শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৯, শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫

গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

দেড় দশকের বেশি সময় ধরে দেশে গৃহস্থালিতে গ্যাস সংযোগ বন্ধ রয়েছে। ফলে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি হিসেবে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দিকে ঝুঁকছে মানুষ। গ্রামে-গঞ্জেও এখন রান্নাবান্নায় মাটির চুলার বদলে জায়গা করে নিয়েছে এলপিজি। বর্তমানে চাহিদার তুলনায় প্রাকৃতিক গ্যাসের ঘাটতির কারণে শিল্প-কারখানায় ও সিএনজি স্টেশনগুলোতে গ্যাসসংকট চলছে।

এ অবস্থায় শিল্প উৎপাদন অব্যাহত রাখতে প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসেবে অনেক শিল্পোদ্যোক্তা এলপিজি ব্যবহারে যাচ্ছেন। জ্বালানি তেলের উচ্চমূল্য ও প্রাকৃতিক গ্যাসসংকটের কারণে গাড়িতেও এলপিজি ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে। খরচ কমাতে অনেক গাড়ির মালিক তাদের পেট্রল বা অকটেনচালিত গাড়ির জ্বালানি ব্যবস্থা এলপিজিতে রূপান্তর করছেন। গ্যাসের সংকট থাকায় অনেকে সিএনজিচালিত গাড়িতেও দ্বৈতচালিত জ্বালানি হিসেবে এলপিজি ব্যবহারের সুবিধা রাখছেন। এটি গাড়িতে ব্যবহারের জন্য বর্তমানে অটোগ্যাস হিসেবেও জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে বর্তমানে এলপিজির ব্যবহার ১.৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন বা ১৫ লাখ টনের ওপর। স্থানীয় গ্যাসের উৎপাদন হ্রাস ও বাসাবাড়িতে পাইপলাইনে নতুন করে গ্যাস সংযোগ বন্ধ থাকায় এলপিজির ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে গ্যাসের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ না থাকায় শিল্প-কারখানায়ও বাড়ছে এ গ্যাসের ব্যবহার।

এলপিজির ব্যবহার বাড়ায় আগামী ২০৩০ সালে পণ্যটির ব্যবহার বেড়ে ২.৫ মিলিয়ন টন বা ২৫ লাখ টনে পৌঁছাবে। সেই হিসাবে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দেশে এলপিজির চাহিদা আরো ১০ লাখ টন বা ৬০ শতাংশ বাড়বে। পর্যায়ক্রমে ২০৪১ সালে এলপিজির চাহিদা পাঁচ মিলিয়ন টন বা ৫০ লাখ টনে উন্নীত হবে। ২০৫০ সালে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াতে পারে ১০ মিলিয়ন টনে বা এক কোটি টনে। প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে দেশের শিল্প খাতকে সরিয়ে আনতে হলে এটি সহজ বিকল্পও হতে পারে।

তবে এলপিজি খাতের প্রসার ও জনসাধারণের কাছে এটিকে সহজলভ্য করতে পলিসি প্রয়োজন বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ম. তামিম বলেন, ‘দেশে প্রাইমারি এনার্জির ৬৫ শতাংশই আমদানি হচ্ছে। তেল ও কয়লার পুরোটাই আমদানিনির্ভর। গ্যাসের বৃহৎ অংশও আমদানি করতে হচ্ছে। বিপরীতে স্থানীয় গ্যাসের উত্তোলন ক্রমে কমে যাচ্ছে। প্রতিবছর অন্তত ১৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস কমে যাচ্ছে। স্থানীয় গ্যাস উৎপাদনের জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও সেখানে ভালো সংবাদ নেই। ক্রমে সাশ্রয়ী দামে সরবরাহ বাড়ানো গেলে গ্যাসের বড় বিকল্প হতে পারে এলপিজি। দেশে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এলপিজির ব্যবহার ছিল সাত লাখ টন। পরের অর্থবছরে সাড়ে আট লাখ টন, ২০২০-২১ অর্থবছরে সাড়ে ১০ লাখ টনে উন্নীত হয়। পর্যায়ক্রমে চাহিদা বেড়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে হয় প্রায় ১৫ লাখ টনের কাছাকাছি।’

ম. তামিম বলেন, ‘দেশে প্রতিবছর যে পরিমাণ এলপিজির চাহিদা তৈরি হচ্ছে, তার ৯৮ শতাংশ আসছে বেসরকারিভাবে। মাত্র ২ শতাংশ এলপিজি সরকারিভাবে সরবরাহ করা হচ্ছে। এ খাতে ৫৮টি প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স নিলেও মাত্র ২৭টি প্রতিষ্ঠান বর্তমানে এলপিজি অপারেটর হিসেবে নিয়োজিত।’

বাংলাদেশ এলপিজি অটোগ্যাস স্টেশন এবং কনভার্শন ওয়ার্কশপ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ সিরাজুল মাওলা বলেন, ‘বাংলাদেশে যেসব গাড়ি মূলত পেট্রল বা অকটেনে চলে, সেগুলোকে সিএনজিতে (কম্প্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস) রূপান্তরিত করা হয়েছিল। তবে বর্তমানে সিএনজির ক্ষেত্রে একটি বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে। গ্যাসসংকটের কারণে সিএনজি স্টেশনগুলোতে দিনের বড় একটা সময় গ্যাসের সরবরাহ ঠিকমতো থাকে না। গ্যাসের প্রেশার বা চাপ কম থাকার কারণে সিএনজি স্টেশন থেকে গ্যাস নিতে গেলে গ্রাহকদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে দুই থেকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত লাইন ধরা লাগতে পারে। এ কারণে সিএনজিতে রূপান্তরিত গাড়ির একটি বড় অংশ এখন সিএনজি ব্যবস্থা খুলে দিয়ে এলপিজিতে রূপান্তরিত হচ্ছে। মূলত সিএনজি স্টেশনগুলোতে গ্যাসের সরবরাহের অভাবের কারণেই সিএনজি থেকে এলপিজিতে এই রূপান্তর ঘটছে।’

সিরাজুল মাওলা আরও বলেন, ‘এলপিজির চাহিদা বাড়ার আরো একটি কারণ হচ্ছে নতুন যত গাড়ি আমদানি হচ্ছে, সেগুলোর সবই আর সিএনজিতে কনভার্ট হচ্ছে না; বরং সবই এলপিজিতে কনভার্ট হচ্ছে। সুতরাং পরিবহন সেক্টরে বিদ্যমান সিএনজি রূপান্তরিত গাড়িগুলোর এলপিজিতে রূপান্তর এবং নতুন আমদানি হওয়া গাড়িগুলোর সরাসরি এলপিজিতে রূপান্তরের কারণে দুদিক থেকেই এলপিজির চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে যাচ্ছে।’

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ম. তামিম আরও বলেন, ‘এলপিজি একমাত্র জ্বালানি, যা কোনো ধরনের ভর্তুকি ছাড়াই গড়ে উঠেছে এবং টিকেও আছে। এটির ব্যবহার পর্যায়ক্রমে বাড়ছে। প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে শিল্পকে সরিয়ে আনতে হলে এলপিজি সহজ বিকল্প অপশন হতে পারে। এ খাতের প্রসার ও জনসাধারণের কাছে সহজলভ্য করতে শক্ত নীতিমালা প্রয়োজন। শুধু বেসরকারি খাত এগিয়ে এলে হবে না, এ খাতে সরকারি খাতের অংশগ্রহণও বড় আকারে প্রয়োজন।’

খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে এলপিজির ব্যবহার বাড়লেও এখন পর্যন্ত শিল্পে বড় আকারে ব্যবহার দেখা যাচ্ছে না। তবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ এবং সরকারি সহযোগিতা ও অবকাঠামো বাড়ানো গেলে বাসাবাড়ির পাশাপাশি শিল্পেও এর বড় ধরনের প্রসার হতে পারে। দেশের মোট এলপিজির ৮০ শতাংশ বাসাবাড়িতে, শিল্প ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানে ১২ শতাংশ এবং অটোগ্যাস খাতে ব্যবহার হচ্ছে মাত্র ৮ শতাংশ।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ সম্প্রতি এক আলোচনা সভায় বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশ বছরে প্রায় ১২ লাখ টন এলপিজি আমদানি করে। ২০৩০ সালের মধ্যে এ পরিমাণ প্রায় ২৫ লাখ টনে পৌঁছতে পারে। ক্রমবর্ধমান আমদানি চাহিদা জ্বালানি নিরাপত্তা ও বৈদেশিক মুদ্রাপ্রবাহের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। তাই এলপিজি খাতে নতুন বিনিয়োগ, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং সাশ্রয়ী পরিবহনব্যবস্থা গড়ে তোলা এখন অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। চাহিদা অনুযায়ী এলপিজি খাতকে বিকশিত করা গেলে তা দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা শক্তিশালী করার পাশাপাশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করবে।’

ইস্ট কোস্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরী বলেন, ‘বাসাবাড়ি, শিল্প-কারখানায় সর্বত্র আমরা এলপিজি সরবরাহ করছি। অবকাঠামো তৈরি হলে এলপিজির চাহিদা আরো বাড়বে। যেমন—শহরের ছোট ছোট এলাকায় পাইপের মাধ্যমে বাসায় গ্যাস সরবরাহ করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। এতে সিলিন্ডার নিয়ে ঝামেলা কমবে। এটা উন্নত দেশে আছে, আমাদের দেশেও সম্ভব। এখানে নিরাপত্তার বিষয় আছে। তাই রাজউকসহ অন্য যেসব সংস্থা আছে, সবার সম্পৃক্ততা প্রয়োজন।’

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা
অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস
কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস
সর্বশেষ খবর
এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ
এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম