শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২১

আহমদ জামান চৌধুরী বললেন ‘তুমিই মাসুদ রানা’

আহমদ জামান চৌধুরী হঠাৎ এক দিন আমাকে বললেন, ‘তুমিই হবে মাসুদ রানা’। তিনিই তখন নায়ক হিসেবে আমার নাম ঠিক করলেন ‘সোহেল রানা’। এরপর আহমদ জামান চৌধুরীই আমাকে ড্যাশিং হিরো উপাধি দেন। এ ছবিটি মুক্তির মাধ্যমে দর্শকরা আমাকে নায়ক হিসেবে বড় পর্দায় প্রথম দেখতে পান ১৯৭৪ সালে
প্রিন্ট ভার্সন
আহমদ জামান চৌধুরী বললেন ‘তুমিই মাসুদ রানা’

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক হিসেবে আজও ইতিহাস হয়ে আছেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানা। প্রযোজক, পরিচালক, অভিনেতা এবং সংগঠক- এক কথায় সব ক্ষেত্রেই সফল তিনি। তাঁর ব্যক্তিগত, চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক জীবনের কথা তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর নির্মাতা হিসেবে অনুভূতি-

মুক্তিযুদ্ধ শেষ করে আমি ও আমার বন্ধুরা চিন্তায় পড়ে গেলাম এবার কী করব? এর মধ্যেই মাথায় এলো চলচ্চিত্রের কথা। সবাই ভাবলাম, মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজেদের জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়েই তৈরি করা হবে চলচ্চিত্র। সে ভাবনা থেকেই চলচ্চিত্রে নাম  লিখালাম। প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে চাষী নজরুল ইসলামকে দিয়ে নির্মাণ করালাম ‘ওরা ১১ জন’ ছবিটি। ‘ওরা ১১ জন’ মূলত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র। একে শুধু মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র বলা যাবে না। কারণ, এ ছবিতে মুক্তিযুদ্ধের পাশাপাশি জীবনের নানা বাঁক, উত্থান-পতন, আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহের নানা কথা উঠে এসেছে। তাই আমি একে অন্য ১০টির মতো ছবি বলতে চাই। 

 

যেভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিলাম-

১৯৬১ সালেই ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত হই। ১৯৬৫ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলাম। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু যখন ৬ দফার ঘোষণা দেন তখন থেকেই ছাত্রলীগের সবাই মিলে ৬ দফার প্রচার, প্রসারে ভূমিকা রাখতে শুরু করি। ১৯৬৬ সালে ময়মনসিংহ থেকে ঢাকার ইকবাল হলে চলে আসি। তখন এই হল ছিল ছাত্রলীগের হেডকোয়ার্টার। এখানে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, আবদুর রাজ্জাকসহ সবাই আসতেন। ঢাকার সব কলেজ থেকে নেতারা আসতেন এবং ৬ দফা নিয়ে আলোচনা ও সভা করতেন। এ কারণেই ৬ দফা দ্রুত দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ শোনার পর জাতির জনকের অনুপ্রেরণায় পাকসেনাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি। নিজের জীবন বাজি রেখেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি।

 

যুদ্ধের সে দিনগুলোর কথা-

সে দিনগুলোর কথা তো ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। টানা ৯ মাস হানাদারদের বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছি। সেই দিনগুলোর কথা মনে হলে এখনো শিউরে উঠি। আমি হয়তো আজ বেঁচে আছি। কিন্তু মানুষকে দেখেছি রাস্তায় মরে থাকতে। নির্মমভাবে কত মানুষ না খেয়ে, পুড়ে, ধর্ষিত হয়ে মারা গেছে। যুদ্ধের সে দিনগুলোর কথা মনে হলে কান্নায় ভেঙে পড়ি। আসলে আমরা কতটা নির্যাতিত ছিলাম।

 

মুক্তিযুদ্ধের ছবি তেমনভাবে নির্মিত না হওয়ার কারণ?

বেশ কয়েকটি ছবি নির্মিত হয়েছে। কিছু কিছু ছবিকে মুক্তিযুদ্ধের ছবি বলে দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে তা নয়। সঠিক ইতিহাসের সঙ্গে সমন্বয় রেখে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র খুব বেশি নির্মিত হয়নি। তা ছাড়া এখন মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য যুদ্ধের সময়কার সরঞ্জাম পাওয়া যাবে না। পরিবেশও নেই। বর্তমানে দেশে যুদ্ধকালীন পরিবেশ তৈরি করা কঠিন ব্যাপার। এ কারণে শতভাগ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করা সম্ভব নয়।

মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার অভিযোগ আর অভিমান-

আমরা স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছি। একটি পতাকার জন্য যুদ্ধ করেছি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা তা পেয়েছি। মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন। কিন্তু এখনো তাঁদের যথাযথ সম্মান দেওয়া হচ্ছে না। আমি মনে করি, ‘মুক্তিযুদ্ধ ভাতা’ নয়, দিতে হবে সম্মান তথা সম্মানী। মুক্তিযোদ্ধারা এখনো এয়ারপোর্ট বা কোথাও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান পান না। তাঁদের হাসপাতাল থেকে শুরু করে সব স্থানে এখনো লাইনে দাঁড়াতে হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের পোশাক, গাড়ি, পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে কোনোরকম সম্মান দেওয়া হচ্ছে না। পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া সবাই অবহেলিত। একজন মুক্তিযোদ্ধার সম্মান পাওয়াটা অধিকার, দয়া নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভিআইপি কার্ড চেয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রীর কাছে, পেলাম না। দুঃখ, বিভিন্ন সেক্টরে সিআইপি মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে অথচ মুক্তিযোদ্ধাদের কেন সম্মান দেওয়া হচ্ছে না? ভিআইপি কার্ড থাকলে সব জায়গায় মুক্তিযোদ্ধারা সম্মান পেতেন, সম্মানীর কোনো প্রয়োজন নেই।

 

যেমন বাংলাদেশ দেখতে চাই-

বঙ্গবন্ধু চারটি পিলারের ওপর দেশকে দাঁড় করাতে চেয়েছিলেন। পিলার চারটিকে বলা হতো ‘মুজিববাদ’, যা আজকের অনেক মন্ত্রী-এমপি কিংবা রাজনীতিবিদ জানেন না। এই ‘মুজিববাদ’ শব্দটি আজকাল শোনাও যায় না। এখন সবাই শুধু বঙ্গবন্ধুর কালো কোটে ঢুকে গেছেন। এখনকার রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও কর্ম নেই। শুধু স্বার্থ হাসিলের জন্য তাঁর নাম ব্যবহার করা হয়। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি চাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হোক।

 

যেভাবে নায়ক হলাম-

‘মাসুদ রানা’ শিরোনামের ছবিতে নায়ক হিসেবে অভিষেক আমার। মজার ব্যাপার হলো ‘মাসুদ রানা’ ছবির প্রধান চরিত্রের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলো। চরিত্র নির্বাচনের জন্য চলচ্চিত্র নির্মাতা এস এম শফি, অভিনেত্রী সুমিতা দেবী, আমাকে আর চলচ্চিত্র সাংবাদিক আহমদ জামান চৌধুরীকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হলো। সারা দেশ থেকে অনেকেই ছবি পাঠালেন ‘মাসুদ রানা’ চরিত্রটির জন্য। কিন্তু ঘটল মজার ঘটনা। এস এম শফি, সুমিতা দেবী আর আহমদ জামান চৌধুরী হঠাৎ এক দিন আমাকে বললেন, ‘তুমিই হবে মাসুদ রানা’। আহমদ জামান চৌধুরী তখনই নায়ক হিসেবে আমার নাম ঠিক করলেন ‘সোহেল রানা’। এরপর আহমদ জামান চৌধুরীই আমাকে ড্যাশিং হিরো উপাধি দেন। এ ছবিটি মুক্তির মাধ্যমে দর্শকরা আমাকে প্রথম নায়ক হিসেবে বড় পর্দায় দেখতে পান ১৯৭৪ সালে। এ ছবির মাধ্যমেই আমি প্রথম একসঙ্গে নায়ক, প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে কাজ করি। আমার প্রযোজিত ছবিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- গুনাহগার, জবাব, এপার ওপার, জীবন নৌকা, যাদুনগর, নাগপূর্ণিমা, লড়াকু, বীর পুরুষ, বজ্রমুষ্টি, ঘেরাও, চোখের পানি, টপ রংবাজ, ঘরের শত্রু, শত্রু সাবধান। প্রায় অর্ধশত ছবি পরিচালনা করেন তিনি। অভিনয় করেন প্রায় পৌনে ৩০০ ছবিতে। একাধিকবার জাতীয় পুরস্কার লাভসহ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননাও লাভ করার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। আশির দশকে ছোট ভাই রুবেলকে নায়ক করে শহীদুল ইসলাম খোকনকে দিয়ে নির্মাণ করি ‘লড়াকু’ ছবিটি। যা বক্স অফিসে ঝড় তোলে আর বাংলার দর্শকরা দেশীয় মার্শাল আর্টভিত্তিক ছবি ব্যাপকভাবে গ্রহণ করে। বাংলা চলচ্চিত্রে মার্শাল আর্ট ও কুংফুর প্রবর্তক ছিলাম আমিই। চলচ্চিত্রের নানা সংগঠনে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে এ অঙ্গনে প্রাণসঞ্চার করার চেষ্টা করি। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত প্রযোজক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলাম। এ ছাড়া চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, দুবার প্রযোজক পরিবেশক সমিতির সভাপতি, দুবার পরিচালক সমিতির সভাপতিসহ নানা সময় চলচ্চিত্রের কল্যাণে ভূমিকা রাখার চেষ্টা করি। চলচ্চিত্র শিল্পী, কলাকুশলী, নির্মাতা তৈরিতেও অবদান রাখার চেষ্টা করি। শিল্পী রুবেল, জুলিয়া, সোহানা, অঞ্জনা, ড্যানি সিডাক, ইলিয়াস কোবরাসহ অনেক জনপ্রিয় তারকা, কণ্ঠশিল্পী আজাদ রহমান, সেলিনা আজাদ, ক্যামেরাম্যান হাসান, চিত্র সম্পাদক জিন্নাত, চিত্র পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম খোকন, শামসুদ্দিন টগর, আবুল খায়ের বুলবুল, মারুফ হোসেন মিলনসহ অনেককেই চলচ্চিত্রে নিয়ে আসি, পরে যাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছেন।

 

শান্তিতে চিরঘুমে ঘুমাতে চাই

আমার জন্ম ১৯৪৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায়। জন্ম ঢাকায় হলেও  পৈতৃক নিবাস ছিল বরিশাল জেলায়। স্ত্রী ডা. জিনাত পারভেজ এবং একমাত্র সন্তান মাশরুর পারভেজ জীবরান। পুত্র জীবরানও চলচ্চিত্র পরিচালনা ও অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত। প্রযোজক কামাল পারভেজ ও নায়ক রুবেল আমার ভাই। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে এমএ পাস করি। পরে এলএলবি করলেও ১৯৬৯ সালে ৬ দফা আন্দোলনে যুক্ত হওয়ার কারণে এলএলবি কমপ্লিট হলেও ফাইনাল পরীক্ষা আর দেওয়া হয়নি আমার।  আসলে আমার জীবনে এখন আর কোনো অপূর্ণতা নেই। আমি প্রকৃত অর্থে একজন সুখী মানুষ। তবে জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সোনার বাংলা দেখে যেতে পারলে শান্তিতে চির ঘুমে ঘুমিয়ে যেতে পারব।

এই বিভাগের আরও খবর
রুকমার নতুন জার্নি
রুকমার নতুন জার্নি
অভিনয় ছাড়তে চান মোশাররফ
অভিনয় ছাড়তে চান মোশাররফ
সোহেল রানার আক্ষেপ
সোহেল রানার আক্ষেপ
জসিমের হাত ধরে শাবানা বললেন - ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’
জসিমের হাত ধরে শাবানা বললেন - ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’
নায়িকার নামে সিনেমার গান
নায়িকার নামে সিনেমার গান
সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল
চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
স্বরলিপি
স্বরলিপি
নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক