শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়

মুফতি আব্দুল্লাহ আল ফুআদ
অনলাইন ভার্সন
সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়

বান্দার প্রতি আল্লাহর নিয়ামত ও অনুগ্রহের অন্যতম হলো সন্তান। আল্লাহর এই বিশেষ অনুগ্রহ কতটা অমূল্য ও কাঙ্ক্ষিত তা শুধু নিঃসন্তান দম্পতিরাই অনুভব করতে পারে। সন্তান শুধু নিয়ামত নয়, এটি আল্লাহ প্রদত্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ আমানত। সন্তান প্রতিপালনে আল্লাহর কোনো হুকুম লঙ্ঘন করলে কিংবা সন্তানের ভরণ-পোষণসহ তার ঈমান ও ইসলাম শিক্ষার ব্যাপারে যত্নশীল না হলে এই আমানতের খিয়ানত হয়।

মূলত এর মাধ্যমে আল্লাহ বান্দাকে পরীক্ষা করে থাকেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের সম্পদ ও তোমাদের সন্তান-সন্ততি তোমাদের জন্য এক পরীক্ষা। আর মহা পুরস্কার রয়েছে আল্লাহরই কাছে।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ২৮)

এই আমানত ও দায়িত্ব যথাযথ পালনের মাধ্যমে আল্লাহর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

কারণ সন্তানের ঈমান-আকিদা, আমল-আখলাক ও জীবনযাপনের প্রতিটি বিচ্যুতির বিষয়ে প্রত্যেক মা-বাবাকে পরকালে জবাবদিহির সম্মুখীন করা হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রত্যেক ব্যক্তিই দায়িত্বশীল এবং প্রত্যেকেই তার অধীনদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবে।’(বুখারি, হাদিস : ৭১৩৮)

দায়িত্বসচেতন মা-বাবার কর্তব্য হবে শৈশব থেকেই সন্তানকে ধর্মীয় শিক্ষা ও অনুশাসনে গড়ে তোলা;

শয়তানের যাবতীয় অনিষ্ট ও উপকরণ থেকে সন্তানকে রক্ষা করা। কারণ শয়তান আদমসন্তানকে ছোট থেকেই আল্লাহর আনুগত্যহীন করার চেষ্টা করে।

তাই শৈশবের সময়গুলোতে সন্তানের ঈমান-আকিদা, আমল-আখলাক ও শিক্ষাদীক্ষার ব্যাপারে যত্নবান হওয়া উচিত। আজকের লেখায় শৈশব থেকে সন্তানকে দ্বিনি আবহে গড়ে তুলতে মা-বাবার করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

সন্তানের জন্য দোয়া করা

সন্তানের জন্য মা-বাবার কোনো দোয়াই বিফলে যায় না। দুনিয়া বা আখিরাতে আল্লাহ এই দোয়ার প্রতিদান দিয়ে থাকেন। মা-বাবার দোয়া কবুলযোগ্য হিসেবে হাদিসে ঘোষিত হয়েছে।

‘তিন ব্যক্তির দোয়া কবুল হয়, এতে কোনো সন্দেহ নেই। বাবা (-মা)র দোয়া, মুসাফিরের দোয়া এবং মজলুমের দোয়া।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫৩৬)

নবীরাও তাদের সন্তান ও পরিবারের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন। সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগে ও পরে নবীদের দোয়া চাওয়ার কথাগুলো পবিত্র কোরআনে উল্লিখিত আছে।

হজরত ইবরাহিম (আ.) এর দোয়া : ‘হে আমার প্রতিপালক! আমাকে এমন পুত্র দান করো, যে হবে সেলাকদের একজন।’ (সুরা : সাফফাত, আয়াত : ১০০)

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে আমার প্রতিপালক! এই নগরকে শান্তিপূর্ণ বানিয়ে দিন এবং আমাকে ও আমার পুত্রগণকে মূর্তিপূজা থেকে দূরে রাখুন।’

(সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৩৫)

‘হে আমার প্রতিপালক! আমাকেও নামাজ কায়েমকারী বানিয়ে দিন এবং আমার বংশধরদের মধ্য থেকেও (এমন লোক সৃষ্টি করুন, যারা নামাজ কায়েম করবে)। হে আমার প্রতিপালক! এবং আমার দোয়া কবুল করে নিন।’

(সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৪০)

জাকারিয়া (আ.)-এর দোয়া : ‘হে আমার প্রতিপালক! আমাকে তোমার নিকট হতে পবিত্র সন্তান দান করো। নিশ্চয়ই তুমি দোয়া শ্রবণকারী।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৩৮)

‘হে রব! তাকে (সন্তানকে) এমন বানান, যে (আপনার) সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত হবে।’ (সুরা : মারইয়াম, আয়াত : ৬)

তা ছাড়া সন্তান ও পরিবারের জন্য দোয়া করা মুমিনদের বৈশিষ্ট্য। আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের বিশেষ গুণ হিসেবে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, তারা এই দোয়া করে—হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের জন্য এমন স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করো, যারা হবে আমাদের জন্য নয়নপ্রীতিকর এবং আমাদেরকে করো মুত্তাকিদের জন্য অনুসরণযোগ্য।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৭৪)

তাই নেক সন্তান ও ধর্মীয় শিক্ষাদীক্ষায় দীক্ষিত সন্তান পেতে হলে মা-বাবাকে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করতে হবে।

শিশুর কানে তাওহিদ ও রিসালাতের বাণী  পৌঁছানো

জন্মের পর সন্তানের প্রথম শ্রবণ যেন তাওহিদ, রিসালাত ও আল্লাহর বড়ত্ব দিয়ে শুরু হয়। নামাজ ও কল্যাণের প্রতি আহবানসহ তাওহিদ, রিসালাত ও আল্লাহর বড়ত্ব দিয়ে সাজানো আজান-ইকামতের ধ্বনি শুনিয়ে দেওয়া নবীজির নির্দেশিত একটি পন্থা।

হুসাইন (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যার সন্তান হয়, সে যেন তার ডান কানে আজান এবং বাঁ কানে ইকামত দেয়। (শুআবুল ইমান, হাদিস : ৮৬১৯)

শিশুহৃদয়ে আল্লাহ ও রাসুলের মহব্বত তৈরি হবে। শিশু যখন মুখ ফুটে কথা বলার চেষ্টা করে, তখন তাকে কালেমা ও আল্লাহর জিকির শেখানো উচিত। নবীজি (সা.) বলেন, তোমাদের শিশুদের সর্বপ্রথম কালেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ শেখাও। আর যখন মৃত্যুর মুখে উপনীত হয়, তখনো ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ তালকিন করো। কেননা যার প্রথম কথা হবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ আর শেষ কথাও হবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’, সে যদি হাজার বছরও বেঁচে থাকে, একটি গুনাহ সম্পর্কেও জিজ্ঞাসিত হবে না।

(শুআবুল ঈমান, হাদিস : ৮৬৪৯)

সাহাবি ও তাবেঈরা শিশু স্পষ্ট উচ্চারণে কথা বলতে সক্ষম হলে তার কানের কাছে সাতবার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়তেন। ফলে শিশু সর্বপ্রথম যা উচ্চারণ করত তা হলো, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’।

(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ৩৫১৯)

এ ছাড়া দুধ খাওয়ানোর সময় ‘বিসমিল্লাহ’ জোরে বলা, দৈনন্দিন পঠিত দোয়াগুলো শিশুকে শুনিয়ে পড়া—মা-বাবার এমন অভ্যাস শিশুর পরিণত জীবনে আমলের ক্ষেত্রে সহজ ও স্বাভাবিক হবে।

সন্তানকে ভালো ও সুন্দর উপদেশ দেওয়া

সন্তান যখন বুঝে উঠতে শুরু করে, তখন তাকে বিভিন্ন সৎ উপদেশ দিতে থাকা। এ ক্ষেত্রে কোরআন ও হাদিসে উল্লেখিত উপদেশগুলো মা-বাবার জন্য উত্তম দৃষ্টান্ত। লুকমান হাকিম তার সন্তানকে যে সুন্দর উপদেশগুলো দিয়েছিলেন, পৃথিবীর সব মা-বাবার জন্য তাতে রয়েছে আদর্শ ও শিক্ষা। সন্তানকে দেওয়া লুকমান হাকিমের সেই উপদেশ ও শিক্ষাগুলো পবিত্র কোরআন থেকে তুলে ধরা হলো—

একত্ববাদের শিক্ষা : ‘হে পুত্র, আল্লাহর সঙ্গে শরিক কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা মহা অন্যায়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৩)

তাকওয়ার শিক্ষা : ‘হে পুত্র! যদি তা (পাপ-পুণ্য) হয় সরিষার দানার সমান এবং তা থাকে পাথরের ভেতর অথবা আসমান-জমিনের যেকোনো স্থানে, আল্লাহ তা উপস্থিত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সূক্ষ্মদর্শী।’

(সুরা : লুকমান : আয়াত : ১৬)

আল্লাহর আনুগত্যের শিক্ষা : ‘হে পুত্র! নামাজ কায়েম করো, মানুষকে সৎকাজের আদেশ করো, মন্দ কাজে বাধা দাও এবং তোমার যে কষ্ট দেখা দেয়, তাতে ধৈর্য ধারণ করো। নিশ্চয়ই এটা অত্যন্ত হিম্মতের কাজ।’

(সুরা লুকমান : আয়াত : ১৭)

আত্মশুদ্ধির শিক্ষা : ‘মানুষের সামনে (অহংকারে) নিজ গাল ফুলিয়ো না এবং ভূমিতে দর্পভরে চোলো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দর্পিত অহংকারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৮)

ভদ্রতা ও শালীনতার শিক্ষা : ‘নিজ পদচারণে মধ্যপন্থা অবলম্বন করো এবং নিজ কণ্ঠস্বর সংযত রাখো। নিশ্চয়ই সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট স্বর গাধাদেরই স্বর।’

(সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৯)

এ ছাড়া নবীজি (সা.) কিশোর ইবনে আব্বাসকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন, সেই উপদেশগুলোও শিশুদের দ্বিন ও ঈমানের পথে পরিচালিত হতে সহায়তা করবে।

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন আমি নবী করিম (সা.)-এর পেছনে বসা ছিলাম। তিনি আমাকে বললেন, হে বৎস! নিশ্চয়ই আমি তোমাকে কয়েকটি বাক্য শেখাব। আল্লাহর বিধানগুলো সংরক্ষণ করবে, আল্লাহ তোমাকে হেফাজত করবেন। আল্লাহর দাবিগুলো (বিধান) আদায় করবে, তুমি আল্লাহকে তোমার সামনেই পাবে। আর যখন তুমি কোনো কিছু চাওয়ার ইচ্ছা করবে, তখন আল্লাহর কাছেই চাইবে। সাহায্য চাইতে হলে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবে। জেনে রেখো! যদি সব সৃষ্টি একত্র হয়ে তোমার কোনো উপকার করতে চায়, তবু তারা আল্লাহর নির্ধারিত পরিমাণ ছাড়া কখনোই তোমার উপকার করতে পারবে না। আর যদি সব সৃষ্টি একত্র হয়ে তোমার কোনো ক্ষতি করতে চায়, তবু তারা আল্লাহর নির্ধারিত পরিমাণ ছাড়া কখনোই তোমার ক্ষতি করতে পারবে না। কলম তুলে নেওয়া হয়েছে এবং দপ্তরসমূহ শুকিয়ে গেছে। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৫১৬)

শৈশব থেকেই সন্তানদের ঈমান-আমল, আকিদা-বিশ্বাস ও ইসলামী মূল্যবোধসম্পন্ন করে গড়ে তুলতে একটি আদর্শ ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যথার্থ ভূমিকা রাখতে পারে। আমাদের সন্তানরা সেইসব শিক্ষালয় থেকে ইসলামী শিক্ষা ও চেতনা গ্রহণ করুক সে প্রত্যাশা করি। আল্লাহ তাআলা সন্তানদের ধর্মীয় শিক্ষাদীক্ষায় সব মা-বাবাকে আগ্রহী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : পরিচালক, ফতেহপুর জামেয়া রাহমানিয়া ফেনী।

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
ঢাকায় কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরানো না গেলে বিচার আটকে থাকবে না
হাসিনাকে ফেরানো না গেলে বিচার আটকে থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

মেনন-ইনু-পলক নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
মেনন-ইনু-পলক নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

খবর

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

অন্তহীন দুর্ভোগ শহরবাসীর
অন্তহীন দুর্ভোগ শহরবাসীর

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবিরতা রয়েছে বিনিয়োগে
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবিরতা রয়েছে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’ -ইসি সচিব
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’ -ইসি সচিব

নগর জীবন

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়

বিদেশি শিক্ষার্থীদের সুখবর দিল অস্ট্রেলিয়া
বিদেশি শিক্ষার্থীদের সুখবর দিল অস্ট্রেলিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় বাংলাদেশ
তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রনি গ্রেপ্তার
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রনি গ্রেপ্তার

খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত

পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক
স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ চান সাবেক ইসরায়েলি কর্মকর্তারা
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ চান সাবেক ইসরায়েলি কর্মকর্তারা

পূর্ব-পশ্চিম

৭৬ অভিবাসনপ্রত্যাশীর লাশ উদ্ধার
৭৬ অভিবাসনপ্রত্যাশীর লাশ উদ্ধার

পূর্ব-পশ্চিম