শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০

ট্রেনে পণ্য পরিবহন সহজ ও সাশ্রয়ী করতে নতুন উদ্যোগ

সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
ট্রেনে পণ্য পরিবহন সহজ ও সাশ্রয়ী করতে নতুন উদ্যোগ

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে উৎপাদিত কৃষিজাত ও শিল্পজাত পণ্য পরিবহন প্রক্রিয়া সহজ ও সাশ্রয়ী করার নতুন উদ্যোগ নিচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। একই সঙ্গে শিল্পজাত পণ্য পরিবহন ব্যবস্থার সুবিধা সম্প্রসারণের জন্য প্রথমবারের মতো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ১২৫টি লাগেজ ভ্যানও যুক্ত করা হচ্ছে এই পরিবহনে।

মূলত কৃষি ও শিল্পজাত পণ্য পরিবহন ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে যাত্রীখাতে আয় বাড়ানো এবং নানাবিধ পরিকল্পনাসহ বিভাগীয় বাণিজ্য বিভাগের কিছু প্রস্তাবনা তৈরির কাজও চলছে। তবে বিভিন্ন বিশেষায়িত কৃষি ও শিল্প পণ্য উৎপাদনকারী অঞ্চলের কথা মাথায় রেখে গুডস ও কৃষিজাত পণ্য পরিবহনের জন্য রেলওয়ের পরিবহন ও বাণিজ্যিক বিভাগ নতুন ট্রেনসূচি তৈরির কাজ শুরু করেছেন বলে জানান রেলওয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি-অপারেশন) সরদার শাহাদাত আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলওয়েকে আরো আধুনিকায়ন করতে নানাবিধ পরিকল্পনা নিয়ে কাজ চলছে। যাত্রীসেবার মান বৃদ্ধিতে প্রতিটি ট্রেনেই নতুন নতুন কোচও লাগানো হচ্ছে।

তিনি বলেন, রেলওয়ের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে কৃষিজাত পণ্য সহজ ও সাশ্রয়ীভাবে পরিবহন করতে রেল প্রশাসন প্রস্তুত। এতে যাত্রীসেবার পাশাপাশি পণ্য পরিবহনও করতে নতুন নতুন পরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের রোলিং স্টক অপারেশন উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, রেলের কাছে যেসব লাগেজ ভ্যান রয়েছে সেগুলো খুবই পুরনো। তাছাড়া নানান কারণে রেলপথে কৃষিপণ্য পরিবহনে মানুষের আগ্রহ বেড়েছে।

সারাদেশে কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ ও কৃষকদের অর্থনৈতিক সম্প্রসারণে ১২৫টি লাগেজ ভ্যান আমদানির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রকল্পে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত লাগেজ ভ্যান থাকায় দেশের কৃষিপণ্য পরিবহনে রেলওয়ে কর্মপরিধি আরও বাড়বে বলে জানান তিনি।

পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্য কর্মকর্তা (সিসিএম) মো. নাজমুল হোসেন বলেন, কৃষিপণ্য পরিবহন সহজ ও সাশ্রয়ী করার জন্য নতুন উদ্যোগ নেয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে নতুন কর্ম-পরিকল্পনার বিষয়ে একাধিকবার বৈঠকও করা হয়েছে। রেলওয়ের পরিবহনের মাধ্যমে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির জন্য আরো নতুন নতুন কর্ম-পরিকল্পনা তৈরির কাজ চলছে। তবে মূলত দেশের প্রধান প্রধান কৃষি ও ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পাঞ্চলকে কেন্দ্র করে রেলের লাগেজ ভ্যান ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।

রেলওয়ের সূত্রে জানা গেছে, রেলওয়ের মাধ্যমে কৃষিজাত পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তার দপ্তর থেকে একটি ১৭ দফা প্রস্তাব তৈরির কাজ চলছে। এসব প্রস্তাবনাগুলো পূর্বাঞ্চলের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করেই রেলভবনে পাঠানো হবে।

পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপককে দেওয়া এই প্রস্তাবনায় রয়েছে রেলওয়ের বহরে ৭৫টি মিটারগেজ লাগেজ ভ্যান যুক্ত হচ্ছে। এই লাগেজ ভ্যানগুলো সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে রেলওয়ের রাজস্ব আয় বাড়বে। রেলের মাধ্যমে পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা আরও সহজ করতে যাত্রীবাহী ট্রেনগুলোতে লাগেজ ভ্যান সংখ্যা বৃদ্ধির প্রস্তাবও দেয়া হয়। কোন ট্রেনে কয়টি করে লাগেজ ভ্যান বৃদ্ধি করতে হবে তার একটি তালিকাও দেওয়া হয়।

১৭টি প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে দীর্ঘদিন বিভিন্ন রুটের ট্রেনে লাগেজ ভ্যান চলাচল না করায় ব্যবসায়ীরা অন্য মাধ্যমে পণ্য পরিবহন, ব্যবসায়ীদের রেলমুখী করার জন্য পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা, প্রতি মাসে অন্তত দুইবার স্থানীয় ব্যবসায়ীদর সঙ্গে স্টেশন মাস্টারের মতবিনিময় সভা করা, নির্দিষ্ট স্টেশনে মালামাল পরিবহনের জন্য আলাদা আলাদা লাগেজ ভ্যান সংযোজন ও সংরক্ষণ করা, স্টেশনে লাগেজ বা পার্সেল মালামাল পরিবহনের জন্য ওজন যন্ত্র এবং লম্বা লরী ও ভ্যান সরবরাহ, দেশের বড় বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও শিল্প গ্রুপের সঙ্গে মালামাল পরিবহনে রেলওয়ে চুক্তি সম্পাদন করা, সর্বোচ্চ মালামাল পরিবহনকারী ব্যবসায়ীদের প্রণোদনা এবং স্টেশনকে পুরস্কার দেয়া, আগের মতো আন্তঃনগর ট্রেনেও পরীক্ষামূলকভাবে একটি করে লাগেজ ভ্যান সংযোজন করা, যাত্রীবাহী ট্রেনে নতুন করে লাগেজ ভ্যান যুক্ত করার পর পরিকল্পনাটি জনপ্রিয় হলে পর্যায়ক্রমে যাত্রীবাহী ট্রেনে লাগেজ ভ্যানের সংখ্যা বাড়ানো।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে ৫০টি ব্রডগেজ ও ৭৫টি মিটারগেজ লাগেজ ভ্যান সংগ্রহের জন্য চুক্তি হয়েছে। চীন থেকে ক্রয়ের জন্য প্রক্রিয়াধীন এসব লাগেজ ভ্যান আগামী দুই বছরের মধ্যে রেলের বহরে পর্যায়ক্রমে যুক্ত হবে। এর মধ্যে ৫৯টি মিটারগেজ লাগেজ ভ্যান, ৩৮টি ব্রডগেজ লাগেজ ভ্যান, ১৬টি শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত মিটারগেজ লাগেজ ভ্যান এবং ১২টি শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত ব্রডগেজ লাগেজ ভ্যান। শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত লাগেজ ভ্যান যুক্ত হলে সারা দেশের দ্রুত পঁচনশীল কৃষিপণ্য (দুধ, মাছ, দুগ্ধজাতীয় পণ্য) পরিবহন সহজতর হবে। এসব লাগেজ ভ্যানের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে বিভিন্ন সংস্থা ও ব্যবসায়ী সমিতির সাথে আলোচনা করছে রেলওয়ে।

রেলের রোলিং স্টক বিভাগের তথ্যমতে, ওয়ার্কিং টাইম টেবিল-৫১ অনুযায়ী রেলওয়ের লাগেজ ভ্যান ছিল ১২০টি। কিন্তু দীর্ঘদিনের পুরনো হওয়ায় বর্তমানে ওয়ার্কিং টাইম টেবিল-৫২ এ লাগেজ ভ্যানের সংখ্যা কমে ১০০টিতে নেমে এসেছে। নতুন পরিকল্পনায় ১২৫টি লাগেজ ভ্যান আমদানি হলে রেলের কৃষিপণ্য পরিবহন ব্যবস্থায় দ্বিগুণের বেশি সুফল পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন রেলওয়ের পরিবহন ও বাণিজ্যিক বিভাগ।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
পানিতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
পানিতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যুক্ত হচ্ছে ৩৫ মিটারগেজ কোচ
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যুক্ত হচ্ছে ৩৫ মিটারগেজ কোচ
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
যারা নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করবেন, তারা গণধিকৃত হবেন : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
যারা নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করবেন, তারা গণধিকৃত হবেন : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পুলিশে সোপর্দ
ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পুলিশে সোপর্দ
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে জোরালো পদক্ষেপ নিয়েছি : মেয়র
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে জোরালো পদক্ষেপ নিয়েছি : মেয়র
স্থবির চট্টগ্রাম বন্দর
স্থবির চট্টগ্রাম বন্দর
চট্টগ্রামে ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে আগুন
চট্টগ্রামে ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে আগুন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন