শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২১

আহমদ জামান চৌধুরী বললেন ‘তুমিই মাসুদ রানা’

আহমদ জামান চৌধুরী হঠাৎ এক দিন আমাকে বললেন, ‘তুমিই হবে মাসুদ রানা’। তিনিই তখন নায়ক হিসেবে আমার নাম ঠিক করলেন ‘সোহেল রানা’। এরপর আহমদ জামান চৌধুরীই আমাকে ড্যাশিং হিরো উপাধি দেন। এ ছবিটি মুক্তির মাধ্যমে দর্শকরা আমাকে নায়ক হিসেবে বড় পর্দায় প্রথম দেখতে পান ১৯৭৪ সালে
প্রিন্ট ভার্সন
আহমদ জামান চৌধুরী বললেন ‘তুমিই মাসুদ রানা’

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক হিসেবে আজও ইতিহাস হয়ে আছেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানা। প্রযোজক, পরিচালক, অভিনেতা এবং সংগঠক- এক কথায় সব ক্ষেত্রেই সফল তিনি। তাঁর ব্যক্তিগত, চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক জীবনের কথা তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর নির্মাতা হিসেবে অনুভূতি-

মুক্তিযুদ্ধ শেষ করে আমি ও আমার বন্ধুরা চিন্তায় পড়ে গেলাম এবার কী করব? এর মধ্যেই মাথায় এলো চলচ্চিত্রের কথা। সবাই ভাবলাম, মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজেদের জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়েই তৈরি করা হবে চলচ্চিত্র। সে ভাবনা থেকেই চলচ্চিত্রে নাম  লিখালাম। প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে চাষী নজরুল ইসলামকে দিয়ে নির্মাণ করালাম ‘ওরা ১১ জন’ ছবিটি। ‘ওরা ১১ জন’ মূলত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র। একে শুধু মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র বলা যাবে না। কারণ, এ ছবিতে মুক্তিযুদ্ধের পাশাপাশি জীবনের নানা বাঁক, উত্থান-পতন, আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহের নানা কথা উঠে এসেছে। তাই আমি একে অন্য ১০টির মতো ছবি বলতে চাই। 

 

যেভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিলাম-

১৯৬১ সালেই ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত হই। ১৯৬৫ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলাম। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু যখন ৬ দফার ঘোষণা দেন তখন থেকেই ছাত্রলীগের সবাই মিলে ৬ দফার প্রচার, প্রসারে ভূমিকা রাখতে শুরু করি। ১৯৬৬ সালে ময়মনসিংহ থেকে ঢাকার ইকবাল হলে চলে আসি। তখন এই হল ছিল ছাত্রলীগের হেডকোয়ার্টার। এখানে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, আবদুর রাজ্জাকসহ সবাই আসতেন। ঢাকার সব কলেজ থেকে নেতারা আসতেন এবং ৬ দফা নিয়ে আলোচনা ও সভা করতেন। এ কারণেই ৬ দফা দ্রুত দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ শোনার পর জাতির জনকের অনুপ্রেরণায় পাকসেনাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি। নিজের জীবন বাজি রেখেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি।

 

যুদ্ধের সে দিনগুলোর কথা-

সে দিনগুলোর কথা তো ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। টানা ৯ মাস হানাদারদের বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছি। সেই দিনগুলোর কথা মনে হলে এখনো শিউরে উঠি। আমি হয়তো আজ বেঁচে আছি। কিন্তু মানুষকে দেখেছি রাস্তায় মরে থাকতে। নির্মমভাবে কত মানুষ না খেয়ে, পুড়ে, ধর্ষিত হয়ে মারা গেছে। যুদ্ধের সে দিনগুলোর কথা মনে হলে কান্নায় ভেঙে পড়ি। আসলে আমরা কতটা নির্যাতিত ছিলাম।

 

মুক্তিযুদ্ধের ছবি তেমনভাবে নির্মিত না হওয়ার কারণ?

বেশ কয়েকটি ছবি নির্মিত হয়েছে। কিছু কিছু ছবিকে মুক্তিযুদ্ধের ছবি বলে দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে তা নয়। সঠিক ইতিহাসের সঙ্গে সমন্বয় রেখে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র খুব বেশি নির্মিত হয়নি। তা ছাড়া এখন মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য যুদ্ধের সময়কার সরঞ্জাম পাওয়া যাবে না। পরিবেশও নেই। বর্তমানে দেশে যুদ্ধকালীন পরিবেশ তৈরি করা কঠিন ব্যাপার। এ কারণে শতভাগ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করা সম্ভব নয়।

মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার অভিযোগ আর অভিমান-

আমরা স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছি। একটি পতাকার জন্য যুদ্ধ করেছি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা তা পেয়েছি। মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন। কিন্তু এখনো তাঁদের যথাযথ সম্মান দেওয়া হচ্ছে না। আমি মনে করি, ‘মুক্তিযুদ্ধ ভাতা’ নয়, দিতে হবে সম্মান তথা সম্মানী। মুক্তিযোদ্ধারা এখনো এয়ারপোর্ট বা কোথাও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান পান না। তাঁদের হাসপাতাল থেকে শুরু করে সব স্থানে এখনো লাইনে দাঁড়াতে হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের পোশাক, গাড়ি, পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে কোনোরকম সম্মান দেওয়া হচ্ছে না। পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া সবাই অবহেলিত। একজন মুক্তিযোদ্ধার সম্মান পাওয়াটা অধিকার, দয়া নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভিআইপি কার্ড চেয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রীর কাছে, পেলাম না। দুঃখ, বিভিন্ন সেক্টরে সিআইপি মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে অথচ মুক্তিযোদ্ধাদের কেন সম্মান দেওয়া হচ্ছে না? ভিআইপি কার্ড থাকলে সব জায়গায় মুক্তিযোদ্ধারা সম্মান পেতেন, সম্মানীর কোনো প্রয়োজন নেই।

 

যেমন বাংলাদেশ দেখতে চাই-

বঙ্গবন্ধু চারটি পিলারের ওপর দেশকে দাঁড় করাতে চেয়েছিলেন। পিলার চারটিকে বলা হতো ‘মুজিববাদ’, যা আজকের অনেক মন্ত্রী-এমপি কিংবা রাজনীতিবিদ জানেন না। এই ‘মুজিববাদ’ শব্দটি আজকাল শোনাও যায় না। এখন সবাই শুধু বঙ্গবন্ধুর কালো কোটে ঢুকে গেছেন। এখনকার রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও কর্ম নেই। শুধু স্বার্থ হাসিলের জন্য তাঁর নাম ব্যবহার করা হয়। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি চাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হোক।

 

যেভাবে নায়ক হলাম-

‘মাসুদ রানা’ শিরোনামের ছবিতে নায়ক হিসেবে অভিষেক আমার। মজার ব্যাপার হলো ‘মাসুদ রানা’ ছবির প্রধান চরিত্রের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলো। চরিত্র নির্বাচনের জন্য চলচ্চিত্র নির্মাতা এস এম শফি, অভিনেত্রী সুমিতা দেবী, আমাকে আর চলচ্চিত্র সাংবাদিক আহমদ জামান চৌধুরীকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হলো। সারা দেশ থেকে অনেকেই ছবি পাঠালেন ‘মাসুদ রানা’ চরিত্রটির জন্য। কিন্তু ঘটল মজার ঘটনা। এস এম শফি, সুমিতা দেবী আর আহমদ জামান চৌধুরী হঠাৎ এক দিন আমাকে বললেন, ‘তুমিই হবে মাসুদ রানা’। আহমদ জামান চৌধুরী তখনই নায়ক হিসেবে আমার নাম ঠিক করলেন ‘সোহেল রানা’। এরপর আহমদ জামান চৌধুরীই আমাকে ড্যাশিং হিরো উপাধি দেন। এ ছবিটি মুক্তির মাধ্যমে দর্শকরা আমাকে প্রথম নায়ক হিসেবে বড় পর্দায় দেখতে পান ১৯৭৪ সালে। এ ছবির মাধ্যমেই আমি প্রথম একসঙ্গে নায়ক, প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে কাজ করি। আমার প্রযোজিত ছবিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- গুনাহগার, জবাব, এপার ওপার, জীবন নৌকা, যাদুনগর, নাগপূর্ণিমা, লড়াকু, বীর পুরুষ, বজ্রমুষ্টি, ঘেরাও, চোখের পানি, টপ রংবাজ, ঘরের শত্রু, শত্রু সাবধান। প্রায় অর্ধশত ছবি পরিচালনা করেন তিনি। অভিনয় করেন প্রায় পৌনে ৩০০ ছবিতে। একাধিকবার জাতীয় পুরস্কার লাভসহ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননাও লাভ করার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। আশির দশকে ছোট ভাই রুবেলকে নায়ক করে শহীদুল ইসলাম খোকনকে দিয়ে নির্মাণ করি ‘লড়াকু’ ছবিটি। যা বক্স অফিসে ঝড় তোলে আর বাংলার দর্শকরা দেশীয় মার্শাল আর্টভিত্তিক ছবি ব্যাপকভাবে গ্রহণ করে। বাংলা চলচ্চিত্রে মার্শাল আর্ট ও কুংফুর প্রবর্তক ছিলাম আমিই। চলচ্চিত্রের নানা সংগঠনে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে এ অঙ্গনে প্রাণসঞ্চার করার চেষ্টা করি। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত প্রযোজক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলাম। এ ছাড়া চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, দুবার প্রযোজক পরিবেশক সমিতির সভাপতি, দুবার পরিচালক সমিতির সভাপতিসহ নানা সময় চলচ্চিত্রের কল্যাণে ভূমিকা রাখার চেষ্টা করি। চলচ্চিত্র শিল্পী, কলাকুশলী, নির্মাতা তৈরিতেও অবদান রাখার চেষ্টা করি। শিল্পী রুবেল, জুলিয়া, সোহানা, অঞ্জনা, ড্যানি সিডাক, ইলিয়াস কোবরাসহ অনেক জনপ্রিয় তারকা, কণ্ঠশিল্পী আজাদ রহমান, সেলিনা আজাদ, ক্যামেরাম্যান হাসান, চিত্র সম্পাদক জিন্নাত, চিত্র পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম খোকন, শামসুদ্দিন টগর, আবুল খায়ের বুলবুল, মারুফ হোসেন মিলনসহ অনেককেই চলচ্চিত্রে নিয়ে আসি, পরে যাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছেন।

 

শান্তিতে চিরঘুমে ঘুমাতে চাই

আমার জন্ম ১৯৪৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায়। জন্ম ঢাকায় হলেও  পৈতৃক নিবাস ছিল বরিশাল জেলায়। স্ত্রী ডা. জিনাত পারভেজ এবং একমাত্র সন্তান মাশরুর পারভেজ জীবরান। পুত্র জীবরানও চলচ্চিত্র পরিচালনা ও অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত। প্রযোজক কামাল পারভেজ ও নায়ক রুবেল আমার ভাই। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে এমএ পাস করি। পরে এলএলবি করলেও ১৯৬৯ সালে ৬ দফা আন্দোলনে যুক্ত হওয়ার কারণে এলএলবি কমপ্লিট হলেও ফাইনাল পরীক্ষা আর দেওয়া হয়নি আমার।  আসলে আমার জীবনে এখন আর কোনো অপূর্ণতা নেই। আমি প্রকৃত অর্থে একজন সুখী মানুষ। তবে জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সোনার বাংলা দেখে যেতে পারলে শান্তিতে চির ঘুমে ঘুমিয়ে যেতে পারব।

এই বিভাগের আরও খবর
ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
গুলমোহরে সারিকা
গুলমোহরে সারিকা
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
কেন গাছের যত্ন নেন সুচন্দা
কেন গাছের যত্ন নেন সুচন্দা
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
চাঁদনীর তৃপ্তি কোথায়?
চাঁদনীর তৃপ্তি কোথায়?
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
সর্বশেষ খবর
আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা
আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে
আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫
দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না
মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার
খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই
ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত
থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ
ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা
মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক
বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান
ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন