শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

বিশেষ সাক্ষাৎকার : বেবী নাজনীন

প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি

প্রিন্ট ভার্সন
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি

‘কোকিলকণ্ঠী’-খ্যাত গায়িকা বেবী নাজনীন। যিনি দেশীয় বিনোদন জগতের ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ হিসেবেও সুপরিচিত। নব্বই-পরবর্তী আধুনিক বাংলা গানের ভুবন যার স্বরগ্রামের সঙ্গে উঠত-নামত, এই তারকাশিল্পী তাঁদের অন্যতম। ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠে তিনি নাম লেখান রাজনীতিতে। একপর্যায়ে কোণঠাসা হয়ে পাড়ি জমান বিদেশে। দীর্ঘ আট বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের প্রবাসজীবন কাটিয়ে সম্প্রতি নতুন বাংলাদেশে ফিরেছেন। দেশে ফেরার কিছুদিন পর এই তারকার সঙ্গে জানা-অজানা নানা প্রশ্ন নিয়ে মুখোমুখি- পান্থ আফজাল

 

নতুন দেশে ফিরে কেমন লাগছে?

আলহামদুলিল্লাহ! আই অ্যাম ভেরি হ্যাপি। খুব ভালো লাগছে।

 

এমন বাংলাদেশই কি চেয়েছিলেন?

নতুন দেশ চেয়েছিলাম। তবে এত ত্যাগের বিনিময়ে চাইনি। এতগুলো ত্যাগ, এতগুলো প্রাণ চলে গেছে। এমনি-ই তো হতে পারত! সুন্দর একটি দেশ হতে পারত। তবে সত্যি যা পেয়েছি, অসাধারণ এই স্বাধীনতা। বলা যায়, নতুন করে বাঁচা। যদিও কষ্ট রয়েছে, খুব কষ্ট। আনন্দ লাগলেও তার চেয়ে কষ্টটা অনেক বেশি। স্বাধীনতা চেয়েছি কিন্তু এত প্রাণের বিয়োগ চাইনি। সেজন্য যা পেয়েছি স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা, শুকরিয়া। যেন আমাদের এই স্বাধীনতা আমরা দেশবাসী-জাতি সবাই মিলে ধরে রাখতে পারি এবং নতুন ভবিষ্যৎ তৈরি করতে পারি, নতুন প্রজন্মের জন্য।

 

জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের সবকিছুর সংস্কার হচ্ছে। সেই হিসেবে সংগীতজগতের সংস্কার কেমন হওয়া উচিত?

আমার যদি সৌভাগ্য হয় সাজানোর, তাহলে আমি ঢেলেই সাজাব। ঐতিহ্যকে তুলে নিয়ে আসব। দেশের পরিচয়কে তুলে নিয়ে আসব। দেশের আইডেন্টিটিকে তুলে নিয়ে আসব। দেশের শিল্পীদের মেধাকে মূল্যায়ন করে যোগ্যতা অনুযায়ী অবস্থান নির্ধারণ করব। শিল্পীদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করব। তারা যেন এ দেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে পারেন। সেই শক্তিটুকু দিয়ে তাদের তৈরি করব। এটা খুবই জরুরি এবং দেশের সাংস্কৃতিক প্ল্যাটফরমটাকে ক্রেডিবল, হেলদি এবং পারমানেন্ট করা দরকার।

 

দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন, কেন? কী ঘটেছিল সে সময়?

প্রথমত আমাকে হ্যারেজ করা হয়; অ্যারেস্ট করা হয়। আমার ফাইন্যান্সিয়াল ডিপার্টমেন্টকে সম্পূর্ণভাবে ব্লক করে দেওয়া হয়। সে সময় আমাকে মানসিকভাবে ভীষণ হেয় করা হয়। যেন আমি আমার রেসপেক্ট নিয়ে, যোগ্যতা নিয়ে বেঁচে থাকতে না পারি। এরকম অনেক প্রতিবন্ধকতা করা হয়েছিল আমাকে।

 

সংগীতাঙ্গনে আপনাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল...

বিষয়টি ভীষণ অমানবিক! টিভি, বেতার, সিনেমায় আমাকে গান গাইতে দেওয়া হয়নি। দীর্ঘ ১৬ বছর গাইতে পারিনি।

 

এখনকার শিল্পীদের সঙ্গে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি হবে কি?

এমন কিছুই থাকবে না; ঘটবে না। সব সময় একই জীবন চলে না। সারা পৃথিবী উন্নত হচ্ছে। বাংলাদেশ কেন পড়ে থাকবে? আমাদেরও উন্নয়ন হবে। শিল্পীসহ সংস্কৃতির প্রতিটি স্তরের উন্নয়ন হবে, এটা বিশ্বাস করি।

যে প্রবাস জীবন এতদিন যাপন করেছেন, সেটা কেমন ছিল? নিজের দেশ আর মায়ের কোল সমান। মায়ের বুকে জড়িয়ে থাকা আর নিজের দেশে থাকা এটা কিন্তু একই বিষয়। বিদেশ উন্নত দেশ বলে সেখানে কোনো অসম্মানের জায়গা নেই। সেখানে শিল্পীদের সম্মান করা হয়। তারা তো জাতিগতভাবেই প্রচণ্ড সম্মানী। তারা সম্মান দিতে ভালোবাসে, সম্মান নিতে ভালোবাসে। এর মাঝখানে আর কিছু নাই। স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারা যায় সেখানে। করেছিও সেখানে। স্টেজ শো, গান, বিভিন্ন অনুষ্ঠানও করেছি। শুধু ওখানে রেকর্ডিংটা করতে পারিনি। রেকর্ডিং করতে গেলে একটা ভালো স্টুডিও দরকার, যেটা ওখানে খুবই কস্টলি। আর আমেরিকানরা তাদের মতো করে রেকর্ডিং করে।

 

গান নিয়ে আগামীর পরিকল্পনা কী?

আমি তো গানের মানুষ। আধা করা কাজ যেগুলো রয়েছে সেগুলো আমি কমপ্লিট করব। তারপর দেখা যাবে, ইনশাআল্লাহ!

 

‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি যিনি দিয়েছিলেন তাঁর সঙ্গে আপনার দারুণ সখ্য ছিল। নামটার নেপথ্যের গল্পটা একটু বলবেন?

‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি কি ভালো লাগে না? আমার শ্রোতা-দর্শক, ভক্তরা এই ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি খুবই পছন্দ করে। আই লাভ ইট। খুবই ইনজয় করি নামটি। জানেন তো, ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ ইজ দ্য রেয়ার স্টোন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড। আগে তো শুধু একটাই ছিল। তো এই জিনিসটা মানুষের ভালোবাসা। আর ভালোবাসাটাকে স্পেশাল রাখার জন্য, একটু কালো বলে আমাকে মনে হয় একটু স্যাটিসফাইড করার জন্য ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ বলা হয়। আমার দেশের মানুষ, দেশের জনগণ আমাকে একেক সময়, একেক নাম দিয়েছে। আমার শ্রদ্ধেয়, সম্মানিত, আমার সত্যিকার অর্থে একটা শ্রদ্ধার জায়গা, বিনম্র শ্রদ্ধার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্নেহ করে আমাকে অনেকবার অনেক নামে ডেকেছেন। সেগুলো একটা একটা করে শ্রোতারা যেন কোথা থেকে পেয়ে যায়! তখন তারা ডাকা শুরু করে।

 

আপনাকে সে সময় হেলিকপ্টারে নিয়ে এসেছিলেন তিনি...

হ্যাঁ। (মৃদু হাসি)

 

অনেক কাছ থেকে দেখেছেন। তাঁর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কেমন ছিল? তিনি কেমন মানুষ ছিলেন?

উনি এত বড় মাপের মানুষ। তিনি বিশাল একটা ইনস্টিটিউশন। সে সময় সার্ক কালচার অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে বিদেশের কালচারাল এক্সচেঞ্জগুলো তিনিই করেছিলেন। তিনি কিন্তু তখনই বুঝতে পেরেছিলেন, আমরা কোনো একটা সময় এই ১৬ বছরের মতো একটি কালো সময় পার করব। সেজন্য তিনি অনেক কিছু করেছিলেন। সেগুলো যদি ভালোভাবে পালন করা হতো, তাহলে বোধহয় আমাদের উত্তরণ সম্ভব ছিল। তিনি সাহিত্যিক, কবি, লেখক, শিল্পী, সাংবাদিক, পেইন্টার- সব আর্টিস্টকে রেসপেক্ট করতেন, উৎসাহ দিতেন, ভালোবাসতেন। ফলশ্রুতিতে অনেক ভালো শিল্পী তৈরিও হয়েছিল। সে সময়ের সংস্কৃতিচর্চা তো এখন আর নেই; প্ল্যাটফরমও নেই। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানও নেই। কিন্তু তিনি তাঁর আদর্শ রেখে গেছেন। সেই আদর্শ আমরা যারা লালন করি। এসব নিয়ে ভাবি। জানি, নিশ্চয়ই এর থেকে উত্তরণ আমাদের এক দিন হবে। আমরা সেই পথেই চলব, ইনশাআল্লাহ!

 

এবার তাহলে রাজনীতিতে আরও বেশি সক্রিয় হবেন?

আশা করতে তো দোষ নেই। স্বপ্নই যদি দেখব, তো ভালোটাই দেখব। স্বপ্নটা এরকম, দেশের জন্য এখনকার বাস্তবতা যেটা পথচলা, সেই পথ কিন্তু আমি চলছি। বিএনপির সঙ্গেই কিন্তু আমি বেড়ে উঠেছি। সেজন্য মনে করেন, বিএনপি একবার করেছিল, আবারও করবে। ভালো কাজগুলো এখন করছি বেশি করে। আমি মনে করি, এক দিন সাংস্কৃতিক অঙ্গনটা খুবই শক্তিশালী হবে।

 

‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’- গানটি আপনি মনে-প্রাণে ধারণ করেন, যেটি বিএনপির দলীয় গানও। এটিকে আরও বেশি বিস্তৃত করতে কোনো পদক্ষেপ নেবেন কি?

গানটি নিয়ে আমার সামনে সুন্দর কিছু প্ল্যান আছে। সেই অনুযায়ী কাজও শুরু করেছি। আশা করছি, ভালো কিছুই হবে। এ গানটির কথাগুলো মনিরুজ্জামান মনিরের লেখা। তিনি এত বছর আগে এত চমৎকার করে গানটি লিখেছেন, সত্যিই অতুলনীয়। মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা জীবনের সঙ্গে কীভাবে একটি গানের লাইনগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত। দেশের প্রতিটি স্তরে স্তরে থাকা বিষয়গুলো এ গানের প্রতিটি লাইনে রয়েছে। এটির মধ্যে বলা যায় পূর্ণাঙ্গ বাংলাদেশ রয়েছে। এটির সুর দিয়েছিলেন বিখ্যাত সংগীত পরিচালক প্রয়াত আলাউদ্দিন আলী এবং গেয়েছেন অতুলনীয়, আমার শ্রদ্ধাভাজন শাহনাজ রহমতুল্লাহ। তাঁর নাম আসলে মনে কষ্ট জেগে ওঠে। চোখটা জলে ভরে যায়। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হয়নি। দলের কথা রাখেন, আপনি যদি সম্পূর্ণ বাংলাদেশ নিয়ে একটি ছবি আঁকেন তাহলে দেখবেন এই গানটিই পুরো একটি ছবির বাংলাদেশ। এটি জাতির সঙ্গে আলাদা হবে কীভাবে! তাই এ গানটি জাতীয়তাবাদী দলের দলীয় সংগীত। কারণ, জিয়াউর রহমান এ গানটিকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতেন। তিনি তাঁর প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান এ গানটি দিয়ে শুরু করতেন। মিটিং শুরু করতেন, আবার শেষটাও এ গানটি দিয়ে করতেন। তিনি নিজেও আমাদের সঙ্গে এসে দাঁড়িয়ে গানটি গাইতেন। আমার সঙ্গে কতবার যে এ গান গেয়েছেন। ম্যাডামও গেয়েছেন। এ গানটি আমি অনেকবার গেয়েছি।

 

শিল্পীদের রাজনীতিতে যুক্ত থাকা কি সমর্থন করেন?

রাজনীতি তো একটা বড় সংস্কৃতি। কেন সমর্থন করব না। এটিকে পজিটিভলি দেখতে হবে সবার। শিল্পীরা কি রাজনীতি করতে পারবেন না? শিল্পীরা বরং আরও ভালো পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বিপ্লবে নারী তারকারা
জুলাই বিপ্লবে নারী তারকারা
রুকমার নতুন জার্নি
রুকমার নতুন জার্নি
অভিনয় ছাড়তে চান মোশাররফ
অভিনয় ছাড়তে চান মোশাররফ
সোহেল রানার আক্ষেপ
সোহেল রানার আক্ষেপ
জসিমের হাত ধরে শাবানা বললেন - ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’
জসিমের হাত ধরে শাবানা বললেন - ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’
নায়িকার নামে সিনেমার গান
নায়িকার নামে সিনেমার গান
সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল
চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
স্বরলিপি
স্বরলিপি
নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

৮ মিনিট আগে | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির
গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য
পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর
ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?
ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার
জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা