শিরোনাম
- পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
- নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
- ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
- বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
- ৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
- ‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
- টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
- পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
- বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
- গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
- শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
- সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
- গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
- চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
- নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
- বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
- শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
- রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
- শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
নাটোরে করোনা পরীক্ষা বন্ধ, বিশেষ ব্যবস্থায় নমুনা পাঠানো হয়েছে ঢাকায়
নাটোর প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নাটোরের করোনা পরীক্ষার জন্য প্রেরিত নমুনা গ্রহণ করেনি। তারা সেগুলো পরীক্ষা করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে ফেরত দিয়েছেন। ফলে নাটোর সিভিল সার্জন অফিস বিপাকে পড়েছে। পরে বিশেষ ব্যবস্থায় ঢাকায় নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার নাটোর থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ৪২৮টি নমুনা প্রেরণ করা হয়। কিন্তু রামেক কর্তৃপক্ষ সেগুলো গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। ফলে নমুনাগুলো নিয়ে বিপাকে পড়ে নাটোর সিভিল সার্জন অফিস। এমন অবস্থায় সিভিল সার্জন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে নমুনাগুলো বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশেষ ব্যবস্থায় ঢাকায় প্রেরণ করেন। কিন্তু ঢাকাতে অনেক চাপ থাকায় নমুনার ফলাফল পেতে দেরি হয়। ক্ষেত্র বিশেষে ৮ থেকে ১০ দিন সময় লেগে যায়।
জানা যায়, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রথম থেকে রামেক হাসপাতালে স্থাপিত পিসিআর ল্যাবে রাজশাহী বিভাগের পরীক্ষা শুরু করা হয়। পরবর্তী সময়ে বগুড়া, সিরাজগঞ্জ ও পাবনাতে পিসিআর ল্যাব স্থাপন করা হয়। কিন্তু নাটোরে সংগৃহীত সকল নমুনা রাজশাহীতে পাঠানো হতো। কখনো কখোনো রামেক কর্তৃপক্ষ সেগুলো ঢাকায় প্রেরণ করতেন। কারণ তাদের সামর্থের চেয়ে বেশি নমুনা সেখানে জমা হচ্ছিল। এমন অবস্থায় গত তিন দিন নাটোরের মাত্র ৩ ও ৫টি নমুনা ছাড়া কোনো টেস্ট হয়নি।
নাটোরের সিভিল সার্জন ডা. মিজানুর রহমান জানান, নাটোরে পিসিআর ল্যাব থাকলে নাটোরবাসীকে এধরনের ভোগান্তি পোহাতে হতো না। নাটোরে একটি পিসিআর ল্যাব স্থাপনের জন্য আবেদন করেছিলাম। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সে বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি।
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের নমুনা পরীক্ষায় দেরি হওয়ায় করোনা ছড়িয়ে পড়ার একটি অন্যতম কারণ। নাটোরে একটি পিসিআর ল্যাব স্থাপন করা হলে অধিক সংখ্যক নমুনা পরীক্ষা ও চিকিৎসা দেওয়া সহজ হতো।
বিডি প্রতিদিন/এমআই
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর