শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫

আবুল হুসেন

চেতনা বিনির্মাণের কারিগর

তুহিন ওয়াদুদ
প্রিন্ট ভার্সন
চেতনা বিনির্মাণের কারিগর

বাঙালির চিন্তা গঠনের বেশ কয়েকটি পর্যায় রয়েছে। তার মধ্যে কোনো কোনো পর্যায়ের বিস্তৃত বিবরণ অনেক সময় জানা সম্ভব হয়নি। বৌদ্ধধর্ম প্রবর্তনের পর বিহারে যে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় সেখানে বিশ্বের অনেক দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা এসে পাঠ গ্রহণ করতেন। এ প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক কিংবা সে সময়ের গ্রন্থভিত্তিক কোনো জ্ঞানচর্চার প্রামাণ্য নিদর্শন আমাদের কাছে নেই। তবে পাল শাসনামলে রচিত বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ পাওয়া যায়। বৌদ্ধ সাধন সংগীত হলেও সেখানে বাঙালির জ্ঞানচর্চার চেষ্টা পরিলক্ষিত হয়। বাংলা ভূখণ্ডে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হলে শুরু হয় ইসলাম ধর্মভিত্তিক জ্ঞানচর্চা। মূলত ঊনবিংশ শতকের আগে পর্যন্ত বাংলায় যে জ্ঞানচর্চা হয় তা ছিল ধর্মভিত্তিক। বাংলা ভাষায় ছাপাখানা প্রতিষ্ঠার পর এবং বিশেষত বাংলা ভাষায় গদ্যরীতি প্রবর্তনের পর থেকে বাংলায় মননশীল চিন্তার স্ফ‚রণ ঘটে। এর সঙ্গে যুক্ত হয় ব্রিটিশ ভাবাদর্শ। সনাতন-বৌদ্ধ-মুসলমানদের আধ্যাত্নিক একটি ধারা সমন্বিত হয়ে অসাম্প্রদায়িক একটি ক্ষীণ স্রোত প্রবাহিত করেছিল। এ প্রবাহে মিশেছিল পাশ্চাত্য দর্শন। বাঙালি সমাজ তখন ক্রমেই কুসংস্কারের খোলসমুক্ত হতে থাকে। সমাজ সংস্কারকরা সমাজের প্রতিক‚লে সাহসী উচ্চারণ-প্রবণতা রপ্ত করতে থাকেন। সমাজ পরিবর্তনের বিশালায়তনে যে উদ্যোগগুলো অনুঘটকের কাজ করেছে তার মধ্যে ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ সবিশেষ উলে­খযোগ্য। ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ প্রতিষ্ঠায় অনন্য ভূমিকা পালন করেনÑ আবুল হুসেন, কাজী আবদুল ওদুদ, মোতাহের হোসেন চৌধুরী, কাজী মোতাহের হোসেন, আবদুল কাদির, আনোয়ারুল কাদির প্রমুখ।   

বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব আবুল হুসেন (১৮৯৭-১৯৩৮)। তার জীবনখণ্ডে বাঙালি মুসলমান সমাজ ছিল শাস্ত্রের নিগড়বৃত্তের বেষ্টনীতে। শাস্ত্রবদ্ধ জীবনাচরণ বুদ্ধিকে করে রেখেছিল শৃঙ্খলিত। মুসলমানদের চিন্তার অবমুক্তি সাধনের চেষ্টায় ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ অসামান্য ভূমিকা রেখেছে। ‘শিখা’ ছিল তাদের মুখপত্র। কাজী আবদুল ওদুদ, আবুল ফজল, আবদুল কাদির, মোতাহের হোসেন চৌধুরী, কাজী আনোয়ারুল কাদির, আবুল হুসেন সবার চেতনা প্রজ্বলিত হয়েছিল ‘শিখা’র মধ্য দিয়ে। যতদিন আবুল হুসেন ‘শিখা’ পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ততদিন শিখা প্রকাশিত হয়েছে। শিখাগোষ্ঠীতে তিনি ‘কর্মযোগী’ অভিধা লাভ করেছিলেন। তিনি মাসিক ‘তরুণপত্র’, মাসিক ‘অভিযান’, মাসিক ‘জাগরণ’সহ অনেক পত্রিকায় প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন। তিনি মুসলমানদের অবরুদ্ধ চিন্তার ধরন, চিন্তা শৃঙ্খলিত হওয়ার কার্যকারণ বস্তুনিষ্ঠতার সঙ্গে তার রচনায় উপস্থাপন করেছেন। প্রথাগত ধারণা এবং প্রচলিত রীতিবিরুদ্ধ উচ্চারণের কারণে আবুল হুসেনের প্রতি সমকালীন মুসলিম সমাজ শুধু ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি, তৎকালীন নবাবদের দ্বারা পঞ্চায়েতে তাকে দুবার সালিশের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপক ছিলেন তিনি। তার সমালোচকদের শক্ত জবাব দিতে তিনি সেই অধ্যাপনা ছেড়ে আইন ব্যবসায় নিযুক্ত হয়েছিলেন। তবু মুসলমানদের মুক্তবুদ্ধির দীক্ষাদান থেকে বিরত থাকেননি। বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে তিনিই প্রথম আইন বিষয়ে এমএল ডিগ্রি লাভ করেন।   

শিখাগোষ্ঠীর যারা লেখক ছিলেন তারা সমাজ পরিবর্তেনের সংগঠকও ছিলেন। শিখাগোষ্ঠীর লেখক-সংগঠকদের চিন্তা-চেতনার মধ্যে একটা ঐক্য ছিল। সেই ঐক্য বিশ্লেষণে তাদের এক রৈখিকতায় মূল্যায়ন করা যায়। যেমন মোতাহের হোসেন চৌধুরী সংস্কৃতিবান মানুষের জন্য সাধনা করেছেন। তার সংস্কৃতিবান হওয়ার মূল অর্থ হচ্ছে সে চিন্তার স্বাধীনতা লাভ করা। নিজের মধ্যে একজন আল্লাহ তৈরি করে নেওয়া। প্রচলিত ধারণায় আল্লাহকে আকাশে কল্পনা করা হয়ে থাকে। তিনি তাদের থেকে সাবধান থাকার কথা বলেছেন। আবুল ফজলের দার্শনিকতা বিস্তার লাভ করেছে বুদ্ধির মুক্তিকে কেন্দ্র করে। আবুল হুসেনও সেই চিন্তার অভেদ অনুষঙ্গ।

আবুল হুসেন তার লেখনীর শুরুতেই যে ধর্মের অসারতা নিয়ে লিখেছেন তা নয়। মুসলমানদের পতিত অবস্থা থেকে উত্তরণের প্রয়োজনে তিনি তার লেখনী শুরু করেন। যেমন ১৩৩২ সনের জ্যৈষ্ঠ মাসে লেখা ‘সত্য’ প্রবন্ধ, ১৩৩২ সনে লেখা ‘আজ্ঞানুবর্তিতা’ এবং ১৩৩৩ সনের আষাঢ় মাসে লেখা ‘আমাদের কর্তব্য’ প্রবন্ধ তিনটিতে ধর্মের আলোকে মুসলমানদের মুক্তির পথ সন্ধান করেছেন। এমনকি রসুলের বাণী দ্বারা শিক্ষার প্রতি, জ্ঞানের প্রতি মুসলিম বোধের উম্নীলন সাধনের চেষ্টা করেছেন। আজ্ঞানুবর্তিতা প্রবন্ধে অন্ধ বিশ্বাস পরিহার করার কথা বললেও ধর্মের গুরুত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করেছেন।

‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ যে জ্ঞানের প্রচারক তা তাদের মৌলিক সৃষ্টি নয়। বুদ্ধির মুক্তির ধারণা প্রধানত ইউরোপীয়।  বিশ্বমানবতার জন্য বিশ্বজনীন জ্ঞান প্রয়োজন। সেই জ্ঞান ধর্ম চর্চার মধ্যে কতখানি বিরাজিত তার একটি মূল্যায়ন এবং সেই মূল্যায়ন সাপেক্ষে নিরাসক্ত বস্তুনিষ্ঠ কথা বলেছেন। সেই সত্য ধর্মের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলেও তা বলা থেকে বিরত থাকেননি। মুসলমান সম্পর্কে তিনি কী করতে চান সে সম্পর্কে তিনি নিজেই বলেছেন, মুসলমানকে এমন শিক্ষা দিতে হবে, সে যেন বলতে পারে, ‘আমি চাই না অর্থ, চাই না সাম্রাজ্য, আমি চাই সত্য, আমি দুর্বলতা ও দৈন্যকে দূর করতে জগতে এসেছি।’

‘মুসলিম কালচার ও উহার দার্শনিক ভিত্তি’ প্রবন্ধে আবুল হুসেন ইসলাম ধর্মকে মানবতার ধর্ম বলেই উলে­খ করেছেন। তবে ধর্মকে পরিবর্তনীয় করে তোলার ইঙ্গিতও দিয়েছেন। ইউরোপীয় রেনেসাঁস প্রসূত মানবতাবাদী ধারার গোড়াপত্তন ইসলাম ধর্মেই হয়েছে এমনটাই তিনি উলে­খ করেছেন। তার ভাষায় ‘যে জধঃরড়হধষরংস এর সন্ধান পেয়েছিল ইউরোপ অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইসলাম তা প্রচার করেছিল ঊষর মরুভূমির বুকে ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে, যার ফলে আরবরা ক্ষুদ্র গ্রাম্যতার গণ্ডি কেটে এক হয়ে প্রবল স্রোতের ন্যায় চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়েছিল আর ঘোষণা করেছিল : ‘সকল মানুষই এক জাতি, মানুষই এই দুনিয়ার প্রভু তারই জন্য এই জগৎ, সকল মানুষ এক স্রষ্টার বান্দা’ ইত্যাদি ...।’

আবুল হুসেন এ প্রবন্ধে ইসলাম ধর্মের নিরবচ্ছিন্ন স্তুতি করেননি। একদিকে তিনি বলছেন, ‘মুসলমান জগৎ বুদ্ধির ঘরে তালা লাগিয়ে কেবল শাস্ত্রের দোহাই দিয়ে মুসলমানের চলার পথে বিঘণ্ন ঘটাচ্ছে।’ আবার অন্যদিকে তিনি বলছেন ‘মুক্তবুদ্ধি প্রয়োজনবশত পরিবর্তন ও পরিবর্ধন লাভ করে।’  

আবুল হুসেনের সাহিত্যিক জীবনের পরিব্যাপ্তি সাধিত হয়েছে মুসলিম সমাজের পতিত অবস্থা থেকে উত্তরণের সাধনায়। ‘আমাদের কর্তব্য’ প্রবন্ধে তিনি কয়েকটি প্রশ্নের অবতারণা করেছেন ‘আমরা কি শিক্ষা ক্ষেত্রে যাব শুধু চাকরির যোগ্যতা অর্জন করতে? আমাদের নেতারাও কি কেবল সেই যোগ্যতা দেখেই সন্তুষ্ট থাকবেন? আমরা কি বিশ্ব জগতের জ্ঞানের উৎসবে আমাদের বাতিটি জ্বালাব না?  সবাই ছুটে আসছেÑ জ্ঞান-বাতির দেয়ালী-উৎসবে নিজ নিজ বাতি নিয়ে। কিন্তু কই মুসলমানকে তো দেখছি না ?’

‘আমাদের কর্তব্য’ প্রবন্ধে তিনি যে প্রশ্নের অবতারণা করেছেন, সেই সমাধান সন্ধান করতে গিয়ে তিনি মুসলমানদের ধর্মান্ধতা থেকে আলোর পথে নিয়ে আসার জন্য একটি সরল পথের সন্ধান করেছেন। সেই পথনির্দেশনায় তিনি যে মতবাদ দাঁড় করেছেন তার মূূল বার্তা হচ্ছেÑ ধর্মের গণ্ডিতে আবদ্ধ থেকে জ্ঞানের মুক্তি অসম্ভব। ‘আমাদের কর্তব্য’ প্রবন্ধে ধর্মের প্রতি কোমল আঘাত পরবর্তী প্রবন্ধগুলোতে যেন কঠিন রূপে উচ্চারিত। ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজের’ মুখপত্র ‘শিখা’র আলোয় যে সত্যকে, যে বোধকে বিশ্ব মানবতার বলে উলে­খ করা হয়েছে, তা হলোÑ ‘জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি যেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।’ এ বাণীরই প্রতিধ্বনি তার চেতনা বিনির্মাণমূলক প্রবন্ধগুলো।

মুসলমানের সত্য প্রাপ্তির প্রতিক‚লতা নির্ণয় করে ‘নিষেধের বিড়ম্বনা’ প্রবন্ধটি লিখেছেন। নিষেধ প্রবর্তিত হয় সমাজে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার তাগিদে। আবুল হুসেন নিষেধ প্রক্রিয়ায় কোনো ফল হয় না বলে মত দিয়েছেন ‘সত্য বলতে, কোন শাস্ত্রকারের নিষেধের রাশি সমাজকে জন্তুধর্মী মানুষের প্রবৃত্তি অনাচার হতে কখনো মুক্ত করতে পারেনি।’ বরং তিনি নিষেধের নেতিবাচকতা দেখতে পান। শাস্ত্রের নিষেধাজ্ঞা সমাজে সংস্কার বয়ে আনে। সেই সংস্কার সেই সময়ের জন্য যতখানি প্রযোজ্য তা যে সব সময়ের জন্য সমভাবে প্রযোজ্য নয় তা শাস্ত্রবাদীরা মানতে চান না। আবুল হুসেন মনে করেন শাস্ত্রের নিষেধাজ্ঞা পরবর্তী সময়ের জন্য অনেকখানি অপ্রযোজ্য হওয়া সত্তে¡ও শাস্ত্রবাদীরা আর তা স্বীকার করেন না।

এ প্রসঙ্গে তিনি ধর্মের মধ্যে থেকে ধর্মকে অস্বীকার করার যে কথা তিনি বলেছেন তাতে কিছুটা স্ববিরোধিতা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা ধর্মকে অসার হিসেবে চিহ্নিত করে। ইসলাম ধর্মকে হাজার বছরের পুরনো আখ্যা দিয়েছেন। চোখে যে ১০০০ বছরের পুরনো ধর্মের ঠুলি লাগান আছে, সেটা খুলে ফেলে, খোদার দেওয়া চক্ষু দিয়ে দুনিয়াটাকে একবার ভালো করে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন।     

বোধের ঋদ্ধি আনয়নের চেষ্টায় রত ছিলেন প্রবাদপ্রতিম কারিগর আবুল হুসেন। প্রথাগত চিন্তার অসারতার বিরুদ্ধ স্রোতে অনড় থেকেছেন সব সময়। মাত্র ৪১ বছরের জীবনে তিনি যে সাহিত্য সৃষ্টি করেছেন তা বিজ্ঞানমনস্ক যুক্তিবাদী সমাজ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে। তার ‘সত্য’, ‘নিষেধের বিড়ম্বনা’, ‘মুসলিম কালচার ও উহার দার্শনিক ভিত্তি’, ‘অতীতের মোহ’, ‘তরুণের সাধনা’, ‘আদেশের নিগ্রহ’ প্রবন্ধগুলো মানুষের যুক্তিবাদী চেতনা বিনির্মাণে এখনো অপরিহার্য।   

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২২ মিনিট আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে