শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

বিশেষ সাক্ষাৎকার : বেবী নাজনীন

প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি

প্রিন্ট ভার্সন
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি

‘কোকিলকণ্ঠী’-খ্যাত গায়িকা বেবী নাজনীন। যিনি দেশীয় বিনোদন জগতের ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ হিসেবেও সুপরিচিত। নব্বই-পরবর্তী আধুনিক বাংলা গানের ভুবন যার স্বরগ্রামের সঙ্গে উঠত-নামত, এই তারকাশিল্পী তাঁদের অন্যতম। ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠে তিনি নাম লেখান রাজনীতিতে। একপর্যায়ে কোণঠাসা হয়ে পাড়ি জমান বিদেশে। দীর্ঘ আট বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের প্রবাসজীবন কাটিয়ে সম্প্রতি নতুন বাংলাদেশে ফিরেছেন। দেশে ফেরার কিছুদিন পর এই তারকার সঙ্গে জানা-অজানা নানা প্রশ্ন নিয়ে মুখোমুখি- পান্থ আফজাল

 

নতুন দেশে ফিরে কেমন লাগছে?

আলহামদুলিল্লাহ! আই অ্যাম ভেরি হ্যাপি। খুব ভালো লাগছে।

 

এমন বাংলাদেশই কি চেয়েছিলেন?

নতুন দেশ চেয়েছিলাম। তবে এত ত্যাগের বিনিময়ে চাইনি। এতগুলো ত্যাগ, এতগুলো প্রাণ চলে গেছে। এমনি-ই তো হতে পারত! সুন্দর একটি দেশ হতে পারত। তবে সত্যি যা পেয়েছি, অসাধারণ এই স্বাধীনতা। বলা যায়, নতুন করে বাঁচা। যদিও কষ্ট রয়েছে, খুব কষ্ট। আনন্দ লাগলেও তার চেয়ে কষ্টটা অনেক বেশি। স্বাধীনতা চেয়েছি কিন্তু এত প্রাণের বিয়োগ চাইনি। সেজন্য যা পেয়েছি স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা, শুকরিয়া। যেন আমাদের এই স্বাধীনতা আমরা দেশবাসী-জাতি সবাই মিলে ধরে রাখতে পারি এবং নতুন ভবিষ্যৎ তৈরি করতে পারি, নতুন প্রজন্মের জন্য।

 

জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের সবকিছুর সংস্কার হচ্ছে। সেই হিসেবে সংগীতজগতের সংস্কার কেমন হওয়া উচিত?

আমার যদি সৌভাগ্য হয় সাজানোর, তাহলে আমি ঢেলেই সাজাব। ঐতিহ্যকে তুলে নিয়ে আসব। দেশের পরিচয়কে তুলে নিয়ে আসব। দেশের আইডেন্টিটিকে তুলে নিয়ে আসব। দেশের শিল্পীদের মেধাকে মূল্যায়ন করে যোগ্যতা অনুযায়ী অবস্থান নির্ধারণ করব। শিল্পীদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করব। তারা যেন এ দেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে পারেন। সেই শক্তিটুকু দিয়ে তাদের তৈরি করব। এটা খুবই জরুরি এবং দেশের সাংস্কৃতিক প্ল্যাটফরমটাকে ক্রেডিবল, হেলদি এবং পারমানেন্ট করা দরকার।

 

দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন, কেন? কী ঘটেছিল সে সময়?

প্রথমত আমাকে হ্যারেজ করা হয়; অ্যারেস্ট করা হয়। আমার ফাইন্যান্সিয়াল ডিপার্টমেন্টকে সম্পূর্ণভাবে ব্লক করে দেওয়া হয়। সে সময় আমাকে মানসিকভাবে ভীষণ হেয় করা হয়। যেন আমি আমার রেসপেক্ট নিয়ে, যোগ্যতা নিয়ে বেঁচে থাকতে না পারি। এরকম অনেক প্রতিবন্ধকতা করা হয়েছিল আমাকে।

 

সংগীতাঙ্গনে আপনাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল...

বিষয়টি ভীষণ অমানবিক! টিভি, বেতার, সিনেমায় আমাকে গান গাইতে দেওয়া হয়নি। দীর্ঘ ১৬ বছর গাইতে পারিনি।

 

এখনকার শিল্পীদের সঙ্গে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি হবে কি?

এমন কিছুই থাকবে না; ঘটবে না। সব সময় একই জীবন চলে না। সারা পৃথিবী উন্নত হচ্ছে। বাংলাদেশ কেন পড়ে থাকবে? আমাদেরও উন্নয়ন হবে। শিল্পীসহ সংস্কৃতির প্রতিটি স্তরের উন্নয়ন হবে, এটা বিশ্বাস করি।

যে প্রবাস জীবন এতদিন যাপন করেছেন, সেটা কেমন ছিল? নিজের দেশ আর মায়ের কোল সমান। মায়ের বুকে জড়িয়ে থাকা আর নিজের দেশে থাকা এটা কিন্তু একই বিষয়। বিদেশ উন্নত দেশ বলে সেখানে কোনো অসম্মানের জায়গা নেই। সেখানে শিল্পীদের সম্মান করা হয়। তারা তো জাতিগতভাবেই প্রচণ্ড সম্মানী। তারা সম্মান দিতে ভালোবাসে, সম্মান নিতে ভালোবাসে। এর মাঝখানে আর কিছু নাই। স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারা যায় সেখানে। করেছিও সেখানে। স্টেজ শো, গান, বিভিন্ন অনুষ্ঠানও করেছি। শুধু ওখানে রেকর্ডিংটা করতে পারিনি। রেকর্ডিং করতে গেলে একটা ভালো স্টুডিও দরকার, যেটা ওখানে খুবই কস্টলি। আর আমেরিকানরা তাদের মতো করে রেকর্ডিং করে।

 

গান নিয়ে আগামীর পরিকল্পনা কী?

আমি তো গানের মানুষ। আধা করা কাজ যেগুলো রয়েছে সেগুলো আমি কমপ্লিট করব। তারপর দেখা যাবে, ইনশাআল্লাহ!

 

‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি যিনি দিয়েছিলেন তাঁর সঙ্গে আপনার দারুণ সখ্য ছিল। নামটার নেপথ্যের গল্পটা একটু বলবেন?

‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি কি ভালো লাগে না? আমার শ্রোতা-দর্শক, ভক্তরা এই ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামটি খুবই পছন্দ করে। আই লাভ ইট। খুবই ইনজয় করি নামটি। জানেন তো, ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ ইজ দ্য রেয়ার স্টোন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড। আগে তো শুধু একটাই ছিল। তো এই জিনিসটা মানুষের ভালোবাসা। আর ভালোবাসাটাকে স্পেশাল রাখার জন্য, একটু কালো বলে আমাকে মনে হয় একটু স্যাটিসফাইড করার জন্য ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ বলা হয়। আমার দেশের মানুষ, দেশের জনগণ আমাকে একেক সময়, একেক নাম দিয়েছে। আমার শ্রদ্ধেয়, সম্মানিত, আমার সত্যিকার অর্থে একটা শ্রদ্ধার জায়গা, বিনম্র শ্রদ্ধার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্নেহ করে আমাকে অনেকবার অনেক নামে ডেকেছেন। সেগুলো একটা একটা করে শ্রোতারা যেন কোথা থেকে পেয়ে যায়! তখন তারা ডাকা শুরু করে।

 

আপনাকে সে সময় হেলিকপ্টারে নিয়ে এসেছিলেন তিনি...

হ্যাঁ। (মৃদু হাসি)

 

অনেক কাছ থেকে দেখেছেন। তাঁর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কেমন ছিল? তিনি কেমন মানুষ ছিলেন?

উনি এত বড় মাপের মানুষ। তিনি বিশাল একটা ইনস্টিটিউশন। সে সময় সার্ক কালচার অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে বিদেশের কালচারাল এক্সচেঞ্জগুলো তিনিই করেছিলেন। তিনি কিন্তু তখনই বুঝতে পেরেছিলেন, আমরা কোনো একটা সময় এই ১৬ বছরের মতো একটি কালো সময় পার করব। সেজন্য তিনি অনেক কিছু করেছিলেন। সেগুলো যদি ভালোভাবে পালন করা হতো, তাহলে বোধহয় আমাদের উত্তরণ সম্ভব ছিল। তিনি সাহিত্যিক, কবি, লেখক, শিল্পী, সাংবাদিক, পেইন্টার- সব আর্টিস্টকে রেসপেক্ট করতেন, উৎসাহ দিতেন, ভালোবাসতেন। ফলশ্রুতিতে অনেক ভালো শিল্পী তৈরিও হয়েছিল। সে সময়ের সংস্কৃতিচর্চা তো এখন আর নেই; প্ল্যাটফরমও নেই। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানও নেই। কিন্তু তিনি তাঁর আদর্শ রেখে গেছেন। সেই আদর্শ আমরা যারা লালন করি। এসব নিয়ে ভাবি। জানি, নিশ্চয়ই এর থেকে উত্তরণ আমাদের এক দিন হবে। আমরা সেই পথেই চলব, ইনশাআল্লাহ!

 

এবার তাহলে রাজনীতিতে আরও বেশি সক্রিয় হবেন?

আশা করতে তো দোষ নেই। স্বপ্নই যদি দেখব, তো ভালোটাই দেখব। স্বপ্নটা এরকম, দেশের জন্য এখনকার বাস্তবতা যেটা পথচলা, সেই পথ কিন্তু আমি চলছি। বিএনপির সঙ্গেই কিন্তু আমি বেড়ে উঠেছি। সেজন্য মনে করেন, বিএনপি একবার করেছিল, আবারও করবে। ভালো কাজগুলো এখন করছি বেশি করে। আমি মনে করি, এক দিন সাংস্কৃতিক অঙ্গনটা খুবই শক্তিশালী হবে।

 

‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’- গানটি আপনি মনে-প্রাণে ধারণ করেন, যেটি বিএনপির দলীয় গানও। এটিকে আরও বেশি বিস্তৃত করতে কোনো পদক্ষেপ নেবেন কি?

গানটি নিয়ে আমার সামনে সুন্দর কিছু প্ল্যান আছে। সেই অনুযায়ী কাজও শুরু করেছি। আশা করছি, ভালো কিছুই হবে। এ গানটির কথাগুলো মনিরুজ্জামান মনিরের লেখা। তিনি এত বছর আগে এত চমৎকার করে গানটি লিখেছেন, সত্যিই অতুলনীয়। মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা জীবনের সঙ্গে কীভাবে একটি গানের লাইনগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত। দেশের প্রতিটি স্তরে স্তরে থাকা বিষয়গুলো এ গানের প্রতিটি লাইনে রয়েছে। এটির মধ্যে বলা যায় পূর্ণাঙ্গ বাংলাদেশ রয়েছে। এটির সুর দিয়েছিলেন বিখ্যাত সংগীত পরিচালক প্রয়াত আলাউদ্দিন আলী এবং গেয়েছেন অতুলনীয়, আমার শ্রদ্ধাভাজন শাহনাজ রহমতুল্লাহ। তাঁর নাম আসলে মনে কষ্ট জেগে ওঠে। চোখটা জলে ভরে যায়। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হয়নি। দলের কথা রাখেন, আপনি যদি সম্পূর্ণ বাংলাদেশ নিয়ে একটি ছবি আঁকেন তাহলে দেখবেন এই গানটিই পুরো একটি ছবির বাংলাদেশ। এটি জাতির সঙ্গে আলাদা হবে কীভাবে! তাই এ গানটি জাতীয়তাবাদী দলের দলীয় সংগীত। কারণ, জিয়াউর রহমান এ গানটিকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতেন। তিনি তাঁর প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান এ গানটি দিয়ে শুরু করতেন। মিটিং শুরু করতেন, আবার শেষটাও এ গানটি দিয়ে করতেন। তিনি নিজেও আমাদের সঙ্গে এসে দাঁড়িয়ে গানটি গাইতেন। আমার সঙ্গে কতবার যে এ গান গেয়েছেন। ম্যাডামও গেয়েছেন। এ গানটি আমি অনেকবার গেয়েছি।

 

শিল্পীদের রাজনীতিতে যুক্ত থাকা কি সমর্থন করেন?

রাজনীতি তো একটা বড় সংস্কৃতি। কেন সমর্থন করব না। এটিকে পজিটিভলি দেখতে হবে সবার। শিল্পীরা কি রাজনীতি করতে পারবেন না? শিল্পীরা বরং আরও ভালো পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
চলছে লাক্স সুপারস্টার
চলছে লাক্স সুপারস্টার
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর