শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩০ মাফিয়া

মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩০ মাফিয়া

৩০ মাফিয়ার হাতে জিম্মি কক্সবাজারের টেকনাফ-উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প। মাদক ইয়াবা-আইস কারকার, অস্ত্র চোরাচালান, অপহরণ, খুন, গুম, ডাকাতিসহ অন্তত ১২ ধরনের অপরাধের নেতৃত্ব দিচ্ছে এরা। রোহিঙ্গাদের ৩৩টি ক্যাম্পে এদের কথাই শেষ কথা। এদের নির্দেশে যেমন লাশ পড়ে, এদের নির্দেশেই অরাজকতা চলছে প্রতিটি ক্যাম্পে। মিয়ানমারের নিষিদ্ধ সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা), রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও), ইসলামী মাহাজ, জমিয়তুল মুজাহিদীন ও আল ইয়াকিনের নেতা এরা। মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে এসে এরা এ সংগঠনের কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। এদের প্রত্যেকের রয়েছে অবৈধ অস্ত্রের ভান্ডার। অস্ত্রের ভান্ডারে রয়েছে অত্যাধুনিক একে ৪৭সহ চায়নিজ ভারী অস্ত্র। এরা প্রত্যেকেই অস্ত্র পরিচালনায় প্রশিক্ষিত। নিজেরাও তাদের সংগঠনের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। আর এ প্রশিক্ষণ দিচ্ছে পাহাড়ের গহিনে। যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কখনো পৌঁছাতে পারেনি। এদের কাছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও অসহায়। এ ৩০ মাফিয়ার নেতৃত্বে রয়েছে অন্তত ৫০ হাজার সন্ত্রাসী, যাদের মধ্যে রয়েছে ১০ হাজার রোহিঙ্গা; যারা সশস্ত্র অবস্থায় প্রস্তুত থাকে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফ ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সরেজমিনে অনুসন্ধানে এমন সব আশঙ্কাজনক তথ্য পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর মতে, খুনোখুনি, অপহরণ, গুম, লুটপাটসহ নানা জঘন্য অপরাধজনক ঘটনার নেতৃত্বে থাকছে এ ৩০ মাফিয়া। তবে আশঙ্কাজনক খবর হচ্ছে, খোদ রোহিঙ্গা নিধনকারী বলে পরিচিত প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার সরকারও গোপনে রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র গ্রুপ সৃষ্টিতে ইন্ধন দিচ্ছে। এ খবর সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকেও ভাবিয়ে তুলেছে।

সরেজমিনে জানা যায়, বর্তমানে শিবিরগুলোয় আল ইয়াকিন নামে একটি সশস্ত্র রোহিঙ্গা গ্রুপ বেশ সক্রিয়। আল ইয়াকিনের বেশির ভাগ সদস্য আগে আরএসও নামক সংগঠনে ছিল। আল ইয়াকিনকে অনেক রোহিঙ্গাই আরসা হিসেবে বলে থাকে। সংগঠনটিতে রয়েছে হাজার হাজার রোহিঙ্গা তরুণ ও যুবক। সাধারণ রোহিঙ্গাদের কাছে আল ইয়াকিন বা আরসা নামের সশস্ত্র সংগঠনটি একটি বড় ধরনের আতঙ্কের নাম। অন্যদিকে রোহিঙ্গাদের কাছে আরেক ত্রাস হিসেবে পরিচিত হচ্ছে ‘ডাকাত বাহিনী’। ডাকাত বাহিনীটি আবার ‘নবী হোসেন বাহিনী’ নামেও পরিচিতি পেয়েছে। প্রায় প্রতিটি শিবিরেই রয়েছে রোহিঙ্গা ডাকাত নবী হোসেন বাহিনীর তৎপরতা। মালয়েশিয়া থেকে ফিরে আসা রোহিঙ্গা নবী হোসেন, ইউনুস, মৌলভি আইউবসহ আরও বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গার নেতৃত্বে থাকা বাহিনীটির প্রত্যেকের কাছেই রয়েছে অস্ত্রশস্ত্র। এ বাহিনীর সদস্যরা রাতে এমনকি দিনেও ডাকাতি, ছিনতাইসহ খুনখারাবিতে জড়িত। তবে তিনি এখন আল ইয়াকিনের নেতা। তাকে ধরতে বিজিবি ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে। নবী হোসেনসহ এ ৩০ মাফিয়া বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের জিরো পয়েন্টে সুড়ঙ্গ করে অবস্থান করত। যাদের সাহায্য করেন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষীরা। এরা এখন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করছেন। ব্যাপক অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর সঙ্গে কথা বলে এ ৩০ মাফিয়া সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে।

হাফিজ ফজলুল কবির। বয়স ৪৫। তার জন্মস্থান ও স্থায়ী ঠিকানা মিয়ানমারের মংডু হাজিবিল। তিনি কোরআনে হাফেজ এবং সশস্ত্র সংগঠন আরসার নায়েবে আমির। উখিয়ার শরণার্থী শিবির ১ নম্বর বালুখালী ৮/ই ক্যাম্পের বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি ও আইস পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি অত্যাধুনিক রাইফেল ৪৭ চায়নিজ জি-থ্রি ও জি-ফোর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী।

মাওলানা হামিদ হোসেন। ডাকনাম সাহেব। তার স্থায়ী ঠিকানা এবং জন্মস্থান যুম্মনখালি। তিনি কোরআনে হাফেজ। আরসার সক্রিয় সদস্য। বালুখালী ক্যাম্পের ব্লক জিতে বর্তমানে বসবাস করেন। অত্যাধুনিক রাইফেল একে ৪৭ চায়নিজ জি-থ্রি ও জি-ফোর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী।

হাফেজ নুর মোহাম্মদ। বয়স ৩২। তার জন্ম এবং স্থায়ী ঠিকানা মিয়ানমারের মংডুর লেডিন। বালুখালী শিবিরের ১৭ নম্বর ব্লকের ৮/ই ক্যাম্পে তিনি বসবাস করেন। অত্যাধুনিক রাইফেল একে ৪৭ চায়নিজ জি-থ্রি ও জি-ফোর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী।

কয়াজুল্লাহ। বয়স ৩৭। মিয়ানমারের মংডু শিতাকুরিক্ষায় তার জন্ম। বর্তমানে তিনি কুতুপালং শিবিরের ১ নম্বর ক্যাম্পের ১৪ নম্বর ব্লকে থাকেন। অত্যাধুনিক রাইফেল ৪৭ চায়নিজ জি-থ্রি ও জি-ফোর অস্ত্র চালনায় পারদর্শী। তিনিও আরসার সদস্য। খুন-ডাকাতি, মাদক কারবারসহ অপহরণ তার পেশা।

রহমত করিম। মিয়ানমারের মংডু তার স্থায়ী নিবাস। জন্ম সেখানেই। আছেন কুতুপালং ক্যাম্পে। আরসার সদস্য। হত্যা, ডাকাতি, লুট, অপহরণ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। ইয়াবা ও আইসের ডিলার। তার কাছে একে ৪৭ থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক অস্ত্রের মজুদ রয়েছে। তিনি অস্ত্র চালনার একজন প্রশিক্ষকও।

আব্বাস মাবুইয়া। বয়স ২৮। মিয়ানমারের কাউপেল আবেগ নামক স্থানে জন্ম। বর্তমানে ক্যাম্পে আছেন। আরসার সদস্য। তার বিরুদ্ধে রয়েছে অসংখ্য ডাকাতি, খুন ও অপহরণ মামলা। অত্যাধুনিক সব অস্ত্র পরিচালনা করতে পারেন। তিনি প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন। মিয়ানমারের মংডুর বালুখালীর বাসিন্দা আবু উসামা ওরফে মাওলানা শফি আলম বর্তমানে থাকেন উখিয়ার বালুখালী শিবিরের ৫০/২ ব্লকের ১ নম্বর ক্যাম্পে। মিয়ানমারের সশস্ত্র সংগঠন আরসার একজন নেতা। তিনি মাদক ইয়াবা, আইস ও অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানে জড়িত। তার নিজস্ব একে ৪৭সহ ভারী অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে। তার গডফাদারের নাম নয়র ইসলাম। ইসমাইল ওরফে আবু রায়হান। ৪৫ বছরের এই রোহিঙ্গার বাড়ি মিয়ানমারের মংডুর শিরখালীতে। উখিয়ার টাইংখালী শরণার্থী শিবিরের ৩০ নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করেন। আরসার সদস্য ইসমাইলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে একে ৪৭ রাইফেল। মৌলভি সালমানের বয়স ৪৮। মিয়ানমারের শিরখালী থেকে এসে তিনি এখন টাইংখালীর ১৩ নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করছেন। অস্ত্র ও মাদক কারবার তার প্রধান পেশা।

মৌলভি শামসুল আলম ওরফে হাকিম সাহেব। মিয়ানমারের মংডুর মেধি এলাকায় জন্ম। কুতুপালং শিবিরের ১৪ নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করেন। আরসার এই নেতার কাছে একে ৪৭ ও অন্যান্য ভারী অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে বলে ক্যাম্পের সূত্রগুলো জানিয়েছেন। মংডুর হায়েনকালির সানাউল্লাহ এখন বসবাস করেন বালুখালী শিবিরের ৭ নম্বর ক্যাম্পে। ইয়াবা কারবার ও অপহরণ তার মূল পেশা। তার অস্ত্রের ভান্ডারে রয়েছে নানা ধরনের ভারী অস্ত্র। মিয়ানমারের মংডুর ছারিপাড়ায় জন্ম ইহসান ওরফে সুলায়মানের। ১ নম্বর বালুখালীর ৯ নম্বর ক্যাম্পে থাকেন। অস্ত্র ব্যবসা করছেন দীর্ঘদিন ধরে। হাফেজ আজিজ আহমেদ। কোরআনে হাফেজ। মংডুর আইশিক্ষপাড়া স্থায়ী ঠিকানা। বালুখালী ক্যাম্পে বর্তমানে তার বসবাস। আরসার নেতা আজিজের মূল পেশা ইয়াবা কারবার ও অপহরণ। তারও অস্ত্রের ভান্ডার রয়েছে। মিয়ানমারের রামমুয়েলবিলে জন্ম মৌলভি রফিকের। সশস্ত্র সংগঠন আরসার নেতা। থাকেন বালুখালী শিবিরের ৭ নম্বর ক্যাম্পে। ছয় সন্তানের জনক রফিক ইয়াবা কারবারি। অপহরণ বাণিজ্য করছেন নিয়মিত। তার নিজস্ব অস্ত্রের ভান্ডার রয়েছে। মিয়ানমারের মংডুর লুধাইনের বাসিন্দা নূর বাশার এখন বাংলাদেশের অস্ত্রের কারবারি। থাকেন উখিয়া বালুখালী ৯ নম্বর ক্যাম্পে। এসএসসি পাস বাশার আরসার সদস্য। অপহরণ ও ইয়াবা কারবার তার পেশা।

মিয়ানমারের মংডুর নারিবির বাসিন্দা জাহিদ হোসেন উখিয়ায় এসে ইয়াবার কারবার করছেন। অপহরণ আর মানব পাচারেও তার নামডাক রয়েছে। তিনি বর্তমানে জামতলীর ১ নম্বর ক্যাম্পে থাকেন।

আরসার নেতা জাহিদেরও রয়েছে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। মংডুর ফেঅকালির বাসিন্দা মো. সালাম। বর্তমানে বালুখালীর ৮/ই নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করেন। অস্ত্র ও মাদক কারবার তার পেশা। মংডুর মেরুল্লার মাওলানা মোস্তাক থাকেন বালুখালী ১৩ নম্বর ক্যাম্পে।

মংডুর হায়েখালীর সানাউল্লাহ, জামান্নার রফিক, মিয়ানমারের কিউয়ের বাসিন্দা ওস্তাদ খালিদ, হায়ছোটারার মাস্টার ইউনুস, মংডুর নায়চাডংয়ের মাওলানা জামালসহ ৩০ জন মাফিয়া রয়েছেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি
নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা
বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে
মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ
জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় চট্টগ্রাম নগর সাজবে পিংক কালারে
ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় চট্টগ্রাম নগর সাজবে পিংক কালারে

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেকনাফে মানব পাচারকারী চক্রের ৫ সদস্য আটক
টেকনাফে মানব পাচারকারী চক্রের ৫ সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুব সমাজ কোনো রক্তচক্ষু মেনে নিবে না: হেলাল
যুব সমাজ কোনো রক্তচক্ষু মেনে নিবে না: হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির সংগ্রাম চলবে : নবীউল্লাহ নবী
জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির সংগ্রাম চলবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন শচীন
গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন শচীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা