শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২

সারা দেশে বিশেষ চাহিদার স্কুল স্থাপনের খবর নেই

নীতিমালা হলেও থমকে আছে কার্যক্রম - আবেদনের স্তূপ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
সারা দেশে বিশেষ চাহিদার স্কুল স্থাপনের খবর নেই

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য দেশের প্রতিটি জেলায় বিশেষ ধরনের স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। এমন উদ্যোগের পর বিভিন্ন জেলা থেকে সহস্রাধিক আবেদন জমা হয় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে। দুই বছর অতিবাহিত হলেও এ কার্যক্রমে গতি আসেনি। ফলে অনুমোদন হয়নি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের এসব স্কুলও। যাচাই-বাছাই শেষে অবিলম্বে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের স্বার্থে এসব প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

তথ্যমতে, জীবন দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি মূলধারার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি, বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণসহ স্বনির্ভর ও স্বাধীন জীবনযাপনের উপযোগী করতে করা হয়েছিল ‘প্রতিবন্ধিতা সম্পর্কিত সমন্বিত বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯’। নীতিমালায় বলা হয়েছিল- প্রতিটি জেলায় কমপক্ষে একটি করে এই বিশেষ স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হবে। এসব স্কুল হবে সুবিন্যস্ত ও প্রতিবন্ধীবান্ধব। বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ হবে সুগঠিত ও প্রবেশ উপযোগী। বিদ্যালয়ের আসবাবপত্রও হবে সুবিন্যস্ত। শিক্ষার্থীর চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী অডিওলজিক্যাল পরীক্ষা, হিয়ারিং এইডের ব্যবস্থাসহ ফিজিওথেরাপি, স্পিচ থেরাপি, অকুপেশনাল থেরাপি ও থেরাপিসহায়ক উপকরণ এবং কাউন্সিলিং ব্যবস্থাও থাকবে স্কুলেই। এসব বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও বেতন-ভাতার জন্য কমপক্ষে ১০০ জন প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী থাকার বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ে থাকতে হবে কমপক্ষে ৭৫ জন। এংনডিডি সংশ্লিষ্ট (অটিজম, ডাউন সিনড্রোম, সেরিব্রাল পালসি ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ে বেতন-ভাতার জন্য কমপক্ষে ৭৫ জন এনডিডি শিক্ষার্থী থাকতে হবে। তবে হাওর-বাঁওড়, চরাঞ্চল, পশ্চাৎপদ এবং দুর্গম এলাকা ও পার্বত্য এলাকার জন্য শিক্ষার্থী সংখ্যা শিথিল করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া কোনো এলাকায় পাঁচ শতাধিক প্রতিবন্ধী থাকলে সেখানেও একটি বিদ্যালয় অনুমোদন দেওয়া হবে। শর্ত মতে, অটিজম বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষক-শিক্ষার্থী হবে ১ অনুপাত ৫। অর্থাৎ প্রতি পাঁচজন শিক্ষার্থীর জন্য থাকবেন একজন শিক্ষক। আর সেরিব্রাল পালসি, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এবং ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন বিদ্যালয়ে এক শিক্ষকের বিপরীতে ১০ জন, প্রতিবন্ধিতা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে এক শিক্ষকের বিপরীতে ১৫ জন, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিতা বিদ্যালয়ে এক শিক্ষকের বিপরীতে ১২ জন শিক্ষার্থী থাকতে হবে। বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য গাড়ি বা ভ্যান থাকবে। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বেতন ছাড়াও বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, উৎসব ভাতা, পেনশন, গ্র্যাচুইটি ও ইনক্রিমেন্ট সুবিধা পাবেন। প্রতিবন্ধী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকরা অষ্টম গ্রেডে বেতন পাওয়ার কথা। শর্ত পূরণ সাপেক্ষে প্রতিবন্ধী শিশুর অভিভাবকদের (বাবা-মা) এক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সিনিয়র শিক্ষক বা সিনিয়র থেরাপিস্টরা নবম গ্রেডে ও সহকারী শিক্ষক বা সহকারী থেরাপিস্টরা দশম গ্রেডে বেতন পাবেন। এসব বিদ্যালয় পরিচালনার জন্য থাকবে তিন বছর মেয়াদি ১৩ সদস্যবিশিষ্ট ব্যবস্থাপনা কমিটি। জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক বা তার প্রতিনিধি কমিটির সভাপতি থাকবেন। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য এসব স্কুল অনুমোদন না হওয়ায় বিশেষ চাহিদার সন্তানকে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেক অভিভাবক। মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সরকার প্রতি জেলায় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের অনুমোদন দেবে এমন ঘোষণার পর সারা দেশে হঠাৎই এমন অনেক স্কুল গজিয়ে ওঠে। মোট ২ হাজার ৬৯৭টি বিদ্যালয় অনুমোদন পেতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে। মন্ত্রণালয় প্রাথমিকভাবে গত বছর ১ হাজার ৫২৫টি বাছাই করে। এরপর বাদ দেওয়া হয় আরও প্রায় হাজারখানেক। অধিকতর যাচাই-বাছাই শেষে অনুমোদনযোগ্য প্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করার কথা ছিল। কিন্তু কয়েক হাজার আবেদন থেকে অল্প কিছু প্রতিষ্ঠান অনুমোদন দেওয়ার সংশয় থেকে এ কার্যক্রম এগোচ্ছে না বলে জানা গেছে। নীতিমালা অনুযায়ী এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুমোদন ও বেতন-ভাতা প্রদানকারী কমিটির সভাপতি থাকবেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রতিষ্ঠান ও প্রতিবন্ধিতা)। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রতিষ্ঠান ও প্রতিবন্ধিতা) শিবানী ভট্টাচার্য সম্প্রতি প্রতিবেদককে বলেন, প্রতিটি জেলায় কমপক্ষে একটি বিদ্যালয় স্থাপন করার কথা। কিন্তু সারা দেশ থেকে কয়েক হাজার আবেদন পাওয়া গেছে। এসব স্কুল অনুমোদন কবে দেওয়া হতে পারে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি। তবে নাম প্রকাশ না করে মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, প্রতিবন্ধীদের জন্য এই বিশেষ স্কুল অনুমোদনের কার্যক্রমে গতি হয়নি। অনুমোদনের খবর পেয়ে সারা দেশ থেকে অজস্র আবেদন আসায় বিপাকে পড়েছেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। গত বছর কিছু প্রতিষ্ঠান যাচাই-বাছাই করা হলেও পরে সে কার্যক্রমও থমকে যায়। আপাতত এসব স্কুল অনুমোদনের কোনো অগ্রগতি নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় পুকুরে মিলল নিখোঁজ যুবকের মরদেহ
ভাঙ্গায় পুকুরে মিলল নিখোঁজ যুবকের মরদেহ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজের ৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার
লালমনিরহাটে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজের ৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশু কোরবানি দিতে গিয়ে তিন দিনে আহত ৯৪২
পশু কোরবানি দিতে গিয়ে তিন দিনে আহত ৯৪২

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলায় পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মোংলায় পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের তিন দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ: প্রশাসক এজাজ
ঈদের তিন দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ: প্রশাসক এজাজ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০
সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’
‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা

৫৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব
ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি
রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন
কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী
ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২
বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স
প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা
চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক