শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুন, ২০২২ আপডেট:

তথ্য গোপনেই ভয়াবহ আগুন

তিন মাসেও কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতরের চিঠির জবাব দেয়নি বিএম কনটেইনার ডিপো কর্তৃপক্ষ
সাখাওয়াত কাওসার ও মুহাম্মদ সেলিম, সীতাকুন্ড থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
তথ্য গোপনেই ভয়াবহ আগুন

বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিনির্বাপণ সমস্যাসহ ১০টি ত্রুটি চিহ্নিত করেছে কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর। চলতি বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি রেজিস্ট্রি ডাকযোগে সীতাকুন্ডের শীতলপুরে বিএম কনটেইনার ডিপোকে চিঠি দিয়েছিল কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর। ওই চিঠিতে ১০ দিনের মধ্যে ত্রুটি সমাধান করে জবাব দেওয়ার কথা বলা হয়। তবে প্রায় চার মাস পেরিয়ে গেলেও কোনো সাড়া দেননি ডিপো কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে তথ্য গোপন করার কারণেই আগুন ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। প্রকৃত তথ্য না থাকায় খোদ ফায়ার সার্ভিসের নয় সদস্যের নির্মম মৃত্যু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ফায়ার বিশেষজ্ঞরা।

বিএম ডিপোতে পাঠানো চিঠির বিষয়ে গতকাল জানতে চাওয়া হয় কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় উপমহাপরিদর্শক সাকিব মোবারকের কাছে। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত করেন বিএম কনটেইনার ডিপো তাদের চিঠিতে সাড়া দেয়নি। এর আগে ওই ডিপোতে রাসায়নিক বা দাহ্য পদার্থ রাখার কোনো অনুমতি ছিল না বলে জানিয়েছিলেন বিস্ফোরক অধিদফতরের চট্টগ্রাম কার্যালয়ের পরিদর্শক তোফাজ্জল হোসেন। তিনি বলেন, ‘সেখানে দাহ্য পদার্থ সংরক্ষণ বা মজুদের কোনো নিয়ম না মানার কারণেই হয়তো ভয়ানক এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা সেখানে গিয়ে প্রথম জানলাম ডিপোতে রাসায়নিক রাখা ছিল।’ জানা গেছে, বছরে কমপক্ষে একবার কলকারখানা কিংবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ‘ফায়ার ড্রিল’ হওয়ার কথা। প্রতিটি ড্রিলের ১৫ দিন আগে কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতরকে অবহিত করা হয়। পরিদর্শক পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা ওই ড্রিলে থাকেন। এর বাইরে শর্ত হিসেবে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান কিংবা কারখানার কমপক্ষে ১৮ শতাংশ শ্রমিক কিংবা স্টাফকে অগ্নিনির্বাপণের জন্য ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স থেকে বিশেষ সার্টিফিকেট কোর্স করিয়ে নেওয়ার কথা। তবে বিএম কনটেইনার ডিপোতে এ ১৮ শতাংশ কর্মী অগ্নিনির্বাপণে প্রশিক্ষিত ছিলেন না। ডিপোর অভ্যন্তরে ছিল না শর্তানুযায়ী যথাযথ অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র।

ফায়ার সেফটি বিশেষজ্ঞ সেলিম নেওয়াজ ভূইয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তথ্য গোপন করার করণেই মূলত আগুন এত ভয়ংকর রূপ নেয়। কারণ হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড নিজে দাহ্য নয়। অবশ্যই তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল সেখানে মজুদ থাকা ‘ইআরজি’ (মিথাইল, ইথাইল ও ক্যান্টন) কিংবা এসিটোন।’ কলকারখানা কিংবা সব প্রতিষ্ঠানকে ফায়ার আইন মানতে বাধ্য করার বিষয়ে আরও কঠোর হওয়ার অভিমত তাঁর।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, ‘রাসায়নিক দাহ্য পদার্থ সংরক্ষণে কিছু সুনির্দিষ্ট নিরাপত্তা গাইডলাইন রয়েছে। সে গাইডলাইন অনুসরণ খুবই জরুরি। সার্বিক ঘটনা দেখে মনে হচ্ছে বিএম ডিপোতে নিরাপত্তা গাইডলাইন অনুসরণ করা হয়নি। এ ছাড়া আগুন লাগার পর রাসায়নিক পদার্থের বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসকে অবহিত করা হয়নি। ফলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা নেননি ফায়ার সার্ভিসের লোকজন। যদি শুরুতেই কর্তৃপক্ষ পর্যাপ্ত তথ্য সরবরাহ করতেন, পরিস্থিতি এতটা ভয়াবহ হতো না।’

জানা গেছে, বিএম কনটেইনার ডিপোর সহযোগী প্রতিষ্ঠান আল রাজি কেমিক্যাল কমপ্লেক্সে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইডসহ বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল উৎপাদন হয়। এর মধ্যে সোডিয়াম সালফেট, সরবিটল, কস্টিক সোডা প্রিলস অন্যতম। এ রাসায়নিক তৈরির কাঁচামাল ডিপোতে মজুদ থাকে। এ ছাড়া উৎপাদিত রাসায়নিক রপ্তানির জন্যও রাখা হয় কনটেইনার ডিপোতে। বিপুল দাহ্য পদার্থ মজুদ থাকলেও তা অবহিত করা হয়নি ফায়ার সার্ভিস কিংবা সংশ্লিষ্ট কোনো সংস্থাকে। তাই দুর্ঘটনার আগ পর্যন্ত এ কনটেইনার ডিপোতে রাসায়নিক মজুদের বিষয়ে অন্ধকারে ছিল সংস্থাগুলো। ২০১১ সালে বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের দুটি প্রতিষ্ঠানের ১৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগে চালু হয়েছিল বিএম কনটেইনার ডিপো। যৌথ বিনিয়োগের এ ডিপোতে বাংলাদেশের স্মার্ট গ্রুপ অংশীদার। এ ডিপোতে আমদানি-রপ্তানিতে ব্যবহৃত কনটেইনারের ব্যবস্থাপনা ও খালি কনটেইনার সংরক্ষণ করা হয়। যে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড নামের রাসায়নিক পদার্থ থেকে বিস্ফোরণ ঘটেছে, সেটিও স্মার্ট গ্রুপের আরেক প্রতিষ্ঠান আল রাজি কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের।

চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক আনিসুর রহমান বলেন, ‘ডিপোতে আগুন লাগার শুরুতে প্রথাগতভাবে পানি দিয়ে নেভানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কারণ তখনো আমাদের জানা ছিল না এখানে রাসায়নিক দাহ্য পদার্থের বিপুল মজুদ রয়েছে। রাসায়নিক থাকার কথা শুরুতে জানতে পারলে অন্যভাবে এগোতাম। আরও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে পারতাম। ফোম ব্যবহার করতে পারতাম। এতে আমাদের জানমালের ক্ষতি কম হতো।’ ডিপোতে কতগুলো কেমিক্যাল কনটেইনার ছিল জানতে চাইলে আনিসুর বলেন, ‘কনটেইনারের বিষয়ে এখনো ডিপোর মালিকপক্ষ নিশ্চিত করেননি। কখনো ২৮, কখনো ৩০টি বলছেন। তাদের বলেছি কেমিক্যাল কনটেইনারগুলো সরিয়ে নিতে। এখন না জেনে যদি ফায়ার ফাইটিং করতে যাই তাহলে কনটেইনারের ভিতরে দাহ্য বস্তু থাকলে আগুন বাড়তে পারে। যাতে আর কোনো দুর্ঘটনা না হয় সেজন্য রাসায়নিকের কনটেইনার রিমুভ করে ডিপোর অন্য অংশে নিতে বলা হয়েছে। মালিকপক্ষ বলেছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন। তবে রিমুভ করাও ঝুঁকিপূর্ণ, দ্রুত করা সম্ভব নয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো বাস চলাচল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’
জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়
মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির
গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা
মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত
গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোকে উড়িয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিতে আর্জেন্টিনা
মেক্সিকোকে উড়িয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিতে আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই কিংবদন্তির গানে কণ্ঠ দিলেন পান্থ কানাই
দুই কিংবদন্তির গানে কণ্ঠ দিলেন পান্থ কানাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনজুরিতে জেরাল্ড কোৎজে
ইনজুরিতে জেরাল্ড কোৎজে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত
সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর