শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

২৫ বোয়িং কেনার উদ্যোগ

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

ইতিহাসের বড় ক্রয় পরিকল্পনায় অর্থের জোগান নিয়ে ধোঁয়াশা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

পাল্টা শুল্ক কমাতে যুক্তরাষ্ট্রের উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ২৫টি বিমান কিনবে বাংলাদেশ। জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের জন্য এই উড়োজাহাজ কেনা হবে। এর মধ্যে কিছু বিমান আগামী দু-এক বছরের মধ্যে পাওয়া যাবে। তবে এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানে না বিমান।

রাষ্ট্রায়ত্ত এই সংস্থার জন্য এটিই হবে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিমান ক্রয় পরিকল্পনা। তবে প্রশ্ন উঠেছে, এই বিশাল বহরের ভার কিভাবে বহন করবে বিমান, যে সংস্থা এখনো লাভজনক ধারায় স্থিত নয় এবং যাদের অনেক রুটেই ফ্লাইট পূর্ণ হয় না।

সরকার বলছে, নতুন চুক্তি বাংলাদেশের আকাশপথ সম্প্রসারণ এবং আন্তর্জাতিক সংযোগকে আরো গতিশীল করবে। কিন্তু অভ্যন্তরীণ হিসাবপত্র বলছে ভিন্ন কথা, বিমান বর্তমানে ফ্লাইট পরিচালনায় নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে রয়েছে, লোকসানি রুট বন্ধ করতে পারছে না এবং কর্মী কাঠামো অতিরিক্ত ভারী।

এভিয়েশন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, যেসব উড়োজাহাজ কেনার জন্য বিমানকে অর্থনৈতিক দায় নিতে হবে, সেই প্রতিষ্ঠানকেই অন্ধকারে রেখে এমন বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ২৫টি নতুন বোয়িং কেনা নিঃসন্দেহে একটি সাহসী উদ্যোগ। কিন্তু সেই সাহস যেন ভারে ন্যুব্জ এক প্রতিষ্ঠানে পরিণত না হয়। বিমানকে একটি সুসংগঠিত, দক্ষ ও স্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া আগে প্রয়োজন ছিল।

তা না করে সরাসরি বহর বাড়ানোর পথে হেঁটে সরকার ভবিষ্যতের ঘাড়ে এমন একটি বোঝা চাপিয়ে দিল, যেটি টেনে নেওয়া সহজ না-ও হতে পারে। নতুবা সেগুলো থাকবে হ্যাঙ্গারে চুপচাপ, ধুলায় ঢাকা, কোটি কোটি টাকার বোঝা হয়ে।

সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের বিমানের বহর বাড়াতে হবে, এই পরিকল্পনা সরকারের আগেই ছিল। পাল্টা শুল্ক ইস্যুতে নতুন করে অর্ডারগুলো দেওয়া হয়েছে। আগে ছিল ১৪টি, এখন ২৫টি।

ভারত, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া সবাই দিচ্ছে। অর্ডারের বোয়িং পেতে অনেক সময় লাগবে। যারা আগে অর্ডার দিয়েছে তাদের আগে দেবে কিংবা প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যবসার ধরন অনুযায়ী বিমান সরবরাহ করবে। বাংলাদেশের অতি দ্রুত কিছু বোয়িং দরকার। আগামী দু-এক বছরের মধ্যে হয়তো কিছু বিমান পাওয়া যাবে। বিমান কেনা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির একটি চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।’
এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে এবং সম্ভাব্য ৩৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক এড়াতে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

বিমানের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এ বি এম রওশন কবীর বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে অবগত নই।’

বিমানের সাবেক পরিচালনা পর্ষদ সদস্য ও এভিয়েশন বিশ্লেষক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, ‘বিমানের ফ্লিট প্ল্যানিং কমিটি তথা বিমানকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কয়টি উড়োজাহাজ কিনবে; কোথায়, কিভাবে সেগুলো ব্যবহার করবে। চালাবে তো বিমানই, ঋণের দায়ও তাদের। তাদের না জানিয়ে এমন বড় সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া উচিত হয়নি। এখন এই বিশাল বহরের আর্থিক দায় বিমান কিভাবে বহন করবে তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে।’

২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে বোয়িংয়ের কাছ থেকে ২১০ কোটি ডলারে ১০টি উড়োজাহাজ কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় তিনি ছিলেন বিমানের বোর্ডে। সে সময় বোর্ড ও ফ্লিট প্ল্যানিং কমিটি সবকিছু যাচাই করে, দর-কষাকষি করে বোয়িংয়ের কাছ থেকে কিছু বাড়তি সুবিধাও আদায় করে সিদ্ধান্ত নেয়।

খরচ কত হবে?

বোয়িংয়ের নিজস্ব তালিকামূল্য অনুযায়ী, ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনারের দাম প্রায় ২৯২ মিলিয়ন ডলার এবং ৭৩৭ ম্যাক্স সিরিজের দাম ১২১.৬ মিলিয়ন ডলার। সূত্র বলছে, বাংলাদেশের পছন্দের তালিকায় ১০টি ড্রিমলাইনার ও ১৫টি ম্যাক্স রয়েছে। সেই হিসাবে মোট মূল্য দাঁড়ায় ৪.৭৪ বিলিয়ন ডলার। যদিও বাস্তবে বড় অর্ডারে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যায়, তবু এই অঙ্ক প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়াবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ধারণা করছেন।

অর্থায়নের উৎস কী?

বোয়িং চুক্তির অর্থ কোথা থেকে আসবে, এই প্রশ্নের উত্তরে বিমান সূত্র বলছে, বিদেশি ব্যাংক থেকে ঋণ, এক্সিম ব্যাংক ইউএসএর সহায়তা, আংশিক সরকারি ভর্তুকি। কিন্তু এত বড় ঋণ পরিশোধে বিমানের আর্থিক সক্ষমতা কতটা রয়েছে, সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু বলা হয়নি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, যাত্রী না বাড়িয়ে, রুট না বাড়িয়ে, মুনাফা না বাড়িয়ে যদি নতুন ঋণ নেওয়া হয়, তাহলে এটি ভবিষ্যতের জন্য ‘ঋণফাঁদ’ হয়ে দাঁড়াবে।

আর্থিক অবস্থা

বিমান বাংলাদেশ ২৩টি আন্তর্জাতিক ও আটটি অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। যাত্রী পরিবহন ও মালপত্র পরিবহন (কার্গো) বিমানের মূল কাজ। এর বাইরে বিমানের আরো কিছু সেবা আছে। এর মধ্যে আছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ও কার্গো হ্যান্ডলিং, বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি), বিমান পোলট্রি কমপ্লেক্স (বিপিসি) ইত্যাদি।

কিন্তু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস বলে আসছে যে তারা লাভে চলছে। বাণিজ্যিক নিরীক্ষা অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিমানের প্রকৃত আর্থিক অবস্থা প্রকাশ পাচ্ছে না। এয়ারলাইনসবহির্ভূত বিমানের সাবসিডিয়ারি কম্পানির (নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান) ব্যবসায় যে লাভ হচ্ছে, সেটাই বিমানকে লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখাতে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে। এটি সরাসরি এয়ারলাইনস ব্যবসা নয়। তবে এমন খাতের আয় দিয়েই মূলত লাভ দেখাচ্ছে বিমান।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস মোট ১০ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকা আয় করেছে। এর মধ্যে নিট মুনাফার পরিমাণ ২৮২ কোটি টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মুনাফার পরিমাণ ৮০০ কোটি ছাড়াবে বলে জানা গেছে।

বর্তমান বহরের বাস্তবতা

বর্তমানে বিমানের বহরে ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে। ২৫টি অতিরিক্ত বিমান যোগ হলে বিমানকে বছরে ৪০০ থেকে ৫০০ নতুন ফ্লাইট চালাতে হবে, যা বর্তমান অবকাঠামো দিয়ে সম্ভব নয়। সংস্থাটিতে পাইলট, ক্রু ও প্রকৌশলীর সংকটও রয়েছে।

বিমানের যাত্রীসংখ্যা প্রতিবছর গড়ে ৪ থেকে ৬ শতাংশ হারে বাড়ছে, কিন্তু তা দিয়ে বিশাল বহরের ব্যয় পূরণ করা সম্ভব নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বহর বাড়িয়ে যদি ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা ঢাকতে চায়, তাহলে সেটা আত্মঘাতী হবে।

নতুন বিমান মানেই নতুন সমস্যা?

বিমানের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক এক সদস্য বলেন, ‘বিমান যদি ফ্লাইট পরিচালনার সক্ষমতা, ইঞ্জিনিয়ারিং সাপোর্ট, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ও গ্লোবাল পার্টনারশিপ না বাড়ায়, তাহলে নতুন বিমান আরো চাপ সৃষ্টি করবে।

তিনি বলেন, যতগুলো বিমানই আনা হোক, যদি তা নিয়মিত উড়তে না পারে, যাত্রী না পায়, রুট না খোলা হয় তাহলে সেগুলো স্থবির সম্পদে পরিণত হয়।

সক্ষমতা না থাকলে কেনা হচ্ছে কিভাবে?

সরকার সূত্রে জানা গেছে, বোয়িংয়ের 

বিশ্লেষকরা বলছেন, বিমানের বহরে বর্তমানে ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি অলস পড়ে আছে। পাইলটসংকট, রুট সংকোচন ও রক্ষণাবেক্ষণ ঘাটতির কারণে সব উড়োজাহাজ নিয়মিত চলতে পারে না। বর্তমানে বিমানের লোড ফ্যাক্টর মাত্র ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ, অর্থাৎ আসনের এক-তৃতীয়াংশ ফাঁকা থাকে।

ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট ছাড়া দেশের কোনো বিমানবন্দর বড় মাপের ড্রিমলাইনার পরিচালনায় প্রস্তুত নয়। ফলে অতিরিক্ত বহর কার্যকরভাবে কাজে লাগানো কঠিন হবে বলেই আশঙ্কা।

পুরনো ঋণও বাকি, নতুন দায় চাপছে

বিমান বাংলাদেশ এরই মধ্যে আগে কেনা ১০টি বোয়িং বিমানের ঋণ এখনো পরিশোধ করেনি। ২০০৮-১৪ সালের মধ্যে কেনা ওই বিমানের জন্য প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ ছিল, যার সুদসহ পরিশোধ এখনো চলমান। নতুন করে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়ার ফলে বিমানের ওপর বোঝা আরো কয়েক গুণ বেড়ে যাবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি
প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম