শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

পায়রা বন্দরে বদলাবে দক্ষিণাঞ্চল

চলছে উন্নয়নের মহাযজ্ঞ, হচ্ছে রেললাইন, চার লেনের মহাসড়ক
সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
প্রিন্ট ভার্সন
পায়রা বন্দরে বদলাবে দক্ষিণাঞ্চল

সরকারের মেগা প্রকল্পের অন্যতম পায়রা বন্দর হবে দেশের বৃহত্তম গভীর সমুদ্রবন্দর। পূর্ণাঙ্গ বন্দর বাস্তবায়নে চলছে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ। পায়রা বন্দরকে ঘিরে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ নিবিড় করতে রেললাইন, ফোর লেন মহাসড়ক বাস্তবায়নের প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পদ্মা ও লেবুখালী সেতু চালু হলে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের চেয়ে রাজধানীসহ সারা দেশে পায়রা বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনের সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে ব্যবসায়ীদের। এলাকাজুড়ে গড়ে উঠবে ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। কর্মসংস্থান হবে লাখ লাখ মানুষের।

বন্দরের সংযোগ স্থাপনে ও পণ্য পরিবহনের জন্য ছয় লেন মহাসড়ক, ছয় লেনের ব্রিজ নির্মাণ, বিমানবন্দর, ইপিজেড নির্মাণের মতো প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন পায়রা বন্দর ২০২৩ সাল নাগাদ পূর্ণাঙ্গ বন্দরে রূপ নেবে। ইতিমধ্যে কয়লা নিয়ে বন্দরে এসেছে শতাধিক জাহাজ। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন শেষে ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু হবে দক্ষিণাঞ্চল। দেশের অর্থনীতিতে নতুন মেরুকরণ হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি দিকনির্দেশনায় পায়রা পূর্ণাঙ্গ বন্দরের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র জানায়, পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নে ১৬ এর জমির ওপর প্রাথমিকভাবে ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর পায়রা বন্দরের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে টিয়াখালী ও একই উপজেলার রাবনাবাদ চ্যানেল সংলগ্ন লালুয়া ইউনিয়নে আরও ৩২ একর জমি অধিগ্রহণ করে শুরু হয় পায়রা পূর্ণাঙ্গ বন্দরের বাস্তবায়নের কর্মযজ্ঞ। এরপর ২০১৬ সাল থেকে সীমিত পরিসরে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১৯ সালে মাদার ভেসেল থেকে শুরু হয় নিয়মিত পণ্য খালাস। এ পর্যন্ত ১১২টি মাদার ভেসেল পণ্য খালাস করেছে পায়রা বন্দরে। এতে সরকারের আয় হয়েছে ২৬৪ কোটি টাকা। সূত্র আরও জানায়, পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দর বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বিস্তারিত মহাপরিকল্পনা। এর মধ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষ জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসন, রাবনাবাদ চ্যানেল সার্ভে করা, বন্দরে কীভাবে জাহাজ আসবে তা নির্ধারণ, রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং, ক্যাপিটাল ড্রেজিং, মেকানিক্যাল বিভাগ, পায়রা মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাস্তবায়ন করবে। ইতিমধ্যে বন্দরের দাফতরিক ভবনগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। জেটি, প্রশাসনিক ভবন, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, ব্যাংক ভবন, কর্মকর্তা স্টাফ কোয়ার্টার, কাস্টমস হাউস নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও আরও কিছু ভবনের কাজ শেষ পর্যায়ে। রাবনাবাদ চ্যানেলের রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং চলছে। এয়ারপোর্ট নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পর্যটন মন্ত্রণালয়কে, পূর্ত সংশ্লিষ্ট কাজ করবে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়কে শিপইয়ার্ড, বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়কে বৈদ্যুতিক কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, পায়রা বন্দর বাস্তবায়নে জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য রাবনাবাদ চ্যানেল সংলগ্ন লালুয়া এলাকায় ৩ হাজার ৪৩২টি পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য আবাসন নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে ২ হাজার ৩৫০টি আবাসনের কাজ চলছে। এর মধ্যে ৫০০ পরিবারের জন্য আবাসন প্রস্তুত করা হয়েছে। ১ হাজার ৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করার কাজ চলছে দ্রুতগতিতে। ক্ষতিগ্রস্তদের ৪ হাজার ২০০ পরিবারকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, হাস-মুরগি পালন, কর্মসংস্থানমূলক ও মেকানিক্যাল প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এদিকে ৪ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের ফার্স্ট টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলছে। বঙ্গোপসাগরের রাবনাবাদ চ্যানেলের কলাপাড়ার লালুয়া ইউনিয়নের চান্দুপাড়া এলাকার মূল বন্দর এলাকায় পায়রা বন্দরের পণ্য খালাসের জন্য নির্মাণ করা হবে অত্যাধুনিক ফার্স্ট টার্মিনাল ও মাল্টিপারপাস টার্মিনাল।

 

সূত্র আরও জানায়, পায়রা বন্দর এলাকায় অভ্যন্তরীণ পরিবহন ও যোগাযোগের জন্য ছয় লেন সড়কের সঙ্গে আন্ধারমানিক নদীর ওপর আরও একটি ছয় লেনের সেতু নির্মাণ করা হবে। রাজধানীসহ সারা দেশের সঙ্গে যোগাযোগ নিবিড় করতে পায়রা বন্দর এলাকা ও এর টার্মিনাল পর্যন্ত ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে ফোর লেন মহাসড়ক ও রেললাইন প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলছে। বন্দরের খালাসকৃত পণ্য সড়ক ও রেলপথে পরিবহন হবে রাজধানীসহ সারা দেশে। ক্যাপিটাল ড্রেজিং কাজ সম্পন্ন হলে ১০ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়বে রাবনাবাদ চ্যানেলে। মাদার ভেসেল সরাসরি পায়রা মাল্টিপারপাস টার্মিনালে আসবে। মাদার ভেসেল থেকে টার্মিনালেই কনটেইনারসহ যে কোনো পণ্য সহজেই খালাস করা যাবে। ফলে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের চেয়ে পায়রা বন্দরে ব্যবসায়ীদের অর্থ ও সময় দুই দিক থেকেই সাশ্রয় হবে। পায়রা বন্দর হবে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর। পদ্মা সেতু ও লেবুখালী সেতু চালু হলে পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে দেশ-বিদেশের সব বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হবে।  দক্ষিণাঞ্চল হবে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের অন্যতম কেন্দ্র। আগামী বছর পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুরে ইপিজেড নির্মাণ কাজ শুরু হবে। গত ৩ মার্চ প্রস্তাবিত পটুয়াখালী ইপিজেড ও ইনভেস্টরস ক্লাবের অগ্রগতি সভায় এ ঘোষণা দেন বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা-বেপজা চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, চট্টগ্রামের চেয়েও বড় ইপিজেড হবে পটুয়াখালীতে। এখানে উন্নত মানের ইন্ডাস্ট্রিও হবে।

কলাপাড়া শিল্প ও বণিক সমিতি এবং পৌর ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম বলেন, পায়রা বন্দর প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের বন্দর। পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে এখানে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হয়েছে, শেরেবাংলা নৌ-ঘাঁটি নির্মাণ হচ্ছে, লেবুখালীতে শেখ হাসিনা সেনানিবাস স্থাপিত হয়েছে এবং লেবুখালীতে পায়রা নদীতে অত্যাধুনিক সেতু হচ্ছে, ইপিজেড নির্মাণ হতে যাচ্ছে। আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে এ অঞ্চল সিঙ্গাপুরকে ছাড়িয়ে যাবে। পায়রা বন্দরকে ঘিরেই পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পরিণত হবে। তিনি বলেন, পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে এলাকায় দেশের বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য জমি কিনেছে। বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ হচ্ছে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) যুগ্ম সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার মেগা প্রকল্পের অন্যতম পায়রা সমুদ্রবন্দর। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দরের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত ১১২টি জাহাজ পণ্য খালাস করায় বন্দরের ২৬৪ কোটি টাকা আয় হয়েছে। ক্যাপিটাল ড্রেজিং শেষ হলে বন্দরে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ক্ষমতাসম্পন্ন ১০ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়তে পারবে। পায়রা বন্দরে ফুল অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হলে সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হবে। পায়রা বন্দরকে ঘিরেই দক্ষিণাঞ্চলে সরকারের বহু উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হচ্ছে। জাতীয় উন্নয়নে পায়রা বন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে