শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

এম জে আকবর-এর মুখোমুখি নঈম নিজাম

‘সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না’

প্রিন্ট ভার্সন
‘সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না’

নঈম নিজাম : আপনার ক্যারিয়ার কি সাংবাদিকতা দিয়ে শুরু?

এম জে আকবর : আমি লিখতে শুরু করি স্কুল থেকে। তখন কলকাতার সবচেয়ে ভালো কলেজ ছিল প্রেসিডেন্সি কলেজ, সেখানে পড়াশোনা করেছি। আমি লেখা পাঠাই। লেখা ছাপা হলো। জানত না তখন লেখা কে পাঠিয়েছে। ওরা একটা কাগজ বের করেছিল। তার মধ্যেই লিখতাম। পকেটমানি ছিল কদাচিৎ। বাড়ি থেকে যা পেতাম অতটুকুই। তবে আমার মনে আছে লেখালেখি করে প্রথম যখন ৫০ টাকার একটা চেক পেলাম আমার বাবা বিশ্বাস করলেন না। কোনো দিনও তিনি ওই চেকটা ব্যাংকে দিলেন না। ১৯৬৬ সালে ৫০ টাকা অনেক টাকা। তিনি বলতেন আমি যদি কাউকে বলি যে আমার ছেলে ৫০ টাকার চেক পেয়েছে কেউ বিশ্বাস করবে না। এজন্য চেকটা তিনি সঙ্গে রাখতেন। তবে স্নাতক ছাত্র থাকতেই আমি একটি বড় কোম্পানিতে চাকরি শুরু করি। আসলে এর আগেও আমি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করি। আমার প্রথম কর্মস্থলে স্টার্টিং স্যালারি তখন ১৩৫০ টাকার মতো। আমি একটু পাগলও ছিলাম। ওই চাকরি ছেড়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ায় জয়েন করি। মাত্র ২৮০ টাকা মাইনেতে।

নঈম নিজাম : এটা কত সালে?

এম জে আকবর : ১৯৭১ সাল। বেতন ছিল মাত্র ২৮০ টাকা। চার বছর কলেজের পর স্ট্রাগল গেল। আমাদের দেশে খুব খারাপ একটা সময় ছিল। একটা নকশাল ভায়োলেন্স পুরো বেঙ্গল ও বেঙ্গলের বাইরে চলছিল। আপনারা তখন এই বাংলাদেশে চমৎকার সাহস দেখিয়ে লড়াই করছিলেন।

নঈম নিজাম : টাইমস অব ইন্ডিয়ার পরের কাগজ কোনটা?

এম জে আকবর : ইলাস্ট্রেটেড অব ইন্ডিয়ার এডিটর আমাকে বললেন তুমি আমার ম্যাগাজিনে কাজ কর। তুমি লিখতে জানো। ওই ম্যাগাজিনে আমি এক-দুই বছরের মধ্যে ৩০-৪০টি কাভার স্টোরি করলাম। নামটাও একটু বিখ্যাত হলো। লোকজন চিনতে শুরু করল। সবচেয়ে বড় যে ব্রেকটা আমি পেলাম অভীক সরকারের কাছ থেকে আনন্দবাজারে। কথা ছিল একটা সানডে ম্যাগাজিন বের হবে। আমি বললাম ‘না’। আমি কাগজের সানডে ম্যাগাজিন করব না। আমি একটা ইনডিপেনডেন্ট পলিটিক্যাল পত্রিকা করব। যা হয় না ওই যে জওয়ানির নেশা। হাহা। আমাকে বোঝাল যে চাকরি পেয়ে গেছি, নিয়ে না-ও। কিন্তু আমি বললাম, না, আমি স্বাধীনভাবে পত্রিকা করব। আর কলকাতা থেকে কোনো ইনডিপেনডেন্ট ম্যাগাজিন কখনো চলেনি। কিন্তু এই সানডেটা এক বছরের মধ্যে সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠল। কয়েক বছরের মধ্যেই ৪ লাখ কপি বিক্রি হতো সানডে। এটা ছিল একটা রেকর্ড।

নঈম নিজাম : আপনিই সম্পাদক ছিলেন সে সময়?

এম জে আকবর : আমিই ফাউন্ডার এডিটর সানডের। তবে সানডেটা সাকসেস হয়ে গেল। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল কেননা ১৯৭৬-৭৭ সালে আমরা ইমারজেন্সি বের হলাম।

নঈম নিজাম : কত সালে আপনি প্রথম সম্পাদক হয়েছিলেন?

এম জে আকবর : আমি সম্পাদক হয়েছি তখন আমার বয়স ২৪ বছর।

নঈম নিজাম : ২৪ বছর বয়সে আপনি সম্পাদক হলেন। বিখ্যাত সানডে কাগজে। এটা আপনার হাত দিয়ে বিকশিত হয়ে বিখ্যাত হলো।

এম জে আকবর : তখন সানডেটা বিখ্যাত ছিল না। পরবর্তীতে বিখ্যাত হয়। সানডে ছিল সবচেয়ে বড় পলিটিক্যাল ম্যাগাজিন। সমগ্র ইন্ডিয়ায় বিখ্যাত হয়েছিল। তখন জনতা পার্টি ছিল। সেটা বিট করতাম। সব বড় বড় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ইন্টারভিউ সানডেতে ছাপা হতো।

নঈম নিজাম : পত্রিকার এডিটিং, রিপোর্টিং তো আপনি নিজেই করতেন?

এম জে আকবর : হ্যাঁ রিপোর্টিং এবং এডিটিং আমি নিজেই করতাম। আমার রিপোর্টগুলো নিয়ে একটা কালেকশন বের হয়েছিল ওই সময়।

নঈম নিজাম : সানডের পর কোথায় কাজ করলেন?

এম জে আকবর : একটা কথা বলি, সানডের জন্য বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি ইন্টারভিউ আমি করেছিলাম। আমরা জার্নালিজম করেছি তার একটা ইমপ্যাক্ট ছিল। তখন প্রিন্ট জার্নালিজম একটা মানে রাখত। তারপর তো সানডে থেকে ডেইলি কাগজে মুভ করলাম। ডেইলি কাগজে ইনভেস্টমেন্টসহ আরও অনেক কিছু লাগে। টেলিগ্রাফ ছিল আনন্দবাজারের একটা ফ্ল্যাগশিপ।

নঈম নিজাম : আপনি ফাউন্ডার এডিটর ছিলেন যখন টেলিগ্রাফের দায়িত্ব নিলেন। টেলিগ্রাফকেও আপনি খুব জনপ্রিয় কাগজে পরিণত করলেন।

এম জে আকবর : হয়তো জিওগ্রাফিক্যালি এটা রিচ না হলেও এটাই সত্য যে এডিটোরিয়াল হিসেবে এটি ন্যাশনাল কাগজ। ওই সময় রাজীব গান্ধীর সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়।

নঈম নিজাম : এ বন্ধুত্ব কখন থেকে হলো?

এম জে আকবর : সানডে থেকেই আমার সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে রাজীব গান্ধীর। আচ্ছা একটা বিষয় হলো ইমারজেন্সিতে যারা রিফরম্যাবল সে তো মিসেস ইন্দিরা গান্ধী আর সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু রাজীব গান্ধীকে কেন টার্গেট করা হলো? রাজীব গান্ধীর সঙ্গে সখ্য ছিল অনেক। তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী হলেন তখন আমাকে বারবার বলতে থাকেন যে রাজনীতিতে তোমাকে আসতে হবে। তত দিনে টেলিগ্রাফ আরম্ভ করেছি। রাজীব গান্ধীর কথা ফেলতে পারিনি।

নঈম নিজাম : ১৯৮৯ সালে এমপি হলেন কংগ্রেস থেকে?

এম জে আকবর : হ্যাঁ। সে সময় আমি এমপি হলাম। রাজীব গান্ধীর উৎসাহ পেয়ে। কিন্তু তা বেশিদিন চলল না। কারণ ১৯৯২ সালে যা কিছু হলো তা দেখে রাজনীতি ছেড়ে দিলাম। মেনে নিতে পারলাম না।

নঈম নিজাম : রাজীব এবং ইন্দিরা গান্ধী- দুজনকেই আপনার কাছ থেকে দেখা। দুজনকে নিয়ে মূল্যায়নটা কী আপনার?

এম জে আকবর : ইন্দিরা গান্ধী তো খুবই বড় রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী একটা পলিটিক্যাল ভিউ পলিটিক্যাল ফিলোসফিতে ব্যবহার শুরু করলেন। ইমারজেন্সি চলল। ইমারজেন্সির পর আমাদের কোনো প্রশ্নই ছিল না যে আমরা সেন্সরশিপ অ্যাকসেপ্ট করব।

নঈম নিজাম : তখন তো আপনি পত্রিকায় ছিলেন। সাংবাদিকতায় নানান নিষেধাজ্ঞা বা সেনসেটিভ ছিল কঠিনভাবে।

এম জে আকবর : আমার এখনো মনে আছে, তখন আমি ধারণা করেছিলাম ইন্দিরা গান্ধী ইলেকশনে হারবেন।

নঈম নিজাম : তিনি হেরেছিলেন। এমনকি কারাগারে যেতে হয়েছিল।

এম জে আকবর : এটাও সত্যি। ১৯৮০ সালে তিনি আবার ব্যাক করলেন। তখন মিসেস গান্ধী জিতলেন। ধারণাই করতে পারেননি অনেকে যে এত দ্রুত তিনি ফিরতে পারবেন। এজন্য সবার সব সময় মনে রাখা উচিত, কোনো কিছু ধারণা করে ফেলা এত সহজ নয়।

নঈম নিজাম : তার মানে আমরা জার্নালিস্টরা যেটা প্রেডিকশন করি সেটা সব সময় বাস্তবায়ন হয় না।

এম জে আকবর : এটা সবার স্বীকার করা উচিত। আমাদের হীনমন্যতা দূর করা উচিত।

নঈম নিজাম : ১৯৯৪ সালে আপনি রাজনীতি ছেড়ে আবারও মিডিয়ায় ব্যাক করলেন পুরোপুরিভাবে।

এম জে আকবর : তখন আমি এশিয়ান এজ-এ। এটা ভারতের প্রথম ইন্টারন্যাশনাল কাগজ। টেলিগ্রাফে আমি একটা জিনিস করেছিলাম; সেটা হলো প্রথম আমি কম্পিউটারাইজড কম্পোজ সিস্টেম চালু করি। তখন সেটা খুব কঠিন ছিল। আনন্দবাজারে স্ট্রাইকও হয়েছিল। সবাই নতুন প্রযুক্তিকে গ্রহণ করতে পারলেন না। কিন্তু একটা প্রযুক্তির ওপর ভরসা-বিশ্বাস ছিল না। যখন আমি প্রমাণ করে দেখালাম যে প্রযুক্তি আপনার সময় বাঁচাবে। কাজ সহজ করে দেবে। অনেক দিক থেকে সবাই উপকৃত হবে।

নঈম নিজাম : আপনার এশিয়ান এজ কাগজ লন্ডন এবং ভারতে একসঙ্গে প্রকাশ হতো। আপনি তো মালিকানায়ও ছিলেন।

এম জে আকবর : হ্যাঁ। আমার শেয়ার ছিল। আমার মেধা এখানে বিনিয়োগ হলো।

নঈম নিজাম : মেধার বিনিয়োগ একটা বড় বিনিয়োগ।

এম জে আকবর : অবশ্যই। মেধার বিনিয়োগ একটা বড় বিনিয়োগ। এরপর শেষে যা হয়, কোনো কিছুই তো চিরস্থায়ী নয়। বেরিয়ে গেলাম। এরপর জার্নালিজমে দুই বছর ইন্ডিয়া টুডেতে ছিলাম।

নঈম নিজাম : তখন কাগজের জনপ্রিয় ধারা ছিল। এরপর কী হলো?

এম জে আকবর : ইন্ডিয়া টুডের পর আরও অনেক কাজ করেছি। লেখালেখি করেছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আমার মনে হলো, এই লোকটি দেশের জন্য কিছু করতে পারেন। তাঁর প্রতি আমার আগ্রহ ছিল। কিন্তু আমি যে ইভুল্যুশন অব জার্নালিজম দেখছি। এই এত বছরের অভিজ্ঞতায়। আমি সত্যি বলি, আমার কোনো ইচ্ছা নেই। সবাই বলে, আমার সময়ে একটা গোল্ডেন এজ ছিল। আর এখন সবকিছুই খারাপ। এ ধারণা খুবই ভুল। এখন যে ইনোভেশন হচ্ছে বা ওটিটি প্ল্যাটফরম হচ্ছে আমার তো হিংসে হয়। কারণ আমাদের সময় এসব ছিল না। কিন্তু যখন আমরা এডিটর ছিলাম সত্তর কিংবা আশির দশকে অথবা নব্বইয়ের দশকে তখন একটা বিষয় ছিল সেটা হয়তো এখন এত নেই। আমার জ্ঞান অর্জনের ক্ষুধা ছিল। যেটা এখনকার জেনারেশনের মধ্যে অত নেই। আর যদি বলেন টেলিভিশন জার্নালিজমের প্রসঙ্গ। টেলিভিশন জার্নালিজম জনপ্রিয় হতে পারে কিন্তু সেখানে একটাই ডাইমেনশন দেখিয়ে চলে যাচ্ছে।

নঈম নিজাম : কোনো কিছুর গভীরতায় যেতে পারছে না? টিআরপি পেছনে দৌড়ানোর কারণেই কি এটা হচ্ছে?

এম জে আকবর : টিআরপি নিয়ে আমার কোনো প্রবলেম নেই। আমি সার্কুলেশনের জন্য অনেক কিছুই স্যাক্রিফাইস করে দেব। এখন যে কয়েকটি জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে তারা ওয়ার্ল্ড রেসলিং ফেডারেশনের মতো হয়ে গেছে। কুস্তি করা ছাড়া আর কিছুই করে না। এটা ঠিক হচ্ছে না।

নঈম নিজাম : সোশ্যাল মিডিয়ার একটা অবস্থান, টেলিভিশন মিডিয়ার একটা অবস্থান, আবার দেখা যাচ্ছে প্রিন্ট মিডিয়ার অবস্থান আগের চেয়ে স্লো হয়ে যাওয়া। সব মিলিয়ে আপনি প্রিন্ট মিডিয়ার ভবিষ্যৎটা কী মনে করেন? অনেক কাগজ তো আপনার হাতে গড়া।

এম জে আকবর : প্রসেস অব কন্টেন্ট ইজ লেস ইন্টারেস্টিং টু মি দ্যান এনিথিং। প্রসেস অব কন্টেন্ট একসময় প্রিন্টিং প্রেস ছিল। একসময় রেডিও এলো। এরপর টেলিভিশন এলো। এখন ইন্টারনেট এসেছে। কোনো মিডিয়া তার আগের মিডিয়াকে পুরোপুরি রিপ্লেস করতে পারেনি। এখনো রেডিও আছে। কিন্তু কন্টেন্টের গভীরতা বা অ্যানালাইসিস নেই। অথচ এখন আগের চেয়ে কাজ করার স্কোপ বেশি। যেহেতু এখন ইন্টারনেট রয়েছে। আপনি যদি এটা দিয়ে ১৪০ ক্যারেক্টারে জার্নালিজম করতে চান, এ ক্ষেত্রে জার্নালিজমটা পুরোপুরি ধ্বংস, পুরোপুরি নষ্ট। এখানেই আমার আপত্তি। এটাই আমার অবজারভেশন। এই যে একটা ক্লেভার অপিনিয়ন। কিন্তু সবাই চালাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে বড় যে দোষ এটা ডিপলি প্রবলেম্যাটিক। এটা কত দিন অ্যাকসেপ্ট হবে কি হবে না, আমি জানি না। কিন্তু এটা অ্যাকসেপ্ট করা উচিত নয়। কন্টেন্ট উইদাউট এডিটিং চলছে। যার যা খুশি করছে। চারপাশ দিয়ে ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানিজ। তারা পুরো এ কমিউনিকেশন ওয়ার্ল্ডের ওপর নির্ভরশীল। পুরো ওয়ার্ল্ড কমিউনিকেশনটা এখন পাঁচটি বা ছয়টি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে। যারা নিজের প্রফিট ছাড়া কিছু বোঝে না।

নঈম নিজাম : আপনি কি মনে করেন গুজব ছড়ানোর জন্য একটা বড় ভূমিকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখতে পাই? যা সমাজকে ক্ষতি করছে। মানুষের মনস্তাত্ত্বিক সংকট তৈরি করছে। এর থেকে উত্তরণের পথটা কী?

এম জে আকবর : অ্যাবসলিউটলি। গুজব অ্যালিগেশন যা ইচ্ছা। আমি বলব সোশ্যাল হার্মিংয়ের ওপর একটা জায়গা তৈরি হচ্ছে। দ্যাট ক্যান বি ভেরি ডেঞ্জারাস। কেননা এসব আউট অব কন্ট্রোল। কোনো জুডিশিয়ারি এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না। গভর্নমেন্ট এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না। সমাজ এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না।

নঈম নিজাম : বাংলাদেশ, ভারত কিংবা এ উপমহাদেশে পরিবর্তন কিছু হচ্ছে বলে আপনার মনে হয়? নাকি ডে বাই ডে আগের জায়গায় ফিরছে। আপনার সময়ের জার্নালিজম আর এখনকার জার্নালিজম আপনি কীভাবে দেখেন বা মূল্যায়ন করেন?

এম জে আকবর : এভরি এরা ফাইন্ড ইট অন চ্যালেঞ্জ। আর প্রত্যেকের জার্নালিজম যদি লেটেস্ট টেকনোলজি সেটা অলওয়েজ প্রোগ্রেস। সেটা মানতে হবে। কিন্তু প্রোগ্রেসটা কোন ডিরেকশনে যাচ্ছে তা-ও একটু দেখা প্রয়োজন।  ভাবা উচিত। যেমন আগে আমরা খুব সুন্দর কাবাব খেতাম। প্রোগ্রেসের মানে কি আমি আমাদের হামবার্গার খেতে হবে। হাহা।

নঈম নিজাম : নতুন প্রজন্মের সংবাদকর্মীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?

এম জে আকবর : নতুন প্রজন্মের জন্য পরামর্শ হলো- একটা জিনিস সেটা সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না।  আমি বলছি না যে ভুল হবে না। ভুল হবে। কিন্তু ভুলটা অনেস্টলি হতে হবে।  পয়সা দিয়ে ইনফরমেশন বিতরণ করা সেটা হবে না। কখনো হাওয়া আসবে, কখনো তুফান আসবে, কখনো ঝড় হবে, কখনো বৃষ্টি হবে কিন্তু আমাদের ইমানটা অর্থাৎ ইন্টিগ্রেটিটা ঠিক থাকলে বাকি সবই হবে।

নঈম নিজাম : অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার বক্তব্য থেকে আগামী প্রজন্ম অনেক বেশি জানতে পারবে। অনেক বেশি শিখবে এবং একটা গাইডলাইন পাবে।

এম জে আকবর : ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম