শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:১২, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

গত শনিবার ১৬ আগস্ট ছিল জন্মাষ্টমী। এ উপলক্ষে পলাশীর মোড়ে জন্মাষ্টমী উৎসব এবং আনন্দ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের তিন বাহিনীর প্রধানরা। তারা প্রদীপ প্রজ্বালন করে এ উৎসবের উদ্বোধন করেন। সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন এবং নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান সম্মিলিতভাবে যে প্রদীপ প্রজ্বালন করেন, এটি যেন সারা বাংলাদেশের এক প্রতীক। ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় সশস্ত্র বাহিনী যেন আশার প্রদীপ হয়ে বাংলাদেশকে পথ দেখাচ্ছে। তারা যেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ের সাহস এবং স্বস্তির প্রতীক হয়ে আছেন। তাদের কারণেই যেন বাংলাদেশ এখনো পথ হারায়নি। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। স্বৈরশাসনের পতনের পর বাংলাদেশকে একটি অনিবার্য গৃহযুদ্ধ থেকে রক্ষা করে দেশের স্থিতিশীলতা রক্ষায় কাজ করছে সশস্ত্র বাহিনী। একটি গণতান্ত্রিক পথে রূপান্তরে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী এক গুরুত্বপূর্ণ এবং গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করছে নিরলসভাবে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় জনগণের পক্ষে, জনগণের মঙ্গলে নিবেদিতপ্রাণ এবং জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক। গত এক বছরে এটি প্রমাণিত হয়েছে।

আমরা যদি ২০২৪-এর জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের দিকে ফিরে যাই তাহলে দেখব এ সময় আন্দোলনকারীদের ওপর যে পাশবিক বর্বরতা এবং পৈশাচিকতা চালানো হয়েছিল, সেটি প্রতিরোধে প্রথম এগিয়ে আসে সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীর সর্বস্তরের অফিসার এবং সৈনিকরা আন্দোলনের পক্ষে অবস্থান নেন। সশস্ত্র বাহিনী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আন্দোলনকারীদের ওপর পাশবিক নির্যাতন করা হবে না, গুলি করা হবে না। তাদের এ সিদ্ধান্তের কারণে আন্দোলনের মোড় ঘুরে যায়। স্বৈরাচার পতনে ছাত্র-জনতার আন্দোলন পায় গতি। এ আন্দোলনের ধারায় শেষ পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের পতন হয়। কাজেই চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানে সশস্ত্র বাহিনী অন্যতম অংশীদার। শুধু অংশীদার নয়, সশস্ত্র বাহিনী এ আন্দোলনের বিজয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ৫ আগস্ট যখন শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যান, তখন দেশে একটি সরকারহীন পরিস্থিতি তৈরি হয়। কী ধরনের সরকার হবে- এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দেখা দেয় মতবিরোধ। কেউ জাতীয় সরকারের পক্ষে, কেউ বিপ্লবী সরকারের পক্ষে এরকম নানা মত, নানা পথে বাংলাদেশে সৃষ্টি হয়েছিল একটি সাংবিধানিক শূন্যতা এবং অচলাবস্থা। এ সময়ও ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান ক্যান্টনমেন্টে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক দল, ছাত্র নেতৃবৃন্দ এবং শিক্ষক প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানান। দীর্ঘ বৈঠক করেন এবং একটি শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে সক্ষম হন। সব পক্ষ তার নেতৃত্ব মেনে রাষ্ট্রপতির কাছে যান। রাষ্ট্রপতি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের জনগণ আশ্বস্ত হয়। দেশ একটি অনিবার্য সাংবিধানিক শূন্যতা থেকে মুক্তি পায়। মূলত সশস্ত্র বাহিনীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান, পৃষ্ঠপোষকতা এবং দায়িত্বশীল দেশপ্রেমিক মনোভাবের কারণে শেষ পর্যন্ত কোনোরকম সংঘাত ছাড়াই সাংবিধানিকভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি সরকার গঠনে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। এ সরকারের নেতৃত্বে এক বছর পার হয়েছে, যেখানে সশস্ত্র বাহিনী পেছনে থেকে নিরলসভাবে সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে। বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখছে এবং বাংলাদেশে যেন শান্তি, স্থিতিশীলতা থাকে সেজন্য অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থাকছে। নতুন সরকার একটি কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে তাদের যাত্রা শুরু করে। বিশেষ করে সেই সময় পুলিশ বাহিনী ছাত্র-জনতার আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। জুলাই আন্দোলনে কিছু কিছু পুলিশ সদস্যের ভূমিকার কারণে তাদের ওপর জনরোষ একটি ভয়ংকর পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। আর সে কারণেই পুলিশ হয়ে পড়েছিল নিষ্ক্রিয়। এ সময় যদি সশস্ত্র বাহিনী না থাকত, দেশে একটি অরাজক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো। এ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি থেকে দেশকে উদ্ধার করা, জনগণের জানমাল হেফাজতের দায়িত্ব তুলে নেয় সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীর মাঠের সদস্যরা দিনরাত একাকার করে কঠোর পরিশ্রম করে জনগণের জানমালের হেফাজত করেছেন। এরকমও দেখা যাচ্ছে যে দিনের পর দিন সশস্ত্র বাহিনীর মাঠে কর্মরত সদস্যরা নিদ্রাহীন অবস্থায় থেকে মানুষের জানমালের হেফাজত করেছেন। মানুষ যেন শান্তিতে ঘুমাতে পারে সেজন্য তারা রাতের পর রাত কাজ করে গেছেন। এভাবেই সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশের মানুষকে আগলে রেখেছে। দেশের পরিস্থিতি যেন স্বাভাবিক হয় সেজন্য কঠোর পরিশ্রম করে গেছে।

নতুন সরকার গঠিত হওয়ার পর নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির পাশাপাশি তৈরি হয় আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা। যে যার মতো করে আইন হাতে তুলে নিতে শুরু করে। কেউ বাড়িঘর জ্বালিয়েছে, কেউ মব জাস্টিসের নামে প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করার চেষ্টা করেছে। এসব ভয়াবহ প্রবণতা কখনোই বিপ্লবের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, বরং এ ধরনের ঘটনা বিপ্লবের মূল আকাক্সক্ষা এবং চেতনাকেই নষ্ট করে দেয়। আর এজন্যই সশস্ত্র বাহিনী তার সর্বশক্তি প্রয়োগ করে এ ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো- কোথাও সশস্ত্র বাহিনী এ ক্ষেত্রে বলপ্রয়োগের নীতি অনুসরণ করেনি। তারা জনগণের পাশে থেকে, জনগণকে বুঝিয়ে, জনগণের সত্যিকারের আপনজন হয়ে তাদের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সহায়তা করেছে। এটি বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বে শান্তিরক্ষার ক্ষেত্রে চব্বিশে গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা একটি মডেল হয়ে থাকবে।

আমরা লক্ষ্য করেছি, ৫ আগস্টের পর ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পোদ্যোক্তারা ভয়ে ছিলেন, আতঙ্কে ছিলেন। অনেক কলকারখানায় আগুন দেওয়া হয়েছে। অনেকে দেশের পরিস্থিতি বোঝার জন্য তাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, শিল্পকারখানা বন্ধ রেখেছেন। এর ফলে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ার শঙ্কার সৃষ্টি হয়। এজন্যই সশস্ত্র বাহিনী চুপচাপ বসে থাকেনি, বরং তারা নিরলসভাবে পরিশ্রম করেছেন। ব্যবসায়ীদের দিয়েছেন নির্ভরতা। তারা যেন ব্যবসাবাণিজ্যে সাহায্য করতে পারে সেজন্য তাদের একদিকে যেমন নিরাপত্তা দিয়েছেন, অন্যদিকে দিয়েছেন সহায়তা। মূলত বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা যে আবার সচল হয়েছে, ব্যবসায়ীরা যে কিছুটা হলেও ভয়ভীতি উপেক্ষা করে তাদের স্বাভাবিক ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারছেন তার অন্যতম প্রধান কারণ হলো সশস্ত্র বাহিনীর নিরলস পরিশ্রম, অতন্দ্র প্রহরীর মতো তাদের নিরাপত্তা বিধান এবং ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের পাশে দাঁড়ানো।

আমরা জানি যে কোনো দেশে বিপ্লবের পর একটা প্রতিবিপ্লব সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহল নানারকম নাশকতা এবং অপতৎপরতার মাধ্যমে দেশের স্থিতিশীলতা, শান্তি বিঘ্নিত করার চেষ্টা করে। ৫ আগস্টের পর এ ধরনের বহু ঘটনা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। কথায় কথায় আন্দোলন, সচিবালয় ঘেরাও বা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাওয়ের মতো কর্মসূচি দিয়ে দেশের স্থিতিশীলতাকে ধ্বংসে নষ্ট করার একটি প্রচেষ্টা সব সময় ছিল। এটির ফলে একদিকে যেমন জনজীবনে সৃষ্টি হয় আতঙ্ক, অন্যদিকে তেমনি সরকার দুর্বল হয়ে পড়ে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলার ক্ষেত্রেও সশস্ত্র বাহিনী ছিল মানুষের আশা-ভরসার আশ্রয়স্থল। সশস্ত্র বাহিনী দৃঢ়ভাবে এ ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেছে। আনসার বিদ্রোহ কিংবা বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা, হানাহানি দমনের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী শান্তিপূর্ণ পথ অবলম্বন করে ধৈর্য এবং সাহসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। যার কারণে ৫ আগস্টে বিপ্লবের পর কোনো ষড়যন্ত্রই শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। বাংলাদেশ তার গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। একটা দেশে যখন একটি বিপ্লব হয়, তারপর দেশের সার্বভৌমত্ব নানা কারণে ঝুঁকিতে পড়ে। বাংলাদেশ এ সময় এক ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে মিয়ানমারে আরাকান আর্মির তৎপরতা এবং আরাকান আর্মিকে ঘিরে পার্বত্য অঞ্চলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বাংলাদেশকে উদ্বিগ্ন করেছিল। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী সাহসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর দেশের সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতা রক্ষার জন্য দৃঢ় অবস্থান নেয়। তারা মিয়ানমারকে করিডর দেওয়ার প্রস্তাবে তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়ে দেয়। এভাবে গত এক বছর বাংলাদেশের বিপ্লবোত্তর পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে যে, সশস্ত্র বাহিনী যেন পুরো দেশটাকে আগলে রেখেছে। সশস্ত্র বাহিনী যেন এই দুর্যোগপূর্ণ সময় সত্যিকারের কান্ডারি। তারা যেন আলোকবর্তিকা হয়ে আছে, মানুষকে পথ দেখাচ্ছে। আর সে কারণেই সশস্ত্র বাহিনী মানুষের আশা-ভরসার কেন্দ্র হিসেবে আছে। সামনে নির্বাচন এবং সেখানেও এই সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই এ দেশের মানুষ মনে করছে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশ একটি গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতার পথে নতুন যাত্রা শুরু করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি
ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?
ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি
ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরে ফিরছেন পর্যটক
সাদাপাথরে ফিরছেন পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত
রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাখালী ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
মহাখালী ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে হত্যা শেষে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যা শেষে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট ভোগান্তি
রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন