শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৮, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫২, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২০১১-১২ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সওজ অধিদপ্তরের ৯০ শতাংশ কাজ পেয়েছিল। ওই সময় বিভিন্ন প্রকল্পে সওজ প্রায় ৮৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছিল। তার মধ্যে ৭৫ হাজার কোটি টাকার কাজ পায় ওই ১৫ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। অথচ অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে হাজারের ওপরে।

বারবারই ১৫টি প্রতিষ্ঠান একক ও যৌথভাবে কাজ পেত। সওজ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট শীর্ষ কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানান, এসব প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সম্পর্কের মাধ্যমে এবং নানা প্রভাবে কাজ বাগিয়ে নিত। ১৫ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক এমপি-মন্ত্রীর আশীর্বাদ ছাড়াও কমিশন দিয়ে কাজ নিত। সাবেক সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও তাঁর ঘনিষ্ঠজন, কাদেরের ঘনিষ্ঠ মন্ত্রী ও এমপি, সওজ অধিদপ্তরের প্রকৌশলীদের একটি চক্র এই দরপত্র বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করত।

২০১১ সালে ওবায়দুল কাদেরকে সড়কমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়ার পর থেকেই ফেনীর সাবেক এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী, ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা, ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদের ও নোয়াখালীর সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর প্রভাবে বলয় শক্ত হয়ে ওঠে সড়ক ভবনে। পছন্দের ঠিকাদারের যোগ্যতার সঙ্গে তাল রেখে দরপত্রের শর্তও দেওয়া হতো। এ জন্য গড়ে উঠেছিল প্রকৌশলী-ঠিকাদারদের চক্র। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, একটি প্রকল্পের কাজ পেতে ঠিকাদারদের কমপক্ষে ১৫ শতাংশ কমিশন দিতে হতো। এই কমিশন পেতেন তদবিরকারী রাজনীতিক ও প্রকৌশলীরা। এ ছাড়া এককালীন ঘুষও পেতেন তাঁরা।

সওজ সূত্রে জানা গেছে, বেশি কাজ পাওয়া ১৫ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হলো হাসান টেকনো বিল্ডার্স, রানা বিল্ডার্স, মোজাহার এন্টারপ্রাইজ, মো. মঈনউদ্দিনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স (এনডিই) লিমিটেড, তাহের ব্রাদার্স, মোহাম্মদ আমিনুল হক লিমিটেড, মাসুদ হাইটেক ইঞ্জিনিয়ার্স, স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স,ন (বাঁশি), ন্যাশ এমএস সালেহ আহমেদ, এমএম বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স, রিলায়েবল বিল্ডার্স, তমা কনস্ট্রাকশন, মাহফুজ খান লিমিটেড ও আবেদ মনসুর কনস্ট্রাকশন। কাজ পেতে অনিয়মের জেরে গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৪৫ প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। তাতে শীর্ষ এই ১৫টির মধ্যে ১৩টি প্রতিষ্ঠান ছিল।

১৫ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান : ২০১১-১২ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত ১২ বছরে সড়কের কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা হাসান টেকনো বিল্ডার্স পায় ১১ হাজার ১১৮ কোটি এবং রানা বিল্ডার্স পায় ১০ হাজার ৯১১ কোটি টাকার কাজ। হাসান টেকনোর স্বত্বাধিকারী নাজমুল হাসান এবং রানা বিল্ডার্সের স্বত্বাধিকারী মো. আলম সম্পর্কে মামা-ভাগ্নে। জালিয়াতির অভিযোগে এ দুই প্রতিষ্ঠানকেই কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। মো. আলমের ভাতিজা জুলফিকার হোসেনের প্রতিষ্ঠান মাসুদ হাইটেক চার হাজার ৩৮১ কোটি টাকার কাজ পেয়েছিল। জুলফিকারের সঙ্গে নারায়ণগঞ্জের সাবেক এমপি শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠতা ছিল। সাগর ইনফো বিল্ডার্স ৩৯টি কাজ পায়। এসব প্রতিষ্ঠান এনডিইর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করে। ১৫ প্রতিষ্ঠানের একটি ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স (এনডিই) ২০১৭ সাল থেকে সওজ অধিদপ্তরে কাজ বাগিয়ে নিতে শুরু করে। ছয় বছরেই এটি বাগিয়ে নেয় সাড়ে আট হাজার কোটি টাকার কাজ। সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের মাধ্যমে সড়ক ভবনে প্রভাব বিস্তার করেছিলেন প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কর্মকর্তারা। সওজ অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ওবায়দুল কাদের আগেই সবুজ সংকেত দিয়ে রাখতেন, তাতেই কাজ পেত এনডিই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের আশীর্বাদ ছিল এনডিইর কর্ণধারদের ওপর।

সওজ সূত্র জানায়, জাল ও ভুয়া নথি জমা দিয়ে কাজ নেওয়ার তথ্য-প্রমাণ পেয়ে গত বছরের ৬ জুলাই ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হয় এনডিইকে। তখন তারা উচ্চ আদালতে যায়। আদালত নিষিদ্ধ করার ওপর স্থগিতাদেশ দেন। মোজাহার এন্টারপ্রাইজের মালিক কাজী মোজাহারুল ইসলাম বাগেরহাটের সাবেক এমপি শেখ হেলাল উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। এই ঘনিষ্ঠতায় পেতেন কাজ। মোজাহার এন্টারপ্রাইজ ছয় হাজার ৫৩১ কোটি টাকার কাজ করেছে। মঈনউদ্দিন (বাঁশি) লিমিটেড কাজ করেছে ছয় হাজার ৪৬৪ কোটি টাকার। মোহাম্মদ আমিনুল হক লিমিটেড পায় চার হাজার ৫৪৯ কোটি টাকার কাজ। এমএস সালেহ আহমেদ দুই হাজার ৯৫৯ কোটি টাকার কাজ পায়। প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী সালেহ আহমেদ ছিলেন ফেনীর সাবেক এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারীর ঘনিষ্ঠ। নেপথ্যে থেকে প্রতিষ্ঠানটি চালাতেন নিজাম হাজারী। রিলায়েবল বিল্ডার্সকে দুই হাজার ৩৪৪ কোটি টাকার কাজ দেওয়া হয়েছিল। প্রতিষ্ঠানের স্বত্ব্বাধিকারী শফিকুল আলম আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম ও সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল তমা কনস্ট্রাকশনের মালিক আতাউর রহমান ভূঁইয়ার। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে দুই হাজার ৩০৯ কোটি টাকার কাজ বাগিয়ে নেন সহজেই। মাহফুজ খান লিমিটেড দুই হাজার ২৮১ কোটি টাকার পায়। এটির মালিক মাহফুজ খান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ঘনিষ্ঠ। আবেদ মনসুর কনস্ট্রাকশন ছয় বছরে এক হাজার ৯১৪ কোটি টাকার কাজ পায়। কাজ পেতে ওবায়দুল কাদেরের ভাগ্নে পরিচয় দিতেন আবেদ মনসুর। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘পিয়ন’ জাহাঙ্গীর আলমের তদবিরে জে এন্টারপ্রাইজ প্রায় ১৯৭ কোটি টাকার কাজ।

আওয়ামী লীগের ১৬ বছরের মধ্যে ১৩ বছর সড়কমন্ত্রী ছিলেন ওবায়দুল কাদের। তাঁর অধীনে থাকা সওজ অধিদপ্তরে ঠিকাদারি কাজ পেতে ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য হয়েছে অবাধে। এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) সর্বশেষ গবেষণায় বলেছে, নিজ দলের নেতা, ঠিকাদার ও প্রকৌশলীদের প্রকল্প ব্যয়ের ১০ থেকে ২০ শতাংশ দিতে হয়েছে কমিশন বাবদ। প্রকল্পের ব্যয়ে ঠিকাদারদের লাইসেন্স ভাড়া, কার্যাদেশ বাণিজ্য, স্থানীয় পর্যায়ে চাঁদাবাজিতে ৬ শতাংশ টাকার অনিয়ম হয়েছে। গবেষণা অনুযায়ী, সওজের বিভিন্ন প্রকল্পে ব্যয়ের ২৩ থেকে ৪০ শতাংশ দুর্নীতি হয়েছে। এই দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন কাজের তদবিরকারী, প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা।

গত ৯ অক্টোবর প্রকাশিত ‘সড়ক ও মহাসড়ক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদন বলছে, প্রকৌশলী-ঠিকাদারদের যোগসাজশে উন্নয়ন প্রকল্প ছক বা ডিপিপি তৈরি করা হতো কয়েক দিনে। ফরমায়েশি সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন প্রণয়ন করে তা ডিপিপির সঙ্গে জমা দেওয়া হতো। প্রকল্পের কাজ হাতে রাখতে সওজের বিভিন্ন পর্যায়ের কার্যালয়প্রধান নিজে ডিপিপি তৈরি করতেন। পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প অনুমোদন সভায় ডিপিপির ওপর পর্যবেক্ষণ জানতে সওজ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুই থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ঠিকাদারদের চক্রও জড়িত ছিল।

ডিপিপি প্রণয়নে অনিয়ম-দুর্নীতির জন্য ২৫-৩০ শতাংশ বাড়তি ব্যয় প্রাক্কলন করা হতো। সওজের স্থানীয় দপ্তর ডিপিপি তৈরি করার সময় কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা ও ঠিকাদাররা নিজেদের লাভের অংশ নিশ্চিত করতেন। অনিয়ম-দুর্নীতি শুরু হতো ডিপিপি তৈরি থেকে। একাধিক ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, কোনো কোনো কাজ অতিরিক্ত হিসেবে ধরা আছে, যা করতে হবে না; কোন খাতে কত টাকা বাঁচানো যাবে; প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা আগেই জানতেন। প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক ব্যয় কত ধরতে হবে, তা প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা বসে ঠিক করতেন।

সরকারি ক্রয় আইন (পিপিএ) ২০০৬ এবং সরকারি বিধিমালা (পিপিআর) ২০০৮ অনুযায়ী, দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদারদের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। টিআইবির সংশ্লিষ্ট গবেষকরা বলেছেন, কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হলেও দুর্নীতিতে যুক্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উদাহরণ নেই। চুক্তি অনুযায়ী কাজ না করলেও সওজ কর্মকর্তাদের পক্ষে ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি।

অভিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনেকেই কথা বলতে রাজি হননি। আবার কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান নিজেদের ওয়েবসাইটে তাদের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগ মিথ্যা বলে তাদের বিবৃতি প্রকাশ করেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এনডিইর কর্ণধার রায়হান মোস্তাফিজ ও তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে পতিত সরকারের সাবেক চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল। ওই সম্পর্ক ব্যবহার করেও রায়হান কাজ বাগিয়ে নিতেন। এ ব্যাপারে এনডিইর পক্ষ থেকে ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এ অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

সওজ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান বিদেশে অবস্থান করছেন। তাঁর বদলে এই পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন সোয়েব আহমেদ। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, সরকারি আইন ও বিধি অনুসরণ করেই কাজ দেওয়া হয়েছিল বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। পরে যখন দেখা গেল তার মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান অনিয়ম করেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তবে এর মধ্যে কোনো প্রতিষ্ঠান আবার উচ্চ আদালতেও গেছে। তিনি বলেন, যে ১৫ প্রতিষ্ঠান বেশি অর্থের কাজ পেয়েছে বলা হচ্ছে, তাদের বেশির ভাগই দেশীয় অর্থায়নের প্রকল্পে কাজ করেছিল।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
সর্বশেষ খবর
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার
চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি
নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল
দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০
ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান
এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি
প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক
মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি
মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা