শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৮, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

আল জাজিরার প্রতিবেদনের পোস্টমর্টেম

পুলক ঘটক
অনলাইন ভার্সন
আল জাজিরার প্রতিবেদনের পোস্টমর্টেম

আল-জাজিরার টানা এক ঘণ্টা ২০ সেকেন্ডের ডকুমেন্টারিটি দেখলাম। বাংলাদেশের সেনাপ্রধান, প্রধানমন্ত্রী তথা সরকারকে মাফিয়া হিসেবে বিশ্বে পরিচিত করার জন্য অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ডকুমেন্টারিটি বানানো হয়েছে। ডকুমেন্টারিতে 'মাফিয়া' শব্দটি ব্যবহারও করেছে আল-জাজিরা।  

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (সম্ভবত 'বিলাসী' গল্পে) একটি উদাহরণ দিয়েছিলেন। তাঁর একজাক্ট কোটটি আমার মনে নেই। তবে কথাটি ছিল, যে ব্যক্তি রেলগাড়ীর জানালা দিয়ে বাংলাদেশের গ্রাম দেখেছেন তিনি প্রশ্ন করতেই পারেন, "ধান গাছের তক্তা হয় কিনা?" পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ যারা আল-জাজিরার ঐ ডকুমেন্টারি দেখে বাংলাদেশকে জানলেন এখন তাদের মনেও প্রশ্ন জাগতে পারে "বাংলাদেশ একটি মাফিয়া রাস্ট্র কি-না?" বিদেশীদের সেই ধারণার বীজে জল সিঞ্চনের জন্য দেশে-বিদেশে রাজনৈতিক প্রোপাগেটরেরও অভাব নেই। কিন্তু আমরা যারা বাংলাদেশকে জানি এবং বুঝি, তাদের কাছে এই প্রতিবেদনটি কিভাবে প্রতিভাত হয়? 

আল-জাজিরা তাদের প্রতিবেদনে মোটাদাগে চারটি বিষয়কে ফোকাস করেছে। 
এক. বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের তিন ভাই –হারিস, আনিস এবং জোসেফ– সন্ত্রাসী এবং আল-জাজিরার দৃষ্টিতে তারা আন্তর্জাতিক মাফিয়া। হারিস যে তার এলাকায় একজন জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা ছিলেন, এই তথ্যটি আল-জাজিরা গোপন করেছে। তাঁর ভাই জোসেফকে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছিল বিএনপি সরকার, এবং সেই তালিকা যে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত হতে পারে –এ বিষয়ে আল-জাজিরা কৌতুহল প্রকাশের অবকাশ পায়নি। জোসেফ ছাত্রলীগ নেতা ছিলেন, এটাও উল্লেখ করতে আল-জাজিরা ভুলে গেছে। ফ্রিডম পার্টির সন্ত্রাসী মোস্তফা হত্যা মামলায় জোসেফের মৃত্যুদণ্ড এবং তাঁর অন্য দুই ভাইয়ের যাবজ্জীবন হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট পরবর্তীতে জোসেফের সাজা কমিয়ে দেয়।
এই ফ্রিডম পার্টিকে আল-জাজিরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের "প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল" হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। ফ্রিডম পার্টি কি আসলেই একটি রাজনৈতিক দল ছিল, বা আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার মত ছিল? সেতো ছিল একটা খুনি-সন্ত্রাসী গ্যাঙ, যার মার্কা ছিল 'কুড়াল' – যে গ্যাঙটিকে জাতীয় পার্টি এবং বিএনপি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতো। "ফ্রিডম পার্টি" একটি নিষিদ্ধ সংগঠন –এই তথ্যটিও উল্লেখ করতে আল-জাজিরা ভুলে গেছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকারী কর্নেল ফারুক, রশিদ এবং অন্যরা কিভাবে বাংলাদেশে প্রকাশ্যে রাজনীতিতে নামতে পারল, কারা তাদের অস্ত্র, অর্থ, পৃষ্ঠপোষকতা তথা সরকারি সুযোগসুবিধা দিয়ে কিভাবে মাঠে নামাল –এসবের কোনো বর্ণনা প্রতিবেদনে নেই। কারণ এসব উল্লেখ করলে তাদের পারপাসটাই মাটি হয়ে যায়।শেখ হাসিনাকে কিভাবে কতবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে, হারিস ও জোসেফরা কিভাবে তাঁর প্রাণ বাঁচিয়েছেন, তাদের প্রতি শেখ হাসিনার কৃতজ্ঞতা থাকার বা স্নেহশীল হওয়ার যুক্তিসঙ্গত কারন আছে কি-না এই অ্যানালাইসিসের কোনো প্রয়োজন আল-জাজিরা দেখেনি।  
শেখ হাসিনাকে সে সময় রাষ্ট্র প্রোটেকশন দেয়নি –আর্মি বা পুলিশ তার প্রাণ বাঁচায়নি –তাঁর দলের নিবেদিত কর্মীরাই বারবার মানবঢাল তৈরি করে এবং নিজেদের জীবন দিয়ে তাঁদের নেত্রীর প্রাণ বাঁচিয়েছেন। এই বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমরা জানি। শেখ হাসিনার সরকারের অনেক বিষয়ের আমি সমালোচক। কিন্তু তাঁকে রক্ষার জন্য যারা ঝুঁকি নিয়েছে তাদের প্রতি হাসিনার যে দায়বোধ, কৃতজ্ঞতাবোধ এবং স্নেহশীল আচরণ একে আমি সম্মানের সঙ্গে দেখি। এদেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার আইন করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসতে না পারলে তাকে যতবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল তার কোনটারই বিচার পাওয়া সম্ভব ছিল না। 
১৯৯৬ সালে ফ্রিডম পার্টির গুলিবিদ্ধ সন্ত্রাসী মোস্তফা মৃত্যুর আগে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে একটি জবানবন্দি দিয়েছিল বলে আল-জাজিরা প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে। ভিডিওচিত্রের ঐ অংশটি আমি টেনে টেনে কয়েকবার দেখেছি। ম্যাজিস্ট্রেটের অনুলেখনে (ইংরেজিতে লেখা) সেখানে মোস্তফার বয়ান হল, "হারিস আমাকে তাঁর লাইসেন্স করা বন্দুক দিয়ে প্রথমে গুলি করে। "প্রশ্ন হল, একজন মৃত্যুপথযাত্রী ব্যক্তি কিভাবে নিখুঁতভাবে বলতে পারে তাঁকে যে বন্দুক দিয়ে গুলি করা হয়েছিল সেটি লাইসেন্সকৃত? মোস্তফা বলেছেন, "হারিসের পর জোসেফ আমার কোমর থেকে পিস্তল নিয়ে আমার পেটে গুলি করে। " অর্থাৎ মোস্তফা কোমরে পিস্তল ঝুলিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াতেন। যে দেশে মুদির দোকানে পিস্তল কিনতে পাওয়া যায় সে দেশের মানুষ ঐ জবানবন্দি দেখে অবাক হবেনা। মোস্তফা যদি সচেতনভাবেই বলতে পারেন, তাঁর কোমরে পিস্তল ঝোলানো ছিল এবং জোসেফ সেটা দিয়েই তাকে গুলি করেছে, তবে মোস্তফা আসলে কি জিনিস ছিলেন সে পরিচয় পেতে আমাদের অসুবিধা হয়না। মোস্তফা জবানবন্দিতে আরও বলেছেন, হারিস এবং জোসেফ ছাড়া অন্যরা তাকে 'র‍্যান্ডামলি' গুলি করেছে। তাকে নয়টি গুলি করা হয়েছে –একথাও মোস্তফা তাঁর জবানবন্দিতে উল্লেখ করেছেন। একজন মৃত্যুপথযাত্রী ব্যক্তি নিজের দেহে নয়টা গুলি লাগার কথা গুনে গুনে বলতে পারে –এটা শুনে আমি হতবাক হয়েছি। কিন্তু আল-জাজিরার প্রতিবেদক এতে অবাক হননি। মোস্তাফার বর্ণনা অনুযায়ী জোসেফ তার কোমর থেকে পিস্তল নিয়ে তাকে গুলি করলে জোসেফের অবস্থান ছিল মোস্তফার শরীরের একেবারে সন্নিকটে। সেসময় অন্যরা মোস্তফার প্রতি এলোপাতাড়ি গুলি বর্ষণ করলে সেই গুলি জোসেফের শরীরেও লাগার কথা। তাহলে জোসেফ কেমনে অক্ষত থাকে? 
মৃতব্যক্তির ডায়িং ডিক্লেয়ারেশনের ভিত্তিতেই বিএনপি আমলে জোসেফ এবং অন্যদের সাজা দেওয়া হয়েছিল। সে জবানবন্দিতে মোস্তাফার স্বাক্ষর ছিল না, হাতের ছাপও ছিল না। বিএনপি সরকারের নিয়োগকৃত ম্যাজিস্ট্রেট কিভাবে ঐ জবানবন্দি বানিয়েছিলেন তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশের যথেষ্ট অবকাশ আছে। মোস্তফা আসলে কবে এবং কোথায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিল তা নিয়েও বিভ্রান্তি আছে। মৃত্যুর ঘোষণাপত্রে বলা হয়, গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছিল সিডিএস প্রিন্টিং প্রেসে –যা অন্য একটি দলের সঙ্গে হয়েছিল এবং সেটি ১৯৯৬ সালের ৫ মে হয়েছিল। আর এফআইআর-এ বলা ছিল ৭ মে। জোসেফ এবং তাঁর ভাইদের ফাঁসানোর জন্য ঘটনাকে নতুনভাবে সাজানো হয়েছিল বলে তাঁদের আইনজীবী বহুবার আদালতকে বলেছে। মামলাটি নিয়ে এরকম অনেক বিভ্রান্তি আছে, যা বিস্তারিত করছি না। আমি মনে করি সরকারের উচিত কোর্টের অনুমতি নিয়ে ঐ মামলাটি পুনঃদতন্ত করা। কারণ এর সঙ্গে দেশের ভাবমূর্তি জড়িয়ে গেছে।  
দুই. প্রতিবেদনের অভিযোগ, আমাদের সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে তাঁর প্রবাসী ভাইয়েরা যোগাযোগ রাখেন এবং পারিবারে বিয়েসাদীর মত অনুষ্ঠানেও তাঁরা যোগ দিয়েছেন। আল-জাজিরা এই তথ্য দিয়ে প্রমাণ করার প্রয়াস পেয়েছে, আমাদের সেনাপ্রধানের সঙ্গে আন্তর্জাতিক মাফিয়াদের যোগাযোগ আছে। হারিস বা তাঁর অন্যকোনো ভাই কি আসলেই আন্তর্জাতিক মাফিয়া? বাংলাদেশের একটি হত্যা মামলা ছাড়া হারিস বিদেশে কোথাও কোনো অপরাধ কর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন –এর কোনো প্রমাণ বা ন্যুনতম তথ্য আল-জাজিরা তুলে ধরতে পারেনি। 
আল-জাজিরা হারিসকে আন্তর্জাতিক মাফিয়া বলেছে। প্রতিষ্ঠানটি তাহলে বিএনপি নেতা তারেক রহমান সম্পর্কে কি বলবে? তারেক রহমান ২১ আগস্টের বোমা হামলা মামলায়, ১০ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের মামলায়, এবং একাধিক দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক অপরাধী। জঙ্গিদের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা প্রমাণিত। তিনি কি তাহলে আন্তর্জাতিক মাফিয়া? তিনি কিভাবে পলাতক অপরাধী হয়েও একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সিনিয়র ভাইসচেয়ারমান থাকতে পারেন? তাহলে বিএনপি সম্পর্কে আমরা কি বলব? 
সেনাপ্রধান আজিজের সঙ্গে তাঁর আপন ভাই যোগাযোগ রাখেন –এটি জেনে আমাদের অবাক হওয়ার কারণ নেই। তিনি তাঁর ভাইয়ের প্রতি স্নেহশীল হবেন, তাঁকে ভাল রাখার জন্য চেষ্টা করবেন, তাতেই বা বিস্ময়ের কি আছে? আমাদের পরিবারের কেউ মামলা মোকদ্দমায় আসামী হলে আমরা কি তাদের সহযোগিতা করি না?  
তিন. প্রবাসী হারিস ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত এবং তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কিছু সরঞ্জাম ক্রয়ের ক্ষেত্রে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে আলোচনা করেছেন। আল-জাজিরা এই বিষয়টি বিশেষভাবে ফোকাসে এনেছে। বিষয়টি সত্য হলে আমি বলব, একজন পলাতক ব্যক্তিকে এরকম সুযোগ দেয়া উচিত হয়নি। তবে ঐসব সেনাসরঞ্জাম (বন্দুকের কার্তুজ) বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শেষ পর্যন্ত আদৌ কিনেছিল কিনা এবং কিনে থাকলেও তাতে দুর্নীতি হয়েছিল কিনা, দুই টাকার জিনিস পাঁচ টাকা দিয়ে কিনে দেশের ক্ষতি করা হয়েছিল কিনা –এরকম কোনো তথ্য আল-জাজিরা হাজির করতে পারেনি। 
চার. পলাতক হারিস একসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেহরক্ষী ছিলেন এবং তার প্রতি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর স্নেহের দৃষ্টি আছে। কারণ সে সময় তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রাণরক্ষায় বড় অবদান রেখেছিলেন। এই বিষয়টি আল-জাজিরার চোখে বড় অপরাধ। আমাদের বাঙালি ভাইয়েরা হারিসের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সকৃতজ্ঞ স্নেহকে কিভাবে মূল্যায়ন করেন? এখানে দুই ধারার মানুষ আছে। "মাগো তোমায় কথা দিলাম, মুজিব হত্যার বদলা নেব," এই স্লোগান যাদের রক্তে বোধের অনুরণন ঘটায় তাদের সেন্টিমেন্ট একরকম। অন্যদিকে যারা সবসময় বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারবর্গের রক্তাক্ত মৃতদেহ দেখার মধ্যে শান্তি খুঁজে পায়, তাদের সেন্টিমেন্ট অন্যরকম। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানিদের চোখে সন্ত্রাসী, আমাদের চোখে বীর। খুনি ফ্রিডম পার্টি ও তার সহযোগী পৃষ্ঠপোষকদের কাছে শেখ হাসিনার উপর আক্রমণকারীরা বীর, একজন দেশপ্রেমিকের চোখে হাসিনার রক্ষায় যারা বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তাঁরাই সম্মানিত অগ্রসেনা। 

লেখক: সাংবাদিক।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে