শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৫

জাতীয় পুরস্কার বঞ্চিত তারকারা

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় পুরস্কার বঞ্চিত তারকারা

প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা আজিজুর রহমান ৫০টিরও বেশি ছবি নির্মাণ করেন। এর মধ্যে অশিক্ষিত ও ছুটির ঘণ্টার মতো কালজয়ী ছবির জন্য তিনি পাননি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। জাতীয় পুরস্কার হলো কাজের সর্বোচ্চ স্বীকৃতি। এই পুরস্কার পেলে উৎসাহ বাড়ে। কাজে গতি আসে। না পেলে অবশ্যই হতাশা মনে বাসা বাঁধে। অভিমানী হন অনেকে। জাতীয় পুরস্কার বঞ্চিত এমন অভিমানী চলচ্চিত্রকারের সংখ্যা অনেক। বলিষ্ঠ অভিনেতা ফারুককে তার দীর্ঘ অভিনয় জীবনে মাত্র একবার জাতীয় পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। তাও আবার পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে। ১৯৭৫ সালে নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘লাঠিয়াল’ ছবির জন্য তাকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ফারুক বলেন, আমি আসলে দলীয় প্রতিহিংসার শিকার। ‘সারেং বউ’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘দিন যায় কথা থাকে’, ‘কথা দিলাম’সহ অসংখ্য ছবিতে অভিনয় করে আকাশছোঁয়া দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছি। চলচ্চিত্রবোদ্ধারা আমার অভিনয়ের প্রশংসাও করেছেন। আশা ছিল সেরা অভিনেতা হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পাব। কিন্তু হতবাক হয়েছি। আসলে আমি অভিনয়ে আসার আগে থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে অন্য দলীয় সরকারের আমলে আমাকে এই পুরস্কার থেকে ইচ্ছা করেই বঞ্চিত করা হয়েছে।

অভিনেতা ফারুকের মতো আক্ষেপ প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী খুরশিদ আলমেরও। প্রায় চার দশক ধরে চলচ্চিত্রের গানের সঙ্গে যুক্ত তিনি। তার গানের জনপ্রিয়তা সব প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। চলচ্চিত্রে প্রায় পাঁচশত গান করেছেন তিনি। যার মধ্যে ৯৮ ভাগই শ্রোতাপ্রিয়। অথচ এই জনপ্রিয় শিল্পী আজ পর্যন্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাননি। অভিমান করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, আমাকে যেন কখনো কোনো সরকার মরণোত্তর পুরস্কার না দেয়। বেঁচে থাকতে যখন কাজের যথাযথ স্বীকৃতি পেলাম না তখন মরার পর এই পুরস্কার পেয়ে লাভ কী? পরিবারের সদস্যদের বলেছি, আমার মৃত্যুর পর এই পুরস্কার দিলে তারা যেন তা প্রত্যাখ্যান করে। আরেক কণ্ঠশিল্পী আবদুল জব্বারও পাননি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।

অভিনেত্রী রানী সরকার একজন তুখোড় অভিনেত্রী। প্রায় পাঁচ শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। তার অভিনয়ের কথা এখনো ভুলতে পারেনি দর্শক। অথচ তাকে কখনো জাতীয় পুরস্কার দেওয়া হয়নি। এই অভিনেত্রী আক্ষেপ করে বলেন, চলচ্চিত্রে অভিনয় করে কী পেলাম। নির্মাতারা  ঠিকমতো পারিশ্রমিক দিত না। সরকার আমার কাজের মূল্যায়ন কখনো করেনি। আর এখন আমাকে দেওয়া হয় দুস্থ শিল্পীর অনুদান। নিজের প্রতি ঘেন্না হয়। কেন অভিনয়ে এলাম। তার চেয়ে ঝাড়–দার হলে এখনো খেয়ে-পরে বাঁচতে পারতাম। শেষ বয়সে এসে কারও কাছে হাত পাততে হতো না।

রানী সরকারের মতো পুরস্কার দেওয়া হয়নি রহিমা খালা, মায়া হাজারিকা, সুমিতা দেবী, মিনু রহমান, মিনারা জামান, রিনা খানসহ অনেককে।

প্রখ্যাত কৌতুক অভিনেতা টেলি সামাদ নিজ নামেই জনপ্রিয়। ছবিতে তার উপস্থিতি মানে দর্শকক্রেজ। তিনি অভিনয় করেছেন প্রায় পাঁচ শতাধিক ছবিতে। কিন্তু আজ পর্যন্ত জাতীয় পুরস্কার জোটেনি তার কপালে। তার কথায় ‘দর্শকের ভালোবাসাই আমার প্রধান পুরস্কার। ভালো অভিনয় করা সত্তে¡ও কেন জাতীয় পুরস্কার পাইনি তা আমার জানার কথা নয়। আমি তো পুরস্কারের জন্য অভিনয় করি না। এমন আক্ষেপ নিয়ে মারা গেছেন কৌতুক অভিনেতা আশীষ কুমার লৌহ, হাসমত, খান জয়নুল, রবিউল, বেবী জামানসহ অনেকে।

প্রখ্যাত অভিনেত্রী শবনম ১৩ বার নিগার ও ৩ বার পাকিস্তানের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেলেও পাননি বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কার। অথচ প্রায় এক ডজন বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। এগুলোর মধ্যে আশির দশকে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের ‘সন্ধি’ ও নব্বই দশকে নির্মিত কাজী হায়াতের ‘আম্মাজান’ চলচ্চিত্রে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য তাকে জাতীয় পুরস্কার দেওয়া উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। তাদের কথায়, গুণীর গুণের মূল্যায়ন না করলে ভালো শিল্পী তৈরি হবে না।

আরেক ডাকসাইটে অভিনেত্রী অঞ্জু ঘোষ ছিলেন অসম্ভব জনপ্রিয় একজন শিল্পী। অনেকের কথায় তাকে কমপক্ষে ‘বেদের মেয়ে জোছনা’ ছবির জন্য পুরস্কার দেওয়া দরকার ছিল। সুজাতার মতো রূপবান কন্যা খ্যাত দক্ষ অভিনেত্রীও পাননি জাতীয় সম্মান। জাতীয় পুরস্কার না পাওয়া এমন নায়িকার তালিকা অনেক দীর্ঘ। এদের মধ্যে সর্বশেষ সংযোজন অপু বিশ্বাস। ‘দেবদাস’ ছবিতে পার্বতী অর্থাৎ মুখ্য ভ‚মিকায় অভিনয় করেও তিনি পাননি এই পুরস্কার। অথচ তার অভিনয়ের প্রশংসা করে খোদ এই ছবির নির্মাতা প্রয়াত চাষী নজরুল ইসলাম তার জীবদ্দশায় বলেছিলেন, দেবদাস ছবিতে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য সেরা পুরস্কার অপুর প্রাপ্য।

অভিনেতাদের মধ্যে ফারুকের পাশাপাশি জসীম, ওয়াসিম, জাভেদসহ অনেকেই বঞ্চিত হয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার থেকে।

১৯৮৭ সালে জসীম ‘সারেন্ডার’ ছবিতে দুর্দান্ত অভিনয় করেন। তার ভক্তরা ধরেই নিয়েছিলেন ওই বছরের জাতীয় পুরস্কার জসীমের ঘরেই আসছে। কিন্তু সেই ভাগ্য আর এই অভিনেতার হয়নি। এক সময়ের খল-অভিনেতা হিসেবে দর্শকপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন ইনাম আহমেদ। এ দেশের প্রথম বাংলা ছবি ‘মুখ মুখোশের’ নাম ভ‚মিকায় অভিনয় করে দর্শকদের মধ্যে আলোড়ন তুলেছিলেন তিনি। তার ভাগ্যেও জুটেনি জাতীয় পুরস্কার। আরেক খ্যাতিমান খল-অভিনেতা আবদুল মতিনও জাতীয় পুরস্কার থেকে অধরা থেকে যান। খল চরিত্রে অভিনয় করে দক্ষতা দেখানো এমন জাতীয় পুরস্কার বঞ্চিত শিল্পীর তালিকাও নেহায়েত ছোট নয়। রাজ, আদিল কিংবা দারাশিকোর কথা এ দেশের দর্শক কখনো ভুলবে না। তাদের ঘরেও কখনো উঠেনি জাতীয় পুরস্কারের ট্রফি।

ঢাকার চলচ্চিত্রে নবাব সিরাজউদ্দৌলা, সুজন সখী, দিন যায় কথা থাকেসহ অনেক অসাধারণ ছবির বলিষ্ঠ নির্মাতা খান আতাউর রহমানের মতো ব্যক্তিত্বও কখনো পাননি পরিচালক বা অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। যদিও চিত্রনাট্যকারের সম্মান তিনি পেয়েছেন। আরেক খ্যাতিমান নির্মাতা কাজী জহির। যিনি ময়নামতি, অবুঝ মন, বধূ বিদায়, মধু মিলনের মতো জনপ্রিয় সব ছবি নির্মাণ করে বাংলা চলচ্চিত্রের আদর্শ নির্মাতা হয়ে আছেন তিনিও কখনো পাননি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের দেখা।

সালমান শাহর মতো একজন অসাধারণ অভিনেতা আর কখনো ঢাকার চলচ্চিত্রে আসবে না। অভিনয়ের মাত্র চার বছরে দুই ডজনেরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। স্বল্প সময়ে তার মতো এমন অভিনয় দক্ষতা আর জনপ্রিয়তা অন্য কোনো নায়কের ভাগ্যে জুটেনি। অথচ তিনিও জাতীয় পুরস্কারে রয়ে গেলেন অধরা। ঢাকার ছবির আরেক স্টাইলিশ নায়ক খ্যাত জাফর ইকবাল। তার অভিনয় স্টাইল ছিল তরুণ দর্শকদের কাছে রীতিমতো অনুকরণীয়। এ সত্তে¡ও জাতীয় পুরস্কারের মন জয় করতে পারেননি তিনি।

ঢাকার চলচ্চিত্রের বিভিন্ন অঙ্গনে এমন জাতীয় পুরস্কারে অধরা থেকে যাওয়া অগণিত তারকা রয়েছেন। এদের মধ্যে সংগীত পরিচালক থেকে শুরু করে মেকআপ ম্যান, ক্যামেরাম্যান, সম্পাদক, শিল্প নির্দেশক, শিশু শিল্পীও রয়েছেন। আগামীতে আরেক কিস্তিতে তাদের বঞ্চনার কথা তুলে ধরা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
চলছে লাক্স সুপারস্টার
চলছে লাক্স সুপারস্টার
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
চার নায়ক এক ভিলেন
চার নায়ক এক ভিলেন
মন খারাপ শাবনূরের
মন খারাপ শাবনূরের
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
সর্বশেষ খবর
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ