শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮ আপডেট:

শাকিব-অপুর চূড়ান্ত বিচ্ছেদ আজ

কোটি টাকার কাবিন কাহিনী

প্রিন্ট ভার্সন
কোটি টাকার কাবিন কাহিনী

বন্ধ হচ্ছে ‘কোটি টাকার কাবিন’-এর খাতা। শাকিব খান-অপু বিশ্বাসের দাম্পত্য সম্পর্কের চূড়ান্ত বিচ্ছেদ ঘটলেও অপু পাচ্ছেন না কাবিনের কোটি টাকা। মানে অধরাই রয়ে গেল কোটি টাকার কাবিন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে শাকিব-অপুর বিবাহবিচ্ছেদের তৃতীয় ও শেষ শুনানি আজ। যথারীতি ডিভোর্সের সিদ্ধান্তে অটল শাকিব আজও আসবেন না শুনানিতে। সমঝোতার কোনো সুযোগ  নেই দেখে অপুও বিচ্ছেদ মেনে নিয়েছেন। ২০০৬ সালে এই জুটির প্রথম ছবির শিরোনাম ছিল ‘কোটি টাকার কাবিন’। তাদের বিয়েতেও কোটি টাকার কাবিন ছিল বলে অপুর দাবি। যদিও শাকিব বলছেন, কাবিনের অঙ্ক সাত লাখ এক টাকা। কাবিন যত টাকারই হোক শেষ পর্যন্ত অপু বলছেন কাবিনের টাকা হিসেবে তাকে কোটি টাকাই দিতে হবে। না হলে এক পয়সাও নেবেন না তিনি। গত বছরের ২২ নভেম্বর অপুকে বিবাহবিচ্ছেদের চিঠি পাঠান শাকিব। শাকিব-অপুর কোটি টাকার কাবিনের গল্প তুলে ধরেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

শাকিব-অপুর প্রথম দেখার গল্প

১৩ বছর আগের কথা, শাকিব তখন ঢাকাই ছবির ব্যস্ত নায়ক। আর অপু তখনো শুধুই দর্শক। নাচের অনুষ্ঠান করতে বগুড়া থেকে মাঝে-মধ্যে মায়ের সঙ্গে ঢাকায় আসতেন অপু। ২০০৬ সালে এফ আই মানিকের ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব পান অপু বিশ্বাস। তখনো অপু জানতেন না, ছবিটিতে তার সহশিল্পী তারই প্রিয় নায়ক শাকিব খান। মায়ের পছন্দের নায়ক রাজ্জাক ছবিটিতে কাজ করছেন জেনে সানন্দে রাজি হয়ে যান অপু। ছবির সেটে শাকিবের সঙ্গে অপুর প্রথম দেখা হয়। শাকিবের সঙ্গে প্রথম দেখার সেই গল্প  শোনালেন অপু। বললেন, ‘আমি তখনো স্কুলের ছাত্রী। শাকিব খানের ‘সুভা’ ছবিটি দেখি। এই ছবিতে নায়ক শাকিব খানকে দেখে বেশ ভালো লাগে। এরপর ‘আমার স্বপ্ন তুমি’ ছবিটি দেখে শাকিব খানের ভক্ত হয়ে যাই। তখনো ভাবিনি তার সঙ্গে অভিনয় করা হবে। অবশেষে ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবিটি সেই সুযোগ করে দেয়। প্রিয় নায়কের সঙ্গে অভিনয় করার সেই সময়কার অনুভূতি বলে বোঝানো সম্ভব নয়।’ অপু বললেন, ‘প্রথম  দেখাতেই আমি তাকে সালাম দিই। ভাইয়া বলে ডাকি। কিছুদিন পর আমরা আউটডোর শুটিংয়ে ঢাকার বাইরে যাই। একটি রোমান্টিক গানের দৃশ্য ধারণের কাজ করা হবে।’

কথা প্রসঙ্গে সে সময় শাকিব আমাকে বলে, ‘এই, আমাকে ভাইয়া বলে ডাকবে না। হয় শাকিব বলে ডাকবে, না হয় আমার একটা ডাকনাম আছে রানা, সে নামেই ডাকবে। আমার পরিবার এবং খুব কাছের মানুষেরাই আমাকে রানা নামে ডাকে। তাই তুমি আমাকে রানা নামেই ডাকবে।’ সেই থেকে শুরু। কখনো শাকিব, কখনো রানা নামে তাকে ডাকি। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমাদের কাজের সংখ্যা বাড়তে থাকে। বলা যায়, আমার প্রায় সব ছবির নায়কই শাকিব খান। আমাদের দুজনের মধ্যে বোঝাপড়াটাও চমৎকার।’

 

ভালোবাসি হয়নি বলা, তবুও ভালোবাসি

‘কোটি টাকার কাবিন’। প্রথম ছবিতেই এই জুটির বাজিমাত। ছবিটির সফলতা তাদের ঢালিউডে সফল জুটির আসন গড়ে দেয়। তারপর একাধারে একসঙ্গে পথচলা। মানে স্থায়ী জুটির তকমা পেয়ে যান তারা। একসঙ্গে জনপ্রিয় জুটিও হয়ে ওঠেন। এই পর্দা জুটি যখন পর্দার প্রেম নিয়ে এমনই সফলতায় ভাসছিলেন তখন সেই ভালোবাসার রং তাদের মনেও এসে লাগে। যতই রুপালি পর্দায় হাঁটা ততই ভালোবাসার রংধনু দুজনের মনকে আরও রাঙিয়ে তুলতে শুরু করে। কে কাকে আগে ভালোবাসার কথা বলেছিলেন। এমন প্রশ্নে  চোখেমুখে লজ্জার আবির মেখে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি তাকে ভালোবাসলেও তা বলতে পারছিলাম না। অপেক্ষায় প্রহর গুনতাম কখন সে আমাকে আমার সবচেয়ে প্রিয় ভালো লাগার কথাটি শোনাবে।’

 

অপুকে যেভাবে শাকিবের প্রপোজ

অপু বলেন, ‘২০০৮ সালের ১৭ এপ্রিল। আমরা আশুলিয়ার প্রিয়াঙ্কা শুটিং স্পটে সোহানুর রহমান  সোহান ভাইয়ের ‘কথা দাও সাথী হবে’ ছবির কাজ করলাম। কাজ শেষে শাকিব বলল, তোমার সঙ্গে জরুরি কথা আছে, সন্ধ্যায় অবশ্যই দেখা করতে হবে। তার মুখ থেকে যে কথাটি শোনার জন্য এতদিন অধীর হয়ে ছিলাম। এক সময় ও বলল আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই এবং তা আগামীকালই। মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি পাওয়ার আনন্দে মনটা আকাশ-বাতাস কাঁপিয়ে নেচে উঠল। নিঃসংকোচে তার হাতে হাত রাখলাম। শাকিব বুকে টেনে নিল আমাকে। আমরা দুজন মুহূর্তেই এক হয়ে গেলাম। মনে হলো এ বাঁধন কখনো যাবে না ছিঁড়ে। হাজির হলাম মিরপুরের শাহআলী মাজারে।  সেখান থেকে দোয়া নিয়ে নতুন দিনের মহানন্দে চলে  গেলাম যার যার বাড়িতে।’

 

অতঃপর বিয়ের সানাই

‘১৮ এপ্রিল শুক্রবার। সকাল সাড়ে ১০টায় ঘর থেকে  বের হলাম। যেতে যেতে গাড়িতে বোন আর জামাই বাবুকে আসল কথা বললাম। বোন তো রেগেমেগে আগুন। তার কথায় এটা কিছুতেই সম্ভব নয়। সবচেয়ে বড় বাধা হলো ধর্ম। অনেক কেঁদে-কেটে বোনকে  বোঝালাম। শেষ পর্যন্ত ওর মন গলল। পথে বসুন্ধরা শপিং মলের সামনে থেকে প্রযোজক মামুনুজ্জামান মামুনকে গাড়িতে তুলে নিলাম। তার হাতে দুটি মালা। দিদি ডায়মন্ডের একটি ফিঙ্গার রিং কিনে নিলেন শাকিবের জন্য। শাকিবের গুলশানের বাসায় এসে হাজির হলাম। এখানেই বিয়ে হবে আমাদের।’ অপু আরও বলেন, ‘বাসা থেকে শার্ট-প্যান্ট পরেই বিয়ে করতে রওনা দিই। মামুন মালা ও শাকিবের পক্ষ থেকে আনা একটি ডায়মন্ড ফিঙ্গার রিং শাকিবের হাতে তুলে দেন। শাকিব নিজেই পছন্দ করে নজরকাড়া লেহেঙ্গা কিনে রাখে। সেই  লেহেঙ্গা পরেই বিয়ে করলাম আমি। শাকিবের পরনে ছিল সাধারণ পায়জামা পাঞ্জাবি। বিকাল সাড়ে ৩টায় বিয়ে পড়ানো হলো। শাকিবের চাচাতো ভাই মনির শাকিবের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ থেকে কাজী নিয়ে এলেন। কাজীর নাম মুজিবুর। বিয়ে পড়াতে গিয়ে কাজী বললেন ধর্ম আর নাম পাল্টাতে হবে। ধর্ম পাল্টালাম। এবার নামের পালা। অপু নামটি রেখে এর সঙ্গে ইসলাম আর খান যোগ করা হলো। অপু বিশ্বাস থেকে হয়ে গেলাম অপু ইসলাম খান।’ 

 

বিচ্ছেদের দুই কারণ

অপু বলেন, ‘একজন হিরোইনকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। তাকে বলেছিলাম, একটা জুনিয়র আর্টিস্ট আমাকে নিয়ে কথা বলবে আর তুমি সেখানে চুপ করে থাকবে? সে আমার কথায় পাত্তা দেইনি। তার মানে সে আমাকে সম্মান করেনি। তার প্রতি আমার অনুরোধ ছিল সে যেন বুবলীর সঙ্গে আর অভিনয় না করে। কিন্তু ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল যখন একটি পত্রিকায় দেখলাম ওরা জুটি বেঁধে ‘রংবাজ’ ছবিতে অভিনয় করতে যাচ্ছে তখন আর রাগ সংবরণ করতে পারিনি। ওই দিন বিকালেই টিভি চ্যানেলে লাইভে গিয়ে দীর্ঘদিন গোপনে থাকা বিয়ে ও সন্তানের বিষয়টি প্রকাশ্যে নিয়ে আসি। এরপর থেকেই আমাদের সম্পর্কের টানাপড়েন শুরু হয়।’ অপুর কথায়, ‘বিচ্ছেদের দ্বিতীয় কারণ হলো সন্তান জয়। কলকাতার একটি ক্লিনিকে ২০১৬ সালের ২৭  সেপ্টেম্বর জন্ম হয় আবরাম খান জয়ের। অপু বলেন, শাকিব চায়নি আমাদের সন্তান পৃথিবীতে আসুক। এজন্য অ্যাবরশন করাতে প্রথমে ব্যাংকক পরে কলকাতার একটি ক্লিনিকে শাকিব তার চাচাতো ভাই মনিরকে দিয়ে আমাকে পাঠায়। চিকিৎসক সাফ জানিয়ে দেন অ্যাবরশন করার স্টেজ আর নেই। তাই বাচ্চা জন্ম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। আর এই সিদ্ধান্তই আমার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াল। শাকিব জানিয়ে দিল সন্তানের জন্ম হলে সে আমাকে ডিভোর্স দেবে। যখন কলকাতার ক্লিনিকে জয়ের জন্ম হচ্ছিল তখন শাকিব কলকাতায় ‘শিকারি’ ছবির শুটিং করছিল। বার বার অনুরোধ সত্ত্বেও একটিবারের জন্যও সে আমাকে বা বাচ্চাকে দেখতে আসেনি। এরপর ৮ মাস তার অনুরোধে বাচ্চা জন্মের খবরটাও গোপন রাখলাম। বুবলীর সঙ্গে কাজ না করার অনুরোধ না রাখায় বাধ্য হয়ে গোপন বিয়ে আর সন্তানের খবর আমাকে প্রকাশ্যে আনতে হলো। আর এই দুইয়ের পরিণতি হলো ডিভোর্স।’

এই বিভাগের আরও খবর
চারুনীড়মের তিন নাটক
চারুনীড়মের তিন নাটক
কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া
তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...
আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি
শোকের সাগরে
শোকের সাগরে
অচিন দেশে লালনসম্রাজ্ঞী
অচিন দেশে লালনসম্রাজ্ঞী
আঁখির সাফ কথা...
আঁখির সাফ কথা...
বিটিভিতে আদনান বাবুর রংধনুর রং
বিটিভিতে আদনান বাবুর রংধনুর রং
কেন ফুঁসে উঠলেন কঙ্গনা
কেন ফুঁসে উঠলেন কঙ্গনা
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান
এবার গায়ক আরিয়ান খান
এবার গায়ক আরিয়ান খান
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

৪৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা