শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৯, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

আমি শোকার্ত নই, আমি ক্ষুব্ধ, ক্রুদ্ধ

ফরিদ কবির
অনলাইন ভার্সন
আমি শোকার্ত নই, আমি ক্ষুব্ধ, ক্রুদ্ধ

আমি এখনো মনে করি, পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে আমার মাকে হয়তো হারাতে হতো না! তিনি হয়তো যথাযথ চিকিৎসাটা পেতেন, যেটা তিনি পাননি। এখনো, গত দু'মাসে করোনায় কিংবা করোনার লক্ষণ নিয়ে যারা মারা গেছেন তার দায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকজনকেই নিতে হবে।

তারা কী উদ্দেশ্যে বেসরকারি বা প্রাইভেট হাসপাতালগুলোকে করোনা টেস্ট ও করোনা চিকিৎসা থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে- তার জন্য তাদেরকে জবাবদিহির আওতায় আনা দরকার। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে পড়ার পরই কেবল তারা সম্প্রতি একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে করোনা টেস্টসহ করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণের অনুমতি দিয়েছে।

আমি মনে করি, মন্ত্রণালয় এককভাবে কিট ও রিএজেন্ট কেনাকাটা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতেই বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে করোনা টেস্ট থেকে এতোদিন দূরে সরিয়ে রেখেছিলো!

করোনা রোগীদের চিকিৎসার ক্ষেত্রেও একই পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। পিপিই, মাস্ক, গ্লাভস, ভেন্টিলেটরসহ হাসপাতালের বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনাকাটা নিজেদের হাতে রাখতেই করোনার চিকিৎসাও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকজন নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।

আর এর ফলে, প্রকৃত চিকিৎসা কেউ পাননি! কোভিড হাসপাতালগুলো রোগীর তুলনায় ভয়াবহভাবে অপ্রতুল। সরকারি ৪-৫টি হাসপাতালে আইসিইউর বেড সাকল্যে শ খানেক। কিন্তু রোগী কয়েক হাজার। যে হাসপাতালগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে, সেগুলোর বেশিরভাগেরই উন্নত চিকিৎসা দেয়ার সামর্থ্যই নেই। আপনারাই বলুন, স্বাভাবিক অবস্থা থাকলে আপনারা কেউ কুয়েত মৈত্রী বা মুগদার মতো হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যেতেন কিনা? শুনেছি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকজনও চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছেন অন্য হাসপাতালে! কোভিড হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি হওয়া এতোটাই কঠিন যে খুব কম রোগীই তার সন্ধান পান।

মন্ত্রী ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্তারা যদি বলেন, তারা আসলে বুঝতেই পারেননি, স্বাস্থ্যব্যবস্থা এতোটা লেজেগোবরে হবে, তাহলে বুঝতে হবে, তারা সবাই বেকুব এবং এমন একটি মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের দায়িত্ব সামলানোর বোধ-বুদ্ধি ও যোগ্যতা তাদের নেই! এ অবস্থায় তাদেরকে সেখান থেকে কেন এখনো সরানো হচ্ছে না?

কাজেই, তাদের এ ধরনের সিদ্ধান্তের কারণে যারা করোনায় কিংবা করোনার লক্ষণ নিয়ে বিনা চিকিৎসায় কিংবা যথাযথ চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন তাদের দায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কেই নিতে হবে। এর জন্য তাদেরকে দ্রুত জবাবদিহির আওতায় আনা দরকার। দরকার একটা তদন্ত কমিটি করারও।

অন্যদিকে, করোনা ও করোনার লক্ষণ ছিলো এমন রোগীদের চিকিৎসা নিতে গিয়ে যে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ হলো, এটার জন্য সংশ্লিষ্ট পরিবারগুলোর উচিত সংগঠিত হওয়া। অপরাধীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া। এমন বিপর্যয়ের দিনে মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে, জীবন নিয়ে যারা খেলেছে তাদের সাধারণ কোনো শাস্তি মোটেও যথেষ্ট নয়। মিডিয়াগুলোরও উচিত এ বিষয়ে জোর দেয়া। ক্রমাগত বিষয়টিকে সামনে এনে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা।

এ ছাড়া, চিকিৎসকসমাজও স্বাস্থ্যব্যবস্থার এই বেহাল দশার জন্য অনেকটাই দায়ী। এখন সমস্ত হাসপাতালের হাল ধরে আছেন প্রধানত জুনিয়র ও তরুণ ডাক্তাররাই। সিনিয়র বা অধ্যাপক পর্যায়ের চিকিৎসকদের প্রায় কেউই হাসপাতালে যাচ্ছেন না। এমন একটা ভয়ংকর যুদ্ধে তাদের অধিকাংশই ময়দানে নেই। এটা হতে পারে না।

এ কথা প্রযোজ্য বারডেম হাসপাতালের ক্ষেত্রেও। আমার মা ২৪ ঘণ্টা এ হাসপাতালে ছিলেন। আমি সেখানকার মোটামুটি একজন পদস্থ কর্মী হওয়া সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান আমার মাকে দেখতে যাননি! করোনার লক্ষণ থাকায় ডিউটি ডাক্তার ও নার্সরাও তার যথাযথ দেখভাল করেননি!
গ্রিনলাইফের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। সিনিয়র চিকিৎসকরা চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে খুব একটা যুক্ত ছিলেন না। অন্তত আমি কোনো সিনিয়র চিকিৎসককে সেখানে দেখিনি! তারা পরোক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন কিনা সেটা অবশ্য আমার জানা নেই।

আমার মতে, সিনিয়র চিকিৎসকদের কেউ যদি করোনাভাইরাসের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে থাকেন, তাহলে মোবাইল বা ল্যাপটপের মাধ্যমেও তারা যুক্ত হতে পারেন।

চিকিৎসাপেশা অন্য পেশাগুলোর মতো নয়। এটি একটি মহান পেশা। কারণ এই পেশায় সেবা দেয়ার আগে চিকিৎসকদেরকেই কেবল 'ওউথ' নিতে হয়। কাজেই সিনিয়র কোনো চিকিৎসক যদি স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি দেখিয়ে এই বিপর্যয়ের দিনে একেবারেই নিরব ও নিষ্ক্রিয় থাকেন তাহলে তাদের চিহ্নিত করা দরকার এবং তাদের বিএমডিসি'র রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা দরকার। তাদের এটা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে অধ্যাপক একে আজাদ খানের বয়স প্রায় ৭৮ বছর হওয়া সত্ত্বেও নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রায় প্রতিদিন তিনি সমিতির বিভিন্ন হাসপাতালে কাজ করেছেন!

ষাটের বেশি বয়স যাদের তারা সরাসরি মাঠে না থাকতে পারেন, কিন্তু পুরো চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে দ্বিতীয় সারিতে পরামর্শক হিসেবে কেন যুক্ত থাকবেন না?

বাংলাদেশে স্বাস্থ্যব্যবস্থা এখন যাদের হাতে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে তাদেরকে বহাল রেখে এবং দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা এমন বেহাল অবস্থায় রেখে 'উন্নয়নের জোয়ার' কতোদিন বজায় থাকবে- সেটা নিয়ে অবশ্যই নীতিনির্ধারকদের ভাবতে হবে।

শেষ করি একটা ছোট্ট অভিজ্ঞতা দিয়ে।
আম্মা মারা যাওয়ার পর হাসপাতালের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দফতরে জানানো হয়। করোনায় কোনো রোগী মারা গেলে তাদেরকে জানানোটাই নাকি এখনকার নিয়ম। এর পর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব 'আল মারকাজুল ইসলাম'কে জানানো। তারা হাসপাতালে এসে লাশ দাফন-কাফনের উদ্যোগ নেবে।
কিন্তু তারা কখন আসবে?
বিষয়টি একেবারেই অনিশ্চিত।

খোঁজ নিয়ে জানা গেলো, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যথাসম্ভব দ্রুততার সঙ্গেই বিষয়টি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগে জানিয়ে দিয়েছে। এরপরে বাকি কাজটা মন্ত্রণালয়ের ওপর নির্ভরশীল। তারা কখন 'আল মারকাজুল ইসলাম'কে জানাবে, কখন 'আল মারকাজুল' আসবে সেটা কেউ জানেন না।
যতোদূর শুনেছি, সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর খোকনের লাশ নিতে ১৪ ঘণ্টা সময় লেগেছিলো। সাংবাদিক নেতারা এ বিষয়ে তদবির সত্ত্বেও। সাজ্জাদের স্ত্রী শাওন জানালো, 'আল মারকাজুলের' সঙ্গে তার যোগাযোগ হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ পেলেই তারা আসবে।
ও আরও জানালো, আমি এক বন্ধুকে ফোন করেছি, মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে যোগাযোগ করতে বলেছি।

আমি নিজেও আমার সহপাঠী সুভাষ সরকার পিন্টুকে কল দিলাম। পিন্টু কিছুদিন আগেও এই মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ছিলো। ওকে বিষয়টা বলতেই ও জানালো, দোস্ত চিন্তা করিস না। আমি দেখতেছি।
মিনিট পাঁচেক পরেই ও ফোনে জানালো, আজম নামে এক যুগ্মসচিব এটার দায়িত্বে। আমি বলে দিয়েছি। তারপরেও তুই তার নম্বরটা রাখ। কোনো সমস্যা হলে তার নম্বরে আমার রেফারেন্সে কথা বলে নিস।
পিন্টু এও জানালো, 'আজম ছেলে ভালো! এখনই তোর বিষয়টা দেখবে বলেছে'!
সেই প্রমাণ অবশ্য মিললো। মিনিট পাঁচেক পরে মারকাজুল থেকে ফোনে শাওনকে একজন জানালেন, তারা এইমাত্র নির্দেশ পেয়েছেন। যতো দ্রুত সম্ভব তারা আসছেন।

দু'পক্ষই অপ্রত্যাশিত ভালো আচরণ করলেন। এম্বুলেন্সসহ ছ-সাতজনের একটা দল এসে হাজির হলো আধঘণ্টার মধ্যেই।
কথা হচ্ছে, সকল মানুষই যে এতটা সদয় আচরণ পাবেন এটা আশা করা দুরাশাই। কজনইবা সহজে পৌঁছুতে পারবেন যুগ্মসচিব কিংবা মারকাজুল পর্যন্ত!

করোনা যতোটা না অভিশাপ, তার চাইতে বেশি ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে রেখেছেন আমাদের মন্ত্রী ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের লোকজন। দয়া করে তাদেরকে থামান।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়