শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:০০, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৩:০৭, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

কাজী হাফিজ
অনলাইন ভার্সন
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

কিছু সন্দেহ ও অস্পষ্টতার মধ্যেও দেশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরার পথে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হলে অপেক্ষা আরো আট মাসের। দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় সেনপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের প্রত্যাশার চেয়ে আরো দুই মাস বেশি সময় মাঠে থাকতে হবে সেনাবাহিনীকে। সেনাপ্রধান চেয়েছিলেন ডিসেম্বরেই নির্বাচন হোক।

তা হচ্ছে না। সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন, যেন ঐক্য বিনষ্ট না হয়। সেটি হলে দেশ ও জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। সরল এই চাওয়ার বিষয়টি নিয়ে নানাভাবে অপব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে।

কিন্তু তার পরও সেনাবাহিনী আপন কর্তব্যে অবিচল। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা, শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার পক্ষে আপসহীন। সংকটময় পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীই দেশবাসীর ভরসা। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখতে প্রস্তুত সেনাবহিনী।

সমালোচকদের কারো মতে, বর্তমানে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব রয়েছে যে সরকারের ওপর, সেই সরকার প্রকৃত অর্থে সেনা সমর্থিত। বর্তমান উপদেষ্টা সরকার সেনাবাহিনীর সমর্থনের ওপর দাঁড়ানো। এটি অস্বীকার করার অর্থই হচ্ছে বাস্তবতাকে অস্বীকার এবং প্রকারান্তরে সরকারকে ভুল পথে নেওয়ার অপচেষ্টা করা। এ ছাড়া বলা হচ্ছে, সেনাপ্রধান ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে দৃশ্যমান ও সরব প্রচারে ভালো দিক হচ্ছে সেনাবাহিনী সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে আগের চেয়ে আরো ঐক্যবদ্ধ।

মেজর জেনারেল (অব.) কাজী ইফতেখার-উল-আলমের মতে, সেনাপ্রধান দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ দেখতে চান, বিশৃঙ্খলা চান না। তিনি বলেন, ‘সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানে এবং বর্তমান পরিস্থিতিতেও সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষেই ছিল এবং এখনো রয়েছে। এ ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর সঙ্গে নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ভূমিকাও প্রশংসনীয়। দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় এবং দুর্যোগ মোকাবেলায় দীর্ঘ সময় ধরে সশস্ত্র বাহিনী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে পুলিশ এখনো সেভাবে পুনর্গঠিত হতে পারেনি। সে ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভরসা এখনো সেনাবাহিনী। যথেষ্ট কার্যকরভাবে তারা দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। সেনাবাহিনীর কাছ থেকে দেশবাসীর প্রত্যাশা হয়তো অনেক বেশি ছিল, কিন্তু সার্বিক দিক থেকে এখন তো একটি সংকটময় পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতিতেও সেনাবাহিনী বর্তমান সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে সুন্দরভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশ গণতান্ত্রিক রূপরেখা বাস্তবায়নের পথে। আমরা সবাই আশা করি ভালো কিছু হবে। জাতি হিসেবে আমরা একতাবদ্ধ থাকতে চাই। সেনাপ্রধানও সেটাই চান। তাঁর কার্যক্রমে সেটিই প্রতিফলিত হচ্ছে। সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা করতে হবে সবাইকে। রাষ্ট্রের সব সেক্টর থেকে সহযোগিতা ছাড়া সফলভাবে কার্যক্রম পরিচালনা কারো পক্ষে সম্ভব নয়। সংবাদপত্র তথা গণমাধ্যমেরও এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা বিশ্ব পরিস্থিতি নিয়ে যদি চিন্তা করি, তাহলে বুঝতে পারব, পরিস্থিতি খুবই সংকটময়। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ—এসব আমাদের অর্থনীতির ওপর আরো নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে। প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক সেটাও আগের মতো সৌহার্দ্যপূর্ণ নয়। সব মিলিয়ে যে প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে আমরা আছি, সেখান থেকে উত্তরণ হতেই হবে। আমাদের সামনের দিকে তাকাতে হবে এবং সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ না করলে আমরা এগোতে পারব না। জাতি হিসেবে আমরা অবশ্যই বীরের জাতি, এটি সামনের দিনগুলোতে আমরা প্রমাণ করতে পারব, এটা আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’

অবসরকালীন ছুটিতে থাকা সেনাবাহিনীর একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেলের মতে, দেশের রাজনৈতিক সংকটে সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীকেই বেশি ভুগতে হয়। তিনি গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ওয়ান-ইলেভেনের পর দীর্ঘ সময় সেনাবাহিনী মাঠে থাকায় সে সময় সেনাবাহিনীর অনেক ক্ষতি হয়। সেনাবাহিনীর পেশাদারি, তাদের রুটিন কাজের ব্যাঘাত ঘটে। প্রশিক্ষণ বিঘ্নিত হয়। সেনাপ্রধান তথা সেনাবাহিনী এ কারণেই দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখার পক্ষে। সেনাপ্রধান দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ থেকেই চাননি, রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি হোক। তিনি সবাইকে সতর্ক করতে চেয়েছেন। দেশের এই ক্রান্তিকালে সেনাপ্রধান ও সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রশংসার। এটি যারা স্বীকার করে না বা সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে সমালোচনা করে তাদের উদ্দেশ্য দেশ-জনগণের স্বার্থের পরিপন্থী বলেই মনে হয়।  

সেনাপ্রধান নিজেও সেনাবাহিনীর প্রতি আক্রমণাত্মক কথা না বলার আহবান জানিয়ে বলেছেন, ‘একটা কমন জিনিস আমি দেখতে পাচ্ছি, সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের প্রতি বিদ্বেষ কারো কারো। কিন্তু কী কারণে, আজ পর্যন্ত আমি এটা খুঁজে পাইনি।’

তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা হচ্ছি একমাত্র ফোর্স, যেটা আপনাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছি, দাঁড়িয়ে আছি প্ল্যাটফর্মে। অবকোর্স নেভি অ্যান্ড এয়ারফোর্স। নেভি, এয়ারফোর্স উই অল। আমাদের সাহায্য করেন, আমাদের আক্রমণ করবেন না। আমাদের অনুপ্রাণিত করেন, আমাদের উপদেশ দিন। আমাদের প্রতি আক্রমণ করবেন না। উপদেশ দিন, আমরা অবশ্যই ভালো উপদেশ গ্রহণ করব। আমরা একসঙ্গে থাকতে চাই এবং দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।’

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে ‘২০০৯ সালে পিলখানায় সংঘটিত নির্মম হত্যাকাণ্ডে শাহাদাতবরণকারী শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের স্মরণে’ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

ওই দিন তিনি সব পক্ষের প্রতি আহবান জানিয়ে আরো বলেন, নিজেরা কাদা ছোড়াছুড়ি, মারামারি ও কাটাকাটি করলে দেশ ও জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। এই দেশ আমাদের সবার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। আমরা চাই না হানাহানি, কাটাকাটি, মারামারি।’

এ ছাড়া ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘সেনাবাহিনীকে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে হস্তক্ষেপ করতে দেব না, এটা আমার স্পষ্ট অঙ্গীকার।’

গত সোমবার সেনাপ্রধান জাতিসংঘের জোরপূর্বক গুম বিষয়ক কার্যনির্বাহী দলের (ডব্লিউজিইআইডি) ভাইস চেয়ারপারসন গ্রাজিনা বারানোওয়াস্কারকে জানিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিচারপ্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক তদন্ত প্রক্রিয়ায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করে যাচ্ছে।

৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান এবং দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে বিশিষ্ট রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহারের বিশেষ একটি রাজনৈতিক অবস্থান রয়েছে বলে মনে করা হয়। তাঁর মতামত বিতর্কের ঊর্ধ্বে নয়। তিনি মনে করেন, এই সরকার ‘সেনা সমর্থিত উপদেষ্টা সরকার’। গত জানুয়ারিতে কালের কণ্ঠের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এই মন্তব্য করেছিলেন। এখনো সেই অবস্থান পাল্টাননি। 

গত ২৮ মে ফরহাদ মজহার তাঁর ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘কিছুদিন আগেও ভারতীয় গণমাধ্যম ক্রমাগত বাংলাদেশে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের বিরুদ্ধ সেনা অভ্যুত্থান ঘটানোর জন্য প্রবল উসকানি দিয়েছে। এখনো চলছে। সেটা সফল হয়নি। ভারতীয় গণমাধ্যমের এই প্রয়াসকে হালকাভাবে নেওয়ার উপায় নেই। এটা বাংলাদেশের প্রতি দিল্লির, অর্থাৎ মোদির নীতি। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীতে উসকানির প্রোপাগান্ডার বিপরীতে নিদেনপক্ষে আমাদের ভেবে দেখা উচিত, দিল্লি যেখানে বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে তাদের পছন্দের কাউকে বসাতে চায়, সেখানে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের বিরুদ্ধে কামান দাগানো আমাদের কর্তব্য কি না? আমরা আগুনে ঘি ঢালছি কেন?’ তিনি আরো লেখেন, ‘সেনাপ্রধানকে ব্যক্তিগতভাবে হেয় করা এবং প্রধান উপদেষ্টা ও সেনাপ্রধানের মধ্যে দ্বন্দ্ব্ব আরো বৃহৎ ও সাংঘর্ষিক করার রাজনীতি কি ভয়ংকর বিপদ টেনে আনবে না? ব্যক্তিগত আক্রমণ, কুৎসা রটনা এবং ভুয়া তথ্য প্রচার সেনাবাহিনী ও সেনা সমর্থিত উপদেষ্টা সরকারের মধ্যে দূরত্ব বৃদ্ধির রাজনীতিতে দিল্লি খুশি হবে। আর আমরা নাকি নিজের পায়ে কুড়াল মেরে ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়ছি? মহা বীর! ষড়যন্ত্র তত্ত্বের লজেন্স খুব মিষ্টি লাগে। আমাদের বিপুল আমোদ। বাংলাদেশ প্রশ্নে দিল্লির রাজনীতি বোঝা কি কঠিন? সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ উসকে দেওয়ার ভারতীয় দৃশ্যমান ও সরব প্রচারে ভালো দিক হচ্ছে সেনাবাহিনী সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে আগের চেয়ে আরো ঐক্যবদ্ধ। আমাদের কর্তব্য নির্ধারণ মোটেও কঠিন ব্যাপার নয়। আশা করি, আমরা সতর্ক হতে শিখব।’

ফরহাদ মজহার আরো লেখেন, ‘শুরু থেকেই সেনাপ্রধান পরিষ্কার বলে আসছেন যে তিনি দীর্ঘকাল সেনাবাহিনীকে ক্যান্টনমেন্টের বাইরে রাখতে চান না। অতীতের অভিজ্ঞতা বলে, সেনাবাহিনীর দীর্ঘকাল সেনানিবাসের বাইরে থাকলে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে হুমকি তৈরি হয়, নানা স্বার্থান্বেষী মহলে সেনা সদস্য ও অফিসারদের বিভ্রান্ত ও ভুল কাজে ফুসলানোর সুযোগ পায়। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকেই সেনাপ্রধান এই বক্তব্য নানা সময় দিয়েছেন। বরাবরই দ্রুত নির্বাচন চাওয়ার এটাই তাঁর প্রধান যুক্তি ছিল।’

চট্টগ্রাম বন্দর ও মানবিক করিডর জাতীয় নিরাপত্তা ও সামরিক স্বার্থের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয় উল্লেখ করে ফরহাদ মজহারের বক্তব্য, ‘এসব বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সেনাবাহিনীর সঙ্গে পরামর্শ করবে, সেটা খুবই যুক্তিসংগত। সেই ক্ষেত্রেও দূরত্ব তৈরি করে রাখা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর শুধু মাল খালাস করার জেটি নয়, সামরিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। বিদেশি করপোরেট ব্যবস্থাপনায় সামরিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সুরক্ষা নিশ্চিত করা জাতীয় স্বার্থেই জরুরি। সামরিক ও নিরাপত্তা বিষয়াদির সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আন্তরিক পরামর্শের গুরুত্ব জনগণ ও সরকার সবাইকেই বুঝতে হবে। এসব বিষয় আমলে না নিয়ে যাঁরা ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রোপাগান্ডার সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন এবং বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থের জায়গা থেকে প্রধান উপদেষ্টা ও সেনাপ্রধানের সঙ্গে দ্বন্দ্ব মীমাংসার পরিবেশ তৈরি না করে আরো দূরত্ব বৃদ্ধি করে চলেছেন, বিনয়ের সঙ্গে আমরা তাঁদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করি। আমি বারবার এই দূরত্ব দ্রুত কমানোর কথা বলেছি।’ 

তিনি তাঁর পোস্টে আবারও বলেন, ‘আমরাও বারবার জনগণকে মনে করিয়ে দিচ্ছি যে বর্তমান উপদেষ্টা সরকার সেনাবাহিনীর সমর্থনের ওপর দাঁড়ানো। এই সরকারের আইনি বৈধতা নিয়ে আমাদের প্রশ্ন রয়েছে। কিন্তু সেনা সমর্থনের রাজনৈতিক মর্ম হচ্ছে সেনাবাহিনী গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ব্যক্ত জনগণের অভিপ্রায়কেই ধারণ করে। সেই তাগিদেই তারা ড. ইউনূস ও উপদেষ্টা সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে। আমরা এই অবস্থানকে সমর্থন করি।’

তবে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে—এমন একটি ধারণা প্রচারের চেষ্টা হলেও বাস্তবতা ওই ধারণা সমর্থন করে না। ঈদুল আজহার দিনেও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানকে সস্ত্রীক আন্তরিক অবস্থায় দেখা গেছে। একই দিনে সেনাপ্রধান সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ), ঢাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আহত রোগীদের খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি তাদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। পরে তিনি রাজধানীতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত সেনা সদস্যদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করতে ঢাকায় বিভিন্ন সেনা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। সেনা সদস্যরাও সেনাপ্রধানকে পাশে পেয়ে অনুপ্রাণিত এবং অত্যন্ত আনন্দিত হন। তিনি তাঁদের সঙ্গে প্রীতিভোজেও অংশগ্রহণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
রবিবার হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
রবিবার হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনা: তদন্ত কমিশন প্রধানকে আপিল বিভাগের বিচারপতির মর্যাদা, প্রজ্ঞাপন জারি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনা: তদন্ত কমিশন প্রধানকে আপিল বিভাগের বিচারপতির মর্যাদা, প্রজ্ঞাপন জারি
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
রবিবার থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
রবিবার থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
'বনভূমি কাভারেজ ২০ শতাংশে উন্নীতের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে'
'বনভূমি কাভারেজ ২০ শতাংশে উন্নীতের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে'
কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ
কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ
সর্বশেষ খবর
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম