শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

গল্প

ছোট্ট সারার নিজের স্কুল

ইয়াসিন ইবনে ফিরোজ
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট্ট সারার নিজের স্কুল

গাজার আকাশ আগের মতো নীল আর শান্ত নেই। কেবল যুদ্ধবিমান আর ধোঁয়ার কুণ্ডুলী দেখা যায়। প্রতিদিন নতুন কোনো ভবন ধসে পড়ে, নতুন কোনো কান্নার আওয়াজ ওঠে। কিন্তু এই ধ্বংসস্তূপের মাঝেও কিছু স্বপ্ন এখনো বেঁচে আছে। ছোট্ট সারা সেই স্বপ্নেরই এক অংশ। সারার বয়স মাত্র দশ, কিন্তু সে জানে যুদ্ধ তার জীবন থেকে অনেক কিছু কেড়ে নিয়েছে। বাবা নেই, মা অসুস্থ, আর যে স্কুলটায় সে পড়ত, সেটাও এখন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। কিন্তু সারার মন মানে না। সে পড়তে চায়, লিখতে চায়, শিখতে চায়। আর সে চায়, তার আশপাশের অন্য বাচ্চারাও পড়াশোনা করুক। তাই এক দিন সে ঠিক করল-গোপনে একটা স্কুল চালু করবে! তার বাড়ির ধ্বংসস্তূপের পাশেই একটা ছোট্ট পরিত্যক্ত গ্যারেজ ছিল। সে আর তার বন্ধু রাইদ সেটাকে একটু পরিষ্কার করল। মাটিতে পুরোনো কার্পেট বিছিয়ে দিল, আর একটা ভাঙা টেবিলকে ব্ল্যাকবোর্ড বানাল। কাচের টুকরো থেকে সাবধানে কিছু চক বানিয়ে নিল তারা।

পরদিন সকালে সারা তার আশপাশের শরণার্থী শিশুদের ডেকে আনল। বয়স পাঁচ থেকে বারো-এমন দশ-বারোটা শিশু সেখানে জড়ো হলো। তারা বই আনতে পারেনি, কলমও নেই, কিন্তু শিখতে চায়!

সারা বোর্ডে প্রথম লিখল- আলোর পথে যাত্রা

তারপর সে শেখাতে লাগল-অঙ্ক, আরবি হরফ, ছোট ছোট ইংরেজি শব্দ। রাইদ ইতিহাসের গল্প শোনাল, আর ছোট্ট ফাতিমা গান গেয়ে শোনাল, যা তাদের দাদি এক সময় শিখিয়েছিল।

এভাবেই চলতে থাকল গোপন স্কুল। তারা ধ্বংসস্তূপের নিচে বই খুঁজত, কাগজ কুড়িয়ে আনত, কলমের কালি শেষ হয়ে গেলে কাঠকয়লা দিয়ে লিখত। এক দিন, যুদ্ধবিমান আবার হামলা চালাল। আশপাশের কিছু তাঁবু ধ্বংস হয়ে গেল, গ্যারেজের একপাশও ভেঙে পড়ল। শিশুরা ভয়ে কাঁদছিল, কিন্তু সারা শক্ত ছিল।

সে বলল, আমরা থামব না। যতক্ষণ আমরা শিখছি, ততক্ষণ আমাদের হারাতে পারবে না!

সেই রাতে সারার মা দেখলেন, তার ছোট্ট মেয়ে কাগজে কিছু লিখছে। কাছে গিয়ে দেখলেন, সারা লিখেছে-যুদ্ধ আমাদের বই ছিনিয়ে নিতে পারে, কিন্তু আমাদের স্বপ্ন কেড়ে নিতে পারবে না!

গাজার আকাশে তখনো ধোঁয়া ছিল, কিন্তু ধ্বংসস্তূপের নিচে একটা স্বপ্ন জ্বলছিল-সারার গোপন স্কুল, যেখানে আশার আলো নিভে যেতে পারে না।

সারার লেখা কথাগুলো ধ্বংসস্তূপের মধ্যে নতুন শক্তি জাগিয়ে তুলল। পরদিন সকালেই সে আবার গ্যারেজের ভাঙা অংশ ঠিক করার চেষ্টা করল। আশপাশের কিছু বয়স্ক মানুষও এসে সাহায্য করল। তারা জানত, এই শিশুদের শেখার ইচ্ছা যুদ্ধের থেকেও বড়। কিন্তু বিপদ তখনো শেষ হয়নি।

সন্ধ্যার দিকে একজন অপরিচিত লোক শরণার্থী শিবিরে এসে সারার খোঁজ করল। তার চোখ ছিল কুটিল, গলায় রেডিওর তার ঝুলছিল। তিনি কিছু মানুষের সঙ্গে ফিসফিস করে কথা বললেন। তারপর ধীরে ধীরে গ্যারেজের দিকে এগিয়ে গেলেন। সারা দূর থেকেই লোকটাকে দেখে ফেলেছিল। তার বুক ধকধক করছিল। রাইদ ফিসফিস করে বলল, সারা, আমরা ধরা পড়ে যাচ্ছি না তো?

সে ইশারা করল, শোনো, সবাই জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো। ব্ল্যাকবোর্ড মাটিতে শুইয়ে দাও, বইগুলো ইটের নিচে রাখো। যদি কেউ জিজ্ঞেস করে, বলবে এখানে শুধু খেলাধুলা করি। লোকটি এসে দাঁড়াল। তার চোখ সরাসরি সারার চোখে আটকে গেল।

তুমি কি এখানে কিছু শেখাচ্ছ?

সারা ভয় লুকিয়ে বলল, না চাচা, আমরা শুধু খেলি।

লোকটি এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল, তারপর হেসে বলল, ভালো! তবে মনে রেখো, এখনকার দিনে শেখার চেয়ে বেঁচে থাকাটা বেশি জরুরি।

সে ধীরে ধীরে চলে গেল। সারা আর রাইদ তখনো নিঃশ্বাস আটকে রেখেছিল।

রাতের বেলা, সারার মা তাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, তুমি জানো তো, তুমি কতটা বড় কাজ করছ?

সারা মাথা নেড়ে বলল, হ্যাঁ মা, কিন্তু ভয় হয়

তার মা বললেন, আলো কখনো অন্ধকারকে ভয় পায় না। এরপর দিনগুলোর মধ্যে যুদ্ধ আরও বেড়ে গেল। কয়েকটা ঘর ধ্বংস হয়ে গেল, কিছু পরিবার শহর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হলো। কিন্তু সারার স্কুল বন্ধ হলো না। যতই ভয় আসুক, যতই ধ্বংস আসুক, সারা জানে আশার আলো কখনো নিভে যায় না।

যুদ্ধের তীব্রতা বাড়তে থাকল। প্রতিদিন নতুন নতুন হামলা হচ্ছিল, খাবার কমে আসছিল, পানি পাওয়াও কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু সারার স্কুল চলছিল আগের মতোই। শিশুরা কষ্টের মধ্যেও একটু সময়ের জন্য ভুলে যেত তারা কোথায় আছে। কিন্তু একদিন ভয়ংকর কিছু ঘটল। সকালে, যখন সারা স্কুলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, হঠাৎ বিকট শব্দে চারপাশ কেঁপে উঠল। সবাই দৌড়ে বাইরে এলো। ধুলো আর ধোঁয়ার মধ্যে দেখা গেল সারার নিজের স্কুলটাও আর নেই!

ধ্বংসস্তূপের মাঝে দাঁড়িয়ে সারা একদৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। তার চোখে পানি আসেনি, কিন্তু বুকের মধ্যে কেমন একটা শূন্যতা অনুভব করছিল। রাইদ, ফাতিমা, আর অন্য শিশুরাও নীরব হয়ে দাঁড়িয়েছিল। রাইদ বলল, এখন আমরা কী করব? সারা ধীরে ধীরে মাথা তুলল। তারপর বলল, আমরা আবার শুরু করব।

সবাই অবাক হয়ে তার দিকে তাকাল। সে একটা ইট হাতে নিয়ে বলল, যতবার আমাদের স্বপ্ন ভাঙবে, আমরা আবার গড়ে তুলব। কারণ আমাদের স্বপ্ন ধ্বংস করা যায় না! পরদিন সবাই মিলে একটা নতুন জায়গা খুঁজল। এবার তারা স্কুল চালাবে ধ্বংসস্তূপের নিচের এক পুরোনো বেজমেন্টে। এখানে বাইরের কেউ সহজে জানতে পারবে না। এক সন্ধ্যায় এক বৃদ্ধ লোক শরণার্থী শিবিরে এলেন। তার হাতে ছিল কিছু বই আর খাতা। তিনি সারার দিকে তাকিয়ে বললেন, তুমি সেই ছোট্ট শিক্ষিকা, তাই তো? সারা মাথা নিচু করে বলল, আমি শুধু চেষ্টা করি। লোকটি হাসলেন, তারপর তার হাতে একটা খাতা দিলেন। এই খাতায় লিখে রেখো, তুমি কী কী শিখিয়েছ। একদিন যখন গাজা মুক্ত হবে, এই খাতা দিয়ে তোমরা আবার সত্যিকারের স্কুল গড়তে পারবে! সারা খাতাটা শক্ত করে ধরে রাখল। তারপর থেকে স্কুলটি আগের মতোই চলতে লাগল। আর সেই খাতার প্রতিটি পাতায় লেখা হতে থাকল স্বপ্নের গল্প। এক দিন যুদ্ধ শেষ হবে, গাজা আবার জেগে উঠবে। আর তখন সবাই বলবে-একটি ছোট্ট মেয়ে, যে কখনো হার মানেনি, সেই ছিল নতুন দিনের আলো!

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফড়িং রাজার বিয়ে
ফড়িং রাজার বিয়ে
চাঁদের বুড়ি
চাঁদের বুড়ি
ঝড়
ঝড়
গীতাঞ্জলি
গীতাঞ্জলি
জলের নূপুর
জলের নূপুর
তোমার খোকা
তোমার খোকা
পাখির গান
পাখির গান
বই
বই
খুকি
খুকি
আম কুড়াতে আয়
আম কুড়াতে আয়
গরম হাওয়া
গরম হাওয়া
সর্বশেষ খবর
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৫৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ