শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

‘মানুষও বানাইল আল্লায় মানুষ নিল কত সাজ/কেউ আমরা প্রজা সাজি, কেউ সাজে মহারাজ/ আসলে পেটের দায়ে আমরা সবাই ধান্ধাবাজ/জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ/বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ।’ ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জোকার’ সিনেমার একটি গান। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী। গানটির প্রতিটি চরণে একটি ধ্রুব সত্য বাঙ্ময় হয়েছে। আসলে আমরা মানুষ এই যে দুনিয়ায় বেঁচে আছি, তা কিন্তু নানা ফন্দিফিকির করেই। পেটের ভাত জোগাড় করার জন্য, মানে বেঁচে থাকার জন্য আমরা কত কী-ই না করি।  কেউ ব্যবসা করি, কেউ করি চাকরি। আবার কেউবা করি চাষাবাদ। কেউ আবার মজুর খাটি। সবকিছু নিজে বা পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। শুধু মানুষ কেন, জগতের সব প্রাণীই বেঁচে থাকার জন্য নানা কায়দাকানুন রপ্ত ও প্রয়োগ করে থাকে। বন্য পশুরা  একে অন্যকে হত্যা করে তাদের রক্তমাংস উদরস্থ করে ক্ষুণিœœবৃত্তি করে থাকে। নদীসমুদ্রের জলজ প্রাণীরাও তাই করে। এটা সৃষ্টিকর্তার বিধান। তিনিই তাঁর সৃষ্টির কে কোন পন্থায় জীবন ধারণ করবে তা স্থির করে দিয়েছেন। বড় মাছ ছোট মাছকে খেয়ে ফেলে, আমরা আবার সে বড় মাছকে শিকার করে নানারকম উপাদেয় রেসিপিতে রসনা তৃপ্ত করি। এর কোনোটাই অবৈধ বা গুনাহের কাজ নয়। আল্লাহ তাঁর প্রকৃতিকে এভাবে সুশৃঙ্খল করে তৈরি করেছেন।

পশু জগতে কোনো সমাজবদ্ধতা নেই, নেই নিয়মকানুনের বালাই। সেখানে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতিই প্রতিষ্ঠিত। সমাজ বা রাষ্ট্রের কোনো অস্তিত্ব সেখানে নেই। বনের পশুরা সব স্বাধীন। অনেকটা কবিগুরুর গানের মতো- ‘আমরা সবাই রাজা আমাদের এ রাজার রাজত্বে।’ সেখানে আইন নেই, বিধান নেই। শক্তিই টিকে থাকা ও প্রভুত্ব করার একমাত্র পথ। ওয়াইল্ড লাইভ টেলিভিশন প্রোগ্রামে দেখানো হয় বন্য পশুদের জীবনাচার। বাঘ, সিংহ, নেকড়ে, হায়েনার কাছে গরু, মহিষ, গয়াল, হরিণ, ঘোড়া, খরগোশ কত অসহায়। একটি বাঘ, সিংহ বা চিতাবাঘ যখন দৌড়ে এসে হরিণ কিংবা গরু-মহিষের ঘাড়ে কামড়ে ধরে ভূপাতিত করে, তখন আক্রান্ত নিরীহ পশুটির করুণ দশা কারও কারও হৃদয়কে নাড়া দেয় না তা নয়। কিন্তু প্রকৃতির বিধান অনুযায়ী তখন ‘সারভাইবাল ফর দ্য ফিটেস্ট’ বা ‘যোগ্যরাই টিকে থাকবে’ কথাটি পরিবর্তিত হয় ‘সারভাইবাল ফর দ্য স্ট্রংগেস্ট’ মানে ‘বলবানরাই টিকে থাকবে’ কথাতে। 

বনে কোনো রাষ্ট্র নেই, সংবিধান থাকার তো প্রশ্নই আসে না। সেখানে নেই নির্বাচনব্যবস্থা। এমনকি রাজতন্ত্র কিংবা গণতন্ত্র কোনো কিছুরই অস্তিত্ব নেই। তারপরও আমরা সিংহকে বলে থাকি ‘বনের রাজা’। কেন, কোন তত্ত্বের ভিত্তিতে সিংহকে এই অভিধায় অভিহিত করা শুরু হয়েছিল, তা বোধ করি কারোরই জানা নেই। অবশ্য সাহিত্যিক ইমরুল চৌধুরী তাঁর শিশুতোষ গ্রন্থ ‘সিংহ কেন বনের রাজা’ বইতে যে কাল্পনিক কাহিনি তুলে ধরেছেন তা নিতান্তই শিশুদের বিনোদনের জন্য। একটি ছড়া তো আমরাও ছেলেবেলায় আওড়াতাম- ‘সিংহ আমি বনের রাজা, কেশর আছে ঘাড়ে/ আমার বাসা গহনগনে বন পাহাড়ের ধারে।’ যখন একটু বড় হলাম, চিন্তাশক্তি তার ডালপালা মেলল, তখন প্রশ্ন জাগল, আচ্ছা আমরা যে সিংহকে বনের রাজা বলি, বনের সিংহ কি তা জানে? যদি জানত, তাহলে সেই রাজাকে ধরে এনে চিড়িয়াখানার খাঁচায় বন্দি করে রাখা কি মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো?

অবশ্য ইংরেজ সাহিত্যিক জর্জ অরওয়েল (আসল নাম এরিক আর্থার ব্লেয়ার) তাঁর ‘অ্যানিমেল ফার্ম’ উপন্যাসে পশুদের দলবদ্ধ হয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা, সরকার গঠন ইত্যাদি বর্ণনা করেছেন। জর্জ অরওয়েল তাঁর লেখায় রূপক অর্থে সমাজবিপ্লবের নানা অসংগতি ও তার পরিণতি তুলে ধরেছেন। অ্যানিমেল ফার্ম উপন্যাসটিও তাই; যেখানে মি. জোন্স নামে একজন খামার মালিকের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পশুরা বিদ্রোহ করে এবং তাকে বিতাড়িত করে খামারের কর্তৃত্ব হাতে নেয়। সে এক মজাদার কাহিনি। তবে সেটা কল্পকাহিনি, বাস্তবতার ধারেপাশে নেই। এখানে যে কথাটি আমি বলতে চাচ্ছি, তাহলো বনে যেহেতু কোনো সমাজ বা রাষ্ট্র নেই, তাই সেখানকার বাসিন্দারা যে যার মতো চড়ে বেড়ায়, আহার সংগ্রহ করে খায় এবং অপেক্ষাকৃত বলশালীদের থাবা থেকে কৌশল প্রয়োগ করে জীবন রক্ষা করে।

কিন্তু মানবসমাজে তা সম্ভব নয়। কেননা, মানুষ যে সমাজে বসবাস করে, তা লিখিত ও অলিখিত কিছু নিয়মবিধির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। মানুষের সঙ্গে পশুর পার্থক্য হলো বিবেক। হ্যাঁ, একমাত্র বিবেকই মানুষকে পশু থেকে আলাদা করেছে। ‘বিবেকহীন মানুষ পশুতুল্য’ কথাটির প্রচলন হয়েছে সে কারণেই। বিবেকের তাড়নায় আমরা অনেক কাজ করি, আবার কিছু কিছু কাজ করতে পারি না। তারপরও কিছু মানুষ এমন সব কাজ করে, যা পশুকেও হার মানায়। পশুকুলের মধ্যে হায়েনা হলো সবচেয়ে হিংস্র। অন্যান্য হিংস্র পশু শিকার ধরে প্রথমে সেটাকে মেরে তারপর খায়। কিন্তু হায়েনা জীবন্ত শিকারকে ছিঁড়ে খাওয়া শুরু করে। পশুর এই হিংস্রতা বর্তমানে মানুষের মধ্যে ভালোভাবেই সংক্রমিত হয়েছে। মানুষ এখন একজন আরেকজনের বুকে গুলি চালাতে দ্বিধা করে না, হাত কাঁপে না কারও গলায় ছোরা বসাতে।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার-পরিচালক হুমায়ূন আহমেদের বহুব্রীহি নাটকে অভিনেতা আবুল হায়াত ও আসাদুজ্জামান নূরের সংলাপে মানুষ ও পশুর স্বভাবের একটি পার্থক্য চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। আবুল হায়াতের মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ জীব কী- এ প্রশ্নের উত্তরে নূর বলছিলেন, ‘মাঝে মাঝে পশুকে আমার মানুষের চেয়েও শ্রেষ্ঠ মনে হয়। যেমন হিংস্র বাঘ। সে নিজের জন্য ততটুকু খাবারই সংগ্রহ করবে, যতটুকু প্রয়োজন। এর বেশি কিছু নয়। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ অপরকে বঞ্চিত করে সম্পদের পাহাড় জমা করে। এ ক্ষেত্রে পশুরা মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।’ আসাদুজ্জামান নূরের এ ডায়ালগ, যেটির স্রষ্টা হুমায়ূন আহমেদ, তা যে কতটা অভ্রান্ত ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আসলে আমাদের ক্ষুধার জ¦ালা যেন সহজে মেটে না। দাউ দাউ করে সারাক্ষণ জ¦লতেই থাকে। না, আমি খাদ্য-খাবারের ক্ষুধার কথা বলছি না। বলছি ক্ষমতা বা অর্থসম্পদের যে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা আমাদের অনেকের চিন্তাচেতনাকে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে রেখেছে, তার যেন অন্ত নেই। সবার ক্ষুধা একরকম নয়। কেউ খায় খুব মেপে, পরিমিত। আর কেউ খায় গোগ্রাসে। কারও কারও খাদ্যগ্রহণ দেখলে মনে হয় তারা বাঁচার জন্য খায় না, খাওয়ার জন্যই বেঁচে আছে। পরিমিত আহার গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আর অপরিমিত খাবার গ্রহণ শরীরে নানারকম রোগব্যাধির জন্ম দেয়।

রচনাটি শুরু করেছিলাম মানুষের দুনিয়াতে বেঁচে থাকার নানা ফন্দিফিকির নিয়ে। এই বেঁচে থাকার জন্য কেউ রাজা হয়ে প্রজার ওপর জুলুম-নির্যাতন চালায়, আবার কেউ রাজার ওপর মহারাজার আসনে বসে ছড়ি ঘোরায়। যেহেতু এখন আর কার্যকর রাজতন্ত্র নেই, তাই রাজা-মহারাজার প্রতাপও দেখা যায় না। তবে সমাজে একশ্রেণির মানুষ তাদের প্রভুত্ব বিস্তারের জন্য নানারকম কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে থাকে। বেঁচে তো থাকে সবাই। তবে অন্যের ওপর প্রভুত্ব বিস্তার করে বেঁচে থাকার মজাই আলাদা। এই মজা লুটতে কেউ আশ্রয় নেয় কূটকৌশলের, আবার কেউ বেছে নেয় নৃশংসতা।

বর্তমান সময়ে মানুষের ওপর প্রভুত্ব বিস্তারের দুটি হাতিয়ার মোক্ষম হিসেবে স্বীকৃত। এক. রাজনীতি। দুই. অর্থবিত্ত। এ দুটি মাধ্যম এখন একটি আরেকটির পরিপূরক। অর্থাৎ দুইটি আপনার হাতে থাকলে আপনি অপ্রতিদ্বন্দ্বী। রাজনৈতিক ক্ষমতা হাতে থাকলে ইচ্ছা করলে বিত্তশালী হতে পারবেন। আর যদি আপনার অর্থবিত্ত থাকে, তাহলে রাজনৈতিক ক্ষমতা করায়ত্ত করা আপনার জন্য ফুসমন্তরের ব্যাপার। একটি কথা ঠাট্টাচ্ছলে অনেকেই আজকাল বলেন, ‘রাজনীতি আর আগের মতো নাইরে ভাই, রাজনীতির মধ্যে পলিটিক্স ঢুকে গেছে।’ কথাটিকে অর্থহীন মনে হওয়া স্বাভাবিক। তবে রাজনীতি নিয়ে এ শ্লেষাত্মক বাক্যটি একেবারে অর্থহীন নয়। রাজনীতি যে আজ কতিপয় মানুষের ধান্দাবাজির মাধ্যমে পরিণত হয়েছে, এ কথা অস্বীকার করার কি উপায় আছে?

রাজনীতি ছিল একসময় মানবসেবার অন্যতম বাহন। অতীতে যারাই রাজনীতিতে আত্মনিমগ্ন হয়েছেন, তারা সবাই মানবসেবাকে ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেই এ পথে হাঁটতে শুরু করেছিলেন। তাদের চিন্তাচেতনাজুড়ে থাকত দেশ ও মানুষ। ব্যক্তিগত লাভলোকসান কিংবা স্বার্থ কোনোটাই স্থান পেত না তাদের ভাবনায়। এই দেশকে ভালোবেসে কেউ জীবন দিয়েছেন অকাতরে, কেউ কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর। তারও আগে ইংরেজ ঔপনিবেশিক আমলে অনেকের ভাগ্যে ঘটেছে দ্বীপান্তরের শাস্তি; যা কারাগারের চেয়েও ভয়ংকর। ভারত মহাসাগরের মাঝে আন্দামান নামে এক জনমানবহীন দ্বীপে নিঃসঙ্গ বসবাসের  দুর্বিষহ কাহিনি অনেক বইপুস্তকে বিধৃত আছে।

এখন সময় বদলেছে। আগের সে ধারা আর নেই। রাজনীতি এখনো জনসেবার মাধ্যম, তবে তা মৌখিক, মৌলিক নয়। আরও পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, এখন তা কতিপয়ের ভাগ্য গড়ার বাহন ছাড়া আর কিছুই নয়। আর সেজন্যই এখন এই মাধ্যমে নাম লেখানোর জন্য দীর্ঘ লাইন দেখতে পাওয়া যায়। এখানেও কিন্তু বেঁচে থাকার বিষয়টি জড়িত। এই বেঁচে থাকা ‘রাজনৈতিক নেতা’র পরিচয়ে মানুষের মধ্যে বেঁচে থাকার অদম্য ইচ্ছা।  কিন্তু রাজনীতির খাতায় নাম লেখালেই কি সবাই মানুষের মনে বা ইতিহাসে বেঁচে থাকতে পারে? যে লোকটি আজ অর্থবিত্তের জাদুতে নেতার আসনে জেঁকে বসতে পেরেছে, সে আদৌ তার উপযুক্ত কি না, তা অনেকেই হিসাব করেন না। আর তাই ওই সব অরাজনৈতিক রাজনীতিকের পদতলে অর্ঘ্য দেওয়ার জন্য ব্যাকুল জনতার বিপুল উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। তবে ইতিহাস হলো সব কিছুর পরিমাপক। অর্থবিত্তের বদৌলতে আজকের ‘মহান নেতা’ একসময় নিক্ষিপ্ত হন আস্তাকুঁড়ে। 

♦ লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক  

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা