শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫২, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

অনলাইন ভার্সন
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

দেশের রপ্তানিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সবচেয়ে বড় খাত তৈরি পোশাক শিল্পে একের পর এক কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রভাব, ঋণের বোঝা, শ্রমিক অসন্তোষসহ আরো কিছু সমস্যায় টালমাটাল এই খাত। এতে বেকার হয়ে পড়ছেন লাখো শ্রমিক।

শুধু পোশাক খাত নয়, অন্যান্য খাতের কারখানাও বন্ধ হচ্ছে। কারখানা বন্ধ হওয়া এবং শ্রমিকের চাকরি হারানোর প্রবণতা দেশের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। একই সময়ে নতুন কারখানা চালুর আশাব্যঞ্জক প্রবণতা দেখা গেলেও তা সংকট কাটানোর মতো পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

তাদের মতে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষা করা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা ধরে রাখার কৌশল পুনর্গঠন করা দরকার। অন্যথায় বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত ধাক্কা খেতে পারে। একই সঙ্গে অন্যান্য খাতের কারখানাও হুমকির মুখে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এ জন্য খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তিনটি কারণ চিহ্নিত করেছেন। এগুলো হলো- বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানার তুলনায় নতুন কর্মসংস্থান যথেষ্ট নয়। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রভাব সরাসরি শিল্পের ওপর পড়ছে। এ ছাড়া ঋণ ও কার্যাদেশের সংকট ব্যাবসায়িক ধারাবাহিকতাকে হুমকির মুখে ফেলছে।

তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ১৮২টি কারখানা বন্ধ হয়েছে, যেখানে চাকরি হারিয়েছেন প্রায় এক লাখ ৯ হাজার ২৭৫ জন শ্রমিক। একই সময়ে নতুন করে ১৬৫টি কারখানা সদস্যপদ লাভ করেছে, যেখানে কর্মসংস্থান হয়েছে ৯৭ হাজার ৮৬৬ জনের। এতে এক বছরেরও বেশি সময়ে মোট ১৭টি কারখানা কমেছে এবং ১১ হাজার ৪০৯ জন চাকরি হারিয়েছেন।

এ ব্যাপারে বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, কারখানা খোলা ও বন্ধ হওয়া চলমান প্রক্রিয়া। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে নানা জটিলতা তৈরি হয়েছে। অনেক মালিক দেশে না থাকায় কারখানা সঠিকভাবে দেখভাল করা যায়নি। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হয়েছে। অনেক কারখানা বন্ধ হয়েছে। একই সঙ্গে অনেক কারখানা নতুন হয়েছে। তবে বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানাগুলোর অর্ধেক শ্রমিক কাজ পান না।

অন্যদিকে শিল্প পুলিশের তথ্য ভিন্ন বাস্তবতা তুলে ধরেছে। তাদের হিসাবে, গত এক বছরে পোশাক কারখানাসহ ২৫৮টি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়েছে, যেখানে এক লাখ চার হাজার শ্রমিক কর্মরত ছিলেন। এর মধ্যে ৫৭টি কারখানা সরাসরি রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে বন্ধ হয়েছে, যেগুলোর মালিক আওয়ামীপন্থী ব্যবসায়ী ছিলেন।

কারখানা বন্ধের কারণ : ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর কারখানা বন্ধের প্রবণতা বাড়তে শুরু করে। এর মূল কারণ হিসেবে উঠে এসেছে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ও মালিকদের বিদেশে অবস্থান; ব্যাংকঋণের জটিলতা; বৈদেশিক ক্রেতাদের কার্যাদেশ না পাওয়া, ঋণপত্র (এলসি) জটিলতা এবং শ্রমিক অসন্তোষ। এই বহুমাত্রিক সংকটের কারণে মালিকরা ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে পারছেন না।

নতুন কারখানা চালুর প্রবণতা : সংকটের মধ্যেও শিল্প পুলিশ জানাচ্ছে, গত এক বছরে পোশাক কারখানাসহ ২৬৫টি নতুন কারখানা চালু হয়েছে, যেখানে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রায় ৬২ হাজার শ্রমিকের। যদিও এই সংখ্যা চাকরিহারা শ্রমিকদের তুলনায় যথেষ্ট নয়। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের (ডাইফি) তথ্য আরো আশাব্যঞ্জক। তাদের হিসাবে, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে এক বছরে ৯৩৭টি নতুন কারখানা চালু হয়েছে, যদিও একই সময়ে ২৪৫টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।

শ্রমিক অসন্তোষ :  গত এক বছরে ১৩০টি কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এখনো ৩৪টি কারখানায় অস্থিরতা চলমান। মজুরিকাঠামো, বকেয়া বেতন, কর্মপরিবেশের মান এবং রাজনৈতিক প্রভাব এই অসন্তোষকে তীব্র করছে।

অন্যদিকে নতুন কারখানা চালুর সংখ্যাও আশাবাদ জাগায়। ডাইফির হিসাবে, নতুন কারখানা খোলার প্রবণতা ভবিষ্যতে শ্রমবাজারে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি টেকসই করতে হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সঠিক নীতি সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা ধরে রাখার কৌশল জরুরি। 

এই প্রেক্ষাপটে সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, একটি খাত ৪০ বছর ধরে চললেও এখনো অস্থির অবস্থায় রয়েছে। এটি সত্যিই এক উদ্ভট পরিস্থিতি এবং বিস্ময়কর ব্যাপার। এ নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। অতিরিক্ত রাজনৈতিকীকরণের ফলে খাতটি আজ এমন অবস্থায় পড়েছে। এটি দুর্নীতি ও টাকাপাচারের খাত থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে শ্রমিকরা তিন মাস পর্যন্ত মজুরি পান না-এটি অমানবিক। অথচ সরকার কোনো কার্যকর উদ্যোগ নিতে পারে না। বিষয়টি অবশ্যই খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, শ্রমিকদের জন্য আপৎকালীন তহবিল গঠন করতে হবে। শিল্পকে রাজনৈতিকীকরণ থেকে মুক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে ডাইফির নজরদারি ব্যবস্থা আরো জোরদার করতে হবে।

অর্থনৈতিক বিশ্লেষক ও পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান মাশরুর রিয়াজ বলেন, পোশাক খাতে একটি স্থায়ী অস্থিরতা চলছে। এরই মধ্যে দুই শর বেশি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে লক্ষাধিক শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। অথচ বর্তমান প্রেক্ষাপটে কর্মসংস্থান বাড়ানোর কথা, কারণ বৈশ্বিক বাজারে রপ্তানির চাহিদা বাড়ছে। মার্কিন শুল্কযুদ্ধও বাংলাদেশের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।

তিনি আরো জানান, এই সময়ে যদি রপ্তানি ব্যাহত হয়, তাহলে সার্বিকভাবে দেশের মাইক্রো অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং কর্মহীন মানুষের সংখ্যা আরো বাড়বে। এ জন্য সরকারের উচিত সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে জরুরি সংলাপ। একই সঙ্গে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বন্ধ হওয়া কারখানাগুলোকে নীতির আওতায় এনে কর্মহীন শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
তিন প্রকল্পে ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা দেবে এডিবি
তিন প্রকল্পে ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা দেবে এডিবি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন স্কিমে যুক্ত হলো কমিউনিটি ব্যাংক
ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন স্কিমে যুক্ত হলো কমিউনিটি ব্যাংক

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কানাডায় বাঙালি সংস্কৃতিকে তুলে ধরে চলছে শারদীয় দুর্গোৎসব
কানাডায় বাঙালি সংস্কৃতিকে তুলে ধরে চলছে শারদীয় দুর্গোৎসব

৬ মিনিট আগে | পরবাস

বিসিবি নির্বাচন থেকে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলেন তামিম

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন জরুরি
প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন জরুরি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৩৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

টানা ছুটিতে চালু হয়েছে বিশেষ ট্রেন, চলবে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত
টানা ছুটিতে চালু হয়েছে বিশেষ ট্রেন, চলবে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু ভারতের
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু ভারতের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেকির ভাণ্ডার ধ্বংসকারী নীরব ঘাতক গিবত
নেকির ভাণ্ডার ধ্বংসকারী নীরব ঘাতক গিবত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬৯
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর দেশে চাঁদাবাজি বেড়েছে
৫ আগস্টের পর দেশে চাঁদাবাজি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির মুখে : মির্জা আব্বাস
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির মুখে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ২০৬ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় ২০৬ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে গহীন পাহাড় থেকে ৮ নারী-শিশু উদ্ধার
টেকনাফে গহীন পাহাড় থেকে ৮ নারী-শিশু উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত
পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে রাতভর বৃষ্টি, সড়কে জলাবদ্ধতা
রাজধানীতে রাতভর বৃষ্টি, সড়কে জলাবদ্ধতা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ৯২৫ কচ্ছপ উদ্ধার
শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ৯২৫ কচ্ছপ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯তম বিসিএস: আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় থাকবে ১৯৪ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৯তম বিসিএস: আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় থাকবে ১৯৪ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিপাইনে ভূমিকম্প; নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
ফিলিপাইনে ভূমিকম্প; নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণমাধ্যমের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সংলাপ ৬ অক্টোবর
গণমাধ্যমের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সংলাপ ৬ অক্টোবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু
নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান
প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান

নগর জীবন

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বিশেষ আয়োজন

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা