শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৪, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

‘আবার তোরা মানুষ হ’

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
‘আবার তোরা মানুষ হ’

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের পর তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা বিপথে পরিচালিত হয়েছিলেন। অস্ত্র এবং ক্ষমতা পেয়ে তারা দিশাহারা হয়ে যান। তাদের দেওয়া হয়নি সঠিক নির্দেশনা। রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণে তারা হতাশ হতে থাকেন। এরপর হয়ে ওঠেন আত্মবিনাশী। বিভিন্ন স্থানে ছিনতাই, ডাকাতি এবং চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছিল তাদের বিরুদ্ধে। সাধারণ মানুষ সে সময় এসব বীর তরুণ মুক্তিযোদ্ধার ওপর বিরক্ত হয়েছিল, হতাশা প্রকাশ করেছিল। তরুণ সমাজের একটি অংশ নিজেদের অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের দিকে বেশি মনোযোগী হয়ে উঠেছিল। দেশজুড়ে তাদের ত্রাসে জনমনে নতুন আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছিল। সে সময় গুণী নির্মাতা খান আতাউর রহমান একটি অসাধারণ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন বিভ্রান্ত তরুণদের ওপর। সিনেমাটির নাম ‘আবার তোরা মানুষ হ’। সে সময়কার প্রেক্ষাপটে এ ছবিটি সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। যে ছবিতে এ রকম বিপথগামী কিছু তরুণকে আবার সুপথে ফিরিয়ে আনার জন্য একজন শিক্ষকের প্রচেষ্টা দেখানো হয়েছিল। আজ বাংলাদেশে চারপাশে তারুণ্যের বিভ্রান্তি দেখে সে সিনেমাটির কথা নতুন করে মনে হলো।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা এসেছে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। দীর্ঘ ৩৬ দিনের রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে তরুণরা দেশ ফ্যাসিবাদ এবং স্বৈরাচারমুক্ত করেন। বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের দরজা খুলে দেন। নতুন বাংলাদেশ নিয়ে এ দেশের জনগণের ব্যাপক আকাক্সক্ষা এবং প্রত্যাশা তৈরি হয়। তরুণরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। দেশের জনগণকে মুক্ত করেছেন। কিন্তু গত এক বছরে এ দেশের প্রত্যাশার ফানুস যেন চুপসে গেছে। এর অন্যতম কারণ, জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী কারও কারও অনভিপ্রেত কর্মকা । পেছন ফিরে তাকালে দেখা যায় আন্দোলনে ভূমিকা রাখা তরুণদের মধ্যে এক ধরনের বিভ্রান্তি। তাদের মধ্যে একটা বেপরোয়া মনোভাব জনগণকে আতঙ্কিত করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জুলাই আন্দোলনে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠছে। চাঁদাবাজি, কমিশন বাণিজ্য এবং নানা রকম অনৈতিক কর্মকাে  জড়িয়ে পড়ার কারণে তাদের নিয়ে জনগণ ক্রমে হতাশ হচ্ছে, বিভ্রান্ত হচ্ছে।

সম্প্রতি সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে গুলশানে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আবদুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। রিয়াদের ঘটনাটি প্রথম না। গত এক বছরে এ রকম অনেক ঘটনা ঘটেছে, যেগুলো সমাজমাধ্যমে ঝড় তুলেছে। এ জুলাই যোদ্ধাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে নতুন করে। এসব বন্ধে কেন্দ্রীয় ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। কিন্তু সর্বনাশ যা হওয়ার তা তো হয়ে গেছে।

২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। দায়িত্ব গ্রহণের পর নতুন সরকারের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে দুজনকে উপদেষ্টা করা হয়। পরে তিনজন ছাত্র প্রতিনিধি উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করলে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম উপদেষ্টা হিসেবে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন। এ দুই উপদেষ্টাকে নিয়ে প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে নানা বিতর্ক। সর্বশেষ উদাহরণ হলো মুরাদনগরের সহিংসতা।

উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের নিয়ে প্রথম বিতর্কের সূত্রপাত হয়। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ছাত্র প্রতিনিধি তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। তাদের বিরুদ্ধে ওঠা শতকোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শুধু তাই নয়, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক সাবেক তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সাবেক পিএস আতিক মোর্শেদের বিরুদ্ধেও মোবাইল ব্যাংকিং নগদের দেড় শ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগ নিয়েও এখন তদন্ত হচ্ছে। এনসিপির অন্যতম প্রভাবশালী নেতা এবং দলের যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে তদবির বাণিজ্যের অভিযোগ ওঠে। পাঠ্যপুস্তকের টেন্ডারে প্রভাব বিস্তার করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। দেশজুড়ে জুলাই আন্দোলনে সক্রিয়দের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ উঠছে। চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে ২ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে। চাঁদা না পেয়ে মব তৈরি করে চট্টগ্রামে পেট্রো কর্মচারী জামায়াত নেতা নওশেদ জামালকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানগর কমিটির সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিনের পদ সাময়িক স্থগিত করা হয়। গাজীপুরে চাঁদা দাবির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাসহ ১২ অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গাজীপুর জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক আকাশ খান, ইমতিয়াজ শুভ, মোক্তার হোসেন, ইফতেখার শুভ, মো. আসিফ, পিয়াস ঘোষ প্রিন্স চাঁদাবাজি করেছেন একজন আওয়ামী লীগ নেতার বাসায়। এরা সবাই জুলাই যোদ্ধা। প্রশ্ন উঠেছে-তাদের কেন এসব অবৈধ কর্মকাে  জড়াতে হবে? এ ধরনের অভিযোগগুলো নিয়ে এখন সাধারণ মানুষ শুধু বিরক্ত নয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যারা উদ্যোক্তা তারাও বিব্রত। দেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতারা জুলাই যোদ্ধা পরিচয় দেওয়া এসব শিক্ষার্থীর বেপরোয়া কর্মকাে  হতবাক, লজ্জিত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এসব খবরে তিনি বেদনায় নীল হয়ে যান। তিনি শুধু একা নন, এ ধরনের সংবাদ গোটা বাংলাদেশকেই বেদনার্ত করে। এক বছর আগে তাদের ব্যাপারে সাধারণ মানুষের যে আবেগ আর ভালোবাসা ছিল, এখন তা শূন্যের কোঠায়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হাত ধরে গঠিত হয় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এনসিপির একাধিক নেতার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উঠেছে। সে অভিযোগের কারণে তাদের কার্যক্রম এনসিপি স্থগিত করেছে। কিন্তু এনসিপির বহু কর্মকা ই জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। এমনকি জুলাই আন্দোলনের সহযোদ্ধারাও তাদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র ও সমন্বয়ক উমামা ফাতেমা জুলাই আন্দোলনকে ‘মানি মেকিং মেশিন’ বানানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এসব পরিণতি দেখে সমাজমাধ্যমে একাধিক পোস্ট দিয়েছেন। তিনি নিজেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন।

এখন প্রশ্ন হলো-এ ধরনের ঘটনাগুলো কেন ঘটছে? কেন জুলাই আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিলেন, তারা এখন বিপথে পরিচালিত হচ্ছেন? এর একটি বড় কারণ হলো সঠিক দিকনির্দেশনা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব। সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা ছাড়া এসব তরুণ যে বিভ্রান্ত হবেন, তা বলাই বাহুল্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব ছিল দ্রুত সব পরিস্থিতি ঠিকঠাক করে একটি নির্বাচনের পথে যাওয়া। নির্বাচিত সরকার জুলাই আন্দোলনের তরুণদের ব্যাপারে একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপন্থা গ্রহণ করবে এবং তাদের রাষ্ট্রের ‘বিবেক’ হিসেবে ব্যবহার করবে, যেন তারা যে কোনো সরকারের ভুলভ্রান্তি বা যে কোনো অসংগতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হতে পারেন। তারা জনগণের কণ্ঠস্বর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই ছিল সবার প্রত্যাশা। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পরপরই প্রথম থেকে লক্ষ করা যায়, কিছু কিছু বিভ্রান্ত তরুণ এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজেদের বিত্তশালী হওয়ার চেষ্টা করেন। কারও কারও মধ্যে রাতারাতি ধনী হওয়ার প্রতিযোগিতা শুরু হয়। যাদের ঘরে টিন ছিল না, তারা পাকা দালান দেওয়া শুরু করেন। দৃষ্টিকটুভাবে বিত্তবৈভবের প্রদর্শনী করেন। এরপর যখন এ তরুণরা রাজনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করেন, তখন অনেকের মধ্যে ধারণা হতে থাকে যে এ রাজনৈতিক উদ্যোগের পেছনে রয়েছে কোনো লাভজনক অভিপ্রায়। দেশবদলের জন্য নয়, বরং নিজেদের ভাগ্যবদলের জন্যই রাজনৈতিক আয়োজন। এ দলের কিছু কিছু নেতার কর্মকাে  তার লক্ষণ সুস্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। একটা কথা মনে রাখতে হবে, জুলাইয়ে যারা আন্দোলন করেছেন, যারা সামনে থেকে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে অকুতোভয় সৈনিকের মতো লড়াই করেছেন তারা আমাদের গর্ব। সাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করে তারা এটি করেছিলেন দেশপ্রেমের জন্য, ব্যক্তিগত স্বার্থে নয়। দেশ মুক্ত করার জন্য। কিন্তু তারা যদি ব্যক্তিগত স্বার্থ এবং লাভের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন এবং নিজেদের ভাগ্য পাল্টে ফেলার জন্য অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করেন; চাঁদাবাজি, কমিশন বাণিজ্য বা বিভিন্ন ধরনের অগ্রহণযোগ্য পন্থায় অর্থ উপার্জন শুরু করেন তাহলে সাধারণ মানুষ সেটাকে ইতিবাচকভাবে নেবে না এবং নিচ্ছেও না। এর ফলে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাচ্ছে।

অনেকে মনে করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের যেভাবে পথ দেখানো উচিত ছিল, সেভাবে পথ দেখানো হয়নি। বরং ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে কোনো কোনো স্বার্থান্বেষী মহল তাদের ক্ষমতার লড়াইয়ের মাঠে নামিয়েছে। তরুণদের রাজনৈতিক দল গঠন দোষের কিছু নয়, কিন্তু দরকার প্রস্তুতি এবং অধ্যবসায়। তরুণরা এ ধরনের রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য কতটা প্রস্তুত সে প্রশ্ন রয়ে গেছে। এ তরুণরা যদি বিভ্রান্ত হয়ে যান, বিপথে পরিচালিত হন এবং যেভাবে তাদের বিরুদ্ধে কথাবার্তা হচ্ছে, তা যদি জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে যায় তাহলে শেষ পর্যন্ত জুলাই বিপ্লব ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। এ দেশের মানুষ খুবই আবেগপ্রবণ। সহজেই একটি ভালো জিনিসের প্রতি যেমন তারা আপ্লুত হয়, তেমন একটি খারাপ ঘটনা তাদের ক্ষুব্ধ করে তোলে। আর সে কারণেই সবাই প্রত্যাশা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে হবে। আর সেই সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ হলো দেশে দ্রুত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। একটি গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা হলে তরুণদের এ বিভ্রান্তি দূর হবে। গণতান্ত্রিক চর্চার মধ্য দিয়ে তারা বিকশিত হবেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পর তরুণরা যেভাবে বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকা পড়ে একটি প্রজন্ম ধ্বংস হয়েছিল, আমরা চাই না চব্বিশের জুলাই যোদ্ধারাও সেভাবে বিতর্কিত হোন, ধ্বংস হয়ে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন