শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আওয়ামী লীগ বনাম সাবেক আওয়ামী লীগ

মেন্যুতে ১৭ পদের খাবার খাবেন না ঐক্যফ্রন্ট নেতারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ বনাম সাবেক আওয়ামী লীগ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের ১৬ নেতা অংশ নেবেন আলোচনায় আজ। ঐক্যফ্রন্টের এই ১৬ নেতার মধ্যে ৯ নেতা ছিলেন    আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে। বনিবনা না হওয়ায় কেউ দল ছেড়েছেন, কেউ কেউ বহিষ্কৃতও হয়েছেন নানা কারণে। আবার কেউ কেউ দীর্ঘদিন পদ-পদবি না পেয়ে নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আজকে সংলাপ হবে আওয়ামী লীগ বনাম সাবেক আওয়ামী লীগের মধ্যে। এই ১৬ নেতার নেতৃত্বে থাকবেন গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন। দীর্ঘ একযুগ পর মুখোমুখি হচ্ছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন। ড. কামাল হোসেন ১৯৭০ সালের পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। আওয়ামী লীগের মনোনয়নে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন করে পরাজিত হন তিনি। এ ছাড়া ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালে রাজধানীর মিরপুর আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করে পরাজিত হয়েছিলেন ড. কামাল হোসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে কামাল হোসেনের মতবিরোধ দেখা দেয়। তিনি ১৯৯২ সালের দলের সম্মেলনের আগে দেশ থেকে চলে যান। এরপর ফিরে এসে গণফোরাম গঠন করেন। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪-দলীয় জোট গঠিত হয়। ১৪ দলের শরিক ছিল গণফোরাম। আওয়ামী লীগ থেকে চলে যাওয়ার পর ওই সময়ে ১৪ দলের সভায় শেখ হাসিনার সঙ্গে ড. কামাল হোসেনের দেখা হয়। ২০০৬ সালে রাজধানীর পল্টন ময়দানে ১৪ দলের সমাবেশে একই মঞ্চে বক্তব্য রেখেছিলেন শেখ হাসিনা ও ড. কামাল হোসেন। পরে আবার মতবিরোধ দেখা দিলে ১৪ দল ছেড়ে যায় গণফোরাম। এরপর শেখ হাসিনা ও কামাল হোসেন মুখোমুখি হননি। ১২ বছর পর আজ সংলাপের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা ও কামাল হোসেন মুখোমুখি হচ্ছেন। জাতীয় ঐক্যের অন্যতম নেতা ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ১৯৭১ সালের ২ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে বাংলাদেশের পতাকা তুলে দেন। ৭ মার্চে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে মঞ্চে ওঠার আগে ‘জাতির পিতা শেখ মুজিব লও লও সালাম’ এই স্লোগানদাতা ছিলেন রব। সেদিনই প্রথম বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা বলা হয়। ছাত্রলীগের ব্যানারে আ স ম আবদুর রব ডাকসুর প্রথম নির্বাচিত ভিপি। স্বাধীনতার পর আ স ম রব নতুন দল জাসদ গঠন করেছিলেন। ঐক্যফ্রন্টের নেতা ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না। ১৯৮৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বাসদের কেন্দ্রীয় নেতা হিসেবে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলেন। ১৯৯২ সালে জনতা মুক্তি পার্টি বিলুপ্ত করে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। তিনি সর্বশেষ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ থেকে বাদ পড়েন মান্না। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ছাত্রলীগের ব্যানারে ডাকসুর ভিপি নির্বাচিত হন সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ। তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। নৌকা নিয়ে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থেকে এমপিও নির্বাচিত হয়েছিলেন সুলতান মনসুর। ২০০৯ সালের গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু যুবলীগের চেয়ারম্যান ছিলেন। ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। নাগরিক ঐক্যের নেতা এস এম আকরাম। ১৯৯৪ সালে চাকরি ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১১ সালে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বর্তমানে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য। শিক্ষাজীবনে ছাত্রলীগ করতেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৯, ১৯৭০ ও ১৯৭১ সালে তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে কাজ করেছেন আইনজীবী হিসেবে। জাতির পিতার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত ছিলেন তিনি। এ ছাড়াও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। আর সংগঠনের সহ-সভাপতি এবং আ স ম আবদুর রবের স্ত্রী তানিয়া রব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

১৭ পদের খাবার দিয়ে আপ্যায়ন  : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই অতিথি পরায়ণ। তার সরকারি বাসভবন গণভবনে আজ সন্ধ্যায় ৭ দফা দাবি ও ১১ লক্ষ্য নিয়ে সংলাপে বসছেন ঐক্যফ্রন্টের ১৬ নেতা। ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের বিশেষ পছন্দের খাবার চিজ কেকসহ ১৭ ধরনের খাবার দিয়ে ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের আপ্যায়ন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল গণভবন সূত্রে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, খাবারের মেন্যুতে আরও থাকছে পিয়ারু সরদারের মোরগ পোলাও, চিতল মাছের কোপ্তা, রুই মাছের দো-পিয়াজো, চিকেন ইরানি কাবাব, বাটার নান, মাটন রেজালা, বিফ শিক কাবাব, মাল্টা, আনারস, জলপাই ও তরমুজের ফ্রেশ জুস, চিংড়ি ছাড়া টক-মিষ্টি স্বাদের কর্ন স্যুপ, চিংড়ি ছাড়া মিক্সড নুডলস, মিক্সড সবজি, সাদা ভাত, টক ও মিষ্টি উভয় ধরনের দই, মিক্সড সালাদ, কোক ক্যান এবং চা ও কফি।

ডিনারে অংশ নেবে না ঐক্যফ্রন্ট : সংলাপে বসলেও নৈশভোজে অংশ নেবে না জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। গতকাল রাতে ২০ দলীয় জোটের বৈঠকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ তথ্য জানিয়েছেন। একই তথ্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ড. কামাল হোসেন ও মাহমুদুর রহমান মান্না। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে ঘণ্টাব্যাপী ২০ দলীয় জোটের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ে। জানা গেছে, সংলাপকে স্বাগত জানিয়েছে ২০ দল। একই সঙ্গে নৈশভোজে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্তে একমত হয়েছেন তারা। জোটের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ছাড়া কোনো নির্বাচনে নয়। একই সঙ্গে সংসদ না ভাঙলে নির্বাচনে যাবে না ২০ দল। এ বিষয়টি যেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সংলাপে বিএনপি তুলে ধরে। এ নিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করেন মির্জা ফখরুল। জোট নেতাদের তিনি বলেন, সংলাপ কিংবা আন্দোলনে জয়ী হওয়ার পরই নির্বাচন নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হবে। নির্বাচনে গেলে সবাইকে মূল্যায়নও করা হবে। 

মির্জা ফখরুলের সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন জামায়াতে ইসলামীর  কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য আবদুল হালিম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, এলডিপির ড. রেদোয়ান আহমেদ, জাগপার ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান, এনপিপির ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, লেবার পার্টির ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ডেমোক্রেটিক লীগের সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, সাম্যবাদী দলের সাঈদ আহমেদ প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে পাকিস্তান
৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা
ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

নগর জীবন

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন