শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৪, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

‘আবার তোরা মানুষ হ’

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
‘আবার তোরা মানুষ হ’

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের পর তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা বিপথে পরিচালিত হয়েছিলেন। অস্ত্র এবং ক্ষমতা পেয়ে তারা দিশাহারা হয়ে যান। তাদের দেওয়া হয়নি সঠিক নির্দেশনা। রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণে তারা হতাশ হতে থাকেন। এরপর হয়ে ওঠেন আত্মবিনাশী। বিভিন্ন স্থানে ছিনতাই, ডাকাতি এবং চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছিল তাদের বিরুদ্ধে। সাধারণ মানুষ সে সময় এসব বীর তরুণ মুক্তিযোদ্ধার ওপর বিরক্ত হয়েছিল, হতাশা প্রকাশ করেছিল। তরুণ সমাজের একটি অংশ নিজেদের অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের দিকে বেশি মনোযোগী হয়ে উঠেছিল। দেশজুড়ে তাদের ত্রাসে জনমনে নতুন আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছিল। সে সময় গুণী নির্মাতা খান আতাউর রহমান একটি অসাধারণ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন বিভ্রান্ত তরুণদের ওপর। সিনেমাটির নাম ‘আবার তোরা মানুষ হ’। সে সময়কার প্রেক্ষাপটে এ ছবিটি সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। যে ছবিতে এ রকম বিপথগামী কিছু তরুণকে আবার সুপথে ফিরিয়ে আনার জন্য একজন শিক্ষকের প্রচেষ্টা দেখানো হয়েছিল। আজ বাংলাদেশে চারপাশে তারুণ্যের বিভ্রান্তি দেখে সে সিনেমাটির কথা নতুন করে মনে হলো।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা এসেছে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। দীর্ঘ ৩৬ দিনের রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে তরুণরা দেশ ফ্যাসিবাদ এবং স্বৈরাচারমুক্ত করেন। বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের দরজা খুলে দেন। নতুন বাংলাদেশ নিয়ে এ দেশের জনগণের ব্যাপক আকাক্সক্ষা এবং প্রত্যাশা তৈরি হয়। তরুণরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। দেশের জনগণকে মুক্ত করেছেন। কিন্তু গত এক বছরে এ দেশের প্রত্যাশার ফানুস যেন চুপসে গেছে। এর অন্যতম কারণ, জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী কারও কারও অনভিপ্রেত কর্মকা । পেছন ফিরে তাকালে দেখা যায় আন্দোলনে ভূমিকা রাখা তরুণদের মধ্যে এক ধরনের বিভ্রান্তি। তাদের মধ্যে একটা বেপরোয়া মনোভাব জনগণকে আতঙ্কিত করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জুলাই আন্দোলনে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠছে। চাঁদাবাজি, কমিশন বাণিজ্য এবং নানা রকম অনৈতিক কর্মকাে  জড়িয়ে পড়ার কারণে তাদের নিয়ে জনগণ ক্রমে হতাশ হচ্ছে, বিভ্রান্ত হচ্ছে।

সম্প্রতি সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে গুলশানে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আবদুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। রিয়াদের ঘটনাটি প্রথম না। গত এক বছরে এ রকম অনেক ঘটনা ঘটেছে, যেগুলো সমাজমাধ্যমে ঝড় তুলেছে। এ জুলাই যোদ্ধাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে নতুন করে। এসব বন্ধে কেন্দ্রীয় ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। কিন্তু সর্বনাশ যা হওয়ার তা তো হয়ে গেছে।

২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। দায়িত্ব গ্রহণের পর নতুন সরকারের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে দুজনকে উপদেষ্টা করা হয়। পরে তিনজন ছাত্র প্রতিনিধি উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করলে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম উপদেষ্টা হিসেবে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন। এ দুই উপদেষ্টাকে নিয়ে প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে নানা বিতর্ক। সর্বশেষ উদাহরণ হলো মুরাদনগরের সহিংসতা।

উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের নিয়ে প্রথম বিতর্কের সূত্রপাত হয়। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ছাত্র প্রতিনিধি তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। তাদের বিরুদ্ধে ওঠা শতকোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শুধু তাই নয়, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক সাবেক তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সাবেক পিএস আতিক মোর্শেদের বিরুদ্ধেও মোবাইল ব্যাংকিং নগদের দেড় শ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগ নিয়েও এখন তদন্ত হচ্ছে। এনসিপির অন্যতম প্রভাবশালী নেতা এবং দলের যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে তদবির বাণিজ্যের অভিযোগ ওঠে। পাঠ্যপুস্তকের টেন্ডারে প্রভাব বিস্তার করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। দেশজুড়ে জুলাই আন্দোলনে সক্রিয়দের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ উঠছে। চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে ২ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে। চাঁদা না পেয়ে মব তৈরি করে চট্টগ্রামে পেট্রো কর্মচারী জামায়াত নেতা নওশেদ জামালকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানগর কমিটির সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিনের পদ সাময়িক স্থগিত করা হয়। গাজীপুরে চাঁদা দাবির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাসহ ১২ অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গাজীপুর জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক আকাশ খান, ইমতিয়াজ শুভ, মোক্তার হোসেন, ইফতেখার শুভ, মো. আসিফ, পিয়াস ঘোষ প্রিন্স চাঁদাবাজি করেছেন একজন আওয়ামী লীগ নেতার বাসায়। এরা সবাই জুলাই যোদ্ধা। প্রশ্ন উঠেছে-তাদের কেন এসব অবৈধ কর্মকাে  জড়াতে হবে? এ ধরনের অভিযোগগুলো নিয়ে এখন সাধারণ মানুষ শুধু বিরক্ত নয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যারা উদ্যোক্তা তারাও বিব্রত। দেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতারা জুলাই যোদ্ধা পরিচয় দেওয়া এসব শিক্ষার্থীর বেপরোয়া কর্মকাে  হতবাক, লজ্জিত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এসব খবরে তিনি বেদনায় নীল হয়ে যান। তিনি শুধু একা নন, এ ধরনের সংবাদ গোটা বাংলাদেশকেই বেদনার্ত করে। এক বছর আগে তাদের ব্যাপারে সাধারণ মানুষের যে আবেগ আর ভালোবাসা ছিল, এখন তা শূন্যের কোঠায়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হাত ধরে গঠিত হয় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এনসিপির একাধিক নেতার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উঠেছে। সে অভিযোগের কারণে তাদের কার্যক্রম এনসিপি স্থগিত করেছে। কিন্তু এনসিপির বহু কর্মকা ই জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। এমনকি জুলাই আন্দোলনের সহযোদ্ধারাও তাদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র ও সমন্বয়ক উমামা ফাতেমা জুলাই আন্দোলনকে ‘মানি মেকিং মেশিন’ বানানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এসব পরিণতি দেখে সমাজমাধ্যমে একাধিক পোস্ট দিয়েছেন। তিনি নিজেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন।

এখন প্রশ্ন হলো-এ ধরনের ঘটনাগুলো কেন ঘটছে? কেন জুলাই আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিলেন, তারা এখন বিপথে পরিচালিত হচ্ছেন? এর একটি বড় কারণ হলো সঠিক দিকনির্দেশনা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব। সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা ছাড়া এসব তরুণ যে বিভ্রান্ত হবেন, তা বলাই বাহুল্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব ছিল দ্রুত সব পরিস্থিতি ঠিকঠাক করে একটি নির্বাচনের পথে যাওয়া। নির্বাচিত সরকার জুলাই আন্দোলনের তরুণদের ব্যাপারে একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপন্থা গ্রহণ করবে এবং তাদের রাষ্ট্রের ‘বিবেক’ হিসেবে ব্যবহার করবে, যেন তারা যে কোনো সরকারের ভুলভ্রান্তি বা যে কোনো অসংগতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হতে পারেন। তারা জনগণের কণ্ঠস্বর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই ছিল সবার প্রত্যাশা। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পরপরই প্রথম থেকে লক্ষ করা যায়, কিছু কিছু বিভ্রান্ত তরুণ এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজেদের বিত্তশালী হওয়ার চেষ্টা করেন। কারও কারও মধ্যে রাতারাতি ধনী হওয়ার প্রতিযোগিতা শুরু হয়। যাদের ঘরে টিন ছিল না, তারা পাকা দালান দেওয়া শুরু করেন। দৃষ্টিকটুভাবে বিত্তবৈভবের প্রদর্শনী করেন। এরপর যখন এ তরুণরা রাজনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করেন, তখন অনেকের মধ্যে ধারণা হতে থাকে যে এ রাজনৈতিক উদ্যোগের পেছনে রয়েছে কোনো লাভজনক অভিপ্রায়। দেশবদলের জন্য নয়, বরং নিজেদের ভাগ্যবদলের জন্যই রাজনৈতিক আয়োজন। এ দলের কিছু কিছু নেতার কর্মকাে  তার লক্ষণ সুস্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। একটা কথা মনে রাখতে হবে, জুলাইয়ে যারা আন্দোলন করেছেন, যারা সামনে থেকে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে অকুতোভয় সৈনিকের মতো লড়াই করেছেন তারা আমাদের গর্ব। সাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করে তারা এটি করেছিলেন দেশপ্রেমের জন্য, ব্যক্তিগত স্বার্থে নয়। দেশ মুক্ত করার জন্য। কিন্তু তারা যদি ব্যক্তিগত স্বার্থ এবং লাভের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন এবং নিজেদের ভাগ্য পাল্টে ফেলার জন্য অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করেন; চাঁদাবাজি, কমিশন বাণিজ্য বা বিভিন্ন ধরনের অগ্রহণযোগ্য পন্থায় অর্থ উপার্জন শুরু করেন তাহলে সাধারণ মানুষ সেটাকে ইতিবাচকভাবে নেবে না এবং নিচ্ছেও না। এর ফলে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাচ্ছে।

অনেকে মনে করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের যেভাবে পথ দেখানো উচিত ছিল, সেভাবে পথ দেখানো হয়নি। বরং ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে কোনো কোনো স্বার্থান্বেষী মহল তাদের ক্ষমতার লড়াইয়ের মাঠে নামিয়েছে। তরুণদের রাজনৈতিক দল গঠন দোষের কিছু নয়, কিন্তু দরকার প্রস্তুতি এবং অধ্যবসায়। তরুণরা এ ধরনের রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য কতটা প্রস্তুত সে প্রশ্ন রয়ে গেছে। এ তরুণরা যদি বিভ্রান্ত হয়ে যান, বিপথে পরিচালিত হন এবং যেভাবে তাদের বিরুদ্ধে কথাবার্তা হচ্ছে, তা যদি জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে যায় তাহলে শেষ পর্যন্ত জুলাই বিপ্লব ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। এ দেশের মানুষ খুবই আবেগপ্রবণ। সহজেই একটি ভালো জিনিসের প্রতি যেমন তারা আপ্লুত হয়, তেমন একটি খারাপ ঘটনা তাদের ক্ষুব্ধ করে তোলে। আর সে কারণেই সবাই প্রত্যাশা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে হবে। আর সেই সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ হলো দেশে দ্রুত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। একটি গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা হলে তরুণদের এ বিভ্রান্তি দূর হবে। গণতান্ত্রিক চর্চার মধ্য দিয়ে তারা বিকশিত হবেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পর তরুণরা যেভাবে বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকা পড়ে একটি প্রজন্ম ধ্বংস হয়েছিল, আমরা চাই না চব্বিশের জুলাই যোদ্ধারাও সেভাবে বিতর্কিত হোন, ধ্বংস হয়ে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
সর্বশেষ খবর
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ
নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড
১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা
মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা

২২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা
কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড
জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন
তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল
জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন
মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'
'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া
পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু
মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি
‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল
অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে