শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

একান্ত সাক্ষাৎকারে কে এম সফিউল্লাহ

বঙ্গবন্ধুকে সেদিন রক্ষা করতে পারিনি টুঙ্গিপাড়ায় মাজারে যেতে লজ্জা হয়

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুকে সেদিন রক্ষা করতে পারিনি টুঙ্গিপাড়ায় মাজারে যেতে লজ্জা হয়

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় কিছুই করতে না পেরে অনুতপ্ত ওই সময়কার সেনাপ্রধান বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল কেএম সফিউল্লাহ বীরউত্তম। তিনি বলেন, ‘আমি সেনাপ্রধান ছিলাম কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে রক্ষা করতে পারিনি। কথাটা হয়তো সত্যি। কিন্তু সেনাপ্রধান সরাসরি সৈনিকদের কমান্ড করে না। কমান্ডিং অফিসারকে নির্দেশ দেওয়া হয়। ওইদিন আমি ফেল করেছি। কমান্ডিং অফিসার আমার কথা শুনেননি। অন্য কারও কথা শুনেছেন। সেদিন ঊর্ধ্বতন প্রায় সব অফিসারই বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রে ছিলেন। আমি তাদের ষড়যন্ত্র বুঝতে পারিনি। এটা আমার ব্যর্থতা ছিল। এ কারণে এখন টুঙ্গিপাড়া যেতে লজ্জা হয়। সেখানে গেলে মানুষ টিপ্পনী কেটে বলতে পারেন, আপনি সেনাপ্রধান ছিলেন। টুঙ্গিপাড়ায় মাজারে আসতে পারেন, সেদিন কেন বঙ্গবন্ধুকে রক্ষা করতে পারেননি। যাকে রক্ষা করতে পারেননি, তার মাজারে আসেন কেন? এজন্যই আমার লজ্জা হয়, অনুতাপ হয়।’

গতকাল দুপুরে গুলশানে নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এই সেক্টর কমান্ডার। গতকাল ছিল তার ৮৪তম জন্মদিন। দিনভর বন্ধু-বান্ধব, নিকটাত্মীয়, ভক্ত-অনুরক্তরা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। ৮৫ বছরে পা দেওয়া কেএম সফিউল্লাহ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে আরও আগেই উন্নত দেশ হয়ে যেত। কিছু স্বার্থান্বেষী ও স্বাধীনতাবিরোধী চক্র বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। সেই চক্রের নায়ক ছিলেন খন্দকার মোশতাক।’

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে সাবেক এই সেনাপ্রধান বলেন, ‘১৫ আগস্ট ভোরে ফজরের নামাজের পর পর আমি জানতে পারলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে আক্রমণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে আমাকে রিপোর্ট করেন কর্নেল সালাউদ্দিন নামে এক সেনা অফিসার। আমি তাকে বললাম, তুমি কি ঢাকা ব্রিগেড কমান্ডারকে বলেছ? সে বলল, এখনো বলিনি, যাচ্ছি। আমি তাকে বললাম যাও তুমি দ্রুত গিয়ে বল। তার কাছে তিনটি ব্যাটালিয়ন আছে। এগুলো নিয়ে প্রতিহত করতে হবে। তাকে পাঠিয়ে দিয়ে আমি নিজেই বিভিন্নজনকে টেলিফোন করলাম। এ সময় জিয়াউর রহমান ও খালেদ মোশাররফ আমার বাসায় এসেছেন। তাদেরও আমি বলেছি। এ সময় খালেদ মোশাররফকে পাঠাচ্ছিলাম, শাফায়াত জামিলকে সক্রিয় করার জন্য। কিন্তু জিয়াউর রহমান বার বার না করছিলেন। আমার তখনই মনে হচ্ছিল, সবকিছুই আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। আমি কোথাও ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি না। এখন বুঝতে পারছি, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ছিল পূর্বপরিকল্পিত।’

কেএম সফিউল্লাহ বলেন, ‘ওই সময় আমি বঙ্গবন্ধুর বাসায় অন্তত ২০-২৫ বার তার ফোনও দিলাম। তারপর আলাদা আরেকটি সরাসরি ফোনে আমার স্ত্রীর কাছে দিয়ে বললাম, তুমি বার বার চেষ্টা কর। কিন্তু তিনিও চেষ্টা করে পেলেন না। এর মধ্যে খালেদ মোশাররফসহ অনেককেই নির্দেশনা দিয়েছি। শাফায়াত জামিলকেও বলেছি, তোমার কাছে তিনটি ব্যাটালিয়ন আছে, এগুলো পাঠাও। কিন্তু সে আমার নির্দেশনা মানেনি। অন্য কারও নির্দেশনা মেনেছিল। মনে হয় খন্দকার মোশতাকের কথাই  সে শুনেছিল।’

সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, ‘এক ফাঁকে আমি একবার বঙ্গবন্ধুকে ফোনে পেয়েও গেলাম। আমার গলার আওয়াজ শুনেই বঙ্গবন্ধু বলে উঠলেন, সফিউল্লাহ তোমার ফোর্স আমাকে আক্রমণ করছে। তারা কামালকে মনে হয় মেরেই ফেলেছে। জলদি তুমি ফোর্স পাঠাও। আমি তখন বললাম স্যার, ‘আই এম ডুয়িং সামথিং’। তখন আমি শাফায়াত জামিলকে নির্দেশ দিয়ে ফেলেছি। আমি তাঁকে বললাম, আপনি কি বাড়ি থেকে কোনোভাবে বেরিয়ে যেতে পারবেন? কিন্তু কোনো উত্তর এলো না। আমি হ্যালো হ্যালো ... করছি। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই কিছু গুলির আওয়াজ শুনতে পাই। এই গুলিতেই সম্ভবত বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলা হয়।’

তিনি বলেন, ‘এর কিছুক্ষণ পর মেজর ডালিম এসে অস্ত্রের মুখে বাসা থেকে আমাকে নিয়ে যায় রেডিও স্টেশনে। এয়ার চিফ ও নৌবাহিনীর প্রধানকেও নিয়ে আসা হয়। সেখানে যাওয়ার পর  দেখি খন্দকার মোশতাক একটি কামরায় বসা। এ সময় তিনি আমাদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, তোমরা অনেক করেছ, এখন বিশ্রাম কর। কী করেছি জানতে চাইলে তিনি বলেন, তোমরাই ভালো জানো। কিন্তু আমি কিছুটা ক্ষিপ্ত হয়ে বেরিয়ে যেতে চাইলে দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন আমাকে অন্য একটা কামরায় নিয়ে যাওয়া হয়। তখন তাহের উদ্দিন ঠাকুর নামে এক ব্যক্তি মোশতাক সরকারের প্রতি আনুগত্যের একটি বাণী নিয়ে এসে আমাকে অস্ত্রের মুখে পড়তে বলা হয়। আমরা এটা পড়েছি। পরে তারা এটা রেডিওতে প্রচার করে। বঙ্গভবনে এক কাপড়ে আমাকে ১৫ আগস্ট থেকে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত আটকে রাখা হয়। কোথাও যেতে দেওয়া হয়নি।’

সেক্টর কমান্ডার কেএম সফিউল্লাহ বলেন, ‘এক পর্যায়ে খন্দকার মোশতাক রাষ্ট্রপতির শপথবাক্য পাঠ করলেন। আমিও পাশে বসা। তখন আমি তাকে বললাম, বঙ্গবন্ধুকে কোথায় দাফন করাব। সংসদ ভবন না জাতীয় চার নেতার ওখানে? তখন তিনি উত্তরে বললেন, রাস্তাঘাটে তো কত লোক মরে পড়ে থাকে। আমার কি সবার কথা চিন্তা করতে হবে? ঢাকার বাইরে কোনো এক জায়গায় দাফন করা যেতে পারে। তবে কোনোভাবেই ঢাকায় যেন না হয়। পরে বঙ্গবন্ধুর মরদেহ একটি হেলিকপ্টারে করে টুঙ্গিপাড়ায় নিয়ে দাফন করা হয়। আমাকে সেদিন টুঙ্গিপাড়ায় যেতে দেওয়া হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘আমি সেনাবাহিনীর প্রধান থাকলেও ওই সময় আজকের মতো পরিস্থিতি ছিল না। সেনাবাহিনীর তেমন কার্যক্রমও ছিল না। আমি ষড়যন্ত্র আগে বুঝতে পারলে তো পরিস্থিতি অন্যরকম হতো। আমি ঢাকা ব্রিগেড কমান্ডারকে তো বললাম। কিন্তু তিনি তো আমার কথা শুনেননি। এটা আগে থেকেই পরিকল্পিত ছিল।’

সাবেক এই সেনাপ্রধান আরও বলেন, ‘আর্টিলারি ও আরমার সেনাবাহিনীর দুটি ইউনিট সেদিন অভিযানে ছিল। মানুষ জিজ্ঞাসা করতে পারে, এরা রাতে বেরোলো, আপনি বুঝতে পারলেন না? আসলে ওটা ছিল নাইট ট্রেনিং। মাসে দুবার তারা নাইট ট্রেনিং করে। সেটা হলো বৃহস্পতি-শুক্রবার রাতে। সেদিন ছিল ওই রাত। ওই রাতে যখন তারা বেরিয়েছে, ক্যান্টনমেন্টের মানুষজন মনে করেছিল, তারা নাইট ট্রেনিং করেছিল। তারা রাত আড়াইটার দিকে যায়। প্রস্তুতি নিতে কিছু সময় নেয়। মনে হয় সকাল সোয়া ৬টার মধ্যেই বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলা হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ