শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!

মুহাম্মদ সেলিম
প্রিন্ট ভার্সন
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!

দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের হৃৎপিণ্ড ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের পুরো বাণিজ্য বৃহৎ এ পাইকারি বাজার থেকেই নিয়ন্ত্রণ হতো বলে একসময় একে বলা হতো ‘প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট’। কর্ণফুলী নদীর তীরে গড়ে ওঠা এই পাইকারি বাজারটি দশকের পর দশক দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ করেছে। চাল, ডাল, তেল, চিনি থেকে শুরু করে যাবতীয় মসলা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম এখান থেকেই নির্ধারিত হতো। কিন্তু কালের পরিক্রমায় সেই প্রতাপ ও জৌলুস এখন অনেকটাই ম্লান। নানা অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক কারণে খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়িক পরিধি সংকুচিত হয়ে পড়েছে, যা এক সোনালি অধ্যায়ের ধীরে ধীরে ঝিমিয়ে পড়ার গল্প বলে।

খাতুনগঞ্জের উত্থানের পেছনে ছিল ভৌগোলিক অবস্থান এবং ব্যবসায়িক অবকাঠামোর অনন্য সমন্বয়। চট্টগ্রাম বন্দরের নৈকট্য এবং কর্ণফুলী নদী ও চাক্তাই খালের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পণ্য পরিবহনের সহজ ব্যবস্থা একে অপ্রতিদ্বন্দ্বী করে তুলেছিল। এখানকার ব্যবসায়ীদের মধ্যে প্রচলিত বিশ্বাস বা ‘কথার দাম’ ছিল ব্যবসার মূল ভিত্তি। কোনো ধরনের লিখিত চুক্তি ছাড়াই কোটি কোটি টাকার লেনদেন সম্পন্ন হতো, যা এ বাজারকে দিয়েছিল স্বতন্ত্র পরিচিতি। দেশের শীর্ষস্থানীয় বহু শিল্পগোষ্ঠীর জন্ম ও বিকাশ খাতুনগঞ্জের হাত ধরেই। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যে কারণগুলো খাতুনগঞ্জকে সাফল্যের শীর্ষে নিয়ে গিয়েছিল, সেগুলোই এখন এর পতনের কারণে হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর পতনের কারণগুলোকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে।

খাতুনগঞ্জের ব্যবসার অন্যতম ভিত্তি ছিল পারস্পরিক বিশ্বাস। কিন্তু গত কয়েক দশকে এ বিশ্বাসে চিড় ধরেছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের চক্র বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও হয়ে যাওয়ার ঘটনা বেড়েছে। ডেলিভারি অর্ডার (ডিও) এবং চেকের মাধ্যমে বাকিতে পণ্য নিয়ে টাকা পরিশোধ না করার অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। ফলে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থাহীনতার পরিবেশ তৈরি হয়েছে, যা এখানকার ঐতিহ্যবাহী লেনদেনব্যবস্থাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আধুনিকতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে খাতুনগঞ্জের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঘটেনি। সরু রাস্তা, তীব্র যানজট এবং অপরিকল্পিত নগরায়ণ এখানকার দৈনন্দিন কার্যক্রমে স্থবিরতা এনেছে। সবচেয়ে বড় অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টি বা জোয়ারের পানিতেই তলিয়ে যায় বহু দোকান ও গুদাম। প্রতি বছর নষ্ট হয় কোটি কোটি টাকার পণ্য। একসময় পণ্য পরিবহনের প্রধান মাধ্যম চাক্তাই খাল এখন ভরাট ও দূষণের শিকার। এর নাব্যতা কমে যাওয়ায় নৌপথে পণ্য পরিবহন প্রায় বন্ধের মুখে, যা খাতুনগঞ্জের মূল শক্তিকে দুর্বল করে দিয়েছে।

একসময় সারা দেশ খাতুনগঞ্জের ওপর নির্ভরশীল থাকলেও এখন পরিস্থিতি ভিন্ন। রাজধানী ঢাকাকেন্দ্রিক মৌলভীবাজার, নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নতুন নতুন পাইকারি বাজার গড়ে উঠেছে। বড় বড় শিল্পগোষ্ঠী এখন আর খাতুনগঞ্জের মাধ্যমে ব্যবসা না করে সরাসরি সারা দেশে তাদের পণ্য সরবরাহ করছে। এতে খাতুনগঞ্জের বাজারের অংশীদারি বহুলাংশে কমে গেছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসার ধরনেও পরিবর্তন এসেছে। আগে খোলা পণ্যের রমরমা ব্যবসা থাকলেও এখন মোড়কজাত পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। দেশের বড় শিল্পগ্রুপগুলো ট্রেডিং ব্যবসার পাশাপাশি শিল্প উৎপাদনে মনোযোগ দিয়েছে। তারা নিজেরাই পণ্য আমদানি করে পরিশোধন ও প্যাকেটজাতের মাধ্যমে সরাসরি বাজারে ছাড়ছে। ফলে খাতুনগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী পাইকারি ব্যবসার গুরুত্ব কমেছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে পণ্যবাহী ট্রাকের জন্য ওজনসীমা নির্ধারণ করে দেওয়ায় চট্টগ্রাম থেকে পণ্য পরিবহনের খরচ অন্য অঞ্চলের তুলনায় বেড়ে গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই নীতির কারণে আমদানিকারকরা চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবর্তে সরাসরি নারায়ণগঞ্জ বা অন্য কোথাও পণ্য খালাস করতে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। এর ফলে খাতুনগঞ্জ প্রতিযোগিতার সক্ষমতা হারাচ্ছে। এ ছাড়াও রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ব্যাংক খাতে বিভিন্ন সময়ে সৃষ্ট সংকটও এখানকার ব্যবসায়ীদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। চেক নগদায়নে সমস্যা এবং ঋণ প্রাপ্তিতে জটিলতা ব্যবসার স্বাভাবিক গতি ব্যাহত করেছে।

সব মিলিয়ে একসময়ের অপ্রতিরোধ্য খাতুনগঞ্জ আজ অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে অবতীর্ণ। অবকাঠামোগত দুর্বলতা, আস্থার সংকট, নতুন প্রতিযোগী তৈরি হওয়া এবং ব্যবসায়িক মডেলের পরিবর্তন- এই চতুর্মুখী চাপে এর সোনালি অতীত এখন কেবলই স্মৃতি। যদি দ্রুত জলাবদ্ধতা নিরসন, যানজট কমানো, চাক্তাই খাল খনন এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনার মতো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হয়, তবে ‘প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট’-এর পতন হয়তো সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। খাতুনগঞ্জকে বাঁচাতে হলে একটি সমন্বিত ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ অপরিহার্য।

                লেখক : গণমাধ্যমকর্মী

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১
কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ মিনিট আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত, আহত ২
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত, আহত ২

৫ মিনিট আগে | পরবাস

সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট
সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান
গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের
ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা
পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি
কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ
ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা