শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

২৫ বোয়িং কেনার উদ্যোগ

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

ইতিহাসের বড় ক্রয় পরিকল্পনায় অর্থের জোগান নিয়ে ধোঁয়াশা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

পাল্টা শুল্ক কমাতে যুক্তরাষ্ট্রের উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ২৫টি বিমান কিনবে বাংলাদেশ। জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের জন্য এই উড়োজাহাজ কেনা হবে। এর মধ্যে কিছু বিমান আগামী দু-এক বছরের মধ্যে পাওয়া যাবে। তবে এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানে না বিমান।

রাষ্ট্রায়ত্ত এই সংস্থার জন্য এটিই হবে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিমান ক্রয় পরিকল্পনা। তবে প্রশ্ন উঠেছে, এই বিশাল বহরের ভার কিভাবে বহন করবে বিমান, যে সংস্থা এখনো লাভজনক ধারায় স্থিত নয় এবং যাদের অনেক রুটেই ফ্লাইট পূর্ণ হয় না।

সরকার বলছে, নতুন চুক্তি বাংলাদেশের আকাশপথ সম্প্রসারণ এবং আন্তর্জাতিক সংযোগকে আরো গতিশীল করবে। কিন্তু অভ্যন্তরীণ হিসাবপত্র বলছে ভিন্ন কথা, বিমান বর্তমানে ফ্লাইট পরিচালনায় নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে রয়েছে, লোকসানি রুট বন্ধ করতে পারছে না এবং কর্মী কাঠামো অতিরিক্ত ভারী।

এভিয়েশন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, যেসব উড়োজাহাজ কেনার জন্য বিমানকে অর্থনৈতিক দায় নিতে হবে, সেই প্রতিষ্ঠানকেই অন্ধকারে রেখে এমন বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ২৫টি নতুন বোয়িং কেনা নিঃসন্দেহে একটি সাহসী উদ্যোগ। কিন্তু সেই সাহস যেন ভারে ন্যুব্জ এক প্রতিষ্ঠানে পরিণত না হয়। বিমানকে একটি সুসংগঠিত, দক্ষ ও স্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া আগে প্রয়োজন ছিল।

তা না করে সরাসরি বহর বাড়ানোর পথে হেঁটে সরকার ভবিষ্যতের ঘাড়ে এমন একটি বোঝা চাপিয়ে দিল, যেটি টেনে নেওয়া সহজ না-ও হতে পারে। নতুবা সেগুলো থাকবে হ্যাঙ্গারে চুপচাপ, ধুলায় ঢাকা, কোটি কোটি টাকার বোঝা হয়ে।

সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের বিমানের বহর বাড়াতে হবে, এই পরিকল্পনা সরকারের আগেই ছিল। পাল্টা শুল্ক ইস্যুতে নতুন করে অর্ডারগুলো দেওয়া হয়েছে। আগে ছিল ১৪টি, এখন ২৫টি।

ভারত, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া সবাই দিচ্ছে। অর্ডারের বোয়িং পেতে অনেক সময় লাগবে। যারা আগে অর্ডার দিয়েছে তাদের আগে দেবে কিংবা প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যবসার ধরন অনুযায়ী বিমান সরবরাহ করবে। বাংলাদেশের অতি দ্রুত কিছু বোয়িং দরকার। আগামী দু-এক বছরের মধ্যে হয়তো কিছু বিমান পাওয়া যাবে। বিমান কেনা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির একটি চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।’
এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে এবং সম্ভাব্য ৩৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক এড়াতে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

বিমানের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এ বি এম রওশন কবীর বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে অবগত নই।’

বিমানের সাবেক পরিচালনা পর্ষদ সদস্য ও এভিয়েশন বিশ্লেষক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, ‘বিমানের ফ্লিট প্ল্যানিং কমিটি তথা বিমানকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কয়টি উড়োজাহাজ কিনবে; কোথায়, কিভাবে সেগুলো ব্যবহার করবে। চালাবে তো বিমানই, ঋণের দায়ও তাদের। তাদের না জানিয়ে এমন বড় সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া উচিত হয়নি। এখন এই বিশাল বহরের আর্থিক দায় বিমান কিভাবে বহন করবে তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে।’

২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে বোয়িংয়ের কাছ থেকে ২১০ কোটি ডলারে ১০টি উড়োজাহাজ কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় তিনি ছিলেন বিমানের বোর্ডে। সে সময় বোর্ড ও ফ্লিট প্ল্যানিং কমিটি সবকিছু যাচাই করে, দর-কষাকষি করে বোয়িংয়ের কাছ থেকে কিছু বাড়তি সুবিধাও আদায় করে সিদ্ধান্ত নেয়।

খরচ কত হবে?

বোয়িংয়ের নিজস্ব তালিকামূল্য অনুযায়ী, ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনারের দাম প্রায় ২৯২ মিলিয়ন ডলার এবং ৭৩৭ ম্যাক্স সিরিজের দাম ১২১.৬ মিলিয়ন ডলার। সূত্র বলছে, বাংলাদেশের পছন্দের তালিকায় ১০টি ড্রিমলাইনার ও ১৫টি ম্যাক্স রয়েছে। সেই হিসাবে মোট মূল্য দাঁড়ায় ৪.৭৪ বিলিয়ন ডলার। যদিও বাস্তবে বড় অর্ডারে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যায়, তবু এই অঙ্ক প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়াবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ধারণা করছেন।

অর্থায়নের উৎস কী?

বোয়িং চুক্তির অর্থ কোথা থেকে আসবে, এই প্রশ্নের উত্তরে বিমান সূত্র বলছে, বিদেশি ব্যাংক থেকে ঋণ, এক্সিম ব্যাংক ইউএসএর সহায়তা, আংশিক সরকারি ভর্তুকি। কিন্তু এত বড় ঋণ পরিশোধে বিমানের আর্থিক সক্ষমতা কতটা রয়েছে, সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু বলা হয়নি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, যাত্রী না বাড়িয়ে, রুট না বাড়িয়ে, মুনাফা না বাড়িয়ে যদি নতুন ঋণ নেওয়া হয়, তাহলে এটি ভবিষ্যতের জন্য ‘ঋণফাঁদ’ হয়ে দাঁড়াবে।

আর্থিক অবস্থা

বিমান বাংলাদেশ ২৩টি আন্তর্জাতিক ও আটটি অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। যাত্রী পরিবহন ও মালপত্র পরিবহন (কার্গো) বিমানের মূল কাজ। এর বাইরে বিমানের আরো কিছু সেবা আছে। এর মধ্যে আছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ও কার্গো হ্যান্ডলিং, বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি), বিমান পোলট্রি কমপ্লেক্স (বিপিসি) ইত্যাদি।

কিন্তু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস বলে আসছে যে তারা লাভে চলছে। বাণিজ্যিক নিরীক্ষা অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিমানের প্রকৃত আর্থিক অবস্থা প্রকাশ পাচ্ছে না। এয়ারলাইনসবহির্ভূত বিমানের সাবসিডিয়ারি কম্পানির (নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান) ব্যবসায় যে লাভ হচ্ছে, সেটাই বিমানকে লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখাতে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে। এটি সরাসরি এয়ারলাইনস ব্যবসা নয়। তবে এমন খাতের আয় দিয়েই মূলত লাভ দেখাচ্ছে বিমান।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস মোট ১০ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকা আয় করেছে। এর মধ্যে নিট মুনাফার পরিমাণ ২৮২ কোটি টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মুনাফার পরিমাণ ৮০০ কোটি ছাড়াবে বলে জানা গেছে।

বর্তমান বহরের বাস্তবতা

বর্তমানে বিমানের বহরে ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে। ২৫টি অতিরিক্ত বিমান যোগ হলে বিমানকে বছরে ৪০০ থেকে ৫০০ নতুন ফ্লাইট চালাতে হবে, যা বর্তমান অবকাঠামো দিয়ে সম্ভব নয়। সংস্থাটিতে পাইলট, ক্রু ও প্রকৌশলীর সংকটও রয়েছে।

বিমানের যাত্রীসংখ্যা প্রতিবছর গড়ে ৪ থেকে ৬ শতাংশ হারে বাড়ছে, কিন্তু তা দিয়ে বিশাল বহরের ব্যয় পূরণ করা সম্ভব নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বহর বাড়িয়ে যদি ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা ঢাকতে চায়, তাহলে সেটা আত্মঘাতী হবে।

নতুন বিমান মানেই নতুন সমস্যা?

বিমানের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক এক সদস্য বলেন, ‘বিমান যদি ফ্লাইট পরিচালনার সক্ষমতা, ইঞ্জিনিয়ারিং সাপোর্ট, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ও গ্লোবাল পার্টনারশিপ না বাড়ায়, তাহলে নতুন বিমান আরো চাপ সৃষ্টি করবে।

তিনি বলেন, যতগুলো বিমানই আনা হোক, যদি তা নিয়মিত উড়তে না পারে, যাত্রী না পায়, রুট না খোলা হয় তাহলে সেগুলো স্থবির সম্পদে পরিণত হয়।

সক্ষমতা না থাকলে কেনা হচ্ছে কিভাবে?

সরকার সূত্রে জানা গেছে, বোয়িংয়ের 

বিশ্লেষকরা বলছেন, বিমানের বহরে বর্তমানে ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি অলস পড়ে আছে। পাইলটসংকট, রুট সংকোচন ও রক্ষণাবেক্ষণ ঘাটতির কারণে সব উড়োজাহাজ নিয়মিত চলতে পারে না। বর্তমানে বিমানের লোড ফ্যাক্টর মাত্র ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ, অর্থাৎ আসনের এক-তৃতীয়াংশ ফাঁকা থাকে।

ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট ছাড়া দেশের কোনো বিমানবন্দর বড় মাপের ড্রিমলাইনার পরিচালনায় প্রস্তুত নয়। ফলে অতিরিক্ত বহর কার্যকরভাবে কাজে লাগানো কঠিন হবে বলেই আশঙ্কা।

পুরনো ঋণও বাকি, নতুন দায় চাপছে

বিমান বাংলাদেশ এরই মধ্যে আগে কেনা ১০টি বোয়িং বিমানের ঋণ এখনো পরিশোধ করেনি। ২০০৮-১৪ সালের মধ্যে কেনা ওই বিমানের জন্য প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ ছিল, যার সুদসহ পরিশোধ এখনো চলমান। নতুন করে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়ার ফলে বিমানের ওপর বোঝা আরো কয়েক গুণ বেড়ে যাবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ ৮ জন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন আবেদন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা

নগর জীবন

শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

নগর জীবন

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা
গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা

নগর জীবন

নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার
অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার

নগর জীবন