শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২৭, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

ইরানকে আবারও আলোচনার টেবিলে আনতে ব্যাপক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এরই মধ্যে কয়েকটি বিষয়ে ইরানকে সাহায্য করার জন্য আলোচনা করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এসবের মধ্যে রয়েছে- শান্তিপূর্ণ বেসামরিক জ্বালানি উৎপাদন পারমাণবিক কর্মসূচি গড়তে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক সহায়তা, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাগুলো শিথিল করা এবং বিদেশে আটকে থাকা ইরানের ছয় বিলিয়ন ডলার ছাড় করা।

জানা গেছে, গত দুই সপ্তাহে ইরান-ইসরায়েলের সামরিক সংঘাতের মধ্যেও যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যপ্রাচ্যের কিছু প্রভাবশালী পক্ষ পর্দার আড়ালে ইরানের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে গেছে।

যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর চলতি সপ্তাহেও এ আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, আলোচনায় বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তোলা হয়েছে। প্রস্তাবগুলো এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং প্রতিনিয়ত পাল্টাচ্ছে। তবে একটি বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র আপসহীন, সেটি হচ্ছে-ইরানকে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে।

যদিও তেহরান বরাবরই বলে আসছে, এটি তাদের জন্য প্রয়োজন।

জানা গেছে, কিছু প্রস্তাব চূড়ান্ত হয় ইরানে মার্কিন সামরিক হামলার ঠিক আগের দিন (২০ জুন) হোয়াইট হাউসে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ও উপসাগরীয় মিত্রদের মধ্যে কয়েক ঘণ্টার গোপন বৈঠকে। এর মধ্যে এমন একটি প্রস্তাব রয়েছে, যা আগে কখনও প্রকাশ্যে আসেনি। এতে ইরানের একটি নতুন বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচিতে ২০ থেকে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

তবে শর্ত হলো এই কর্মসূচিতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করা যাবে না। এই অর্থ সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র দেবে না। ওয়াশিংটন চায়- আরব মিত্ররা এই ব্যয়ভার বহন করুক।

যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ইরান চাইলে শান্তিপূর্ণ বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচি চালাতে পারে। কিন্তু সেই কর্মসূচির জন্য তারা নিজেরা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে পারবে না। ইরান চাইলে বিদেশ থেকে সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানি করতে পারে। 

কয়েক দিন ধরে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে ‘মূলত কাতারের মধ্যস্থতায়’ আলোচনা চলছে। একটি সূত্র জানায়, এ সপ্তাহের শুরুতে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকরের নেপথ্যেও কাতার মুখ্য ভূমিকা রেখেছে। ভবিষ্যতে এই সংঘাত যাতে ফের শুরু না হয়, সেজন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে কাতার।

সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম কোথায়: ইরানের ইউরেনিয়ামের মজুদ প্রথম কোথায় ছিল, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। তেমনি এই ইউরেনিয়াম এখন কোথায় আছে, সেটাও পরিষ্কার নয় মার্কিন প্রশাসনের কাছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলছেন, এটি ছিল ফর্দোতে। অন্যরা বলছেন, কিছু ছিল নাতাঞ্জে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) দাবি, বেশির ভাগ মজুদ ছিল ইসফাহানে। এই তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় কতটা ক্ষতি হয়েছে, তা নিয়েও কয়েক দিন ধরে আলোচনা চলছে। তবে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন এখনও রয়ে গেছে, ইরানের ৬০ শতাংশ মাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুদ কোথায় আছে।

প্রশ্নটি উঠে আসার আরেকটি কারণ হলো গত মঙ্গলবার আইএইএ থেকে বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইরান। দেশটির পার্লামেন্টের পর গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কাউন্সিলও এর অনুমোদন দিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, ইরানের এই ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় উপসাগরীয় অঞ্চলও অস্থিতিশীল হয়ে পড়তে পারে। কারণ যেহেতু ইরান আইএইএ থেকে বের হয়ে যাচ্ছে, তাই তারা এ সংস্থা থেকে প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং যাচাইকরণ প্রক্রিয়ার সুবিধাও আর পাবে না। অন্যদিকে ইরান না থাকলে এই সংস্থা বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে বড় ধাক্কা এবং নিজেদের বিশ্বাসযোগ্যতা হারাবে। এ অবস্থায় ইরানের পারমাণবিক কার্যক্রম বাইরের কোনও দেশ পর্যবেক্ষণ করতে পারবে না। তাই তারা চাইলে পারমাণবিক বোমাও তৈরি করে ফেলতে পারবে, যা কেউ জানতেও পারবে না। এতে অন্য দেশগুলোর সঙ্গে ইরানের উত্তেজনা তৈরি হবে। পাশাপাশি কেউ কেউ ইরানের পথে হাঁটার অনুপ্রেরণাও পেতে পারে।

এদিকে লন্ডনে দ্য গার্ডিয়ানের জ্যেষ্ঠ আন্তর্জাতিক প্রতিবেদক জুলিয়ান বার্গার বিবিসিকে বলেন, ইরান এখন পরমাণু বোমা বানানোর দিকেও যেতে পারে। তার ভাষায়, “ইরানের বড় সফলতা হচ্ছে যে তারা টিকে গেছে। এটা ঠিক, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু তাদের পারমাণবিক অস্ত্র বানানোর সক্ষমতা কেউ কেড়ে নিতে পারেনি।”

তিনি বলেন, “মনে রাখতে হবে, ইরান প্রায় ৪০০ কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম, যেটা দিয়ে ১০টি পরমাণু বোমা বানানো যাবে, সেটা লুকিয়ে ফেলেছে। তাদের ওপর যেভাবে হামলা হয়েছে, এখন তারা এটা ভাবতেই পারে যে, কেবল পারমাণবিক বোমাই এ রকম হামলা থেকে তাদের রক্ষার গ্যারান্টি দেবে। যেমনটা উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে হয়েছে। না হলে তাদের পরিণতি হবে ইরাক, লিবিয়ার মতো।”

তবে ইরানের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে পরমাণু কর্মসূচিতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ থেকে সরে আসার জন্য পশ্চিমা শক্তিগুলোর নতুন চাপ মোকাবেলা করা। 

পাকিস্তানের শরণাপন্ন যুক্তরাষ্ট্র: ‘ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে টেকসই শান্তি’ প্রতিষ্ঠার জন্য পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের মধ্যে এই আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় পাকিস্তান সব সময় মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় গঠনমূলক ভূমিকা রাখতে আগ্রহী বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ। 

মার্কো রুবিও এবং শেহবাজ শরিফ বৃহস্পতিবার এক ফোনালাপে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর।

খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা: ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যা করতে চেয়েছিল ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। কিন্তু তাকে খুঁজে না পাওয়ায় পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। এমন কথাই বলেছেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ। যুদ্ধবিরতি চলার মধ্যে ইসরায়েলের প্রধান তিনটি সম্প্রচারমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কাটজ ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধকৌশল এবং খামেনিকে মারার পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন। 

দেশটির ‘চ্যানেল ১৩’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “তিনি (খামেনি) আমাদের নজরে পড়লে তাকে মেরে ফেলতাম। আমরা তাকে অনেক খুঁজেছি।”

আর ইসরায়েলের সরকারি সংবাদমাধ্যম ‘কান’-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কাটজ বলেন, “আমাদের পরিকল্পনার কথা বুঝতে পেরেছিলেন খামেনি। সে কারণে তিনি মাটির নিচের গভীর বাংকারে গাঢাকা দেন।” সূত্র: মডার্ন ডিপ্লোমেসি, রয়টার্স, এপি

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
চীনের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ৯ জনের মৃত্যু
চীনের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ৯ জনের মৃত্যু
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
পাকিস্তানে ডনের সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
পাকিস্তানে ডনের সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
ইয়েমেনে হুথিদের ‘জ্বালানি অবকাঠামো’তে হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইয়েমেনে হুথিদের ‘জ্বালানি অবকাঠামো’তে হামলার দাবি ইসরায়েলের
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
আফগানিস্তানে পানির সংকটে সবচেয়ে বেশি ভুগছেন নারীরা
আফগানিস্তানে পানির সংকটে সবচেয়ে বেশি ভুগছেন নারীরা
চরম অনাহারে গাজার ১০ লাখ নারী ও কিশোরী: জাতিসংঘ
চরম অনাহারে গাজার ১০ লাখ নারী ও কিশোরী: জাতিসংঘ
সর্বশেষ খবর
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল
ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত
আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি
জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত
রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথরে ফিরছেন পর্যটক
সাদাপাথরে ফিরছেন পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি
ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে হত্যা শেষে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যা শেষে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি অক্টোবরে
খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি অক্টোবরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাখালী ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
মহাখালী ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট ভোগান্তি
রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা