শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:২৮, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

এডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু

নব্বই বছরে পদার্পণ, চাই সুস্থ ও নিরোগ শতাব্দী অতিক্রম

আব্রাহাম লিংকন
অনলাইন ভার্সন
নব্বই বছরে পদার্পণ, চাই সুস্থ ও নিরোগ শতাব্দী অতিক্রম

নীহার বানু হত্যাকাণ্ড মামলায় তিনি আলোচিত আইনজীবী। যে ঘটনা রাজশাহীকে ছাড়িয়ে দেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন তুলেছিল। তাকে তখন চিনেছিলাম সংবাদ, ইত্তেফাকসহ হাতেগোনা কয়েকটি পত্রিকার সুবাদে।

ছাত্র রাজনীতির সুবাদে তাকে জানতে সুবিধা হয়েছিল। তিনি তুখোড় ছাত্র রাজনীতিক ছিলেন। ভাষা আন্দোলনের পর গড়ে উঠা ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৫৭ এর ন্যাপ। কামগামীর পর ওয়ালী ন্যাপ। দেশ স্বাধীনের ন্যাপ মোজাফফর ন্যাপের বিভক্ত হলে তিনি চৌধুরী হারুনের ন্যাপে যুক্ত থাকেন। তিনি রাজশাহীতে গড়ে উঠা প্রতিটি প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন।

১৯৯১ সালে সাম্প্রদায়িক শক্তির দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় আমাসি হয়ে আমি, রাগীব আহসান মুন্না (রাকসু ভিপি) জিয়াউল হাসান (Ziaul Ahsan প্রো-ভিপি), শাহীন (ভিপি শের-ই- বাংলা হল, শাহরিয়ার মিতু (ভিপি নবাব আব্দুল লতিফ হল), শহরের রায়হান ভাই ও মুহিত ভাই সিনেট সদস্য, হিটলার ভাইসহ ১৪ জন ছাত্রনেতা আসামি। মামলার ট্রায়াল শুরু হবে। আমরা ঢাকা থেকে ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলামকে আমাদের মামলায় আনতে চাইলাম। আমাদের জন্য Fazle Hossain Badsha ভাই প্রাণান্তকর চেষ্টা করেন তাদের। পরে তারা (ড. কামাল হোসেন) পরামর্শ করে ঠিক করে দেন প্রবাদ প্রতীম আইনজীবী এডভোকেট সিরাজুল হককে।

আমরা হতচকিত হয়ে যাই। কারণ তখন তিনি এরশাদের অস্ত্র মামলায় আইনজীবী। আর আমরা সবে এরশাদকে কান ধরে ক্ষমতা থেকে নামিয়েছি। আমরা মুখ চাওয়া চাওয়ি করছিলাম। পরে ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম স্যার আমাদের বললেন, আমি বা কামাল হোসেন সাহেব গেলে যদি ভালো হতো তাহলে আমরাই যেতাম। যিনি এ বিষয়ে পারদর্শী এবং বেস্ট হবেন তাকেই আমরা সিলেক্ট করেছি। যে সত্যতা পরে আমরা পেয়েছি। আমরা আত্মসমর্পণ থেকে ট্রায়ালের শেষ পর্যন্ত গোলাম আরিফ টিপুর নেতৃত্ব রাজশাহীর চারজন আইনজীবীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতা পেয়েছি যারা হলেন প্রয়াত আইনজীবী জুনিয়র আশরাফ (রাজশাহী বারে বাদশাহ ভায়ের বাবা সিনিয়র আশরাফ নামে পরিচিত ছিলেন), শেলী ভাই এবং জাসদের এটভোকেট মাসুম আহমেদ টিপু ভাই।
আমি আইনজীবী সনদের জন্য রাজশাহী বার থেকে গোলাম আরিফ টিপুর মাধ্যমে ইন্টিমেশন দিয়েছিলাম। যা হোক ঢাকায় বিজ্ঞ সিনিয়র আইনজীবী সিরাজুল হক বললেন, আমরা যেনো গোলাম আরিফ টিপুকে দিয়ে ব্রিফগুলো গুছিয়ে নেই এবং তিনি যেনো সামগ্রিক প্রস্তুতি নেন। আমরা তার সাথে দেখা করি। তিনি বললেন, তিনি আমাদের সেশন কোর্টে হাজির করিয়ে দেবেন।

জানালেন তিনি সবকিছুই করবেন কিন্তু ট্রায়ালে সরাসরি থাকবেন না। আমরা ভাবলাম এটি ইগো কনফ্লিক্ট কিনা! ভীষণ চিন্তা। এগুলো দোলাচালে ফাঁসির দঁড়িতে প্রাণ যায় কিনা। কারণ তখনো বুঝতাম না কোনটা প্রজ্ঞা ও মহানুভবতা আর কোনটা কনফ্লিক্ট। তিনি আমাদের দায়রা আদালতে স্যারেন্ডার করে দেন। সেখানে আমাদের জামিন শুনানি হয়নি। নথি পাঠিয়ে দেয়া হয় সদ্য গঠিত সিটি ম্যাজিস্ট্রেট বিষ্ণু পদ সাহার কোর্টে। এর অনেক পরে ঈদের আগের দিন জামিনে মুক্ত হই। সে শুনানিতেও তিনি ছিলেন।

মামলার ট্রায়াল জেলা ও দায়রা জজ প্রয়াত দাউদ সাহেবের আদালতে হওয়ার কথা। আমাদের মামলাটি বহুল আলোচিত ও স্পর্শকাতরতার নামে বিভাগীয় স্পেশাল জজ মজিবর রহমান প্রধান এর আদালতে তিনি বদলি করে দেন। যেখানে আমাদের পক্ষে জুনিয়র আশরাফ প্রথম দিকে এবং শেষ দিকে সিরাজুল হক স্যার জেরা পর্বে অংশগ্রহণ করেন। সিরাজুল হক স্যার যুক্তিতর্কও করেন। সেসব বিষয় পরে উত্থাপন করা যাবে।

এই পর্বগুলোতে আমার নিকট থেকে সিরাজুল হক স্যার এবং গোলাম আরিফ টিপু স্যারকে দেখার দুর্লভ সৌভাগ্য লাভ করেছি।

ট্রায়াল পর্বে সিরাজুল হক স্যার আমাকে বলেছিলেন গোলাম আরিফ টিপুর মতন আইনজীবীর জন্ম হয় কালেভদ্রে। তার প্রজ্ঞার তিনি ভূয়সী প্রশংসা করেন।

আমরা সাধারণত দেখি কনটেম্পোরারিদের পরস্পরের প্রতি কিছুটা দূরত্ব। সিরাজুল হক স্যারের তার প্রতি শ্রদ্ধা আমাকে অভিভূত করেছিল।

বিচারের এক পর্যায়ে মজিবর রহমান প্রধান মামলাটির বিচার তিনি করতে চাননি বলে নানা কারণ দেখিয়ে মামলা বদলির জন্য তিনি হাইকোর্টে আবেদন করেন। সেখানে কিছুটা কালক্ষেপণ হয়। পরে তিনি বদলি হয়ে গেলে বিচারক হয়ে আসেন আব্দুল হাই (পরে বিচারপতি)। তিনি মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষীসহ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুনেন।

মামলাটির রায় প্রকাশিত হয় ২৭ জুলাই ১৯৯২। রায়ের কয়েকদিন আগে থেকে জজ সাহেব নিরুদ্দেশ। কোথায় আছেন পিয়ন-পেশকার কেউ বলতে পারেননি। এদিকে শহর ও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবল উত্তেজনা। শহরের মোড়ে মোড়ে রায়ের দিন কয়েক আগ থেকেই নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ও বাড়তি টহল। এগুলো আমাদের মনে অজানা শঙ্কা আরও বাড়িয়ে দেয়। কয়েক মাস আগে আমাদের মামলার জন্য রাজপথে জীবন দিয়েছেন জাসদ ছাত্রলীগের ইয়াসির আরাফাত পিটু। অন্যদিকে শিবির প্রধান এলাকাগুলোতে আমাদের ফাঁসির দাবিতে মৌলবাদীদের মিছিল মিটিং একটা অন্ধকার গহব্বরের ইঙ্গিত করছিল।

২৭ জুলাই মামলার রায়। সমগ্র রাজশাহী শহর পুলিশ-বিডিআর দিয়ে জ্যাম। কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনী। যে নিরাপত্তা বেষ্টনী আদালত ও হরগ্রাম এলাকায় শহরের চেয়ে বহুগুণ। এরকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা সে সময় রাজশাহীবাসীর জন্য নতুন। যা হোক আমরা ক্যাম্পাস থেকে হাজার ছাত্র এবং শহরের পথে পথে হাজারো মানুষ আমাদের সেদিন শুভাশিস ও আদালতে ঢোকার আগে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে বিদায় দেয়। মামলায় আমরা কয়েকজন উপস্থিত হলেও অনেকে অজানা আশঙ্কায় অনুপস্থিত! আমরা আদালত চত্বরে ঢুকতেই কয়েকজন জানালেন এডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু আমাদের জন্য আইনজীবী সমিতির দ্বিতল গ্রন্থাগারে অপেক্ষা করছেন। আমি এবং মুন্না ভাই ভেতরে যেতেই বললেন একটা পিটিশন ড্রাফট করেছি একটু পদ পদবীগুলো ঠিক করে দাও।

পিটিশন পড়ে সমস্ত শরীর হিম হয়ে গেল। পিটিশনটা কিছু নয় জেলখানায় আমাদের জন্য ডিভিশনের আবেদন। যেখানে জেল হলে ডিভিশন পাওয়ার জন্য বলা আছে। মুন্না ভাই সাবেক ভিপি রাকসু, আমি সাবেক এজিএস ও বর্তমান সিনেট সদস্য। অন্যদের পদবীও তুলে ধরা হয়। আমায় টিপু স্যার বললেন, আব্রাহাম লিংকন ঠিক থাকলে বলে যাও। আদালত বসে যাবে।

মনে হলো ফাঁসিকাষ্ঠে দঁড়িতে ঝুলবার আগে আমাদের শেষ বিধি ব্যবস্থা জানিয়ে দেয়া। কিছু না হোক জেলে যাতে থাকা খাওয়া কদিন ভালো পাই।

যা হোক আমরা মামলাটি থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছিলাম। আদালত বলেছিলেন - আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ কোনোভাবেই মামলাটি প্রমাণ করতে পারেনি। আমরা সেদিন সন্দেহের সুবিধায় খালাস পাইনি। আমাদের বিরুদ্ধে এজাহারের সাথে ঘটনা ও প্রদত্ত সাক্ষের কোন মিল ছিল না।

খালাস হওয়ার পর আমি গোলাম আরিফ টিপু স্যারের উপ-শহরের বাসায় গিয়েছিলাম সালাম ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য। তাকে সেদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম- আপনি কেন এই মামলায় বিচার পর্বে অংশগ্রহণ করেননি।

তিনি বলেছিলেন, জজ সাহেব আমাকে কমফোর্ট ফিল করেন না। আমি চাইনি আমার কারণে তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হও। আমার কাছে নিজের নাম ফোটোনোটা কাজ নয়, তোমাদের জীবন রক্ষা করাটা জরুরি। আমাদের দেশে অনেক হাকিম উকিলের ওপরে করা রাগ মক্কেলের ওপর চাপায়। ফলে খালাসের মামলায় জেল, আর জেলের মামলায় খালাস পায় মক্কেল।

তখন ১৯৯২ সাক আমি নবীন আইনজীবী। ওই কঠিন কথাগুলো বুঝবার মতন জ্ঞান আমার হয়নি। নিজের পেশাগত জীবনে আজ তার কথাগুলোর মর্মার্থ অনুভব করি। কত জ্ঞান আর মহানুভবতা থাকলে সেটি সম্ভব।

আজকে আপনার নব্বই বছরে পদার্পণের দিনে আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি। চাই নিরোগ জীবন ও সুস্থভাবে শতাব্দী অতিক্রম।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র
বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন
শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে