শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

সাক্ষাৎকার :- অপি করিম

ফরীদি ভাইয়ের মধ্যে অদ্ভুত ক্যারিশমা ছিল

প্রিন্ট ভার্সন
ফরীদি ভাইয়ের মধ্যে অদ্ভুত ক্যারিশমা ছিল

অপি করিম। যাঁর মুক্তোঝরা হাসি সবার হৃদয়ে দোলা দেয়। মঞ্চ, টিভি নাটক, বিজ্ঞাপন কিংবা চলচ্চিত্র; এমনকি উপস্থাপনা-নৃত্য, সব ক্ষেত্রেই এই নন্দিনীর দ্যুতি ছড়ানো প্রতিভা। ১৮ বছর পর আবার বড় পর্দায় ফিরছেন তিনি ‘মায়ার জঞ্জাল’র মাধ্যমে।  এই সিনেমা ও সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন- পান্থ আফজাল

 

মায়ার জঞ্জালে অভিনয় করতে রাজি হওয়ার কারণ কী ছিল?

ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরীর সঙ্গে কাজ করার ভীষণ ইচ্ছা ছিল। এরপর তো তাঁর কথা শুনে পরে গল্পটা পড়লাম। সেটাও আমাকে খুব টেনে নিল। দ্বিতীয়ত, আমার চরিত্রটা। সোমা যে খুব বড় ক্যারেক্টার তা নয়। কিন্তু এর মধ্যে একটা অদ্ভুত মায়া আছে। আর হৃত্বিক চক্রবর্তীর সঙ্গে কাজ করার লোভ ছিলই। তিনি আমার খুবই পছন্দের একজন অভিনেতা। এই সিনেমা করার পেছনে বাংলাদেশি প্রযোজক জসীম আহমেদ ও অম্লানদার ভূমিকাও প্রাণিত করেছিল। সব মিলিয়েই কাজটি করা। আমি এমন কিছুর অপেক্ষায়ই ছিলাম।

 

সিনেমাটি কবে বাংলাদেশে মুক্তি পাচ্ছে?

শুটিং হয়েছে ঢাকা ও কলকাতায়। এটি একসঙ্গে দুই দেশে মুক্তি পাবে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি। তার আগে ২০ তারিখে ঢাকায় আসবেন হৃত্বিক চক্রবর্তী। ঢাকা প্রিমিয়ারে অংশ নেবে সবাই।

 

এত দীর্ঘ সময় পর অভিনয়ে। কারণ কী ছিল?

অভিনয় করতে ভালোবাসি কিন্তু কখনই পড়াশোনাকে ছাপিয়ে আমি অভিনয়কে প্রাধান্য দিতে চাইনি। সবসময় পড়ালেখাটা আগে ছিল, এরপর অভিনয়। এখন সবার আগে আমার ব্যক্তিগত জীবন।

 

দীর্ঘদিন পর্দায় না থাকায় ভক্তরা ভাবছেন আপনি অভিনয় ছেড়ে দিয়েছেন। বিষয়টা একটু খোলাসা করবেন কি?

আসলে নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম এতদিন। এখন আমার কন্যাসন্তান রশ্মি আছে। তাকে নিয়েই এখন সব ব্যস্ততা। কভিটের সময় রশ্মির জন্ম। সেই সময় থেকে এখন পর্যন্ত তার বেড়ে উঠাসহ সব বিষয়ে দেখাশোনা আমাকেই করতে হচ্ছে। কারও কাছে রশ্মিকে রেখে চলে যাব, আমার জন্য তা সম্ভব হয় না। তবে সেই সাপোর্টটা যদি পাই আবারও সেই রেগুলার লাইফে চলে যাব। মানে আমার চাকরি ও অভিনয়টা নিয়মিতই করার চেষ্টা করব। এখন কাজ করতে চাই। অভিনয়টা করতে চাই এখন। ভালো কাজ করতে চাই। সেটা টিভি, সিনেমা বা ওটিটিতেই হোক না কেন।

 

টিভি, চলচ্চিত্র নাকি মঞ্চ-কোনটিতে অভিনয়ে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন?

মঞ্চ, এটি অন্যরকম বিষয়। মঞ্চে একটা লার্নিং প্রসেসের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। রিহার্সেল করতে হয়। প্রতিটি রিহার্সেলে আপনি কিছু না কিছু শেখেন। বই পড়তে হয়। এই প্রসেসটা আমার ভীষণ পছন্দ। অভিনয় করার সময় সরাসরি দর্শকের সামনে দাঁড়ানোর অনুভূতি বলে বোঝানো সম্ভব নয়। সেখানে আমি ভালো করতে পারি, আবার খারাপও। এই এক্সপেরিয়েন্সটা সুন্দর।

 

হুমায়ুন ফরীদির সঙ্গে বেশ কিছু কাজ করেছিলেন। তাঁকে নিয়ে অনেক স্মৃতি রয়েছে। কিছুটা ভক্তদের জন্য শেয়ার করবেন কি?

ফরীদি ভাই এমন একজন মানুষ ছিলেন যাঁর সঙ্গে শুধু স্ক্রিন শেয়ার নয়, তাঁর সঙ্গে যদি আপনি মেকাপরুমে বসেও থাকতেন তখন অনেক কিছুই জানা যেত। শেখা যেত। আমাদের তো স্কুল নেই। বড়দের দেখতে দেখতে শিখেছি। হুমায়ুন ফরীদির মধ্যে অদ্ভুত একটা ক্যারিশমা ছিল। স্ক্রিনে তিনি কি যেন একটা করেন, সারাক্ষণ তাঁর দিকে নজর থাকে সবার। তিনি কঠিন শব্দগুলোও খুবই সহজ করে বলতেন। এটা আমি তাঁর কাছ থেকে শিখেছি। শিখেছি বলব না, আমি এসব ফলো করতাম। একবার আমি একটি কাজ করছিলাম, যার কারণে দেশের বাইরে যাওয়ার কথা। ফরীদি ভাইকে এমনি এমনি জিজ্ঞাসা করছিলাম, ভাই আপনার জন্য কি আনব? তিনি বললেন, আনবে, সত্যি আনবে? আমি বললাম, হ্যাঁ আনব। তিনি একটা শ্যাম্পু ব্যবহার করতেন তা আনতে বললেন। এরপর আমি বিদেশ থেকে এসে তাঁকে ফোন করে দেখা করতে চাইলাম। তিনি যেতে বললেন। আমি তাঁর বাসায় গেলাম। শ্যাম্পুটা তাঁর সামনে ধরে বললাম, নিন। তিনি শ্যাম্পুটা ধরে নাড়াচাড়া করে বললেন, তুমি এটা মনে রেখেছ! এটা তো আমারই মনে ছিল না। তো শিশুর মতো হাসছিলেন। পরে আমি বললাম, আমি যতবার বাইরে যাব ততবারই আপনার জন্য নিয়ে আসব। এরপর তিনি যতদিন পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন আমি তাঁকে ফোন দিতাম। বলতাম, নিয়ে আসব কি? তিনি বলতেন, না না আছে। এই লটে দরকার নেই, পরে। এরপর আরেকবার বোধহয় এনেছিলাম। এরপর তো মানুষটাই চলে গেলেন। আমি তখন দেশের বাইরে ছিলাম। তাঁকে আসলে খুবই মিস করি।

 

যুবরাজ খালেদ খান, যাঁর সঙ্গে মঞ্চ ও টিভিতে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। তিনি আজ নেই। তাঁর শূন্যতা কতখানি ভাবায়?

যুবদার শূন্যতা আসলে আমাদের নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের প্রত্যেক সদস্যের জন্য অপূরণীয় এক শূন্যতা। শুধু আমার জন্য নয়। আমারটা শূন্যতারও বাইরে যদি কিছু থাকে। বিশেষ করে এই শূন্যতাটা শুরু হয়েছিল যুবদা যখন অসুস্থ হয়ে গেলেন। এরপর যখন তিনি বললেন যে, রক্তকরবী তিনি নিয়মিত করতে পারবেন না তখন থেকে। আমাদের সঙ্গে রাজীব নামে একজন কাজ করতেন। তিনি প্রাণপণ চেষ্টা করতেন। কিন্তু যুবদার সেই গান, সেই সংলাপ বলা, দাঁড়ানো, নন্দিনীর দিকে তাকানো-খুবই মিস করি এখন। এটা আমি বলেছি অনেক জায়গায়, তারপর বলি-একটা জায়গায় এমন ছিল যে, আমি বসে যুবদার গান শুনতে থাকব। গানটি ছিল, ‘ওগো দুখ জাগানিয়া তোমায় গান শোনাব’। তো এমন একটা শো নেই যে, তাঁর কণ্ঠে ‘দুখ জাগানিয়া’ শব্দ শুনতেই আমার চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ত। তো তাঁকে খুবই মিস করি। আর যুবদাকে আমি যখন তখন ফোন দিতাম। সবচেয়ে মিস করি এটি। কবিতা আবৃত্তি, উচ্চারণ বিষয় নিয়ে যখন তখন তাঁকে জ্বালাতাম।

 

মায়ার জঞ্জালের পর নতুন কোনো প্রজেক্ট প্ল্যান ছিল?

কিছু কথা হচ্ছিল দুই দেশেই। তারপর তো কভিট। কভিটের পর বন্যা। সবকিছু মিলিয়ে কিছুই এগোয়নি। কভিটের মধ্যেও অনেকে বলেছেন, তখন করতে পারিনি।

 

এনামুল করিম নির্ঝর বেশ কিছু সিনেমা নির্মাণ করছেন। সেখানকার কোনো প্রজেক্টে কাজ করছেন কি?

একটি সিনেমায় কাজ করেছি। এটি কভিটের মধ্যেই হয়েছে। তখন আমরা বাড়িতেই গৃহবন্দি। তখনই এটার শুট করা। তো নির্ঝর সবকিছুই ছিলেন। তিনি লিখেছেন, ডিরেকশন দিয়েছেন, ক্যামেরা চালিয়েছেন। ঘরে আরও দুজন সহযোগী ছিল। নির্ঝরের নির্মাণ ও গল্পগুলো অন্যরকম হয়।  যা আমার জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। তিনি বলেছিলেন অভিনয় করতে হবে না, যা কর তাই করতে বললেন। আমি জানি না আসলে কি করেছি, কি হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
আফজালের রঙিন সকাল
আফজালের রঙিন সকাল
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
সর্বশেষ খবর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ