শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০

ট্রেনে পণ্য পরিবহন সহজ ও সাশ্রয়ী করতে নতুন উদ্যোগ

সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
ট্রেনে পণ্য পরিবহন সহজ ও সাশ্রয়ী করতে নতুন উদ্যোগ

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে উৎপাদিত কৃষিজাত ও শিল্পজাত পণ্য পরিবহন প্রক্রিয়া সহজ ও সাশ্রয়ী করার নতুন উদ্যোগ নিচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। একই সঙ্গে শিল্পজাত পণ্য পরিবহন ব্যবস্থার সুবিধা সম্প্রসারণের জন্য প্রথমবারের মতো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ১২৫টি লাগেজ ভ্যানও যুক্ত করা হচ্ছে এই পরিবহনে।

মূলত কৃষি ও শিল্পজাত পণ্য পরিবহন ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে যাত্রীখাতে আয় বাড়ানো এবং নানাবিধ পরিকল্পনাসহ বিভাগীয় বাণিজ্য বিভাগের কিছু প্রস্তাবনা তৈরির কাজও চলছে। তবে বিভিন্ন বিশেষায়িত কৃষি ও শিল্প পণ্য উৎপাদনকারী অঞ্চলের কথা মাথায় রেখে গুডস ও কৃষিজাত পণ্য পরিবহনের জন্য রেলওয়ের পরিবহন ও বাণিজ্যিক বিভাগ নতুন ট্রেনসূচি তৈরির কাজ শুরু করেছেন বলে জানান রেলওয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি-অপারেশন) সরদার শাহাদাত আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলওয়েকে আরো আধুনিকায়ন করতে নানাবিধ পরিকল্পনা নিয়ে কাজ চলছে। যাত্রীসেবার মান বৃদ্ধিতে প্রতিটি ট্রেনেই নতুন নতুন কোচও লাগানো হচ্ছে।

তিনি বলেন, রেলওয়ের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে কৃষিজাত পণ্য সহজ ও সাশ্রয়ীভাবে পরিবহন করতে রেল প্রশাসন প্রস্তুত। এতে যাত্রীসেবার পাশাপাশি পণ্য পরিবহনও করতে নতুন নতুন পরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের রোলিং স্টক অপারেশন উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, রেলের কাছে যেসব লাগেজ ভ্যান রয়েছে সেগুলো খুবই পুরনো। তাছাড়া নানান কারণে রেলপথে কৃষিপণ্য পরিবহনে মানুষের আগ্রহ বেড়েছে।

সারাদেশে কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ ও কৃষকদের অর্থনৈতিক সম্প্রসারণে ১২৫টি লাগেজ ভ্যান আমদানির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রকল্পে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত লাগেজ ভ্যান থাকায় দেশের কৃষিপণ্য পরিবহনে রেলওয়ে কর্মপরিধি আরও বাড়বে বলে জানান তিনি।

পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্য কর্মকর্তা (সিসিএম) মো. নাজমুল হোসেন বলেন, কৃষিপণ্য পরিবহন সহজ ও সাশ্রয়ী করার জন্য নতুন উদ্যোগ নেয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে নতুন কর্ম-পরিকল্পনার বিষয়ে একাধিকবার বৈঠকও করা হয়েছে। রেলওয়ের পরিবহনের মাধ্যমে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির জন্য আরো নতুন নতুন কর্ম-পরিকল্পনা তৈরির কাজ চলছে। তবে মূলত দেশের প্রধান প্রধান কৃষি ও ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পাঞ্চলকে কেন্দ্র করে রেলের লাগেজ ভ্যান ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।

রেলওয়ের সূত্রে জানা গেছে, রেলওয়ের মাধ্যমে কৃষিজাত পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তার দপ্তর থেকে একটি ১৭ দফা প্রস্তাব তৈরির কাজ চলছে। এসব প্রস্তাবনাগুলো পূর্বাঞ্চলের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করেই রেলভবনে পাঠানো হবে।

পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপককে দেওয়া এই প্রস্তাবনায় রয়েছে রেলওয়ের বহরে ৭৫টি মিটারগেজ লাগেজ ভ্যান যুক্ত হচ্ছে। এই লাগেজ ভ্যানগুলো সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে রেলওয়ের রাজস্ব আয় বাড়বে। রেলের মাধ্যমে পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা আরও সহজ করতে যাত্রীবাহী ট্রেনগুলোতে লাগেজ ভ্যান সংখ্যা বৃদ্ধির প্রস্তাবও দেয়া হয়। কোন ট্রেনে কয়টি করে লাগেজ ভ্যান বৃদ্ধি করতে হবে তার একটি তালিকাও দেওয়া হয়।

১৭টি প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে দীর্ঘদিন বিভিন্ন রুটের ট্রেনে লাগেজ ভ্যান চলাচল না করায় ব্যবসায়ীরা অন্য মাধ্যমে পণ্য পরিবহন, ব্যবসায়ীদের রেলমুখী করার জন্য পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা, প্রতি মাসে অন্তত দুইবার স্থানীয় ব্যবসায়ীদর সঙ্গে স্টেশন মাস্টারের মতবিনিময় সভা করা, নির্দিষ্ট স্টেশনে মালামাল পরিবহনের জন্য আলাদা আলাদা লাগেজ ভ্যান সংযোজন ও সংরক্ষণ করা, স্টেশনে লাগেজ বা পার্সেল মালামাল পরিবহনের জন্য ওজন যন্ত্র এবং লম্বা লরী ও ভ্যান সরবরাহ, দেশের বড় বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও শিল্প গ্রুপের সঙ্গে মালামাল পরিবহনে রেলওয়ে চুক্তি সম্পাদন করা, সর্বোচ্চ মালামাল পরিবহনকারী ব্যবসায়ীদের প্রণোদনা এবং স্টেশনকে পুরস্কার দেয়া, আগের মতো আন্তঃনগর ট্রেনেও পরীক্ষামূলকভাবে একটি করে লাগেজ ভ্যান সংযোজন করা, যাত্রীবাহী ট্রেনে নতুন করে লাগেজ ভ্যান যুক্ত করার পর পরিকল্পনাটি জনপ্রিয় হলে পর্যায়ক্রমে যাত্রীবাহী ট্রেনে লাগেজ ভ্যানের সংখ্যা বাড়ানো।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে ৫০টি ব্রডগেজ ও ৭৫টি মিটারগেজ লাগেজ ভ্যান সংগ্রহের জন্য চুক্তি হয়েছে। চীন থেকে ক্রয়ের জন্য প্রক্রিয়াধীন এসব লাগেজ ভ্যান আগামী দুই বছরের মধ্যে রেলের বহরে পর্যায়ক্রমে যুক্ত হবে। এর মধ্যে ৫৯টি মিটারগেজ লাগেজ ভ্যান, ৩৮টি ব্রডগেজ লাগেজ ভ্যান, ১৬টি শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত মিটারগেজ লাগেজ ভ্যান এবং ১২টি শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত ব্রডগেজ লাগেজ ভ্যান। শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত লাগেজ ভ্যান যুক্ত হলে সারা দেশের দ্রুত পঁচনশীল কৃষিপণ্য (দুধ, মাছ, দুগ্ধজাতীয় পণ্য) পরিবহন সহজতর হবে। এসব লাগেজ ভ্যানের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে বিভিন্ন সংস্থা ও ব্যবসায়ী সমিতির সাথে আলোচনা করছে রেলওয়ে।

রেলের রোলিং স্টক বিভাগের তথ্যমতে, ওয়ার্কিং টাইম টেবিল-৫১ অনুযায়ী রেলওয়ের লাগেজ ভ্যান ছিল ১২০টি। কিন্তু দীর্ঘদিনের পুরনো হওয়ায় বর্তমানে ওয়ার্কিং টাইম টেবিল-৫২ এ লাগেজ ভ্যানের সংখ্যা কমে ১০০টিতে নেমে এসেছে। নতুন পরিকল্পনায় ১২৫টি লাগেজ ভ্যান আমদানি হলে রেলের কৃষিপণ্য পরিবহন ব্যবস্থায় দ্বিগুণের বেশি সুফল পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন রেলওয়ের পরিবহন ও বাণিজ্যিক বিভাগ।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
আদালতের হাজতখানা থেকে পালালো দুই আসামি
আদালতের হাজতখানা থেকে পালালো দুই আসামি
চট্টগ্রামে বিক্ষোভ করেছে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে বিক্ষোভ করেছে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
‘সমুদ্রসম্পদ আহরণে প্রয়োজন বেশি বেশি গবেষণা’
‘সমুদ্রসম্পদ আহরণে প্রয়োজন বেশি বেশি গবেষণা’
চট্টগ্রামে ১০ লাখ গাছ রোপণ করা হবে : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে ১০ লাখ গাছ রোপণ করা হবে : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে দুই অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে দুই অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
পটিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র বাবুল কারাগারে
পটিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র বাবুল কারাগারে
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে