শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫

বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত

স্বাধীনতার পর চীনের মোট ঋণ ছাড় ৮৯৫ কোটি ডলার. পদ্মা রেল সেতু, কর্ণফুলী টানেল, পায়রা সেতু, ঢাকা-আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে চীনের অর্থায়ন সবচেয়ে বেশি. চীন চট্টগ্রাম ও রংপুরে তিন হাজার ৪২৫ কোটি টাকার অনুদানে দুটি হাসপাতাল নির্মাণ করছে
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত

বাংলাদেশে বৈদেশিক ঋণ ও বিনিয়োগের নতুন মানচিত্র তৈরি হচ্ছে, যেখানে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে চীন, আর ধীরে ধীরে পেছাচ্ছে ভারত। দেশের বড় বড় মেগা প্রকল্পে চীনের উপস্থিতি এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। অবকাঠামো, স্বাস্থ্য, শিল্পায়ন থেকে শুরু করে নদী ব্যবস্থাপনা পর্যন্ত—সব খাতেই ঢুকে পড়েছে চীনা অর্থায়ন ও প্রভাব। অন্যদিকে ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ এক দশকের ঋণ সহযোগিতা (লাইন অব ক্রেডিট বা এলওসি) কর্মসূচি এখন ধীরগতি, বাতিল বা স্থবির অবস্থায় পড়ে আছে।

একদিকে চীনের নতুন প্রকল্পে অর্থের জোয়ার, অন্যদিকে ভারতের ঋণ প্রকল্পে অচলাবস্থা—দুই প্রতিবেশী শক্তির এই বৈপরীত্য এখন বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগিতায় নতুন বাস্তবতা তৈরি করেছে। ভারতকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ায় হাসিনা সরকারের শেষ সময়ে যেখানে চীন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, ইউনূস সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন গতি পেয়েছে।

চীনের ঋণ ও বিনিয়োগে নতুন জোয়ার : অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে জানা গেছে, স্বাধীনতার পর থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে চীন মোট ৮৯৫ কোটি ডলার ঋণ ও সহায়তা দিয়েছে। এর মধ্যে গত আট বছরেই ছাড় হয়েছে ৬০৭ কোটি ডলার। বর্তমানে পাইপলাইনে রয়েছে আরো ৪৬০ কোটি ডলারের চীনা ঋণ। অর্থাৎ স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে যে পরিমাণ চীনা ঋণ ও অনুদান এসেছে তার সিংহভাগই গত এক দশকে।

২০১৬ সালের অক্টোবরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের ঐতিহাসিক ঢাকা সফর ছিল এ প্রবণতার টার্নিং পয়েন্ট। সে সময় দুই দেশের মধ্যে প্রায় ২৪ বিলিয়ন ডলারের অর্থায়নের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। এই চুক্তির আওতায় পদ্মা রেল সংযোগ, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল, ঢাকা-আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে, পায়রা সেতু, মাতারবাড়ী ও পায়রা বন্দর সংযোগ সড়কসহ বহু বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।

স্বাস্থ্য ও শিল্প খাতে চীনের আগ্রাসী ভূমিকা

চীনের অনুদান এখন শুধু অবকাঠামোতেই সীমাবদ্ধ নয়; স্বাস্থ্য খাতেও তাদের উপস্থিতি বাড়ছে। চট্টগ্রামে ৫০০-৭০০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল ও রংপুরে এক হাজার শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণে চীনের অনুদান ধরা হয়েছে তিন হাজার ৪২৫ কোটি টাকা, যা মোট ব্যয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ। ২০২৮ সালের মধ্যে এই দুটি হাসপাতালের নির্মাণকাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।

অন্যদিকে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় গড়ে উঠছে বাংলাদেশ-চায়না ইকোনমিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন। ৮০০ একর জমিতে চার হাজার ৬৫ কোটি টাকার এই প্রকল্পের প্রায় অর্ধেক অর্থই আসছে চীনা ঋণ ও বিনিয়োগ থেকে। এরই মধ্যে ৩০টির বেশি চীনা কম্পানি সেখানে কারখানা স্থাপনে আগ্রহ দেখিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালের শেষে দেশে চীনা প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) দাঁড়িয়েছে ১.৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।

তিস্তা নদী পুনরুদ্ধারে চীনা উপস্থিতি

চীনের অর্থায়নে বাংলাদেশের সবচেয়ে আলোচিত নতুন প্রকল্প হলো তিস্তা নদীর সমন্বিত ব্যবস্থাপনা ও পুনরুদ্ধার প্রকল্প। বহু বছর ধরে স্থবির থাকা এই প্রকল্পে নতুন করে গতি এসেছে ইউনূস সরকারের সময়ে। প্রকল্পের প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যার মধ্যে ৫৫০ মিলিয়ন ডলার আসবে চীনের ঋণ হিসেবে। প্রথম পর্যায়ে ১৭০ বর্গকিলোমিটার ভূমি পুনরুদ্ধার করা হবে, যেখানে আধুনিক কৃষি, আবাসন, শিল্পাঞ্চল ও সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে উত্তরাঞ্চলের কৃষি ও শিল্পায়নে নতুন দিগন্ত খুলবে, তবে ঋণের শর্ত অবশ্যই স্বচ্ছ হতে হবে।

ইউনূস সরকারের সময়ে চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের নতুন গতি

প্রধানমন্ত্রী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ক্ষমতায় আসার পর চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। তাঁর বেইজিং সফরে তিস্তা ছাড়াও রেল, সড়ক, সেতু ও স্বাস্থ্য খাতে বড় বড় নতুন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হয়। চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আমরা নতুন প্রজন্মের কৌশলগত অংশীদারি গড়তে চাই। এর মাধ্যমে শুধু সরকারি নয়, বেসরকারি বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি হস্তান্তরের পথও খুলছে।

চীন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, বাংলাদেশে তারা সহজ শর্তে ঋণ দেবে, পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য কর ছাড় ও বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হবে। এতে বাংলাদেশের নতুন সরকারের প্রতি চীনের আস্থার বার্তাও স্পষ্ট হয়েছে।

ভারতীয় ঋণ প্রকল্পে ধস

অন্যদিকে একই সময়ে ভারতের অর্থায়ন কাঠামো বড় ধাক্কা খেয়েছে। ইআরডি ও ভারতের এক্সিম ব্যাংকের যৌথ পর্যালোচনায় দেখা গেছে, তিনটি এলওসির আওতায় থাকা ৪০টির বেশি প্রকল্পের মধ্যে অন্তত ১১টি প্রকল্প বাতিল এবং আরো তিনটি কার্যত স্থগিত। ভারতের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন অর্থ ছাড় না হওয়া, সরবরাহ জটিলতা ও প্রকল্পের দুর্বলতার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে ভারতের অর্থায়নে শেষ হওয়া অনেক প্রকল্পই পড়ে রয়েছে। অনেক চলমান প্রকল্প অপ্রয়োজনীয় হওয়ায় সরকার মাঝপথেই শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বাতিল প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম-রামগড় মহাসড়ক উন্নয়ন, যশোর-বেনাপোল-ঢাকা মহাসড়ক প্রশস্তকরণ, রূপপুর-ইশ্বরদী-বগুড়া রেলপথ উন্নয়ন, বরিশাল ও পটুয়াখালী নদীবন্দর উন্নয়ন এবং সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা আধুনিকীকরণ। এ ছাড়া খুলনা-দর্শনা ডাবল লাইন রেলওয়ে ট্র্যাক, বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেললাইন এবং মোংলা বন্দর আধুনিকায়ন প্রকল্প তিনটি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে।

ইআরডি সচিব শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী বলেন, ভারতের এলওসি প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি আশানুরূপ নয়। কয়েকটি প্রকল্পে বিকল্প উন্নয়ন সহযোগী যেমন এআইআইবি আগ্রহ দেখিয়েছে।

ধীরগতি ও জটিলতার দায়

২০১০ সালে শেখ হাসিনার দিল্লি সফরে প্রথম এলওসি অনুমোদিত হয় এক বিলিয়ন ডলারের। এরপর ২০১৬ ও ২০১৭ সালে দ্বিতীয় ও তৃতীয় এলওসি মিলিয়ে প্রতিশ্রুতি দাঁড়ায় ৭.৫ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বাস্তবে এখন পর্যন্ত ছাড় হয়েছে মাত্র ১৮৫ কোটি ডলার, অর্থাৎ প্রতিশ্রুত অর্থের ২৫ শতাংশেরও কম।

ইআরডি ও পরিকল্পনা কমিশনের বিশ্লেষণ বলছে, এলওসি প্রকল্পে অন্যতম বড় বাধা হলো ভারতের শর্ত-প্রকল্প ব্যয়ের কমপক্ষে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় উৎস থেকে পণ্য ও সেবা কিনতে হবে। এতে স্থানীয় অংশগ্রহণ কমে যায়, দরপত্র প্রক্রিয়া ধীর হয় এবং ব্যয় বাড়ে।

চীনের অর্থনৈতিক প্রভাব ও কূটনৈতিক ভারসাম্য

চীনের বাড়তি প্রভাব শুধু অর্থনৈতিক নয়, কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের অবস্থানকে প্রভাবিত করছে। সম্প্রতি পাকিস্তান প্রস্তাব দিয়েছে, চীনের সঙ্গে বাণিজ্যে করাচি বন্দর ব্যবহার করা যেতে পারে, যা বাংলাদেশকে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর সম্প্রসারিত অংশে যুক্ত করতে পারে। এতে চীন থেকে আমদানি ও রপ্তানি উভয় ক্ষেত্রেই সময় ও ব্যয় কমবে। তবে ভারতের সঙ্গে ভূরাজনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা করাও এখন বাংলাদেশের বড় চ্যালেঞ্জ।

বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনের অর্থায়ন বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ, কিন্তু শর্তগুলো বাণিজ্যিক হওয়ায় ঋণঝুঁকি বাড়ছে। অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, চীনের অর্থায়ন উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে তা উৎপাদনশীল খাতে ব্যবহার না হলে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ বাড়বে।

ইআরডির সাবেক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশে বৈদেশিক অর্থায়নের পালা বদল এখন স্পষ্ট। ভারতের ধীরগতি ও অনিশ্চয়তার বিপরীতে চীন দ্রুত এগিয়ে আসছে নতুন ঋণ, অনুদান ও বিনিয়োগ নিয়ে। একদিকে এটি উন্নয়নের নতুন সম্ভাবনা, অন্যদিকে ঋণঝুঁকি ও কূটনৈতিক ভারসাম্যের নতুন পরীক্ষা। বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ এখন একটাই-চীনের বাড়তি প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে বাস্তব উন্নয়ন নিশ্চিত করা; কিন্তু কোনোভাবেই ঋণনির্ভরতা ও ভূরাজনৈতিক নির্ভরতার ফাঁদে না পড়া। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
চীনে রপ্তানি উন্মোচনের অপেক্ষায়
চীনে রপ্তানি উন্মোচনের অপেক্ষায়
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল
২৫ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার কোটি টাকা
২৫ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার কোটি টাকা
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
ঢাকাবাসীর গড় মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার : জরিপ
ঢাকাবাসীর গড় মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার : জরিপ
ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের
ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১২৪৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১২৪৩ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কুলাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নোয়াখালীতে মাদারাসায় ঘুমের মধ্যে ছাত্রকে গলা কেটে হত্যা, আটক ১
নোয়াখালীতে মাদারাসায় ঘুমের মধ্যে ছাত্রকে গলা কেটে হত্যা, আটক ১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের সঙ্গে ইসির মতবিনিময় বৃহস্পতিবার
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের সঙ্গে ইসির মতবিনিময় বৃহস্পতিবার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস
সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলা উপকূলের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজ
ভেনেজুয়েলা উপকূলের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ১০ জানুয়ারি
বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ১০ জানুয়ারি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত
ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন কামিন্স
অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন কামিন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সার্বভৌম রাষ্ট্র, নিরাপত্তা সিদ্ধান্ত আমরাই নিই: নেতানিয়াহু
ইসরায়েল সার্বভৌম রাষ্ট্র, নিরাপত্তা সিদ্ধান্ত আমরাই নিই: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি সংকটে মালিতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ
জ্বালানি সংকটে মালিতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত, প্রকাশ হবে আজ
ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত, প্রকাশ হবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তির কাগজপত্র ও ফি জমার সময় বৃদ্ধি
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তির কাগজপত্র ও ফি জমার সময় বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে নিহত ৩
ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ দিন পর কাপ্তাই থেকে সেই হাতি শাবকের মরদেহ উদ্ধার
৬ দিন পর কাপ্তাই থেকে সেই হাতি শাবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে সহায়তায় ঢাকায় তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দল
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে সহায়তায় ঢাকায় তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার কাছে দুর্ঘটনায় ১২ ইসরায়েলি সেনা আহত
গাজার কাছে দুর্ঘটনায় ১২ ইসরায়েলি সেনা আহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমের প্রথম এল ক্ল্যাসিকো জিতল রিয়াল
মৌসুমের প্রথম এল ক্ল্যাসিকো জিতল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে আইনজীবী মোসাদ্দেকের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত চায় এলআরএফ
ফরিদপুরে আইনজীবী মোসাদ্দেকের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত চায় এলআরএফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’
‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম