শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো

কবি হাসান হাফিজুর রহমানের বিখ্যাত ‘অমর একুশে’ কবিতার দুটি পঙ্ক্তি ‘সালাম, রফিকউদ্দিন, জব্বার-কী বিষণ্ন্ন থোকা থোকা নাম, এই একসারি নাম বর্শার তীক্ষè ফলার মতো এখন হৃদয়কে হানে’। উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানে শহীদ নবকুমার ইনস্টিটিউটের ছাত্র মতিউরকে নিয়ে বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা কবি আল মাহমুদ লিখেছিলেন- ‘ট্রাক আসছে ট্রাক, এই ট্রাক বেঁধে রাখতে মতিউরকে ডাক’। কবি আল মাহমুদ, শামসুর রাহমান অথবা হাসান হাফিজুর রহমান আজ বেঁচে থাকলে চব্বিশের জুলাইয়ে শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধ অথবা শিশু রিয়াকে নিয়ে কবিতা লিখতেন।  আর মাত্র কয়েকটি দিন পরেই শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন ঘটানোর বর্ষপূর্তি। অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি গণ অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া সব রাজনৈতিক দল ও শক্তি এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সেই দিনগুলো এবং শহীদদের স্মরণ করছে। আজ অনেকের মনেই ভেসে আসছে ঝাঁঝালো সেসব স্লোগান আর দেয়ালে আঁকা গ্রাফিতির কথা; যা অনেকের মনেই স্থায়ী হয়ে আছে। এ দেশে ঘটে যাওয়া বড় গণ আন্দোলনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলন, উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান এবং নব্বইয়ের গণ আন্দোলন। তবে স্বৈরাচারী আওয়ামী শাসনামলের পতন ঘটাতে জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার যে অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে সে প্রসঙ্গে বলা যায় যে এত ব্যাপক ও বিশাল আন্দোলন এ দেশে আর কখনো হয়নি। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আর কোনো গণ অভ্যুত্থানে মাত্র ৩৬ দিনে এত রক্তক্ষয়, প্রাণহানি, আহত হওয়ার নজির এই উপমহাদেশে আর নেই। সরকারি চাকরির কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সরকার ছাত্রদের ন্যায্য দাবি মেনে নেওয়ার পরিবর্তে ছলচাতুরির আশ্রয় নেয়, চলতে থাকে নানা টালবাহানা। এই ছাত্রছাত্রীরা ২০১৮ সাল থেকে সব সময় বিদ্যমান কোটাপ্রথাকে অযৌক্তিক আখ্যায়িত করে এর যৌক্তিক সংস্কার চেয়েছেন। ছাত্ররা কখনোই কোটা পুরোপুরি বাতিল দাবি করেননি।

চব্বিশের জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একপর্যায়ে তীব্র আন্দোলনের দিকে ধাবিত হয়। ১৪ জুলাই আন্দোলন বেগবান হয়ে ওঠে। এদিন বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দুজন সাংবাদিকের উদ্দেশ্যমূলক প্রশ্নের উত্তরে শেখ হাসিনা আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের ‘রাজাকারের নাতিপুতি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবির প্রতি কটাক্ষ করে বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার নাতিপুতিদের চাকরি দেব না, তো রাজাকারের নাতিপুতিদের দেব?’ শেখ হাসিনার এ বক্তব্য আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের আত্মমর্যাদায় আঘাত হানে। তারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। ছাত্রছাত্রীরা স্লোগান তোলে- ‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার রাজাকার। কে বলেছে? কে বলেছে? স্বৈরাচার, স্বৈরাচার’। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর এ অপমানসূচক বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়। শিক্ষার্থীদের অন্যায়ভাবে রাজাকার বলায় প্রধানমন্ত্রীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবিও তোলা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গভীর রাত পর্যন্ত ছাত্রী হলে হাজারো ছাত্রী প্রতিবাদ জানিয়ে মিছিল স্লোগানে ঝড় তোলেন। পরদিন অসংখ্য প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল থেকে স্লোগান ওঠে ‘পা চাটলে সঙ্গী, না চাটলে জঙ্গি’, ‘চাইলাম অধিকার, হয়ে গেলাম রাজাকার’।

আন্দোলনের এ পর্যায়ে আরও কিছু স্লোগান দমকা হাওয়ার মতো আগুনের শিখাকে যেন ছড়িয়ে দেয়। এর একটি হচ্ছে, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশটা কারও বাপের না’। সেই সময়ের আরও একটি উল্লেখযোগ্য স্লোগান ছিল, ‘বিকল্প কে? আমি-তুমি-সে’। ১৬ জুলাই রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদ দুই হাত প্রসারিত করে পুলিশের সামনে বুক পেতে দাঁড়িয়ে যান। মাত্র ১৫ মিটার দূর থেকে পুলিশের চালানো গুলিতে লুটিয়ে পড়েন আবু সাঈদ। আবু সাঈদের এ বীরোচিত মৃত্যু কোটা সংস্কার আন্দোলনকে নিয়ে যায় গণ অভ্যুত্থানের পথে। গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে আবু সাঈদের মৃত্যুর ছবি দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে পড়লে সারা দেশে জনরোষের সৃষ্টি হয়। এরপরেই রাজধানীর উত্তরায় মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর মৃত্যু বাঁধভাঙা জোয়ার ডেকে আনে। এর আগে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া একটি বড় অংশকে গ্রেপ্তার এবং মিছিলে পুলিশ ও সরকারদলীয় সমর্থকরা হামলা কিছু সময়ের জন্য আন্দোলনকারীদের স্তিমিত করে দেয়। একপর্যায়ে রাজপথ প্রকম্পিত করে মিছিল থেকে আবু সাঈদ, মুগ্ধের নামে নতুন স্লোগান উচ্চারিত হয়- ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’। চট্টগ্রাম কলেজের স্নাতক চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ওয়াসিম আকরামের মৃত্যু ছিল এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। মৃত্যুর মাত্র ১৪ ঘণ্টা আগে নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে ‘সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে আমার প্রাণের সংগঠন, আমি এই পরিচয়ে শহীদ হবো’ এই প্রত্যয় ঘোষণা করে গত বছরের ১৬ জুলাই শহীদ হয়েছিলেন ওয়াসিম আকরাম। চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যখন তীব্র হয়ে উঠছে তখন ছাত্রদল কর্মী ওয়াসিমের এ ঘোষণা দিয়ে মৃত্যুবরণ করার উদাহরণ আর দ্বিতীয়টি ছিল না। রংপুরের আবু সাঈদ এবং চট্টগ্রামে ওয়াসিম আকরাম একই দিনে শহীদ হন।

সাঈদ, মুগ্ধ ও ওয়াসিমের মৃত্যুতে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে সারা দেশ। আন্দোলনের তীব্রতায় স্বৈরাচারী সরকার দিশাহারা হয়ে পড়ে। ওই সময়ে আরও কিছু স্লোগান ও দেয়ালের গ্রাফিতি কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনার পতনকে অনিবার্য করে তোলে। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখের দাবি রাখে একটি স্লোগান- ‘যদি তুমি ভয় পাও, তবে তুমি শেষ; যদি তুমি রুখে দাঁড়াও; তবে তুমিই বাংলাদেশ’। আরেকটি জ্বালাময়ী স্লোগান ছিল- ‘বুকের ভিতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর’।

সরকারি বিভিন্ন বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে ছাত্রছাত্রীদের মিছিল সমাবেশ ক্রমেই বিশাল আকার ধারণ করে। স্কুল, কলেজ, পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের লাখ লাখ ছাত্রছাত্রী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। হাজার হাজার নারী রাজপথে নেমে আসেন। বাংলাদেশে এর আগে আর কোনো আন্দোলনে এত নারীর অংশগ্রহণ ছিল না। গণ অভ্যুত্থানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন রিকশাচালক, দিনমজুর, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, দোকানদার, শ্রমজীবীসহ সর্বস্তরের মানুষ। বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে প্রায় ১৫ বছর ধরে আন্দোলন করে আসছিল। স্বৈরাচারী সরকার পরপর তিনটি একতরফা ও পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচনি ব্যবস্থা পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছিল। বিএনপি, জামায়াত, বিভিন্ন বামদলসহ গণতন্ত্রকামী সব রাজনৈতিক দল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন জানায়। একপর্যায়ে রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকরা ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলনে ব্যাপকভাবে শামিল হলে আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। সরকারি এবং দলীয় বিভিন্ন বাহিনীর দমন-নির্যাতন উপেক্ষা করে কোটা সংস্কার আন্দোলন পরিণত হয় কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফার আন্দোলনে। নজিরবিহীন আন্দোলনের মুখে সরকারের বিভিন্ন বাহিনী আন্দোলন দমন করতে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটাতে থাকে। সরকারকে যেন খুনের নেশায় পেয়ে বসে। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তার ফাঁস হয়ে যাওয়া কথোপকথনের ভিডিওতে দেখা যায়, এক পুলিশ কর্মকর্তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলছেন- ‘স্যার, গুলি করি, মরে একটা, আহত হয় একটা। একটাই যায় স্যার, বাকিডি যায় না। এইডাই হলো স্যার সবচেয়ে বড় আতঙ্কের।’ এ ভিডিও ভাইরাল হয়ে ছাত্র-জনতার মাঝে যেন বারুদ জেলে দেয়।

আশুলিয়ায় গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে কয়েকটি লাশ স্তূপ করে তাতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে এক নারকীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হয়। মনে পড়ে নারায়ণগঞ্জের ছয় বছরের ফুটফুটে শিশু রিয়ার কথা। রিয়া গোপ চিরদিনের জন্য নিভে যাওয়া এক হাসির নাম। শহরের নয়ামাটিতে নিজের বাড়ির ছাদে খেলছিল রিয়া। বাইরে তখন গুলির শব্দ।

আতঙ্কে মেয়েকে আনতে ছাদে যান বাবা দীপক গোপ। কোলে নিতেই একটি বুলেট এসে রিয়ার মাথায় বিঁধে। বাবার বুকেই নিথর হয়ে যায় রিয়া। জুলাই অভ্যুত্থানে দেড় শতাধিক শিশু-কিশোর নিহত হয়। আন্দোলনের তীব্রতা সামাল দিতে না পেরে পুলিশ ও র‌্যাব মধ্যরাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ব্লক রেইড দিয়ে অসংখ্য শিক্ষার্থী ও তরুণকে গ্রেপ্তার করে।

এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে। ৩ আগস্ট সকালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে এক সভা ডাকেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জেনারেল সেনাবাহিনীর করণীয় সম্পর্কে জানতে চাইলে, তরুণ কর্মকর্তারা আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর গুলি না চালানোর পক্ষে তাদের মতামত তুলে ধরেন। সেনাপ্রধান এ থেকে পরিষ্কার বার্তা পেয়ে যান, সেনাবাহিনী ছাত্রদের ওপর গুলি চালাবে না। সেনাপ্রধানও একই সিদ্ধান্ত নেন ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনে গুলি চালিয়ে সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করা হবে না। এ ছাড়া সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়ার নেতৃত্বে প্রায় অর্ধশত অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা রাওয়া ক্লাবে এক বৈঠকে মিলিত হয়ে পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান না নেওয়ার জন্য সেনাবাহিনীর বর্তমান নেতৃত্বের প্রতি আহ্বান জানান। ৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত কয়েক লাখ মানুষের সামনে আন্দোলনের তরুণ নেতারা তাদের ৯ দফা কর্মসূচি বাদ দিয়ে ‘এক দফা, শেখ হাসিনার পদত্যাগ’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

তারা বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের পতন না ঘটিয়ে আমরা ঘরে ফিরব না।’ ৪ আগস্ট রাজধানীর সব মহল্লা, অলিগলি, রাজপথ মিছিল আর জনস্রোতে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। ঘোষণা করা হয়- ‘কমপ্লিট শাটডাউন’। প্রথমে ৬ আগস্ট, পরে তা এগিয়ে এনে ৫ আগস্ট রাজধানী অভিমুখে লংমাচ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সরকার কারফিউ ঘোষণা করে। ইতোমধ্যেই পরিস্থিতি সম্পূর্ণ সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর বুকে জড়ো হয় লাখ লাখ প্রতিবাদী মানুষ। জনস্রোতে সরকারের সব ঘোষণা, কারফিউ ভেস্তে যায়। ৫ আগস্ট সকালে উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, আমিন বাজারসহ চতুর্দিক থেকে গণভবন অভিমুখে বিশাল প্রতিবাদী মিছিল অগ্রসর হতে থাকে। সশস্ত্র বাহিনী প্রধানরা শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য একটি সময় বেঁধে দেন, যা ছিল ৪৫ মিনিটের মতো।  শেখ হাসিনা সারা দেশের পরিস্থিতি দেখে এবং গণভবনমুখী লাখ লাখ জনতার ফ্যাসিস্টবিরোধী আগমন বুঝতে পারেন। তাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে সেনাবাহিনীর একটি উড়োজাহাজে করে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেন। পতন ঘটে দীর্ঘস্থায়ী এক ফ্যাসিবাদী শাসনের। বাঁধভাঙা উল্লাসে মেতে ওঠে সারা দেশের মানুষ, সে এক অবিস্মরণীয় দৃশ্য। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে জুলাই ৩৬ ছিল এক অভূতপূর্ব ঘটনা। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে তাই আমাদের নতুন স্লোগান- ‘মুক্তির আকাশে প্রতিবাদী সূর্য, তুমিই সাঈদ, তুমিই মুগ্ধ।’

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি

ইমেইল :  [email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম