শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

এম জে আকবর-এর মুখোমুখি নঈম নিজাম

‘সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না’

প্রিন্ট ভার্সন
‘সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না’

নঈম নিজাম : আপনার ক্যারিয়ার কি সাংবাদিকতা দিয়ে শুরু?

এম জে আকবর : আমি লিখতে শুরু করি স্কুল থেকে। তখন কলকাতার সবচেয়ে ভালো কলেজ ছিল প্রেসিডেন্সি কলেজ, সেখানে পড়াশোনা করেছি। আমি লেখা পাঠাই। লেখা ছাপা হলো। জানত না তখন লেখা কে পাঠিয়েছে। ওরা একটা কাগজ বের করেছিল। তার মধ্যেই লিখতাম। পকেটমানি ছিল কদাচিৎ। বাড়ি থেকে যা পেতাম অতটুকুই। তবে আমার মনে আছে লেখালেখি করে প্রথম যখন ৫০ টাকার একটা চেক পেলাম আমার বাবা বিশ্বাস করলেন না। কোনো দিনও তিনি ওই চেকটা ব্যাংকে দিলেন না। ১৯৬৬ সালে ৫০ টাকা অনেক টাকা। তিনি বলতেন আমি যদি কাউকে বলি যে আমার ছেলে ৫০ টাকার চেক পেয়েছে কেউ বিশ্বাস করবে না। এজন্য চেকটা তিনি সঙ্গে রাখতেন। তবে স্নাতক ছাত্র থাকতেই আমি একটি বড় কোম্পানিতে চাকরি শুরু করি। আসলে এর আগেও আমি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করি। আমার প্রথম কর্মস্থলে স্টার্টিং স্যালারি তখন ১৩৫০ টাকার মতো। আমি একটু পাগলও ছিলাম। ওই চাকরি ছেড়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ায় জয়েন করি। মাত্র ২৮০ টাকা মাইনেতে।

নঈম নিজাম : এটা কত সালে?

এম জে আকবর : ১৯৭১ সাল। বেতন ছিল মাত্র ২৮০ টাকা। চার বছর কলেজের পর স্ট্রাগল গেল। আমাদের দেশে খুব খারাপ একটা সময় ছিল। একটা নকশাল ভায়োলেন্স পুরো বেঙ্গল ও বেঙ্গলের বাইরে চলছিল। আপনারা তখন এই বাংলাদেশে চমৎকার সাহস দেখিয়ে লড়াই করছিলেন।

নঈম নিজাম : টাইমস অব ইন্ডিয়ার পরের কাগজ কোনটা?

এম জে আকবর : ইলাস্ট্রেটেড অব ইন্ডিয়ার এডিটর আমাকে বললেন তুমি আমার ম্যাগাজিনে কাজ কর। তুমি লিখতে জানো। ওই ম্যাগাজিনে আমি এক-দুই বছরের মধ্যে ৩০-৪০টি কাভার স্টোরি করলাম। নামটাও একটু বিখ্যাত হলো। লোকজন চিনতে শুরু করল। সবচেয়ে বড় যে ব্রেকটা আমি পেলাম অভীক সরকারের কাছ থেকে আনন্দবাজারে। কথা ছিল একটা সানডে ম্যাগাজিন বের হবে। আমি বললাম ‘না’। আমি কাগজের সানডে ম্যাগাজিন করব না। আমি একটা ইনডিপেনডেন্ট পলিটিক্যাল পত্রিকা করব। যা হয় না ওই যে জওয়ানির নেশা। হাহা। আমাকে বোঝাল যে চাকরি পেয়ে গেছি, নিয়ে না-ও। কিন্তু আমি বললাম, না, আমি স্বাধীনভাবে পত্রিকা করব। আর কলকাতা থেকে কোনো ইনডিপেনডেন্ট ম্যাগাজিন কখনো চলেনি। কিন্তু এই সানডেটা এক বছরের মধ্যে সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠল। কয়েক বছরের মধ্যেই ৪ লাখ কপি বিক্রি হতো সানডে। এটা ছিল একটা রেকর্ড।

নঈম নিজাম : আপনিই সম্পাদক ছিলেন সে সময়?

এম জে আকবর : আমিই ফাউন্ডার এডিটর সানডের। তবে সানডেটা সাকসেস হয়ে গেল। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল কেননা ১৯৭৬-৭৭ সালে আমরা ইমারজেন্সি বের হলাম।

নঈম নিজাম : কত সালে আপনি প্রথম সম্পাদক হয়েছিলেন?

এম জে আকবর : আমি সম্পাদক হয়েছি তখন আমার বয়স ২৪ বছর।

নঈম নিজাম : ২৪ বছর বয়সে আপনি সম্পাদক হলেন। বিখ্যাত সানডে কাগজে। এটা আপনার হাত দিয়ে বিকশিত হয়ে বিখ্যাত হলো।

এম জে আকবর : তখন সানডেটা বিখ্যাত ছিল না। পরবর্তীতে বিখ্যাত হয়। সানডে ছিল সবচেয়ে বড় পলিটিক্যাল ম্যাগাজিন। সমগ্র ইন্ডিয়ায় বিখ্যাত হয়েছিল। তখন জনতা পার্টি ছিল। সেটা বিট করতাম। সব বড় বড় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ইন্টারভিউ সানডেতে ছাপা হতো।

নঈম নিজাম : পত্রিকার এডিটিং, রিপোর্টিং তো আপনি নিজেই করতেন?

এম জে আকবর : হ্যাঁ রিপোর্টিং এবং এডিটিং আমি নিজেই করতাম। আমার রিপোর্টগুলো নিয়ে একটা কালেকশন বের হয়েছিল ওই সময়।

নঈম নিজাম : সানডের পর কোথায় কাজ করলেন?

এম জে আকবর : একটা কথা বলি, সানডের জন্য বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি ইন্টারভিউ আমি করেছিলাম। আমরা জার্নালিজম করেছি তার একটা ইমপ্যাক্ট ছিল। তখন প্রিন্ট জার্নালিজম একটা মানে রাখত। তারপর তো সানডে থেকে ডেইলি কাগজে মুভ করলাম। ডেইলি কাগজে ইনভেস্টমেন্টসহ আরও অনেক কিছু লাগে। টেলিগ্রাফ ছিল আনন্দবাজারের একটা ফ্ল্যাগশিপ।

নঈম নিজাম : আপনি ফাউন্ডার এডিটর ছিলেন যখন টেলিগ্রাফের দায়িত্ব নিলেন। টেলিগ্রাফকেও আপনি খুব জনপ্রিয় কাগজে পরিণত করলেন।

এম জে আকবর : হয়তো জিওগ্রাফিক্যালি এটা রিচ না হলেও এটাই সত্য যে এডিটোরিয়াল হিসেবে এটি ন্যাশনাল কাগজ। ওই সময় রাজীব গান্ধীর সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়।

নঈম নিজাম : এ বন্ধুত্ব কখন থেকে হলো?

এম জে আকবর : সানডে থেকেই আমার সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে রাজীব গান্ধীর। আচ্ছা একটা বিষয় হলো ইমারজেন্সিতে যারা রিফরম্যাবল সে তো মিসেস ইন্দিরা গান্ধী আর সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু রাজীব গান্ধীকে কেন টার্গেট করা হলো? রাজীব গান্ধীর সঙ্গে সখ্য ছিল অনেক। তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী হলেন তখন আমাকে বারবার বলতে থাকেন যে রাজনীতিতে তোমাকে আসতে হবে। তত দিনে টেলিগ্রাফ আরম্ভ করেছি। রাজীব গান্ধীর কথা ফেলতে পারিনি।

নঈম নিজাম : ১৯৮৯ সালে এমপি হলেন কংগ্রেস থেকে?

এম জে আকবর : হ্যাঁ। সে সময় আমি এমপি হলাম। রাজীব গান্ধীর উৎসাহ পেয়ে। কিন্তু তা বেশিদিন চলল না। কারণ ১৯৯২ সালে যা কিছু হলো তা দেখে রাজনীতি ছেড়ে দিলাম। মেনে নিতে পারলাম না।

নঈম নিজাম : রাজীব এবং ইন্দিরা গান্ধী- দুজনকেই আপনার কাছ থেকে দেখা। দুজনকে নিয়ে মূল্যায়নটা কী আপনার?

এম জে আকবর : ইন্দিরা গান্ধী তো খুবই বড় রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী একটা পলিটিক্যাল ভিউ পলিটিক্যাল ফিলোসফিতে ব্যবহার শুরু করলেন। ইমারজেন্সি চলল। ইমারজেন্সির পর আমাদের কোনো প্রশ্নই ছিল না যে আমরা সেন্সরশিপ অ্যাকসেপ্ট করব।

নঈম নিজাম : তখন তো আপনি পত্রিকায় ছিলেন। সাংবাদিকতায় নানান নিষেধাজ্ঞা বা সেনসেটিভ ছিল কঠিনভাবে।

এম জে আকবর : আমার এখনো মনে আছে, তখন আমি ধারণা করেছিলাম ইন্দিরা গান্ধী ইলেকশনে হারবেন।

নঈম নিজাম : তিনি হেরেছিলেন। এমনকি কারাগারে যেতে হয়েছিল।

এম জে আকবর : এটাও সত্যি। ১৯৮০ সালে তিনি আবার ব্যাক করলেন। তখন মিসেস গান্ধী জিতলেন। ধারণাই করতে পারেননি অনেকে যে এত দ্রুত তিনি ফিরতে পারবেন। এজন্য সবার সব সময় মনে রাখা উচিত, কোনো কিছু ধারণা করে ফেলা এত সহজ নয়।

নঈম নিজাম : তার মানে আমরা জার্নালিস্টরা যেটা প্রেডিকশন করি সেটা সব সময় বাস্তবায়ন হয় না।

এম জে আকবর : এটা সবার স্বীকার করা উচিত। আমাদের হীনমন্যতা দূর করা উচিত।

নঈম নিজাম : ১৯৯৪ সালে আপনি রাজনীতি ছেড়ে আবারও মিডিয়ায় ব্যাক করলেন পুরোপুরিভাবে।

এম জে আকবর : তখন আমি এশিয়ান এজ-এ। এটা ভারতের প্রথম ইন্টারন্যাশনাল কাগজ। টেলিগ্রাফে আমি একটা জিনিস করেছিলাম; সেটা হলো প্রথম আমি কম্পিউটারাইজড কম্পোজ সিস্টেম চালু করি। তখন সেটা খুব কঠিন ছিল। আনন্দবাজারে স্ট্রাইকও হয়েছিল। সবাই নতুন প্রযুক্তিকে গ্রহণ করতে পারলেন না। কিন্তু একটা প্রযুক্তির ওপর ভরসা-বিশ্বাস ছিল না। যখন আমি প্রমাণ করে দেখালাম যে প্রযুক্তি আপনার সময় বাঁচাবে। কাজ সহজ করে দেবে। অনেক দিক থেকে সবাই উপকৃত হবে।

নঈম নিজাম : আপনার এশিয়ান এজ কাগজ লন্ডন এবং ভারতে একসঙ্গে প্রকাশ হতো। আপনি তো মালিকানায়ও ছিলেন।

এম জে আকবর : হ্যাঁ। আমার শেয়ার ছিল। আমার মেধা এখানে বিনিয়োগ হলো।

নঈম নিজাম : মেধার বিনিয়োগ একটা বড় বিনিয়োগ।

এম জে আকবর : অবশ্যই। মেধার বিনিয়োগ একটা বড় বিনিয়োগ। এরপর শেষে যা হয়, কোনো কিছুই তো চিরস্থায়ী নয়। বেরিয়ে গেলাম। এরপর জার্নালিজমে দুই বছর ইন্ডিয়া টুডেতে ছিলাম।

নঈম নিজাম : তখন কাগজের জনপ্রিয় ধারা ছিল। এরপর কী হলো?

এম জে আকবর : ইন্ডিয়া টুডের পর আরও অনেক কাজ করেছি। লেখালেখি করেছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আমার মনে হলো, এই লোকটি দেশের জন্য কিছু করতে পারেন। তাঁর প্রতি আমার আগ্রহ ছিল। কিন্তু আমি যে ইভুল্যুশন অব জার্নালিজম দেখছি। এই এত বছরের অভিজ্ঞতায়। আমি সত্যি বলি, আমার কোনো ইচ্ছা নেই। সবাই বলে, আমার সময়ে একটা গোল্ডেন এজ ছিল। আর এখন সবকিছুই খারাপ। এ ধারণা খুবই ভুল। এখন যে ইনোভেশন হচ্ছে বা ওটিটি প্ল্যাটফরম হচ্ছে আমার তো হিংসে হয়। কারণ আমাদের সময় এসব ছিল না। কিন্তু যখন আমরা এডিটর ছিলাম সত্তর কিংবা আশির দশকে অথবা নব্বইয়ের দশকে তখন একটা বিষয় ছিল সেটা হয়তো এখন এত নেই। আমার জ্ঞান অর্জনের ক্ষুধা ছিল। যেটা এখনকার জেনারেশনের মধ্যে অত নেই। আর যদি বলেন টেলিভিশন জার্নালিজমের প্রসঙ্গ। টেলিভিশন জার্নালিজম জনপ্রিয় হতে পারে কিন্তু সেখানে একটাই ডাইমেনশন দেখিয়ে চলে যাচ্ছে।

নঈম নিজাম : কোনো কিছুর গভীরতায় যেতে পারছে না? টিআরপি পেছনে দৌড়ানোর কারণেই কি এটা হচ্ছে?

এম জে আকবর : টিআরপি নিয়ে আমার কোনো প্রবলেম নেই। আমি সার্কুলেশনের জন্য অনেক কিছুই স্যাক্রিফাইস করে দেব। এখন যে কয়েকটি জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে তারা ওয়ার্ল্ড রেসলিং ফেডারেশনের মতো হয়ে গেছে। কুস্তি করা ছাড়া আর কিছুই করে না। এটা ঠিক হচ্ছে না।

নঈম নিজাম : সোশ্যাল মিডিয়ার একটা অবস্থান, টেলিভিশন মিডিয়ার একটা অবস্থান, আবার দেখা যাচ্ছে প্রিন্ট মিডিয়ার অবস্থান আগের চেয়ে স্লো হয়ে যাওয়া। সব মিলিয়ে আপনি প্রিন্ট মিডিয়ার ভবিষ্যৎটা কী মনে করেন? অনেক কাগজ তো আপনার হাতে গড়া।

এম জে আকবর : প্রসেস অব কন্টেন্ট ইজ লেস ইন্টারেস্টিং টু মি দ্যান এনিথিং। প্রসেস অব কন্টেন্ট একসময় প্রিন্টিং প্রেস ছিল। একসময় রেডিও এলো। এরপর টেলিভিশন এলো। এখন ইন্টারনেট এসেছে। কোনো মিডিয়া তার আগের মিডিয়াকে পুরোপুরি রিপ্লেস করতে পারেনি। এখনো রেডিও আছে। কিন্তু কন্টেন্টের গভীরতা বা অ্যানালাইসিস নেই। অথচ এখন আগের চেয়ে কাজ করার স্কোপ বেশি। যেহেতু এখন ইন্টারনেট রয়েছে। আপনি যদি এটা দিয়ে ১৪০ ক্যারেক্টারে জার্নালিজম করতে চান, এ ক্ষেত্রে জার্নালিজমটা পুরোপুরি ধ্বংস, পুরোপুরি নষ্ট। এখানেই আমার আপত্তি। এটাই আমার অবজারভেশন। এই যে একটা ক্লেভার অপিনিয়ন। কিন্তু সবাই চালাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে বড় যে দোষ এটা ডিপলি প্রবলেম্যাটিক। এটা কত দিন অ্যাকসেপ্ট হবে কি হবে না, আমি জানি না। কিন্তু এটা অ্যাকসেপ্ট করা উচিত নয়। কন্টেন্ট উইদাউট এডিটিং চলছে। যার যা খুশি করছে। চারপাশ দিয়ে ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানিজ। তারা পুরো এ কমিউনিকেশন ওয়ার্ল্ডের ওপর নির্ভরশীল। পুরো ওয়ার্ল্ড কমিউনিকেশনটা এখন পাঁচটি বা ছয়টি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে। যারা নিজের প্রফিট ছাড়া কিছু বোঝে না।

নঈম নিজাম : আপনি কি মনে করেন গুজব ছড়ানোর জন্য একটা বড় ভূমিকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখতে পাই? যা সমাজকে ক্ষতি করছে। মানুষের মনস্তাত্ত্বিক সংকট তৈরি করছে। এর থেকে উত্তরণের পথটা কী?

এম জে আকবর : অ্যাবসলিউটলি। গুজব অ্যালিগেশন যা ইচ্ছা। আমি বলব সোশ্যাল হার্মিংয়ের ওপর একটা জায়গা তৈরি হচ্ছে। দ্যাট ক্যান বি ভেরি ডেঞ্জারাস। কেননা এসব আউট অব কন্ট্রোল। কোনো জুডিশিয়ারি এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না। গভর্নমেন্ট এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না। সমাজ এটা কন্ট্রোল করতে পারছে না।

নঈম নিজাম : বাংলাদেশ, ভারত কিংবা এ উপমহাদেশে পরিবর্তন কিছু হচ্ছে বলে আপনার মনে হয়? নাকি ডে বাই ডে আগের জায়গায় ফিরছে। আপনার সময়ের জার্নালিজম আর এখনকার জার্নালিজম আপনি কীভাবে দেখেন বা মূল্যায়ন করেন?

এম জে আকবর : এভরি এরা ফাইন্ড ইট অন চ্যালেঞ্জ। আর প্রত্যেকের জার্নালিজম যদি লেটেস্ট টেকনোলজি সেটা অলওয়েজ প্রোগ্রেস। সেটা মানতে হবে। কিন্তু প্রোগ্রেসটা কোন ডিরেকশনে যাচ্ছে তা-ও একটু দেখা প্রয়োজন।  ভাবা উচিত। যেমন আগে আমরা খুব সুন্দর কাবাব খেতাম। প্রোগ্রেসের মানে কি আমি আমাদের হামবার্গার খেতে হবে। হাহা।

নঈম নিজাম : নতুন প্রজন্মের সংবাদকর্মীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?

এম জে আকবর : নতুন প্রজন্মের জন্য পরামর্শ হলো- একটা জিনিস সেটা সাংবাদিকতা হোক কিংবা রাজনীতি- যেদিন আপনার ইন্টিগ্রেটি কম্প্রোমাইজ করতে হবে সেদিন জার্নালিজম থাকবে না।  আমি বলছি না যে ভুল হবে না। ভুল হবে। কিন্তু ভুলটা অনেস্টলি হতে হবে।  পয়সা দিয়ে ইনফরমেশন বিতরণ করা সেটা হবে না। কখনো হাওয়া আসবে, কখনো তুফান আসবে, কখনো ঝড় হবে, কখনো বৃষ্টি হবে কিন্তু আমাদের ইমানটা অর্থাৎ ইন্টিগ্রেটিটা ঠিক থাকলে বাকি সবই হবে।

নঈম নিজাম : অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার বক্তব্য থেকে আগামী প্রজন্ম অনেক বেশি জানতে পারবে। অনেক বেশি শিখবে এবং একটা গাইডলাইন পাবে।

এম জে আকবর : ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা