শিরোনাম
- ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
- সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
- নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
- আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
- ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
- রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
- ‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
- চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
- সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
- ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
- আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
- যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
- অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
- প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
- মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
- সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
- ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
- জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
- ‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
- দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম
নাটোরে করোনা পরীক্ষা বন্ধ, বিশেষ ব্যবস্থায় নমুনা পাঠানো হয়েছে ঢাকায়
নাটোর প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নাটোরের করোনা পরীক্ষার জন্য প্রেরিত নমুনা গ্রহণ করেনি। তারা সেগুলো পরীক্ষা করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে ফেরত দিয়েছেন। ফলে নাটোর সিভিল সার্জন অফিস বিপাকে পড়েছে। পরে বিশেষ ব্যবস্থায় ঢাকায় নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার নাটোর থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ৪২৮টি নমুনা প্রেরণ করা হয়। কিন্তু রামেক কর্তৃপক্ষ সেগুলো গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। ফলে নমুনাগুলো নিয়ে বিপাকে পড়ে নাটোর সিভিল সার্জন অফিস। এমন অবস্থায় সিভিল সার্জন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে নমুনাগুলো বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশেষ ব্যবস্থায় ঢাকায় প্রেরণ করেন। কিন্তু ঢাকাতে অনেক চাপ থাকায় নমুনার ফলাফল পেতে দেরি হয়। ক্ষেত্র বিশেষে ৮ থেকে ১০ দিন সময় লেগে যায়।
জানা যায়, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রথম থেকে রামেক হাসপাতালে স্থাপিত পিসিআর ল্যাবে রাজশাহী বিভাগের পরীক্ষা শুরু করা হয়। পরবর্তী সময়ে বগুড়া, সিরাজগঞ্জ ও পাবনাতে পিসিআর ল্যাব স্থাপন করা হয়। কিন্তু নাটোরে সংগৃহীত সকল নমুনা রাজশাহীতে পাঠানো হতো। কখনো কখোনো রামেক কর্তৃপক্ষ সেগুলো ঢাকায় প্রেরণ করতেন। কারণ তাদের সামর্থের চেয়ে বেশি নমুনা সেখানে জমা হচ্ছিল। এমন অবস্থায় গত তিন দিন নাটোরের মাত্র ৩ ও ৫টি নমুনা ছাড়া কোনো টেস্ট হয়নি।
নাটোরের সিভিল সার্জন ডা. মিজানুর রহমান জানান, নাটোরে পিসিআর ল্যাব থাকলে নাটোরবাসীকে এধরনের ভোগান্তি পোহাতে হতো না। নাটোরে একটি পিসিআর ল্যাব স্থাপনের জন্য আবেদন করেছিলাম। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সে বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি।
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের নমুনা পরীক্ষায় দেরি হওয়ায় করোনা ছড়িয়ে পড়ার একটি অন্যতম কারণ। নাটোরে একটি পিসিআর ল্যাব স্থাপন করা হলে অধিক সংখ্যক নমুনা পরীক্ষা ও চিকিৎসা দেওয়া সহজ হতো।
বিডি প্রতিদিন/এমআই
এই বিভাগের আরও খবর