শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩০ মাফিয়া

মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩০ মাফিয়া

৩০ মাফিয়ার হাতে জিম্মি কক্সবাজারের টেকনাফ-উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প। মাদক ইয়াবা-আইস কারকার, অস্ত্র চোরাচালান, অপহরণ, খুন, গুম, ডাকাতিসহ অন্তত ১২ ধরনের অপরাধের নেতৃত্ব দিচ্ছে এরা। রোহিঙ্গাদের ৩৩টি ক্যাম্পে এদের কথাই শেষ কথা। এদের নির্দেশে যেমন লাশ পড়ে, এদের নির্দেশেই অরাজকতা চলছে প্রতিটি ক্যাম্পে। মিয়ানমারের নিষিদ্ধ সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা), রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও), ইসলামী মাহাজ, জমিয়তুল মুজাহিদীন ও আল ইয়াকিনের নেতা এরা। মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে এসে এরা এ সংগঠনের কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। এদের প্রত্যেকের রয়েছে অবৈধ অস্ত্রের ভান্ডার। অস্ত্রের ভান্ডারে রয়েছে অত্যাধুনিক একে ৪৭সহ চায়নিজ ভারী অস্ত্র। এরা প্রত্যেকেই অস্ত্র পরিচালনায় প্রশিক্ষিত। নিজেরাও তাদের সংগঠনের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। আর এ প্রশিক্ষণ দিচ্ছে পাহাড়ের গহিনে। যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কখনো পৌঁছাতে পারেনি। এদের কাছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও অসহায়। এ ৩০ মাফিয়ার নেতৃত্বে রয়েছে অন্তত ৫০ হাজার সন্ত্রাসী, যাদের মধ্যে রয়েছে ১০ হাজার রোহিঙ্গা; যারা সশস্ত্র অবস্থায় প্রস্তুত থাকে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফ ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সরেজমিনে অনুসন্ধানে এমন সব আশঙ্কাজনক তথ্য পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর মতে, খুনোখুনি, অপহরণ, গুম, লুটপাটসহ নানা জঘন্য অপরাধজনক ঘটনার নেতৃত্বে থাকছে এ ৩০ মাফিয়া। তবে আশঙ্কাজনক খবর হচ্ছে, খোদ রোহিঙ্গা নিধনকারী বলে পরিচিত প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার সরকারও গোপনে রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র গ্রুপ সৃষ্টিতে ইন্ধন দিচ্ছে। এ খবর সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকেও ভাবিয়ে তুলেছে।

সরেজমিনে জানা যায়, বর্তমানে শিবিরগুলোয় আল ইয়াকিন নামে একটি সশস্ত্র রোহিঙ্গা গ্রুপ বেশ সক্রিয়। আল ইয়াকিনের বেশির ভাগ সদস্য আগে আরএসও নামক সংগঠনে ছিল। আল ইয়াকিনকে অনেক রোহিঙ্গাই আরসা হিসেবে বলে থাকে। সংগঠনটিতে রয়েছে হাজার হাজার রোহিঙ্গা তরুণ ও যুবক। সাধারণ রোহিঙ্গাদের কাছে আল ইয়াকিন বা আরসা নামের সশস্ত্র সংগঠনটি একটি বড় ধরনের আতঙ্কের নাম। অন্যদিকে রোহিঙ্গাদের কাছে আরেক ত্রাস হিসেবে পরিচিত হচ্ছে ‘ডাকাত বাহিনী’। ডাকাত বাহিনীটি আবার ‘নবী হোসেন বাহিনী’ নামেও পরিচিতি পেয়েছে। প্রায় প্রতিটি শিবিরেই রয়েছে রোহিঙ্গা ডাকাত নবী হোসেন বাহিনীর তৎপরতা। মালয়েশিয়া থেকে ফিরে আসা রোহিঙ্গা নবী হোসেন, ইউনুস, মৌলভি আইউবসহ আরও বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গার নেতৃত্বে থাকা বাহিনীটির প্রত্যেকের কাছেই রয়েছে অস্ত্রশস্ত্র। এ বাহিনীর সদস্যরা রাতে এমনকি দিনেও ডাকাতি, ছিনতাইসহ খুনখারাবিতে জড়িত। তবে তিনি এখন আল ইয়াকিনের নেতা। তাকে ধরতে বিজিবি ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে। নবী হোসেনসহ এ ৩০ মাফিয়া বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের জিরো পয়েন্টে সুড়ঙ্গ করে অবস্থান করত। যাদের সাহায্য করেন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষীরা। এরা এখন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করছেন। ব্যাপক অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর সঙ্গে কথা বলে এ ৩০ মাফিয়া সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে।

হাফিজ ফজলুল কবির। বয়স ৪৫। তার জন্মস্থান ও স্থায়ী ঠিকানা মিয়ানমারের মংডু হাজিবিল। তিনি কোরআনে হাফেজ এবং সশস্ত্র সংগঠন আরসার নায়েবে আমির। উখিয়ার শরণার্থী শিবির ১ নম্বর বালুখালী ৮/ই ক্যাম্পের বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি ও আইস পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি অত্যাধুনিক রাইফেল ৪৭ চায়নিজ জি-থ্রি ও জি-ফোর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী।

মাওলানা হামিদ হোসেন। ডাকনাম সাহেব। তার স্থায়ী ঠিকানা এবং জন্মস্থান যুম্মনখালি। তিনি কোরআনে হাফেজ। আরসার সক্রিয় সদস্য। বালুখালী ক্যাম্পের ব্লক জিতে বর্তমানে বসবাস করেন। অত্যাধুনিক রাইফেল একে ৪৭ চায়নিজ জি-থ্রি ও জি-ফোর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী।

হাফেজ নুর মোহাম্মদ। বয়স ৩২। তার জন্ম এবং স্থায়ী ঠিকানা মিয়ানমারের মংডুর লেডিন। বালুখালী শিবিরের ১৭ নম্বর ব্লকের ৮/ই ক্যাম্পে তিনি বসবাস করেন। অত্যাধুনিক রাইফেল একে ৪৭ চায়নিজ জি-থ্রি ও জি-ফোর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী।

কয়াজুল্লাহ। বয়স ৩৭। মিয়ানমারের মংডু শিতাকুরিক্ষায় তার জন্ম। বর্তমানে তিনি কুতুপালং শিবিরের ১ নম্বর ক্যাম্পের ১৪ নম্বর ব্লকে থাকেন। অত্যাধুনিক রাইফেল ৪৭ চায়নিজ জি-থ্রি ও জি-ফোর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী। তিনিও আরসার সদস্য। খুন-ডাকাতি, মাদক কারবারসহ অপহরণ তার পেশা।

রহমত করিম। মিয়ানমারের মংডু তার স্থায়ী নিবাস। জন্ম সেখানেই। আছেন কুতুপালং ক্যাম্পে। আরসার সদস্য। হত্যা, ডাকাতি, লুট, অপহরণ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। ইয়াবা ও আইসের ডিলার। তার কাছে একে ৪৭ থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক অস্ত্রের মজুদ রয়েছে। তিনি অস্ত্র চালনার একজন প্রশিক্ষকও।

আব্বাস মাবুইয়া। বয়স ২৮। মিয়ানমারের কাউপেল আবেগ নামক স্থানে জন্ম। বর্তমানে ক্যাম্পে আছেন। আরসার সদস্য। তার বিরুদ্ধে রয়েছে অসংখ্য ডাকাতি, খুন ও অপহরণ মামলা। অত্যাধুনিক সব অস্ত্র পরিচালনা করতে পারেন। তিনি প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন। মিয়ানমারের মংডুর বালুখালীর বাসিন্দা আবু উসামা ওরফে মাওলানা শফি আলম বর্তমানে থাকেন উখিয়ার বালুখালী শিবিরের ৫০/২ ব্লকের ১ নম্বর ক্যাম্পে। মিয়ানমারের সশস্ত্র সংগঠন আরসার একজন নেতা। তিনি মাদক ইয়াবা, আইস ও অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানে জড়িত। তার নিজস্ব একে ৪৭সহ ভারী অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে। তার গডফাদারের নাম নয়র ইসলাম। ইসমাইল ওরফে আবু রায়হান। ৪৫ বছরের এই রোহিঙ্গার বাড়ি মিয়ানমারের মংডুর শিরখালীতে। উখিয়ার টাইংখালী শরণার্থী শিবিরের ৩০ নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করেন। আরসার সদস্য ইসমাইলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে একে ৪৭ রাইফেল। মৌলভি সালমানের বয়স ৪৮। মিয়ানমারের শিরখালী থেকে এসে তিনি এখন টাইংখালীর ১৩ নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করছেন। অস্ত্র ও মাদক কারবার তার প্রধান পেশা।

মৌলভি শামসুল আলম ওরফে হাকিম সাহেব। মিয়ানমারের মংডুর মেধি এলাকায় জন্ম। কুতুপালং শিবিরের ১৪ নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করেন। আরসার এই নেতার কাছে একে ৪৭ ও অন্যান্য ভারী অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে বলে ক্যাম্পের সূত্রগুলো জানিয়েছেন। মংডুর হায়েনকালির সানাউল্লাহ এখন বসবাস করেন বালুখালী শিবিরের ৭ নম্বর ক্যাম্পে। ইয়াবা কারবার ও অপহরণ তার মূল পেশা। তার অস্ত্রের ভান্ডারে রয়েছে নানা ধরনের ভারী অস্ত্র। মিয়ানমারের মংডুর ছারিপাড়ায় জন্ম ইহসান ওরফে সুলায়মানের। ১ নম্বর বালুখালীর ৯ নম্বর ক্যাম্পে থাকেন। অস্ত্র ব্যবসা করছেন দীর্ঘদিন ধরে। হাফেজ আজিজ আহমেদ। কোরআনে হাফেজ। মংডুর আইশিক্ষপাড়া স্থায়ী ঠিকানা। বালুখালী ক্যাম্পে বর্তমানে তার বসবাস। আরসার নেতা আজিজের মূল পেশা ইয়াবা কারবার ও অপহরণ। তারও অস্ত্রের ভান্ডার রয়েছে। মিয়ানমারের রামমুয়েলবিলে জন্ম মৌলভি রফিকের। সশস্ত্র সংগঠন আরসার নেতা। থাকেন বালুখালী শিবিরের ৭ নম্বর ক্যাম্পে। ছয় সন্তানের জনক রফিক ইয়াবা কারবারি। অপহরণ বাণিজ্য করছেন নিয়মিত। তার নিজস্ব অস্ত্রের ভান্ডার রয়েছে। মিয়ানমারের মংডুর লুধাইনের বাসিন্দা নূর বাশার এখন বাংলাদেশের অস্ত্রের কারবারি। থাকেন উখিয়া বালুখালী ৯ নম্বর ক্যাম্পে। এসএসসি পাস বাশার আরসার সদস্য। অপহরণ ও ইয়াবা কারবার তার পেশা।

মিয়ানমারের মংডুর নারিবির বাসিন্দা জাহিদ হোসেন উখিয়ায় এসে ইয়াবার কারবার করছেন। অপহরণ আর মানব পাচারেও তার নামডাক রয়েছে। তিনি বর্তমানে জামতলীর ১ নম্বর ক্যাম্পে থাকেন।

আরসার নেতা জাহিদেরও রয়েছে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। মংডুর ফেঅকালির বাসিন্দা মো. সালাম। বর্তমানে বালুখালীর ৮/ই নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করেন। অস্ত্র ও মাদক কারবার তার পেশা। মংডুর মেরুল্লার মাওলানা মোস্তাক থাকেন বালুখালী ১৩ নম্বর ক্যাম্পে।

মংডুর হায়েখালীর সানাউল্লাহ, জামান্নার রফিক, মিয়ানমারের কিউয়ের বাসিন্দা ওস্তাদ খালিদ, হায়ছোটারার মাস্টার ইউনুস, মংডুর নায়চাডংয়ের মাওলানা জামালসহ ৩০ জন মাফিয়া রয়েছেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?
পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু
পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের
ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ
টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি
সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা
১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের
বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি
মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম