শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

টানা আট বছর ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সামনে নেই তেমন বড় কোনো রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ। কিন্তু সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথ অমসৃণ করে দিয়েছে হঠাৎ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা জঙ্গিবাদ। একের পর এক টার্গেট কিলিংয়ে অস্থিরতা ছড়িয়েছে সর্বত্র। আন্তর্জাতিক মহলে জন্ম নিয়েছে নানামুখী শঙ্কা ও সতর্কতা। বরাবরই জিরো টলারেন্সে থাকা আওয়ামী লীগ সরকারকেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে তির্যক মন্তব্য শুনতে হচ্ছে পশ্চিমাদের কাছ থেকে। দেশে-বিদেশে বাড়ছে চাপ। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে প্রায় নিয়ন্ত্রণ হারানো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আলোচিত মামলাগুলোর তদন্তে তড়িৎ দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখাতে পারছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফলে সরকারকে পড়তে হচ্ছে উভয়মুখী চ্যালেঞ্জে। প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিও সরকারকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এর ছোঁয়া লেগেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও। চারজন রাজনৈতিক বিশ্লেষকের সঙ্গে আলাপ করে এসব ধারণা মিলেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিং প্রতিরোধ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণই সরকারের সামনে প্রধানতম চ্যালেঞ্জ। এর সমান্তরালে লাগামহীন প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি প্রতিরোধও গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। কারণ, দুর্নীতির লাগাম টানতে না পারলে দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ অসম্ভব। তেমনটা হলে উন্নয়ন পরিকল্পনা দিয়ে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা সরকারের গায়ে লাগতে পারে ব্যর্থতার তকমা। তাই এ তিন চ্যালেঞ্জ উত্তরণে সরকারকে বিশেষত প্রধানমন্ত্রীকে ইস্পাতকঠিন অবস্থান নিতে হবে। আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর উল্লেখ করার মতো কোনো অবস্থান যে নেই এ বিষয়ে সরকার নিশ্চিত। কিন্তু টার্গেট কিলিংয়ের ব্যাপকতা সরকারের বিভিন্ন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তাই জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের নামে এসব টার্গেট কিলিং বন্ধ ও দোষীদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করাকেই প্রধানতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ইতিমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সব সংস্থাকে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে ঘামও ঝরছে বাহিনীগুলোর। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে বাহিনীগুলো। সফলতার খুব কাছাকাছি এসেও পুরো সফল হতে পারছে না তারা। কিন্তু দ্রুতই শিকড় উপড়ে ফেলার প্রত্যয় আছে বিশেষ বাহিনীগুলোর শীর্ষ পর্যায় থেকে দেওয়া আশাবাদে। তাদের ওপর আস্থা রাখতে চায় সরকার।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সরকারের বর্তমান মেয়াদকে নিষ্কণ্টক করতে জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিংয়ের শিকড় উপড়ে ফেলার পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে আইনশৃঙ্খলা। না হলে অস্থির পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আবার জন্ম নিতে পারে উগ্রবাদের বীজ। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধেও। না হলে স্বপ্নের পদ্মা সেতুসহ চলমান প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করা ও ইতিমধ্যেই পরিকল্পনায় থাকা মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত শুরু ও শেষ করতে বেগ পেতে হবে সরকারকে। মোটা দাগে এ তিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে আগামী দিনে সরকার পরিচালনায় বেগ পেতে হবে না। সরকার তাদের দ্বিতীয় মেয়াদেও সফল হতে পারবে। বিশ্লেষকদের মতে, এ তিন চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যা সমাধান করতে হবে সরকারকে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে আরও সুসংহত করতে হবে। পাশাপাশি নিশ্চিত করতে হবে রাজনৈতিক অধিকার, বাকস্বাধীনতাসহ সব মানবাধিকার। সুযোগ দিতে হবে ভিন্নমতের রাজনৈতিক দলগুলোকেও। বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দলকেও দিতে হবে যথাযথ মর্যাদা। প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের পশ্চিমা দেশগুলোকেও আনতে হবে আস্থায়।

এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস মোকাবিলায় যতগুলো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা কার্যকর হয়নি। আমাদের সমস্যার গভীরে যেতে হবে। গভীরে গেলে দেখা যাবে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার শৈথিল্যই বড় দায়ী। বর্তমান সরকার তার প্রথম মেয়াদে জঙ্গিবাদ শক্ত হাতেই দমন করেছিল। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদে শৈথিল্য দেখা যাচ্ছে। ফলে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিচ্ছে। জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ অপর্যাপ্ত। পুলিশ আগাম ঘোষণা দিয়ে সাঁড়াশি অভিযানে নামল। এতে করে মূল জঙ্গিরা আত্মগোপনে চলে গেছে। অনেকেই হয়তো বিদেশ পালিয়েছে। তা না হলে এত গ্রেফতার হওয়ার পরও কেন উল্লেখযোগ্য জঙ্গি ধরতে পারেনি? ব্লগার হত্যায় পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির কেউ এখন পর্যন্ত ধরা পড়েনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘অভিযানের নামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার-বাণিজ্য করছে তা স্পস্টভাবে জানা যাচ্ছে সংবাদমাধ্যমে। সুতরাং সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট সীমাবদ্ধ ও ত্রুটিযুক্ত। সরকারকে প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে শাসন এবং শৃঙ্খলা। শাসন-শৃঙ্খলা যাদের নিয়ে নিশ্চিত করবে সেখানেই সমস্যা রয়ে গেছে। সেই জায়গায় আরও দৃঢ় হতে হবে। সরকারের মধ্যে যেটা দেখতে পাচ্ছি তা হলো শর্ষের মধ্যে ভূত আছে। সেই ভূত তাড়াতে হবে। তবেই কার্যকর ব্যবস্থা হতে পারে।’

প্রবীণ এই শিক্ষাবিদের মতে, ‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, যারা ’৭১-এর পরাজিত শক্তি এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রতিহত করতে চেয়েছিল তাদের পক্ষ থেকেই জঙ্গিবাদ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুতরাং একে রুখতে হলে একটা রাজনৈতিক ঐকমত্যের প্রয়োজন আছে। রাজনৈতিক ঐকমত্য তো তাদের সঙ্গে হবে না, যারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টির জন্য দায়ী। তাদের বাদ দিয়ে ঐকমত্য গড়ে তোলা দরকার। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সবাইকে সমাজের ভিতরে কাজ করতে হবে। প্রশাসনিক-আইনশৃঙ্খলা পদক্ষেপের পাশাপাশি রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্জ ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘দেশে এখন টার্গেট কিলিংয়ের ধরন পাল্টেছে। যারা ফোকাসে নেই সেসব ব্যক্তিকে বেছে বেছে হত্যা করে একটি বিশেষ পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। যাদের হত্যা করা হচ্ছে, তারা অনেকেই নেহায়েত গোবেচারা মানুষ, অসহায় মানুষ। কিন্তু হত্যাকারীরা তাদের উদ্দেশ্য সাধিত হয় এমন ব্যক্তিকেই হত্যা করছে। এদের মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন, ব্লগারকে হত্যা করা হচ্ছে। প্যাগোডার পুরোহিত, মন্দিরের সেবায়েত, দর্জিকে হত্যা করা হলো। উদ্দেশ্য কিন্তু একটাই— তা হলো সরকারকে বেকায়দায় ফেলা এবং বিশ্ববাসীকে একটি মেসেজ দেওয়া— সরকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিতে ব্যর্থ।’

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত সরকারের কাছে তাদের নাম আসছে। এগুলোকে ধরতে হবে। ইতিমধ্যে কিছু সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে। তবে মূল পরিকল্পনাকারীদের গ্রেফতার করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পরশু মাদারীপুরে যে কলেজশিক্ষককে ঘরের মধ্যে ঢুকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হলো, লোকজন এগিয়ে এসে সেই সন্ত্রাসীকে ধরেছে। মানুষ যদি এগিয়ে আসে তাহলে সন্ত্রাসের মাত্রা কমে আসবে। সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশ যে অভিযান চালাচ্ছে সেগুলো চলমান রাখা উচিত। তবে কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘টার্গেট হত্যা বন্ধ করতে পারলেই ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকার নির্বিঘ্নে দেশ চালাতে পারবে।’

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.) বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাই বর্তমান সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ। প্রতিদিন যেখানে সেখানে লাশ পাওয়া যাচ্ছে। গুম-খুন হচ্ছে। বন্দুকযুদ্ধে নিহত হচ্ছে। পুলিশ সারা দেশে অভিযান চালাচ্ছে। এর মধ্যেও খুন হচ্ছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রশিক্ষণের অভাবও কম নয়। তার পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। পুলিশ যখন জনগণকে বলে, নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরাই নাও। জনগণের হাতে লাঠি তুলে দেওয়া হয়। সেটা আরও দুঃখজনক। ইউপি নির্বাচনে শতাধিক মানুষ মারা গেল। এর কি কোনো তদন্ত হবে না? নিহত পরিবারের সদস্যরা কি বিচার পাবে না? তাহলে কি আমরা এসব হত্যাকাণ্ডকে বিচারবহির্ভূত হত্যা হিসেবে ধরে নেব? সামগ্রিকভাবে আজ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ—টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামানের মতে, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে প্রথমে পদ্ধতিগত দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে হবে। সবারই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছার। যাদের ওপর দুর্নীতি বন্ধে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাদেরও স্বচ্ছ থাকতে হবে। যারা অপরাধ করেন, দুর্নীতি করেন তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। তা না হলে দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু আমাদের সমাজে যারা অপরাধ করেন তারা পার পেয়ে যান। ফলে অপরাধের মাত্রা বাড়তে থাকে। এদের নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।’

তিনি বলেন, ‘সেবা খাতগুলো আরও বেশি ডিজিটালাইজড করতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। আধুনিক পদ্ধতি হলে দুর্নীতির সুযোগটা কমে আসবে। দুর্নীতি দমন কমিশন যেন প্রভাবমুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে