শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:২৮, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

এডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু

নব্বই বছরে পদার্পণ, চাই সুস্থ ও নিরোগ শতাব্দী অতিক্রম

আব্রাহাম লিংকন
অনলাইন ভার্সন
নব্বই বছরে পদার্পণ, চাই সুস্থ ও নিরোগ শতাব্দী অতিক্রম

নীহার বানু হত্যাকাণ্ড মামলায় তিনি আলোচিত আইনজীবী। যে ঘটনা রাজশাহীকে ছাড়িয়ে দেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন তুলেছিল। তাকে তখন চিনেছিলাম সংবাদ, ইত্তেফাকসহ হাতেগোনা কয়েকটি পত্রিকার সুবাদে।

ছাত্র রাজনীতির সুবাদে তাকে জানতে সুবিধা হয়েছিল। তিনি তুখোড় ছাত্র রাজনীতিক ছিলেন। ভাষা আন্দোলনের পর গড়ে উঠা ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৫৭ এর ন্যাপ। কামগামীর পর ওয়ালী ন্যাপ। দেশ স্বাধীনের ন্যাপ মোজাফফর ন্যাপের বিভক্ত হলে তিনি চৌধুরী হারুনের ন্যাপে যুক্ত থাকেন। তিনি রাজশাহীতে গড়ে উঠা প্রতিটি প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন।

১৯৯১ সালে সাম্প্রদায়িক শক্তির দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় আমাসি হয়ে আমি, রাগীব আহসান মুন্না (রাকসু ভিপি) জিয়াউল হাসান (Ziaul Ahsan প্রো-ভিপি), শাহীন (ভিপি শের-ই- বাংলা হল, শাহরিয়ার মিতু (ভিপি নবাব আব্দুল লতিফ হল), শহরের রায়হান ভাই ও মুহিত ভাই সিনেট সদস্য, হিটলার ভাইসহ ১৪ জন ছাত্রনেতা আসামি। মামলার ট্রায়াল শুরু হবে। আমরা ঢাকা থেকে ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলামকে আমাদের মামলায় আনতে চাইলাম। আমাদের জন্য Fazle Hossain Badsha ভাই প্রাণান্তকর চেষ্টা করেন তাদের। পরে তারা (ড. কামাল হোসেন) পরামর্শ করে ঠিক করে দেন প্রবাদ প্রতীম আইনজীবী এডভোকেট সিরাজুল হককে।

আমরা হতচকিত হয়ে যাই। কারণ তখন তিনি এরশাদের অস্ত্র মামলায় আইনজীবী। আর আমরা সবে এরশাদকে কান ধরে ক্ষমতা থেকে নামিয়েছি। আমরা মুখ চাওয়া চাওয়ি করছিলাম। পরে ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম স্যার আমাদের বললেন, আমি বা কামাল হোসেন সাহেব গেলে যদি ভালো হতো তাহলে আমরাই যেতাম। যিনি এ বিষয়ে পারদর্শী এবং বেস্ট হবেন তাকেই আমরা সিলেক্ট করেছি। যে সত্যতা পরে আমরা পেয়েছি। আমরা আত্মসমর্পণ থেকে ট্রায়ালের শেষ পর্যন্ত গোলাম আরিফ টিপুর নেতৃত্ব রাজশাহীর চারজন আইনজীবীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতা পেয়েছি যারা হলেন প্রয়াত আইনজীবী জুনিয়র আশরাফ (রাজশাহী বারে বাদশাহ ভায়ের বাবা সিনিয়র আশরাফ নামে পরিচিত ছিলেন), শেলী ভাই এবং জাসদের এটভোকেট মাসুম আহমেদ টিপু ভাই।
আমি আইনজীবী সনদের জন্য রাজশাহী বার থেকে গোলাম আরিফ টিপুর মাধ্যমে ইন্টিমেশন দিয়েছিলাম। যা হোক ঢাকায় বিজ্ঞ সিনিয়র আইনজীবী সিরাজুল হক বললেন, আমরা যেনো গোলাম আরিফ টিপুকে দিয়ে ব্রিফগুলো গুছিয়ে নেই এবং তিনি যেনো সামগ্রিক প্রস্তুতি নেন। আমরা তার সাথে দেখা করি। তিনি বললেন, তিনি আমাদের সেশন কোর্টে হাজির করিয়ে দেবেন।

জানালেন তিনি সবকিছুই করবেন কিন্তু ট্রায়ালে সরাসরি থাকবেন না। আমরা ভাবলাম এটি ইগো কনফ্লিক্ট কিনা! ভীষণ চিন্তা। এগুলো দোলাচালে ফাঁসির দঁড়িতে প্রাণ যায় কিনা। কারণ তখনো বুঝতাম না কোনটা প্রজ্ঞা ও মহানুভবতা আর কোনটা কনফ্লিক্ট। তিনি আমাদের দায়রা আদালতে স্যারেন্ডার করে দেন। সেখানে আমাদের জামিন শুনানি হয়নি। নথি পাঠিয়ে দেয়া হয় সদ্য গঠিত সিটি ম্যাজিস্ট্রেট বিষ্ণু পদ সাহার কোর্টে। এর অনেক পরে ঈদের আগের দিন জামিনে মুক্ত হই। সে শুনানিতেও তিনি ছিলেন।

মামলার ট্রায়াল জেলা ও দায়রা জজ প্রয়াত দাউদ সাহেবের আদালতে হওয়ার কথা। আমাদের মামলাটি বহুল আলোচিত ও স্পর্শকাতরতার নামে বিভাগীয় স্পেশাল জজ মজিবর রহমান প্রধান এর আদালতে তিনি বদলি করে দেন। যেখানে আমাদের পক্ষে জুনিয়র আশরাফ প্রথম দিকে এবং শেষ দিকে সিরাজুল হক স্যার জেরা পর্বে অংশগ্রহণ করেন। সিরাজুল হক স্যার যুক্তিতর্কও করেন। সেসব বিষয় পরে উত্থাপন করা যাবে।

এই পর্বগুলোতে আমার নিকট থেকে সিরাজুল হক স্যার এবং গোলাম আরিফ টিপু স্যারকে দেখার দুর্লভ সৌভাগ্য লাভ করেছি।

ট্রায়াল পর্বে সিরাজুল হক স্যার আমাকে বলেছিলেন গোলাম আরিফ টিপুর মতন আইনজীবীর জন্ম হয় কালেভদ্রে। তার প্রজ্ঞার তিনি ভূয়সী প্রশংসা করেন।

আমরা সাধারণত দেখি কনটেম্পোরারিদের পরস্পরের প্রতি কিছুটা দূরত্ব। সিরাজুল হক স্যারের তার প্রতি শ্রদ্ধা আমাকে অভিভূত করেছিল।

বিচারের এক পর্যায়ে মজিবর রহমান প্রধান মামলাটির বিচার তিনি করতে চাননি বলে নানা কারণ দেখিয়ে মামলা বদলির জন্য তিনি হাইকোর্টে আবেদন করেন। সেখানে কিছুটা কালক্ষেপণ হয়। পরে তিনি বদলি হয়ে গেলে বিচারক হয়ে আসেন আব্দুল হাই (পরে বিচারপতি)। তিনি মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষীসহ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুনেন।

মামলাটির রায় প্রকাশিত হয় ২৭ জুলাই ১৯৯২। রায়ের কয়েকদিন আগে থেকে জজ সাহেব নিরুদ্দেশ। কোথায় আছেন পিয়ন-পেশকার কেউ বলতে পারেননি। এদিকে শহর ও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবল উত্তেজনা। শহরের মোড়ে মোড়ে রায়ের দিন কয়েক আগ থেকেই নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ও বাড়তি টহল। এগুলো আমাদের মনে অজানা শঙ্কা আরও বাড়িয়ে দেয়। কয়েক মাস আগে আমাদের মামলার জন্য রাজপথে জীবন দিয়েছেন জাসদ ছাত্রলীগের ইয়াসির আরাফাত পিটু। অন্যদিকে শিবির প্রধান এলাকাগুলোতে আমাদের ফাঁসির দাবিতে মৌলবাদীদের মিছিল মিটিং একটা অন্ধকার গহব্বরের ইঙ্গিত করছিল।

২৭ জুলাই মামলার রায়। সমগ্র রাজশাহী শহর পুলিশ-বিডিআর দিয়ে জ্যাম। কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনী। যে নিরাপত্তা বেষ্টনী আদালত ও হরগ্রাম এলাকায় শহরের চেয়ে বহুগুণ। এরকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা সে সময় রাজশাহীবাসীর জন্য নতুন। যা হোক আমরা ক্যাম্পাস থেকে হাজার ছাত্র এবং শহরের পথে পথে হাজারো মানুষ আমাদের সেদিন শুভাশিস ও আদালতে ঢোকার আগে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে বিদায় দেয়। মামলায় আমরা কয়েকজন উপস্থিত হলেও অনেকে অজানা আশঙ্কায় অনুপস্থিত! আমরা আদালত চত্বরে ঢুকতেই কয়েকজন জানালেন এডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু আমাদের জন্য আইনজীবী সমিতির দ্বিতল গ্রন্থাগারে অপেক্ষা করছেন। আমি এবং মুন্না ভাই ভেতরে যেতেই বললেন একটা পিটিশন ড্রাফট করেছি একটু পদ পদবীগুলো ঠিক করে দাও।

পিটিশন পড়ে সমস্ত শরীর হিম হয়ে গেল। পিটিশনটা কিছু নয় জেলখানায় আমাদের জন্য ডিভিশনের আবেদন। যেখানে জেল হলে ডিভিশন পাওয়ার জন্য বলা আছে। মুন্না ভাই সাবেক ভিপি রাকসু, আমি সাবেক এজিএস ও বর্তমান সিনেট সদস্য। অন্যদের পদবীও তুলে ধরা হয়। আমায় টিপু স্যার বললেন, আব্রাহাম লিংকন ঠিক থাকলে বলে যাও। আদালত বসে যাবে।

মনে হলো ফাঁসিকাষ্ঠে দঁড়িতে ঝুলবার আগে আমাদের শেষ বিধি ব্যবস্থা জানিয়ে দেয়া। কিছু না হোক জেলে যাতে থাকা খাওয়া কদিন ভালো পাই।

যা হোক আমরা মামলাটি থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছিলাম। আদালত বলেছিলেন - আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ কোনোভাবেই মামলাটি প্রমাণ করতে পারেনি। আমরা সেদিন সন্দেহের সুবিধায় খালাস পাইনি। আমাদের বিরুদ্ধে এজাহারের সাথে ঘটনা ও প্রদত্ত সাক্ষের কোন মিল ছিল না।

খালাস হওয়ার পর আমি গোলাম আরিফ টিপু স্যারের উপ-শহরের বাসায় গিয়েছিলাম সালাম ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য। তাকে সেদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম- আপনি কেন এই মামলায় বিচার পর্বে অংশগ্রহণ করেননি।

তিনি বলেছিলেন, জজ সাহেব আমাকে কমফোর্ট ফিল করেন না। আমি চাইনি আমার কারণে তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হও। আমার কাছে নিজের নাম ফোটোনোটা কাজ নয়, তোমাদের জীবন রক্ষা করাটা জরুরি। আমাদের দেশে অনেক হাকিম উকিলের ওপরে করা রাগ মক্কেলের ওপর চাপায়। ফলে খালাসের মামলায় জেল, আর জেলের মামলায় খালাস পায় মক্কেল।

তখন ১৯৯২ সাক আমি নবীন আইনজীবী। ওই কঠিন কথাগুলো বুঝবার মতন জ্ঞান আমার হয়নি। নিজের পেশাগত জীবনে আজ তার কথাগুলোর মর্মার্থ অনুভব করি। কত জ্ঞান আর মহানুভবতা থাকলে সেটি সম্ভব।

আজকে আপনার নব্বই বছরে পদার্পণের দিনে আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি। চাই নিরোগ জীবন ও সুস্থভাবে শতাব্দী অতিক্রম।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

এই মাত্র | নগর জীবন

ভারতের উত্তরাখণ্ডে বাস নদীতে পড়ে নিহত ১
ভারতের উত্তরাখণ্ডে বাস নদীতে পড়ে নিহত ১

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে আটকে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে আটকে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের
বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে
শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা
‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে
রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ
জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ
পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫
সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’
বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা