শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

থাকছে না লকডাউন

খুলেছে মার্কেট শপিং মল, বালাই নেই স্বাস্থ্যবিধির, শিগগিরই চালু হচ্ছে গণপরিবহন সংক্রমণ বাড়ার শঙ্কা বিশেষজ্ঞদের
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
থাকছে না লকডাউন

লকডাউনের মেয়াদ ২৮ এপ্রিলের পর আর বাড়ছে না। সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির মধ্যেই সবকিছু খুলে দেওয়া হচ্ছে। জীবন-জীবিকার বিষয়টি মাথায় রেখে লকডাউনের মধ্যেই গত রবিবার থেকে শপিং মল, মার্কেট, দোকানপাটসহ সব ধরনের বিপণিবিতান খুলে দেওয়া হয়েছে। ২৯ এপ্রিল থেকে গণপরিবহনও চালু হবে। বাস, লঞ্চ ও ট্রেন চালুর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটও চালু হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, জীবন-জীবিকার তাগিদে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সবকিছু খোলা হচ্ছে। গণপরিবহনেও অর্ধেক যাত্রী নেওয়া হবে। এ ছাড়া বন্ধ থাকবে পর্যটন কেন্দ্র, সভা-সমাবেশ কিংবা বড় কোনো জমায়েত। জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, সামনে ঈদ। মানুষের বাড়ি ফেরা ও ঢাকায় আসার ঢল নামবে। কেনাকাটায় শপিং মলে মানুষ যাবে। এখন স্বাস্থ্যবিধি বাস্তবায়ন করাই হবে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে করোনাভাইরাস সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে। অবশ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, ‘লকডাউনের পর গণপরিবহন চলাচলে সুযোগ দেওয়া হলে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তা না হলে সরকার আবারও কঠোর লকডাউন দিতে বাধ্য হবে।’ বিধিনিষেধ শিথিল করে গত রবিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান ও শপিং মল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়। এরপর পরিবর্তন এনে বলা হয়, রাত ৯টা পর্যন্ত দোকান ও শপিং মল খোলা রাখা যাবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান জানালেন, সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত যে সিদ্ধান্ত ছিল, তা পরিবর্তন হয়ে রাত ৯টা পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, চলমান বিধিনিষেধের সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার পর ২৯ এপ্রিল থেকে গণপরিবহনও চালু হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘সরকার যে লকডাউন দিয়েছে এটা বিজ্ঞানসম্মত নয়। কিছু খোলা থাকবে, কিছু থাকবে না-এটা লকডাউন নয়। তালা যখন মেরে দেওয়া হয়, তখন কিছু খোলা কিছু বন্ধ রাখা হয় না। ঠিক লকডাউনও তেমনই। লকডাউনের উদ্দেশ্য হচ্ছে, মানুষের চলাচল সীমিত করে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা। কিন্তু বাংলাদেশে লকডাউনে অনেক কিছুই খোলা রাখা হয়। আবার রাস্তায় কোথাও কোথাও কঠোরতা অবলম্বন করা হয়। লকডাউন ন্যূনতম দুই সপ্তাহ আর আইডিয়াল হচ্ছে তিন সপ্তাহ। লকডাউনে করোনা সংক্রমণ যাতে ছড়াতে না পারে সেজন্য কোনো ধরনের শিথিলতা কাম্য নয়। এখন লকডাউন দুই সপ্তাহ যেতে না যেতেই সব খুলে দেওয়া হচ্ছে। এতে হয়তো আংশিক সফলতা আসতে পারে। কিন্তু এর সুদূরপ্রসারী কোনো প্রভাব পড়বে না।’ রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, ‘লকডাউন তুলে নেওয়া হচ্ছে এটা ঠিক নয়। কিছু বিধিনিষেধ শিথিল করা হচ্ছে। আমরা পরামর্শ দিয়েছি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট খুলতে। গাড়িতে অর্ধেক যাত্রী পরিবহন করতে বলেছি। পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্ধ, সভা-সমাবেশ বা নির্বাচন বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। সামনে ঈদ আসছে। আমাদের বাড়ি ফেরার বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে। গাদাগাদি করে গণপরিবহনে বাড়ি ফেরা যাবে না। এ ব্যাপারে সরকারকে কঠোর পর্যবেক্ষণ করতে হবে। নইলে আমাদের সামনে বড় বিপদ অপেক্ষা করছে।’ আসন্ন ঈদুল ফিতরে মানুষের বাড়ি ফেরা এবং ঈদ-পরবর্তী সময়ে ঢাকায় প্রবেশে সংক্রমণ বাড়তে পারে। সংক্রমণের ঝুঁকি উপেক্ষা করেই সড়ক এবং নৌপথে ঘরমুখো মানুষের ঢল নামে। ঈদের আগের দিনে মানুষের স্রোত দেখা যায় বাস টার্মিনাল, লঞ্চ এবং ফেরিঘাটগুলোতে। ঢাকার সঙ্গে উত্তরের জেলাগুলোর যোগাযোগের মহাসড়ক টাঙ্গাইল জেলায় কয়েক কিলোমিটার জুড়ে যানজটে মানুষকে ভোগান্তিও পোহাতে হয়। দক্ষিণাঞ্চলমুখী সব লঞ্চে মানুষের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। রাস্তায় মানুষের মাঝে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই থাকে না। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ জন্য সরকারকে কঠোর নজরদারি বাড়াতে হবে। গণপরিবহনে কোনোভাবেই অর্ধেকের বেশি যাত্রী পরিবহন করা যাবে না। এ জন্য সরকারের উচিত আগে থেকেই সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে বৈঠক করে মানুষের বাড়ি ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করা। গত ঈদে লকডাউনের মধ্যে সরকারের নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞার পরও মানুষের গ্রামে যাওয়া ঠেকানো যায়নি। এবার সরকারকে আগে থেকেই এ নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে হবে। অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক বলেন, ‘করোনা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশকে যত দ্রুত সম্ভব সাড়ে ১২ কোটি মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হবে। এ জন্য ২৫ কোটি ডোজ টিকা সংগ্রহ করতে হবে। এতে হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হওয়ার জন্য জরুরি। সরকারের উচিত হলো সেই লক্ষ্যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ২৫ কোটি টিকা সংগ্রহ করে সাড়ে ১২ কোটি মানুষকে টিকার আওতায় আনা। পাশাপাশি করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি সম্পৃক্ত করতে হবে। টিকা নেওয়ার জন্য সচেতন করতে হবে। এটা স্বল্প সময়ের মধ্যেই করতে হবে। এ জন্য জাতীয় করোনা নিয়ন্ত্রণ কৌশল সরকারকে তৈরি করতে হবে। এর সঙ্গে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে। জনগণকে এই কৌশল জানাতে হবে। সরকারকে এমন একটি কৌশল নিতে হবে যাতে স্থায়ীভাবে করোনা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। কিন্তু কিছু কমল কিছু বাড়ল তাতে সমাধান করা যাবে না।’

শপিং মল, দোকান খুললেও ক্রেতা কম : গতকাল ঢাকাসহ সারা দেশেই শপিং মল, দোকানপাট খোলা হয়েছে। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ক্রেতা এখনো কম। ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শপিং মল খোলার পাশাপাশি ফুটপাথে ভ্রাম্যমাণ পোশাকের দোকানও চালু হয়েছে। তবে কিছু কিছু এলাকায় গুটিকয় বিপণিবিতান এখনো বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ। বিক্রেতারা বলছেন, মার্কেটের নিয়ম শিথিল হলেও গণপরিবহন বন্ধ। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ রাস্তাঘাটে বের হচ্ছে না। ফলে বিপণিবিতান খুললেও ক্রেতা সেভাবে নেই। ঈদের আগে ভালো বেচাকেনার জন্য আরও অপেক্ষা করতে হবে। বিপণিবিতান খোলার অনুমতি দেওয়া হলেও বাইরে বের হতে আগের মতোই মুভমেন্ট পাস লাগবে বলে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে গতকাল ক্রেতা কিংবা বিক্রেতা কাউকেই মুভমেন্ট পাসের জন্য আটকাতে দেখা যায়নি। সকালে রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, এলিফ্যান্ট রোড, নিউ মার্কেট এলাকার বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতা একেবারেই কম। অধিকাংশ মার্কেটে বিক্রেতারা দোকান পরিষ্কার আর পণ্য গোছগাছ করে সময় কাটাচ্ছেন। কোথাও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়াকড়ি লক্ষ্য করা যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেঁচে থেকেও মরে যাওয়ার অবস্থা ছিল
বেঁচে থেকেও মরে যাওয়ার অবস্থা ছিল
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
ট্রাম্পশুল্ক কমায় খুশি ব্যবসায়ীরা
ট্রাম্পশুল্ক কমায় খুশি ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
আন্দোলন সহজ, নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন
আন্দোলন সহজ, নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
ছাত্র-জনতার দ্রোহযাত্রায় উত্তাল দেশ
ছাত্র-জনতার দ্রোহযাত্রায় উত্তাল দেশ
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সর্বশেষ খবর
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম