শেখ রুহুল আমিন, ঝিনাইদহ
সদর ও হরিণাকুণ্ড নিয়ে ঝিনাইদহ-২ আসন গঠিত। এ আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন সরকারি কে সি কলেজের সাবেক ছাত্রনেতা, জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আবদুল মজিদ বিশ্বাস (ছোট), জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ও ঝিনাইদহ জজ কোর্টের পিপি অ্যাডভোকেট এস এম মশিউর রহমান, ড্যাব নেতা ডা. ইব্রাহিম রহমান বাবু। আলোচনায় রয়েছেন বিশিষ্ট সমাজসেবী, শিল্পোদ্যোক্তা ও বাফুফের সহসভাপতি সাবেক এমপি নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুল। জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী জেলা আমির অধ্যাপক আলী আজম মোহাম্মদ আবুবকর। এ আসনে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা সভাপতি এইচ এম মোমতাজুল করিম ও জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা লড়তে পারেন এ আসনে। এম এ মজিদ বলেন, ‘দুর্দিনে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের পাশে থেকে সবাইকে সংগঠিত করে ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশে নির্বাচনি কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছি।’ অ্যাডভোকেট এস এম মশিউর রহমান বলেন, ‘দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হলে জেলার সার্বিক উন্নয়নে কাজ করব।’ নাসের শাহরিয়ার মহুল বলেন, দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হতে পারলে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, রেললাইন স্থাপন, বেকার সমস্যা সমাধান হবে আমার মূল লক্ষ্য।’ ডা. ইব্রাহিম রহমান বাবু বলেন, ‘একাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপির হয়ে মনোনয়ন পেয়েছিলাম। দলের সব কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছি ও নেতৃত্ব দিয়েছি।’ আবদুল মজিদ বিশ্বাস (ছোট) বলেন, ‘আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করতে পারব।’ অধ্যাপক আলী আজম মোহাম্মদ আবুবকর বলেন, ‘নির্বাচিত হলে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত নিরাপদ এলাকা হিসেবে গড়ে তুলব।’ রাশেদ খান বলেন, ‘আমি আমার জায়গা থেকে কাজ করছি। এলাকায় যাচ্ছি। গণসংযোগ করছি। এটা মূলত মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা।’
এইচ এম মোমতাজুল করিম জানান, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠাই আমার অঙ্গীকার।’