শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৯, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

আমি শোকার্ত নই, আমি ক্ষুব্ধ, ক্রুদ্ধ

ফরিদ কবির
অনলাইন ভার্সন
আমি শোকার্ত নই, আমি ক্ষুব্ধ, ক্রুদ্ধ

আমি এখনো মনে করি, পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে আমার মাকে হয়তো হারাতে হতো না! তিনি হয়তো যথাযথ চিকিৎসাটা পেতেন, যেটা তিনি পাননি। এখনো, গত দু'মাসে করোনায় কিংবা করোনার লক্ষণ নিয়ে যারা মারা গেছেন তার দায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকজনকেই নিতে হবে।

তারা কী উদ্দেশ্যে বেসরকারি বা প্রাইভেট হাসপাতালগুলোকে করোনা টেস্ট ও করোনা চিকিৎসা থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে- তার জন্য তাদেরকে জবাবদিহির আওতায় আনা দরকার। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে পড়ার পরই কেবল তারা সম্প্রতি একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে করোনা টেস্টসহ করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণের অনুমতি দিয়েছে।

আমি মনে করি, মন্ত্রণালয় এককভাবে কিট ও রিএজেন্ট কেনাকাটা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতেই বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে করোনা টেস্ট থেকে এতোদিন দূরে সরিয়ে রেখেছিলো!

করোনা রোগীদের চিকিৎসার ক্ষেত্রেও একই পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। পিপিই, মাস্ক, গ্লাভস, ভেন্টিলেটরসহ হাসপাতালের বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনাকাটা নিজেদের হাতে রাখতেই করোনার চিকিৎসাও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকজন নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।

আর এর ফলে, প্রকৃত চিকিৎসা কেউ পাননি! কোভিড হাসপাতালগুলো রোগীর তুলনায় ভয়াবহভাবে অপ্রতুল। সরকারি ৪-৫টি হাসপাতালে আইসিইউর বেড সাকল্যে শ খানেক। কিন্তু রোগী কয়েক হাজার। যে হাসপাতালগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে, সেগুলোর বেশিরভাগেরই উন্নত চিকিৎসা দেয়ার সামর্থ্যই নেই। আপনারাই বলুন, স্বাভাবিক অবস্থা থাকলে আপনারা কেউ কুয়েত মৈত্রী বা মুগদার মতো হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যেতেন কিনা? শুনেছি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকজনও চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছেন অন্য হাসপাতালে! কোভিড হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি হওয়া এতোটাই কঠিন যে খুব কম রোগীই তার সন্ধান পান।

মন্ত্রী ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্তারা যদি বলেন, তারা আসলে বুঝতেই পারেননি, স্বাস্থ্যব্যবস্থা এতোটা লেজেগোবরে হবে, তাহলে বুঝতে হবে, তারা সবাই বেকুব এবং এমন একটি মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের দায়িত্ব সামলানোর বোধ-বুদ্ধি ও যোগ্যতা তাদের নেই! এ অবস্থায় তাদেরকে সেখান থেকে কেন এখনো সরানো হচ্ছে না?

কাজেই, তাদের এ ধরনের সিদ্ধান্তের কারণে যারা করোনায় কিংবা করোনার লক্ষণ নিয়ে বিনা চিকিৎসায় কিংবা যথাযথ চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন তাদের দায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কেই নিতে হবে। এর জন্য তাদেরকে দ্রুত জবাবদিহির আওতায় আনা দরকার। দরকার একটা তদন্ত কমিটি করারও।

অন্যদিকে, করোনা ও করোনার লক্ষণ ছিলো এমন রোগীদের চিকিৎসা নিতে গিয়ে যে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ হলো, এটার জন্য সংশ্লিষ্ট পরিবারগুলোর উচিত সংগঠিত হওয়া। অপরাধীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া। এমন বিপর্যয়ের দিনে মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে, জীবন নিয়ে যারা খেলেছে তাদের সাধারণ কোনো শাস্তি মোটেও যথেষ্ট নয়। মিডিয়াগুলোরও উচিত এ বিষয়ে জোর দেয়া। ক্রমাগত বিষয়টিকে সামনে এনে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা।

এ ছাড়া, চিকিৎসকসমাজও স্বাস্থ্যব্যবস্থার এই বেহাল দশার জন্য অনেকটাই দায়ী। এখন সমস্ত হাসপাতালের হাল ধরে আছেন প্রধানত জুনিয়র ও তরুণ ডাক্তাররাই। সিনিয়র বা অধ্যাপক পর্যায়ের চিকিৎসকদের প্রায় কেউই হাসপাতালে যাচ্ছেন না। এমন একটা ভয়ংকর যুদ্ধে তাদের অধিকাংশই ময়দানে নেই। এটা হতে পারে না।

এ কথা প্রযোজ্য বারডেম হাসপাতালের ক্ষেত্রেও। আমার মা ২৪ ঘণ্টা এ হাসপাতালে ছিলেন। আমি সেখানকার মোটামুটি একজন পদস্থ কর্মী হওয়া সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান আমার মাকে দেখতে যাননি! করোনার লক্ষণ থাকায় ডিউটি ডাক্তার ও নার্সরাও তার যথাযথ দেখভাল করেননি!
গ্রিনলাইফের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। সিনিয়র চিকিৎসকরা চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে খুব একটা যুক্ত ছিলেন না। অন্তত আমি কোনো সিনিয়র চিকিৎসককে সেখানে দেখিনি! তারা পরোক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন কিনা সেটা অবশ্য আমার জানা নেই।

আমার মতে, সিনিয়র চিকিৎসকদের কেউ যদি করোনাভাইরাসের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে থাকেন, তাহলে মোবাইল বা ল্যাপটপের মাধ্যমেও তারা যুক্ত হতে পারেন।

চিকিৎসাপেশা অন্য পেশাগুলোর মতো নয়। এটি একটি মহান পেশা। কারণ এই পেশায় সেবা দেয়ার আগে চিকিৎসকদেরকেই কেবল 'ওউথ' নিতে হয়। কাজেই সিনিয়র কোনো চিকিৎসক যদি স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি দেখিয়ে এই বিপর্যয়ের দিনে একেবারেই নিরব ও নিষ্ক্রিয় থাকেন তাহলে তাদের চিহ্নিত করা দরকার এবং তাদের বিএমডিসি'র রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা দরকার। তাদের এটা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে অধ্যাপক একে আজাদ খানের বয়স প্রায় ৭৮ বছর হওয়া সত্ত্বেও নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রায় প্রতিদিন তিনি সমিতির বিভিন্ন হাসপাতালে কাজ করেছেন!

ষাটের বেশি বয়স যাদের তারা সরাসরি মাঠে না থাকতে পারেন, কিন্তু পুরো চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে দ্বিতীয় সারিতে পরামর্শক হিসেবে কেন যুক্ত থাকবেন না?

বাংলাদেশে স্বাস্থ্যব্যবস্থা এখন যাদের হাতে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে তাদেরকে বহাল রেখে এবং দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা এমন বেহাল অবস্থায় রেখে 'উন্নয়নের জোয়ার' কতোদিন বজায় থাকবে- সেটা নিয়ে অবশ্যই নীতিনির্ধারকদের ভাবতে হবে।

শেষ করি একটা ছোট্ট অভিজ্ঞতা দিয়ে।
আম্মা মারা যাওয়ার পর হাসপাতালের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দফতরে জানানো হয়। করোনায় কোনো রোগী মারা গেলে তাদেরকে জানানোটাই নাকি এখনকার নিয়ম। এর পর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব 'আল মারকাজুল ইসলাম'কে জানানো। তারা হাসপাতালে এসে লাশ দাফন-কাফনের উদ্যোগ নেবে।
কিন্তু তারা কখন আসবে?
বিষয়টি একেবারেই অনিশ্চিত।

খোঁজ নিয়ে জানা গেলো, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যথাসম্ভব দ্রুততার সঙ্গেই বিষয়টি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগে জানিয়ে দিয়েছে। এরপরে বাকি কাজটা মন্ত্রণালয়ের ওপর নির্ভরশীল। তারা কখন 'আল মারকাজুল ইসলাম'কে জানাবে, কখন 'আল মারকাজুল' আসবে সেটা কেউ জানেন না।
যতোদূর শুনেছি, সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর খোকনের লাশ নিতে ১৪ ঘণ্টা সময় লেগেছিলো। সাংবাদিক নেতারা এ বিষয়ে তদবির সত্ত্বেও। সাজ্জাদের স্ত্রী শাওন জানালো, 'আল মারকাজুলের' সঙ্গে তার যোগাযোগ হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ পেলেই তারা আসবে।
ও আরও জানালো, আমি এক বন্ধুকে ফোন করেছি, মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে যোগাযোগ করতে বলেছি।

আমি নিজেও আমার সহপাঠী সুভাষ সরকার পিন্টুকে কল দিলাম। পিন্টু কিছুদিন আগেও এই মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ছিলো। ওকে বিষয়টা বলতেই ও জানালো, দোস্ত চিন্তা করিস না। আমি দেখতেছি।
মিনিট পাঁচেক পরেই ও ফোনে জানালো, আজম নামে এক যুগ্মসচিব এটার দায়িত্বে। আমি বলে দিয়েছি। তারপরেও তুই তার নম্বরটা রাখ। কোনো সমস্যা হলে তার নম্বরে আমার রেফারেন্সে কথা বলে নিস।
পিন্টু এও জানালো, 'আজম ছেলে ভালো! এখনই তোর বিষয়টা দেখবে বলেছে'!
সেই প্রমাণ অবশ্য মিললো। মিনিট পাঁচেক পরে মারকাজুল থেকে ফোনে শাওনকে একজন জানালেন, তারা এইমাত্র নির্দেশ পেয়েছেন। যতো দ্রুত সম্ভব তারা আসছেন।

দু'পক্ষই অপ্রত্যাশিত ভালো আচরণ করলেন। এম্বুলেন্সসহ ছ-সাতজনের একটা দল এসে হাজির হলো আধঘণ্টার মধ্যেই।
কথা হচ্ছে, সকল মানুষই যে এতটা সদয় আচরণ পাবেন এটা আশা করা দুরাশাই। কজনইবা সহজে পৌঁছুতে পারবেন যুগ্মসচিব কিংবা মারকাজুল পর্যন্ত!

করোনা যতোটা না অভিশাপ, তার চাইতে বেশি ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে রেখেছেন আমাদের মন্ত্রী ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের লোকজন। দয়া করে তাদেরকে থামান।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন