শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪২, শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:১৯, শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৫

মামলার নামে বাণিজ্য: ভয়ঙ্কর চক্রের নতুন কৌশল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মামলার নামে বাণিজ্য: ভয়ঙ্কর চক্রের নতুন কৌশল

ছয় বছর আগে ঢাকার ধামরাইয়ে বনেরচর গ্রামের মনোয়ার হোসেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ছয় বছর পর তাঁর বোন জেসমিন সুলতানা ওরফে আসমা আক্তার তাঁর ভাই মনোয়ারকে হত্যা করা হয়েছে দাবি করে গত বছর অক্টোবরে আদালতে মামলা করেন। বর্তমানে সেই মামলা তদন্ত করছে ধামরাই থানা পুলিশ। মামলায় আসামি করা হয়েছে এলাকার ধর্নাঢ্য ব্যক্তি, পুলিশ এবং বাদীর সাবেক স্বামীকে। সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়ে করা এ ধরনের মামলা থেকে আসামিদের নাম কেটে দিতে মামলাবাজ চক্রের সদস্যরা দাবি করছে লাখ লাখ টাকা। দেশজুড়ে বর্তমানে একটি চক্র এভাবে করছে ‘মামলা বাণিজ্য’।

গত বছর আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর ‘মামলা বাণিজ্য’ শুরু হলে ঢাকার আশুলিয়া এলাকায় পিতা-পুত্র মিলেও গড়ে তোলেন একটি ‘মামলা বাণিজ্য’ চক্র। বাড়ির ভাড়াটিয়া এক নারীকে দিয়ে ভুয়া মামলা দায়ের করার মাধ্যমে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন তাঁরা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। পুলিশ ওই মামলার চূড়ান্ত রিপোর্ট দিয়ে চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে।

‘মামলা বাণিজ্যে’র এমন চিত্র শুধু ধামরাই কিংবা আশুলিয়ার নয়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দেশে মামলা বাণিজ্যের একটি অসাধু চক্র গড়ে ওঠে। এই চক্র ভুয়া মামলায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের নাম ঢুকিয়ে আবার কেটে দেওয়ার নামে কামিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। দেশজুড়ে এই চক্রটি এক আতঙ্কের নাম।

‘মামলা বাণিজ্য’ চক্রের সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন স্থানীয় রাজনীতিক, অসাধু আইনজীবী এবং পুলিশ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন দায়িত্বশীল মহল থেকে বলা হয়েছে, বানোয়াট এসব মামলা তদন্তের সময় পর্যালোচনা করা হবে। দায়িত্বশীলদের এমন বক্তব্যর পর কোনো কোনো এলাকায় পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে মামলার তদন্তকাজ করলেও বেশির ভাগ থানার পুলিশ রহস্যজনকভাবে নীরব রয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব মামলা তদন্তের নামে ‘মামলা বাণিজ্যে’ জড়িয়ে পড়ছেন অনেক পুলিশ কর্মকর্তা। তাঁরাও মামলার আসামি থেকে নাম বাদ দেওয়ার নাম করে কামিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা। যে কারণে পুলিশের ভূমিকাকে অনেকে রহস্যজনক বলে উল্লেখ করেছেন। আবার মামলায় যেসব পুলিশ সদস্যকে আসামি করা হয়েছে, তাঁদের কাছ থেকেও চাঁদা দাবি করছেন ‘মামলা বাণিজ্য’ চক্রের সদস্যরা।

পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, চাঁদাবাজি, পূর্বশত্রুতা ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে এসব বানোয়াট মামলা করা হচ্ছে। এসব বানোয়াট মামলার পেছনে রয়েছে জমি দখল এবং হয়রানি করার ঘটনাও। আর ‘মামলা বাণিজ্য’ করতে ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, ঠিকাদার, সরকারি কর্মকর্তাসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষকে আসামি করা হয়েছে। আবার অনেক মামলার ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, বাদী যেমন আসামিকে চেনেন না, আসামিও বাদীকে চেনেন না। কোনো কোনো মামলায় বাদী হিসেবে নিজের নাম  দেখে বাদী নিজেই চমকে উঠছেন। 

রাজধানীর খিলগাঁও থানায় করা একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় ১৮০ জন আসামির মধ্যে ৩৬ জন আসামি পুলিশ কর্মকর্তা। মামলা থেকে নাম কাটাতে এই পুলিশ কর্তকর্তাদের কাছেও লাখ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা দাবি করা সেই চাঁদা দেননি। তার পরও থেমে নেই ‘মামলা বাণিজ্য’ চক্রের সদস্যরা। মামলার আসামিদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ে কৌশল পাল্টাচ্ছেন তাঁরা। 

ধামরাইয়ের ঘটনায় জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৩ মার্চ অনুষ্ঠিত হয় ধামরাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ওই নির্বাচনের সময় প্রতিপক্ষের লোকজনের সঙ্গে মারামারির ঘটনা ঘটে। এতে আহত হন মনোয়ার হোসেন নামের এক ব্যক্তি। পরে তিনি হাসপাতালে চিকিত্সা নিয়ে সুস্থ হয়ে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ডের চাকরিও করেন। পরে তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি মারা যান। গত বছর ৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ২০১৪ সালের ঘটনায় তাঁকে নিহত দেখিয়ে মামলা করেন তাঁর বোন জেসমিন সুলতানা ওরফে আসমা আক্তার। ভাইকে নিহত দাবি করে ওই এলাকার চারজন পুলিশ সদস্য, ইটভাটার মালিকসহ ধনাঢ্য ৫২ ব্যক্তির নামে ধামরাই আমলি আদালতে মামলা করেন জেসমিন সুলতানা। একই মামলায় নিজের ষাবেক স্বামী আওলাদ হোসেনকেও আসামি করেন তিনি। মামলা নম্বর ৬১৫/২৪। আদালতের নির্দেশে গত বছর ২১ অক্টোবর ধামরাই থানার পুলিশ মামলাটি নথিভুক্ত করে।

মামলার বাদী জেসমিন সুলতানা জানান, তাঁর ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে ২০১৪ সালের ৩ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে। এই মামলায় অনেকের নাম বাদ পড়েছে। পুনরায় তাদেরও আসামি করা হবে।

তবে মনোয়ার হোসেনের স্ত্রী লিপি বেগম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমার স্বামী মনোয়ার হোসেন সুস্থ হওয়ার পর ধামরাইয়ের ইসলামপুরে মুন্নু সিরামিক কারখানায় নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে কয়েক বছর চাকরিও করেছেন।’

আর মনোয়ার হোসেনের ছেলে হাফেজ রবিউল ইসলাম বলেন, ‘২০১৮ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আমার বাবা ক্যান্সারে মারা যান। বাবার জানাজা আমি নিজেই পড়িয়েছি।’

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল জলিলও একই কথা জানান। মুন্নু সিরামিক কারখানার ডিজিএম কাজী হোসাইন সারওয়ার্দী বলেন, ‘কারখানার প্রধান কার্যালয়ের তথ্য মতে মনোয়ার হোসেন ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের ১১ দিনের বেতন উত্তোলন করেছেন। এরপর থেকে তিনি আর চাকরি করেননি।’

মামলার আসামি আওলাদ হোসেন বলেন, ‘জমিসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ২০১১ সালে জেসমিনকে তালাক দিয়েছি। এরপর জমিসংক্রান্ত পাল্টাপাল্টি অনেক মামলা হয়েছে। প্রতিশোধ নিতে সে এবার হত্যা মামলায় আমাকেসহ সাতজন আত্মীয়কে আসামি করেছে।’

মামলাটির আসামি একজন পুলিশ কনস্টেবল জানান, বিভিন্ন মাধ্যমে তাঁকে খবর পাঠানো হচ্ছে লাখ খানেক টাকা দিলে মামলা থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। তিনি বলেন, ‘আমি নির্দোষ, এ কারণে কোনো টাকা পয়সা দিইনি। দেখি মামলার তদন্তে কী বেরিয়ে আসে।’

এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধামরাই থানার সাব-ইন্সপেক্টর নাইবুল ইসলাম বলেন, ‘মামলাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। মনোয়ার কবে মারা গেছেন তা জানতে তাঁর লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ টেস্টের জন্য আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে।’ 

ধামরাই থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘মামলায় যাঁদের আসামি করা হয়েছে তাঁদের কয়েকজনের কাছে একটি চক্র মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করছে বলে শুনেছি।’

অন্যদিকে, আশুলিয়ার ঘটনায় জানা গেছে, আশুলিয়ার জামগড়া দরগারপার এলাকায় মো. রুহুল আমিনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন কুলসুম আক্তার নামের এক নারী ও তাঁর স্বামী আলামিন মিয়া। ৫ আগস্টের পর বাড়ির মালিক রুহুল আমিন ও তাঁর ছেলে মো. কাউছার ভাড়াটিয়া কুলসুম আক্তারকে মামলা করার জন্য বলেন। মামলায় অভিযোগ হিসেবে দাঁড় করানো হবে তাঁর স্বামী আলামিন ছাত্র অন্দোলনের সময় নিহত হয়েছেন। কুলসুমের ভাষ্য অনুযায়ী বাড়িওয়ালা রুহুল আমিন তাঁকে পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখানোয় তিনি বাধ্য হয়ে রাজি হন মামলা করতে। 

পরে রুহুল আমিন, তাঁর ছেলে কাউছার, শিবালয়ের শরীফুল ইসলাম শরীফ ও আশুলিয়ার সালামসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরো দুই-তিনজন মিলে একটি এজাহার লিখে তাতে স্বাক্ষর করতে কুলসুমকে বাধ্য করে। মামলার এজাহারে কুলসুমের স্বামী আলামিন গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়। এতে  ১৩০ জনকে আসামি করে আদালতে মামলা করা হয়। মামলাটি গত ৮ নভেম্বর আশুলিয়া থানায় নথিভুক্ত করা হয়।

মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার সাব-ইন্সপেক্টর মো. রকিবুল হোসেন বলেন, ‘মামলাটি তদন্ত করতে গিয়ে দেখতে পাই কুলসুমের স্বামী নিহত হয়নি। মামলাটি সাজানো। যে কারণে আমরা এই মামলায় চূড়ান্ত রিপোর্ট দিয়েছি। যারা সাজানো এই মামলার সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। ওই মামলায় রুহুল আমিন ও সফিউদ্দিন নামের দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কুলসুম, রুহুল আমিনসহ ছয়জনকে আসামি করে আশুলিয়া থানায় চাঁদাবাজির মামলাটি করেছেন মো. সজীব মীর নামের এক ব্যক্তি। তাঁর বাবা মিলন মীর ভুয়া মামলাটির আসামি ছিলেন।

মামলার অভিযোগে সজীব উল্লেখ করেন, তাঁর বাবার নাম মামলা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য রুহুল আমিনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। রুহুল আমিন জানান, দুই লাখ টাকা করে দিলে প্রতি আসামিকে মামলা থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে। তাঁর কথায় আশ্বস্ত হয়ে ১০ জন আসামির নাম বাদ দিতে দুই দফায় ১৭ লাখ টাকা দেওয়া হয় রুহুল আমিনকে। অবশিষ্ট তিন লাখ টাকা দেওয়ার জন্যও চাপ দিতে থাকেন রুহুল আমিন। আশুলিয়া থানার সাব-ইন্সপেক্টর রকিবুল হোসেন বলেন, ‘মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

গত ৪ আগস্ট সিলেটের গোলাপগঞ্জে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান ঘোষগাঁওয়ের মোবারক আলীর ছেলে গউছ উদ্দিন। এ ঘটনায় গত ২৩ আগস্ট গউছ উদ্দিনের ভাতিজা রেজাউল করিম বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। ফেসবুকের মাধ্যমে রেজাউল যখন জানতে পারেন মামলাটির বাদী তিনি, তখন তিনি মামলাটি দায়েরের বিষয় অস্বীকার করে জানান, তাঁর স্বাক্ষর জাল করে থানায় মামলা করা হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোলাপগঞ্জ থানার ওসি মনিরুজ্জামান মোল্লা টেলিফোনে বলেন, “বাদীর স্বাক্ষর জাল কি না, সে বিষয়ে আমাদের কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। মামলায় ১৩৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মধ্যে ‘মামলা বাণিজ্য’ হচ্ছে বলেও আমাদের কাছে খবর আসছে। তবে আমরা মামলাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি। যিনি মারা গেছেন তাঁর পরিবারের বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে। আসামিদের বলেছি, নিরপরাধ কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না। 

তিনি আরও বলেন, “নাম কাটানোর জন্য কারো সঙ্গে যোগাযোগ না করতেও বলেছি। তবে এক শ্রেণির সুযোগ সন্ধানী লোক তো আছেই। আর মামলার বাদী আমাদের কাছে এমন কোনো অভিযোগ করেননি যে তাঁর স্বাক্ষরটি জাল।”

সৌজন্যে - কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডে ২৭-২৮ জুন
১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডে ২৭-২৮ জুন
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
সর্বশেষ খবর
এনসিসি গঠন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইলেক্টোরাল কলেজ গঠনে সম্মত এবি পার্টি
এনসিসি গঠন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইলেক্টোরাল কলেজ গঠনে সম্মত এবি পার্টি

এই মাত্র | রাজনীতি

সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শাকিবের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসি, গ্রেফতার ৩
শাকিবের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসি, গ্রেফতার ৩

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগড়ে বিএনপির ব্যতিক্রমী কর্মসূচি
রামগড়ে বিএনপির ব্যতিক্রমী কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর প্রায় ৫৯ শতাংশ ভবনে এডিস মশার লার্ভা
রাজধানীর প্রায় ৫৯ শতাংশ ভবনে এডিস মশার লার্ভা

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এখন পর্যন্ত চার শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: নেতানিয়াহুর দফতর
এখন পর্যন্ত চার শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: নেতানিয়াহুর দফতর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ লাখ টাকার সিগারেট, মোবাইল আটক বিমানবন্দরে
১১ লাখ টাকার সিগারেট, মোবাইল আটক বিমানবন্দরে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আত্মসমর্পণ করবে না ইরান, চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ বা শান্তি মানবে না: খামেনি
আত্মসমর্পণ করবে না ইরান, চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ বা শান্তি মানবে না: খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুর তফসিল ৩০ জুন
রাকসুর তফসিল ৩০ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরের চরাঞ্চলের কয়েকশ একর বাদাম খেত পানিতে তলিয়ে গেছে
ফরিদপুরের চরাঞ্চলের কয়েকশ একর বাদাম খেত পানিতে তলিয়ে গেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের সময় নির্ধারণে নয়, যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি জামায়াতের
ভোটের সময় নির্ধারণে নয়, যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি জামায়াতের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ গার্মেন্টস কর্মী মাহমুদের অস্ত্রোপচার করালো জেডআরএফ
গুলিবিদ্ধ গার্মেন্টস কর্মী মাহমুদের অস্ত্রোপচার করালো জেডআরএফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশইন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় সার্চ ক‌মি‌টি গঠন নি‌য়ে বিএন‌পির দুই প‌ক্ষের গোলাগুলি, ভাঙচুর-লুটপাট
কুষ্টিয়ায় সার্চ ক‌মি‌টি গঠন নি‌য়ে বিএন‌পির দুই প‌ক্ষের গোলাগুলি, ভাঙচুর-লুটপাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গাছের চারা রোপণ
সৈয়দপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা
গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা