শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

টানা আট বছর ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সামনে নেই তেমন বড় কোনো রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ। কিন্তু সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথ অমসৃণ করে দিয়েছে হঠাৎ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা জঙ্গিবাদ। একের পর এক টার্গেট কিলিংয়ে অস্থিরতা ছড়িয়েছে সর্বত্র। আন্তর্জাতিক মহলে জন্ম নিয়েছে নানামুখী শঙ্কা ও সতর্কতা। বরাবরই জিরো টলারেন্সে থাকা আওয়ামী লীগ সরকারকেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে তির্যক মন্তব্য শুনতে হচ্ছে পশ্চিমাদের কাছ থেকে। দেশে-বিদেশে বাড়ছে চাপ। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে প্রায় নিয়ন্ত্রণ হারানো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আলোচিত মামলাগুলোর তদন্তে তড়িৎ দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখাতে পারছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফলে সরকারকে পড়তে হচ্ছে উভয়মুখী চ্যালেঞ্জে। প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিও সরকারকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এর ছোঁয়া লেগেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও। চারজন রাজনৈতিক বিশ্লেষকের সঙ্গে আলাপ করে এসব ধারণা মিলেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিং প্রতিরোধ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণই সরকারের সামনে প্রধানতম চ্যালেঞ্জ। এর সমান্তরালে লাগামহীন প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি প্রতিরোধও গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। কারণ, দুর্নীতির লাগাম টানতে না পারলে দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ অসম্ভব। তেমনটা হলে উন্নয়ন পরিকল্পনা দিয়ে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা সরকারের গায়ে লাগতে পারে ব্যর্থতার তকমা। তাই এ তিন চ্যালেঞ্জ উত্তরণে সরকারকে বিশেষত প্রধানমন্ত্রীকে ইস্পাতকঠিন অবস্থান নিতে হবে। আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর উল্লেখ করার মতো কোনো অবস্থান যে নেই এ বিষয়ে সরকার নিশ্চিত। কিন্তু টার্গেট কিলিংয়ের ব্যাপকতা সরকারের বিভিন্ন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তাই জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের নামে এসব টার্গেট কিলিং বন্ধ ও দোষীদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করাকেই প্রধানতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ইতিমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সব সংস্থাকে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে ঘামও ঝরছে বাহিনীগুলোর। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে বাহিনীগুলো। সফলতার খুব কাছাকাছি এসেও পুরো সফল হতে পারছে না তারা। কিন্তু দ্রুতই শিকড় উপড়ে ফেলার প্রত্যয় আছে বিশেষ বাহিনীগুলোর শীর্ষ পর্যায় থেকে দেওয়া আশাবাদে। তাদের ওপর আস্থা রাখতে চায় সরকার।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সরকারের বর্তমান মেয়াদকে নিষ্কণ্টক করতে জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিংয়ের শিকড় উপড়ে ফেলার পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে আইনশৃঙ্খলা। না হলে অস্থির পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আবার জন্ম নিতে পারে উগ্রবাদের বীজ। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধেও। না হলে স্বপ্নের পদ্মা সেতুসহ চলমান প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করা ও ইতিমধ্যেই পরিকল্পনায় থাকা মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত শুরু ও শেষ করতে বেগ পেতে হবে সরকারকে। মোটা দাগে এ তিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে আগামী দিনে সরকার পরিচালনায় বেগ পেতে হবে না। সরকার তাদের দ্বিতীয় মেয়াদেও সফল হতে পারবে। বিশ্লেষকদের মতে, এ তিন চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যা সমাধান করতে হবে সরকারকে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে আরও সুসংহত করতে হবে। পাশাপাশি নিশ্চিত করতে হবে রাজনৈতিক অধিকার, বাকস্বাধীনতাসহ সব মানবাধিকার। সুযোগ দিতে হবে ভিন্নমতের রাজনৈতিক দলগুলোকেও। বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দলকেও দিতে হবে যথাযথ মর্যাদা। প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের পশ্চিমা দেশগুলোকেও আনতে হবে আস্থায়।

এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস মোকাবিলায় যতগুলো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা কার্যকর হয়নি। আমাদের সমস্যার গভীরে যেতে হবে। গভীরে গেলে দেখা যাবে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার শৈথিল্যই বড় দায়ী। বর্তমান সরকার তার প্রথম মেয়াদে জঙ্গিবাদ শক্ত হাতেই দমন করেছিল। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদে শৈথিল্য দেখা যাচ্ছে। ফলে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিচ্ছে। জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ অপর্যাপ্ত। পুলিশ আগাম ঘোষণা দিয়ে সাঁড়াশি অভিযানে নামল। এতে করে মূল জঙ্গিরা আত্মগোপনে চলে গেছে। অনেকেই হয়তো বিদেশ পালিয়েছে। তা না হলে এত গ্রেফতার হওয়ার পরও কেন উল্লেখযোগ্য জঙ্গি ধরতে পারেনি? ব্লগার হত্যায় পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির কেউ এখন পর্যন্ত ধরা পড়েনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘অভিযানের নামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার-বাণিজ্য করছে তা স্পস্টভাবে জানা যাচ্ছে সংবাদমাধ্যমে। সুতরাং সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট সীমাবদ্ধ ও ত্রুটিযুক্ত। সরকারকে প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে শাসন এবং শৃঙ্খলা। শাসন-শৃঙ্খলা যাদের নিয়ে নিশ্চিত করবে সেখানেই সমস্যা রয়ে গেছে। সেই জায়গায় আরও দৃঢ় হতে হবে। সরকারের মধ্যে যেটা দেখতে পাচ্ছি তা হলো শর্ষের মধ্যে ভূত আছে। সেই ভূত তাড়াতে হবে। তবেই কার্যকর ব্যবস্থা হতে পারে।’

প্রবীণ এই শিক্ষাবিদের মতে, ‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, যারা ’৭১-এর পরাজিত শক্তি এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রতিহত করতে চেয়েছিল তাদের পক্ষ থেকেই জঙ্গিবাদ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুতরাং একে রুখতে হলে একটা রাজনৈতিক ঐকমত্যের প্রয়োজন আছে। রাজনৈতিক ঐকমত্য তো তাদের সঙ্গে হবে না, যারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টির জন্য দায়ী। তাদের বাদ দিয়ে ঐকমত্য গড়ে তোলা দরকার। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সবাইকে সমাজের ভিতরে কাজ করতে হবে। প্রশাসনিক-আইনশৃঙ্খলা পদক্ষেপের পাশাপাশি রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্জ ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘দেশে এখন টার্গেট কিলিংয়ের ধরন পাল্টেছে। যারা ফোকাসে নেই সেসব ব্যক্তিকে বেছে বেছে হত্যা করে একটি বিশেষ পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। যাদের হত্যা করা হচ্ছে, তারা অনেকেই নেহায়েত গোবেচারা মানুষ, অসহায় মানুষ। কিন্তু হত্যাকারীরা তাদের উদ্দেশ্য সাধিত হয় এমন ব্যক্তিকেই হত্যা করছে। এদের মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন, ব্লগারকে হত্যা করা হচ্ছে। প্যাগোডার পুরোহিত, মন্দিরের সেবায়েত, দর্জিকে হত্যা করা হলো। উদ্দেশ্য কিন্তু একটাই— তা হলো সরকারকে বেকায়দায় ফেলা এবং বিশ্ববাসীকে একটি মেসেজ দেওয়া— সরকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিতে ব্যর্থ।’

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত সরকারের কাছে তাদের নাম আসছে। এগুলোকে ধরতে হবে। ইতিমধ্যে কিছু সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে। তবে মূল পরিকল্পনাকারীদের গ্রেফতার করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পরশু মাদারীপুরে যে কলেজশিক্ষককে ঘরের মধ্যে ঢুকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হলো, লোকজন এগিয়ে এসে সেই সন্ত্রাসীকে ধরেছে। মানুষ যদি এগিয়ে আসে তাহলে সন্ত্রাসের মাত্রা কমে আসবে। সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশ যে অভিযান চালাচ্ছে সেগুলো চলমান রাখা উচিত। তবে কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘টার্গেট হত্যা বন্ধ করতে পারলেই ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকার নির্বিঘ্নে দেশ চালাতে পারবে।’

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.) বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাই বর্তমান সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ। প্রতিদিন যেখানে সেখানে লাশ পাওয়া যাচ্ছে। গুম-খুন হচ্ছে। বন্দুকযুদ্ধে নিহত হচ্ছে। পুলিশ সারা দেশে অভিযান চালাচ্ছে। এর মধ্যেও খুন হচ্ছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রশিক্ষণের অভাবও কম নয়। তার পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। পুলিশ যখন জনগণকে বলে, নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরাই নাও। জনগণের হাতে লাঠি তুলে দেওয়া হয়। সেটা আরও দুঃখজনক। ইউপি নির্বাচনে শতাধিক মানুষ মারা গেল। এর কি কোনো তদন্ত হবে না? নিহত পরিবারের সদস্যরা কি বিচার পাবে না? তাহলে কি আমরা এসব হত্যাকাণ্ডকে বিচারবহির্ভূত হত্যা হিসেবে ধরে নেব? সামগ্রিকভাবে আজ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ—টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামানের মতে, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে প্রথমে পদ্ধতিগত দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে হবে। সবারই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছার। যাদের ওপর দুর্নীতি বন্ধে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাদেরও স্বচ্ছ থাকতে হবে। যারা অপরাধ করেন, দুর্নীতি করেন তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। তা না হলে দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু আমাদের সমাজে যারা অপরাধ করেন তারা পার পেয়ে যান। ফলে অপরাধের মাত্রা বাড়তে থাকে। এদের নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।’

তিনি বলেন, ‘সেবা খাতগুলো আরও বেশি ডিজিটালাইজড করতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। আধুনিক পদ্ধতি হলে দুর্নীতির সুযোগটা কমে আসবে। দুর্নীতি দমন কমিশন যেন প্রভাবমুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
সর্বশেষ খবর
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল
ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা
বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান
স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স
জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে