শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০

চলচ্চিত্রে আসতে চাননি চম্পা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের তিনকন্যা খ্যাত সুচন্দা ববিতা ও চম্পা। এই তিন বোনের ছোটজন হলেন গুলশান আরা চম্পা। চলচ্চিত্রে অভিনয়ে তার ইচ্ছে না থাকলেও এ অঙ্গনে সফল হন তিনি। তাকে নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রে আসতে চাননি চম্পা

চলচ্চিত্রের প্রতি অনাগ্রহ

চলচ্চিত্রে অভিষেকের আগে আশির দশকে সাপ্তাহিক বিচিত্রা ম্যাগাজিনে এক সাক্ষাৎকারে চম্পা বলেছিলেন, তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় করবেন না। ওই সময় কোনো একজন বলেছিলেন, দুই বোনের মতো চলচ্চিত্রে চম্পা সফল হবে না। এ কথা শুনে জেদের বসে তার চলচ্চিত্রে আসা। তিনি তার দুই বোনকে দেখে কখনো ভাবেননি যে তিনি চলচ্চিত্রে আসবেন। চলচ্চিত্রে তাদের ব্যস্ততার লাইফ চম্পার পছন্দ ছিল না।

 

যেভাবে চলচ্চিত্রে...

বড় বোন সুচন্দার আগ্রহে চলচ্চিত্রে চম্পার অভিষেক ১৯৮৬ সালে, শিবলী সাদিকের ‘তিন কন্যা’ ছবির মাধ্যমে। এ ছবির প্রযোজক ছিলেন সুচন্দা। তারা তিন বোনই (সুচন্দা ববিতা চম্পা) এ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। এ ছবিতে একজন পুলিশ ইনসপেক্টরের ভূমিকায় চম্পার অভিনয় অনেকেরই নজর কাড়ে। এতে একের পর এক বাণিজ্যিক ছবিতে চম্পা অভিনয় করেন এবং ছবিগুলোও ব্যবসা সফল হতে থাকে। আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নব্বই দশকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রের এক নম্বর নায়িকা ছিলেন চম্পা। সামাজিক, সামাজিক অ্যাকশন, ফোক-সব ধরনের ছবিতে তিনি সফলতা পান। তখন স্লোগান ছিল ‘চম্পা মানেই ভালো ছবি’। তিন কন্যার পরপরই প্রচন্ড সাফল্য আসে ‘সহযাত্রী’ এবং ‘ভেজা চোখ’ ছবিতে। এর পর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকতে হয়নি। পর পর বহু ছবি হিট হওয়ায় তিনি দেশের একজন আলোচিত শিল্পী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন। চম্পা প্রথম থেকেই বৈচিত্রাবিলাসী। চরিত্রের প্রয়োজনে কোনো রূপসজ্জা ছাড়াই ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে কুণ্ঠিত হন না তিনি।

 

ওপার বাংলায়ও প্রশংসিত

কলকাতার চলচ্চিত্রের খ্যাতিমান নির্মাতা গৌতম ঘোষের ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ ও ‘মনের মানুষ’ ছবিতে অভিনয় চম্পাকে একটি আলাদা স্থানে নিয়ে যায়। তার খ্যাতির সীমানা দেশ ছাড়িয়ে বিদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। পদ্মা নদীর মাঝি ছবিতে মালা চরিত্রে অসামান্য অভিনয়ের সূত্রে চম্পা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। তার পরিচিতি ছড়িয়ে পড়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্র শিল্পেও। সত্যজিৎ তনয় সন্দীপ রায় ‘টার্গেট’ ছবিতে চম্পাকে নির্বাচন করেন। বুদ্ধদেব দাশগুপ্তও ‘লাল দরজা’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য তাকে আমন্ত্রণ জানান। ছবির পরিচালক বুদ্ধদেব দাসগুপ্ত এবং প্রযোজক হচ্ছেন বাপ্পি লাহড়ী। বুদ্ধদেব দিল্লি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘টার্গেট’ ছবিটি দেখার পর তাকে ‘লাল দরজা’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য পছন্দ করেন। মূলত ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ তার ভিত্তি ভূমি। কেননা, ওখান থেকে ‘টার্গেট’, তারপর ‘লাল দরজা’ এবং তারপর গৌতম ঘোষের ‘আবার আরণ্যে’ ছবিতে তিনি অভিনয়ের সুযোগ পান।

 

ছোট পর্দাতেই অভিনয় শুরু

১৯৮১ সালে বিটিভিতে আবদুল্লাহ আল মামুন রচিত ও প্রযোজিত ‘ডুব সাঁতার’ নামে একটি নাটকের মধ্য দিয়ে তার অভিনয় জীবনের শুরু। এছাড়া তিনি অভিনয় করেন ‘শাহাজাদির কালো নেকাব’, ‘আকাশ বাড়িয়ে দাও’, ‘খোলা দরজা’, ‘একটি যুদ্ধ অন্য একটি মেয়ে’, ‘অপয়া’, ‘এখানে নোঙর’ ইত্যাদি নাটকে। এসব নাটকে তিনি ভীষণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। বর্তমান সময় পর্যন্ত চম্পা যতগুলো নাটকে অভিনয় করেছেন তার মধ্যে চম্পার সবচেয়ে প্রিয় নাটক হচ্ছে ‘এখানে নোঙর’। এখনো তিনি সমান জনপ্রিয়তায় ছোট পর্দার নাটকে অভিনয় করে যাচ্ছেন।

 

ফ্যাশনের প্রতি দুর্বলতা

ফ্যাশনের প্রতিই সবচেয়ে বেশি দুর্বলতা চম্পার। সত্তর বা আশির দশকে বর্তমান সময়ের মতো এত ফ্যাশন ডিজাইনার ছিল না, আবার ভিসিআর ভিসিপিও ছিল না যা দেখে তিনি শিখতে পারেন। টেলিভিশনে দু-একটা ইংরেজি ছবি দেখার পর তার ভিতরে ফ্যাশনের প্রতি দুর্বলতা জন্মায়। এক্ষেত্রে ম্যাগাজিনগুলোও সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। পুরো বিষয়টি আসলে তার নিজের মন থেকেই এসেছে। নতুন সব ফ্যাশন নিয়ে সব সময় তিনি ভাবতেন। এক্ষেত্রে সফলতাও পেয়েছেন। ফ্যাশনের ক্ষেত্রে তার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনচিত্রেও চম্পা মডেল হয়েছেন। কয়েকটি বিজ্ঞাপনচিত্র সুপারহিটও হয়েছে।

অভিনয়ের স্বীকৃতি

চম্পা-সেরা অভিনেত্রী হিসেবে তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন। এগুলো হলো- গৌতম ঘোষের ‘পদ্মা নদীর মাঝি’, শাহজাহান চৌধুরীর ‘উত্তরের খেপ’ ও শেখ নেয়ামত আলীর ‘অন্যজীবন’। আর সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে দুবার চাষী নজরুলের ‘শাস্তি’ এবং মুরাদ পারভেজের ‘চন্দ্রগ্রহণ’ ছবির জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এ ছাড়াও ‘জিয়া স্বর্ণপদক’ ও ‘শেরেবাংলা পদক’ পেয়েছেন। ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ ছবিতে অভিনয়ের দক্ষতার জন্য ভারত থেকে পদক পেয়েছেন। কলকাতার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতিবসু তাকে পুরস্কৃত করেন। ‘শঙ্খনীল কারাগার’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য তাসখন্দ ফ্লিম ফেস্টিভ্যাল থেকে পুরস্কার পেয়েছেন। তার অভিনীত ‘লাল দরজা’ ছবিটি অস্কারের নমিনেশন পেয়েছিল।

 

উল্লেখযোগ্য ছবি

চম্পা অভিনীত উল্লেখযোগ্য এবং ব্যবসাসফল ছবির তালিকা বিশাল। তার মধ্যে ‘তিনকন্যা’, ‘সহযাত্রী’, ‘ভেজা চোখ’, ‘নিষ্পাপ’, ‘দুর্নাম’, ‘বিরহ ব্যথা’, ‘অবুঝ হৃদয়’, ‘প্রেম প্রতিজ্ঞা’, ‘মাটির কসম’, ‘বন্ধন’, ‘গোলাপী এখন ঢাকায়’, ‘পালাবি কোথায়’, শঙ্খনীল কারাগার’, ‘জন্মদাতা’, ‘নীতিবান’, ‘চন্দ্রকথা’, ‘একখন্ড জমি’ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

 

পারিবারিক পরিচিতি

গুলশান আরা চম্পা। পঞ্চাশ দশকে যশোর শহরে সার্কিট হাউসের সামনে পৈতৃক বাড়ি রাবেয়া মঞ্জিলে চম্পার জন্ম। জন্মতারিখ ৫ জানুয়ারি। বাবা নিজামুদ্দীন আতাউব (আবু) একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন এবং মা বি. জে. আরা ছিলেন একজন চিকিৎসক। ১৯৮২ সালে প্রখ্যাত ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম খানের সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ব্যক্তিগত জীবনে চম্পা ব্যবসায়ী স্বামী ও কন্যা এষাকে নিয়ে রুচিশীল সুখী জীবনযাপন করছেন।

 

চম্পার ইচ্ছা...

চম্পা মনে করেন তিনি যত দিন বেঁচে থাকবেন সুন্দরী হয়ে থাকবেন। তিনি নিজেকে সব সময় ইয়াং রাখতে চান। আর এ জন্য তিনি নিয়মিত ব্যায়াম ও রূপচর্চা করেন। চম্পা মনে করেন নিজেকে ইয়াং হিসেবে ধরে রাখাটা অত্যন্ত কঠিন কাজ। শুধু ব্যায়াম ও রূপচর্চা করেই এ কাজে সফল হওয়া সম্ভব নয়, এগুলোর পাশাপাশি মনটাকে সবুজ রাখা প্রয়োজন। মনকে ইয়াং ও সবুজ রাখলে বয়স বাড়লেও বয়সের ছাপ সহজে চেহারার ওপর পড়ে না। মনকে ইয়াং রাখতে তিনি প্রচুর গান শোনেন। ফুল, পাখি ও গাছপালা ভালোবাসেন, ছোট বাচ্চাদেরও ভালোবাসেন। রাস্তার টোকাই ও বয়স্ক লোকদের জন্য কিছু করার ইচ্ছা আছে গুলশান আরা চম্পার।

এই বিভাগের আরও খবর
তুর্কি ধারাবাহিক ‘মোস্তফা’
তুর্কি ধারাবাহিক ‘মোস্তফা’
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ফোক ফ্যান্টাসি ছবি কেন হারিয়ে যাচ্ছে
ফোক ফ্যান্টাসি ছবি কেন হারিয়ে যাচ্ছে
অনুপের রেখায় রিয়া
অনুপের রেখায় রিয়া
কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা
সুস্মিতার বায়না
সুস্মিতার বায়না
কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা
সর্বশেষ খবর
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত
কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি
মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

নগর জীবন

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির
বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম
পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১
ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা