শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

১৫ সশস্ত্র গ্রুপ সক্রিয়

অপরাধের আখড়ায় চাপা উত্তেজনা । আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির শঙ্কা । বিভিন্ন মহলের উদ্বেগ
সাখাওয়াত কাওসার, কক্সবাজার থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
১৫ সশস্ত্র গ্রুপ সক্রিয়

অপরাধের আখড়া হয়ে উঠছে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প। নানা স্বার্থের টানাপোড়েনে ক্যাম্পকেন্দ্রিক গড়ে ওঠা অন্তত ১৫টির অধিক সশস্ত্র দল মাঝেমধ্যেই নিজেদের মধ্যে জড়িয়ে পড়ছে খুনোখুনিসহ ভয়ংকর সব অপরাধে। আগে এরা দা, ছুরি, বল্লমের মতো সাধারণ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে চলাফেরা করলেও এখন ব্যবহার করছে স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র। যদিও র‌্যাব-পুলিশের দাবি, সবকিছু তাদের নিয়ন্ত্রণে আছে।

কয়েক দিন ধরে টেকনাফ ও উখিয়ার এসব রোহিঙ্গা ক্যাম্প ঘুরে জানা গেছে, ক্যাম্পকেন্দ্রিক ভয়ংকর সন্ত্রাসীরা মাদক-বাণিজ্য, অপহরণ আর চাঁদাবাজিতে জড়িত। ২৯ সেপ্টেম্বর রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহকে হত্যা করা হয়। চাঞ্চল্যকর এ হত্যার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও হত্যা। এবার ২৩ অক্টোবর সন্ত্রাসীরা মাদরাসায় ঢুকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে ছয়জনকে। এক মাসের ব্যবধানে নেতাসহ সাত খুন!

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব হত্যার পেছনে ইয়াবা, অস্ত্রবাণিজ্য ছাড়াও রয়েছে চাঁদা আদায়ের ঘটনা। মিয়ানমার থেকে আসা ইয়াবাসহ নানা প্রকার মাদক ও অস্ত্রবাণিজ্য আর সংগঠনভিত্তিক এলাকা দখল নিয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত চলছে সংঘর্ষ ও গোলাগুলি। অপহরণ, ইয়াবা বিকিকিনি এবং চাঁদাবাজি ঘিরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বেড়েছে গ্রুপিং। ক্ষমতার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বেড়েছে খুনোখুনি। জানা গেছে, ২০১৭ সালে সবশেষ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের পর প্রথম বছর কিছুটা শান্ত ছিল রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো। কিন্তু বছর ঘুরতেই ক্রমে শক্তি অর্জন করে নানা অপরাধে যুক্ত হতে থাকে রোহিঙ্গারা। স্থানীয় সূত্রগুলো বলছেন, টেকনাফ ও উখিয়ার ক্যাম্পগুলোয় তৈরি হয়েছে অন্তত ১৫-এর অধিক সশস্ত্র দল। যেসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর নাম জানা গেছে তার মধ্যে উখিয়ার ক্যাম্পগুলোয় রয়েছে মুন্না গ্রুপ, আনাস গ্রুপ, মাহাদ গ্রুপ, সালাম বা সালমান শাহ গ্রুপ, হাফেজ আহমদ গ্রুপ, জহির গ্রুপ, আতাউল্লাহ গ্রুপ। টেকনাফে রয়েছে হাকিম ডাকাত গ্রুপ, নুরে আলম গ্রুপ, জকির ডাকাতের গ্রুপ। দুই উপজেলার ক্যাম্পগুলোয় এসব গ্রুপের আড়ালে সক্রিয় রয়েছে আরসা, আল ইয়াকিন, আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি, আতাউল্লাহর বাহিনী, আরএসও, আরআরএসও। এসব রোহিঙ্গা গ্রুপের হাতে জিম্মি সাধারণ রোহিঙ্গারা। তাদের বাইরে গেলে ঘটে অপহরণসহ হত্যা। গ্রুপগুলোর প্রতিনিয়ত গোলাগুলির ফলে সাধারণ রোহিঙ্গা ছাড়াও স্থানীয়রা রয়েছেন চরম হুমকির মুখে। ক্যাম্পসূত্র জানান, দিনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নানামুখী তৎপরতায় কিছুটা চুপচাপ থাকলেও রাতে পাল্টে যায় ক্যাম্পের দৃশ্যপট। চাঁদা, মাদক-বাণিজ্য, চোরাচালানসহ বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত এসব সশস্ত্র দল নিজেদের শক্তি জানান দিতে হামেশাই নির্যাতন করে সাধারণ রোহিঙ্গাদের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুতুপালং ক্যাম্পের এক সাধারণ রোহিঙ্গা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাতে এখানে গ্রুপগুলো এসে আমাদের ক্যাম্পে গুলি মারে। দিনে রাতে আমাদের মারতে থাকে। আমাদের নারী-পুরুষদের পিটিয়ে সবকিছু ছিনিয়ে নিয়ে যায়।’ আরও এক রোহিঙ্গা বলেন, ‘বালুখালী ও লম্বাশিয়া ক্যাম্পে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আমরা রাতে ঘুমাতে পারি না। আমাদের অযথা মারধর করা হয়। পালিয়ে এদিকে-ওদিক চলে যেতে হয়, রাস্তাঘাটে-ঝোপে লুকিয়ে থাকি। নিরাপত্তা বাহিনী মাঠে না থাকলে আমাদের কোনো নিরাপত্তাই নাই। জড়িত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর সদস্যদের বিরুদ্ধে গেলেই চলে নির্যাতন।’ ক্যাম্পের একাধিক সূত্র জানান, রোহিঙ্গা শিবিরের অভ্যন্তরে গড়ে ওঠা দোকানপাট থেকে চাঁদা আদায়, মিয়ানমার থেকে আসা ইয়াবা ও নানা প্রকার মাদক ও অস্ত্র বাণিজ্য, সংগঠনভিত্তিক এলাকা দখল নিয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই প্রতিনিয়ত চলছে সংঘর্ষ ও গোলাগুলি।

স্থানীয়রা বলছেন, ক্যাম্পের অভ্যন্তরে ইয়াবা ব্যবসা, দোকান থেকে চাঁদাবাজি ও এলাকাভিত্তিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে রোহিঙ্গাদের একাধিক গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ চলে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। এরই জেরে খুনের ঘটনা বাড়ছে।

র‌্যাব-১৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল খায়রুল ইসলাম সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্যাম্পের সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো খুব দুঃখজনক। আমরা আমাদের সামর্থ্যরে সবটুকুই দিচ্ছি। তবে ক্যাম্পের ভিতরের অবস্থা ঘিঞ্জি হওয়ায় সুনির্দিষ্ট টার্গেটে অপারেশন চালাতেও বেগ পেতে হয়। অপরাধী এবং তাদের পৃষ্ঠপোষকরা টের পেয়ে অবস্থান পরিবর্তন করে ফেলে।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের তৎপরতা থেমে নেই। আমাদের মতো আইনশৃঙ্খরা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীর তৎপরতা ও সেনা টহল অব্যাহত রয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা শিগগিরই একটা কাঠামোর মধ্যে ক্যাম্পগুলো নিয়ে আসা সম্ভব হবে।’ উখিয়া থানার ওসি সঞ্জুর মোর্শেদ জানান, ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কয়েকটি গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সজাগ থাকায় ক্যাম্পের পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের পাহাড়ি জমিতে ৩৪টি ক্যাম্পে আশ্রয় নেয় ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা। আশ্রয় নেওয়ার পর এক বছর নীরবে রোহিঙ্গারা অতিবাহিত করলেও যত দিন যাচ্ছে ক্যাম্পগুলোয় অপরাধ বাড়ছে। স্থানীয় মাদক ও চোরাকারবারিদের সঙ্গেও তাদের অবাধ যাতায়াত। আর ক্যাম্পগুলোকে মাদক, অস্ত্রের মজুদ বানিয়ে ফেলেছে তারা। অপরাধের মাত্রা বেড়ে এখন রোহিঙ্গাদের মধ্যেই রাত হলেই সংঘর্ষ চলে। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক নাঈমুল হক বলেন, ‘ক্যাম্পে অবস্থানরত সশস্ত্র রোহিঙ্গা গ্রুপগুলোর ব্যাপারে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। এসব গ্রুপের টাকার উৎস কোথায় তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে বর্তমানে ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব রকমের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন