শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

’৮৯ সালের ১০ আগস্ট গ্রেনেড গুলিতে কেঁপে ওঠে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর

যেভাবে ফ্রিডম পার্টির ভয়ঙ্কর হামলা

ধানমন্ডি থানায় দুটি মামলায় ২৮ বছর পর ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর রায়ে ১১ জনের সাজা হয়। চারজন এখনো পলাতক
বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে ফ্রিডম পার্টির ভয়ঙ্কর হামলা

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই কালরাতের মতোই ১৯৮৯ সালে খুনির দল ফ্রিডম পার্টি হামলা চালিয়েছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবনে। গ্রেনেড বোমা আর বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণে ১৪ বছর পর মধ্যরাতে আবারও কেঁপে উঠেছিল পুরো ধানমন্ডি এলাকা। ’৭৫-এ বিদেশে থাকায়  প্রাণে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন খুনিদের টার্গেটে। বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে শেখ হাসিনা রয়েছেন, তা নিশ্চিত হয়েই ফ্রিডম পার্টির খুনিরা ওই হামলা চালায়। কিন্তু নিরাপত্তারক্ষী হাবিলদার জহিরুল হক ও কনস্টেবল জাকির হোসেন সেই হামলা প্রতিহত করে রক্ষা করেন বঙ্গবন্ধুকন্যাকে। তাদের পাল্টা গুলিবর্ষণে অস্ত্রধারীরা কর্নেল ফারুক জিন্দাবাদ ফ্রিডম পার্টি জিন্দাবাদ স্লোগান দিতে দিতে পালিয়ে যায় তাদের ধানমন্ডি ২৬ নম্বর সড়কের অফিসের দিকে।  এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় হাবিলদার জহিরুল হক বাদী হয়ে দুটি পৃথক মামলা দায়ের করেন। ২৮ বছর পর ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। এ মামলায় ফ্রিডম পার্টির ১১ জনের সাজা হয়। চারজন এখনো পলাতক। তারা প্রত্যেকেই ফ্রিডম পার্টির নেতা-কর্মী এবং লিবিয়ায় অস্ত্র ও গ্রেনেড নিক্ষেপে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। ঘটনার সেই রাতে বঙ্গবন্ধু ভবনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বর্তমানে আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস। তিনি বলেন, ’৭৫-এর আগস্টের কালরাতে নজিরবিহীন হামলার ঘটনায় বেঁচে গেলেও বুলেট তাড়া করছিল তাকে সব সময়। খুনিচক্র সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই ’৭৫-এর হামলার ১৪ বছর পর সেই আগস্টেই বঙ্গবন্ধু ভবনে হামলা চালিয়েছিল। তিনি বলেন, আগস্টে খুনিচক্র বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার আবহ তৈরি করে। সে কারণে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ নেতা-কর্মীরা এ সময় সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকার চেষ্টা করে। ১৯৮৯ সালের ১০ আগস্টেও বঙ্গবন্ধু ভবনে নেতা-কর্মীরা ছিলেন। ভবনের বাগান, বারান্দায় মাদুর পেতে ঘুমাতেন। জননেত্রীর নিরাপত্তায় এভাবেই পাহারায় থাকতেন সবাই। লেকপাড় থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে-বাইরে নেতা-কর্মীরা অবস্থান করতেন। মৃণাল কান্তি দাস বলেন, ‘সেই রাতেও এর ব্যত্যয় ঘটেনি। মধ্যরাতে আকস্মিক গোলাগুলির শব্দে বঙ্গবন্ধু ভবনসহ ধানম-ি এলাকা প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। আমরা বঙ্গবন্ধু ভবনের গেটের দিকে দেখতে পাই ১৫/২০ জনের অস্ত্রধারীকে। তারা বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণ করতে থাকে। আর গ্রেনেড ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। একপর্যায়ে ভবনের নিরাপত্তারক্ষীরা পাল্টা গুলি চালায়। নেতা-কর্মীরাও একজোট হয়ে তাদের ধাওয়া দিতে শুরু করি। অস্ত্রধারীরা সেসময় গুলি করতে করতে পালিয়ে যেতে থাকে। তারা বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্নেল ফারুক, রশীদ আর ফ্রিডম পার্টির নামে স্লোগান দিতে দিতে পালাতে থাকে ধানম-ির ফ্রিডম পার্টির অফিসের দিকে।’ তিনি বলেন, সেই রাতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ছাড়াও অসীম কুমার উকিল, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, নজিব আহমেদ, শেখ আকরাম, ইকবাল হাসান অপু, খিজির হায়াত, মানু মজুমদার, নকিব আহমেদ, আ ন ম সেন্টু ছাড়াও অনেক নেতা ছিলেন।

যা ঘটেছিল সেই রাতে : ১৯৮৯ সাল। ১০ আগস্ট দিবাগত মধ্যরাত। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা তখন দোতলার কক্ষে অবস্থান করছেন। ভবনের বারান্দা, নিচতলার বিভিন্ন কামরা ও বাগানে অসংখ্য নেতা-কর্মী। কেউ ঘুমিয়ে আছেন। কেউ কেউ রাজনৈতিক আলাপে ব্যস্ত। এরশাদ আমলের সেই সময়ের রাজনীতির মাঠও গরম। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছিল চারদিকে। হঠাৎ বোমার বিকট শব্দ। বঙ্গবন্ধু ভবনের মূল ফটকের সামনেই ধোঁয়ার কু-লী। এরপরই মুহুর্মুহু গুলির শব্দ। বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে তখন আতঙ্ক। আবারও কি সেই ’৭৫-এর কালরাত ফিরে এলো! এমন আশঙ্কা প্রথমে নেতা-কর্মীদের মাঝে। গুলির শব্দ বন্ধ হচ্ছে না। ভবনের ভিতর থেকে দেখা যাচ্ছিল সামনের সড়কটি। সেখানে ১৫/২০ জন অস্ত্রধারী। প্রত্যেকের হাতেই চকচকে অস্ত্র। অত্যাধুনিক। বুঝতে বাকি রইল না কারা। এরা ফ্রিডম পার্টির অস্ত্রবাজ। ততক্ষণে বঙ্গবন্ধু ভবনের নিরাপত্তা রক্ষীরাও প্রাণপণ যুদ্ধ শুরু করেছে। সন্ত্রাসীদের গুলির জবাবে তারা পাল্টা জবাব দিচ্ছিল। ভবনের ভিতরের নেতা-কর্মীরা একজোট হয়ে ধাওয়া দিতে শুরু করে। নিরাপত্তারক্ষীদের পাল্টা গুলি আর নেতা-কর্মীদের ধাওয়ায় পালাতে থাকে ফ্রিডম পার্টির অস্ত্রবাজরা। তারা গুলি করতে করতে পালাতে থাকে। আশ্রয় নেয় ধানমন্ডি ফ্রিডম পার্টির অফিসে। এভাবেই সেদিন প্রাণে রক্ষা পেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

ধানম-ি থানায় মামলা দায়েরের পর ১৯৯৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি সিআইডির তৎকালীন সহকারী পুলিশ সুপার খালেক উজ্জামান ১৬ জনকে আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন। এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়।

চার্জশিটভুক্ত ১৬ আসামি হলেন- ফারুক রহমান (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ফাঁসি কার্যকর), আবদুর রশীদ, বজলুল হুদা (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ফাঁসি কার্যকর), রেজাউল ইসলাম খান ওরফে ফারুক ওরফে ফারুক রেজা, হুমাউন কবীর (জামিনে মুক্ত), গাজী লিয়াকত ওরফে কালা লিয়াকত, মিজানুর রহমান (জামিনে মুক্ত), জর্জ, শাজাহান ওরফে বালু (জামিনে মুক্ত), গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন, সোহেল ওরফে ফ্রিডম সোহেল (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী), জাফর আহমেদ মানিক (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, পলাতক), নাজমুল মাকসুদ মুরাদ, গাজী ইমাম হোসেন ওরফে ইমাম (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী), হুমায়ুন কবীর (জামিনে মুক্ত) ও খন্দকার আমিরুল ইসলাম ওরফে কাজল (জামিনে মুক্ত)। আসামিদের মধ্যে জর্জ, গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন ও ফ্রিডম সোহেল কারাগারে আটক রয়েছেন।

দীর্ঘদিন ঝুলে থাকার পর ২০০৯ সালের ৫ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২৭ আগস্ট শুরু হয় সাক্ষ্যগ্রহণ। পরে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম আবারও ঝুলে যায়। মুরাদ ১৯৯৬ সালের প্রথম দিকে গ্রেফতার হওয়ার পর ওই বছরের ৩ অক্টোবর জামিনে মুক্তি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যান। যুক্তরাষ্ট্রে সপরিবারে বসবাস করে তিনি ব্যবসা করতেন। তাকে ধরিয়ে দিতে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিস’ জারি করা হয়। ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টা থেকে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) সহায়তায় হোমল্যান্ড সিকিউরিটি আটক করে মুরাদকে। পরে ১৯১৪ সালের ১৯ মার্চ ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাকে দেশে ফেরত আনা হয়।

সিআইডির একটি সূত্র জানায়, মুরাদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামিদের যোগাযোগ থাকার ব্যাপারে নিশ্চিত হন গোয়েন্দারা। এ ব্যাপারে সিআইডির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামি আবদুর রশীদের সঙ্গে মুরাদের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ছিল। তাদের মধ্যে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে বলে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। ফ্রিডম পার্টিও নেতা পরিচয় দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নেওয়ার চেষ্টা করে মুরাদ। মুরাদের বাবার নাম মৃত তোফাজ্জল হোসেন। বাসা-২৮৭, উত্তর শাহজাহানপুর। গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জ।’

বিচার : ধানম-ির ৩২ নম্বর বাড়িতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার দুই মামলায় ফ্রিডম পার্টির ১১ নেতা-কর্মীর সাজা দেয় আদালত। এর মধ্যে হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রত্যেককে ২০ বছর করে এবং বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদ- দেওয়া হয়। ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জাহিদুল কবির দুই দফায় ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর এ রায় দেন। বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদ-ের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামির ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে ছয় মাসের করে কারাদ- দেওয়া হয়েছে।

দুই মামলায়ই আসামি মো. হুমাউন কবির ওরফে কবিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দিয়েছে আদালত। রায় ঘোষণার সময় ৮ আসামি উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে একজন খালাস পান। বাকি চার আসামি পলাতক।

সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদ- পাওয়া লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খন্দকার আবদুর রশীদ (পলাতক), মো. মিজানুর রহমান, জর্জ মিয়া, গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন, মো. সোহেল ওরফে ফ্রিডম সোহেল, সৈয়দ নাজমুল মাকসুদ ওরফে মুরাদ, গাজী ইমাম হোসেন, খন্দকার আমিরুল ইসলাম ওরফে কাজল, জাফর আহমেদ ওরফে মানিক (পলাতক), মো. হুমায়ুন কবির ওরফে হুমায়ুন (পলাতক) ও মো. শাহজাহান ওরফে বালু (পলাতক)।

দুই রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার ঘটনা এবং শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে লিপ্তরাই শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ওই হামলা চালায়।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন যারা : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, রফিকুল ইসলাম রনি, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী)

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
সর্বশেষ খবর
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ