শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৯, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৮, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

যুবকরা তো যুদ্ধে গেছেই। উনসত্তরে গেছে, গেছে একাত্তরে। কিন্তু তারপরে? যুদ্ধটা কী শেষ হয়ে গেছে? যুদ্ধটা তো আসলে ছিল শ্রেণিবৈষম্য ও শ্রেণিশোষণ বিলুপ্ত করার জন্যই। জাতীয় মুক্তি আবশ্যক ছিল সব শ্রেণির মানুষের মুক্তির প্রয়োজনেই। একাত্তরে তো সেই যুদ্ধের, অর্থাৎ শ্রেণিমুক্তির যুদ্ধের, মীমাংসা ঘটেনি। বরং উল্টোটাই দেখা গেল। দেখা গেল শ্রেণিবৈষম্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তার অসংখ্য নজিরের মধ্যে একটি পাওয়া যাবে শিক্ষাক্ষেত্রেই। শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক ‘সংস্কার’ ঘটেছে, কিন্তু সমাজবিপ্লবের আকাক্সক্ষার ভিতর যে প্রতিশ্রুতির উজ্জ্বল উপস্থিতি ছিল, সেটা হলো মাতৃভাষার মাধ্যমে অভিন্ন ধারার শিক্ষার প্রবর্তন। সেটা ঘটেনি। বরং শিক্ষার ক্ষেত্রে যে তিন ধারার বিভাজন- সাধারণ, ইংরেজি মাধ্যম ও মাদরাসা পাকিস্তান আমলে কিছুটা দুর্বল ও সীমিত আকারে ছিল, বাংলাদেশ আমলে সেই বিভাজনই আরও গভীর ও বিস্তৃত হলো। 

তিন ধারার ভিত্তি ছিল শ্রেণিবিভাজন; ওই তিন ধারা যে নতুনভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠল, তাতে বোঝা গেল বিপ্লব ঘটেনি; বরং উল্টোটাই ঘটে গেছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা তরুণরা কেন এগিয়ে এলো না প্রতিবিপ্লবকে প্রতিহত করে সমাজতন্ত্র-অভিমুখী একটি সামাজিক বিপ্লবকে সম্ভব করে তুলতে? বিপ্লবী চেতনার উন্মেষ এবং তার দ্রুত অন্তর্ধানের একটি ছোট্ট কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ দৃষ্টান্ত মুক্তিযুদ্ধের সূচনাতে চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নামকরণের ক্ষেত্রে পাওয়া গেছে। শুরুতে নাম ছিল স্বাধীন বাংলা ‘বিপ্লবী’ বেতার কেন্দ্র, কিন্তু সে নাম টেকেনি, নাম থেকে ‘বিপ্লবী’ অভিধাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিপ্লবী আন্দোলনের স্বপ্ন ও বাস্তবতার ব্যবধানটা এভাবেই ঘটেছিল। সেটা যুদ্ধের সময়ে যে অনুপস্থিত ছিল তা নয়, যুদ্ধের পরে প্রকট হয়ে প্রকাশ পেয়েছে।

স্বপ্ন সফল না হওয়ার প্রধান কারণটা কিন্তু নিহিত ছিল একাত্তরের বিজয়ের মধ্যেই। বিজয়ের অর্থটা দাঁড়িয়েছিল হানাদার পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণ। তাদের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জিত ওই বিজয়ের পর বিজয়ীদের জন্য কাজ হতে পারত দুটি। একটি হচ্ছে পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদীরা যেমনটা করেছে, যেভাবে লুণ্ঠন ও জবরদখল চালিয়েছে সেই পথেই চলা। অন্যটি হতে পারত সম্পূর্ণ বিপরীত পথে এগোনো, ‘বিজয়’কে আরও সামনের দিকে অর্থাৎ রাষ্ট্র ও সমাজকে সমাজতান্ত্রিক রূপদানের অভিমুখে এগিয়ে নিতে সচেষ্ট থাকা।

প্রথম কাজটি তেমন কঠিন ছিল না, দ্বিতীয় কাজটি ছিল অত্যন্ত দুরূহ। তরুণদের যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের অনেকের মধ্যেই প্রথম পথে অগ্রসর হওয়ার প্রবণতাটাই প্রধান হয়ে দেখা দিয়েছিল। ফলে তাদের অনুসারীরাও লুণ্ঠন ও জবরদখলে উৎসাহী হয়েছেন। জাতীয়তাবাদীরা মনে করলেন তাঁরাই জিতেছেন, তাই রাষ্ট্রকে তাঁরা নিজেদের সুবিধার্থে যদৃচ্ছা ব্যবহার করবেন। এবং সেটাই তাঁরা করতে থাকলেন।

সমাজতন্ত্রের দিকে যাওয়ার পথটা ছিল কঠিন। রাষ্ট্রক্ষমতা তখন জাতীয়তাবাদীদের হাতে। তারা সমাজতন্ত্রের কথা বলতে ভোলেননি, কিন্তু শেখ মুজিব যে নিজেদের দেশীয় সমাজতন্ত্রের কথা বলেছিলেন, তাতেই তাদের আস্থা ছিল; প্রকৃত (অর্থাৎ বৈজ্ঞানিক) সমাজতন্ত্রে তাদের বিশ্বাস ছিল না। তাদের বড় একটা অংশ আসলে সমাজতন্ত্র-বিরোধীই ছিল। ফলে সমাজতন্ত্রীরা সুবিধা করতে পারেননি। তা ছাড়া সমাজতন্ত্রীরা তো ছিলেন বিভক্ত, কেউ কেউ আবার বিভ্রান্ত। তাঁদের মধ্যে যাঁরা হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছেন, তাঁদেরও কোনো সংগঠিত বাহিনী ছিল না, ছিল না অস্ত্রের সরবরাহ। তবে সমাজতন্ত্রীরাই কিন্তু দেশের ভিতরে থেকে অধিক পরিমাণে যুদ্ধ করেছেন। 

জাতীয়তাবাদীদের অধিকাংশই (নেতারা তো অবশ্যই) চলে গিয়েছিলেন সীমান্তের ওপারে। শুরুতে গেছেন শরণার্থী হিসেবে, পরে একাংশ যোগ দিয়েছে মুক্তিবাহিনীতে। নেতারা কিন্তু রয়ে গেছেন কলকাতা ও আগরতলাতেই। সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী তরুণদের মুক্তিবাহিনীতে অংশগ্রহণের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল; চীনপন্থিরা তো অবশ্যই, রুশপন্থিরাও অনুমতি পাননি অন্তর্ভুক্তির। চীনপন্থিদের সম্বন্ধে এমন মিথ্যা প্রচারণাও ছিল যে তারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেননি। এমনও বলা হয়েছে যে তাঁরা পাকিস্তানিদের সঙ্গে সহযোগিতা করেছেন। এ প্রচারণায় জাতীয়তাবাদীরাই ছিলেন অগ্রগামী, তাই বলে রুশপন্থিরা যে পিছিয়ে ছিল তা-ও নয়। শেখ মুজিব দেশীয় সমাজতন্ত্রের কথাই বলছিলেন; ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে যাঁরা সমাজতন্ত্রের পক্ষে ছিলেন তাঁদের নেতারাও ওই পর্যন্তই যাবার কথাই ভাবছিলেন, তার বেশি নয়। শ্রেণি-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার বিষয়ে তাঁদের জ্ঞান এবং আগ্রহ দুটিতেই বিলক্ষণ ঘাটতি ছিল।

যুদ্ধের পরে আন্দোলনকামী ছাত্ররাও দেখা গেল উধাও হয়ে গেছেন। তার কারণ, যে জাতীয়তাবাদীরা রাষ্ট্রক্ষমতা পেয়েছিলেন তাঁরা ভেবেছেন যা পাওয়ার ছিল সেটা তো হাতে এসেই গেছে, এখন আর আন্দোলন কার বিরুদ্ধে? কীসের জন্য? ছাত্রদের পক্ষে এখন কাজটা হবে ক্ষমতাসীনদের সাহায্য করা, যাতে তারা দেশের উন্নতি ঘটাতে পারেন। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্তর্গত আওয়ামীপন্থিদের পক্ষে তখন তাই নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়াটাই ছিল স্বাভাবিক। তাদের একাংশ অবশ্য একেবারে নিষ্ক্রিয় ছিল না। নানা ধরনের দখলদারির কাজে তাদের ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে।

এখানে স্মরণ করা আবশ্যক যে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ছিল একটি সর্বদলীয় ঐক্যজোট। ওই জোটে ছাত্রলীগকে যুক্ত করতে রীতিমতো সাধ্যসাধনা করতে হয়েছে। কারণ ছাত্রলীগ ছয় দফার বাইরে যেতে উৎসাহী ছিল না, এগারো দফার সাম্রাজ্যবাদ-পুঁজিবাদ বিরোধিতায় তাঁদের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছিল না। দ্বিতীয়ত ছাত্রলীগ বিশ্বাস করত একক নেতৃত্বে, জাতীয়তাবাদীরা যেটা করতে খুবই অভ্যস্ত; আর ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয় যৌথ নেতৃত্বে, যেমনটি ঘটেছিল বায়ান্নর রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদে। সাতই মার্চের বক্তৃতাতে  শেখ মুজিব পাড়া-মহল্লায় যে সংগ্রাম পরিষদ গঠনের আহ্বান জানিয়েছিলেন, সেখানে নির্দেশ ছিল আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বে রাখার। 

মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি সর্বজনীন জনযুদ্ধ, সেই যুদ্ধে জাতীয় মুক্তির একটি ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট গঠিত হওয়াটাই ছিল প্রয়োজনীয় এবং স্বাভাবিক। মওলানা ভাসানী এবং বামপন্থি সংগঠনগুলোর কোনো কোনোটি জাতীয় মুক্তির ঐক্যজোট গড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেটা ঘটেনি। নেতৃত্ব রয়ে গেছে অনুপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাদের হাতেই, যে নেতাদের নিজেদের ভিতরই ঐক্য ছিল না; যে অনৈক্যের প্রমাণ যুদ্ধের সময়ে তো পাওয়া গেছেই, সবচেয়ে মর্মান্তিক প্রকাশ দৃশ্যমান হয়েছে পনেরোই আগস্টে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে।

মুক্তিযুদ্ধ যখন চলছিল তখন মুজিবনগরের অস্থায়ী সরকারের পক্ষ থেকে মোট তিনটি রাষ্ট্রীয় লক্ষ্যের কথাই বলা হতো- গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। বাঙালি জাতীয়তাবাদের কারণেই এবং ভিত্তিতেই তো যুদ্ধটা চলছিল, তাই জাতীয়তাবাদের কথাটা তখন আলাদা করে বলার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু যুদ্ধ শেষে বাংলাদেশ যখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তখন দেখা গেল রাষ্ট্রীয় লক্ষ্য হিসেবে জাতীয়তাবাদও উচ্চারিত হচ্ছে। এরপরে সংবিধান রচনার সময়ে তো জাতীয়তাবাদ রাষ্ট্রীয় মূলনীতির চারটির মধ্যে একটি নয়, প্রথমটি হিসেবেই স্থান করে নিয়েছে। পাকিস্তানি রাষ্ট্রকাঠামোর ভিতরে বাঙালিদের পক্ষে জাতি প্রশ্নের মীমাংসা পাওয়াটা সম্ভবপর ছিল না, তবে যুদ্ধের ভিতর দিয়ে পাকিস্তানের শোষণ বেষ্টনী থেকে মুক্ত হয়ে বাঙালিরা জাতি হিসেবে নিজেদের রাষ্ট্রীয়ভাবেই যেহেতু প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে, তাই প্রশ্ন উঠতে পারে আবার জাতীয়তাবাদ নিয়ে আসা কেন? কারণটা কী?

কারণ হয়তো তখন রাষ্ট্রের নতুন শাসকের এ স্বাভাবিক উপলব্ধি যে জাতিগত পরিচয়ের পতাকাটি ঊর্ধ্বে তুলে ধরতে পারলে তার নিচে শ্রেণি পরিচয়ের অস্বস্তিকর বিষয়টি প্রধান হয়ে উঠবে না। বলা যাবে আমরা সবাই বাঙালি, সবাই সমান, এখানে অন্য কোনো পরিচয়ের প্রয়োজন নেই। কিন্তু ভিন্ন পরিচয় তো ছিল।

শ্রেণি পরিচয়টা তো মুছে যায়নি। যে ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ দিয়েছে, যে ৩ লাখ নারী সম্ভ্রম হারিয়েছেন তাঁদের পরিবার-পরিজন কি ধনী ও সুবিধাপ্রাপ্তদের সমান হয়ে গেছেন? নাকি স্বাধীনতার পর দেখা গেছে যে তাঁদের এবং সাধারণভাবে সব মেহনতি মানুষের জন্যই বৈষম্য আরও বেড়েছে? বৈষম্য কমানো, মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা, ক্ষমতার গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ- এসবের জন্যই তো মানুষ যুদ্ধে গেছে; এবং শ্রেণিসমস্যার সমাধানের জন্যই তো জাতিসমস্যার সমাধান করা। আর সেই সমস্যার সংরক্ষক ও পৃষ্ঠপোষক পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় রাষ্ট্রকাঠামোটি ভেঙে ফেলা আবশ্যক হয়ে পড়েছিল।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন