শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৮, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

এমনিতেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক চাপ, মানবাধিকার নিয়ে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ ভালো বার্তা দিচ্ছে না। তার ওপর কারণে-অকারণে শুধুই পিছুটানের খবর। তা স্থানিক-আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক সব কিছুতেই। বিশ্বশান্তিতে পেছাল। 

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় গণতন্ত্র সূচকেরও পেছনে নেতিয়ে পড়া। নানা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দুর্বল হওয়ার কারণে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণের পথেও পিছিয়ে যাওয়া। বৈশ্বিক নানা সূচকে অবনতি বা পিছিয়ে পড়া কেন বাংলাদেশের পিছু নিয়েছে—এ প্রশ্নের জবাব নিষ্পত্তিহীনই থেকে যাচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই পরিবর্তনের এ পরিস্থিতিতে একটি প্রশ্ন সামনে চলে আসে, তাহলে গত এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ? 

ঢের আশাবাদের মধ্যে হতাশার খবর ছিল গ্লোবাল পিস ইনডেক্স মানে শান্তি সূচকে অবনতি। শান্তিতে নোবেলজয়ীর শাসনকালে তা সবার জন্যই কষ্টের। লজ্জারও। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের গণতন্ত্র সূচকেও বাংলাদেশের অবস্থান নেমে গেছে। তা প্রকৃতি সংরক্ষণেও।

সেখানে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭৩তম। তলানিতে যাকে বলে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনে গণতন্ত্র সূচকে ২৪ সালে ২৩ সালের তুলনায় বাংলাদেশের স্কোর কমেছে ১.৪৪। অপেক্ষা এখন ২৫ সালের। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) গ্লোবাল পিস ইনডেক্স ২০২৫ সালে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। আগামী বছর ২৬ সালে কী হবে, এখনই হলফ করে বলা যাচ্ছে না।

গত বছর বাংলাদেশে ছাত্রদের ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন আওয়ামী সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তিসূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার, কঙ্গো। ভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণের নির্ধারিত সময়সীমা পিছিয়ে দেওয়ার সিঁড়িতে। ব্যবসায়ীদের দাবি—এমনিতেই দেশ একটি বাজে সময় পার করছে। তার ওপর এ মুহূর্তে এলডিসি থেকে উত্তরণ হলে রপ্তানি খাতসহ নানা খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

ব্যবসায়ীদের এই দাবির পর এলডিসি উত্তরণের বিষয়টি নতুন করে আবারও আলোচনায় এসেছে। এলডিসি উত্তরণের সময় পেছানো কতটা যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত, তা নিয়ে নানাজনের নানা মত। সরকারের পক্ষ থেকে সময় বৃদ্ধির আবেদন করার জন্য কী কী যৌক্তিক কারণ আছে, সরকার চাইলেই কি সময় পেছাতে পারবে—এমন প্রশ্ন সামনে এসেছে। কারণ গত মার্চে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত আট বছরের নানা প্রক্রিয়া ও একাধিক মূল্যায়ন শেষে ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর এলডিসি থেকে বের হবে বাংলাদেশ—সিদ্ধান্তটি ছিল জাতিসংঘের। সেই হিসাবে এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশের সামনে সময় আছে ১৫ মাস। এই সময়ে এসে উত্তরণের সময় পেছানোর প্রসঙ্গ।

গেল এক বছরে বাংলাদেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, উন্নয়ন কার্যক্রম, আইন-শৃঙ্খলা এবং সামাজিক অবস্থা সবকিছুতেই চরম অচলাবস্থা। সবই চলছে বা চালাতে হচ্ছে টেনেটুনে। এত পেছানোর ঘটনার মাঝে এগোনোর খবর আছে রিজার্ভে। দেশের রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে এবং প্রবাসী আয়ের প্রবাহ (রেমিট্যান্স) টিকে আছে। দেশের অর্থনীতি এখন প্রায় পুরোটাই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভরশীল। একসময় যেখানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি ছিল, তা এখন ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে। এই বিপুল পরিমাণ রিজার্ভ কমে যাওয়ায় সরকারের আমদানি ব্যয় মেটানো কঠিন হয়ে পড়েছে। জ্বালানি তেল, গ্যাস ও খাদ্যশস্যের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি কমে গেছে। এই ঘাটতি পূরণে একমাত্র ভরসা এখন প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। তবে এটি কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। কারণ দেশীয় উৎপাদন ও রপ্তানি খাতে বৈচিত্র্য না এলে এই নির্ভরশীলতা আরো বাড়বে।

আমদানি-রপ্তানির জন্য এলসি  প্রক্রিয়া এখনো স্বাভাবিক হয়নি। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ কার্যক্রম শুধুই পেছানো। ব্যবসায়ীরা কাঁচামাল আমদানি করতে পারছেন না, উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, আর বিনিয়োগকারীরা নতুন উদ্যোগ নিতে অনিশ্চয়তায় ভুগছেন। ব্যাংকিং খাতের অবস্থা আরো করুণ। তিন-চারটি ব্যাংক ছাড়া প্রায় সব ব্যাংকই দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে। গ্রাহকরা ন্যূনতম টাকাও উত্তোলন করতে পারছেন না, যা সাধারণ মানুষের জীবনে মারাত্মক অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রতি আস্থা ভেঙে পড়া মানে পুরো অর্থনীতির ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে যাওয়া। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বাজেট সংকটের কারণে অনেক প্রকল্পের কাজ সময়মতো শেষ করা সম্ভব হচ্ছে না।

সরকার ঘোষিত বড় বড় অবকাঠামো প্রকল্পের অনেকই থমকে আছে অর্থ সংকট ও দুর্নীতির কারণে। একই সঙ্গে চাকরির বাজার স্থবির হয়ে পড়েছে। যুবসমাজ হতাশায় দিন কাটাচ্ছে। পুরনো বেকারের সঙ্গে নতুন বেকারত্ব মিলে কর্মহীনতা চরম মাত্রায় পৌঁছেছে। পাশাপাশি সমাজে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও মাদক ব্যবসা মহামারির আকার নিয়েছে। তরুণসমাজ মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। আইনের শাসনের দুর্বলতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে অপরাধী চক্ররা প্রভাব বিস্তার করছে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। গ্রামীণ জনপদ থেকে শুরু করে শহরাঞ্চল পর্যন্ত মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। চুরি, ডাকাতি, খুন, ধর্ষণসহ নানা অপরাধ বাড়ছে। একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন নির্ভর করে অর্থনীতি, সামাজিক স্থিতিশীলতা, কর্মসংস্থান, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন ও সুদৃঢ় ব্যাংকিং ব্যবস্থার ওপর। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান চিত্র উল্টো। অচল অর্থনীতি, ব্যর্থ ব্যাংকিং খাত, স্থবির বিনিয়োগ ও উন্নয়ন, মাদক-চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য এবং আইন-শৃঙ্খলার অবনতির কারণে দেশ গত এক বছরে পিছিয়ে পড়েছে অন্তত ১০ বছর! সময় ব্যক্তি চেনে না। কারো জন্য অপেক্ষা করে না। কিন্তু রাষ্ট্র যদি নিজের অদক্ষতা, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনায় বন্দি হয়, তবে এক বছরের অল্প সময়েও দেশ পিছিয়ে যেতে পারে এক দশক। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি সেই বাস্তবতার নির্মম প্রতিচ্ছবি।

পেছানোর এ রোগ থেকে বেরিয়ে আসতে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। অন্যথায় বাংলাদেশের উন্নয়নের চাকা আরো পিছিয়ে যাবে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরো দুর্বিষহ হয়ে উঠবে। পিছিয়ে যাওয়া-পিছিয়ে পড়ার মন্দ খবরের জন্য মোটেই প্রস্তুত নয় দেশটির মানুষ। তাও দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বিশ্বজোড়া যশ-খ্যাতিমান নোবেল লরিয়েট প্রফেসর ড. ইউনূসের আমলে। পেছাতে পেছাতে স্থানিক পর্যায়ে এখন বাংলাদেশের একাডেমিক কার্যক্রমেও পেছানোর পালা। সময়মতো ক্লাস, পরীক্ষা, ভর্তি ইত্যাদি শুরু ও শেষ না হওয়ায় এখন একাডেমিক শিক্ষাবছরই পিছিয়ে যেতে বসেছে। শিশুশ্রেণি থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত এক বিতিকিচ্ছি দশা।

সব কিছুতে এই পেছানো বাতিকের জন্য অভিযোগের তীর ড. ইউনূসের অনির্বাচিত সরকারের দিকে। দেশের বড় দল বিএনপি নেতারা এ তীর নিয়মিতই ছুড়ছেন। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তো বলছেনই। ব্যবসা-অর্থনীতি ভালো বোঝা দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী তা যেকোনো অনুষ্ঠানেই বলে চলছেন। নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এলে আর পেছানোর কোনো পর্ব বা সূচক থাকবে না, এটি তাঁদের সারকথা। তাঁদের মতে, নইলে বাংলাদেশ শুধু পেছাতেই থাকবে। বিনিয়োগ আসবে না। মবোক্রেসি আরো বাড়বে। জুডিশিয়াল সিস্টেম ভেঙে পড়বে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো ভেঙে পড়বে। মন্তব্য হিসেবে এগুলো নিশ্চয়ই শুধু কথার কথা নয়। একেকটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
সর্বশেষ খবর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার
কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার
শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা
বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে
পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!
সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কোরসেসিকে নিয়ে তথ্যচিত্রে উঠে আসবে অজানা গল্প
স্কোরসেসিকে নিয়ে তথ্যচিত্রে উঠে আসবে অজানা গল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা