শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

টাইম লাইন ১৩ জুন, শুক্রবার গভীর রাত। কারও কারও মতে, ১৩ সংখ্যাটি আনলাকি থার্টিন। শুক্রবার সপ্তাহের পবিত্র দিন হলেও সেদিনটি ছিল ইরানিদের জন্য সত্যিকার অর্থে আনলাকি রাত। অন্য সবার মতো সেই রাতে ইরানের সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি বালিশে মাথা রেখে ঘুমাচ্ছিলেন। পাশে ছিলেন স্ত্রী ও মেয়ে। হয়তো মেয়েটির মাথায় হাত রেখে ঘুমিয়েছিলেন তার মা। যেমন করে প্রতিটি মা ঘুমান সন্তানকে নিয়ে। কিন্তু সে ঘুম থেকে তাঁরা আর জাগতে পারেননি। বাঘেরি শুধু একজন সামরিক কর্মকর্তাই নন-তিনি একজন বাবা ও স্বামী। রাতের আঁধারে চালানো বর্বর হামলায় শুধু এই জেনারেল নন, তাঁর পরিবারের সদস্যদেরও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছে। ঘরে, বিছানাতেই ঘুমন্ত অবস্থায় ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে তাঁরা ঢলে পড়েছেন মৃত্যুর কোলে। ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরা ইরানে হামলাকারী ইহুদিবাদীদের ‘নব্য নাৎসি’ বলে অভিহিত করেছেন।

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরাসবারই জানা, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় মানবতার শত্রু হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হাতে লাখ লাখ ইহুদি গণহত্যার শিকার হয়। ইসরায়েলের ইহুদিবাদী শাসকরা হিটলারকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করলেও দেখেশুনে মনে হচ্ছে ফিলিস্তিনি নিধনে তারা ওই ঘাতককে তাদের আইকন হিসেবে বেছে নিয়েছে। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন জাতি ফিলিস্তিনিদের জাতিগতভাবে নিধনযজ্ঞে উঠেপড়ে লেগেছে ইসরায়েল। ইরানের অপরাধ, তারা তাদের ফিলিস্তিনি ভাইদের পাশে দাঁড়িয়েছে সাম্রাজ্যবাদী ও ইহুদিবাদী শক্তির ভ্রূকুটি উপেক্ষা করে। প্রবল প্রতিপক্ষ শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে নিজেদের পরিণাম কী হবে, তা তারা ভাবেনি একবারও। মুসলমান হিসেবে মজলুম মুসলমান ভাইদের পক্ষে দাঁড়ানোকে তারা কর্তব্য বলে ভেবেছে। ইরানের সঙ্গে ইসরায়েলের কোনো সীমান্ত নেই। সরাসরি স্বার্থের দ্বন্দ্ব নেই। অথচ ফিলিস্তিনের ওপর জাতিগত নিধন চালানো হলেও কুম্ভকর্ণের ঘুমে মগ্ন তাদের আরব ভাইয়েরা। ইরানের বিরুদ্ধে হামলায় কোনো কোনো আরব দেশ যে ইসরায়েলের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে, তা এখন ওপেন সিক্রেট।

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্য ও উপসাগরীয় এলাকার যে দেশটিকে তাদের জাত শত্রু মনে করে সে দেশটির নাম ইরান। ইরানের প্রাচীন নাম পারস্য। লাখো বছর আগেও সেখানে মানব বসতি ছিল এমন প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। দুনিয়ার আর কোথাও ১ লাখ দূরের কথা, ৫০ হাজার বছর আগে মানব বসতির অস্তিত্ব থাকার কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। ঐতিহ্যবাহী এই দেশটিতে ১৩ জুন শুক্রবার গভীর রাতে নৃশংস হামলা চালায় ইসরায়েল। ইরানের সেনাবাহিনীর হেডকোয়ার্টার তছনছ হয়ে গেছে সে হামলায়। প্রাণ হারিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান, বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর প্রধানসহ শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা। ইরানের অন্তত ১২ জন শীর্ষ পারমাণবিক বিজ্ঞানীও প্রাণ হারিয়েছেন আকস্মিক হামলায়।

ইরানে ইসরায়েল যে হামলা চালিয়েছে, তা ছিল একেবারে নিখুঁত। যাকে বলে পিন পয়েন্টেড হামলা। এ হামলা ইরানের গোয়েন্দাব্যবস্থার দুর্বলতা তুলে ধরেছে। ইরানের চাবাহার সমুদ্রবন্দরের রক্ষণাবেক্ষণের ভার দেওয়া হয়েছিল ভারতকে। বন্দর সংরক্ষণের নামে শত শত মোসাদ এজেন্ট ইরানে কাজ করার সুযোগ পায়। তাদের সহায়তায় ইরানে টার্গেটেড কিলিং চালায় ইসরায়েল। বাংলাদেশে যারা চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি ব্যবস্থাপনায় দেওয়া বা রাখাইন করিডরের তত্ত্ব ফেরি করছেন, তাদের সে সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী কি না, ইরানের পরিণাম থেকে শিক্ষা নেওয়ার আছে।

ইসরায়েলি হামলায় ইরান ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পাল্টা জবাবে পরদিন একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে। শতাধিক ড্রোন পাঠিয়েছে জাতশত্রু ইসরায়েলের দম্ভ ভেঙে দিতে। সেসব ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের একাংশ ইসরায়েলে আঘাত হানার আগেই তাদের হয়ে আকাশেই ধ্বংস করে দিয়েছে ইহুদিবাদীদের মিত্র কোনো একটি আরব দেশ। ইসরায়েলের বিশ্বসেরা আকাশ নিরাপত্তাব্যবস্থা ইরানের বেশির ভাগ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র আকাশেই রুখে দিতে সক্ষম হয়েছে। তারপরও ওই ইহুদিবাদী দেশটি তাদের ৭৭ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বড় ধরনের আঘাত পেয়েছে।

আরব দেশগুলোর নতজানু ভূমিকায় মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদিবাদীরা থাবা বিস্তার করে চলছে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে। মুখে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কথা বললেও বেশ কিছু আরব দেশ গোপনে যে তাদের তাঁবেদারি করছে তা ওপেন সিক্রেট। ইরানই একমাত্র দেশ, যারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইটের বদলে পাটকেল ছুড়তে কসুর করেনি। তেহরানে ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞের পর ইরান যে রুদ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে, তা ইহুদিবাদী দেশটিকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুমকি দিয়েছেন ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পর্কে চুক্তিতে আবদ্ধ না হলে কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে। ইরানের বিরুদ্ধে আমেরিকার পাশাপাশি ব্রিটেন ও ফ্রান্স দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে। চীন ও রাশিয়া ইরানকে নৈতিক সমর্থন দিলেও বাস্তবে তারা পাশে দাঁড়াবে কি না, তা স্পষ্ট নয়। মুসলিম দেশগুলোর ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ।

আয়াতুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বে ১৯৭৭ সালে ইসলামি বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার আগে ইরান ছিল ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান মিত্র। ইরানের রাজতন্ত্র বিরোধীদের দমনে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ইরানি গোয়েন্দা সংস্থা সাভাককে প্রশিক্ষণ দিত। বলা হয়ে থাকে, আমেরিকান তাঁবেদার ইরানের ক্ষমতাচ্যুত শাহেনশাহ রেজা শাহ পাহলভী ছিলেন ইহুদিদের চেয়েও বেশি ইসরায়েলপ্রেমী।

আগেই বলেছি, ইরান বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাচীন জনপদ। পবিত্র কোরআনের সুরা কাহাফে জুলকারনাইন নামের এক ব্যক্তি বা শাসকের কথা বলা হয়েছে। মক্কার মুশরিকরা প্রায়ই নানা প্রশ্ন নিয়ে হাজির হতো রসুল (সা.)-এর সামনে। যখন নিজেরা পেরে উঠত না, খায়বারের ইহুদিদের শরণাপন্ন হতো। ইহুদিরা একবার তিনটি প্রশ্ন তৈরি করে দেয় মুশরিকদের। প্রথমটি আত্মা সম্পর্কে, দ্বিতীয়টি আসহাবে কাহাফ সম্পর্কে এবং তৃতীয়টি জুলকারনাইন সম্পর্কে। প্রশ্নগুলো ইহুদি এবং খ্রিস্টান ইতিহাসের সাঙ্গে জড়িত। যদি রসুল (সা.)-এর দাবি অনুযায়ী তিনি ইবরাহিমি ধারাবাহিকতার নবী হয়ে থাকেন, তবে তাঁর কাছে এই প্রশ্নগুলোরও উত্তর থাকার কথা। প্রশ্নগুলো মূলত এজন্যই করা হয়। এই প্রেক্ষাপটে সুরা কাহাফ নাজিল হয়। (তাফসিরে ইবনে কাছীর, ষষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৪৯১) যা হোক সুরা কাহাফে উল্লেখিত জুলকারনাইন শব্দটির অর্থ দুই শিংবিশিষ্ট। মনে করা হয়, তিনি যে মুকুট ব্যবহার করতেন তার দুই পাশে হয়তো দুটি শিংয়ের অলংকরণ থাকায় তাঁকে ওই নামে অভিহিত করা হতো। জুলকারনাইন ছিলেন জনদরদি শাসক। ইয়াজুজ মাজুজের কবল থেকে বিপদাপন্ন মানুষদের রক্ষায় তিনি দুই পাহাড়ের মাঝে এক বিশাল প্রাচীর তৈরি করেন। ধর্মবিশারদদের অনেকের দৃষ্টিতে গ্রিক বীর আলেকজান্ডারই হলেন পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত জুলকারনাইন। তবে জুলকারনাইন চরিত্রের সঙ্গে আলেকজান্ডারের পার্থক্য আকাশপাতাল। আলেকজান্ডার অস্ত্র বলে পদানত করেছেন একের পর এক জাতিকে। অন্যদিকে জুলকারনাইন আবির্ভূত হয়েছিলেন ত্রাতার ভূমিকায়।

পবিত্র কোরআনে যে জুলকারনাইনের কথা বলা হয়েছে। তিনি ন্যায়ের মূর্তপ্রতীক। সেদিক থেকে পারস্য সম্রাট সাইরাসের সঙ্গে তাঁর মিল খুঁজে পাওয়া যায়। পরম শত্রুরাও সাইরাসের ন্যায়বিচারের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বাইবেলে নবী দানিয়েলের স্বপ্নের কথা বলা হয়েছে। যেখানে তিনি মিদিয়া ও পারস্যের যুক্ত সাম্রাজ্যকে দুই শিংওয়ালা মেষের আকারে দেখেছেন। ইহুদি ধর্মতত্ত্বে জুলকারনাইন বা দুই শিংওয়ালা তকমাটা বেশ পরিচিত। কারণ পারস্য সম্রাট সাইরাস দ্য গ্রেটের মাধ্যমেই ইহুদিদের সত্তর বছরের বন্দিজীবনের ইতি ঘটে। মাওলানা আবুল কালাম আজাদ তাঁর তারজুমানুল কোরআনে সম্রাট সাইরাসকে জুলকারনাইন বলে অভিহিত করেছেন। স্যার সৈয়দ আহমদ খানও এ বিষয়ে ইশারা দিয়েছেন। মধ্যযুগের খ্যাতনামা ইসলামি পণ্ডিত মাকরিজি তাঁর আল খিতাত বইয়ে জুলকারনাইনকে ইয়েমেনের শাসক হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছেন। তবে তিনিও উল্লেখ করেছেন যারা জুলকারনাইনকে পারসিক, গ্রিক বা রোমান বলে অভিহিত করে, তাদের ধারণা ভুল। অর্থাৎ মাকরিজি স্বীকার করে নিয়েছেন তাঁর সময়েও জুলকারনাইন যে পারস্যের এমন একটি ধারণাও প্রচলিত ছিল। মাওলানা মওদুদী, আল্লামা তাবতাবায়ী, আয়াতুল্লাহ মোকারেম সিবাজী আরও অনেক ইসলামি পণ্ডিত সম্রাট সাইরাসকে জুলকারনাইন বলে অভিহিত করেছেন।

পাদটীকা : কর্তৃত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। এরপর একটি কথা চারদিকে ছড়িয়ে দেওয়া হয় শেখ হাসিনার পতনের পেছনে কলকাঠি নেড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কথা শুনে তাদের হাতে সেন্টমার্টিন তুলে দেননি। এ ছাড়া হাসিনা নিজেও অভিযোগ করেছিলেন, সেন্টমার্টিনের নিয়ন্ত্রণ চায় যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রশাসন অবশ্য হাসিনার পতনের  পেছনে হাত থাকা এবং সেন্টমার্টিন চাওয়ার সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র সেন্টমার্টিন চাওয়ার অভিযোগটি প্রত্যাখ্যান করেছে বটে, তবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশ সামরিক দিক দিয়ে কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গত বছরের আগস্টে এ বিষয়ে ‘ইউএস নেভাল ইনস্টিটিউট’-এ প্রকাশিত কলামে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশে সামরিক দিক দিয়ে পা রাখতে পারে, তাহলে তারা চীনের বিরুদ্ধে আরেকটি শক্তিশালী অবস্থান নিতে পারবে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের  নৌবাহিনীর লজিস্টিকের জন্য এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে অন্যদের কার্যক্রমে বাধা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে এটি।

কলামটিতে আরও বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সঙ্গে কাজ করে মার্কিন সেনারা এসব ঘাঁটি ব্যবহার করে চীনের প্রকল্পগুলোর ওপর নজরদারি চালাতে পারবে। এ ছাড়া বাংলাদেশের অবস্থান বঙ্গোপসাগরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় হওয়ায়; এটি ব্যবহার করে মালাক্কা প্রণালিতে তারা টহল দিতে পারবে। এই প্রণালিটি চীনের অর্থনীতি এবং শিল্পের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

কলামে আরও বলা হয়েছে, ‘যেহেতু বঙ্গোপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ঘাঁটি নেই। যদি ওই অঞ্চলে কোনো দ্বন্দ্ব বাধে, সেটি মোকাবিলায় বাংলাদেশের নৌঘাঁটিগুলো মার্কিন নৌবাহিনীর জন্য নিরাপদ স্থান এবং লজিস্টিক হাব হতে পারে।’

মাতারবাড়ীর নির্মাণাধীন গভীর সমুদ্রবন্দরের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই কলামে। এতে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ এখন মাতারবাড়ীতে একটি গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরি করছে। এতে সহায়তা করছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ মিত্র জাপান। তারা চাইলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে থাকা দূরত্ব দূর করতে পারবে। এ ছাড়া নিশ্চিত করতে পারবে যদি ভবিষ্যতে  কোনো যুদ্ধ বাধে, তাহলে মালাক্কা প্রণালি টপকে চীন ‘চীন-মিয়ানমার বাণিজ্য করিডর ব্যবহার করে পণ্য পরিবহন করতে পারবে না। এতে করে বঙ্গোপসাগরে চীনের বিরুদ্ধে সুবিধা আদায় করে নিতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র।’

কলামটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রকে চীনের বিরুদ্ধে লং রেঞ্জ আইএসআর (গোয়েন্দা, নজরদারি এবং নিরীক্ষা) সুবিধা দিতে পারবে।

-মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়
‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি
ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি

মাঠে ময়দানে

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে