শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

টানা আট বছর ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সামনে নেই তেমন বড় কোনো রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ। কিন্তু সরকারের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথ অমসৃণ করে দিয়েছে হঠাৎ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা জঙ্গিবাদ। একের পর এক টার্গেট কিলিংয়ে অস্থিরতা ছড়িয়েছে সর্বত্র। আন্তর্জাতিক মহলে জন্ম নিয়েছে নানামুখী শঙ্কা ও সতর্কতা। বরাবরই জিরো টলারেন্সে থাকা আওয়ামী লীগ সরকারকেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে তির্যক মন্তব্য শুনতে হচ্ছে পশ্চিমাদের কাছ থেকে। দেশে-বিদেশে বাড়ছে চাপ। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে প্রায় নিয়ন্ত্রণ হারানো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আলোচিত মামলাগুলোর তদন্তে তড়িৎ দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখাতে পারছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফলে সরকারকে পড়তে হচ্ছে উভয়মুখী চ্যালেঞ্জে। প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিও সরকারকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এর ছোঁয়া লেগেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও। চারজন রাজনৈতিক বিশ্লেষকের সঙ্গে আলাপ করে এসব ধারণা মিলেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিং প্রতিরোধ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণই সরকারের সামনে প্রধানতম চ্যালেঞ্জ। এর সমান্তরালে লাগামহীন প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি প্রতিরোধও গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। কারণ, দুর্নীতির লাগাম টানতে না পারলে দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ অসম্ভব। তেমনটা হলে উন্নয়ন পরিকল্পনা দিয়ে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা সরকারের গায়ে লাগতে পারে ব্যর্থতার তকমা। তাই এ তিন চ্যালেঞ্জ উত্তরণে সরকারকে বিশেষত প্রধানমন্ত্রীকে ইস্পাতকঠিন অবস্থান নিতে হবে। আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর উল্লেখ করার মতো কোনো অবস্থান যে নেই এ বিষয়ে সরকার নিশ্চিত। কিন্তু টার্গেট কিলিংয়ের ব্যাপকতা সরকারের বিভিন্ন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তাই জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের নামে এসব টার্গেট কিলিং বন্ধ ও দোষীদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করাকেই প্রধানতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ইতিমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সব সংস্থাকে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে ঘামও ঝরছে বাহিনীগুলোর। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে বাহিনীগুলো। সফলতার খুব কাছাকাছি এসেও পুরো সফল হতে পারছে না তারা। কিন্তু দ্রুতই শিকড় উপড়ে ফেলার প্রত্যয় আছে বিশেষ বাহিনীগুলোর শীর্ষ পর্যায় থেকে দেওয়া আশাবাদে। তাদের ওপর আস্থা রাখতে চায় সরকার।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সরকারের বর্তমান মেয়াদকে নিষ্কণ্টক করতে জঙ্গিবাদ ও টার্গেট কিলিংয়ের শিকড় উপড়ে ফেলার পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে আইনশৃঙ্খলা। না হলে অস্থির পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আবার জন্ম নিতে পারে উগ্রবাদের বীজ। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধেও। না হলে স্বপ্নের পদ্মা সেতুসহ চলমান প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করা ও ইতিমধ্যেই পরিকল্পনায় থাকা মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত শুরু ও শেষ করতে বেগ পেতে হবে সরকারকে। মোটা দাগে এ তিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে আগামী দিনে সরকার পরিচালনায় বেগ পেতে হবে না। সরকার তাদের দ্বিতীয় মেয়াদেও সফল হতে পারবে। বিশ্লেষকদের মতে, এ তিন চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যা সমাধান করতে হবে সরকারকে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে আরও সুসংহত করতে হবে। পাশাপাশি নিশ্চিত করতে হবে রাজনৈতিক অধিকার, বাকস্বাধীনতাসহ সব মানবাধিকার। সুযোগ দিতে হবে ভিন্নমতের রাজনৈতিক দলগুলোকেও। বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দলকেও দিতে হবে যথাযথ মর্যাদা। প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের পশ্চিমা দেশগুলোকেও আনতে হবে আস্থায়।

এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস মোকাবিলায় যতগুলো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা কার্যকর হয়নি। আমাদের সমস্যার গভীরে যেতে হবে। গভীরে গেলে দেখা যাবে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার শৈথিল্যই বড় দায়ী। বর্তমান সরকার তার প্রথম মেয়াদে জঙ্গিবাদ শক্ত হাতেই দমন করেছিল। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদে শৈথিল্য দেখা যাচ্ছে। ফলে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিচ্ছে। জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ অপর্যাপ্ত। পুলিশ আগাম ঘোষণা দিয়ে সাঁড়াশি অভিযানে নামল। এতে করে মূল জঙ্গিরা আত্মগোপনে চলে গেছে। অনেকেই হয়তো বিদেশ পালিয়েছে। তা না হলে এত গ্রেফতার হওয়ার পরও কেন উল্লেখযোগ্য জঙ্গি ধরতে পারেনি? ব্লগার হত্যায় পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির কেউ এখন পর্যন্ত ধরা পড়েনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘অভিযানের নামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার-বাণিজ্য করছে তা স্পস্টভাবে জানা যাচ্ছে সংবাদমাধ্যমে। সুতরাং সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট সীমাবদ্ধ ও ত্রুটিযুক্ত। সরকারকে প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে শাসন এবং শৃঙ্খলা। শাসন-শৃঙ্খলা যাদের নিয়ে নিশ্চিত করবে সেখানেই সমস্যা রয়ে গেছে। সেই জায়গায় আরও দৃঢ় হতে হবে। সরকারের মধ্যে যেটা দেখতে পাচ্ছি তা হলো শর্ষের মধ্যে ভূত আছে। সেই ভূত তাড়াতে হবে। তবেই কার্যকর ব্যবস্থা হতে পারে।’

প্রবীণ এই শিক্ষাবিদের মতে, ‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, যারা ’৭১-এর পরাজিত শক্তি এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রতিহত করতে চেয়েছিল তাদের পক্ষ থেকেই জঙ্গিবাদ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুতরাং একে রুখতে হলে একটা রাজনৈতিক ঐকমত্যের প্রয়োজন আছে। রাজনৈতিক ঐকমত্য তো তাদের সঙ্গে হবে না, যারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টির জন্য দায়ী। তাদের বাদ দিয়ে ঐকমত্য গড়ে তোলা দরকার। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সবাইকে সমাজের ভিতরে কাজ করতে হবে। প্রশাসনিক-আইনশৃঙ্খলা পদক্ষেপের পাশাপাশি রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্জ ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘দেশে এখন টার্গেট কিলিংয়ের ধরন পাল্টেছে। যারা ফোকাসে নেই সেসব ব্যক্তিকে বেছে বেছে হত্যা করে একটি বিশেষ পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। যাদের হত্যা করা হচ্ছে, তারা অনেকেই নেহায়েত গোবেচারা মানুষ, অসহায় মানুষ। কিন্তু হত্যাকারীরা তাদের উদ্দেশ্য সাধিত হয় এমন ব্যক্তিকেই হত্যা করছে। এদের মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন, ব্লগারকে হত্যা করা হচ্ছে। প্যাগোডার পুরোহিত, মন্দিরের সেবায়েত, দর্জিকে হত্যা করা হলো। উদ্দেশ্য কিন্তু একটাই— তা হলো সরকারকে বেকায়দায় ফেলা এবং বিশ্ববাসীকে একটি মেসেজ দেওয়া— সরকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিতে ব্যর্থ।’

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত সরকারের কাছে তাদের নাম আসছে। এগুলোকে ধরতে হবে। ইতিমধ্যে কিছু সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে। তবে মূল পরিকল্পনাকারীদের গ্রেফতার করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পরশু মাদারীপুরে যে কলেজশিক্ষককে ঘরের মধ্যে ঢুকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হলো, লোকজন এগিয়ে এসে সেই সন্ত্রাসীকে ধরেছে। মানুষ যদি এগিয়ে আসে তাহলে সন্ত্রাসের মাত্রা কমে আসবে। সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশ যে অভিযান চালাচ্ছে সেগুলো চলমান রাখা উচিত। তবে কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘টার্গেট হত্যা বন্ধ করতে পারলেই ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকার নির্বিঘ্নে দেশ চালাতে পারবে।’

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.) বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাই বর্তমান সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ। প্রতিদিন যেখানে সেখানে লাশ পাওয়া যাচ্ছে। গুম-খুন হচ্ছে। বন্দুকযুদ্ধে নিহত হচ্ছে। পুলিশ সারা দেশে অভিযান চালাচ্ছে। এর মধ্যেও খুন হচ্ছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রশিক্ষণের অভাবও কম নয়। তার পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। পুলিশ যখন জনগণকে বলে, নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরাই নাও। জনগণের হাতে লাঠি তুলে দেওয়া হয়। সেটা আরও দুঃখজনক। ইউপি নির্বাচনে শতাধিক মানুষ মারা গেল। এর কি কোনো তদন্ত হবে না? নিহত পরিবারের সদস্যরা কি বিচার পাবে না? তাহলে কি আমরা এসব হত্যাকাণ্ডকে বিচারবহির্ভূত হত্যা হিসেবে ধরে নেব? সামগ্রিকভাবে আজ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ—টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামানের মতে, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে প্রথমে পদ্ধতিগত দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে হবে। সবারই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছার। যাদের ওপর দুর্নীতি বন্ধে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাদেরও স্বচ্ছ থাকতে হবে। যারা অপরাধ করেন, দুর্নীতি করেন তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। তা না হলে দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু আমাদের সমাজে যারা অপরাধ করেন তারা পার পেয়ে যান। ফলে অপরাধের মাত্রা বাড়তে থাকে। এদের নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।’

তিনি বলেন, ‘সেবা খাতগুলো আরও বেশি ডিজিটালাইজড করতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। আধুনিক পদ্ধতি হলে দুর্নীতির সুযোগটা কমে আসবে। দুর্নীতি দমন কমিশন যেন প্রভাবমুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা