শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

এম জে আকবর-এর মুখোমুখি নঈম নিজাম

‘সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না’

প্রিন্ট ভার্সন
‘সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না’

নঈম নিজাম : আপনার ক্যারিয়ার কি সাংবাদিকতা দিয়ে শুরু?

এম জে আকবর : আমি লিখতে শুরু করি স্কুল থেকে। তখন কলকাতার সবচেয়ে ভালো কলেজ ছিল প্রেসিডেন্সি কলেজ, সেখানে পড়াশোনা করেছি। আমি লেখা পাঠাই। লেখা ছাপা হলো। জানত না তখন লেখা কে পাঠিয়েছে। ওরা একটা কাগজ বের করেছিল। তার মধ্যেই লিখতাম। পকেটমানি ছিল কদাচিৎ। বাড়ি থেকে যা পেতাম অতটুকুই। তবে আমার মনে আছে লেখালেখি করে প্রথম যখন ৫০ টাকার একটা চেক পেলাম আমার বাবা বিশ্বাস করলেন না। কোনো দিনও তিনি ওই চেকটা ব্যাংকে দিলেন না। ১৯৬৬ সালে ৫০ টাকা অনেক টাকা। তিনি বলতেন আমি যদি কাউকে বলি যে আমার ছেলে ৫০ টাকার চেক পেয়েছে কেউ বিশ্বাস করবে না। এজন্য চেকটা তিনি সঙ্গে রাখতেন। তবে স্নাতক ছাত্র থাকতেই আমি একটি বড় কোম্পানিতে চাকরি শুরু করি। আসলে এর আগেও আমি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করি। আমার প্রথম কর্মস্থলে স্টার্টিং স্যালারি তখন ১৩৫০ টাকার মতো। আমি একটু পাগলও ছিলাম। ওই চাকরি ছেড়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ায় জয়েন করি। মাত্র ২৮০ টাকা মাইনেতে।

নঈম নিজাম : এটা কত সালে?

এম জে আকবর : ১৯৭১ সাল। বেতন ছিল মাত্র ২৮০ টাকা। চার বছর কলেজের পর স্ট্রাগল গেল। আমাদের দেশে খুব খারাপ একটা সময় ছিল। একটা নকশাল ভায়োলেন্স পুরো বেঙ্গল ও বেঙ্গলের বাইরে চলছিল। আপনারা তখন এই বাংলাদেশে চমৎকার সাহস দেখিয়ে লড়াই করছিলেন।

নঈম নিজাম : টাইমস অব ইন্ডিয়ার পরের কাগজ কোনটা?

এম জে আকবর : ইলাস্ট্রেটেড অব ইন্ডিয়ার এডিটর আমাকে বললেন তুমি আমার ম্যাগাজিনে কাজ কর। তুমি লিখতে জানো। ওই ম্যাগাজিনে আমি এক-দুই বছরের মধ্যে ৩০-৪০টি কাভার স্টোরি করলাম। নামটাও একটু বিখ্যাত হলো। লোকজন চিনতে শুরু করল। সবচেয়ে বড় যে ব্রেকটা আমি পেলাম অভীক সরকারের কাছ থেকে আনন্দবাজারে। কথা ছিল একটা সানডে ম্যাগাজিন বের হবে। আমি বললাম ‘না’। আমি কাগজের সানডে ম্যাগাজিন করব না। আমি একটা ইনডিপেনডেন্ট পলিটিক্যাল পত্রিকা করব। যা হয় না ওই যে জওয়ানির নেশা। হাহা। আমাকে বোঝাল যে চাকরি পেয়ে গেছি, নিয়ে না-ও। কিন্তু আমি বললাম, না, আমি স্বাধীনভাবে পত্রিকা করব। আর কলকাতা থেকে কোনো ইনডিপেনডেন্ট ম্যাগাজিন কখনো চলেনি। কিন্তু এই সানডেটা এক বছরের মধ্যে সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠল। কয়েক বছরের মধ্যেই ৪ লাখ কপি বিক্রি হতো সানডে। এটা ছিল একটা রেকর্ড।

নঈম নিজাম : আপনিই সম্পাদক ছিলেন সে সময়?

এম জে আকবর : আমিই ফাউন্ডার এডিটর সানডের। তবে সানডেটা সাকসেস হয়ে গেল। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল কেননা ১৯৭৬-৭৭ সালে আমরা ইমারজেন্সি বের হলাম।

নঈম নিজাম : কত সালে আপনি প্রথম সম্পাদক হয়েছিলেন?

এম জে আকবর : আমি সম্পাদক হয়েছি তখন আমার বয়স ২৪ বছর।

নঈম নিজাম : ২৪ বছর বয়সে আপনি সম্পাদক হলেন। বিখ্যাত সানডে কাগজে। এটা আপনার হাত দিয়ে বিকশিত হয়ে বিখ্যাত হলো।

এম জে আকবর : তখন সানডেটা বিখ্যাত ছিল না। পরবর্তীতে বিখ্যাত হয়। সানডে ছিল সবচেয়ে বড় পলিটিক্যাল ম্যাগাজিন। সমগ্র ইন্ডিয়ায় বিখ্যাত হয়েছিল। তখন জনতা পার্টি ছিল। সেটা বিট করতাম। সব বড় বড় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ইন্টারভিউ সানডেতে ছাপা হতো।

নঈম নিজাম : পত্রিকার এডিটিং, রিপোর্টিং তো আপনি নিজেই করতেন?

এম জে আকবর : হ্যাঁ রিপোর্টিং এবং এডিটিং আমি নিজেই করতাম। আমার রিপোর্টগুলো নিয়ে একটা কালেকশন বের হয়েছিল ওই সময়।

নঈম নিজাম : সানডের পর কোথায় কাজ করলেন?

এম জে আকবর : একটা কথা বলি, সানডের জন্য বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি ইন্টারভিউ আমি করেছিলাম। আমরা জার্নালিজম করেছি তার একটা ইমপ্যাক্ট ছিল। তখন প্রিন্ট জার্নালিজম একটা মানে রাখত। তারপর তো সানডে থেকে ডেইলি কাগজে মুভ করলাম। ডেইলি কাগজে ইনভেস্টমেন্টসহ আরও অনেক কিছু লাগে। টেলিগ্রাফ ছিল আনন্দবাজারের একটা ফ্ল্যাগশিপ।

নঈম নিজাম : আপনি ফাউন্ডার এডিটর ছিলেন যখন টেলিগ্রাফের দায়িত্ব নিলেন। টেলিগ্রাফকেও আপনি খুব জনপ্রিয় কাগজে পরিণত করলেন।

এম জে আকবর : হয়তো জিওগ্রাফিক্যালি এটা রিচ না হলেও এটাই সত্য যে এডিটোরিয়াল হিসেবে এটি ন্যাশনাল কাগজ। ওই সময় রাজীব গান্ধীর সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়।

নঈম নিজাম : এ বন্ধুত্ব কখন থেকে হলো?

এম জে আকবর : সানডে থেকেই আমার সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে রাজীব গান্ধীর। আচ্ছা একটা বিষয় হলো ইমারজেন্সিতে যারা রিফরম্যাবল সে তো মিসেস ইন্দিরা গান্ধী আর সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু রাজীব গান্ধীকে কেন টার্গেট করা হলো? রাজীব গান্ধীর সঙ্গে সখ্য ছিল অনেক। তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী হলেন তখন আমাকে বারবার বলতে থাকেন যে রাজনীতিতে তোমাকে আসতে হবে। তত দিনে টেলিগ্রাফ আরম্ভ করেছি। রাজীব গান্ধীর কথা ফেলতে পারিনি।

নঈম নিজাম : ১৯৮৯ সালে এমপি হলেন কংগ্রেস থেকে?

এম জে আকবর : হ্যাঁ। সে সময় আমি এমপি হলাম। রাজীব গান্ধীর উৎসাহ পেয়ে। কিন্তু তা বেশিদিন চলল না। কারণ ১৯৯২ সালে যা কিছু হলো তা দেখে রাজনীতি ছেড়ে দিলাম। মেনে নিতে পারলাম না।

নঈম নিজাম : রাজীব এবং ইন্দিরা গান্ধী- দুজনকেই আপনার কাছ থেকে দেখা। দুজনকে নিয়ে মূল্যায়নটা কী আপনার?

এম জে আকবর : ইন্দিরা গান্ধী তো খুবই বড় রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী একটা পলিটিক্যাল ভিউ পলিটিক্যাল ফিলোসফিতে ব্যবহার শুরু করলেন। ইমারজেন্সি চলল। ইমারজেন্সির পর আমাদের কোনো প্রশ্নই ছিল না যে আমরা সেন্সরশিপ অ্যাকসেপ্ট করব।

নঈম নিজাম : তখন তো আপনি পত্রিকায় ছিলেন। সাংবাদিকতায় নানান নিষেধাজ্ঞা বা সেনসেটিভ ছিল কঠিনভাবে।

এম জে আকবর : আমার এখনো মনে আছে, তখন আমি ধারণা করেছিলাম ইন্দিরা গান্ধী ইলেকশনে হারবেন।

নঈম নিজাম : তিনি হেরেছিলেন। এমনকি কারাগারে যেতে হয়েছিল।

এম জে আকবর : এটাও সত্যি। ১৯৮০ সালে তিনি আবার ব্যাক করলেন। তখন মিসেস গান্ধী জিতলেন। ধারণাই করতে পারেননি অনেকে যে এত দ্রুত তিনি ফিরতে পারবেন। এজন্য সবার সব সময় মনে রাখা উচিত, কোনো কিছু ধারণা করে ফেলা এত সহজ নয়।

নঈম নিজাম : তার মানে আমরা জার্নালিস্টরা যেটা প্রেডিকশন করি সেটা সব সময় বাস্তবায়ন হয় না।

এম জে আকবর : এটা সবার স্বীকার করা উচিত। আমাদের হীনমন্যতা দূর করা উচিত।

নঈম নিজাম : ১৯৯৪ সালে আপনি রাজনীতি ছেড়ে আবারও মিডিয়ায় ব্যাক করলেন পুরোপুরিভাবে।

এম জে আকবর : তখন আমি এশিয়ান এজ-এ। এটা ভারতের প্রথম ইন্টারন্যাশনাল কাগজ। টেলিগ্রাফে আমি একটা জিনিস করেছিলাম; সেটা হলো প্রথম আমি কম্পিউটারাইজড কম্পোজ সিস্টেম চালু করি। তখন সেটা খুব কঠিন ছিল। আনন্দবাজারে স্ট্রাইকও হয়েছিল। সবাই নতুন প্রযুক্তিকে গ্রহণ করতে পারলেন না। কিন্তু একটা প্রযুক্তির ওপর ভরসা-বিশ্বাস ছিল না। যখন আমি প্রমাণ করে দেখালাম যে প্রযুক্তি আপনার সময় বাঁচাবে। কাজ সহজ করে দেবে। অনেক দিক থেকে সবাই উপকৃত হবে।

নঈম নিজাম : আপনার এশিয়ান এজ কাগজ লন্ডন এবং ভারতে একসঙ্গে প্রকাশ হতো। আপনি তো মালিকানায়ও ছিলেন।

এম জে আকবর : হ্যাঁ। আমার শেয়ার ছিল। আমার মেধা এখানে বিনিয়োগ হলো।

নঈম নিজাম : মেধার বিনিয়োগ একটা বড় বিনিয়োগ।

এম জে আকবর : অবশ্যই। মেধার বিনিয়োগ একটা বড় বিনিয়োগ। এরপর শেষে যা হয়, কোনো কিছুই তো চিরস্থায়ী নয়। বেরিয়ে গেলাম। এরপর জার্নালিজমে দুই বছর ইন্ডিয়া টুডেতে ছিলাম।

নঈম নিজাম : তখন কাগজের জনপ্রিয় ধারা ছিল। এরপর কী হলো?

এম জে আকবর : ইন্ডিয়া টুডের পর আরও অনেক কাজ করেছি। লেখালেখি করেছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আমার মনে হলো, এই লোকটি দেশের জন্য কিছু করতে পারেন। তাঁর প্রতি আমার আগ্রহ ছিল। কিন্তু আমি যে ইভুল্যুশন অব জার্নালিজম দেখছি। এই এত বছরের অভিজ্ঞতায়। আমি সত্যি বলি, আমার কোনো ইচ্ছা নেই। সবাই বলে, আমার সময়ে একটা গোল্ডেন এজ ছিল। আর এখন সবকিছুই খারাপ। এ ধারণা খুবই ভুল। এখন যে ইনোভেশন হচ্ছে বা ওটিটি প্ল্যাটফরম হচ্ছে আমার তো হিংসে হয়। কারণ আমাদের সময় এসব ছিল না। কিন্তু যখন আমরা এডিটর ছিলাম সত্তর কিংবা আশির দশকে অথবা নব্বইয়ের দশকে তখন একটা বিষয় ছিল সেটা হয়তো এখন এত নেই। আমার জ্ঞান অর্জনের ক্ষুধা ছিল। যেটা এখনকার জেনারেশনের মধ্যে অত নেই। আর যদি বলেন টেলিভিশন জার্নালিজমের প্রসঙ্গ। টেলিভিশন জার্নালিজম জনপ্রিয় হতে পারে কিন্তু সেখানে একটাই ডাইমেনশন দেখিয়ে চলে যাচ্ছে।

নঈম নিজাম : কোনো কিছুর গভীরতায় যেতে পারছে না? টিআরপি পেছনে দৌড়ানোর কারণেই কি এটা হচ্ছে?

এম জে আকবর : টিআরপি নিয়ে আমার কোনো প্রবলেম নেই। আমি সার্কুলেশনের জন্য অনেক কিছুই স্যাক্রিফাইস করে দেব। এখন যে কয়েকটি জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে তারা ওয়ার্ল্ড রেসলিং ফেডারেশনের মতো হয়ে গেছে। কুস্তি করা ছাড়া আর কিছুই করে না। এটা ঠিক হচ্ছে না।

নঈম নিজাম : সোশ্যাল মিডিয়ার একটা অবস্থান, টেলিভিশন মিডিয়ার একটা অবস্থান, আবার দেখা যাচ্ছে প্রিন্ট মিডিয়ার অবস্থান আগের চেয়ে স্লো হয়ে যাওয়া। সব মিলিয়ে আপনি প্রিন্ট মিডিয়ার ভবিষ্যৎটা কী মনে করেন? অনেক কাগজ তো আপনার হাতে গড়া।

এম জে আকবর : প্রসেস অব কন্টেন্ট ইজ লেস ইন্টারেস্টিং টু মি দ্যান এনিথিং। প্রসেস অব কন্টেন্ট একসময় প্রিন্টিং প্রেস ছিল। একসময় রেডিও এলো। এরপর টেলিভিশন এলো। এখন ইন্টারনেট এসেছে। কোনো মিডিয়া তার আগের মিডিয়াকে পুরোপুরি রিপ্লেস করতে পারেনি। এখনো রেডিও আছে। কিন্তু কন্টেন্টের গভীরতা বা অ্যানালাইসিস নেই। অথচ এখন আগের চেয়ে কাজ করার স্কোপ বেশি। যেহেতু এখন ইন্টারনেট রয়েছে। আপনি যদি এটা দিয়ে ১৪০ ক্যারেক্টারে জার্নালিজম করতে চান, এ ক্ষেত্রে জার্নালিজমটা পুরোপুরি ধ্বংস, পুরোপুরি নষ্ট। এখানেই আমার আপত্তি। এটাই আমার অবজারভেশন। এই যে একটা ক্লেভার অপিনিয়ন। কিন্তু সবাই চালাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে বড় যে দোষ এটা ডিপলি প্রবলেম্যাটিক। এটা কত দিন অ্যাকসেপ্ট হবে কি হবে না, আমি জানি না। কিন্তু এটা অ্যাকসেপ্ট করা উচিত নয়। কন্টেন্ট উইদাউট এডিটিং চলছে। যার যা খুশি করছে। চারপাশ দিয়ে ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানিজ। তারা পুরো এ কমিউনিকেশন ওয়ার্ল্ডের ওপর নির্ভরশীল। পুরো ওয়ার্ল্ড কমিউনিকেশনটা এখন পাঁচটি বা ছয়টি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে। যারা নিজের প্রফিট ছাড়া কিছু বোঝে না।

নঈম নিজাম : আপনি কি মনে করেন গুজব ছড়ানোর জন্য একটা বড় ভূমিকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখতে পাই? যা সমাজকে ক্ষতি করছে। মানুষের মনস্তাত্ত্বিক সংকট তৈরি করছে। এর থেকে উত্তরণের পথটা কী?

এম জে আকবর : অ্যাবসলিউটলি। গুজব অ্যালিগেশন যা ইচ্ছা। আমি বলব সোশ্যাল হার্মিংয়ের ওপর একটা জায়গা তৈরি হচ্ছে। দ্যাট ক্যান বি ভেরি ডেঞ্জারাস। কেননা এসব আউট অব কন্ট্রোল। কোনো জুডিশিয়ারি এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না। গভর্নমেন্ট এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না। সমাজ এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না।

নঈম নিজাম : বাংলাদেশ, ভারত কিংবা এ উপমহাদেশে পরিবর্তন কিছু হচ্ছে বলে আপনার মনে হয়? নাকি ডে বাই ডে আগের জায়গায় ফিরছে। আপনার সময়ের জার্নালিজম আর এখনকার জার্নালিজম আপনি কীভাবে দেখেন বা মূল্যায়ন করেন?

এম জে আকবর : এভরি এরা ফাইন্ড ইট অন চ্যালেঞ্জ। আর প্রত্যেকের জার্নালিজম যদি লেটেস্ট টেকনোলজি সেটা অলওয়েজ প্রোগ্রেস। সেটা মানতে হবে। কিন্তু প্রোগ্রেসটা কোন ডিরেকশনে যাচ্ছে তা-ও একটু দেখা প্রয়োজন।  ভাবা উচিত। যেমন আগে আমরা খুব সুন্দর কাবাব খেতাম। প্রোগ্রেসের মানে কি আমি আমাদের হামবার্গার খেতে হবে। হাহা।

নঈম নিজাম : নতুন প্রজন্মের সংবাদকর্মীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?

এম জে আকবর : নতুন প্রজন্মের জন্য পরামর্শ হলো- একটা জিনিস সেটা সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না।  আমি বলছি না যে ভুল হবে না। ভুল হবে। কিন্তু ভুলটা অনেস্টলি হতে হবে।  পয়সা দিয়ে ইনফরমেশন বিতরণ করা সেটা হবে না। কখনো হাওয়া আসবে, কখনো তুফান আসবে, কখনো ঝড় হবে, কখনো বৃষ্টি হবে কিন্তু আমাদের ইমানটা অর্থাৎ ইন্টিগ্রেটিটা ঠিক থাকলে বাকি সবই হবে।

নঈম নিজাম : অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার বক্তব্য থেকে আগামী প্রজন্ম অনেক বেশি জানতে পারবে। অনেক বেশি শিখবে এবং একটা গাইডলাইন পাবে।

এম জে আকবর : ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে