শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৬, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

উপ-সম্পাদকীয়

নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

গত ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ এবং জাতির উদ্দেশে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের ভাষণের মধ্য দিয়ে সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের প্রথম বর্ষটি উদযাপিত হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে না থাকার পরও সেদিন রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউ ও সংসদ ভবনের সামনে এক ঐতিহাসিক সমাবেশ ও বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের মধ্য দিয়ে বিগত চব্বিশের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান এবং তৎপরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিশ্রুত বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করা হয়, যা ছিল জাতির জীবনে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। সেই তাৎপর্যপূর্ণ বিশেষ অনুষ্ঠান বা সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও প্রতিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ছাত্র-জনতা।

কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় হলো, সেই সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন না জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার মহান অভ্যুত্থানের প্রথম সারির কয়েকজন নেতা। যাঁদের কারণে মূলত ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সাফল্যের মুখ দেখেছিল এবং ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনার পতন ঘটেছিল, সমাবেশে তাঁরাই ছিলেন অনুপস্থিত।

পূর্বঘোষণা দিয়ে ৫ আগস্টের সমাবেশ কিংবা অনুষ্ঠানাদি বর্জন না করলেও কয়েকজন বিশিষ্ট ছাত্রনেতা সেদিন ঢাকা ত্যাগ করে কক্সবাজার সৈকতের দিকে অগ্রসর হয়েছিলেন। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল সাময়িকভাবে বিনোদন লাভ করা।

কিন্তু তাঁদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা সে কথা জানতেন না। এই সম্পূর্ণ বিষয়টি কক্সবাজারে যাওয়া তরুণ নেতাদের কাছে যতটা সহজ কিংবা নির্দোষ ছিল, দেশবাসীর কাছে ততটা নির্ঝঞ্ঝাট ছিল না। এই বিষয়টি বিভিন্ন জটিল প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। সে কারণে জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বিনা নোটিশে ঢাকা ত্যাগ করার কারণে তাঁদের পাঁচজন তরুণ নেতার কাছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে লিখিত বক্তব্য প্রদান করার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু অতি উৎসুক জনতার মূল সংশয়ের বিষয়টি সেখানেই থেমে থাকেনি।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বাচন ঘোষণাকে কেন্দ্র করে উল্লিখিত ছাত্র নেতাদের মধ্যে একটি মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে বলে কেউ কেউ মনে করছেন। জাতীয় নাগরিক পার্টির উল্লিখিত অংশটি নাকি বৃহত্তর সংস্কার এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ঘোষিত সময়ে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিপক্ষে। অনেকের ধারণা, মূলত সে কারণেই উল্লিখিত পাঁচজন প্রভাবশালী ছাত্রনেতার নীরবে-নিভৃতে ঢাকা ত্যাগ করে কক্সবাজারের দিকে পা বাড়ানো। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন ও সংস্কারের ক্ষেত্রে আইনানুগ ও সংবিধানগত স্বীকৃতি নিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাদেরও কিছু ভিন্নমত রয়েছে বলে জানা যায়।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সম্মিলিত মৌলিক সংস্কারের সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে চলা হচ্ছে। কমিশনে দেশের দু-একটি দল নয়, ৩০টির অধিক দল সম্পৃক্ত রয়েছে। এ পর্যন্ত অত্যন্ত সুচিন্তিত কিংবা পরিকল্পিতভাবে তারা যাবতীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের এক দফা গণবিপ্লব বা অভ্যুত্থানের সঙ্গে কোনো দলেরই কোনো নীতিগত বিরোধ নেই। তবে মৌলিক সংস্কারের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করে দেশে নির্বাচন দেওয়ার ব্যাপারে মোটামুটি দু-একটি দল ছাড়া সবাই ছিল একমত। কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র মেরামত, পরিবর্তন কিংবা যথাসাধ্য সংস্কারের বিষয়টি অবশ্যই একটি চলমান প্রক্রিয়া। কোনো একটি-দুটি বিশেষ দল বা সংগঠনের জন্য সে প্রক্রিয়া থেমে থাকতে পারে না। কারণ অন্তর্বর্তী সরকার কোনো স্থায়ী কিংবা নির্বাচিত সরকার নয়। আর যা-ই হোক, অনির্দিষ্টকালের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনার কোনো ম্যান্ডেট তাদের নেই। অন্যথায় কোনো বিশেষ কারণে তাদের শাসনকাল প্রলম্বিত করতে হলে জনগণের মতামত নিতে গণভোটে যেতে হবে।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মত প্রকাশ করেছেন, আধুনিক গণতন্ত্র বহু শতাব্দী ধরে রূপ নিয়েছে। উদার গণতন্ত্র ব্যক্তিস্বাধীনতার ওপর জোর দিয়েছে এবং তাতে গোষ্ঠী বা সরকারের কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার প্রতি সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যদিকে সামাজিক গণতন্ত্র বিভিন্ন গোষ্ঠী এবং সরকারের সম্মিলিত কর্মের মাধ্যমে সাম্যের ওপর জোর দেয়, সফল গণতন্ত্র সর্বদা বিকশিত হয়, নীতি দ্বারা পরিচালিত হয়, যা মূলত জনগণ নির্ণয় করে থাকে। সেখানে জনগণের অংশগ্রহণ না থাকলে সম্ভব নয়। উপরোল্লিখিত উদার গণতন্ত্র কিংবা সামাজিক গণতন্ত্র, যে পথই আমরা বেছে নিই না কেন, সেখানে নির্দিষ্ট ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দলের একাধিপত্যের ভাব নতুন করে এক স্বৈরতন্ত্রের জন্ম দিতে পারে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্কারপ্রক্রিয়া, সম্মিলিতভাবে সব দলের মতামত ও অংশগ্রহণ এই মুহূর্তে আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সংগ্রামী ছাত্র-জনতা বৈষম্য, গণতন্ত্রহীনতা, দুর্নীতি, স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আপসহীনভাবে লড়াই করে যে সাফল্য অর্জন করেছে, সেটিকে এখন নেহাত খামখেয়ালিপনা কিংবা নিজ নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ‘একলা চলার নীতি’ গ্রহণ করতে পারে না। তাদের বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে সম্মিলিতভাবে বা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

আমাদের একজন বয়োজ্যেষ্ঠ রাজনীতিক সম্প্রতি বলেছেন, ছাত্রদের দল গঠন করতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে আমরা একটি বিরাট ভুল করতে যাচ্ছি। তবে এ কথা ঠিক যে দল গঠন নিয়ে যত বিতর্কই থাক না কেন, আমাদের কোনো অধিকার আদায়ের সংগ্রামই ছাত্রদের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছাড়া অতীতে সাফল্যের মুখ দেখেনি। পরিতাপের বিষয, সেসব সাফল্যের কোনো সুফলই এ দেশের ছাত্র-জনতা ভোগ করতে পারেনি। ভোগ করেছে, দুর্নীতির পাহাড় গড়েছে এবং দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করেছে এক শ্রেণির রাজনীতিক।

প্রকাশিত বিভিন্ন তথ্য অনুযায়ী, শেখ হাসিনার বিগত শাসনামলে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে। সালমান এফ রহমান একাই ৫০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছেন। এস আলম গোষ্ঠী বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের সহযোগিতায় এক লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান মনসুর। এই অর্থ-সম্পদ এ দেশের, এ দেশের ছাত্র-জনতা কিংবা আপামর মানুষের। সুতরাং এ দেশে সংগ্রামী ছাত্র-জনতার সর্বস্তরে আন্দোলন গড়ে তোলার যে দায়িত্ব রয়েছে, তা কোনো ক্রমেই অবহেলা বা অবজ্ঞা করা যাবে না। সে কারণে দেশের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ ছাত্রদের জন্য অবশ্যই একটি অগ্রাধিকার। তবে তাদের ক্ষমতার লোভ-লালসা, লুটপাট, দুর্নীতি এবং অনাচার থেকে দূরে সরে থাকতে হবে। সৃষ্টি করতে হবে সততা, আত্মত্যাগ ও নিজ নিজ ক্ষেত্রে অবদান রাখার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

আগামী জাতীয় নির্বাচনগুলো বিভিন্ন কারণে আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি যত পিছিয়ে যাবে, জাতিগতভাবে আমরা ততই পিছিয়ে পড়ব। আমাদের দায়দায়িত্ব ও জাতি গঠনের প্রক্রিয়া ততটা দুর্বল হতে থাকবে। দায়িত্বশীল, সৎ এবং গঠনশীল নেতৃত্ব গড়ে উঠবে না। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকে দলবাজি কিংবা তাঁবেদারি নয়, দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। নতুবা সামগ্রিক বিষয়গুলো উল্টো খাতে প্রবাহিত হয়ে ক্রমে ক্রমে আগের পরিত্যক্ত জায়গায় ফিরে যাবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১৫ থেকে ১৮ লাখ পর্যন্ত উচ্চশিক্ষিত, স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী বেকার রয়েছেন। তা ছাড়া প্রতিবছর আট থেকে ১০ লাখেরও বেশি নতুন গ্র্যাজুয়েট বের হচ্ছেন বলে পরিসংখ্যান রয়েছে। তাঁরা না বাঁচলে দেশ এগোবে না। সুতরাং আগামী নির্বাচিত সরকারের দায়দায়িত্ব অনেক।

দেশপ্রেমহীন স্বার্থপর রাজনীতির পরিণাম কত দুর্বিষহ হতে পারে, আজকের সংগ্রামী ছাত্র-জনতাকে সর্বাগ্রে সেটিই অনুধাবন করতে হবে। সেই প্রেক্ষাপটে নবগঠিত নাগরিক পার্টি কি ক্ষমতার রাজনীতিতে পারবে দেশে একটি সময়োপযোগী ও ঐক্যবদ্ধ বিকল্প নেতৃত্ব গড়ে তুলতে? এই মুহূর্তে নাগরিক পার্টি ভেঙে যাওয়া নিয়ে জোর গুজব দ্রুত ডালপালা মেলছে। এই দলের শুভানুধ্যায়ীদের কামনা, সেটি যেন সত্যি না হয়। নিজেদের মতবিরোধ ও ভুল-বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে দলটির তরুণ নেতারা যেন এ দেশের রাজনীতিতে একটি ইতিহাস গড়ে তুলতে সক্ষম হন, সেটি অনেকেরই অন্তরের ইচ্ছা।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা