শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩২, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

আমিরুল ইসলাম কাগজী
অনলাইন ভার্সন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

শেখ হাসিনা এখন দিল্লিতে আশ্রিত- এ দৃশ্য বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে নিছক সফর নয়, এক বেদনাদায়ক সত্য। এটা এখন আয়নার মতো স্বচ্ছ, পরিষ্কার যে তাঁর ক্ষমতার শিকড় বাংলাদেশের মাটির গভীরে নয়, বরং ভারতের করুণার ওপর ঝুলে আছে। তিনি জনগণের রুদ্ররোষে প্রাণভয়ে পালিয়ে দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে ভোট কারচুপি, বন্দিশালায় দমন-পীড়ন, আয়নাঘরে নিয়ে নির্যাতন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং সর্বশেষ গত জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় নিরীহ ছাত্র-জনতা হত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে।

অথচ তিনি এখন সীমানা পেরিয়ে ভারতের রাজধানীতে বসে আছেন পরম আত্মীয়ের মতো। জনগণের চোখে এটি কোনো কূটনীতি নয়, এক নির্মম নাটক, যেখানে বার্তাটি পরিষ্কার : তিনি ঢাকা নয়, দিল্লির ছায়ায় শক্তি খোঁজেন। বিগত দিনগুলোতে একই কাজ করেছেন তিনি। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকতে দিল্লিকে দিয়েছেন অঢেল, বিনিময়ে কিছুই প্রত্যাশা করেননি। এ কথা তাঁর মুখে হরহামেশা শুনেছি আমরা। শুধু শুনেছি বললে ভুল হবে, বাস্তবে দেখেছিও বটে। ট্রানজিট দিয়েছেন ভারতকে, বিনিময়ে কিছুই নেননি। বন্দর ছেড়ে দিয়েছেন তাদের। সর্বশেষ বাংলাদেশের বুক চিরে দিয়েছিলেন রেললাইন। ভারতের আপত্তির মুখে তিস্তা প্রকল্প চীনকে দেননি লাভজনক হওয়া সত্ত্বেও। সবই করেছেন তিনি ভারতকে খুশি রাখার জন্য। এখন তো বোঝাই যাচ্ছে কেন তিনি এই কাজগুলো করেছিলেন? পিতৃ প্রদত্ত জীবনের চেয়ে পৃথিবীতে আর কিই বা বড় থাকতে পারে? সেই জীবনটাই তো রক্ষা করল ভারত। এর চেয়ে বিনিময়ে আর কী চান শেখ হাসিনা? দলের শীর্ষ নেতাদের আশ্রয় দিয়েছে ভারত।

রাজনীতি করারও সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এখন শেখ হাসিনার সেই আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশে পুনর্বাসিত করার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দিল্লি। এখন বলা যায়, শেখ হাসিনা দিল্লিকে যা দিয়েছেন, সেটা দিল্লি আজীবন মনে রাখবে। এটা কোনো গোপন বিষয় নয়, একেবারে ওপেন সিক্রেট। শেখ হাসিনা সে জন্য ভারতের ওপর সম্পূর্ণ আস্থা রেখেই বিগত ১৬ বছর বাংলাদেশের জনগণের ওপর দিব্বি ছড়ি ঘুরিয়েছেন, নানা ধরনের নাটক মঞ্চস্থ করেছেন। ২০১১ সালে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিধানসংবলিত ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করার মধ্য দিয়ে শুরু হয় তাঁর নাটকের প্রথম অঙ্ক। জনগণের ভোট ছাড়াই ২০১৪ সালে গঠন করা হয় সরকার। তীব্র প্রতিরোধের মুখে সেদিন নাটকের দ্বিতীয় অঙ্ক মঞ্চস্থ করে বলেছিলেন, এটা সংবিধান রক্ষার নির্বাচন, অচিরেই মধ্যবর্তী নির্বাচন দেওয়া হবে। কিন্তু তিনি কথা রাখেননি। বিনা ভোটে নির্বাচিত সরকারকে টেনে নিয়ে যান পাঁচ বছর।

২০১৮ সালের নির্বাচন ছিল সেই নাটকের তৃতীয় অঙ্ক। এ সময়ের মধ্যে বিএনপির হাজার হাজার কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হলো, খালেদা জিয়াকে ঠেলে দেওয়া হলো অন্ধকার কারাগারে। জনগণের ভোটাধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হলো। যা কিনা ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নিয়েছে ‘দিনের ভোট রাতে’ করার গল্প হিসেবে। অথচ সেই হাস্যকর নির্বাচনে বিজয়ী হাসিনাকে ভারত এক নিমিষে অভিনন্দন জানিয়ে দিল। মানুষের মনে তখন একটাই প্রশ্ন জাগল- যে দেশ স্বাধীনতাযুদ্ধে রক্ত-ঘামে পাশে ছিল, আজ কি সেই দেশই বাংলাদেশের গণতন্ত্র হত্যার পৃষ্ঠপোষক?

শেখ হাসিনার সরকার ভারতের সঙ্গে যে বাণিজ্য, নিরাপত্তা ও নদীপথের চুক্তি করেছিল, সেগুলো জনগণের চোখে উন্নতি নয়, আত্মসমর্পণের দলিল। আর যখন ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে কণ্ঠরোধ শুরু হলো, তখন ভারতীয় নীরবতা আরো শীতল ও ভীতিকর হয়ে উঠল। সাংবাদিক, ছাত্র, লেখক, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট-যে কেউ প্রতিবাদ করলে তার ঠিকানা কারাগার। জাতিসংঘ চিৎকার করে বলল, এটি নিছক মতপ্রকাশ দমনের হাতিয়ার। অথচ দিল্লি নিশ্চুপ! সেই নীরবতা যেন ঢাকায় চলমান নিপীড়নের সহায়ক হয়ে দাঁড়াল।

সবচেয়ে করুণ চিত্র ছিল দিল্লিতে হাসিনার অভ্যর্থনা। তাঁকে স্বাগত জানালেন অজিত ডোভাল, ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা, যিনি গোটা অঞ্চলের গোপন খেলার পরিচিত নাম। বাংলাদেশের মানুষের চোখে এটি ছিল আরেকটি আঘাত। হাসিনা যেন আর বাংলাদেশের নেত্রী নন, বরং ভারতের গোয়েন্দা যন্ত্রের প্রতিনিধি। আজ রাস্তায় মানুষের কণ্ঠ গর্জে উঠছে। তারা আর কোনো অজুহাত মানছে না। তারা শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে চায়- বন্দি রাজনীতিবিদদের জন্য, ভুয়া নির্বাচনের জন্য, রক্তাক্ত রাস্তাঘাটের জন্য, সংবাদপত্রের কালো অধ্যায়ের বিচারের জন্য। তারা চায় তিনি আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়ান, বিদেশি পতাকার ছায়ায় নয়, বাংলাদেশের মাটিতেই জবাব দিন।

দিল্লিতে শেখ হাসিনার এই আশ্রয়দানকে কেন্দ্র করে ফুঁসে উঠেছেন ভারতের অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা। তাঁদের একজন ভারতের অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম) প্রধান ও হায়দরাবাদের সংসদ সদস্য আসাদউদ্দিন ওয়াইসি । তিনি বলেছেন, সরকার যদি সত্যিই ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ ভারত থেকে ফেরত পাঠাতে চায়, তবে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠিয়ে সেটি শুরু করা উচিত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর ‘আইডিয়া এক্সচেঞ্জ’ অনুষ্ঠানে ওয়াইসি বলেন, ‘ওই ক্ষমতাচ্যুত নেত্রীকে (হাসিনা) আমরা দেশে কেন রেখেছি? তাঁকে ফেরত পাঠানো হোক। উনি কি বাংলাদেশি নন?’

তাহলে শেখ হাসিনাকে দিয়েই পুশইন শুরু করা হোক বাংলাদেশে। বাংলায় কথা বলা শুনলেই যদি গা জ্বলে যায় মোদি সরকারের, শেখ হাসিনা কি হিন্দিতে কথা বলেন? বাংলায় কথা বললে তাকে বাংলাদেশি ট্যাগ লাগিয়ে পুশইন করা হচ্ছে- হোক সে পশ্চিমবঙ্গের ত্রিপুরার কিংবা আসামের, কোনো খাতির নেই- বাংলায় কথা বললেই তাকে পুশ ইন করে। অথচ মানবতাবিরোধী অপরাধ করেও দিব্যি আরাম-আয়েশে আছেন শেখ হাসিনা। তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করতে বাংলাদেশে পাঠানো হোক- এটাই জনগণের দাবি। জনগণের ক্ষোভ আসলে এক দাহ্য আগুন। এটি শুধু রাজনীতির প্রশ্ন নয়, আত্মমর্যাদার লড়াই। তারা বলে দিচ্ছে : ‘আমরা চাই না সীমান্ত পেরোনো কোনো পলায়নপর নেত্রী। আমরা চাই জবাবদিহি, চাই ন্যায়বিচার, চাই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার। আর এ লড়াই থামবে না যতক্ষণ না সেই দিন আসে, যেদিন নেতা নয়, জনগণ হবে প্রকৃত ক্ষমতার মালিক।’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

এই মাত্র | রাজনীতি

ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ
ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নেপালে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা, বিমানবন্দর আজও বন্ধ
নেপালে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা, বিমানবন্দর আজও বন্ধ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ
ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১০ মাস পর ইংল্যান্ড দলে ফিরলেন স্যাম কারান
১০ মাস পর ইংল্যান্ড দলে ফিরলেন স্যাম কারান

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় বাংলাদেশের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় বাংলাদেশের নিন্দা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল
সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টানা দ্বিতীয় দিনের অবরোধে ফরিদপুরে দুই মহাসড়ক অচল
টানা দ্বিতীয় দিনের অবরোধে ফরিদপুরে দুই মহাসড়ক অচল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
উখিয়ায় অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ
দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান
নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু
কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া
ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা