শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৮, রবিবার, ১০ মে, ২০২০ আপডেট:

চিকিৎসকের ডায়েরি: লকডাউন কি হার্টের জন্য উপকারী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসকের ডায়েরি: লকডাউন কি হার্টের জন্য উপকারী?

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চলছে লকডাউন। কেননা,  এই ভাইরাসের কোনও প্রতিষেধক নেই। এ থেকে বাঁচার একমাত্রা উপায় হল সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা। আর এ জন্য লকডাউন জরুরি। ফলে বিশ্বের অধিকাংশ দেশই এখন এই পন্থা অবলম্বন করছে।

লকডাউনের সময় মানুষ কিছুটা বিশ্রাম ও ব্যায়ামের সুযোগ পেয়েছে। পেয়েছে দীর্ঘ সময় ঘুমানোর সুযোগ। যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। লকডাউন মানুষের হার্টের জন্য উপকারী কি না, তা নিয়ে কথা বলেছেনে যুক্তরাজ্যের ব্রাডফোর্ড ইনস্টিটিউট ফর হেলথ রিসার্চের প্রধান অধ্যাপক জন রাইট। তিনি একাধারে চিকিৎসক এবং মাহামারী বিশেষজ্ঞ। আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলের কলেরা, এইচআইভি এবং ইবোলা মহামারী বিষয়ে রয়েছে তার যথেষ্ট জ্ঞান।

করোনা পরিস্থিতিতে হার্টের রোগীরা কী ধরনের ভোগান্তিতে পড়ছেন বা তারা কী করছেন তা নিয়ে এই চিকিৎসকের অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেছে বিবিসি। একইসঙ্গে সেখানে রয়েছে যুক্তরাজ্যের ব্রাডফোর্ডে কৃষ্ণাঙ্গ, এশিয়ান এবং জাতিগত সংখ্যালঘুরা কভিড-১৯ পরিস্থিতিতে কেমন আছেন সে কথাও। পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো জন রাইটের অভিজ্ঞতা-

করোনা মাহামারী ছড়িয়ে যাওয়ার পর থেকে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক সংক্রান্ত রোগীদের হাসপাতালে আসার প্রবণতা উদ্বেগজনক হারে হ্রাস পেয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমাদের চিন্তার কারণ হল, মানুষ আসলে হাসপাতালে আসতে ভয় পাচ্ছে। কারণ হাসপাতালে এসে উল্টো যদি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পড়ে এটা নিয়ে তারা চিন্তিত! তাই প্রয়োজন থাকার পরও তারা হাসপাতালমুখী হতে চাইছেন না।

কিন্তু আসলেই কি বিষয় তাই? নাকি মহামারীর কারণে যে লকডাউন চলছে তারও কিছু অবদান রয়েছে? আমাদের যে গতিময় জীবন ছিল তাতে লাগাম টেনে ধরেছে এ লকডাউন। ফলে আমাদের জীবন হয়ে গেছে ধীর। পাশাপাশি বাতাস হয়েছে পরিষ্কার কারণ সড়ক নেই যানবাহনের চলাচল। এই যে পরিচ্ছন্ন বায়ুতে আমরা শ্বাস নিচ্ছি তা কি আমাদের খোশমেজাজে রাখতে সহযোগিতা করছে না? এই ধীর জীবনযাপন হয়তো নতুন স্বাস্থ্যকর অভ্যাস এবং লাইফস্টাইল হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের ফিটবিট হেলথ এবং ফিটনেস ট্র্যাকার ব্যবহারকারীদের কল্যাণে একটি বিষয় সামনে চলে এসেছে। হার্ট রেট বা হৃদকম্পন ভালো স্বাস্থ্যের নির্দেশক। হৃদকম্পন কম থাকাটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আর ফিটবিট খুঁজে পেয়েছে, লকডাউনের সময়ে গড় হৃদকম্পন কমেছে। একইসঙ্গে কমেছে হাঁটার পরিমাণও। মানুষ ডেক্সভিত্তিক কাজ করছে বেশি এবং বেড়েছে মোবাইল নির্ভরতা। এসময়ে বেড়েছে ঘুমের পরিমাণও। মানুষ এখন অন্য সময়ের চেয়ে আগে বিছানায় যাচ্ছেন এবং ঘুমাচ্ছেন লম্বা সময় ধরে।

মানুষ আগের চেয়ে বেশি ব্যায়াম করছে। অধ্যাপক অ্যালিস্টার হল। ইয়র্কশায়ার অ্যান্ড হাম্বারের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ রিসার্চের এ কার্ডিওলোজিস্ট এবং ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর বলেছেন, তিনি এখনও এরকম কোনও প্রমাণ দেখেননি যে, মানুষ হার্ট অ্যাটাকের পরও বাসায় অবস্থান করছেন। তবে তিনি দেখেছেন, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ব্যায়াম করছেন।

‘আমাকে হাসপাতালে গাড়ি চালিয়ে যেতে হয়। এসময় আমি দেখি প্রচুর মানুষ রাস্তায় হাঁটছেন। যদিও আমি আগে এমন পরিস্থিতি দেখিনি।’

তিনি ভাবছেন, লকডাউনের এসময়ে মানুষ আরও বেশি সক্রিয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ডেস্কে বসে থাকার চেয়ে বরং তারা এখন হাঁটাচলা করছেন, ঘুরছেন-ফিরছেন। একইসঙ্গে ওষুধ খাওয়ার কথাও মানুষ মনে রাখছে ঠিকঠিক।

‘কোলস্টেরল বেড়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের মতো ঘটনাগুলো ঘটে। বর্তমানে মানুষ ওষুধ নিয়ে অত্যন্ত সচেতন এবং তারা তা সময়মতোই খান, যা অন্যসময় ভুলে যেতেন।’

আর একটু বেশি ঘুমানোও মানুষকে ভালো রাখছে বলে মনে করে তিনি।

যদিও এর একটি বাজে দিকের কথা বলেছেন অধ্যাপক হল। তিনি বলেন, ‘আমি নিশ্চিত এটার কিছু বাজে দিকও আছে। প্রচুর চকলেট খাওয়া অথবা মদ্যপানের পর অত্যধিক ঘুমানোর ফলে ক্ষতি হতে পারে।’

এটা হয়তো এখন তেমন একটা ভোগাবে না। তবে পরে সমস্যা হতে পারে বলে মনে করেন তিনি।

এদিকে কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত কৃষ্ণাঙ্গ, এশিয়ান এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদের (বিএএমই) নিয়ে উদ্বেগ বেড়েই চলেছে। তারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছেন। এর সম্ভাব্য কিছু কারণ হলো, দারিদ্র্যতা, নানা শারীরিক সমস্যা, একসঙ্গে অনেক লোকের বসবাস। তাছাড়া স্বাস্থ্য এবং সেবাখাতে সামনের কাতারের কর্মী হওয়ার কারণেও তারা ঝুঁকিতে রয়েছেন বেশি। কারণ যাই হোক না কেন, এটা স্বাস্থ্যখাতে ভবিষ্যতে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। এটা ব্রাডফোর্ডের জন্য জরুরি একটি বিষয়। কেননা, এখানকার এক তৃতীয়াংশ বাসিন্দা এবং ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের কর্মীরা শেতাঙ্গ নন।

ড. স্যাম খান। অ্যাকিউট মেডিসিনের একজন কনসালটেন্ট। তিনি গত ২০ মার্চ কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হন। প্রায় ছয় সপ্তাহ ধরে তিনি অসুস্থ ছিলেন। এক পর্যায়ে তার হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়ার প্রয়োজন দেখা দেয়। তার মূল উপসর্গ ছিল শুকনো কাশি এবং শারীরিক দুর্বলতা। বর্তমানে তিনি সুস্থ হয়ে চলতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে কাজে যোগ দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন।

বিএএমই কর্মীদের সামনের সারি থেকে সরানোর বিষয়ে তিনি কী ভাবছেন সে বিষয়ে আমি তার কাছে জানতে চাইলাম।

তিনি যা বললেন তা হলো, এটা ব্রাডফোর্ডে খুবই কঠিন হবে। একইসঙ্গে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসে একটি বিরাট অংশ তারা। তাছাড়া কোনো স্বাস্থ্যকর্মী বা চিকিৎসক শুধুমাত্র তারা কৃষ্ণাঙ্গ, এশিয়ান বা জাতিগত সংখ্যালঘু বলেই রোগী দেখতে পারবেন না এমন বলাটাও খুবই উদ্ভট।

ড. স্যাম বলেন, ‘আমি জানি না আপনি কীভাবে এটা করতে চাইছেন বা করবেন। এরচেয়ে বরং আপনাকে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে চিন্তা করতে হবে।’

দীর্ঘমেয়াদে ড. স্যামের মতো আরও অনেক অ্যাকিউট ফিজিশিয়ানের জন্য বিষয়টি কী দাঁড়াবে। তারা জানতেও পারবেন না কোন রোগী কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত আর কে নয়।

স্যাম জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তবে কি যারাই হাসপাতালে আসবে তাদেরই পরীক্ষা করা উচিত? যা আমরা বর্তমানে এইচআইভির ক্ষেত্রে করছি।’

আমি জানতে চাইলাম বিষয়টি নিয়ে তিনি চিন্তিত কি-না?

তার ভাষ্য হলো, অবশ্যই। এটা চিন্তিত হওয়ার মতোই বিষয়। এটা আমাকে চিন্তিত করে। আমার চেয়ে আমার স্ত্রীকে বেশি এ বিষয়টি চিন্তাগ্রস্ত করে রাখে। এটা দেখেও আমি ভয় পাই। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল
বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী
গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ
ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক