শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ মে, ২০২০ আপডেট:

ফারুক যেভাবে চলচ্চিত্রে

দেশীয় চলচ্চিত্রে মিয়াভাই খ্যাতি পাওয়া জনপ্রিয় একজন অভিনেতার নাম ফারুক। শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। বলিষ্ঠ অভিনয় দিয়ে দর্শক হৃদয়ে স্থায়ী আসন গড়ে নিয়েছেন তিনি। তার চলচ্চিত্র জীবনের কথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ফারুক যেভাবে চলচ্চিত্রে

অভিনেতা হিসেবে যাত্রা

‘ওরে নীল দরিয়া আমায় দেরে দে ছাড়িয়া’ প্রয়াত আবদুল্লাহ আল মামুন পরিচালিত ‘সারেং বৌ’ ছবির এ গানটি এখনো সমান জনপ্রিয়। আর এ গানটি শুনলেই একজন দক্ষ অভিনেতার ছবি ভেসে ওঠে চোখের সামনে। তিনি হলেন বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা ফারুক। যার পুরো নাম আকবর হোসেন পাঠান দুলু। ফারুক নামটি তাকে দেওয়া হয়েছিল চলচ্চিত্রের পোশাকী নাম হিসেবে। অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান, পরিচালক এইচ আকবর এবং ফারুক নামে নিজের একজন বন্ধু মিলে তাকে দিয়েছিলেন এ নাম। ছাত্রজীবনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও পাড়া-মহল্লায় নাটকে অভিনয় করতেন তিনি। এইচ আকবর পরিচালিত জলছবি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে ফারুকের অভিষেক ঘটে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেই তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেছিলেন। ১৯৭১ সালে মুক্তি পায় তার অভিনীত প্রথম ছবি ‘জলছবি’। চলচ্চিত্রে আসার কারণ হিসেবে এই কিংবদন্তি অভিনেতা বলেন, ছাত্রলীগ করার

কারণে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার আমার বিরুদ্ধে ৩৭টি হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করে। এসব মামলা থেকে বাঁচতে বন্ধুবান্ধবের পরামর্শে চলচ্চিত্রে আসি।

 

বেড়ে ওঠা

বাবা ছিলেন চিকিৎসক। জন্ম পুরান ঢাকায় ১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট। পুরো নাম আকবর হোসেন পাঠান দুলু। বাবার নাম আলহাজ ডা. আজগার হোসেন পাঠান। ফারুক ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধুর ডাকে ছয় দফা আন্দোলনে যোগ দেন। ঊনসত্তরের গণআন্দোলন, সত্তরের নির্বাচন ও ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ডাকে অংশগ্রহণে কোনো রক্তচক্ষু তাকে আটকে রাখতে পারেনি। বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেন। যুদ্ধজাহাজ চালানোর স্বপ্ন দেখতেন ছোটবেলায়। নিজের আদর্শ পুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

 

চলচ্চিত্রে নিয়মিত

মুক্তিযুদ্ধের পরেও বন্ধুবান্ধবরা তাকে জোর করে নিয়ে আসেন চলচ্চিত্রে। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায় খান আতাউর রহমান পরিচালিত ‘আবার তোরা মানুষ হ’। ১৯৭৫ সালে মুক্তি পায় নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘লাঠিয়াল’। এ ছবিতে ফারুকের চরিত্র ছিল বেশ গভীর। এতে তাকে জাতীয় পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে চূড়ান্ত করা হলেও তৎকালীন বঙ্গবন্ধু-পরবর্তী সরকার জোর করে তাকে পার্শ্বঅভিনেতার পুরস্কার দেয়। এই দুঃখের  বোঝা এখনো বইছেন বলে জানিয়ে এই আপসহীন অভিনেতা দুঃখ করে আরও জানান, আমাকে ১৯৭৫-পরবর্তী সময়ে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ১৯ বার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কারে চূড়ান্ত করা হলেও শুধু বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হওয়ায় ১৯ বারই এই পুরস্কার থেকে আমাকে বঞ্চিত করা হয়েছে। ১৯৭৫ সালে মুক্তি পাওয়া আরেকটি ছবি তার ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ছবিটি হলো ‘সুজন সখী’। গ্রামীণ পটভূমির গল্প। মেলোড্রামাটিক ছবি। এ ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র গ্রামীণ তরুণ সুজনের ভূমিকায় অনবদ্য অভিনয় করেন ফারুক। এ ছবিতে অভিনয়ের সুবাদেই আমাদের চলচ্চিত্রে গ্রামীণ যুবকের চরিত্রে ফারুক স্থায়ী আসন গড়ে তোলেন। ১৯৭৬ সালে মুক্তি পাওয়া আমজাদ হোসেনের ‘নয়নমণি’ ছবিটির বাণিজ্যিক সাফল্য ফারুককে নায়ক হিসেবে আরও প্রতিষ্ঠা এনে দেয়। ১৯৭৮ সালে ‘সারেং বৌ’ মুক্তি পায়। শহীদুল্লাহ কায়সারের কালজয়ী উপন্যাস অবলম্বনে আবদুল্লাহ আল মামুন নির্মিত এ  ছবিটির ‘কদম সারেং’ চরিত্রে জীবনঘনিষ্ঠ অভিনয়ের জন্য ক্ল্যাসিক অভিনেতা হিসেবে গণ্য হন। সে বছরই আমজাদ হোসেনের ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’ ছবিতে মিলন চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করেন ফারুক। বিশেষ করে মৃত্যুর দৃশ্যে তার অভিনয় দর্শককে কাঁদায়। ১৯৭৯ সালে ফারুক হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রধান নায়ক। সে বছর তার অভিনীত ৩০টির বেশি চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। বিশেষ করে গ্রামীণ তরুণের আইকন হয়ে যান তিনি। আজিজুর রহমান নির্মিত ‘জনতা এক্সপ্রেস’ ছবিতে নিজের শিশু সন্তানকে বলি দিয়ে ট্রেনযাত্রীদের জীবন বাঁচিয়েছেন এমন এক ট্রেনচালকের ভূমিকায় অসামান্য অভিনয় করেন ফারুক। ‘মিয়াভাই’ ছবিটি সাফল্য পাওয়ার পর দর্শকমহলে তার ‘মিয়াভাই’ নামটি জনপ্রিয়তা পায়। নব্বই দশকের শেষে কয়েকটি চলচ্চিত্রে চরিত্রাভিনেতা হিসেবে দেখা যায় ফারুককে। তবে ব্যক্তিগত ব্যবসায়িক ব্যস্ততার জন্য তিনি রুপালি পর্দা থেকে কিছুটা দূরে সরে যান। কিংবদন্তি এই অভিনেতা বলেন, বেশ কয়েকটি ছবির শেষ দৃশ্যে তার চরিত্রের মৃত্যুর কারণে অনেক চলচ্চিত্র বোদ্ধা তাকে ট্রাজিডি কিং হিসেবেও আখ্যা দেন। যেমন-গোলাপী এখন ট্রেনে, দোস্তী,  প্রতিজ্ঞা, লাল কাজল, নাগরদোলা প্রভৃতি।

এখনো সক্রিয়

বেশ ক’বছর অভিনয় না করলেও তিনি সব সময় আছেন চলচ্চিত্রের সঙ্গে। কয়েক বছর আগে চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠন নিয়ে ঘটিত চলচ্চিত্র পরিবারের আহ্বায়ক তিনি। চলচ্চিত্রে এক সময় যখন ধস নামে তখন সবার আহ্বানে চলচ্চিত্রকে বাঁচাতে তিনি পরিবেশক সমিতির নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং চলচ্চিত্রের অন্য সংগঠনগুলোকে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে নানা পদক্ষেপ নিয়ে এই ধস দূর করেন। তখন দেশে থাকা ৭শত সিনেমা হলকে প্রায় ১৪শতে উন্নীত করেন। এরপর সফলভাবে ক্যাপাসিটি ট্যাক্স প্রবর্তনে ভূমিকা রাখেন। ফারুক হলেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। এ সমিতি প্রতিষ্ঠা করলেও নিজে এর সভাপতি না হয়ে নায়করাজ রাজ্জাককে তিনি সভাপতি হতে প্রস্তাব রাখেন। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি রাজনীতিতেও সমানভাবে সক্রিয় তিনি। ১১তম সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ১৭ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই নিজ নির্বাচনী এলাকার মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। এমনকি এই করোনাকালেও ঘরে বসে না থেকে প্রতিদিন সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে ছুটে চলেছেন অসহায় মানুষের দ্বারে দ্বারে। আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকটি অঙ্গ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল রয়েছেন তিনি। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি তিনি। বঙ্গবন্ধুকে যখন হত্যা করা হয় তখন এর সহ-সভাপতি ছিলেন তিনি এবং জাতির পিতার হত্যার প্রতিবাদে রাজপথে মিছিল নিয়ে নেমে আসেন। রাজনীতির সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে ফেলার পর আবার কি অভিনয়ে ফিরবেন অভিনেতা ফারুক? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ক্যামেরায় সামনে আসাই যায়। না আসার কোনো কারণ নেই। অভিনয় করতে পারি! তবে আমার কিছু শর্ত আছে। ভালো গল্প ও চরিত্র লাগবে। সুন্দর কিছু দেখলেই নকলের প্রবণতা দেখা যায়। কাজ করলে মৌলিক জিনিসে কাজ করব। যাদের সঙ্গে কাজ করব তাদের সিনসিয়ারিটি থাকতে হবে। বছর তিনেক আগে তিনটি সিনেমা নির্মাণের কথা বলেছিলেন ফারুক। ওই ছবিগুলো ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ফারুক বলেন, আগেই বলেছি ছবি বানালে চালাব কোথায়? সব কিছু ঠিক হলে তারপর ছবি বানাবো। যে ইমেজটা আল্লাহপাক দিয়েছেন, আমি সেখানেই থাকতে চাই। এককথায় অভিনয়ের ভবিষ্যৎ যেটা ছবি বানানোর ভবিষ্যৎ সেটা। বরং অভিনয়ের চেয়ে ছবি বানানোর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে বেশি পরিবেশ ঠিক হওয়ার ওপর। শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন মিয়াভাই খ্যাত অভিনেতা ফারুক। ২০১৮ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা অর্জন করেন। জাতীয় পুরস্কার ছাড়াও বাচসাস-সহ অগণিত গুরুত্বপূর্ণ সম্মাননায় ভূষিত হন মিয়াভাই ফারুক।

এই বিভাগের আরও খবর
কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা
বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
হাবিব-ন্যান্‌সির ভালোবাসা
হাবিব-ন্যান্‌সির ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা
ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ
ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লক্ষ্মীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের নিয়ে ক্যাম্পেইন
লক্ষ্মীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের নিয়ে ক্যাম্পেইন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে এসেছে বিশ্বের বিখ্যাত হেভি লিফট ভ্যাসেল
মোংলা বন্দরে এসেছে বিশ্বের বিখ্যাত হেভি লিফট ভ্যাসেল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের তিন পরমাণু বিজ্ঞানী, তিন আইআরজিসি সদস্য নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের তিন পরমাণু বিজ্ঞানী, তিন আইআরজিসি সদস্য নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে ১ দোকানে চুরি
নাসিরনগরে ১ দোকানে চুরি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে খেলাফত মজলিসের ঈদ পুনর্মিলনী
লক্ষ্মীপুরে খেলাফত মজলিসের ঈদ পুনর্মিলনী

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত মানুষের জন্য স্বস্তির বার্তা : জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট
নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত মানুষের জন্য স্বস্তির বার্তা : জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সব বিমানবন্দরের ফ্লাইট স্থগিত করল ইরান
সব বিমানবন্দরের ফ্লাইট স্থগিত করল ইরান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৫ পরিবহনকে জরিমানা
গোপালগঞ্জে ৫ পরিবহনকে জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি: মীর নাছির
বিএনপি জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি: মীর নাছির

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে মাদকবিরোধী অভিযানে একজনের কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে মাদকবিরোধী অভিযানে একজনের কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় দরিদ্রদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা
কুলাউড়ায় দরিদ্রদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেল সেতুতে ধাক্কা দিয়ে নদীতে তলিয়ে গেল বাল্কহেড
রেল সেতুতে ধাক্কা দিয়ে নদীতে তলিয়ে গেল বাল্কহেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে নেত্রকোনার হাওরে ছুটছেন ভ্রমণপিপাসুরা
ঈদের ছুটিতে নেত্রকোনার হাওরে ছুটছেন ভ্রমণপিপাসুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে কোভিড-১৯ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র হোপ নেভার ডাইয়ের প্রিমিয়ার ২০ জুন
নিউইয়র্কে কোভিড-১৯ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র হোপ নেভার ডাইয়ের প্রিমিয়ার ২০ জুন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ৮০ হাজার টাকা জরিমানা
দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ৮০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কামিন্সদের দাবি আমলে নিচ্ছে না আইসিসি, ২০৩১ পর্যন্ত টেস্ট ফাইনাল লন্ডনেই
কামিন্সদের দাবি আমলে নিচ্ছে না আইসিসি, ২০৩১ পর্যন্ত টেস্ট ফাইনাল লন্ডনেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার
মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

তীব্র গরমে বদলে গেল হাঁড়িভাঙ্গার ক্যালেন্ডার
তীব্র গরমে বদলে গেল হাঁড়িভাঙ্গার ক্যালেন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে বাংলাদেশিরাও স্বস্তিতে 
হোটেল-রেস্টুরেন্ট-কৃষি খামারে ধর-পাকড় স্থগিত
ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে বাংলাদেশিরাও স্বস্তিতে  হোটেল-রেস্টুরেন্ট-কৃষি খামারে ধর-পাকড় স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘নো কিংস’ বিক্ষোভের মধ্যেও সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজন ট্রাম্পের
‘নো কিংস’ বিক্ষোভের মধ্যেও সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজন ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরিল‍্যান্ড স্টেট শাখা আয়োজিত বিএনপির সংবর্ধনা-সমাবেশ
মেরিল‍্যান্ড স্টেট শাখা আয়োজিত বিএনপির সংবর্ধনা-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা