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে।

এমন পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করে বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রুপ অব কোম্পানির ক্ষেত্রে যদি সিআইবি রিপোর্ট স্বস্তিদায়ক না করে, তাহলে অচিরে বড় বড় গ্রুপগুলোর সব ইউনিট একসঙ্গে বন্ধ হওয়ার ব্যাপক আশঙ্কা রয়েছে। আর যদি খারাপ ইউনিটের সাময়িক সিআইবি রিপোর্ট খারাপ সত্ত্বেও এ গ্রুপের ভালো ইউনিটের ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার সুযোগ প্রদান করা হয়, সে ক্ষেত্রে ভালো ইউনিটের আয় দিয়ে খারাপ ইউনিটগুলো ধীরে ধীরে ভালো করা সম্ভব। এ বিষয়টি এ মুহূর্তে গুরুত্বের সঙ্গে সরকারের বিবেচনা করা উচিত। অন্যথায় খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি পেয়ে ব্যাংকিং খাত মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুন শেষে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা; যা বিতরণ করা ঋণের ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকার ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। শুধু তাই নয়, গত ১৬ বছরের মধ্যে বিতরণ করা ঋণ ও খেলাপি ঋণের সর্বোচ্চ অনুপাত এটি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত বছরের জুন পর্যন্ত খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯ কোটি টাকা। গত তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৯ হাজার ৯৬ কোটি টাকা, যা ৩০ মার্চ পর্যন্ত ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা।

পরিচালকের কারণে কোম্পানি খেলাপির প্রথা বাতিল করুন

ডলারের অবমূল্যায়নে ঋণ পরিশোধ হচ্ছে না

ব্যবসা পরিচালনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে

 

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে
কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠোঁটের বর্ণিল সাজ
ঠোঁটের বর্ণিল সাজ

২২ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?
স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে
চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্রিসমাস ট্রি’ ছায়াপথ : উন্মোচিত করলো মহাবিশ্ব গঠনের রহস্য
‘ক্রিসমাস ট্রি’ ছায়াপথ : উন্মোচিত করলো মহাবিশ্ব গঠনের রহস্য

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদায়ের আগে টেস্টে কি ছক্কার সেঞ্চুরি হবে সাউদির
বিদায়ের আগে টেস্টে কি ছক্কার সেঞ্চুরি হবে সাউদির

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বুমরাহকে কেন টেস্টে অবসর নিতে বলছেন শোয়েব আখতার?
বুমরাহকে কেন টেস্টে অবসর নিতে বলছেন শোয়েব আখতার?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন
রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা
‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’
‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ
নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদিনায় সর্বপ্রথম জুমার খতিব নিযুক্ত হন যে সাহাবি
মদিনায় সর্বপ্রথম জুমার খতিব নিযুক্ত হন যে সাহাবি

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হুজুর’ শব্দের অর্থ ও ব্যবহার
‘হুজুর’ শব্দের অর্থ ও ব্যবহার

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় আরবি ভাষার গুরুত্ব
ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় আরবি ভাষার গুরুত্ব

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়
সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক
পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়