শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

’৮৯ সালের ১০ আগস্ট গ্রেনেড গুলিতে কেঁপে ওঠে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর

যেভাবে ফ্রিডম পার্টির ভয়ঙ্কর হামলা

ধানমন্ডি থানায় দুটি মামলায় ২৮ বছর পর ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর রায়ে ১১ জনের সাজা হয়। চারজন এখনো পলাতক
বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে ফ্রিডম পার্টির ভয়ঙ্কর হামলা

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই কালরাতের মতোই ১৯৮৯ সালে খুনির দল ফ্রিডম পার্টি হামলা চালিয়েছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবনে। গ্রেনেড বোমা আর বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণে ১৪ বছর পর মধ্যরাতে আবারও কেঁপে উঠেছিল পুরো ধানমন্ডি এলাকা। ’৭৫-এ বিদেশে থাকায়  প্রাণে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন খুনিদের টার্গেটে। বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে শেখ হাসিনা রয়েছেন, তা নিশ্চিত হয়েই ফ্রিডম পার্টির খুনিরা ওই হামলা চালায়। কিন্তু নিরাপত্তারক্ষী হাবিলদার জহিরুল হক ও কনস্টেবল জাকির হোসেন সেই হামলা প্রতিহত করে রক্ষা করেন বঙ্গবন্ধুকন্যাকে। তাদের পাল্টা গুলিবর্ষণে অস্ত্রধারীরা কর্নেল ফারুক জিন্দাবাদ ফ্রিডম পার্টি জিন্দাবাদ স্লোগান দিতে দিতে পালিয়ে যায় তাদের ধানমন্ডি ২৬ নম্বর সড়কের অফিসের দিকে।  এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় হাবিলদার জহিরুল হক বাদী হয়ে দুটি পৃথক মামলা দায়ের করেন। ২৮ বছর পর ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। এ মামলায় ফ্রিডম পার্টির ১১ জনের সাজা হয়। চারজন এখনো পলাতক। তারা প্রত্যেকেই ফ্রিডম পার্টির নেতা-কর্মী এবং লিবিয়ায় অস্ত্র ও গ্রেনেড নিক্ষেপে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। ঘটনার সেই রাতে বঙ্গবন্ধু ভবনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বর্তমানে আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস। তিনি বলেন, ’৭৫-এর আগস্টের কালরাতে নজিরবিহীন হামলার ঘটনায় বেঁচে গেলেও বুলেট তাড়া করছিল তাকে সব সময়। খুনিচক্র সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই ’৭৫-এর হামলার ১৪ বছর পর সেই আগস্টেই বঙ্গবন্ধু ভবনে হামলা চালিয়েছিল। তিনি বলেন, আগস্টে খুনিচক্র বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার আবহ তৈরি করে। সে কারণে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ নেতা-কর্মীরা এ সময় সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকার চেষ্টা করে। ১৯৮৯ সালের ১০ আগস্টেও বঙ্গবন্ধু ভবনে নেতা-কর্মীরা ছিলেন। ভবনের বাগান, বারান্দায় মাদুর পেতে ঘুমাতেন। জননেত্রীর নিরাপত্তায় এভাবেই পাহারায় থাকতেন সবাই। লেকপাড় থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে-বাইরে নেতা-কর্মীরা অবস্থান করতেন। মৃণাল কান্তি দাস বলেন, ‘সেই রাতেও এর ব্যত্যয় ঘটেনি। মধ্যরাতে আকস্মিক গোলাগুলির শব্দে বঙ্গবন্ধু ভবনসহ ধানম-ি এলাকা প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। আমরা বঙ্গবন্ধু ভবনের গেটের দিকে দেখতে পাই ১৫/২০ জনের অস্ত্রধারীকে। তারা বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণ করতে থাকে। আর গ্রেনেড ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। একপর্যায়ে ভবনের নিরাপত্তারক্ষীরা পাল্টা গুলি চালায়। নেতা-কর্মীরাও একজোট হয়ে তাদের ধাওয়া দিতে শুরু করি। অস্ত্রধারীরা সেসময় গুলি করতে করতে পালিয়ে যেতে থাকে। তারা বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্নেল ফারুক, রশীদ আর ফ্রিডম পার্টির নামে স্লোগান দিতে দিতে পালাতে থাকে ধানম-ির ফ্রিডম পার্টির অফিসের দিকে।’ তিনি বলেন, সেই রাতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ছাড়াও অসীম কুমার উকিল, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, নজিব আহমেদ, শেখ আকরাম, ইকবাল হাসান অপু, খিজির হায়াত, মানু মজুমদার, নকিব আহমেদ, আ ন ম সেন্টু ছাড়াও অনেক নেতা ছিলেন।

যা ঘটেছিল সেই রাতে : ১৯৮৯ সাল। ১০ আগস্ট দিবাগত মধ্যরাত। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা তখন দোতলার কক্ষে অবস্থান করছেন। ভবনের বারান্দা, নিচতলার বিভিন্ন কামরা ও বাগানে অসংখ্য নেতা-কর্মী। কেউ ঘুমিয়ে আছেন। কেউ কেউ রাজনৈতিক আলাপে ব্যস্ত। এরশাদ আমলের সেই সময়ের রাজনীতির মাঠও গরম। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছিল চারদিকে। হঠাৎ বোমার বিকট শব্দ। বঙ্গবন্ধু ভবনের মূল ফটকের সামনেই ধোঁয়ার কু-লী। এরপরই মুহুর্মুহু গুলির শব্দ। বঙ্গবন্ধু ভবনের ভিতরে তখন আতঙ্ক। আবারও কি সেই ’৭৫-এর কালরাত ফিরে এলো! এমন আশঙ্কা প্রথমে নেতা-কর্মীদের মাঝে। গুলির শব্দ বন্ধ হচ্ছে না। ভবনের ভিতর থেকে দেখা যাচ্ছিল সামনের সড়কটি। সেখানে ১৫/২০ জন অস্ত্রধারী। প্রত্যেকের হাতেই চকচকে অস্ত্র। অত্যাধুনিক। বুঝতে বাকি রইল না কারা। এরা ফ্রিডম পার্টির অস্ত্রবাজ। ততক্ষণে বঙ্গবন্ধু ভবনের নিরাপত্তা রক্ষীরাও প্রাণপণ যুদ্ধ শুরু করেছে। সন্ত্রাসীদের গুলির জবাবে তারা পাল্টা জবাব দিচ্ছিল। ভবনের ভিতরের নেতা-কর্মীরা একজোট হয়ে ধাওয়া দিতে শুরু করে। নিরাপত্তারক্ষীদের পাল্টা গুলি আর নেতা-কর্মীদের ধাওয়ায় পালাতে থাকে ফ্রিডম পার্টির অস্ত্রবাজরা। তারা গুলি করতে করতে পালাতে থাকে। আশ্রয় নেয় ধানমন্ডি ফ্রিডম পার্টির অফিসে। এভাবেই সেদিন প্রাণে রক্ষা পেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

ধানম-ি থানায় মামলা দায়েরের পর ১৯৯৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি সিআইডির তৎকালীন সহকারী পুলিশ সুপার খালেক উজ্জামান ১৬ জনকে আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন। এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়।

চার্জশিটভুক্ত ১৬ আসামি হলেন- ফারুক রহমান (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ফাঁসি কার্যকর), আবদুর রশীদ, বজলুল হুদা (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ফাঁসি কার্যকর), রেজাউল ইসলাম খান ওরফে ফারুক ওরফে ফারুক রেজা, হুমাউন কবীর (জামিনে মুক্ত), গাজী লিয়াকত ওরফে কালা লিয়াকত, মিজানুর রহমান (জামিনে মুক্ত), জর্জ, শাজাহান ওরফে বালু (জামিনে মুক্ত), গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন, সোহেল ওরফে ফ্রিডম সোহেল (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী), জাফর আহমেদ মানিক (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, পলাতক), নাজমুল মাকসুদ মুরাদ, গাজী ইমাম হোসেন ওরফে ইমাম (পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী), হুমায়ুন কবীর (জামিনে মুক্ত) ও খন্দকার আমিরুল ইসলাম ওরফে কাজল (জামিনে মুক্ত)। আসামিদের মধ্যে জর্জ, গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন ও ফ্রিডম সোহেল কারাগারে আটক রয়েছেন।

দীর্ঘদিন ঝুলে থাকার পর ২০০৯ সালের ৫ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২৭ আগস্ট শুরু হয় সাক্ষ্যগ্রহণ। পরে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম আবারও ঝুলে যায়। মুরাদ ১৯৯৬ সালের প্রথম দিকে গ্রেফতার হওয়ার পর ওই বছরের ৩ অক্টোবর জামিনে মুক্তি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যান। যুক্তরাষ্ট্রে সপরিবারে বসবাস করে তিনি ব্যবসা করতেন। তাকে ধরিয়ে দিতে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিস’ জারি করা হয়। ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টা থেকে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) সহায়তায় হোমল্যান্ড সিকিউরিটি আটক করে মুরাদকে। পরে ১৯১৪ সালের ১৯ মার্চ ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাকে দেশে ফেরত আনা হয়।

সিআইডির একটি সূত্র জানায়, মুরাদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামিদের যোগাযোগ থাকার ব্যাপারে নিশ্চিত হন গোয়েন্দারা। এ ব্যাপারে সিআইডির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামি আবদুর রশীদের সঙ্গে মুরাদের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ছিল। তাদের মধ্যে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে বলে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। ফ্রিডম পার্টিও নেতা পরিচয় দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নেওয়ার চেষ্টা করে মুরাদ। মুরাদের বাবার নাম মৃত তোফাজ্জল হোসেন। বাসা-২৮৭, উত্তর শাহজাহানপুর। গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জ।’

বিচার : ধানম-ির ৩২ নম্বর বাড়িতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার দুই মামলায় ফ্রিডম পার্টির ১১ নেতা-কর্মীর সাজা দেয় আদালত। এর মধ্যে হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রত্যেককে ২০ বছর করে এবং বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদ- দেওয়া হয়। ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জাহিদুল কবির দুই দফায় ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর এ রায় দেন। বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদ-ের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামির ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে ছয় মাসের করে কারাদ- দেওয়া হয়েছে।

দুই মামলায়ই আসামি মো. হুমাউন কবির ওরফে কবিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দিয়েছে আদালত। রায় ঘোষণার সময় ৮ আসামি উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে একজন খালাস পান। বাকি চার আসামি পলাতক।

সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদ- পাওয়া লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খন্দকার আবদুর রশীদ (পলাতক), মো. মিজানুর রহমান, জর্জ মিয়া, গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন, মো. সোহেল ওরফে ফ্রিডম সোহেল, সৈয়দ নাজমুল মাকসুদ ওরফে মুরাদ, গাজী ইমাম হোসেন, খন্দকার আমিরুল ইসলাম ওরফে কাজল, জাফর আহমেদ ওরফে মানিক (পলাতক), মো. হুমায়ুন কবির ওরফে হুমায়ুন (পলাতক) ও মো. শাহজাহান ওরফে বালু (পলাতক)।

দুই রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার ঘটনা এবং শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে লিপ্তরাই শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ওই হামলা চালায়।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন যারা : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, রফিকুল ইসলাম রনি, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী)

এই বিভাগের আরও খবর
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন
১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম