শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

সাক্ষাৎকার :- অপি করিম

ফরীদি ভাইয়ের মধ্যে অদ্ভুত ক্যারিশমা ছিল

প্রিন্ট ভার্সন
ফরীদি ভাইয়ের মধ্যে অদ্ভুত ক্যারিশমা ছিল

অপি করিম। যাঁর মুক্তোঝরা হাসি সবার হৃদয়ে দোলা দেয়। মঞ্চ, টিভি নাটক, বিজ্ঞাপন কিংবা চলচ্চিত্র; এমনকি উপস্থাপনা-নৃত্য, সব ক্ষেত্রেই এই নন্দিনীর দ্যুতি ছড়ানো প্রতিভা। ১৮ বছর পর আবার বড় পর্দায় ফিরছেন তিনি ‘মায়ার জঞ্জাল’র মাধ্যমে।  এই সিনেমা ও সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন- পান্থ আফজাল

 

মায়ার জঞ্জালে অভিনয় করতে রাজি হওয়ার কারণ কী ছিল?

ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরীর সঙ্গে কাজ করার ভীষণ ইচ্ছা ছিল। এরপর তো তাঁর কথা শুনে পরে গল্পটা পড়লাম। সেটাও আমাকে খুব টেনে নিল। দ্বিতীয়ত, আমার চরিত্রটা। সোমা যে খুব বড় ক্যারেক্টার তা নয়। কিন্তু এর মধ্যে একটা অদ্ভুত মায়া আছে। আর হৃত্বিক চক্রবর্তীর সঙ্গে কাজ করার লোভ ছিলই। তিনি আমার খুবই পছন্দের একজন অভিনেতা। এই সিনেমা করার পেছনে বাংলাদেশি প্রযোজক জসীম আহমেদ ও অম্লানদার ভূমিকাও প্রাণিত করেছিল। সব মিলিয়েই কাজটি করা। আমি এমন কিছুর অপেক্ষায়ই ছিলাম।

 

সিনেমাটি কবে বাংলাদেশে মুক্তি পাচ্ছে?

শুটিং হয়েছে ঢাকা ও কলকাতায়। এটি একসঙ্গে দুই দেশে মুক্তি পাবে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি। তার আগে ২০ তারিখে ঢাকায় আসবেন হৃত্বিক চক্রবর্তী। ঢাকা প্রিমিয়ারে অংশ নেবে সবাই।

 

এত দীর্ঘ সময় পর অভিনয়ে। কারণ কী ছিল?

অভিনয় করতে ভালোবাসি কিন্তু কখনই পড়াশোনাকে ছাপিয়ে আমি অভিনয়কে প্রাধান্য দিতে চাইনি। সবসময় পড়ালেখাটা আগে ছিল, এরপর অভিনয়। এখন সবার আগে আমার ব্যক্তিগত জীবন।

 

দীর্ঘদিন পর্দায় না থাকায় ভক্তরা ভাবছেন আপনি অভিনয় ছেড়ে দিয়েছেন। বিষয়টা একটু খোলাসা করবেন কি?

আসলে নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম এতদিন। এখন আমার কন্যাসন্তান রশ্মি আছে। তাকে নিয়েই এখন সব ব্যস্ততা। কভিটের সময় রশ্মির জন্ম। সেই সময় থেকে এখন পর্যন্ত তার বেড়ে উঠাসহ সব বিষয়ে দেখাশোনা আমাকেই করতে হচ্ছে। কারও কাছে রশ্মিকে রেখে চলে যাব, আমার জন্য তা সম্ভব হয় না। তবে সেই সাপোর্টটা যদি পাই আবারও সেই রেগুলার লাইফে চলে যাব। মানে আমার চাকরি ও অভিনয়টা নিয়মিতই করার চেষ্টা করব। এখন কাজ করতে চাই। অভিনয়টা করতে চাই এখন। ভালো কাজ করতে চাই। সেটা টিভি, সিনেমা বা ওটিটিতেই হোক না কেন।

 

টিভি, চলচ্চিত্র নাকি মঞ্চ-কোনটিতে অভিনয়ে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন?

মঞ্চ, এটি অন্যরকম বিষয়। মঞ্চে একটা লার্নিং প্রসেসের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। রিহার্সেল করতে হয়। প্রতিটি রিহার্সেলে আপনি কিছু না কিছু শেখেন। বই পড়তে হয়। এই প্রসেসটা আমার ভীষণ পছন্দ। অভিনয় করার সময় সরাসরি দর্শকের সামনে দাঁড়ানোর অনুভূতি বলে বোঝানো সম্ভব নয়। সেখানে আমি ভালো করতে পারি, আবার খারাপও। এই এক্সপেরিয়েন্সটা সুন্দর।

 

হুমায়ুন ফরীদির সঙ্গে বেশ কিছু কাজ করেছিলেন। তাঁকে নিয়ে অনেক স্মৃতি রয়েছে। কিছুটা ভক্তদের জন্য শেয়ার করবেন কি?

ফরীদি ভাই এমন একজন মানুষ ছিলেন যাঁর সঙ্গে শুধু স্ক্রিন শেয়ার নয়, তাঁর সঙ্গে যদি আপনি মেকাপরুমে বসেও থাকতেন তখন অনেক কিছুই জানা যেত। শেখা যেত। আমাদের তো স্কুল নেই। বড়দের দেখতে দেখতে শিখেছি। হুমায়ুন ফরীদির মধ্যে অদ্ভুত একটা ক্যারিশমা ছিল। স্ক্রিনে তিনি কি যেন একটা করেন, সারাক্ষণ তাঁর দিকে নজর থাকে সবার। তিনি কঠিন শব্দগুলোও খুবই সহজ করে বলতেন। এটা আমি তাঁর কাছ থেকে শিখেছি। শিখেছি বলব না, আমি এসব ফলো করতাম। একবার আমি একটি কাজ করছিলাম, যার কারণে দেশের বাইরে যাওয়ার কথা। ফরীদি ভাইকে এমনি এমনি জিজ্ঞাসা করছিলাম, ভাই আপনার জন্য কি আনব? তিনি বললেন, আনবে, সত্যি আনবে? আমি বললাম, হ্যাঁ আনব। তিনি একটা শ্যাম্পু ব্যবহার করতেন তা আনতে বললেন। এরপর আমি বিদেশ থেকে এসে তাঁকে ফোন করে দেখা করতে চাইলাম। তিনি যেতে বললেন। আমি তাঁর বাসায় গেলাম। শ্যাম্পুটা তাঁর সামনে ধরে বললাম, নিন। তিনি শ্যাম্পুটা ধরে নাড়াচাড়া করে বললেন, তুমি এটা মনে রেখেছ! এটা তো আমারই মনে ছিল না। তো শিশুর মতো হাসছিলেন। পরে আমি বললাম, আমি যতবার বাইরে যাব ততবারই আপনার জন্য নিয়ে আসব। এরপর তিনি যতদিন পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন আমি তাঁকে ফোন দিতাম। বলতাম, নিয়ে আসব কি? তিনি বলতেন, না না আছে। এই লটে দরকার নেই, পরে। এরপর আরেকবার বোধহয় এনেছিলাম। এরপর তো মানুষটাই চলে গেলেন। আমি তখন দেশের বাইরে ছিলাম। তাঁকে আসলে খুবই মিস করি।

 

যুবরাজ খালেদ খান, যাঁর সঙ্গে মঞ্চ ও টিভিতে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। তিনি আজ নেই। তাঁর শূন্যতা কতখানি ভাবায়?

যুবদার শূন্যতা আসলে আমাদের নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের প্রত্যেক সদস্যের জন্য অপূরণীয় এক শূন্যতা। শুধু আমার জন্য নয়। আমারটা শূন্যতারও বাইরে যদি কিছু থাকে। বিশেষ করে এই শূন্যতাটা শুরু হয়েছিল যুবদা যখন অসুস্থ হয়ে গেলেন। এরপর যখন তিনি বললেন যে, রক্তকরবী তিনি নিয়মিত করতে পারবেন না তখন থেকে। আমাদের সঙ্গে রাজীব নামে একজন কাজ করতেন। তিনি প্রাণপণ চেষ্টা করতেন। কিন্তু যুবদার সেই গান, সেই সংলাপ বলা, দাঁড়ানো, নন্দিনীর দিকে তাকানো-খুবই মিস করি এখন। এটা আমি বলেছি অনেক জায়গায়, তারপর বলি-একটা জায়গায় এমন ছিল যে, আমি বসে যুবদার গান শুনতে থাকব। গানটি ছিল, ‘ওগো দুখ জাগানিয়া তোমায় গান শোনাব’। তো এমন একটা শো নেই যে, তাঁর কণ্ঠে ‘দুখ জাগানিয়া’ শব্দ শুনতেই আমার চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ত। তো তাঁকে খুবই মিস করি। আর যুবদাকে আমি যখন তখন ফোন দিতাম। সবচেয়ে মিস করি এটি। কবিতা আবৃত্তি, উচ্চারণ বিষয় নিয়ে যখন তখন তাঁকে জ্বালাতাম।

 

মায়ার জঞ্জালের পর নতুন কোনো প্রজেক্ট প্ল্যান ছিল?

কিছু কথা হচ্ছিল দুই দেশেই। তারপর তো কভিট। কভিটের পর বন্যা। সবকিছু মিলিয়ে কিছুই এগোয়নি। কভিটের মধ্যেও অনেকে বলেছেন, তখন করতে পারিনি।

 

এনামুল করিম নির্ঝর বেশ কিছু সিনেমা নির্মাণ করছেন। সেখানকার কোনো প্রজেক্টে কাজ করছেন কি?

একটি সিনেমায় কাজ করেছি। এটি কভিটের মধ্যেই হয়েছে। তখন আমরা বাড়িতেই গৃহবন্দি। তখনই এটার শুট করা। তো নির্ঝর সবকিছুই ছিলেন। তিনি লিখেছেন, ডিরেকশন দিয়েছেন, ক্যামেরা চালিয়েছেন। ঘরে আরও দুজন সহযোগী ছিল। নির্ঝরের নির্মাণ ও গল্পগুলো অন্যরকম হয়।  যা আমার জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। তিনি বলেছিলেন অভিনয় করতে হবে না, যা কর তাই করতে বললেন। আমি জানি না আসলে কি করেছি, কি হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই কাদের
সেই কাদের
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
শাবানার দিনকাল
শাবানার দিনকাল
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা