শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪৩, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ইতিহাসের পাতায় ইরান

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের পাতায় ইরান

ইরান ও পারস্য নাম দুটি একটি দেশ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, তবে শব্দ দুটি পুরোপুরি সমার্থক নয়। যখন আর্যরা তাদের আদি জন্মভূমি উরাল সাগরের দক্ষিণে থেকে ক্যাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী উঁচু মালভূমিতে স্থানান্তরিত হয়, তখন তারা তাদের নতুন জন্মভূমির নামকরণ করে ইরান, যার অর্থ আর্যদের জন্মভূমি।

ইরানের ইতিহাস তিন ভাগে বিভক্ত

১. প্রাগৈতিহাসিক যুগ : ধারণা করা হয়, প্রায় খ্রিস্টপূর্ব এক লাখ বছর আগে এই অঞ্চলে মানুষের বসতি গড়ে ওঠে। আর এই যুগের সমাপ্তি ঘটে খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের শুরুতে।

২. প্রাথমিক যুগ : এই যুগ মূলত খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের প্রথমার্ধজুড়ে বিস্তৃত। যখন ইরানি মালভূমির বিভিন্ন অংশে গড়ে ওঠে সংঘবদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামোর প্রাথমিক রূপ।

৩. রাজবংশীয় যুগ : এই যুগ খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত। এই সময়ে গড়ে ওঠে পারস্যের বিশাল সাম্রাজ্য এবং সেই সঙ্গে শুরু হয় ইতিহাসে ইরানের দৃশ্যমান উত্থান।

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ থেকে পঞ্চম সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়টা ইরানি ইতিহাসে ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছিল তাম্র ও ব্রোঞ্জ যুগের ভিত্তি।

খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় ও দ্বিতীয় সহস্রাব্দের শেষ ভাগে মালভূমি অঞ্চলে পূর্ববর্তী যুগের তুলনায় আরো স্পষ্ট ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য সৃষ্টি হয়। খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০ অব্দে ইরানি মালভূমি ধীরে ধীরে রূপ নিতে থাকে বিশ্ব ইতিহাসের প্রাচীনতম সভ্যতাগুলোর একটির জন্মভূমি হিসেবে। এ সময়েই গড়ে উঠতে শুরু করে গ্রামীণ জনপদ, কৃষিনির্ভর অর্থনীতি এবং নানা সামাজিক কাঠামো।

এরপর খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ অব্দের দিকে পাওয়া কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ইঙ্গিত দেয়, এ সময়েই ইরানে মদ উৎপাদনের প্রাথমিক প্রচেষ্টা শুরু হয়। খ্রিস্টপূর্ব ৩৯০০ অব্দে গড়ে ওঠে ইরানি মালভূমির প্রথম নগরী সিয়ালক।

খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ থেকে ৮০০ অব্দে ইরানি ইতিহাসে মধ্য এশিয়া থেকে আগত যাযাবর আর্য জাতিগোষ্ঠী ইরানি মালভূমিতে প্রবেশ করে এবং স্থায়ী বসতি স্থাপন করতে শুরু করে।

আখামেনীয় সাম্রাজ্য—খ্রিস্টপূর্ব ৫৫৯্ল্ল্ল্ল-৫৩০ অব্দ : এই সময়েই আবির্ভূত হন ইতিহাসের অন্যতম শাসক সাইরাস দ্য গ্রেট। আখামেনীয় আরেক শাসক ছিলেন রাজা দারিয়াস, তাঁর যুগেই ইতিহাসের প্রাচীনতম স্বর্ণমুদ্রা ‘দারিক’ চালু হয়, যা প্রাচ্যজুড়ে লেনদেনের গ্রহণযোগ্য মাধ্যম হয়ে ওঠে।

আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের মৃত্যুর পর তাঁর বিশাল সাম্রাজ্য সেনাপতিদের মধ্যে ভাগ হয়ে যায়। এই সেনাপতিদের একজন ছিলেন সেলুকাস, যিনি পরবর্তীকালে নিজের নামে ‘সেলুসিড সাম্রাজ্য’ প্রতিষ্ঠা করেন।

খ্রিস্টপূর্ব ২৪৭-২২৪ অব্দ : পার্সিয়ান সাম্রাজ্যের সূচনা হয়। খ্রিস্টপূর্ব ২২৪ সালে প্রথম আরদাশির সাসানীয় রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। খ্রি. পূ. ২৪০ সালে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র শাপুর তাঁর নেতৃত্বের উত্তরসূরি হন।

৩০১-৩১০ খ্রিস্টাব্দ : দ্বিতীয় হরমিজদ ইরানের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ৫৩১ থেকে ৫৭৯ খ্রিস্টাব্দে খসরু আনুশিরওয়ান ইরানের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দূত হিসেবে আবির্ভূত হন। এবং ৬২২ খ্রিস্টাব্দে নবী মুহাম্মদ (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেন

৬২৯-৬৩২ খ্রিস্টাব্দ : সাসানীয় সম্রাট খসরু পারভেজের কন্যা বুরান্দাখত ও তাঁর বোন আজারমাদোখত পালাক্রমে সিংহাসনে বসেন।

৬৪২ খ্রিস্টাব্দ : নাহাভান্দের যুদ্ধে মুসলিম বাহিনী পারস্যকে পরাজিত করে। এর মাধ্যমে সাসানীয় সাম্রাজ্যের ৪০০ বছরের শাসনের অবসান ঘটে এবং ইরানিরা ধীরে ধীরে ইসলাম গ্রহণ করে মুসলিম শাসন মেনে নেয়।

৬৬১-৭৫০ খ্রিস্টাব্দ : উমাইয়া খিলাফতের শাসনে বিজিত অঞ্চলগুলো পরাধীন হয়ে পড়ে। আরবি ভাষা ও লিপি ফারসি সংস্কৃতিতে স্থায়ী প্রভাব ফেলে। ফলে আব্বাসীয় খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয় এবং রাজধানী দামেস্ক থেকে বাগদাদে স্থানান্তরিত হয়।

৭৫০-১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ : আব্বাসীয় শাসনে পারস্যের ইসলামী সভ্যতা জ্ঞান, সংস্কৃতি ও শাসনে নিজের শিখরে পৌঁছে। এ যুগে সিবাওয়াইহ, আল-খাওয়ারিজমি, ইমাম রাজি, ইবনে সিনা, আল-গাজ্জালি, ওমর খৈয়াম ও ফেরদৌসির মতো মহান মুসলিম পণ্ডিতরা আবির্ভূত হন।

মঙ্গোলীয় যুগ

১২২০-১২২৭ খ্রিস্টাব্দ : চেঙ্গিস খান চীনের পর ইরান আক্রমণ করে ব্যাপক ধ্বংস চালান। ইরানিদের ভাষ্য মতে, ‘তারা এলো, হত্যা করল, জ্বালিয়ে দিল, লুট করল এবং চলে গেল।’

১২৫৮-১৩৫৩ খ্রিস্টাব্দ : মঙ্গোল শাসক হালাকু খাঁ ও তাঁর বংশধররা রাজত্ব করেন।

তৈমুরি যুগ

১৪০৫ খ্রিস্টাব্দ : তৈমুর লং পারস্যসহ আলেপ্পো ও দামেস্ক দখল করেন।

সাফাভি সাম্রাজ্য

১৫০১-১৫২৪ খ্রিস্টাব্দ : এই সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ইসমাইল মির্জা।

১৫৮৭-১৬২৯ খ্রিস্টাব্দ : শাহ আব্বাস সাফাভি সাম্রাজ্যের রাজধানী ইসফাহানে স্থানান্তর করেন।

১৭২২ খ্রিস্টাব্দ : আফগান নেতা মাহমুদ খান পারস্যে আক্রমণ চালিয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রতিরোধ ছাড়াই ইসফাহান দখল করে সাফাভি শাসনের অবসান ঘটান।

১৭২৯-১৭৪৭ খ্রিস্টাব্দ: নাদের কোলি আফশারি রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করেন।

১৭৪৭-১৭৭৯ খ্রিস্টাব্দ : করিম খান জান্দ ইরানের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলে ক্ষমতা গ্রহণ করেন। তিনি দক্ষতার সঙ্গে কাজারদের প্রতিহত করেন এবং শিরাজকে রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করে শাসন প্রতিষ্ঠা করেন।

১৭৯৫ খ্রিস্টাব্দ : কাজাররা তাদের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি আগা মোহাম্মদ খান কঠোরতা, সহিংসতা ও নিষ্ঠুরতার মাধ্যমে গোত্রের বিভক্ত শাখাকে একত্র করতে সক্ষম হন।

১৮১৩-১৮২৮ খ্রিস্টাব্দ : ইউরোপীয় উপনিবেশবাদের প্রভাবে এই সময়ে ইরানে ব্রিটিশ ও রাশিয়ান প্রভাব বিস্তারের পথ খুলে যায়। কাজার শাসকরা রুশ আগ্রাসনের মুখে দুটি লজ্জাজনক চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হন ১৮১৩ সালের গোলেস্তান চুক্তি এবং ১৮২৮ সালের তুর্কমাঞ্চায় চুক্তি। 

১৮৩৪-১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দ : ফাতেহ আলী শাহের নাতি মুহাম্মদ শাহ এই সময়ে ইরানের সিংহাসন আরোহণ করেন।

১৮৪৮-১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দ : মুহাম্মদ শাহের পুত্র নাসিরুদ্দিন শাহ দীর্ঘ প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে ইরান শাসন করেন।

১৮৫৮ সালে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার মাধ্যমে ইরান আফগানিস্তানের স্বাধীনতাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়।

১৯০৬ খ্রিস্টাব্দ : এই সময়ে ইরানে সাংবিধানিক বিপ্ল্লব সংঘটিত হয়। এই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন একদল ধর্মীয় পণ্ডিত, যাঁদের পেছনে সমর্থন ছিল বণিক শ্রেণি ও অভিজাত সমাজের। বিপ্লবের ফলে ইরানে প্রথমবারের মতো একটি জাতীয় সংসদ গঠিত হয়।

১৯২১ খ্রিস্টাব্দ : সেনাবাহিনীর একজন দক্ষ কর্মকর্তা রেজা খান সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। তিনি ১৯২৫ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ইরানের সিংহাসনে আরোহণ করেন।

১৯২৫-১৯৪১ খ্রিস্টাব্দ : রেজা শাহ পাহলভি সিংহাসনে বসার পর তিনি প্রথমে সেনাবাহিনীকে পুনর্গঠনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী সামরিক কাঠামো গড়ে তোলেন এবং ঘোষণা দেন যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশটি পারস্য নয়, বরং ইরান নামে পরিচিত হবে। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে রেজা শাহ নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে মিত্রশক্তির পাশে দাঁড়াতে অস্বীকৃতি জানান। এ সিদ্ধান্তের ফলে ব্রিটিশ ও সোভিয়েত শক্তির চাপে তাঁকে সিংহাসন ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়।

১৯৫১-১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দ : মোহাম্মদ মোসাদ্দেক যখন ইরানের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন তখন তিনি দেশের তেলশিল্পকে ব্রিটিশ করপোরেশনের হাত থেকে মুক্ত করে জাতীয়করণ ঘোষণা করেন। এর জেরে ব্রিটেন তাদের ব্যাংকগুলোতে ইরানের সব সম্পদ জব্দ করে এবং বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালতে নিয়ে যায়।

১৯৬২-১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ : শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভি ব্যাপক সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে শ্বেত বিপ্লব ঘোষণা করেন। তবে এই উদ্যোগ প্রত্যাশিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। বিশেষত আয়াতুল্লাহ খোমেনি, শ্বেত বিপবের নীতিগুলো কঠোরভাবে সমালোচনা করেন। ফলে তাঁকে নির্বাসনে পাঠানো হয়।

১৯৬৩-১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দ : এই সময় ইরান দ্রুত তুলনামূলক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার মধ্য দিয়ে দেশটি সামরিক শক্তিতেও উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পায়।

১৯৭০-এর দশকের শেষ ভাগে, শাহের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিরোধিতা শুরু হয়। ধর্মীয় নেতারা, বিশেষ করে আয়াতুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বে রাজনৈতিক দল ও জনগণ একত্র হয়ে শাহের শাসন উত্খাতের আন্দোলন গড়ে তোলে। ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের মাধ্যমে শাহকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। প্রায় দুই হাজার ৫০০ বছরের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে ইরান ইসলামিক প্রজাতন্ত্রে রূপান্তরিত হয়।

১৬ জানুয়ারি ১৯৭৯ : শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভিকে ক্ষমতা থেকে উত্খাত করে শাপুর বখতিয়ারকে ইরানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ : ফ্রান্সে ১৫ বছর নির্বাসনের পর আয়াতুল্লাহ খোমেনি ইরানে ফিরে আসেন, যার আগমন দেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে একেবারে পাল্টে দেয়।

১ এপ্রিল ১৯৭৯: খোমেনি ঘোষণা করেন ইরানকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে, যা দেশের নতুন শাসনব্যবস্থার সূচনা করে।

৪ নভেম্বর ১৯৭৯ : ক্ষমতাচ্যুত শাহের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসার জন্য আগমনের পর তেহরানে ইরানি ছাত্রদের একটি গ্রুপ মার্কিন দূতাবাসে অভিযান চালিয়ে ৫২ জন আমেরিকানকে বন্দি করে। এই ঘটনা বিশ্বব্যাপী ইরান-আমেরিকা কূটনৈতিক সংকটের সূচনা করে।

১৯৮০ সালের জানুয়ারিতে ড. আবুল হাসান বানিসাদর ইরানের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেও দেশের ক্ষমতা আধ্যাত্মিক নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির হাতে কেন্দ্রীভূত ছিল।

২২ সেপ্টেম্বর ১৯৮০: সীমান্ত বিরোধ ও রাজনৈতিক উত্তেজনার জেরে ইরাক ইরানের পশ্চিমাঞ্চলে আক্রমণ চালায়, যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিংশ শতাব্দীর দীর্ঘতম প্রচলিত ইরান-ইরাক যুদ্ধ। এই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ আট বছর ধরে চলে এবং এতে উভয় পক্ষের প্রায় ১০ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়।

২০ জানুয়ারি ১৯৮১ : মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের অভিষেকের দিন ৪৪৪ দিন ধরে বন্দি থাকা ৫২ জন আমেরিকান জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হয়।

৪ জুন ১৯৮৯ : ইরানের সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনি মৃত্যুবরণ করার পর আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী খামেনি ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের নতুন সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে নির্বাচিত হন, যার মাধ্যমে দেশের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের নতুন অধ্যায় শুরু হয়।

(আলজাজিরা আরবিসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইট অবলম্বনে)

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
এলো রবিউল আউয়াল : যাঁর আগমনে জগৎ উজালা
এলো রবিউল আউয়াল : যাঁর আগমনে জগৎ উজালা
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
যেসব কাজে বিপদ অবধারিত
যেসব কাজে বিপদ অবধারিত
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক
তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১
পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস
৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩
বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি
ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায়  চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায় চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি
হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা
নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আফ্রিদিকে বাঁচাতে ফাঁসানো হলো বসুন্ধরা এমডিকে
আফ্রিদিকে বাঁচাতে ফাঁসানো হলো বসুন্ধরা এমডিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর

দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ

পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

পূর্ব-পশ্চিম

মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন
মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন

পূর্ব-পশ্চিম

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী
পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

খেলার মাঠ দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
খেলার মাঠ দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

১০৭০ বস্তা সার জব্দ
১০৭০ বস্তা সার জব্দ

দেশগ্রাম

ছেঁড়া নোট নিয়ে দ্বন্দ্বে দোকানির মৃত্যু
ছেঁড়া নোট নিয়ে দ্বন্দ্বে দোকানির মৃত্যু

দেশগ্রাম

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার

টেকনোলজি

জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণদেবীর যাত্রাপথে ভূমিধস, নিহত ৩১
জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণদেবীর যাত্রাপথে ভূমিধস, নিহত ৩১

পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ
পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ

দেশগ্রাম

স্কুলে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া
স্কুলে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান কর্মসূচি
নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান কর্মসূচি

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা

দেশগ্রাম