শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

টানা আট বছর ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সামনে নেই তেমন বড় কোনো রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ। কিন্তু সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথ অমসৃণ করে দিয়েছে হঠাৎ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা জঙ্গিবাদ। একের পর এক টার্গেট কিলিংয়ে অস্থিরতা ছড়িয়েছে সর্বত্র। আন্তর্জাতিক মহলে জন্ম নিয়েছে নানামুখী শঙ্কা ও সতর্কতা। বরাবরই জিরো টলারেন্সে থাকা আওয়ামী লীগ সরকারকেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে তির্যক মন্তব্য শুনতে হচ্ছে পশ্চিমাদের কাছ থেকে। দেশে-বিদেশে বাড়ছে চাপ। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে প্রায় নিয়ন্ত্রণ হারানো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আলোচিত মামলাগুলোর তদন্তে তড়িৎ দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখাতে পারছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফলে সরকারকে পড়তে হচ্ছে উভয়মুখী চ্যালেঞ্জে। প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিও সরকারকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এর ছোঁয়া লেগেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও। চারজন রাজনৈতিক বিশ্লেষকের সঙ্গে আলাপ করে এসব ধারণা মিলেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিং প্রতিরোধ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণই সরকারের সামনে প্রধানতম চ্যালেঞ্জ। এর সমান্তরালে লাগামহীন প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি প্রতিরোধও গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। কারণ, দুর্নীতির লাগাম টানতে না পারলে দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ অসম্ভব। তেমনটা হলে উন্নয়ন পরিকল্পনা দিয়ে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা সরকারের গায়ে লাগতে পারে ব্যর্থতার তকমা। তাই এ তিন চ্যালেঞ্জ উত্তরণে সরকারকে বিশেষত প্রধানমন্ত্রীকে ইস্পাতকঠিন অবস্থান নিতে হবে। আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর উল্লেখ করার মতো কোনো অবস্থান যে নেই এ বিষয়ে সরকার নিশ্চিত। কিন্তু টার্গেট কিলিংয়ের ব্যাপকতা সরকারের বিভিন্ন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তাই জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের নামে এসব টার্গেট কিলিং বন্ধ ও দোষীদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করাকেই প্রধানতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ইতিমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সব সংস্থাকে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে ঘামও ঝরছে বাহিনীগুলোর। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে বাহিনীগুলো। সফলতার খুব কাছাকাছি এসেও পুরো সফল হতে পারছে না তারা। কিন্তু দ্রুতই শিকড় উপড়ে ফেলার প্রত্যয় আছে বিশেষ বাহিনীগুলোর শীর্ষ পর্যায় থেকে দেওয়া আশাবাদে। তাদের ওপর আস্থা রাখতে চায় সরকার।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সরকারের বর্তমান মেয়াদকে নিষ্কণ্টক করতে জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিংয়ের শিকড় উপড়ে ফেলার পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে আইনশৃঙ্খলা। না হলে অস্থির পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আবার জন্ম নিতে পারে উগ্রবাদের বীজ। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধেও। না হলে স্বপ্নের পদ্মা সেতুসহ চলমান প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করা ও ইতিমধ্যেই পরিকল্পনায় থাকা মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত শুরু ও শেষ করতে বেগ পেতে হবে সরকারকে। মোটা দাগে এ তিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে আগামী দিনে সরকার পরিচালনায় বেগ পেতে হবে না। সরকার তাদের দ্বিতীয় মেয়াদেও সফল হতে পারবে। বিশ্লেষকদের মতে, এ তিন চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যা সমাধান করতে হবে সরকারকে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে আরও সুসংহত করতে হবে। পাশাপাশি নিশ্চিত করতে হবে রাজনৈতিক অধিকার, বাকস্বাধীনতাসহ সব মানবাধিকার। সুযোগ দিতে হবে ভিন্নমতের রাজনৈতিক দলগুলোকেও। বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দলকেও দিতে হবে যথাযথ মর্যাদা। প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের পশ্চিমা দেশগুলোকেও আনতে হবে আস্থায়।

এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস মোকাবিলায় যতগুলো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা কার্যকর হয়নি। আমাদের সমস্যার গভীরে যেতে হবে। গভীরে গেলে দেখা যাবে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার শৈথিল্যই বড় দায়ী। বর্তমান সরকার তার প্রথম মেয়াদে জঙ্গিবাদ শক্ত হাতেই দমন করেছিল। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদে শৈথিল্য দেখা যাচ্ছে। ফলে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিচ্ছে। জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ অপর্যাপ্ত। পুলিশ আগাম ঘোষণা দিয়ে সাঁড়াশি অভিযানে নামল। এতে করে মূল জঙ্গিরা আত্মগোপনে চলে গেছে। অনেকেই হয়তো বিদেশ পালিয়েছে। তা না হলে এত গ্রেফতার হওয়ার পরও কেন উল্লেখযোগ্য জঙ্গি ধরতে পারেনি? ব্লগার হত্যায় পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির কেউ এখন পর্যন্ত ধরা পড়েনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘অভিযানের নামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার-বাণিজ্য করছে তা স্পস্টভাবে জানা যাচ্ছে সংবাদমাধ্যমে। সুতরাং সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট সীমাবদ্ধ ও ত্রুটিযুক্ত। সরকারকে প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে শাসন এবং শৃঙ্খলা। শাসন-শৃঙ্খলা যাদের নিয়ে নিশ্চিত করবে সেখানেই সমস্যা রয়ে গেছে। সেই জায়গায় আরও দৃঢ় হতে হবে। সরকারের মধ্যে যেটা দেখতে পাচ্ছি তা হলো শর্ষের মধ্যে ভূত আছে। সেই ভূত তাড়াতে হবে। তবেই কার্যকর ব্যবস্থা হতে পারে।’

প্রবীণ এই শিক্ষাবিদের মতে, ‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, যারা ’৭১-এর পরাজিত শক্তি এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রতিহত করতে চেয়েছিল তাদের পক্ষ থেকেই জঙ্গিবাদ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুতরাং একে রুখতে হলে একটা রাজনৈতিক ঐকমত্যের প্রয়োজন আছে। রাজনৈতিক ঐকমত্য তো তাদের সঙ্গে হবে না, যারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টির জন্য দায়ী। তাদের বাদ দিয়ে ঐকমত্য গড়ে তোলা দরকার। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সবাইকে সমাজের ভিতরে কাজ করতে হবে। প্রশাসনিক-আইনশৃঙ্খলা পদক্ষেপের পাশাপাশি রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্জ ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘দেশে এখন টার্গেট কিলিংয়ের ধরন পাল্টেছে। যারা ফোকাসে নেই সেসব ব্যক্তিকে বেছে বেছে হত্যা করে একটি বিশেষ পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। যাদের হত্যা করা হচ্ছে, তারা অনেকেই নেহায়েত গোবেচারা মানুষ, অসহায় মানুষ। কিন্তু হত্যাকারীরা তাদের উদ্দেশ্য সাধিত হয় এমন ব্যক্তিকেই হত্যা করছে। এদের মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন, ব্লগারকে হত্যা করা হচ্ছে। প্যাগোডার পুরোহিত, মন্দিরের সেবায়েত, দর্জিকে হত্যা করা হলো। উদ্দেশ্য কিন্তু একটাই— তা হলো সরকারকে বেকায়দায় ফেলা এবং বিশ্ববাসীকে একটি মেসেজ দেওয়া— সরকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিতে ব্যর্থ।’

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত সরকারের কাছে তাদের নাম আসছে। এগুলোকে ধরতে হবে। ইতিমধ্যে কিছু সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে। তবে মূল পরিকল্পনাকারীদের গ্রেফতার করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পরশু মাদারীপুরে যে কলেজশিক্ষককে ঘরের মধ্যে ঢুকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হলো, লোকজন এগিয়ে এসে সেই সন্ত্রাসীকে ধরেছে। মানুষ যদি এগিয়ে আসে তাহলে সন্ত্রাসের মাত্রা কমে আসবে। সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশ যে অভিযান চালাচ্ছে সেগুলো চলমান রাখা উচিত। তবে কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘টার্গেট হত্যা বন্ধ করতে পারলেই ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকার নির্বিঘ্নে দেশ চালাতে পারবে।’

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.) বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাই বর্তমান সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ। প্রতিদিন যেখানে সেখানে লাশ পাওয়া যাচ্ছে। গুম-খুন হচ্ছে। বন্দুকযুদ্ধে নিহত হচ্ছে। পুলিশ সারা দেশে অভিযান চালাচ্ছে। এর মধ্যেও খুন হচ্ছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রশিক্ষণের অভাবও কম নয়। তার পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। পুলিশ যখন জনগণকে বলে, নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরাই নাও। জনগণের হাতে লাঠি তুলে দেওয়া হয়। সেটা আরও দুঃখজনক। ইউপি নির্বাচনে শতাধিক মানুষ মারা গেল। এর কি কোনো তদন্ত হবে না? নিহত পরিবারের সদস্যরা কি বিচার পাবে না? তাহলে কি আমরা এসব হত্যাকাণ্ডকে বিচারবহির্ভূত হত্যা হিসেবে ধরে নেব? সামগ্রিকভাবে আজ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ—টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামানের মতে, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে প্রথমে পদ্ধতিগত দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে হবে। সবারই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছার। যাদের ওপর দুর্নীতি বন্ধে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাদেরও স্বচ্ছ থাকতে হবে। যারা অপরাধ করেন, দুর্নীতি করেন তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। তা না হলে দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু আমাদের সমাজে যারা অপরাধ করেন তারা পার পেয়ে যান। ফলে অপরাধের মাত্রা বাড়তে থাকে। এদের নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।’

তিনি বলেন, ‘সেবা খাতগুলো আরও বেশি ডিজিটালাইজড করতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। আধুনিক পদ্ধতি হলে দুর্নীতির সুযোগটা কমে আসবে। দুর্নীতি দমন কমিশন যেন প্রভাবমুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৮ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা