শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

সাক্ষাৎকার :- অপি করিম

ফরীদি ভাইয়ের মধ্যে অদ্ভুত ক্যারিশমা ছিল

প্রিন্ট ভার্সন
ফরীদি ভাইয়ের মধ্যে অদ্ভুত ক্যারিশমা ছিল

অপি করিম। যাঁর মুক্তোঝরা হাসি সবার হৃদয়ে দোলা দেয়। মঞ্চ, টিভি নাটক, বিজ্ঞাপন কিংবা চলচ্চিত্র; এমনকি উপস্থাপনা-নৃত্য, সব ক্ষেত্রেই এই নন্দিনীর দ্যুতি ছড়ানো প্রতিভা। ১৮ বছর পর আবার বড় পর্দায় ফিরছেন তিনি ‘মায়ার জঞ্জাল’র মাধ্যমে।  এই সিনেমা ও সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন- পান্থ আফজাল

 

মায়ার জঞ্জালে অভিনয় করতে রাজি হওয়ার কারণ কী ছিল?

ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরীর সঙ্গে কাজ করার ভীষণ ইচ্ছা ছিল। এরপর তো তাঁর কথা শুনে পরে গল্পটা পড়লাম। সেটাও আমাকে খুব টেনে নিল। দ্বিতীয়ত, আমার চরিত্রটা। সোমা যে খুব বড় ক্যারেক্টার তা নয়। কিন্তু এর মধ্যে একটা অদ্ভুত মায়া আছে। আর হৃত্বিক চক্রবর্তীর সঙ্গে কাজ করার লোভ ছিলই। তিনি আমার খুবই পছন্দের একজন অভিনেতা। এই সিনেমা করার পেছনে বাংলাদেশি প্রযোজক জসীম আহমেদ ও অম্লানদার ভূমিকাও প্রাণিত করেছিল। সব মিলিয়েই কাজটি করা। আমি এমন কিছুর অপেক্ষায়ই ছিলাম।

 

সিনেমাটি কবে বাংলাদেশে মুক্তি পাচ্ছে?

শুটিং হয়েছে ঢাকা ও কলকাতায়। এটি একসঙ্গে দুই দেশে মুক্তি পাবে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি। তার আগে ২০ তারিখে ঢাকায় আসবেন হৃত্বিক চক্রবর্তী। ঢাকা প্রিমিয়ারে অংশ নেবে সবাই।

 

এত দীর্ঘ সময় পর অভিনয়ে। কারণ কী ছিল?

অভিনয় করতে ভালোবাসি কিন্তু কখনই পড়াশোনাকে ছাপিয়ে আমি অভিনয়কে প্রাধান্য দিতে চাইনি। সবসময় পড়ালেখাটা আগে ছিল, এরপর অভিনয়। এখন সবার আগে আমার ব্যক্তিগত জীবন।

 

দীর্ঘদিন পর্দায় না থাকায় ভক্তরা ভাবছেন আপনি অভিনয় ছেড়ে দিয়েছেন। বিষয়টা একটু খোলাসা করবেন কি?

আসলে নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম এতদিন। এখন আমার কন্যাসন্তান রশ্মি আছে। তাকে নিয়েই এখন সব ব্যস্ততা। কভিটের সময় রশ্মির জন্ম। সেই সময় থেকে এখন পর্যন্ত তার বেড়ে উঠাসহ সব বিষয়ে দেখাশোনা আমাকেই করতে হচ্ছে। কারও কাছে রশ্মিকে রেখে চলে যাব, আমার জন্য তা সম্ভব হয় না। তবে সেই সাপোর্টটা যদি পাই আবারও সেই রেগুলার লাইফে চলে যাব। মানে আমার চাকরি ও অভিনয়টা নিয়মিতই করার চেষ্টা করব। এখন কাজ করতে চাই। অভিনয়টা করতে চাই এখন। ভালো কাজ করতে চাই। সেটা টিভি, সিনেমা বা ওটিটিতেই হোক না কেন।

 

টিভি, চলচ্চিত্র নাকি মঞ্চ-কোনটিতে অভিনয়ে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন?

মঞ্চ, এটি অন্যরকম বিষয়। মঞ্চে একটা লার্নিং প্রসেসের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। রিহার্সেল করতে হয়। প্রতিটি রিহার্সেলে আপনি কিছু না কিছু শেখেন। বই পড়তে হয়। এই প্রসেসটা আমার ভীষণ পছন্দ। অভিনয় করার সময় সরাসরি দর্শকের সামনে দাঁড়ানোর অনুভূতি বলে বোঝানো সম্ভব নয়। সেখানে আমি ভালো করতে পারি, আবার খারাপও। এই এক্সপেরিয়েন্সটা সুন্দর।

 

হুমায়ুন ফরীদির সঙ্গে বেশ কিছু কাজ করেছিলেন। তাঁকে নিয়ে অনেক স্মৃতি রয়েছে। কিছুটা ভক্তদের জন্য শেয়ার করবেন কি?

ফরীদি ভাই এমন একজন মানুষ ছিলেন যাঁর সঙ্গে শুধু স্ক্রিন শেয়ার নয়, তাঁর সঙ্গে যদি আপনি মেকাপরুমে বসেও থাকতেন তখন অনেক কিছুই জানা যেত। শেখা যেত। আমাদের তো স্কুল নেই। বড়দের দেখতে দেখতে শিখেছি। হুমায়ুন ফরীদির মধ্যে অদ্ভুত একটা ক্যারিশমা ছিল। স্ক্রিনে তিনি কি যেন একটা করেন, সারাক্ষণ তাঁর দিকে নজর থাকে সবার। তিনি কঠিন শব্দগুলোও খুবই সহজ করে বলতেন। এটা আমি তাঁর কাছ থেকে শিখেছি। শিখেছি বলব না, আমি এসব ফলো করতাম। একবার আমি একটি কাজ করছিলাম, যার কারণে দেশের বাইরে যাওয়ার কথা। ফরীদি ভাইকে এমনি এমনি জিজ্ঞাসা করছিলাম, ভাই আপনার জন্য কি আনব? তিনি বললেন, আনবে, সত্যি আনবে? আমি বললাম, হ্যাঁ আনব। তিনি একটা শ্যাম্পু ব্যবহার করতেন তা আনতে বললেন। এরপর আমি বিদেশ থেকে এসে তাঁকে ফোন করে দেখা করতে চাইলাম। তিনি যেতে বললেন। আমি তাঁর বাসায় গেলাম। শ্যাম্পুটা তাঁর সামনে ধরে বললাম, নিন। তিনি শ্যাম্পুটা ধরে নাড়াচাড়া করে বললেন, তুমি এটা মনে রেখেছ! এটা তো আমারই মনে ছিল না। তো শিশুর মতো হাসছিলেন। পরে আমি বললাম, আমি যতবার বাইরে যাব ততবারই আপনার জন্য নিয়ে আসব। এরপর তিনি যতদিন পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন আমি তাঁকে ফোন দিতাম। বলতাম, নিয়ে আসব কি? তিনি বলতেন, না না আছে। এই লটে দরকার নেই, পরে। এরপর আরেকবার বোধহয় এনেছিলাম। এরপর তো মানুষটাই চলে গেলেন। আমি তখন দেশের বাইরে ছিলাম। তাঁকে আসলে খুবই মিস করি।

 

যুবরাজ খালেদ খান, যাঁর সঙ্গে মঞ্চ ও টিভিতে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। তিনি আজ নেই। তাঁর শূন্যতা কতখানি ভাবায়?

যুবদার শূন্যতা আসলে আমাদের নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের প্রত্যেক সদস্যের জন্য অপূরণীয় এক শূন্যতা। শুধু আমার জন্য নয়। আমারটা শূন্যতারও বাইরে যদি কিছু থাকে। বিশেষ করে এই শূন্যতাটা শুরু হয়েছিল যুবদা যখন অসুস্থ হয়ে গেলেন। এরপর যখন তিনি বললেন যে, রক্তকরবী তিনি নিয়মিত করতে পারবেন না তখন থেকে। আমাদের সঙ্গে রাজীব নামে একজন কাজ করতেন। তিনি প্রাণপণ চেষ্টা করতেন। কিন্তু যুবদার সেই গান, সেই সংলাপ বলা, দাঁড়ানো, নন্দিনীর দিকে তাকানো-খুবই মিস করি এখন। এটা আমি বলেছি অনেক জায়গায়, তারপর বলি-একটা জায়গায় এমন ছিল যে, আমি বসে যুবদার গান শুনতে থাকব। গানটি ছিল, ‘ওগো দুখ জাগানিয়া তোমায় গান শোনাব’। তো এমন একটা শো নেই যে, তাঁর কণ্ঠে ‘দুখ জাগানিয়া’ শব্দ শুনতেই আমার চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ত। তো তাঁকে খুবই মিস করি। আর যুবদাকে আমি যখন তখন ফোন দিতাম। সবচেয়ে মিস করি এটি। কবিতা আবৃত্তি, উচ্চারণ বিষয় নিয়ে যখন তখন তাঁকে জ্বালাতাম।

 

মায়ার জঞ্জালের পর নতুন কোনো প্রজেক্ট প্ল্যান ছিল?

কিছু কথা হচ্ছিল দুই দেশেই। তারপর তো কভিট। কভিটের পর বন্যা। সবকিছু মিলিয়ে কিছুই এগোয়নি। কভিটের মধ্যেও অনেকে বলেছেন, তখন করতে পারিনি।

 

এনামুল করিম নির্ঝর বেশ কিছু সিনেমা নির্মাণ করছেন। সেখানকার কোনো প্রজেক্টে কাজ করছেন কি?

একটি সিনেমায় কাজ করেছি। এটি কভিটের মধ্যেই হয়েছে। তখন আমরা বাড়িতেই গৃহবন্দি। তখনই এটার শুট করা। তো নির্ঝর সবকিছুই ছিলেন। তিনি লিখেছেন, ডিরেকশন দিয়েছেন, ক্যামেরা চালিয়েছেন। ঘরে আরও দুজন সহযোগী ছিল। নির্ঝরের নির্মাণ ও গল্পগুলো অন্যরকম হয়।  যা আমার জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। তিনি বলেছিলেন অভিনয় করতে হবে না, যা কর তাই করতে বললেন। আমি জানি না আসলে কি করেছি, কি হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৩০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা