শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

’৮৯ সালের ১০ আগস্ট গ্রেনেড গুলিতে কেঁপে ওঠে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর

যেভাবে ফ্রিডম পার্টির ভয়ঙ্কর হামলা

ধানমন্ডি থানায় দুটি মামলায় ২৮ বছর পর ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর রায়ে ১১ জনের সাজা হয়। চারজন এখনো পলাতক
বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে ফ্রিডম পার্টির ভয়ঙ্কর হামলা

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই কালরাতের মতোই ১৯৮৯ সালে খুনির দল ফ্রিডম পার্টি হামলা চালিয়েছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবনে। গ্রেনেড বোমা আর বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণে ১৪ বছর পর মধ্যরাতে আবারও কেঁপে উঠেছিল পুরো ধানমন্ডি এলাকা। ’৭৫-এ বিদেশে থাকায়  প্রাণে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন খুনিদের টার্গেটে। বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে শেখ হাসিনা রয়েছেন, তা নিশ্চিত হয়েই ফ্রিডম পার্টির খুনিরা ওই হামলা চালায়। কিন্তু নিরাপত্তারক্ষী হাবিলদার জহিরুল হক ও কনস্টেবল জাকির হোসেন সেই হামলা প্রতিহত করে রক্ষা করেন বঙ্গবন্ধুকন্যাকে। তাদের পাল্টা গুলিবর্ষণে অস্ত্রধারীরা কর্নেল ফারুক জিন্দাবাদ ফ্রিডম পার্টি জিন্দাবাদ স্লোগান দিতে দিতে পালিয়ে যায় তাদের ধানমন্ডি ২৬ নম্বর সড়কের অফিসের দিকে।  এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় হাবিলদার জহিরুল হক বাদী হয়ে দুটি পৃথক মামলা দায়ের করেন। ২৮ বছর পর ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। এ মামলায় ফ্রিডম পার্টির ১১ জনের সাজা হয়। চারজন এখনো পলাতক। তারা প্রত্যেকেই ফ্রিডম পার্টির নেতা-কর্মী এবং লিবিয়ায় অস্ত্র ও গ্রেনেড নিক্ষেপে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। ঘটনার সেই রাতে বঙ্গবন্ধু ভবনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বর্তমানে আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস। তিনি বলেন, ’৭৫-এর আগস্টের কালরাতে নজিরবিহীন হামলার ঘটনায় বেঁচে গেলেও বুলেট তাড়া করছিল তাকে সব সময়। খুনিচক্র সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই ’৭৫-এর হামলার ১৪ বছর পর সেই আগস্টেই বঙ্গবন্ধু ভবনে হামলা চালিয়েছিল। তিনি বলেন, আগস্টে খুনিচক্র বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার আবহ তৈরি করে। সে কারণে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ নেতা-কর্মীরা এ সময় সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকার চেষ্টা করে। ১৯৮৯ সালের ১০ আগস্টেও বঙ্গবন্ধু ভবনে নেতা-কর্মীরা ছিলেন। ভবনের বাগান, বারান্দায় মাদুর পেতে ঘুমাতেন। জননেত্রীর নিরাপত্তায় এভাবেই পাহারায় থাকতেন সবাই। লেকপাড় থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে-বাইরে নেতা-কর্মীরা অবস্থান করতেন। মৃণাল কান্তি দাস বলেন, ‘সেই রাতেও এর ব্যত্যয় ঘটেনি। মধ্যরাতে আকস্মিক গোলাগুলির শব্দে বঙ্গবন্ধু ভবনসহ ধানম-ি এলাকা প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। আমরা বঙ্গবন্ধু ভবনের গেটের দিকে দেখতে পাই ১৫/২০ জনের অস্ত্রধারীকে। তারা বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণ করতে থাকে। আর গ্রেনেড ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। একপর্যায়ে ভবনের নিরাপত্তারক্ষীরা পাল্টা গুলি চালায়। নেতা-কর্মীরাও একজোট হয়ে তাদের ধাওয়া দিতে শুরু করি। অস্ত্রধারীরা সেসময় গুলি করতে করতে পালিয়ে যেতে থাকে। তারা বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্নেল ফারুক, রশীদ আর ফ্রিডম পার্টির নামে স্লোগান দিতে দিতে পালাতে থাকে ধানম-ির ফ্রিডম পার্টির অফিসের দিকে।’ তিনি বলেন, সেই রাতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ছাড়াও অসীম কুমার উকিল, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, নজিব আহমেদ, শেখ আকরাম, ইকবাল হাসান অপু, খিজির হায়াত, মানু মজুমদার, নকিব আহমেদ, আ ন ম সেন্টু ছাড়াও অনেক নেতা ছিলেন।

যা ঘটেছিল সেই রাতে : ১৯৮৯ সাল। ১০ আগস্ট দিবাগত মধ্যরাত। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা তখন দোতলার কক্ষে অবস্থান করছেন। ভবনের বারান্দা, নিচতলার বিভিন্ন কামরা ও বাগানে অসংখ্য নেতা-কর্মী। কেউ ঘুমিয়ে আছেন। কেউ কেউ রাজনৈতিক আলাপে ব্যস্ত। এরশাদ আমলের সেই সময়ের রাজনীতির মাঠও গরম। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছিল চারদিকে। হঠাৎ বোমার বিকট শব্দ। বঙ্গবন্ধু ভবনের মূল ফটকের সামনেই ধোঁয়ার কু-লী। এরপরই মুহুর্মুহু গুলির শব্দ। বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে তখন আতঙ্ক। আবারও কি সেই ’৭৫-এর কালরাত ফিরে এলো! এমন আশঙ্কা প্রথমে নেতা-কর্মীদের মাঝে। গুলির শব্দ বন্ধ হচ্ছে না। ভবনের ভিতর থেকে দেখা যাচ্ছিল সামনের সড়কটি। সেখানে ১৫/২০ জন অস্ত্রধারী। প্রত্যেকের হাতেই চকচকে অস্ত্র। অত্যাধুনিক। বুঝতে বাকি রইল না কারা। এরা ফ্রিডম পার্টির অস্ত্রবাজ। ততক্ষণে বঙ্গবন্ধু ভবনের নিরাপত্তা রক্ষীরাও প্রাণপণ যুদ্ধ শুরু করেছে। সন্ত্রাসীদের গুলির জবাবে তারা পাল্টা জবাব দিচ্ছিল। ভবনের ভিতরের নেতা-কর্মীরা একজোট হয়ে ধাওয়া দিতে শুরু করে। নিরাপত্তারক্ষীদের পাল্টা গুলি আর নেতা-কর্মীদের ধাওয়ায় পালাতে থাকে ফ্রিডম পার্টির অস্ত্রবাজরা। তারা গুলি করতে করতে পালাতে থাকে। আশ্রয় নেয় ধানমন্ডি ফ্রিডম পার্টির অফিসে। এভাবেই সেদিন প্রাণে রক্ষা পেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

ধানম-ি থানায় মামলা দায়েরের পর ১৯৯৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি সিআইডির তৎকালীন সহকারী পুলিশ সুপার খালেক উজ্জামান ১৬ জনকে আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন। এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়।

চার্জশিটভুক্ত ১৬ আসামি হলেন- ফারুক রহমান (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ফাঁসি কার্যকর), আবদুর রশীদ, বজলুল হুদা (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ফাঁসি কার্যকর), রেজাউল ইসলাম খান ওরফে ফারুক ওরফে ফারুক রেজা, হুমাউন কবীর (জামিনে মুক্ত), গাজী লিয়াকত ওরফে কালা লিয়াকত, মিজানুর রহমান (জামিনে মুক্ত), জর্জ, শাজাহান ওরফে বালু (জামিনে মুক্ত), গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন, সোহেল ওরফে ফ্রিডম সোহেল (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী), জাফর আহমেদ মানিক (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, পলাতক), নাজমুল মাকসুদ মুরাদ, গাজী ইমাম হোসেন ওরফে ইমাম (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী), হুমায়ুন কবীর (জামিনে মুক্ত) ও খন্দকার আমিরুল ইসলাম ওরফে কাজল (জামিনে মুক্ত)। আসামিদের মধ্যে জর্জ, গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন ও ফ্রিডম সোহেল কারাগারে আটক রয়েছেন।

দীর্ঘদিন ঝুলে থাকার পর ২০০৯ সালের ৫ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২৭ আগস্ট শুরু হয় সাক্ষ্যগ্রহণ। পরে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম আবারও ঝুলে যায়। মুরাদ ১৯৯৬ সালের প্রথম দিকে গ্রেফতার হওয়ার পর ওই বছরের ৩ অক্টোবর জামিনে মুক্তি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যান। যুক্তরাষ্ট্রে সপরিবারে বসবাস করে তিনি ব্যবসা করতেন। তাকে ধরিয়ে দিতে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিস’ জারি করা হয়। ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টা থেকে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) সহায়তায় হোমল্যান্ড সিকিউরিটি আটক করে মুরাদকে। পরে ১৯১৪ সালের ১৯ মার্চ ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাকে দেশে ফেরত আনা হয়।

সিআইডির একটি সূত্র জানায়, মুরাদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামিদের যোগাযোগ থাকার ব্যাপারে নিশ্চিত হন গোয়েন্দারা। এ ব্যাপারে সিআইডির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামি আবদুর রশীদের সঙ্গে মুরাদের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ছিল। তাদের মধ্যে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে বলে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। ফ্রিডম পার্টিও নেতা পরিচয় দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নেওয়ার চেষ্টা করে মুরাদ। মুরাদের বাবার নাম মৃত তোফাজ্জল হোসেন। বাসা-২৮৭, উত্তর শাহজাহানপুর। গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জ।’

বিচার : ধানম-ির ৩২ নম্বর বাড়িতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার দুই মামলায় ফ্রিডম পার্টির ১১ নেতা-কর্মীর সাজা দেয় আদালত। এর মধ্যে হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রত্যেককে ২০ বছর করে এবং বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদ- দেওয়া হয়। ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জাহিদুল কবির দুই দফায় ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর এ রায় দেন। বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদ-ের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামির ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে ছয় মাসের করে কারাদ- দেওয়া হয়েছে।

দুই মামলায়ই আসামি মো. হুমাউন কবির ওরফে কবিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দিয়েছে আদালত। রায় ঘোষণার সময় ৮ আসামি উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে একজন খালাস পান। বাকি চার আসামি পলাতক।

সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদ- পাওয়া লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খন্দকার আবদুর রশীদ (পলাতক), মো. মিজানুর রহমান, জর্জ মিয়া, গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন, মো. সোহেল ওরফে ফ্রিডম সোহেল, সৈয়দ নাজমুল মাকসুদ ওরফে মুরাদ, গাজী ইমাম হোসেন, খন্দকার আমিরুল ইসলাম ওরফে কাজল, জাফর আহমেদ ওরফে মানিক (পলাতক), মো. হুমায়ুন কবির ওরফে হুমায়ুন (পলাতক) ও মো. শাহজাহান ওরফে বালু (পলাতক)।

দুই রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার ঘটনা এবং শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে লিপ্তরাই শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ওই হামলা চালায়।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন যারা : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, রফিকুল ইসলাম রনি, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী)

এই বিভাগের আরও খবর
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
সর্বশেষ খবর
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার
দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে
চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ
ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক
সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১
কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার
নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ
সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০
রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের
পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ
ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ
পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা