শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

টাইম লাইন ১৩ জুন, শুক্রবার গভীর রাত। কারও কারও মতে, ১৩ সংখ্যাটি আনলাকি থার্টিন। শুক্রবার সপ্তাহের পবিত্র দিন হলেও সেদিনটি ছিল ইরানিদের জন্য সত্যিকার অর্থে আনলাকি রাত। অন্য সবার মতো সেই রাতে ইরানের সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি বালিশে মাথা রেখে ঘুমাচ্ছিলেন। পাশে ছিলেন স্ত্রী ও মেয়ে। হয়তো মেয়েটির মাথায় হাত রেখে ঘুমিয়েছিলেন তার মা। যেমন করে প্রতিটি মা ঘুমান সন্তানকে নিয়ে। কিন্তু সে ঘুম থেকে তাঁরা আর জাগতে পারেননি। বাঘেরি শুধু একজন সামরিক কর্মকর্তাই নন-তিনি একজন বাবা ও স্বামী। রাতের আঁধারে চালানো বর্বর হামলায় শুধু এই জেনারেল নন, তাঁর পরিবারের সদস্যদেরও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছে। ঘরে, বিছানাতেই ঘুমন্ত অবস্থায় ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে তাঁরা ঢলে পড়েছেন মৃত্যুর কোলে। ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরা ইরানে হামলাকারী ইহুদিবাদীদের ‘নব্য নাৎসি’ বলে অভিহিত করেছেন।

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরাসবারই জানা, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় মানবতার শত্রু হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হাতে লাখ লাখ ইহুদি গণহত্যার শিকার হয়। ইসরায়েলের ইহুদিবাদী শাসকরা হিটলারকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করলেও দেখেশুনে মনে হচ্ছে ফিলিস্তিনি নিধনে তারা ওই ঘাতককে তাদের আইকন হিসেবে বেছে নিয়েছে। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন জাতি ফিলিস্তিনিদের জাতিগতভাবে নিধনযজ্ঞে উঠেপড়ে লেগেছে ইসরায়েল। ইরানের অপরাধ, তারা তাদের ফিলিস্তিনি ভাইদের পাশে দাঁড়িয়েছে সাম্রাজ্যবাদী ও ইহুদিবাদী শক্তির ভ্রূকুটি উপেক্ষা করে। প্রবল প্রতিপক্ষ শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে নিজেদের পরিণাম কী হবে, তা তারা ভাবেনি একবারও। মুসলমান হিসেবে মজলুম মুসলমান ভাইদের পক্ষে দাঁড়ানোকে তারা কর্তব্য বলে ভেবেছে। ইরানের সঙ্গে ইসরায়েলের কোনো সীমান্ত নেই। সরাসরি স্বার্থের দ্বন্দ্ব নেই। অথচ ফিলিস্তিনের ওপর জাতিগত নিধন চালানো হলেও কুম্ভকর্ণের ঘুমে মগ্ন তাদের আরব ভাইয়েরা। ইরানের বিরুদ্ধে হামলায় কোনো কোনো আরব দেশ যে ইসরায়েলের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে, তা এখন ওপেন সিক্রেট।

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্য ও উপসাগরীয় এলাকার যে দেশটিকে তাদের জাত শত্রু মনে করে সে দেশটির নাম ইরান। ইরানের প্রাচীন নাম পারস্য। লাখো বছর আগেও সেখানে মানব বসতি ছিল এমন প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। দুনিয়ার আর কোথাও ১ লাখ দূরের কথা, ৫০ হাজার বছর আগে মানব বসতির অস্তিত্ব থাকার কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। ঐতিহ্যবাহী এই দেশটিতে ১৩ জুন শুক্রবার গভীর রাতে নৃশংস হামলা চালায় ইসরায়েল। ইরানের সেনাবাহিনীর হেডকোয়ার্টার তছনছ হয়ে গেছে সে হামলায়। প্রাণ হারিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান, বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর প্রধানসহ শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা। ইরানের অন্তত ১২ জন শীর্ষ পারমাণবিক বিজ্ঞানীও প্রাণ হারিয়েছেন আকস্মিক হামলায়।

ইরানে ইসরায়েল যে হামলা চালিয়েছে, তা ছিল একেবারে নিখুঁত। যাকে বলে পিন পয়েন্টেড হামলা। এ হামলা ইরানের গোয়েন্দাব্যবস্থার দুর্বলতা তুলে ধরেছে। ইরানের চাবাহার সমুদ্রবন্দরের রক্ষণাবেক্ষণের ভার দেওয়া হয়েছিল ভারতকে। বন্দর সংরক্ষণের নামে শত শত মোসাদ এজেন্ট ইরানে কাজ করার সুযোগ পায়। তাদের সহায়তায় ইরানে টার্গেটেড কিলিং চালায় ইসরায়েল। বাংলাদেশে যারা চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি ব্যবস্থাপনায় দেওয়া বা রাখাইন করিডরের তত্ত্ব ফেরি করছেন, তাদের সে সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী কি না, ইরানের পরিণাম থেকে শিক্ষা নেওয়ার আছে।

ইসরায়েলি হামলায় ইরান ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পাল্টা জবাবে পরদিন একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে। শতাধিক ড্রোন পাঠিয়েছে জাতশত্রু ইসরায়েলের দম্ভ ভেঙে দিতে। সেসব ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের একাংশ ইসরায়েলে আঘাত হানার আগেই তাদের হয়ে আকাশেই ধ্বংস করে দিয়েছে ইহুদিবাদীদের মিত্র কোনো একটি আরব দেশ। ইসরায়েলের বিশ্বসেরা আকাশ নিরাপত্তাব্যবস্থা ইরানের বেশির ভাগ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র আকাশেই রুখে দিতে সক্ষম হয়েছে। তারপরও ওই ইহুদিবাদী দেশটি তাদের ৭৭ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বড় ধরনের আঘাত পেয়েছে।

আরব দেশগুলোর নতজানু ভূমিকায় মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদিবাদীরা থাবা বিস্তার করে চলছে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে। মুখে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কথা বললেও বেশ কিছু আরব দেশ গোপনে যে তাদের তাঁবেদারি করছে তা ওপেন সিক্রেট। ইরানই একমাত্র দেশ, যারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইটের বদলে পাটকেল ছুড়তে কসুর করেনি। তেহরানে ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞের পর ইরান যে রুদ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে, তা ইহুদিবাদী দেশটিকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুমকি দিয়েছেন ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পর্কে চুক্তিতে আবদ্ধ না হলে কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে। ইরানের বিরুদ্ধে আমেরিকার পাশাপাশি ব্রিটেন ও ফ্রান্স দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে। চীন ও রাশিয়া ইরানকে নৈতিক সমর্থন দিলেও বাস্তবে তারা পাশে দাঁড়াবে কি না, তা স্পষ্ট নয়। মুসলিম দেশগুলোর ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ।

আয়াতুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বে ১৯৭৭ সালে ইসলামি বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার আগে ইরান ছিল ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান মিত্র। ইরানের রাজতন্ত্র বিরোধীদের দমনে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ইরানি গোয়েন্দা সংস্থা সাভাককে প্রশিক্ষণ দিত। বলা হয়ে থাকে, আমেরিকান তাঁবেদার ইরানের ক্ষমতাচ্যুত শাহেনশাহ রেজা শাহ পাহলভী ছিলেন ইহুদিদের চেয়েও বেশি ইসরায়েলপ্রেমী।

আগেই বলেছি, ইরান বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাচীন জনপদ। পবিত্র কোরআনের সুরা কাহাফে জুলকারনাইন নামের এক ব্যক্তি বা শাসকের কথা বলা হয়েছে। মক্কার মুশরিকরা প্রায়ই নানা প্রশ্ন নিয়ে হাজির হতো রসুল (সা.)-এর সামনে। যখন নিজেরা পেরে উঠত না, খায়বারের ইহুদিদের শরণাপন্ন হতো। ইহুদিরা একবার তিনটি প্রশ্ন তৈরি করে দেয় মুশরিকদের। প্রথমটি আত্মা সম্পর্কে, দ্বিতীয়টি আসহাবে কাহাফ সম্পর্কে এবং তৃতীয়টি জুলকারনাইন সম্পর্কে। প্রশ্নগুলো ইহুদি এবং খ্রিস্টান ইতিহাসের সাঙ্গে জড়িত। যদি রসুল (সা.)-এর দাবি অনুযায়ী তিনি ইবরাহিমি ধারাবাহিকতার নবী হয়ে থাকেন, তবে তাঁর কাছে এই প্রশ্নগুলোরও উত্তর থাকার কথা। প্রশ্নগুলো মূলত এজন্যই করা হয়। এই প্রেক্ষাপটে সুরা কাহাফ নাজিল হয়। (তাফসিরে ইবনে কাছীর, ষষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৪৯১) যা হোক সুরা কাহাফে উল্লেখিত জুলকারনাইন শব্দটির অর্থ দুই শিংবিশিষ্ট। মনে করা হয়, তিনি যে মুকুট ব্যবহার করতেন তার দুই পাশে হয়তো দুটি শিংয়ের অলংকরণ থাকায় তাঁকে ওই নামে অভিহিত করা হতো। জুলকারনাইন ছিলেন জনদরদি শাসক। ইয়াজুজ মাজুজের কবল থেকে বিপদাপন্ন মানুষদের রক্ষায় তিনি দুই পাহাড়ের মাঝে এক বিশাল প্রাচীর তৈরি করেন। ধর্মবিশারদদের অনেকের দৃষ্টিতে গ্রিক বীর আলেকজান্ডারই হলেন পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত জুলকারনাইন। তবে জুলকারনাইন চরিত্রের সঙ্গে আলেকজান্ডারের পার্থক্য আকাশপাতাল। আলেকজান্ডার অস্ত্র বলে পদানত করেছেন একের পর এক জাতিকে। অন্যদিকে জুলকারনাইন আবির্ভূত হয়েছিলেন ত্রাতার ভূমিকায়।

পবিত্র কোরআনে যে জুলকারনাইনের কথা বলা হয়েছে। তিনি ন্যায়ের মূর্তপ্রতীক। সেদিক থেকে পারস্য সম্রাট সাইরাসের সঙ্গে তাঁর মিল খুঁজে পাওয়া যায়। পরম শত্রুরাও সাইরাসের ন্যায়বিচারের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বাইবেলে নবী দানিয়েলের স্বপ্নের কথা বলা হয়েছে। যেখানে তিনি মিদিয়া ও পারস্যের যুক্ত সাম্রাজ্যকে দুই শিংওয়ালা মেষের আকারে দেখেছেন। ইহুদি ধর্মতত্ত্বে জুলকারনাইন বা দুই শিংওয়ালা তকমাটা বেশ পরিচিত। কারণ পারস্য সম্রাট সাইরাস দ্য গ্রেটের মাধ্যমেই ইহুদিদের সত্তর বছরের বন্দিজীবনের ইতি ঘটে। মাওলানা আবুল কালাম আজাদ তাঁর তারজুমানুল কোরআনে সম্রাট সাইরাসকে জুলকারনাইন বলে অভিহিত করেছেন। স্যার সৈয়দ আহমদ খানও এ বিষয়ে ইশারা দিয়েছেন। মধ্যযুগের খ্যাতনামা ইসলামি পণ্ডিত মাকরিজি তাঁর আল খিতাত বইয়ে জুলকারনাইনকে ইয়েমেনের শাসক হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছেন। তবে তিনিও উল্লেখ করেছেন যারা জুলকারনাইনকে পারসিক, গ্রিক বা রোমান বলে অভিহিত করে, তাদের ধারণা ভুল। অর্থাৎ মাকরিজি স্বীকার করে নিয়েছেন তাঁর সময়েও জুলকারনাইন যে পারস্যের এমন একটি ধারণাও প্রচলিত ছিল। মাওলানা মওদুদী, আল্লামা তাবতাবায়ী, আয়াতুল্লাহ মোকারেম সিবাজী আরও অনেক ইসলামি পণ্ডিত সম্রাট সাইরাসকে জুলকারনাইন বলে অভিহিত করেছেন।

পাদটীকা : কর্তৃত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। এরপর একটি কথা চারদিকে ছড়িয়ে দেওয়া হয় শেখ হাসিনার পতনের পেছনে কলকাঠি নেড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কথা শুনে তাদের হাতে সেন্টমার্টিন তুলে দেননি। এ ছাড়া হাসিনা নিজেও অভিযোগ করেছিলেন, সেন্টমার্টিনের নিয়ন্ত্রণ চায় যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রশাসন অবশ্য হাসিনার পতনের  পেছনে হাত থাকা এবং সেন্টমার্টিন চাওয়ার সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র সেন্টমার্টিন চাওয়ার অভিযোগটি প্রত্যাখ্যান করেছে বটে, তবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশ সামরিক দিক দিয়ে কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গত বছরের আগস্টে এ বিষয়ে ‘ইউএস নেভাল ইনস্টিটিউট’-এ প্রকাশিত কলামে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশে সামরিক দিক দিয়ে পা রাখতে পারে, তাহলে তারা চীনের বিরুদ্ধে আরেকটি শক্তিশালী অবস্থান নিতে পারবে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের  নৌবাহিনীর লজিস্টিকের জন্য এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে অন্যদের কার্যক্রমে বাধা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে এটি।

কলামটিতে আরও বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সঙ্গে কাজ করে মার্কিন সেনারা এসব ঘাঁটি ব্যবহার করে চীনের প্রকল্পগুলোর ওপর নজরদারি চালাতে পারবে। এ ছাড়া বাংলাদেশের অবস্থান বঙ্গোপসাগরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় হওয়ায়; এটি ব্যবহার করে মালাক্কা প্রণালিতে তারা টহল দিতে পারবে। এই প্রণালিটি চীনের অর্থনীতি এবং শিল্পের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

কলামে আরও বলা হয়েছে, ‘যেহেতু বঙ্গোপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ঘাঁটি নেই। যদি ওই অঞ্চলে কোনো দ্বন্দ্ব বাধে, সেটি মোকাবিলায় বাংলাদেশের নৌঘাঁটিগুলো মার্কিন নৌবাহিনীর জন্য নিরাপদ স্থান এবং লজিস্টিক হাব হতে পারে।’

মাতারবাড়ীর নির্মাণাধীন গভীর সমুদ্রবন্দরের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই কলামে। এতে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ এখন মাতারবাড়ীতে একটি গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরি করছে। এতে সহায়তা করছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ মিত্র জাপান। তারা চাইলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে থাকা দূরত্ব দূর করতে পারবে। এ ছাড়া নিশ্চিত করতে পারবে যদি ভবিষ্যতে  কোনো যুদ্ধ বাধে, তাহলে মালাক্কা প্রণালি টপকে চীন ‘চীন-মিয়ানমার বাণিজ্য করিডর ব্যবহার করে পণ্য পরিবহন করতে পারবে না। এতে করে বঙ্গোপসাগরে চীনের বিরুদ্ধে সুবিধা আদায় করে নিতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র।’

কলামটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রকে চীনের বিরুদ্ধে লং রেঞ্জ আইএসআর (গোয়েন্দা, নজরদারি এবং নিরীক্ষা) সুবিধা দিতে পারবে।

-মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা