শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৮, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

আল জাজিরার প্রতিবেদনের পোস্টমর্টেম

পুলক ঘটক
অনলাইন ভার্সন
আল জাজিরার প্রতিবেদনের পোস্টমর্টেম

আল-জাজিরার টানা এক ঘণ্টা ২০ সেকেন্ডের ডকুমেন্টারিটি দেখলাম। বাংলাদেশের সেনাপ্রধান, প্রধানমন্ত্রী তথা সরকারকে মাফিয়া হিসেবে বিশ্বে পরিচিত করার জন্য অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ডকুমেন্টারিটি বানানো হয়েছে। ডকুমেন্টারিতে 'মাফিয়া' শব্দটি ব্যবহারও করেছে আল-জাজিরা।  

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (সম্ভবত 'বিলাসী' গল্পে) একটি উদাহরণ দিয়েছিলেন। তাঁর একজাক্ট কোটটি আমার মনে নেই। তবে কথাটি ছিল, যে ব্যক্তি রেলগাড়ীর জানালা দিয়ে বাংলাদেশের গ্রাম দেখেছেন তিনি প্রশ্ন করতেই পারেন, "ধান গাছের তক্তা হয় কিনা?" পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ যারা আল-জাজিরার ঐ ডকুমেন্টারি দেখে বাংলাদেশকে জানলেন এখন তাদের মনেও প্রশ্ন জাগতে পারে "বাংলাদেশ একটি মাফিয়া রাস্ট্র কি-না?" বিদেশীদের সেই ধারণার বীজে জল সিঞ্চনের জন্য দেশে-বিদেশে রাজনৈতিক প্রোপাগেটরেরও অভাব নেই। কিন্তু আমরা যারা বাংলাদেশকে জানি এবং বুঝি, তাদের কাছে এই প্রতিবেদনটি কিভাবে প্রতিভাত হয়? 

আল-জাজিরা তাদের প্রতিবেদনে মোটাদাগে চারটি বিষয়কে ফোকাস করেছে। 
এক. বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের তিন ভাই –হারিস, আনিস এবং জোসেফ– সন্ত্রাসী এবং আল-জাজিরার দৃষ্টিতে তারা আন্তর্জাতিক মাফিয়া। হারিস যে তার এলাকায় একজন জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা ছিলেন, এই তথ্যটি আল-জাজিরা গোপন করেছে। তাঁর ভাই জোসেফকে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছিল বিএনপি সরকার, এবং সেই তালিকা যে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত হতে পারে –এ বিষয়ে আল-জাজিরা কৌতুহল প্রকাশের অবকাশ পায়নি। জোসেফ ছাত্রলীগ নেতা ছিলেন, এটাও উল্লেখ করতে আল-জাজিরা ভুলে গেছে। ফ্রিডম পার্টির সন্ত্রাসী মোস্তফা হত্যা মামলায় জোসেফের মৃত্যুদণ্ড এবং তাঁর অন্য দুই ভাইয়ের যাবজ্জীবন হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট পরবর্তীতে জোসেফের সাজা কমিয়ে দেয়।
এই ফ্রিডম পার্টিকে আল-জাজিরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের "প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল" হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। ফ্রিডম পার্টি কি আসলেই একটি রাজনৈতিক দল ছিল, বা আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার মত ছিল? সেতো ছিল একটা খুনি-সন্ত্রাসী গ্যাঙ, যার মার্কা ছিল 'কুড়াল' – যে গ্যাঙটিকে জাতীয় পার্টি এবং বিএনপি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতো। "ফ্রিডম পার্টি" একটি নিষিদ্ধ সংগঠন –এই তথ্যটিও উল্লেখ করতে আল-জাজিরা ভুলে গেছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকারী কর্নেল ফারুক, রশিদ এবং অন্যরা কিভাবে বাংলাদেশে প্রকাশ্যে রাজনীতিতে নামতে পারল, কারা তাদের অস্ত্র, অর্থ, পৃষ্ঠপোষকতা তথা সরকারি সুযোগসুবিধা দিয়ে কিভাবে মাঠে নামাল –এসবের কোনো বর্ণনা প্রতিবেদনে নেই। কারণ এসব উল্লেখ করলে তাদের পারপাসটাই মাটি হয়ে যায়।শেখ হাসিনাকে কিভাবে কতবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে, হারিস ও জোসেফরা কিভাবে তাঁর প্রাণ বাঁচিয়েছেন, তাদের প্রতি শেখ হাসিনার কৃতজ্ঞতা থাকার বা স্নেহশীল হওয়ার যুক্তিসঙ্গত কারন আছে কি-না এই অ্যানালাইসিসের কোনো প্রয়োজন আল-জাজিরা দেখেনি।  
শেখ হাসিনাকে সে সময় রাষ্ট্র প্রোটেকশন দেয়নি –আর্মি বা পুলিশ তার প্রাণ বাঁচায়নি –তাঁর দলের নিবেদিত কর্মীরাই বারবার মানবঢাল তৈরি করে এবং নিজেদের জীবন দিয়ে তাঁদের নেত্রীর প্রাণ বাঁচিয়েছেন। এই বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমরা জানি। শেখ হাসিনার সরকারের অনেক বিষয়ের আমি সমালোচক। কিন্তু তাঁকে রক্ষার জন্য যারা ঝুঁকি নিয়েছে তাদের প্রতি হাসিনার যে দায়বোধ, কৃতজ্ঞতাবোধ এবং স্নেহশীল আচরণ একে আমি সম্মানের সঙ্গে দেখি। এদেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার আইন করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসতে না পারলে তাকে যতবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল তার কোনটারই বিচার পাওয়া সম্ভব ছিল না। 
১৯৯৬ সালে ফ্রিডম পার্টির গুলিবিদ্ধ সন্ত্রাসী মোস্তফা মৃত্যুর আগে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে একটি জবানবন্দি দিয়েছিল বলে আল-জাজিরা প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে। ভিডিওচিত্রের ঐ অংশটি আমি টেনে টেনে কয়েকবার দেখেছি। ম্যাজিস্ট্রেটের অনুলেখনে (ইংরেজিতে লেখা) সেখানে মোস্তফার বয়ান হল, "হারিস আমাকে তাঁর লাইসেন্স করা বন্দুক দিয়ে প্রথমে গুলি করে। "প্রশ্ন হল, একজন মৃত্যুপথযাত্রী ব্যক্তি কিভাবে নিখুঁতভাবে বলতে পারে তাঁকে যে বন্দুক দিয়ে গুলি করা হয়েছিল সেটি লাইসেন্সকৃত? মোস্তফা বলেছেন, "হারিসের পর জোসেফ আমার কোমর থেকে পিস্তল নিয়ে আমার পেটে গুলি করে। " অর্থাৎ মোস্তফা কোমরে পিস্তল ঝুলিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াতেন। যে দেশে মুদির দোকানে পিস্তল কিনতে পাওয়া যায় সে দেশের মানুষ ঐ জবানবন্দি দেখে অবাক হবেনা। মোস্তফা যদি সচেতনভাবেই বলতে পারেন, তাঁর কোমরে পিস্তল ঝোলানো ছিল এবং জোসেফ সেটা দিয়েই তাকে গুলি করেছে, তবে মোস্তফা আসলে কি জিনিস ছিলেন সে পরিচয় পেতে আমাদের অসুবিধা হয়না। মোস্তফা জবানবন্দিতে আরও বলেছেন, হারিস এবং জোসেফ ছাড়া অন্যরা তাকে 'র‍্যান্ডামলি' গুলি করেছে। তাকে নয়টি গুলি করা হয়েছে –একথাও মোস্তফা তাঁর জবানবন্দিতে উল্লেখ করেছেন। একজন মৃত্যুপথযাত্রী ব্যক্তি নিজের দেহে নয়টা গুলি লাগার কথা গুনে গুনে বলতে পারে –এটা শুনে আমি হতবাক হয়েছি। কিন্তু আল-জাজিরার প্রতিবেদক এতে অবাক হননি। মোস্তাফার বর্ণনা অনুযায়ী জোসেফ তার কোমর থেকে পিস্তল নিয়ে তাকে গুলি করলে জোসেফের অবস্থান ছিল মোস্তফার শরীরের একেবারে সন্নিকটে। সেসময় অন্যরা মোস্তফার প্রতি এলোপাতাড়ি গুলি বর্ষণ করলে সেই গুলি জোসেফের শরীরেও লাগার কথা। তাহলে জোসেফ কেমনে অক্ষত থাকে? 
মৃতব্যক্তির ডায়িং ডিক্লেয়ারেশনের ভিত্তিতেই বিএনপি আমলে জোসেফ এবং অন্যদের সাজা দেওয়া হয়েছিল। সে জবানবন্দিতে মোস্তাফার স্বাক্ষর ছিল না, হাতের ছাপও ছিল না। বিএনপি সরকারের নিয়োগকৃত ম্যাজিস্ট্রেট কিভাবে ঐ জবানবন্দি বানিয়েছিলেন তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশের যথেষ্ট অবকাশ আছে। মোস্তফা আসলে কবে এবং কোথায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিল তা নিয়েও বিভ্রান্তি আছে। মৃত্যুর ঘোষণাপত্রে বলা হয়, গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছিল সিডিএস প্রিন্টিং প্রেসে –যা অন্য একটি দলের সঙ্গে হয়েছিল এবং সেটি ১৯৯৬ সালের ৫ মে হয়েছিল। আর এফআইআর-এ বলা ছিল ৭ মে। জোসেফ এবং তাঁর ভাইদের ফাঁসানোর জন্য ঘটনাকে নতুনভাবে সাজানো হয়েছিল বলে তাঁদের আইনজীবী বহুবার আদালতকে বলেছে। মামলাটি নিয়ে এরকম অনেক বিভ্রান্তি আছে, যা বিস্তারিত করছি না। আমি মনে করি সরকারের উচিত কোর্টের অনুমতি নিয়ে ঐ মামলাটি পুনঃদতন্ত করা। কারণ এর সঙ্গে দেশের ভাবমূর্তি জড়িয়ে গেছে।  
দুই. প্রতিবেদনের অভিযোগ, আমাদের সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে তাঁর প্রবাসী ভাইয়েরা যোগাযোগ রাখেন এবং পারিবারে বিয়েসাদীর মত অনুষ্ঠানেও তাঁরা যোগ দিয়েছেন। আল-জাজিরা এই তথ্য দিয়ে প্রমাণ করার প্রয়াস পেয়েছে, আমাদের সেনাপ্রধানের সঙ্গে আন্তর্জাতিক মাফিয়াদের যোগাযোগ আছে। হারিস বা তাঁর অন্যকোনো ভাই কি আসলেই আন্তর্জাতিক মাফিয়া? বাংলাদেশের একটি হত্যা মামলা ছাড়া হারিস বিদেশে কোথাও কোনো অপরাধ কর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন –এর কোনো প্রমাণ বা ন্যুনতম তথ্য আল-জাজিরা তুলে ধরতে পারেনি। 
আল-জাজিরা হারিসকে আন্তর্জাতিক মাফিয়া বলেছে। প্রতিষ্ঠানটি তাহলে বিএনপি নেতা তারেক রহমান সম্পর্কে কি বলবে? তারেক রহমান ২১ আগস্টের বোমা হামলা মামলায়, ১০ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের মামলায়, এবং একাধিক দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক অপরাধী। জঙ্গিদের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা প্রমাণিত। তিনি কি তাহলে আন্তর্জাতিক মাফিয়া? তিনি কিভাবে পলাতক অপরাধী হয়েও একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সিনিয়র ভাইসচেয়ারমান থাকতে পারেন? তাহলে বিএনপি সম্পর্কে আমরা কি বলব? 
সেনাপ্রধান আজিজের সঙ্গে তাঁর আপন ভাই যোগাযোগ রাখেন –এটি জেনে আমাদের অবাক হওয়ার কারণ নেই। তিনি তাঁর ভাইয়ের প্রতি স্নেহশীল হবেন, তাঁকে ভাল রাখার জন্য চেষ্টা করবেন, তাতেই বা বিস্ময়ের কি আছে? আমাদের পরিবারের কেউ মামলা মোকদ্দমায় আসামী হলে আমরা কি তাদের সহযোগিতা করি না?  
তিন. প্রবাসী হারিস ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত এবং তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কিছু সরঞ্জাম ক্রয়ের ক্ষেত্রে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে আলোচনা করেছেন। আল-জাজিরা এই বিষয়টি বিশেষভাবে ফোকাসে এনেছে। বিষয়টি সত্য হলে আমি বলব, একজন পলাতক ব্যক্তিকে এরকম সুযোগ দেয়া উচিত হয়নি। তবে ঐসব সেনাসরঞ্জাম (বন্দুকের কার্তুজ) বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শেষ পর্যন্ত আদৌ কিনেছিল কিনা এবং কিনে থাকলেও তাতে দুর্নীতি হয়েছিল কিনা, দুই টাকার জিনিস পাঁচ টাকা দিয়ে কিনে দেশের ক্ষতি করা হয়েছিল কিনা –এরকম কোনো তথ্য আল-জাজিরা হাজির করতে পারেনি। 
চার. পলাতক হারিস একসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেহরক্ষী ছিলেন এবং তার প্রতি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর স্নেহের দৃষ্টি আছে। কারণ সে সময় তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রাণরক্ষায় বড় অবদান রেখেছিলেন। এই বিষয়টি আল-জাজিরার চোখে বড় অপরাধ। আমাদের বাঙালি ভাইয়েরা হারিসের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সকৃতজ্ঞ স্নেহকে কিভাবে মূল্যায়ন করেন? এখানে দুই ধারার মানুষ আছে। "মাগো তোমায় কথা দিলাম, মুজিব হত্যার বদলা নেব," এই স্লোগান যাদের রক্তে বোধের অনুরণন ঘটায় তাদের সেন্টিমেন্ট একরকম। অন্যদিকে যারা সবসময় বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারবর্গের রক্তাক্ত মৃতদেহ দেখার মধ্যে শান্তি খুঁজে পায়, তাদের সেন্টিমেন্ট অন্যরকম। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানিদের চোখে সন্ত্রাসী, আমাদের চোখে বীর। খুনি ফ্রিডম পার্টি ও তার সহযোগী পৃষ্ঠপোষকদের কাছে শেখ হাসিনার উপর আক্রমণকারীরা বীর, একজন দেশপ্রেমিকের চোখে হাসিনার রক্ষায় যারা বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তাঁরাই সম্মানিত অগ্রসেনা। 

লেখক: সাংবাদিক।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে আগুন
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে আগুন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা