শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ফিরে যাচ্ছে জাপানি বিনিয়োগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে যাচ্ছে জাপানি বিনিয়োগ

দিন দিন কমে যাচ্ছে জাপানের জনসংখ্যা। তাই টোকিওর আবাসন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্রিড গ্রুপ আগ্রহী হয় জাপানের বাইরে ব্যবসা সম্প্রসারণে। বিনিয়োগ শুরু করে মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মতো পাঁচটি দেশে। চার দেশে সফলতার সঙ্গে প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে ক্রিড গ্রুপ। কিন্তু আইনি মারপ্যাঁচ ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় পড়ে বাংলাদেশে সেটা সম্ভব হচ্ছে না। বিশাল জনসংখ্যার কারণে বাংলাদেশে বিশেষ আগ্রহী ক্রিড গ্রুপ উপর্যুপরি চেষ্টা চালিয়েও বিনিয়োগ করতে পারছে না। আনতে পারছে না বিনিয়োগের জন্য লোন। ফলে দুই বছর আগে বাংলাদেশে তাদের যাত্রা শুরুর পর যে প্রাথমিক অবস্থা ছিল এখনো তাই রয়ে গেছে।

জানা যায়, ১৯৯৬ সালে যাত্রা শুরু করে জাপানের ক্রিড গ্রুপ। এরপর ২০১২ সালে এসে জাপানের বাইরে ব্যবসা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে বিনিয়োগ করে মালয়েশিয়া ও কম্বোডিয়ায়। ২০১৩ সালে বিনিয়োগ শুরু করে মিয়ানমার ও বাংলাদেশে। বাংলাদেশি লোকাল পার্টনার জেমস গ্রুপকে নিয়ে ক্রিড এশিয়া বিডি নামে একটি যৌথ অংশীদারিত্ব কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে আবাসিক ভবন তৈরি মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। পরে ২০১৪ সালে ভিয়েতনামে বিনিয়োগ শুরু করেছে। সিঙ্গাপুরে রয়েছে এই গ্রুপের একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ক্রিড গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুনিওশি তোশিকোর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বর্তমানে ঢাকা সফরে রয়েছে। এই দলে আছেন ক্রিডের বহির্বিশ্ববিষয়ক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসানোবু কামিয়ামা, এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট গো চ্যু ব্রায়ান ও টোকিওর খ্যাতনামা আর্কিটেক্ট হিসায়া সুগিয়ামা। নিজেদের অবস্থান জানানোর জন্য গত শুক্রবার এসেছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া কমপ্লেক্সে। বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়ার অন্যান্য গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সরকারের কাছে ব্যবসার সুযোগের আহ্বান জানান ক্রিড গ্রুপের চেয়ারম্যান।

ক্রিড চেয়ারম্যান মুনিওশি তোশিকো বলেন, আবাসন খাতের বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অত্যন্ত আকর্ষণীয় বিনিয়োগের স্থান। কারণ এখানকার জনসংখ্যার বেশির ভাগই তরুণ, অর্থনীতি ক্রমবর্ধনশীল এবং হাউজিং এর ক্ষেত্রে ক্রেতার চাহিদাও তুলনামূলক কম। তিনি বলেন, এশিয়ার চার দেশে ইতিমধ্যে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এর ৫ শতাংশেরও কম সম্ভব হয়েছে। এশিয়ার চার দেশে যেখানে গত দুই বছরে প্রায় ১১ হাজার অ্যাপার্টমেন্ট ফ্ল্যাট তৈরি করেছে ক্রিড গ্রুপ, সেখানে বাংলাদেশে মাত্র ৪৯ ইউনিট তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। এর প্রধান কারণ এখানকার আইনি বাধা। আমরা বর্ধিত বিনিয়োগ করতে পারছি না। বিনিয়োগ সবসময় জমানো টাকা থেকে হয় না, এর জন্য লোন প্রয়োজন। সরকার যদি বলে শুধু জমানো টাকা থেকেই বিনিয়োগ করতে তাহলে আমরা সেই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীই থেকে যাব। বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ক্রিডের সম্মুখীন হওয়া বাধার বিষয়ে তিনি বলেন, সিঙ্গাপুরে আমাদেরই মালিকানাধীন ক্রিড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড কোম্পানি থেকে বাংলাদেশে আমাদের প্রতিষ্ঠান ক্রিড এশিয়া বিডি কোম্পানির নামে লোন নিয়ে অর্থায়ন করার জন্য গত জানুয়ারিতে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিনিয়োগ বোর্ডের শীর্ষ পর্যায় থেকে এ বিষয়ে মৌখিক সম্মতি পাওয়ার পর প্রক্রিয়া শুরু হয়। কিন্তু পরে আইনি বাধ্যবাধকতার কথা বলে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে সেই অর্থ বিনিয়োগের জন্য এক মাস হাতে রাখার পর ফেরত দিতে হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা জাপান ও অন্যান্য উন্নত দেশ থেকে এ দেশে আধুনিক স্থাপনা শিল্পের নকশা ও প্রযুক্তি আনতে চেয়েছিলাম, কিন্তু রেগুলেটরি আইনকানুন তা কঠিন করে দিয়েছে।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসানোবু কামিয়ামা বলেন, আমরা বুঝতে পারি প্রত্যেক দেশেই বিদেশি মুদ্রার বিষয়ে বিশেষ নির্দেশনা বা আইনকানুন থাকবে। মিয়ানমার ও ভিয়েতনামসহ এশিয়ার অন্য চার দেশেও আইনি বাধ্যবাধকতা ছিল, কিন্তু কিছু দালিলিক তথ্যপ্রমাণ সাপেক্ষে এর সমাধান হয়ে গেছে। সর্বশেষ ভিয়েতনামেও আমরা এভাবেই বিনিয়োগ করেছি। কিন্তু বাংলাদেশে তা একেবারেই আটকে গেছে। না হলে এই বিনিয়োগ অন্য দেশে নেওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প আমাদের সামনে খোলা থাকবে না।

আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস (এআইএ) জাপান এর স্থপতি ও পরিচালক হিসায়া সুগিয়ামা বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত একজন স্থপতি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপত্যবিদ্যায় পড়াশোনা করেছি। ক্রিড গ্রুপ এমন ভবন নির্মাণ করে, যা মানুষের জীবনকে উন্নত করে এবং আনন্দ দেয়। বাংলাদেশেও আমরা নতুন ডিজাইন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবন নির্মাণ করতে চাই যা এ দেশের আবাসন খাতে বাড়তি মাত্রা যোগ করবে।

ক্রিডের এদেশীয় সহযোগী জেমস গ্রুপের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরী বলেন, সমস্যা শুধু এখানেই নয়। বাংলাদেশে সহজে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা যায় না। সঠিক দিকনির্দেশনা না থাকায় ব্যাংক কর্মকর্তারাও অনেক ক্ষেত্রেই তাদের করণীয় বুঝতে পারেন না। আবার বিদেশি মুদ্রা বিনিময়ের ক্ষেত্রে একেক ব্যাংক একেক ধরনের বিনিময় মূল্য দিচ্ছে। দ্বিতীয় সমস্যা জয়েন্ট স্টক রেজিস্ট্রারে গিয়ে, চারটি অনুমোদনের কাগজের জন্য আলাদা চারটি সরকারি দফতরের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। অথচ বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এগুলো ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। বাংলাদেশেও গার্মেন্ট খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হয়েছে। কিন্তু রিয়েল এস্টেটসহ অন্যরা এ সুবিধা পাচ্ছে না। আবার বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফা ফেরত নেওয়ার জন্য পাঁচ বছরের বাধ্যবাধকতা কমিয়ে তিন বছর করা গেলে ভালো হয়। কারণ এটা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় পাঁচ বছর অপেক্ষা করা অনেক বেশি।

ক্রিড এশিয়া বিডি কো. লিমিটেডের পরিচালক ও জেমস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদত হোসেন বলেন, আমরা চাই বিদেশি বিনিয়োগের উন্মুক্ত দ্বার। সেক্ষেত্রে শুধু জাপান নয়, পুরো বিশ্ব থেকেই বাংলাদেশে বিনিয়োগ আসবে। তাই সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করে বিনিয়োগ করার মতো পরিবেশ তৈরি করা প্রয়োজন। বিদেশিরা যেন এখানে বিনিয়োগ করে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তাদের মুনাফাসহ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায় সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।

ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টিজ-এর নির্বাহী পরিচালক (সেলস) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, শুধু ক্রিড গ্রুপ নয়, আরও ২০-২২টি জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য অপেক্ষায় আছে। তারাও প্রত্যেকেই এসব সমস্যার মুখোমুখি। এগুলোর সমাধান করা না গেলে বিনিয়োগ শুধু ফিরেই যাবে।

এর আগে ফিরেছে স্যামসাং ও সনি : ২০১২ সালের শেষে স্মার্টফোন তৈরি করার জন্য খ্যাতনামা ইলেকট্রনিক্স পণ্য উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বাংলাদেশে কারখানা করার প্রস্তাব নিয়ে এসেছিল। এক বিলিয়ন ডলারের এ বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার তত্কালীন ঢাকার রাষ্ট্রদূত লি ইয়ুন ইয়াং সরকারের প্রয়োজনীয় সব স্তরেই  যোগাযোগ করেন। স্যামসাংয়ের প্রধান কার্যালয় থেকে  কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের প্রধান সরাসরি ফোন করে ঢাকায় বেপজার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেন। ৫০ হাজার কর্মসংস্থানের এ কারখানা স্থাপনের জন্য আন্তরিকতার অভাব ছিল না স্যামসাংয়ের। বার বার যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে দুই হাজার একর জমি চাওয়া হলেও পরে ৫০০ প্লটের সমপরিমাণ জমির কথা বলা হয়। বেপজার পক্ষ থেকে তত্পরতা দেখানো হয়। কিন্তু চাহিদা মোতাবেক জমি পাওয়া যায়নি। কোরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বিকল্প হিসেবে চট্টগ্রামের কোরিয়ান ইপিজেডের প্রয়োজনীয় সরকারি অনুমোদন ও বিদ্যুত্-গ্যাসের সংযোগের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তাও হয়নি। ধাপে ধাপে অনুমোদনের জন্য স্যামসাংয়ের হয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় রাষ্ট্রদূতকে। প্রায় দেড় বছর ঝুলে থাকার পর স্যামসাং তার প্রস্তাবনা ফিরিয়ে নেয়। এখন মিয়ানমারে সেই কারখানা স্থাপনের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া চলছে। এক বৈঠকেই লোভনীয় এই প্রস্তাবের সব অনুমোদন দিয়েছে মিয়ানমার সরকার। একই পরিস্থিতি আরেক বিশ্বসেরা ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি সনি করপোরেশনের। তারা টেলিভিশন তৈরির জন্য কারখানা স্থাপন করার প্রস্তাব দিয়েছিল ২০১১ সালে। কিন্তু দুই বছর পরও তারা জমি পায়নি। বাংলাদেশ থেকে ফিরে গিয়ে সনি অবশ্য এরই মধ্যে কম্বোডিয়ায় তাদের কারখানা স্থাপন করে উত্পাদনও শুরু করে দিয়েছে।

ঢাকার সমস্যা যানজট : সফররত জাপানি নাগরিকরা মনে করেন ঢাকার যানজট সমস্যা প্রকট। ক্রিডের চেয়ারম্যান তোশিকো মুনিওশি বলেন, আমি দুই বছর আগে ঢাকায় এসে বিনিয়োগের জন্য জায়গা খুঁজেছি। মতিঝিল, পুরান ঢাকা ঘুরে দেখেছি, সেখানে মারাত্মক যানজট। গুলশান ও বারিধারা ভালো জায়গা, কিন্তু জমির দাম অনেক বেশি ও যানজটও কম নয়। পরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এসেছি। এখানেই বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিই। কারণ এটি বিমানবন্দরের কাছাকাছি এবং এখানকার উন্নত অবকাঠামো ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এর কাছাকাছি রয়েছে সরকারের বৃহত্ আবাসিক প্রকল্প পূর্বাচল, আর্মি হাউজিংসহ আরও অনেক কিছু। সবচেয়ে বড় কথা এখানে আসার পথে বা চলাচলে নেই কোনো যানজট।

এই বিভাগের আরও খবর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
অঙ্গীকার করতে হবে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতে
অঙ্গীকার করতে হবে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতে
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
দেশে ভোটার সাড়ে ১২ কোটি
দেশে ভোটার সাড়ে ১২ কোটি
সংস্কার জীবন্ত প্রক্রিয়া, জনগণের কাছে পৌঁছাতে হবে
সংস্কার জীবন্ত প্রক্রিয়া, জনগণের কাছে পৌঁছাতে হবে
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ বাকৃবি হল ত্যাগের নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ বাকৃবি হল ত্যাগের নির্দেশ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
প্রতিবন্ধীরা ভোটাধিকার পাবেন
প্রতিবন্ধীরা ভোটাধিকার পাবেন
হত্যাচেষ্টা মামলায় ফখরুলকে অব্যাহতি
হত্যাচেষ্টা মামলায় ফখরুলকে অব্যাহতি
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
সর্বশেষ খবর
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক
চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি
নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা
নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড
নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’
‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা
ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু
ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি
দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও ব্যাংকার্স ক্লাবের সভাপতি প্রশান্ত সামির, সম্পাদক জিল্লুর রহমান
ঠাকুরগাঁও ব্যাংকার্স ক্লাবের সভাপতি প্রশান্ত সামির, সম্পাদক জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?
চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
জয়পুরহাটে রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার চার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার চার আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুতোর ভেতর লুকিয়ে ছিল সাপ, ছোবলে যুবকের মৃত্যু
জুতোর ভেতর লুকিয়ে ছিল সাপ, ছোবলে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঐতিহাসিক রামসাগরের জলমহালে মৎস্য অবমুক্ত
ঐতিহাসিক রামসাগরের জলমহালে মৎস্য অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নানা আয়োজন
বগুড়ায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশু নিখোঁজ
বীরগঞ্জে নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশু নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্যকে যিনি সহজে বোকা বানাতে পারেন, তিনিই বড় নেতা: ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
অন্যকে যিনি সহজে বোকা বানাতে পারেন, তিনিই বড় নেতা: ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বচান চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বচান চায় যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প
শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা