শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

বিশেষ সাক্ষাৎকার : বেবী নাজনীন

প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি

প্রিন্ট ভার্সন
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি

‘কোকিলকণ্ঠী’-খ্যাত গায়িকা বেবী নাজনীন। যিনি দেশীয় বিনোদন জগতের ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ হিসেবেও সুপরিচিত। নব্বই-পরবর্তী আধুনিক বাংলা গানের ভুবন যার স্বরগ্রামের সঙ্গে উঠত-নামত, এই তারকাশিল্পী তাঁদের অন্যতম। ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠে তিনি নাম লেখান রাজনীতিতে। একপর্যায়ে কোণঠাসা হয়ে পাড়ি জমান বিদেশে। দীর্ঘ আট বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের প্রবাসজীবন কাটিয়ে সম্প্রতি নতুন বাংলাদেশে ফিরেছেন। দেশে ফেরার কিছুদিন পর এই তারকার সঙ্গে জানা-অজানা নানা প্রশ্ন নিয়ে মুখোমুখি- পান্থ আফজাল

 

নতুন দেশে ফিরে কেমন লাগছে?

আলহামদুলিল্লাহ! আই অ্যাম ভেরি হ্যাপি। খুব ভালো লাগছে।

 

এমন বাংলাদেশই কি চেয়েছিলেন?

নতুন দেশ চেয়েছিলাম। তবে এত ত্যাগের বিনিময়ে চাইনি। এতগুলো ত্যাগ, এতগুলো প্রাণ চলে গেছে। এমনি-ই তো হতে পারত! সুন্দর একটি দেশ হতে পারত। তবে সত্যি যা পেয়েছি, অসাধারণ এই স্বাধীনতা। বলা যায়, নতুন করে বাঁচা। যদিও কষ্ট রয়েছে, খুব কষ্ট। আনন্দ লাগলেও তার চেয়ে কষ্টটা অনেক বেশি। স্বাধীনতা চেয়েছি কিন্তু এত প্রাণের বিয়োগ চাইনি। সেজন্য যা পেয়েছি স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা, শুকরিয়া। যেন আমাদের এই স্বাধীনতা আমরা দেশবাসী-জাতি সবাই মিলে ধরে রাখতে পারি এবং নতুন ভবিষ্যৎ তৈরি করতে পারি, নতুন প্রজন্মের জন্য।

 

জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের সবকিছুর সংস্কার হচ্ছে। সেই হিসেবে সংগীতজগতের সংস্কার কেমন হওয়া উচিত?

আমার যদি সৌভাগ্য হয় সাজানোর, তাহলে আমি ঢেলেই সাজাব। ঐতিহ্যকে তুলে নিয়ে আসব। দেশের পরিচয়কে তুলে নিয়ে আসব। দেশের আইডেন্টিটিকে তুলে নিয়ে আসব। দেশের শিল্পীদের মেধাকে মূল্যায়ন করে যোগ্যতা অনুযায়ী অবস্থান নির্ধারণ করব। শিল্পীদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করব। তারা যেন এ দেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে পারেন। সেই শক্তিটুকু দিয়ে তাদের তৈরি করব। এটা খুবই জরুরি এবং দেশের সাংস্কৃতিক প্ল্যাটফরমটাকে ক্রেডিবল, হেলদি এবং পারমানেন্ট করা দরকার।

 

দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন, কেন? কী ঘটেছিল সে সময়?

প্রথমত আমাকে হ্যারেজ করা হয়; অ্যারেস্ট করা হয়। আমার ফাইন্যান্সিয়াল ডিপার্টমেন্টকে সম্পূর্ণভাবে ব্লক করে দেওয়া হয়। সে সময় আমাকে মানসিকভাবে ভীষণ হেয় করা হয়। যেন আমি আমার রেসপেক্ট নিয়ে, যোগ্যতা নিয়ে বেঁচে থাকতে না পারি। এরকম অনেক প্রতিবন্ধকতা করা হয়েছিল আমাকে।

 

সংগীতাঙ্গনে আপনাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল...

বিষয়টি ভীষণ অমানবিক! টিভি, বেতার, সিনেমায় আমাকে গান গাইতে দেওয়া হয়নি। দীর্ঘ ১৬ বছর গাইতে পারিনি।

 

এখনকার শিল্পীদের সঙ্গে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি হবে কি?

এমন কিছুই থাকবে না; ঘটবে না। সব সময় একই জীবন চলে না। সারা পৃথিবী উন্নত হচ্ছে। বাংলাদেশ কেন পড়ে থাকবে? আমাদেরও উন্নয়ন হবে। শিল্পীসহ সংস্কৃতির প্রতিটি স্তরের উন্নয়ন হবে, এটা বিশ্বাস করি।

যে প্রবাস জীবন এতদিন যাপন করেছেন, সেটা কেমন ছিল? নিজের দেশ আর মায়ের কোল সমান। মায়ের বুকে জড়িয়ে থাকা আর নিজের দেশে থাকা এটা কিন্তু একই বিষয়। বিদেশ উন্নত দেশ বলে সেখানে কোনো অসম্মানের জায়গা নেই। সেখানে শিল্পীদের সম্মান করা হয়। তারা তো জাতিগতভাবেই প্রচণ্ড সম্মানী। তারা সম্মান দিতে ভালোবাসে, সম্মান নিতে ভালোবাসে। এর মাঝখানে আর কিছু নাই। স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারা যায় সেখানে। করেছিও সেখানে। স্টেজ শো, গান, বিভিন্ন অনুষ্ঠানও করেছি। শুধু ওখানে রেকর্ডিংটা করতে পারিনি। রেকর্ডিং করতে গেলে একটা ভালো স্টুডিও দরকার, যেটা ওখানে খুবই কস্টলি। আর আমেরিকানরা তাদের মতো করে রেকর্ডিং করে।

 

গান নিয়ে আগামীর পরিকল্পনা কী?

আমি তো গানের মানুষ। আধা করা কাজ যেগুলো রয়েছে সেগুলো আমি কমপ্লিট করব। তারপর দেখা যাবে, ইনশাআল্লাহ!

 

‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি যিনি দিয়েছিলেন তাঁর সঙ্গে আপনার দারুণ সখ্য ছিল। নামটার নেপথ্যের গল্পটা একটু বলবেন?

‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি কি ভালো লাগে না? আমার শ্রোতা-দর্শক, ভক্তরা এই ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি খুবই পছন্দ করে। আই লাভ ইট। খুবই ইনজয় করি নামটি। জানেন তো, ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ ইজ দ্য রেয়ার স্টোন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড। আগে তো শুধু একটাই ছিল। তো এই জিনিসটা মানুষের ভালোবাসা। আর ভালোবাসাটাকে স্পেশাল রাখার জন্য, একটু কালো বলে আমাকে মনে হয় একটু স্যাটিসফাইড করার জন্য ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ বলা হয়। আমার দেশের মানুষ, দেশের জনগণ আমাকে একেক সময়, একেক নাম দিয়েছে। আমার শ্রদ্ধেয়, সম্মানিত, আমার সত্যিকার অর্থে একটা শ্রদ্ধার জায়গা, বিনম্র শ্রদ্ধার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্নেহ করে আমাকে অনেকবার অনেক নামে ডেকেছেন। সেগুলো একটা একটা করে শ্রোতারা যেন কোথা থেকে পেয়ে যায়! তখন তারা ডাকা শুরু করে।

 

আপনাকে সে সময় হেলিকপ্টারে নিয়ে এসেছিলেন তিনি...

হ্যাঁ। (মৃদু হাসি)

 

অনেক কাছ থেকে দেখেছেন। তাঁর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কেমন ছিল? তিনি কেমন মানুষ ছিলেন?

উনি এত বড় মাপের মানুষ। তিনি বিশাল একটা ইনস্টিটিউশন। সে সময় সার্ক কালচার অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে বিদেশের কালচারাল এক্সচেঞ্জগুলো তিনিই করেছিলেন। তিনি কিন্তু তখনই বুঝতে পেরেছিলেন, আমরা কোনো একটা সময় এই ১৬ বছরের মতো একটি কালো সময় পার করব। সেজন্য তিনি অনেক কিছু করেছিলেন। সেগুলো যদি ভালোভাবে পালন করা হতো, তাহলে বোধহয় আমাদের উত্তরণ সম্ভব ছিল। তিনি সাহিত্যিক, কবি, লেখক, শিল্পী, সাংবাদিক, পেইন্টার- সব আর্টিস্টকে রেসপেক্ট করতেন, উৎসাহ দিতেন, ভালোবাসতেন। ফলশ্রুতিতে অনেক ভালো শিল্পী তৈরিও হয়েছিল। সে সময়ের সংস্কৃতিচর্চা তো এখন আর নেই; প্ল্যাটফরমও নেই। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানও নেই। কিন্তু তিনি তাঁর আদর্শ রেখে গেছেন। সেই আদর্শ আমরা যারা লালন করি। এসব নিয়ে ভাবি। জানি, নিশ্চয়ই এর থেকে উত্তরণ আমাদের এক দিন হবে। আমরা সেই পথেই চলব, ইনশাআল্লাহ!

 

এবার তাহলে রাজনীতিতে আরও বেশি সক্রিয় হবেন?

আশা করতে তো দোষ নেই। স্বপ্নই যদি দেখব, তো ভালোটাই দেখব। স্বপ্নটা এরকম, দেশের জন্য এখনকার বাস্তবতা যেটা পথচলা, সেই পথ কিন্তু আমি চলছি। বিএনপির সঙ্গেই কিন্তু আমি বেড়ে উঠেছি। সেজন্য মনে করেন, বিএনপি একবার করেছিল, আবারও করবে। ভালো কাজগুলো এখন করছি বেশি করে। আমি মনে করি, এক দিন সাংস্কৃতিক অঙ্গনটা খুবই শক্তিশালী হবে।

 

‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’- গানটি আপনি মনে-প্রাণে ধারণ করেন, যেটি বিএনপির দলীয় গানও। এটিকে আরও বেশি বিস্তৃত করতে কোনো পদক্ষেপ নেবেন কি?

গানটি নিয়ে আমার সামনে সুন্দর কিছু প্ল্যান আছে। সেই অনুযায়ী কাজও শুরু করেছি। আশা করছি, ভালো কিছুই হবে। এ গানটির কথাগুলো মনিরুজ্জামান মনিরের লেখা। তিনি এত বছর আগে এত চমৎকার করে গানটি লিখেছেন, সত্যিই অতুলনীয়। মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা জীবনের সঙ্গে কীভাবে একটি গানের লাইনগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত। দেশের প্রতিটি স্তরে স্তরে থাকা বিষয়গুলো এ গানের প্রতিটি লাইনে রয়েছে। এটির মধ্যে বলা যায় পূর্ণাঙ্গ বাংলাদেশ রয়েছে। এটির সুর দিয়েছিলেন বিখ্যাত সংগীত পরিচালক প্রয়াত আলাউদ্দিন আলী এবং গেয়েছেন অতুলনীয়, আমার শ্রদ্ধাভাজন শাহনাজ রহমতুল্লাহ। তাঁর নাম আসলে মনে কষ্ট জেগে ওঠে। চোখটা জলে ভরে যায়। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হয়নি। দলের কথা রাখেন, আপনি যদি সম্পূর্ণ বাংলাদেশ নিয়ে একটি ছবি আঁকেন তাহলে দেখবেন এই গানটিই পুরো একটি ছবির বাংলাদেশ। এটি জাতির সঙ্গে আলাদা হবে কীভাবে! তাই এ গানটি জাতীয়তাবাদী দলের দলীয় সংগীত। কারণ, জিয়াউর রহমান এ গানটিকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতেন। তিনি তাঁর প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান এ গানটি দিয়ে শুরু করতেন। মিটিং শুরু করতেন, আবার শেষটাও এ গানটি দিয়ে করতেন। তিনি নিজেও আমাদের সঙ্গে এসে দাঁড়িয়ে গানটি গাইতেন। আমার সঙ্গে কতবার যে এ গান গেয়েছেন। ম্যাডামও গেয়েছেন। এ গানটি আমি অনেকবার গেয়েছি।

 

শিল্পীদের রাজনীতিতে যুক্ত থাকা কি সমর্থন করেন?

রাজনীতি তো একটা বড় সংস্কৃতি। কেন সমর্থন করব না। এটিকে পজিটিভলি দেখতে হবে সবার। শিল্পীরা কি রাজনীতি করতে পারবেন না? শিল্পীরা বরং আরও ভালো পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদে চাষীর প্রত্যাশা
ঈদে চাষীর প্রত্যাশা
আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল ‘টগর’
আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল ‘টগর’
অনন্ত-বর্ষার ঈদের স্মৃতি
অনন্ত-বর্ষার ঈদের স্মৃতি
ঈদে অভিনেত্রীদের ‘তারকা আড্ডা’
ঈদে অভিনেত্রীদের ‘তারকা আড্ডা’
স্বাধীন দেশে কোরবানি ঈদের সিনেমা - রংবাজ
স্বাধীন দেশে কোরবানি ঈদের সিনেমা - রংবাজ
ছোটপর্দায় ঈদের যত নাটক
ছোটপর্দায় ঈদের যত নাটক
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
সর্বশেষ খবর
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক