শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

টানা আট বছর ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সামনে নেই তেমন বড় কোনো রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ। কিন্তু সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথ অমসৃণ করে দিয়েছে হঠাৎ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা জঙ্গিবাদ। একের পর এক টার্গেট কিলিংয়ে অস্থিরতা ছড়িয়েছে সর্বত্র। আন্তর্জাতিক মহলে জন্ম নিয়েছে নানামুখী শঙ্কা ও সতর্কতা। বরাবরই জিরো টলারেন্সে থাকা আওয়ামী লীগ সরকারকেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে তির্যক মন্তব্য শুনতে হচ্ছে পশ্চিমাদের কাছ থেকে। দেশে-বিদেশে বাড়ছে চাপ। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে প্রায় নিয়ন্ত্রণ হারানো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আলোচিত মামলাগুলোর তদন্তে তড়িৎ দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখাতে পারছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফলে সরকারকে পড়তে হচ্ছে উভয়মুখী চ্যালেঞ্জে। প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিও সরকারকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এর ছোঁয়া লেগেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও। চারজন রাজনৈতিক বিশ্লেষকের সঙ্গে আলাপ করে এসব ধারণা মিলেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিং প্রতিরোধ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণই সরকারের সামনে প্রধানতম চ্যালেঞ্জ। এর সমান্তরালে লাগামহীন প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি প্রতিরোধও গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। কারণ, দুর্নীতির লাগাম টানতে না পারলে দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ অসম্ভব। তেমনটা হলে উন্নয়ন পরিকল্পনা দিয়ে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা সরকারের গায়ে লাগতে পারে ব্যর্থতার তকমা। তাই এ তিন চ্যালেঞ্জ উত্তরণে সরকারকে বিশেষত প্রধানমন্ত্রীকে ইস্পাতকঠিন অবস্থান নিতে হবে। আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর উল্লেখ করার মতো কোনো অবস্থান যে নেই এ বিষয়ে সরকার নিশ্চিত। কিন্তু টার্গেট কিলিংয়ের ব্যাপকতা সরকারের বিভিন্ন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তাই জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের নামে এসব টার্গেট কিলিং বন্ধ ও দোষীদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করাকেই প্রধানতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ইতিমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সব সংস্থাকে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে ঘামও ঝরছে বাহিনীগুলোর। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে বাহিনীগুলো। সফলতার খুব কাছাকাছি এসেও পুরো সফল হতে পারছে না তারা। কিন্তু দ্রুতই শিকড় উপড়ে ফেলার প্রত্যয় আছে বিশেষ বাহিনীগুলোর শীর্ষ পর্যায় থেকে দেওয়া আশাবাদে। তাদের ওপর আস্থা রাখতে চায় সরকার।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সরকারের বর্তমান মেয়াদকে নিষ্কণ্টক করতে জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিংয়ের শিকড় উপড়ে ফেলার পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে আইনশৃঙ্খলা। না হলে অস্থির পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আবার জন্ম নিতে পারে উগ্রবাদের বীজ। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধেও। না হলে স্বপ্নের পদ্মা সেতুসহ চলমান প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করা ও ইতিমধ্যেই পরিকল্পনায় থাকা মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত শুরু ও শেষ করতে বেগ পেতে হবে সরকারকে। মোটা দাগে এ তিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে আগামী দিনে সরকার পরিচালনায় বেগ পেতে হবে না। সরকার তাদের দ্বিতীয় মেয়াদেও সফল হতে পারবে। বিশ্লেষকদের মতে, এ তিন চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যা সমাধান করতে হবে সরকারকে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে আরও সুসংহত করতে হবে। পাশাপাশি নিশ্চিত করতে হবে রাজনৈতিক অধিকার, বাকস্বাধীনতাসহ সব মানবাধিকার। সুযোগ দিতে হবে ভিন্নমতের রাজনৈতিক দলগুলোকেও। বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দলকেও দিতে হবে যথাযথ মর্যাদা। প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের পশ্চিমা দেশগুলোকেও আনতে হবে আস্থায়।

এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস মোকাবিলায় যতগুলো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা কার্যকর হয়নি। আমাদের সমস্যার গভীরে যেতে হবে। গভীরে গেলে দেখা যাবে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার শৈথিল্যই বড় দায়ী। বর্তমান সরকার তার প্রথম মেয়াদে জঙ্গিবাদ শক্ত হাতেই দমন করেছিল। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদে শৈথিল্য দেখা যাচ্ছে। ফলে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিচ্ছে। জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ অপর্যাপ্ত। পুলিশ আগাম ঘোষণা দিয়ে সাঁড়াশি অভিযানে নামল। এতে করে মূল জঙ্গিরা আত্মগোপনে চলে গেছে। অনেকেই হয়তো বিদেশ পালিয়েছে। তা না হলে এত গ্রেফতার হওয়ার পরও কেন উল্লেখযোগ্য জঙ্গি ধরতে পারেনি? ব্লগার হত্যায় পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির কেউ এখন পর্যন্ত ধরা পড়েনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘অভিযানের নামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার-বাণিজ্য করছে তা স্পস্টভাবে জানা যাচ্ছে সংবাদমাধ্যমে। সুতরাং সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট সীমাবদ্ধ ও ত্রুটিযুক্ত। সরকারকে প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে শাসন এবং শৃঙ্খলা। শাসন-শৃঙ্খলা যাদের নিয়ে নিশ্চিত করবে সেখানেই সমস্যা রয়ে গেছে। সেই জায়গায় আরও দৃঢ় হতে হবে। সরকারের মধ্যে যেটা দেখতে পাচ্ছি তা হলো শর্ষের মধ্যে ভূত আছে। সেই ভূত তাড়াতে হবে। তবেই কার্যকর ব্যবস্থা হতে পারে।’

প্রবীণ এই শিক্ষাবিদের মতে, ‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, যারা ’৭১-এর পরাজিত শক্তি এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রতিহত করতে চেয়েছিল তাদের পক্ষ থেকেই জঙ্গিবাদ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুতরাং একে রুখতে হলে একটা রাজনৈতিক ঐকমত্যের প্রয়োজন আছে। রাজনৈতিক ঐকমত্য তো তাদের সঙ্গে হবে না, যারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টির জন্য দায়ী। তাদের বাদ দিয়ে ঐকমত্য গড়ে তোলা দরকার। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সবাইকে সমাজের ভিতরে কাজ করতে হবে। প্রশাসনিক-আইনশৃঙ্খলা পদক্ষেপের পাশাপাশি রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্জ ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘দেশে এখন টার্গেট কিলিংয়ের ধরন পাল্টেছে। যারা ফোকাসে নেই সেসব ব্যক্তিকে বেছে বেছে হত্যা করে একটি বিশেষ পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। যাদের হত্যা করা হচ্ছে, তারা অনেকেই নেহায়েত গোবেচারা মানুষ, অসহায় মানুষ। কিন্তু হত্যাকারীরা তাদের উদ্দেশ্য সাধিত হয় এমন ব্যক্তিকেই হত্যা করছে। এদের মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন, ব্লগারকে হত্যা করা হচ্ছে। প্যাগোডার পুরোহিত, মন্দিরের সেবায়েত, দর্জিকে হত্যা করা হলো। উদ্দেশ্য কিন্তু একটাই— তা হলো সরকারকে বেকায়দায় ফেলা এবং বিশ্ববাসীকে একটি মেসেজ দেওয়া— সরকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিতে ব্যর্থ।’

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত সরকারের কাছে তাদের নাম আসছে। এগুলোকে ধরতে হবে। ইতিমধ্যে কিছু সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে। তবে মূল পরিকল্পনাকারীদের গ্রেফতার করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পরশু মাদারীপুরে যে কলেজশিক্ষককে ঘরের মধ্যে ঢুকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হলো, লোকজন এগিয়ে এসে সেই সন্ত্রাসীকে ধরেছে। মানুষ যদি এগিয়ে আসে তাহলে সন্ত্রাসের মাত্রা কমে আসবে। সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশ যে অভিযান চালাচ্ছে সেগুলো চলমান রাখা উচিত। তবে কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘টার্গেট হত্যা বন্ধ করতে পারলেই ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকার নির্বিঘ্নে দেশ চালাতে পারবে।’

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.) বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাই বর্তমান সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ। প্রতিদিন যেখানে সেখানে লাশ পাওয়া যাচ্ছে। গুম-খুন হচ্ছে। বন্দুকযুদ্ধে নিহত হচ্ছে। পুলিশ সারা দেশে অভিযান চালাচ্ছে। এর মধ্যেও খুন হচ্ছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রশিক্ষণের অভাবও কম নয়। তার পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। পুলিশ যখন জনগণকে বলে, নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরাই নাও। জনগণের হাতে লাঠি তুলে দেওয়া হয়। সেটা আরও দুঃখজনক। ইউপি নির্বাচনে শতাধিক মানুষ মারা গেল। এর কি কোনো তদন্ত হবে না? নিহত পরিবারের সদস্যরা কি বিচার পাবে না? তাহলে কি আমরা এসব হত্যাকাণ্ডকে বিচারবহির্ভূত হত্যা হিসেবে ধরে নেব? সামগ্রিকভাবে আজ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ—টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামানের মতে, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে প্রথমে পদ্ধতিগত দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে হবে। সবারই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছার। যাদের ওপর দুর্নীতি বন্ধে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাদেরও স্বচ্ছ থাকতে হবে। যারা অপরাধ করেন, দুর্নীতি করেন তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। তা না হলে দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু আমাদের সমাজে যারা অপরাধ করেন তারা পার পেয়ে যান। ফলে অপরাধের মাত্রা বাড়তে থাকে। এদের নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।’

তিনি বলেন, ‘সেবা খাতগুলো আরও বেশি ডিজিটালাইজড করতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। আধুনিক পদ্ধতি হলে দুর্নীতির সুযোগটা কমে আসবে। দুর্নীতি দমন কমিশন যেন প্রভাবমুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা