শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

বিশেষ সাক্ষাৎকার : বেবী নাজনীন

প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি

প্রিন্ট ভার্সন
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি

‘কোকিলকণ্ঠী’-খ্যাত গায়িকা বেবী নাজনীন। যিনি দেশীয় বিনোদন জগতের ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ হিসেবেও সুপরিচিত। নব্বই-পরবর্তী আধুনিক বাংলা গানের ভুবন যার স্বরগ্রামের সঙ্গে উঠত-নামত, এই তারকাশিল্পী তাঁদের অন্যতম। ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠে তিনি নাম লেখান রাজনীতিতে। একপর্যায়ে কোণঠাসা হয়ে পাড়ি জমান বিদেশে। দীর্ঘ আট বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের প্রবাসজীবন কাটিয়ে সম্প্রতি নতুন বাংলাদেশে ফিরেছেন। দেশে ফেরার কিছুদিন পর এই তারকার সঙ্গে জানা-অজানা নানা প্রশ্ন নিয়ে মুখোমুখি- পান্থ আফজাল

 

নতুন দেশে ফিরে কেমন লাগছে?

আলহামদুলিল্লাহ! আই অ্যাম ভেরি হ্যাপি। খুব ভালো লাগছে।

 

এমন বাংলাদেশই কি চেয়েছিলেন?

নতুন দেশ চেয়েছিলাম। তবে এত ত্যাগের বিনিময়ে চাইনি। এতগুলো ত্যাগ, এতগুলো প্রাণ চলে গেছে। এমনি-ই তো হতে পারত! সুন্দর একটি দেশ হতে পারত। তবে সত্যি যা পেয়েছি, অসাধারণ এই স্বাধীনতা। বলা যায়, নতুন করে বাঁচা। যদিও কষ্ট রয়েছে, খুব কষ্ট। আনন্দ লাগলেও তার চেয়ে কষ্টটা অনেক বেশি। স্বাধীনতা চেয়েছি কিন্তু এত প্রাণের বিয়োগ চাইনি। সেজন্য যা পেয়েছি স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা, শুকরিয়া। যেন আমাদের এই স্বাধীনতা আমরা দেশবাসী-জাতি সবাই মিলে ধরে রাখতে পারি এবং নতুন ভবিষ্যৎ তৈরি করতে পারি, নতুন প্রজন্মের জন্য।

 

জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের সবকিছুর সংস্কার হচ্ছে। সেই হিসেবে সংগীতজগতের সংস্কার কেমন হওয়া উচিত?

আমার যদি সৌভাগ্য হয় সাজানোর, তাহলে আমি ঢেলেই সাজাব। ঐতিহ্যকে তুলে নিয়ে আসব। দেশের পরিচয়কে তুলে নিয়ে আসব। দেশের আইডেন্টিটিকে তুলে নিয়ে আসব। দেশের শিল্পীদের মেধাকে মূল্যায়ন করে যোগ্যতা অনুযায়ী অবস্থান নির্ধারণ করব। শিল্পীদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করব। তারা যেন এ দেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে পারেন। সেই শক্তিটুকু দিয়ে তাদের তৈরি করব। এটা খুবই জরুরি এবং দেশের সাংস্কৃতিক প্ল্যাটফরমটাকে ক্রেডিবল, হেলদি এবং পারমানেন্ট করা দরকার।

 

দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন, কেন? কী ঘটেছিল সে সময়?

প্রথমত আমাকে হ্যারেজ করা হয়; অ্যারেস্ট করা হয়। আমার ফাইন্যান্সিয়াল ডিপার্টমেন্টকে সম্পূর্ণভাবে ব্লক করে দেওয়া হয়। সে সময় আমাকে মানসিকভাবে ভীষণ হেয় করা হয়। যেন আমি আমার রেসপেক্ট নিয়ে, যোগ্যতা নিয়ে বেঁচে থাকতে না পারি। এরকম অনেক প্রতিবন্ধকতা করা হয়েছিল আমাকে।

 

সংগীতাঙ্গনে আপনাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল...

বিষয়টি ভীষণ অমানবিক! টিভি, বেতার, সিনেমায় আমাকে গান গাইতে দেওয়া হয়নি। দীর্ঘ ১৬ বছর গাইতে পারিনি।

 

এখনকার শিল্পীদের সঙ্গে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি হবে কি?

এমন কিছুই থাকবে না; ঘটবে না। সব সময় একই জীবন চলে না। সারা পৃথিবী উন্নত হচ্ছে। বাংলাদেশ কেন পড়ে থাকবে? আমাদেরও উন্নয়ন হবে। শিল্পীসহ সংস্কৃতির প্রতিটি স্তরের উন্নয়ন হবে, এটা বিশ্বাস করি।

যে প্রবাস জীবন এতদিন যাপন করেছেন, সেটা কেমন ছিল? নিজের দেশ আর মায়ের কোল সমান। মায়ের বুকে জড়িয়ে থাকা আর নিজের দেশে থাকা এটা কিন্তু একই বিষয়। বিদেশ উন্নত দেশ বলে সেখানে কোনো অসম্মানের জায়গা নেই। সেখানে শিল্পীদের সম্মান করা হয়। তারা তো জাতিগতভাবেই প্রচণ্ড সম্মানী। তারা সম্মান দিতে ভালোবাসে, সম্মান নিতে ভালোবাসে। এর মাঝখানে আর কিছু নাই। স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারা যায় সেখানে। করেছিও সেখানে। স্টেজ শো, গান, বিভিন্ন অনুষ্ঠানও করেছি। শুধু ওখানে রেকর্ডিংটা করতে পারিনি। রেকর্ডিং করতে গেলে একটা ভালো স্টুডিও দরকার, যেটা ওখানে খুবই কস্টলি। আর আমেরিকানরা তাদের মতো করে রেকর্ডিং করে।

 

গান নিয়ে আগামীর পরিকল্পনা কী?

আমি তো গানের মানুষ। আধা করা কাজ যেগুলো রয়েছে সেগুলো আমি কমপ্লিট করব। তারপর দেখা যাবে, ইনশাআল্লাহ!

 

‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি যিনি দিয়েছিলেন তাঁর সঙ্গে আপনার দারুণ সখ্য ছিল। নামটার নেপথ্যের গল্পটা একটু বলবেন?

‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি কি ভালো লাগে না? আমার শ্রোতা-দর্শক, ভক্তরা এই ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি খুবই পছন্দ করে। আই লাভ ইট। খুবই ইনজয় করি নামটি। জানেন তো, ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ ইজ দ্য রেয়ার স্টোন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড। আগে তো শুধু একটাই ছিল। তো এই জিনিসটা মানুষের ভালোবাসা। আর ভালোবাসাটাকে স্পেশাল রাখার জন্য, একটু কালো বলে আমাকে মনে হয় একটু স্যাটিসফাইড করার জন্য ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ বলা হয়। আমার দেশের মানুষ, দেশের জনগণ আমাকে একেক সময়, একেক নাম দিয়েছে। আমার শ্রদ্ধেয়, সম্মানিত, আমার সত্যিকার অর্থে একটা শ্রদ্ধার জায়গা, বিনম্র শ্রদ্ধার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্নেহ করে আমাকে অনেকবার অনেক নামে ডেকেছেন। সেগুলো একটা একটা করে শ্রোতারা যেন কোথা থেকে পেয়ে যায়! তখন তারা ডাকা শুরু করে।

 

আপনাকে সে সময় হেলিকপ্টারে নিয়ে এসেছিলেন তিনি...

হ্যাঁ। (মৃদু হাসি)

 

অনেক কাছ থেকে দেখেছেন। তাঁর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কেমন ছিল? তিনি কেমন মানুষ ছিলেন?

উনি এত বড় মাপের মানুষ। তিনি বিশাল একটা ইনস্টিটিউশন। সে সময় সার্ক কালচার অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে বিদেশের কালচারাল এক্সচেঞ্জগুলো তিনিই করেছিলেন। তিনি কিন্তু তখনই বুঝতে পেরেছিলেন, আমরা কোনো একটা সময় এই ১৬ বছরের মতো একটি কালো সময় পার করব। সেজন্য তিনি অনেক কিছু করেছিলেন। সেগুলো যদি ভালোভাবে পালন করা হতো, তাহলে বোধহয় আমাদের উত্তরণ সম্ভব ছিল। তিনি সাহিত্যিক, কবি, লেখক, শিল্পী, সাংবাদিক, পেইন্টার- সব আর্টিস্টকে রেসপেক্ট করতেন, উৎসাহ দিতেন, ভালোবাসতেন। ফলশ্রুতিতে অনেক ভালো শিল্পী তৈরিও হয়েছিল। সে সময়ের সংস্কৃতিচর্চা তো এখন আর নেই; প্ল্যাটফরমও নেই। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানও নেই। কিন্তু তিনি তাঁর আদর্শ রেখে গেছেন। সেই আদর্শ আমরা যারা লালন করি। এসব নিয়ে ভাবি। জানি, নিশ্চয়ই এর থেকে উত্তরণ আমাদের এক দিন হবে। আমরা সেই পথেই চলব, ইনশাআল্লাহ!

 

এবার তাহলে রাজনীতিতে আরও বেশি সক্রিয় হবেন?

আশা করতে তো দোষ নেই। স্বপ্নই যদি দেখব, তো ভালোটাই দেখব। স্বপ্নটা এরকম, দেশের জন্য এখনকার বাস্তবতা যেটা পথচলা, সেই পথ কিন্তু আমি চলছি। বিএনপির সঙ্গেই কিন্তু আমি বেড়ে উঠেছি। সেজন্য মনে করেন, বিএনপি একবার করেছিল, আবারও করবে। ভালো কাজগুলো এখন করছি বেশি করে। আমি মনে করি, এক দিন সাংস্কৃতিক অঙ্গনটা খুবই শক্তিশালী হবে।

 

‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’- গানটি আপনি মনে-প্রাণে ধারণ করেন, যেটি বিএনপির দলীয় গানও। এটিকে আরও বেশি বিস্তৃত করতে কোনো পদক্ষেপ নেবেন কি?

গানটি নিয়ে আমার সামনে সুন্দর কিছু প্ল্যান আছে। সেই অনুযায়ী কাজও শুরু করেছি। আশা করছি, ভালো কিছুই হবে। এ গানটির কথাগুলো মনিরুজ্জামান মনিরের লেখা। তিনি এত বছর আগে এত চমৎকার করে গানটি লিখেছেন, সত্যিই অতুলনীয়। মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা জীবনের সঙ্গে কীভাবে একটি গানের লাইনগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত। দেশের প্রতিটি স্তরে স্তরে থাকা বিষয়গুলো এ গানের প্রতিটি লাইনে রয়েছে। এটির মধ্যে বলা যায় পূর্ণাঙ্গ বাংলাদেশ রয়েছে। এটির সুর দিয়েছিলেন বিখ্যাত সংগীত পরিচালক প্রয়াত আলাউদ্দিন আলী এবং গেয়েছেন অতুলনীয়, আমার শ্রদ্ধাভাজন শাহনাজ রহমতুল্লাহ। তাঁর নাম আসলে মনে কষ্ট জেগে ওঠে। চোখটা জলে ভরে যায়। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হয়নি। দলের কথা রাখেন, আপনি যদি সম্পূর্ণ বাংলাদেশ নিয়ে একটি ছবি আঁকেন তাহলে দেখবেন এই গানটিই পুরো একটি ছবির বাংলাদেশ। এটি জাতির সঙ্গে আলাদা হবে কীভাবে! তাই এ গানটি জাতীয়তাবাদী দলের দলীয় সংগীত। কারণ, জিয়াউর রহমান এ গানটিকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতেন। তিনি তাঁর প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান এ গানটি দিয়ে শুরু করতেন। মিটিং শুরু করতেন, আবার শেষটাও এ গানটি দিয়ে করতেন। তিনি নিজেও আমাদের সঙ্গে এসে দাঁড়িয়ে গানটি গাইতেন। আমার সঙ্গে কতবার যে এ গান গেয়েছেন। ম্যাডামও গেয়েছেন। এ গানটি আমি অনেকবার গেয়েছি।

 

শিল্পীদের রাজনীতিতে যুক্ত থাকা কি সমর্থন করেন?

রাজনীতি তো একটা বড় সংস্কৃতি। কেন সমর্থন করব না। এটিকে পজিটিভলি দেখতে হবে সবার। শিল্পীরা কি রাজনীতি করতে পারবেন না? শিল্পীরা বরং আরও ভালো পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মৌয়ের শৈশব স্মৃতি...
মৌয়ের শৈশব স্মৃতি...
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
সালমানের গান শুনে কয়েদিরা কাঁদছিল
সালমানের গান শুনে কয়েদিরা কাঁদছিল
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
শখের রূপনগর
শখের রূপনগর
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
সংগ্রামী নারী  জয়া আহসান
সংগ্রামী নারী জয়া আহসান
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা ছাড়া কোনো পথ নেই : কফিল উদ্দিন
গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা ছাড়া কোনো পথ নেই : কফিল উদ্দিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘১৭ বছর তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হয়েছিল’
‘১৭ বছর তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হয়েছিল’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন আইফোনে প্রথম ছবি তুললেন বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী
নতুন আইফোনে প্রথম ছবি তুললেন বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসুর কার্যনির্বাহী পরিষদের ২৬ পদে ৪২৯ জন প্রার্থী
চাকসুর কার্যনির্বাহী পরিষদের ২৬ পদে ৪২৯ জন প্রার্থী

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার 'ফেরেশতে'
দেশের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার 'ফেরেশতে'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারা নিজেরা কাঁদলেন অন্যদেরও চোখ ভিজালেন
তারা নিজেরা কাঁদলেন অন্যদেরও চোখ ভিজালেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বাসচাপায় ছেলের সামনে প্রাণ গেল মায়ের
ফটিকছড়িতে বাসচাপায় ছেলের সামনে প্রাণ গেল মায়ের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাকসু নির্বাচন: অনাবাসিক ভোটারদের নিয়েই বেশি চিন্তায় প্রার্থীরা
চাকসু নির্বাচন: অনাবাসিক ভোটারদের নিয়েই বেশি চিন্তায় প্রার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের নতুন ভবন উদ্বোধন
মেহেরপুরে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের নতুন ভবন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে প্রতিপক্ষের গুলিতে গৃহবধূ নিহত
নরসিংদীতে প্রতিপক্ষের গুলিতে গৃহবধূ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে ৬ জেলে আটক
সুন্দরবন থেকে ৬ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র মানে সবার অধিকার নিশ্চিত করা: ড. মঈন খান
গণতন্ত্র মানে সবার অধিকার নিশ্চিত করা: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নারীদের নিয়ে বিএনপির উঠান বৈঠক
রূপগঞ্জে নারীদের নিয়ে বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধ: হত্যা চেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধ: হত্যা চেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুইজন নিহত
বরিশালে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি অধ্যাপক ডা. এ কে এম কামারুজ্জামান আর নেই
সাবেক এমপি অধ্যাপক ডা. এ কে এম কামারুজ্জামান আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড় তুলে মোহামেডানকে তছনছ করে কিংসের চ্যালেঞ্জ কাপ জয়
ঝড় তুলে মোহামেডানকে তছনছ করে কিংসের চ্যালেঞ্জ কাপ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে