শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুন, ২০২১ আপডেট:

কিশোর গ্যাংয়ে যত সর্বনাশ

দেশের ৪২ জেলায় ২০ সহস্রাধিক কিশোর ‘উঠতি অপরাধী’ হওয়ার পথে
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
কিশোর গ্যাংয়ে যত সর্বনাশ

দেশের ৪২ জেলায় সাত শতাধিক কিশোর গ্যাংয়ের আওতায় ২০ সহস্রাধিক কিশোর ‘উঠতি অপরাধীতে’ পরিণত হতে চলেছে। এর মধ্যে শুধু রাজধানীতেই রয়েছে প্রায় দেড় শ গ্যাংয়ের দেড় হাজার দুর্বৃত্ত কিশোর। গত পাঁচ মাসে সারা দেশে তিন শতাধিক হত্যাকান্ডের সঙ্গে কিশোর গ্যাং বা গ্যাং সদস্যদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো মাঠপর্যায়ের সর্বশেষ গোয়েন্দা প্রতিবেদনে এসব বলা হয়েছে। ইদানীং এ কিশোরদের হাতেই নতুন চকচকে খুদে আগ্নেয়াস্ত্র ও মাদক তুলে দেওয়ার তথ্যও গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে। কিশোর গ্যাং উপদ্রুত প্রতিটি স্থানেই অস্ত্র-মাদকের সম্পৃক্ততা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও ভাবিয়ে তুলেছে। তারা উদ্বিগ্ন হয়ে বলছেন, এ বয়সের শিশু-কিশোররা পূর্বাপর না ভেবেই যে কোনো ঘটনা ঘটিয়ে থাকে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা অনুবিভাগে পাঠানো দুটি গোয়েন্দা বিভাগের পৃথক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয়ভাবে মহল্লা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা আড্ডাস্থলকে কেন্দ্র করে এসব গ্যাং গড়ে উঠছে। কিন্তু কেন্দ্রীয়ভাবে কোনোরকম সমন্বয় ছাড়াই সারা দেশে একই স্টাইলে গ্যাং গঠন ও বিস্তৃতি কেন ঘটছে, তার অনুসন্ধান চলছে। তবে দেখা যায়, স্থানীয় পর্যায়ে মাদক সেবন ও অপরাধ তৎপরতায় জড়িত তরুণরাই গ্রুপগুলোর লিডার পর্যায়ে থাকায় পর্যায়ক্রমে সদস্যরাও অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে। মাঠপর্যায়ের ওই প্রতিবেদনে ধারণা দেওয়া হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আগের মতো সচল হলেই বেশির ভাগ কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব থাকবে না। তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হাজির হওয়া ও পড়াশোনার চাপে থাকলে অবাধ আড্ডাবাজির সুযোগ থাকবে না, ফলে গ্যাং কালচারে ভাটা পড়তে বাধ্য। কিন্তু এ ব্যাপারে দ্বিমত পোষণ করেছেন একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা। তারা আশঙ্কা করছেন, কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা স্কুলগামী হলে তাদের বাইরের ঝক্কি ঝামেলা, হাঙ্গামা, সংঘাতও তখন স্কুলকেন্দ্রিক হয়ে উঠবে। এতে সাধারণ শিক্ষার্থীরাও এসব সংঘাতের শিকার হন কি না তা নিয়ে শিক্ষকরা আগাম দুশ্চিন্তায় ভুগছেন।

সম্প্রতি পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশে র‌্যাব ও পুলিশ সদস্যরা কয়েকটি স্থানে অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের শতাধিক সদস্যকে গ্রেফতার করে। কিন্তু কিছুতেই থামছে না গ্যাং কালচার ও কিশোর অপরাধের ভয়াবহতা। একটানা স্কুল বন্ধ, পারিবারিক বন্ধনহীনতা, সামাজিক শাসনমুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা কিশোরদের হিরোইজমের নেশায় পেয়ে বসেছে। বিপৎগামী কিশোররা এলাকায় মাদক ব্যবসা, সেবন, চাঁদাবাজি এমনকি অবলীলায় হত্যার মতো ঘটনা ঘটাচ্ছে। কিশোরদের এলাকাভিত্তিক গ্যাংয়ের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনাকে ঘিরেই ঘটছে সহিংসতা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব বিপৎগামী কিশোরদের আটকের পর আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে স্বজনদের কাছে তুলে দিয়েও বিন্দুমাত্র সুফল পাচ্ছে না। বরং তাদের ঔদ্ধত্যতা, উন্মত্ততা যেমন           বেড়েছে তেমনি তারা যুক্ত হচ্ছে মারাত্মক সব অপরাধে। সংখ্যার দিক থেকেও দিন দিন কিশোর অপরাধী ও গ্যাংয়ের সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে। অতিসম্প্রতি র‌্যাব সদস্যরা রাজধানীর মোহাম্মদপুর, উত্তরা, টঙ্গীসহ কয়েকটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু গ্যাং সদস্যকে আটক করে। এতে সংশ্লিষ্ট এলাকাসমূহে ২/৪ দিন গ্যাং সদস্যদের আড্ডাবাজি বন্ধ থাকলেও আবার অভিন্ন স্টাইলেই তৎপর হয়ে উঠছে তারা। শুধু সমবেত হওয়ার আড্ডাস্থলটা সামান্য বদল হচ্ছে। সারা দেশের প্রত্যন্ত এলাকায়ও এখন কিশোর গ্যাং সক্রিয়। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতারা তাদের ব্যবহার করেন। আর সেই ক্ষমতায় গ্যাংগুলো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, কিশোর অপরাধীরা এখন শুধু ইভ টিজিং কিংবা ছিনতাই করছে না; হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ, মাদক ব্যবসা এমনকি দেশ থেকে নারী পাচারের মতো কর্মকান্ডেও জড়িয়ে পড়ছে এই কিশোর গ্যাং সদস্যরা। সুতরাং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। প্রায় একই ধরনের অভিমত ব্যক্ত করেছেন থানা পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তারাও। তারা বলেছেন, আইনে পরিবর্তন আনতে হবে। খুনির বিচার খুনের আইনেই করতে হবে। কিশোর বা তরুণ বলে ছাড় পাওয়ার সুযোগ আইনে রাখা যাবে না।

সর্বশেষ গোয়েন্দা প্রতিবেদনে রাজধানীতে প্রায় দেড় শ কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব থাকার কথা তুলে ধরা হলেও মাঠপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রায় ৮০টি গ্যাংয়ের তৎপরতা দেখতে পাচ্ছে। এর মধ্যে অর্ধ শতাধিক গ্যাংয়ের ৭০০ থেকে ৮০০ সদস্যই মারাত্মক সব অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে। ধানমন্ডিতে বেশ তৎপর থাকা তিনটি গ্রুপ হচ্ছে-একে ৪৭, নাইন এম এম, ফাইভ স্টার গ্রুপ। রায়েরবাজার এলাকায় সক্রিয় স্টার বন্ড গ্রুপ ও মোল্লা রাব্বি গ্রুপ, মোহাম্মদপুরে গ্রুপ টোয়েন্টি ফাইভ, লাড়া দে, লেভেল হাই, দেখে ল-চিনে ল এবং কোপাইয়া দে গ্রুপ। ওয়ারী ও লালবাগ এলাকায় বাংলা ও লাভলেট জুম্মন গ্যাং; মুগদায় চান-জাদু, ডেভিল কিং ফুল পার্টি, ভলিয়ম টু ও ভান্ডারী গ্যাং; চকবাজারে টিকটক গ্যাং উল্লেখযোগ্য। তেজগাঁওয়ে মাঈনুদ্দিন গ্রুপ; মিরপুরে বিহারি রাসেল গ্যাং, সুমন গ্যাং, বিচ্চু বাহিনী, পিচ্চি বাবু, সাইফুলের গ্যাং, সাব্বির গ্যাং, বাবু-রাজন গ্যাং, রিপন গ্যাং, মোবারক গ্যাং এবং নয়ন গ্যাং।

তবে বৃহত্তর উত্তরাজুড়ে রয়েছে কিশোর গ্যাংগুলোর ভয়ংকর দৌরাত্ম্য। তুরাগে তালাচাবি গ্যাং; উত্তরায় পাওয়ার বয়েজ, ডিসকো বয়েজ, বিগ বস, নাইন স্টার, নাইন এম এম বয়েজ, এন এন এস, এফ এইচ বি, জি ইউ ক্যাকরা, ডি এইচ বি, ব্ল্যাক রোজ, রনো, কে নাইন, ফিফটিন গ্যাং, সুজন ফাইটার, আলতাফ জিরো, ক্যাসল বয়েজ, ভাইপার, তুফান এবং থ্রি গোল গ্যাং। দক্ষিণখানে শাহীন-রিপন গ্যাং; উত্তরখান বড়বাগের নাজিমউদ্দিন গ্যাং, শান্ত গ্যাং, মেহেদী গ্যাং, সোলেমান গ্যাং, রাসেল এবং উজ্জ্বল গ্যাং।

ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, মৌলভীবাজার, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নরসিংদী, গাজীপুর, খুলনা মহানগর, রাজশাহীর পল্লীতে, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা ও চাঁদপুরে কিশোর গ্যাং অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। এলাকা পর্যায়ে রাজধানী ঘেঁষা জনপদ টঙ্গীতে অন্তত ৩৫টি গ্যাং, সাভারে ২৯টি, কেরানীগঞ্জে ২৬টি কিশোর গ্যাং গড়ে ওঠার খবর পাওয়া গেছে। সারা দেশে কিশোর অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। গডফাদাররা এই কিশোরদের ব্যবহার করছে। অস্ত্রধারী কিশোরদের ‘গ্যাং কালচার’ দিন দিন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে। পাড়া-মহল্লায় নানা নামে কিশোররা সংঘবদ্ধ গ্রুপ করে অপরাধ করছে। বড় ধরনের অপরাধ করলেই কেবল সেটি আলোচনায় আসে। কিন্তু গ্যাং সদস্যদের নিত্য অপকর্ম যেমন ইভ টিজিং, পথচারী নারী পুরুষদের নিপীড়ন চালানো, চাঁদাবাজি, পছন্দের জিনিসপত্র, ঘড়ি, মানিব্যাগ ইত্যাদি জোর করে কেড়ে রাখার মতো অসংখ্য ঘটনা নিয়ে ভুক্তভোগীরা মুখও খোলেন না। 

ফেসবুকেই গ্রুপ গঠন : গ্যাং গঠনের ক্ষেত্রেও তথ্যপ্রযুক্তির নেতিবাচক দিকটি চরম অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে। কিশোর বয়সের শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে স্মার্টফোন, আছে নেট সংযোগের অবাধ ব্যবস্থা। ফেসবুকে পেজ বা গ্রুপ খোলার মধ্য দিয়েই সদস্য সংগ্রহ করে গ্রুপ গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে স্থানীয় প্রভাবশালী কেউ, রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা কিংবা মাদক বাণিজ্যে জড়িত একজন এগিয়ে এসে সে গ্রুপের দায়িত্ব ও নেতৃত্ব গ্রহণ করে। গ্যাং গড়ে ওঠার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই অভিন্ন চিত্র লক্ষ্য করা গেছে। ‘টিকটক হৃদয়ের’ পর টঙ্গীর আরেকটি ‘আলোচিত’ কিশোর গ্যাংয়ের নাম ‘ডেয়ারিং কোম্পানি বা ডি কোম্পানি।’ সদস্যরা কিশোর হলেও এই গ্যাংয়ের প্রধান লন্ডনফেরত তরুণ ‘লন্ডন বাপ্পি’ নামে পরিচিত। ফেসবুক গ্রুপ খুলে কিশোর গ্যাংটি গড়ে তুললেও সে এই কিশোরদের দিয়ে জমি দখল থেকে শুরু করে নানা ধরনের অপরাধমূলক কাজ করত। কয়েক বছর আগে প্রথম আলোচনায় আসা উত্তরার কিশোর গ্যাংটিও সিনিয়রদের গড়া। তারাও ফেসবুকে সংগঠিত।

আর বরগুনার বহুল আলোচিত ‘নয়ন বন্ড’ গ্রুপটির মূলেও ছিল রাজনৈতিক শক্তি, মাদকের বাণিজ্য। এটিও গড়ে উঠেছিল একটি ফেসবুক গ্রুপকে কেন্দ্র করে।

সরেজমিন : সবই চলছে দাপটে : কিশোর গ্যাং নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে উত্তরায় র‌্যাব ও পুলিশ বেশ কয়েক দফা অভিযান চালায়, গ্রেফতারও করে গ্যাং সদস্যদের। ফলে কিশোর গ্যাংমুক্ত মহল্লার সন্ধানে তুরাগ থানার রানাভোলা ও ধউর এলাকায় সরেজমিন গেলে উল্টো চিত্র লক্ষ্য করা যায়। গত বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা ১০ মিনিটে রানাভোলার অদূরে তুরাগ ব্রিজের মুখেই ১০/১২টি মোটরসাইকেলে ১৬/১৭ জন কিশোর-তরুণের বিরাট জটলা চোখে পড়ে। তারা এলোপাতাড়িভাবে ব্রিজের মুখে মোটরসাইকেলগুলো রাখায় তা ডিঙিয়ে কারও আর ব্রিজে ওঠারও সুযোগ ছিল না। এ সময় কয়েকজন নারী-পুরুষ ব্রিজ পেরিয়ে অপর প্রান্তে যাওয়ার উদ্দেশে এগিয়ে যেতেই ৩/৪ কিশোর হঠাৎই বিদঘুটে অভিনয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অন্য কয়েকজন তাদের মোবাইল ফোনে তা ভিডিও করতে থাকে। ব্রিজের পশ্চিম প্রান্তে জড়ো হওয়া বেশ কয়েকজন নারী-পুরুষের সামনেই তারা এমন অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিচ্ছিল, হাসাহাসিতে লুটোপুটি খাচ্ছিল। ব্রিজ পেরোনোর জন্য অপেক্ষমাণ এক যুবক কথা বলতেই তার উদ্দেশে কয়েকজন তেড়ে আসে, তারা বলে এখানে আন্তর্জাতিক ফেস্টিভ্যালে জমা দেওয়ার ছোট নাটিকার শুটিং হচ্ছে দেখেও ঝামেলা করছেন।  প্রায় ৪০ মিনিট পথচারীদের আটকে রাখার পর ব্রিজ ছেড়ে তারা ছুটে নিচের নদীতে চলতে থাকা এক নৌকার দিকে। নৌকার ভিতরে দুই তরুণী ও এক যুবক ঘুরে বেড়াচ্ছিল। কিশোররা ডাকচিৎকার দেয় নৌকা এপারে থামাতে, কিন্তু বিপদ আঁচ করে নৌকা ক্রমেই পূর্ব তীরের দিকে এগিয়ে যেতে থাকলে শুরু হয় গালাগাল। ঠিক এ সময় তুরাগ থানা পুলিশের টহল গাড়িটি ব্রিজের দিকে এগিয়ে আসতেই কিশোর-তরুণরা নদীর তীর থেকে উঠে এসে মোটরসাইকেল স্টার্ট দিয়ে ছুটে যায় আশুলিয়ার দিকে। আশপাশের লোকজন জানান, এরা মনির ও নাজু গ্রুপ, ২৫/৩০ জন একদিকে গিয়ে হইচই বাধিয়েই মজা নেয় তারা। রানাভোলা ব্রিজ, আশুলিয়া বিলের নৌকাঘাট, পুলিশ ফাঁড়ির মোড় ঘিরে তাদের আড্ডা চলে প্রতিদিন। বড়লোকের ছেলে-পেলে বলে কেউ তাদের খেপায় না বলেও জানালেন স্থানীয়রা। একই দিন সন্ধ্যার পর রাজধানীর খিলগাঁও চৌধুরীপাড়ার স্কুল গলিতে এক নারী গার্মেন্টকর্মীকে উদ্দেশ্য করে অশালীন নানা কথাবার্তা বলে হইচই করছিল কয়েক কিশোর। এগিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসা করতেই এক কিশোর বলে উঠে, ‘ভাই-বেরাদাররা একসঙ্গে হইলে একটু মজা করি আর কি। আমরা তো তেমন কিছু করি না!’ এলাকাভিত্তিক ‘কিশোর গ্যাং’গুলো বিভিন্ন পার্ক, খোলা জায়গায়, ফুটপাথে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে একত্রিত হয়ে ভিডিও কনটেন্ট তৈরির নামে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি, ইভ টিজিং, পথচারীদের গতিরোধ, বাইক মহড়াসহ বিভিন্ন অসৌজন্যমূলক আচরণ করে থাকে। এসব কনটেন্ট তারা নিজেদের টিকটক ও লাইকি আইডিতে আপলোড দেওয়ার পর লাইক-কমেন্ট পেতে রীতিমতো জোর-জবরদস্তি শুরু করে।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা